মায়াপুরের এক চিটিং বাজের মুখোশ খোলা হলো || DinoKrishan Thakur kirtan 2022
Vložit
- čas přidán 11. 06. 2022
- মায়াপুরের এক চিটিং বাজেরমুখোশ খোলা হলো || DinoKrishan Thakur kirtan 2022
Mobile 9564712280
কীর্তনীয়া দের কথা বিশ্বাস করার আগে নিজে ধর্মগ্রন্থগুলো পড়ুন । তারপর বিচার করুন আপনার জন্য কোনটা প্রয়োজন । গ্রন্থ মধ্যেই অনেক গল্প কাহিনী সেগুলো কি আপনার জীবনে কোন কাজে লাগছে ? যদি না লাগে সেগুলো কে বাদ দিয়ে যেটা আপনার জীবনে মুক্তির পথ দেখায় সেগুলো পড়ুন তবেই আপনি মুক্তি পাবেন । আর যে সকল কীর্তনীয়া দের কথা সুনে মূক্তির পথ খুছেন , তাই মনে হয় তারা আপনাদের মুক্তির রাস্তা দেখাতে পারবে না | মুক্তির রাস্তা পেতে আপনি গ্রন্থ পড়তে শুরু করুন ।
Humanity with Scientific temper is the future of modern civilization.
Legal Disclaimer : এই চ্যানেলে কোন জাতি, ধর্ম, বর্ণ, মজার ধর্মীয় অনুভূতি! বিশ্বাসের আহাত নয় বরং আমাদের স্পষ্ট উদ্দেশ্য সমাজে ফ্যালে আন্ধাবিশ্বাস, পাখন্ড, কুরীতিদের বিরহ থেকে মুক্তির প্রতি লোকো বিজ্ঞানের মতে জাগরুক চিন্তা করা! অজ্ঞানতা অন্ধবিশ্বাসের কারণ হয়ে উঠেছে এই চ্যানেলের সইফিক ফ্যাক্টস অনুযায়ী ফ্যাক্ট আন্ধাবিশ্বাস পাখন্ড সামাজিক কুতরি কুপ্রথার প্রতি শ্রদ্ধাশীলতার জন্য সম্ভাবনা রয়েছে! একমাত্র বিজ্ঞানই মানবজাতির ভবিষ্যৎ তাই বিজ্ঞানের জীবনকে লনাও হিতকর! সমাজে অনেক সিক্ট যোগ করা কথা আছে যা অভৈজ্ঞানিক হয় এবং মানব সম্প্রদায়কে প্রাধান্য দেয় এবং যা মানবতার জন্য ক্ষতিকর হয়, আপনার যুক্তিটি কীভাবে আপনার পরিচয় দিতে পারে তা যুক্তিই অস্ত্র এবং এটিই আমাদের বিজ্ঞান থেকে। Hence Friends Stay connected with this channel for daily updates. Thanking You
Legal Note:-
Bangla kirtan Jagat promotes the Fundamental Duty of Art. 51A(h) of the Indian Constitution. i,e. Scientific temperament. And it's Fundamental right for Art.19(1) (a) Right to freedom of speech and Expression.
This video is a work of satire to encourage Scientific Temperaments among people purposes only and is not intended to defile and defame any religious, regional or social groups. This video may also contain offensive content which may be unsuitable for some audiences, so viewer discretion is highly recommended.
Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favour of fair use.
আপনাদের যদি ভিডিওটি ভালো লাগে, তাহলে আমাদের এই ভিডিওটি লাইক, কমেন্ট আর শেয়ার করুন । আর ভিডিওটি সম্পর্কে আপনারা আপনাদের মতামত কমেন্ট বক্সএ জানাবেন । চ্যানেলটিকে সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না | ধন্যবাদ আমাদের ভিডিওটি দেখার জন্য ||
#dino_krishna_thakur bhajan
#dino krishna thakur bhagwat katha
#dino krishna thakur all kirtan
#dino krishna thakur bhagwat
#dino krishna thakur doston ka tha
#dino krishna thakur bhagwat geeta
দীনোকৃষ্ণ ঠাকুরের কথা গুলি বুঝতে কষ্ট হবে কিছু মানুষের কাছে
যাদের অন্ধ ভক্তি আর অন্ধ বিশ্বাস আছে
