শ্রীশ্রীরামঠাকুরের ‘বেদবাণী’ পাঠ, তৃতীয় পর্ব ,কৈবল্য ভুবন। Beda Bani of Sri Sri Ram Thakur Path.
Vložit
- čas přidán 21. 04. 2020
- শ্রীশ্রীরামঠাকুরের ‘বেদবাণী’ মাহাত্ম্য শ্রীদেহে থাকাকালীন বিভিন্ন সময়ে ভক্তগণ তাঁহাদের দুঃখ-দুর্দশার কথা এবং অধ্যাত্ম বিষয়ে মনে উদিত প্রশ্ন ইত্যাদি জানাইয়া ঠাকুর মহাশয়কে চিঠি লিখিতেন। শ্রীশ্রীঠাকুর সকলের চিঠিরই উত্তর দিতেন। সেইসব চিঠিতে থাকিত সতীধর্মের কথা, স্বভাব ধর্মের কথা, প্রাক্তন- প্রারব্ধ ভোগ নিরসনের কথা, সত্যনারায়ণ সেবা মাহাত্ম্য ইত্যাদি ইত্যাদি অনেক উপদেশবাণী। শ্রীশ্রীঠাকুরের অপ্রকট লীলার পরে তাঁহার লিখিত ঐরূপ আটশত আটখানা চিঠি প্রথমে সংগ্রহ করিয়া ঠাকুরের আশ্রিত পরম ভক্ত কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শ্রীযুক্ত ইন্দুভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয় ‘বেদবাণী’ নাম দিয়া পুস্তকাকারে প্রকাশ করেন। পরে ভারত সরকারের জাতীয় শিক্ষক উপাধি প্রাপ্ত শ্রীযুক্ত শিতিকণ্ঠ সেনগুপ্ত মহাশয় ঐরূপ আরও একশত বিরানব্বই খানা চিঠি সংগ্রহ করিয়া পুস্তকাকারে প্রকাশ করিলে সর্বমোট এক হাজার খানা চিঠি প্রকাশ পায়। ‘বেদবাণী’র এই চিঠিগুলি পাঠ করিলেই বুঝা যায় ইহা বেদ, উপনিষদ, গীতা, তথা সমগ্র পুরাণাদির নির্যাস স্বরূপ।এই তো রামবাণী, জ্ঞানবাণী, সনাতন বাণী। শ্রীশ্রীরামঠাকুর এর স্বয়ং তত্ত্ব পরমতত্ত্ব। ইহা মানব সম্প্রদায়ের পরম সম্পদ। বেদবাণী জ্ঞানের বাণী। শ্রীশ্রীঠাকুরের আশ্রিতদের জন্য, মুমূর্ষু মানুষের জন্য এ বেদবাণী আচার্য ইন্দুভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয় ও শ্রীযুক্ত শিতিকণ্ঠ সেনগুপ্ত মহাশয় গ্রন্থবদ্ধ করিয়াছিলেন যা আজ ঠাকুরাশ্রিতদের কাছে পরম সম্পদ তথা মহাগ্রন্থ। বেদবাণীর গুরুবাণী ঠাকুরাশ্রিতকে প্রত্যেক দিনই অন্তত একবার পাঠ করা কিংবা শ্রবণ করা অবশ্য কর্তব্য। এ পবিত্র বাণীসমূহ ভক্তকে মুক্তির দ্বার দেখাইয়া দিয়া সত্যলোক, গুরুলোকের পথ দেখাইয়া দিবে।মাহাত্ম্য শ্রীদেহে থাকাকালীন বিভিন্ন সময়ে ভক্তগণ তাঁহাদের দুঃখ-দুর্দশার কথা এবং অধ্যাত্ম বিষয়ে মনে উদিত প্রশ্ন ইত্যাদি জানাইয়া ঠাকুর মহাশয়কে চিঠি লিখিতেন। শ্রীশ্রীঠাকুর সকলের চিঠিরই উত্তর দিতেন। সেইসব চিঠিতে থাকিত সতীধর্মের কথা, স্বভাব ধর্মের কথা, প্রাক্তন- প্রারব্ধ ভোগ নিরসনের কথা, সত্যনারায়ণ সেবা মাহাত্ম্য ইত্যাদি ইত্যাদি অনেক উপদেশবাণী। শ্রীশ্রীঠাকুরের অপ্রকট লীলার পরে তাঁহার লিখিত ঐরূপ আটশত আটখানা চিঠি প্রথমে সংগ্রহ করিয়া ঠাকুরের আশ্রিত পরম ভক্ত কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শ্রীযুক্ত ইন্দুভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয় ‘বেদবাণী’ নাম দিয়া পুস্তকাকারে প্রকাশ করেন। পরে ভারত সরকারের জাতীয় শিক্ষক উপাধি প্রাপ্ত শ্রীযুক্ত শিতিকণ্ঠ সেনগুপ্ত মহাশয় ঐরূপ আরও একশত বিরানব্বই খানা চিঠি সংগ্রহ করিয়া পুস্তকাকারে প্রকাশ করিলে সর্বমোট এক হাজার খানা চিঠি প্রকাশ পায়। ‘বেদবাণী’র এই চিঠিগুলি পাঠ করিলেই বুঝা যায় ইহা বেদ, উপনিষদ, গীতা, তথা সমগ্র পুরাণাদির নির্যাস স্বরূপ।এই তো রামবাণী, জ্ঞানবাণী, সনাতন বাণী। শ্রীশ্রীরামঠাকুর এর স্বয়ং তত্ত্ব পরমতত্ত্ব। ইহা মানব সম্প্রদায়ের পরম সম্পদ। বেদবাণী জ্ঞানের বাণী। শ্রীশ্রীঠাকুরের আশ্রিতদের জন্য, মুমূর্ষু মানুষের জন্য এ বেদবাণী আচার্য ইন্দুভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয় ও শ্রীযুক্ত শিতিকণ্ঠ সেনগুপ্ত মহাশয় গ্রন্থবদ্ধ করিয়াছিলেন যা আজ ঠাকুরাশ্রিতদের কাছে পরম সম্পদ তথা মহাগ্রন্থ। বেদবাণীর গুরুবাণী ঠাকুরাশ্রিতকে প্রত্যেক দিনই অন্তত একবার পাঠ করা কিংবা শ্রবণ করা অবশ্য কর্তব্য। এ পবিত্র বাণীসমূহ ভক্তকে মুক্তির দ্বার দেখাইয়া দিয়া সত্যলোক, গুরুলোকের পথ দেখাইয়া দিবে।
Joy Ram,Joy Ram,Joy Ram,Joy Ram
Joyram joygobinda🙏
Joi ram
JOY RAM
joy ram
JaiRam
Sri Sri Thakur Sohay
Joi Ram
Joy Ram Joy Ram
Jay ram jay ram
জয় রাম
Joy Gobinda Joy Ram 🙏🙏
JoyRam
Joy Ram 🙏🙏🙏
Baba ke pronam🙏
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে । হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে । জয় শ্রীকৃষ্ণ
Joy Ram Joy Ram Joy Ram 🌼🌼🌼🙏🙏🙏
JaiRAM
জয় রাম🙏🙏🙏 খুব ভালো লাগলো
Joy Ram...👏👏👏 Moharaj k jan aben.
Joy Ram JOY Góbíñdá
Beautiful Song