তিনি সত্যের সন্ধানে আছেন থাকবেন দীনোকৃষ্ণ ঠাকুর 🎉🎉🎉
Samoy kotha balbe
আমার মনে হয় ভগবানের লীলা পরে বোঝা গেলেও মানুষের লীলা বোঝা খুব কঠিন, সেটা পরেও বোঝা যায় না, জীবন শেষ হয়ে যায়। বিচিত্রা ময় পৃথিবীতে মহা বিচিত্র মানুষ।
মানুষ প্রতিটা মুহূর্তেই রং বদলায়
Great Muslim you are
NO. 1 PATHA
দেখুন মানুষ একমাত্র জীব যে পুরোপুরি ভাবে সতন্ত্র চাইলে আপনি ভগবান কে মানতে ও পারেন আবার নাও মানতে পারেন। সেটা আপনার উপর নির্ভর করে। এটা সমস্ত ধর্মের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। কিন্তু একটা কথা মনে রাখবেন আপনি যে কর্ম করবেন তার ফল আপনাকে ভোগ করতেই হবে।
হায় ভগবান কি কির্তন 😂😂😂🤩😵😵😵😵
🤣🤣🤣
ব্যাখ্যা
প্রথমত ইনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরিত্র কে সামান্য নিকৃষ্ট মানব চরিত্রের সাথে তুলনা করেছেন।
তিনি বারংবার রাধা কে শ্রীকৃষ্ণে্র স্ত্রীর পরিচয় দিচ্ছেন কিন্তু বাস্তবে শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী রাধা নন।
যোগমায়া তিনি দেবী তার সক্ষমতা আছে নিজেকে বিস্তার করা তাকে মানুষের সাথে তুলনা করলে তাদের মানুষ আর ভগবানের পার্থক্য থাকবে কি। তাহলে মহান দীনকৃষ্ণ ঠাকুর ইতে পারতো।
তিনি যমুনাকে একজন গ্রামের ঝগড়াটে অশিক্ষিত সতীনের সাথে তুলনা করছেন যিনি তার সতীনের সাথে ঝগড়া করবেন অর্থাৎ তিনি মাতা যমুনা কেউ অপমান করলেন।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি করবেন তিনি মনোবিজ্ঞানী হয়ে তার মন কেন তিনি এটা করলেন না সে প্রশ্ন তোলেন।
কৃষ্ণকে উপলব্ধি করার জন্য অর্জুনের চর্মচক্ষু নয় জ্ঞানচক্ষুর প্রয়োজন হয়েছিল আর তিনি কিভাবে ভাবলেন তার এই শরীর দিয়ে তার এই মুখ দিয়ে তার চিন্তা ধারা দিয়ে তিনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি তা বুঝতে পারবেন।
ভগবান শ্রী রাম তিনি দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এজন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ রাতেজন্মেছেন
আজ হিন্দু সমাজ কতটা রসাতলে তা উনার মতো অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী মানে অল্প পড়েই ভগবানের আচরণের উপর পিএইচডি করা ব্যক্তির কথাবার্তায় প্রকাশ পায়। একজন মুসলিম কে আল্লাহর নামে নিন্দা করলে সে কখনোই ছেড়ে দেবে না সে তার জীবন দিয়ে হলেও আল্লাহর সম্মান রক্ষা করবে। আরে হিন্দু সমাজকে দেখুন তারা কি মুগ্ধ ভাবেই না তাদের আরাধ্য কৃষ্ণ নিন্দা কর্ণে শ্রবণ করছেন। তা তার প্রশংসা করছেন হাততালি দিচ্ছেন। এ সকল সামান্য যুক্তি দিয়েই যদি ভগবান কি তা বোঝা যেত তবে ধর্মগ্রন্থের কোনো প্রয়োজনই ছিল না। এদিনও দীনকৃষ্ণ ঠাকুরের নাই কতিপয় নাস্তিক চটকদার কথাবার্তায় হিন্দু সমাজ জর্জরিত। তীব্র প্রতিবাদ হোক✊✊
সত্যি কথা বলার সাহস আছে আপনার |আপনার মুখে সত্য কথা শুনলে অনেক গাধা এবং পাঁঠার গা চুলকাবে, এটা স্বাভাবিক | এর জন্য বিব্রত হবে না | আপনি চালিয়ে যান |সকল শিক্ষিত বুদ্ধিমান লোক আপনার সাথে আছে |
যুক্তি বিশ্বাসের মূল উৎস আপনি এগিয়ে যান
পাগলে কিনা বলে,ছাগলে কিনা খায়।
ঠিক বলেছেন
Uni je bolche apni granther sathe মিলিয়ে dekhen na keno ?
অহংকারী কীর্তনীয়া
দিনকৃষ্ণ ঠাকুরের জয় হোক
জয় নিতাই জয় গৌর হরি হরিবল হরিবল হরিবল হরিবল হরিবল হরেকৃষ্ণ হরেকৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে
জয় হরি বল হরি বল দিনো কৃষ্ণ ঠাকুর🚩🚩 🪔🪔🙏🙏
ব্যাখ্যা
প্রথমত ইনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরিত্র কে সামান্য নিকৃষ্ট মানব চরিত্রের সাথে তুলনা করেছেন।
তিনি বারংবার রাধা কে শ্রীকৃষ্ণে্র স্ত্রীর পরিচয় দিচ্ছেন কিন্তু বাস্তবে শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী রাধা নন।
যোগমায়া তিনি দেবী তার সক্ষমতা আছে নিজেকে বিস্তার করা তাকে মানুষের সাথে তুলনা করলে তাদের মানুষ আর ভগবানের পার্থক্য থাকবে কি। তাহলে মহান দীনকৃষ্ণ ঠাকুর ইতে পারতো।
তিনি যমুনাকে একজন গ্রামের ঝগড়াটে অশিক্ষিত সতীনের সাথে তুলনা করছেন যিনি তার সতীনের সাথে ঝগড়া করবেন অর্থাৎ তিনি মাতা যমুনা কেউ অপমান করলেন।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি করবেন তিনি মনোবিজ্ঞানী হয়ে তার মন কেন তিনি এটা করলেন না সে প্রশ্ন তোলেন।
কৃষ্ণকে উপলব্ধি করার জন্য অর্জুনের চর্মচক্ষু নয় জ্ঞানচক্ষুর প্রয়োজন হয়েছিল আর তিনি কিভাবে ভাবলেন তার এই শরীর দিয়ে তার এই মুখ দিয়ে তার চিন্তা ধারা দিয়ে তিনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি তা বুঝতে পারবেন।
ভগবান শ্রী রাম তিনি দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এজন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ রাতেজন্মেছেন
আজ হিন্দু সমাজ কতটা রসাতলে তা উনার মতো অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী মানে অল্প পড়েই ভগবানের আচরণের উপর পিএইচডি করা ব্যক্তির কথাবার্তায় প্রকাশ পায়। একজন মুসলিম কে আল্লাহর নামে নিন্দা করলে সে কখনোই ছেড়ে দেবে না সে তার জীবন দিয়ে হলেও আল্লাহর সম্মান রক্ষা করবে। আরে হিন্দু সমাজকে দেখুন তারা কি মুগ্ধ ভাবেই না তাদের আরাধ্য কৃষ্ণ নিন্দা কর্ণে শ্রবণ করছেন। তা তার প্রশংসা করছেন হাততালি দিচ্ছেন। এ সকল সামান্য যুক্তি দিয়েই যদি ভগবান কি তা বোঝা যেত তবে ধর্মগ্রন্থের কোনো প্রয়োজনই ছিল না। এদিনও দীনকৃষ্ণ ঠাকুরের নাই কতিপয় নাস্তিক চটকদার কথাবার্তায় হিন্দু সমাজ জর্জরিত। তীব্র প্রতিবাদ হোক✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊
Ta bapu tomr takur osur Dino je murti pujar birodi kotha bollo....ta horibol er dol ki murti puja kore na?? Joy horibol apnk question korlm?? Ans Dien??
Hare Krishna hare Krishna 🙏
JAI JAI SHREE RADHE,JAI JAI SHREE KRISHNA.
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে
ঠাকুর দা আপনি প্রশ্নবদক কির্তন করেন। অনেক প্রশ্ন শুনেছি কিন্তু উত্তর পাইনি। তাহলে কেমন লাগে বলেনতো । না কি এইসব প্রশ্নগুলোর উত্তর আপনার কাছে নেই। যদি উত্তর থাকে তাহলে দয়াকরে উত্তর সহ আলোচনা করবেন।আমি আপনার অনেক কির্তন শ্রবণ করি। 🏖🐅🎏 বাংলাদেশ ***
দিনো কৃষ্ণ ঠাকুর জানে না এমন কোন প্রশ্ন নেই উনি উচ্চ শিক্ষিত লোক নবদ্বীপ ধাম থেকে
তুই, বাল, জানু, দিন কুকুর
@@sujitabhuniasujitabhunia3861 আপনার ভাষায় আপনার স্থান বুঝিয়ে দিয়েছেন।
অন্ধরাও নিজে পথ অনুসন্ধান করে এগিয়ে যান ।
দিনো কৃষ্ণ ঠাকুর তো আমাদের সচেতন করছে ,
পথ তৈরি করার দায়িত্ব তো আপনার , খোঁজার দায়িত্ব তো আপনার সচেতন মানুষ হয়ে কেন অন্যের উপর ভরসা করেন কেন । সমস্যা এটাই আমরা খুঁজতে চাই না আমরা শুনে বিশ্বাস করতে বেশি পছন্দ করি ।
Hare Krishna joy nitai Jay gour
ব্যাখ্যা
প্রথমত ইনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরিত্র কে সামান্য নিকৃষ্ট মানব চরিত্রের সাথে তুলনা করেছেন।
তিনি বারংবার রাধা কে শ্রীকৃষ্ণে্র স্ত্রীর পরিচয় দিচ্ছেন কিন্তু বাস্তবে শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী রাধা নন।
যোগমায়া তিনি দেবী তার সক্ষমতা আছে নিজেকে বিস্তার করা তাকে মানুষের সাথে তুলনা করলে তাদের মানুষ আর ভগবানের পার্থক্য থাকবে কি। তাহলে মহান দীনকৃষ্ণ ঠাকুর ইতে পারতো।
তিনি যমুনাকে একজন গ্রামের ঝগড়াটে অশিক্ষিত সতীনের সাথে তুলনা করছেন যিনি তার সতীনের সাথে ঝগড়া করবেন অর্থাৎ তিনি মাতা যমুনা কেউ অপমান করলেন।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি করবেন তিনি মনোবিজ্ঞানী হয়ে তার মন কেন তিনি এটা করলেন না সে প্রশ্ন তোলেন।
কৃষ্ণকে উপলব্ধি করার জন্য অর্জুনের চর্মচক্ষু নয় জ্ঞানচক্ষুর প্রয়োজন হয়েছিল আর তিনি কিভাবে ভাবলেন তার এই শরীর দিয়ে তার এই মুখ দিয়ে তার চিন্তা ধারা দিয়ে তিনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি তা বুঝতে পারবেন।
ভগবান শ্রী রাম তিনি দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এজন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ রাতেজন্মেছেন
আজ হিন্দু সমাজ কতটা রসাতলে তা উনার মতো অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী মানে অল্প পড়েই ভগবানের আচরণের উপর পিএইচডি করা ব্যক্তির কথাবার্তায় প্রকাশ পায়। একজন মুসলিম কে আল্লাহর নামে নিন্দা করলে সে কখনোই ছেড়ে দেবে না সে তার জীবন দিয়ে হলেও আল্লাহর সম্মান রক্ষা করবে। আরে হিন্দু সমাজকে দেখুন তারা কি মুগ্ধ ভাবেই না তাদের আরাধ্য কৃষ্ণ নিন্দা কর্ণে শ্রবণ করছেন। তা তার প্রশংসা করছেন হাততালি দিচ্ছেন। এ সকল সামান্য যুক্তি দিয়েই যদি ভগবান কি তা বোঝা যেত তবে ধর্মগ্রন্থের কোনো প্রয়োজনই ছিল না। এদিনও দীনকৃষ্ণ ঠাকুরের নাই কতিপয় নাস্তিক চটকদার কথাবার্তায় হিন্দু সমাজ জর্জরিত। তীব্র প্রতিবাদ হোক✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊
Osadharon... I am with you..dinakrishna thakur
Thakurjee agiye jan asadharon .chitingbag gulo voy pa66e apnake
দিনুবাবু বলছে কৃষ্ণ দেবকীর উদরে জন্মগ্রহণ করেছে..... হ্যাঁ করেছে উনী ভগবান উনার নিজের ভক্তের সাথে লীলা করার ইচ্ছা হয়েছে উনি করেছেন....সেটা তার ইচ্ছা .....তিনি সর্বশক্তিমান উনি পারেন না এমন কিছুই নেই...তাই বলে যে আপনি বলবেন যেহেতু কৃষ্ণ মাতৃ জঠরে জন্ম গ্রহণ করেছেন তাই বলে যে তিনি ভগবান নন তাতো মেনে নেওয়া যায় না......ভগবান শ্রী কৃষ্ণ ভগবদগীতার ৪ নং অধ্যায়ের ৯ নম্বর শ্লোক এ বলছেন যে------- *জন্ম কর্ম চ মে দিব্য*... ভগবানের জন্মও দিব্য এবং তার কর্মও দিব্য সেটা আমরা আমাদের ক্ষুদ্র ব্রেইন এর দ্বারা বিচার করতে পড়ি না কিন্তূ ভগবানের ভক্ত হওয়ার মাধ্যমে আমরা bhogowan কে জানে পারি.......অর্থাৎ শ্রী কৃষ্ণ কে জানতে হলে আগে তার ভক্ত হতে হবে মশাই......যিনি অব্যক্ত তাকে আমরা নিজেদের ক্ষমতা দারা কিভাবে ব্যক্ত করতে পারি বলো....?
তুমি এখনো ভালো মানুষ হতে পারলে না গো দিনোবাবু....... তুমি নিজেই কৃষ্ণতত্ত্ব জানোনা এবং কৃষ্ণতত্ত্ব শেখাতে আসছো........ তোমাকে প্রমাণ দেখাচ্ছি কৃষ্ণের ভগবত্তার...
1।। *এতে চানসু কলা পন্সো কৃষ্ণস্তু ভগবান সয়ম*..(এতক্ষণ যে যে অবতারের কথা বর্ণনা করা হলো তারা সকলেই অংশের অংশ কিন্তু কৃষ্ণ স্বয়ং ভগবান। ভাগবত-১.৩.২৮)........
2।। *মত্ত পরতর নান্যাট কিনচি দোস্তি ধনঞ্জয় । ময়ী সর্বমিদং প্রতং সূত্রে মুনিগনা ইব*(হে ধনঞ্জয় আমার থেকে শ্রেষ্ঠ আর কেউ নেই সূত্রে যেমন মনে সমূহ গাঁথা থাকে তেমনি সমস্ত বিশ্ব আমাতে ওতপ্রোতভাবে অবস্থান করে।...গীতা ৭.৭).....
3।। *ঈশ্বর পরম কৃষ্ণ সচ্চিদানন্দ বিগ্রহ অনাদির আদি গোবিন্দ সর্ব কারণকারণাম*(পরম তত্ত্ব, পরমপুরুষ ভগবান হচ্ছেন শ্রীকৃষ্ণ, তিনি সমস্ত আনন্দের উৎস, তিনি আদিপুরুষ গোবিন্দ এবং তার শ্রীবিগ্রহ সৎ,চিৎ ও আনন্দময়।... ব্রহ্মসংহিতা৫.১...)
4।। *একলা ঈশ্বর কৃষ্ণ আর সব হয় তার ভৃত্য।*.... চৈতন্যচরিতামৃত আদিলীলা ৫.১৪২....)
কে কে কৃষ্ণ কে পরম ভগবান বলে বুঝতে পেরেছো হাত তুলো....কারণ আমি এখানে নিজের কোনো রকম মন গড়া কথা বলি না আমি এখানে যা কিছু লিখেছি সমস্ত সাস্ত্র অনুসারে লেখা আমি তার প্রমাণ হিসাবে শ্লোক নম্বর ও উল্লেখ করেছি......আসা করি সকলের সন্দেহের নিরসন হয়েছে.... তোমরা কেউ এই অমানুষের কীর্তন শুনো না.....প্রদীপ পাল, গৌর সু চক্রবর্তী ইত্যাদি কৃষ্ণাতত্ববেত্তা দের কীর্তন সনোও তাতে তোমাদের e মঙ্গল হবে.......Hare Krishna 🙏♥️...Jay Srila Prabhupada 🙏❤️
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে কৃষ্ণ
🙏🙏🙏🙏🙏🙏
Sotti balar janno thanks
Krishna Krishna 🙏🙏
Ami Bangladesh takay daksi.
Uchit kota bolla balona. Sobai ninda korabut ami bolsi dinokrishno da 95% right kota bola ❤️🙏
মোহাম্মদ সাফিয়াকে ধর্ষণ কেনো করেছিল বলো😂
দাদা রাঁচি কত দূর
কেন আপনি যাবেন নাকি
दिनो कृष्ण ठाकुर दिनो कृष्ण ठाकुर
🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
মনে ভাবের উদয় না হলে ভগবান কে বোঝা যায় না ।শ্রাস্ত্রের লেখা গুলি সরাসরি অর্থ করলে এই রকম ই হবে। ভালো ভাবে বুঝতে গেলে সদগুরু ধরতে হবে।🙏
জয় দিনো কৃষ্ণ ঠাকুরের জয়
৪ মিনিট ৫ সেকেন্ড টা সেরা
❤️👍🙏
ব্যাখ্যা
প্রথমত ইনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরিত্র কে সামান্য নিকৃষ্ট মানব চরিত্রের সাথে তুলনা করেছেন।
তিনি বারংবার রাধা কে শ্রীকৃষ্ণে্র স্ত্রীর পরিচয় দিচ্ছেন কিন্তু বাস্তবে শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী রাধা নন।
যোগমায়া তিনি দেবী তার সক্ষমতা আছে নিজেকে বিস্তার করা তাকে মানুষের সাথে তুলনা করলে তাদের মানুষ আর ভগবানের পার্থক্য থাকবে কি। তাহলে মহান দীনকৃষ্ণ ঠাকুর ইতে পারতো।
তিনি যমুনাকে একজন গ্রামের ঝগড়াটে অশিক্ষিত সতীনের সাথে তুলনা করছেন যিনি তার সতীনের সাথে ঝগড়া করবেন অর্থাৎ তিনি মাতা যমুনা কেউ অপমান করলেন।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি করবেন তিনি মনোবিজ্ঞানী হয়ে তার মন কেন তিনি এটা করলেন না সে প্রশ্ন তোলেন।
কৃষ্ণকে উপলব্ধি করার জন্য অর্জুনের চর্মচক্ষু নয় জ্ঞানচক্ষুর প্রয়োজন হয়েছিল আর তিনি কিভাবে ভাবলেন তার এই শরীর দিয়ে তার এই মুখ দিয়ে তার চিন্তা ধারা দিয়ে তিনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি তা বুঝতে পারবেন।
ভগবান শ্রী রাম তিনি দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এজন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ রাতেজন্মেছেন
আজ হিন্দু সমাজ কতটা রসাতলে তা উনার মতো অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী মানে অল্প পড়েই ভগবানের আচরণের উপর পিএইচডি করা ব্যক্তির কথাবার্তায় প্রকাশ পায়। একজন মুসলিম কে আল্লাহর নামে নিন্দা করলে সে কখনোই ছেড়ে দেবে না সে তার জীবন দিয়ে হলেও আল্লাহর সম্মান রক্ষা করবে। আরে হিন্দু সমাজকে দেখুন তারা কি মুগ্ধ ভাবেই না তাদের আরাধ্য কৃষ্ণ নিন্দা কর্ণে শ্রবণ করছেন। তা তার প্রশংসা করছেন হাততালি দিচ্ছেন। এ সকল সামান্য যুক্তি দিয়েই যদি ভগবান কি তা বোঝা যেত তবে ধর্মগ্রন্থের কোনো প্রয়োজনই ছিল না। এদিনও দীনকৃষ্ণ ঠাকুরের নাই কতিপয় নাস্তিক চটকদার কথাবার্তায় হিন্দু সমাজ জর্জরিত। তীব্র প্রতিবাদ হোক✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊
Hare Krishna Joy nitai 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏amar pronam neben probhu nitai gour hori bol
ব্যাখ্যা
প্রথমত ইনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরিত্র কে সামান্য নিকৃষ্ট মানব চরিত্রের সাথে তুলনা করেছেন।
তিনি বারংবার রাধা কে শ্রীকৃষ্ণে্র স্ত্রীর পরিচয় দিচ্ছেন কিন্তু বাস্তবে শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী রাধা নন।
যোগমায়া তিনি দেবী তার সক্ষমতা আছে নিজেকে বিস্তার করা তাকে মানুষের সাথে তুলনা করলে তাদের মানুষ আর ভগবানের পার্থক্য থাকবে কি। তাহলে মহান দীনকৃষ্ণ ঠাকুর ইতে পারতো।
তিনি যমুনাকে একজন গ্রামের ঝগড়াটে অশিক্ষিত সতীনের সাথে তুলনা করছেন যিনি তার সতীনের সাথে ঝগড়া করবেন অর্থাৎ তিনি মাতা যমুনা কেউ অপমান করলেন।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি করবেন তিনি মনোবিজ্ঞানী হয়ে তার মন কেন তিনি এটা করলেন না সে প্রশ্ন তোলেন।
কৃষ্ণকে উপলব্ধি করার জন্য অর্জুনের চর্মচক্ষু নয় জ্ঞানচক্ষুর প্রয়োজন হয়েছিল আর তিনি কিভাবে ভাবলেন তার এই শরীর দিয়ে তার এই মুখ দিয়ে তার চিন্তা ধারা দিয়ে তিনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি তা বুঝতে পারবেন।
ভগবান শ্রী রাম তিনি দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এজন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ রাতেজন্মেছেন
আজ হিন্দু সমাজ কতটা রসাতলে তা উনার মতো অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী মানে অল্প পড়েই ভগবানের আচরণের উপর পিএইচডি করা ব্যক্তির কথাবার্তায় প্রকাশ পায়। একজন মুসলিম কে আল্লাহর নামে নিন্দা করলে সে কখনোই ছেড়ে দেবে না সে তার জীবন দিয়ে হলেও আল্লাহর সম্মান রক্ষা করবে। আরে হিন্দু সমাজকে দেখুন তারা কি মুগ্ধ ভাবেই না তাদের আরাধ্য কৃষ্ণ নিন্দা কর্ণে শ্রবণ করছেন। তা তার প্রশংসা করছেন হাততালি দিচ্ছেন। এ সকল সামান্য যুক্তি দিয়েই যদি ভগবান কি তা বোঝা যেত তবে ধর্মগ্রন্থের কোনো প্রয়োজনই ছিল না। এদিনও দীনকৃষ্ণ ঠাকুরের নাই কতিপয় নাস্তিক চটকদার কথাবার্তায় হিন্দু সমাজ জর্জরিত। তীব্র প্রতিবাদ হোক✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊
আপনি একজন কৃষ্ণ নিন্দুকে নিজের প্রথম দিয়ে আবার হরেকৃষ্ণ কিভাবে বলেন
পাগলের দল
Har har mahadev joy shre krishna
ব্যাখ্যা
প্রথমত ইনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরিত্র কে সামান্য নিকৃষ্ট মানব চরিত্রের সাথে তুলনা করেছেন।
তিনি বারংবার রাধা কে শ্রীকৃষ্ণে্র স্ত্রীর পরিচয় দিচ্ছেন কিন্তু বাস্তবে শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী রাধা নন।
যোগমায়া তিনি দেবী তার সক্ষমতা আছে নিজেকে বিস্তার করা তাকে মানুষের সাথে তুলনা করলে তাদের মানুষ আর ভগবানের পার্থক্য থাকবে কি। তাহলে মহান দীনকৃষ্ণ ঠাকুর ইতে পারতো।
তিনি যমুনাকে একজন গ্রামের ঝগড়াটে অশিক্ষিত সতীনের সাথে তুলনা করছেন যিনি তার সতীনের সাথে ঝগড়া করবেন অর্থাৎ তিনি মাতা যমুনা কেউ অপমান করলেন।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি করবেন তিনি মনোবিজ্ঞানী হয়ে তার মন কেন তিনি এটা করলেন না সে প্রশ্ন তোলেন।
কৃষ্ণকে উপলব্ধি করার জন্য অর্জুনের চর্মচক্ষু নয় জ্ঞানচক্ষুর প্রয়োজন হয়েছিল আর তিনি কিভাবে ভাবলেন তার এই শরীর দিয়ে তার এই মুখ দিয়ে তার চিন্তা ধারা দিয়ে তিনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি তা বুঝতে পারবেন।
ভগবান শ্রী রাম তিনি দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এজন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ রাতেজন্মেছেন
আজ হিন্দু সমাজ কতটা রসাতলে তা উনার মতো অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী মানে অল্প পড়েই ভগবানের আচরণের উপর পিএইচডি করা ব্যক্তির কথাবার্তায় প্রকাশ পায়। একজন মুসলিম কে আল্লাহর নামে নিন্দা করলে সে কখনোই ছেড়ে দেবে না সে তার জীবন দিয়ে হলেও আল্লাহর সম্মান রক্ষা করবে। আরে হিন্দু সমাজকে দেখুন তারা কি মুগ্ধ ভাবেই না তাদের আরাধ্য কৃষ্ণ নিন্দা কর্ণে শ্রবণ করছেন। তা তার প্রশংসা করছেন হাততালি দিচ্ছেন। এ সকল সামান্য যুক্তি দিয়েই যদি ভগবান কি তা বোঝা যেত তবে ধর্মগ্রন্থের কোনো প্রয়োজনই ছিল না। এদিনও দীনকৃষ্ণ ঠাকুরের নাই কতিপয় নাস্তিক চটকদার কথাবার্তায় হিন্দু সমাজ জর্জরিত। তীব্র প্রতিবাদ হোক✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊
Logic ache kothar.khub valo legeche
Joy Dino Krishna Thakur joy
সত্যি বলার সাহস আছে।
ব্যাখ্যা
প্রথমত ইনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরিত্র কে সামান্য নিকৃষ্ট মানব চরিত্রের সাথে তুলনা করেছেন।
তিনি বারংবার রাধা কে শ্রীকৃষ্ণে্র স্ত্রীর পরিচয় দিচ্ছেন কিন্তু বাস্তবে শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী রাধা নন।
যোগমায়া তিনি দেবী তার সক্ষমতা আছে নিজেকে বিস্তার করা তাকে মানুষের সাথে তুলনা করলে তাদের মানুষ আর ভগবানের পার্থক্য থাকবে কি। তাহলে মহান দীনকৃষ্ণ ঠাকুর ইতে পারতো।
তিনি যমুনাকে একজন গ্রামের ঝগড়াটে অশিক্ষিত সতীনের সাথে তুলনা করছেন যিনি তার সতীনের সাথে ঝগড়া করবেন অর্থাৎ তিনি মাতা যমুনা কেউ অপমান করলেন।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি করবেন তিনি মনোবিজ্ঞানী হয়ে তার মন কেন তিনি এটা করলেন না সে প্রশ্ন তোলেন।
কৃষ্ণকে উপলব্ধি করার জন্য অর্জুনের চর্মচক্ষু নয় জ্ঞানচক্ষুর প্রয়োজন হয়েছিল আর তিনি কিভাবে ভাবলেন তার এই শরীর দিয়ে তার এই মুখ দিয়ে তার চিন্তা ধারা দিয়ে তিনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি তা বুঝতে পারবেন।
ভগবান শ্রী রাম তিনি দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এজন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ রাতেজন্মেছেন
আজ হিন্দু সমাজ কতটা রসাতলে তা উনার মতো অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী মানে অল্প পড়েই ভগবানের আচরণের উপর পিএইচডি করা ব্যক্তির কথাবার্তায় প্রকাশ পায়। একজন মুসলিম কে আল্লাহর নামে নিন্দা করলে সে কখনোই ছেড়ে দেবে না সে তার জীবন দিয়ে হলেও আল্লাহর সম্মান রক্ষা করবে। আরে হিন্দু সমাজকে দেখুন তারা কি মুগ্ধ ভাবেই না তাদের আরাধ্য কৃষ্ণ নিন্দা কর্ণে শ্রবণ করছেন। তা তার প্রশংসা করছেন হাততালি দিচ্ছেন। এ সকল সামান্য যুক্তি দিয়েই যদি ভগবান কি তা বোঝা যেত তবে ধর্মগ্রন্থের কোনো প্রয়োজনই ছিল না। এদিনও দীনকৃষ্ণ ঠাকুরের নাই কতিপয় নাস্তিক চটকদার কথাবার্তায় হিন্দু সমাজ জর্জরিত। তীব্র প্রতিবাদ হোক✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊
দিন দা জা বলছে ভগবান কে ও সৃষ্টি কোরেছে না ভগবান দিনকে
ব্যাখ্যা
প্রথমত ইনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরিত্র কে সামান্য নিকৃষ্ট মানব চরিত্রের সাথে তুলনা করেছেন।
তিনি বারংবার রাধা কে শ্রীকৃষ্ণে্র স্ত্রীর পরিচয় দিচ্ছেন কিন্তু বাস্তবে শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী রাধা নন।
যোগমায়া তিনি দেবী তার সক্ষমতা আছে নিজেকে বিস্তার করা তাকে মানুষের সাথে তুলনা করলে তাদের মানুষ আর ভগবানের পার্থক্য থাকবে কি। তাহলে মহান দীনকৃষ্ণ ঠাকুর ইতে পারতো।
তিনি যমুনাকে একজন গ্রামের ঝগড়াটে অশিক্ষিত সতীনের সাথে তুলনা করছেন যিনি তার সতীনের সাথে ঝগড়া করবেন অর্থাৎ তিনি মাতা যমুনা কেউ অপমান করলেন।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি করবেন তিনি মনোবিজ্ঞানী হয়ে তার মন কেন তিনি এটা করলেন না সে প্রশ্ন তোলেন।
কৃষ্ণকে উপলব্ধি করার জন্য অর্জুনের চর্মচক্ষু নয় জ্ঞানচক্ষুর প্রয়োজন হয়েছিল আর তিনি কিভাবে ভাবলেন তার এই শরীর দিয়ে তার এই মুখ দিয়ে তার চিন্তা ধারা দিয়ে তিনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি তা বুঝতে পারবেন।
ভগবান শ্রী রাম তিনি দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এজন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ রাতেজন্মেছেন
আজ হিন্দু সমাজ কতটা রসাতলে তা উনার মতো অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী মানে অল্প পড়েই ভগবানের আচরণের উপর পিএইচডি করা ব্যক্তির কথাবার্তায় প্রকাশ পায়। একজন মুসলিম কে আল্লাহর নামে নিন্দা করলে সে কখনোই ছেড়ে দেবে না সে তার জীবন দিয়ে হলেও আল্লাহর সম্মান রক্ষা করবে। আরে হিন্দু সমাজকে দেখুন তারা কি মুগ্ধ ভাবেই না তাদের আরাধ্য কৃষ্ণ নিন্দা কর্ণে শ্রবণ করছেন। তা তার প্রশংসা করছেন হাততালি দিচ্ছেন। এ সকল সামান্য যুক্তি দিয়েই যদি ভগবান কি তা বোঝা যেত তবে ধর্মগ্রন্থের কোনো প্রয়োজনই ছিল না। এদিনও দীনকৃষ্ণ ঠাকুরের নাই কতিপয় নাস্তিক চটকদার কথাবার্তায় হিন্দু সমাজ জর্জরিত। তীব্র প্রতিবাদ হোক
🙏 hare Krishna hare Ram 🙏
দিনুবাবু বলছে কৃষ্ণ দেবকীর উদরে জন্মগ্রহণ করেছে..... হ্যাঁ করেছে উনী ভগবান উনার নিজের ভক্তের সাথে লীলা করার ইচ্ছা হয়েছে উনি করেছেন....সেটা তার ইচ্ছা .....তিনি সর্বশক্তিমান উনি পারেন না এমন কিছুই নেই...তাই বলে যে আপনি বলবেন যেহেতু কৃষ্ণ মাতৃ জঠরে জন্ম গ্রহণ করেছেন তাই বলে যে তিনি ভগবান নন তাতো মেনে নেওয়া যায় না......ভগবান শ্রী কৃষ্ণ ভগবদগীতার ৪ নং অধ্যায়ের ৯ নম্বর শ্লোক এ বলছেন যে------- *জন্ম কর্ম চ মে দিব্য*... ভগবানের জন্মও দিব্য এবং তার কর্মও দিব্য সেটা আমরা আমাদের ক্ষুদ্র ব্রেইন এর দ্বারা বিচার করতে পড়ি না কিন্তূ ভগবানের ভক্ত হওয়ার মাধ্যমে আমরা bhogowan কে জানে পারি.......অর্থাৎ শ্রী কৃষ্ণ কে জানতে হলে আগে তার ভক্ত হতে হবে মশাই......যিনি অব্যক্ত তাকে আমরা নিজেদের ক্ষমতা দারা কিভাবে ব্যক্ত করতে পারি বলো....?
তুমি এখনো ভালো মানুষ হতে পারলে না গো দিনোবাবু....... তুমি নিজেই কৃষ্ণতত্ত্ব জানোনা এবং কৃষ্ণতত্ত্ব শেখাতে আসছো........ তোমাকে প্রমাণ দেখাচ্ছি কৃষ্ণের ভগবত্তার...
1।। *এতে চানসু কলা পন্সো কৃষ্ণস্তু ভগবান সয়ম*..(এতক্ষণ যে যে অবতারের কথা বর্ণনা করা হলো তারা সকলেই অংশের অংশ কিন্তু কৃষ্ণ স্বয়ং ভগবান। ভাগবত-১.৩.২৮)........
2।। *মত্ত পরতর নান্যাট কিনচি দোস্তি ধনঞ্জয় । ময়ী সর্বমিদং প্রতং সূত্রে মুনিগনা ইব*(হে ধনঞ্জয় আমার থেকে শ্রেষ্ঠ আর কেউ নেই সূত্রে যেমন মনে সমূহ গাঁথা থাকে তেমনি সমস্ত বিশ্ব আমাতে ওতপ্রোতভাবে অবস্থান করে।...গীতা ৭.৭).....
3।। *ঈশ্বর পরম কৃষ্ণ সচ্চিদানন্দ বিগ্রহ অনাদির আদি গোবিন্দ সর্ব কারণকারণাম*(পরম তত্ত্ব, পরমপুরুষ ভগবান হচ্ছেন শ্রীকৃষ্ণ, তিনি সমস্ত আনন্দের উৎস, তিনি আদিপুরুষ গোবিন্দ এবং তার শ্রীবিগ্রহ সৎ,চিৎ ও আনন্দময়।... ব্রহ্মসংহিতা৫.১...)
4।। *একলা ঈশ্বর কৃষ্ণ আর সব হয় তার ভৃত্য।*.... চৈতন্যচরিতামৃত আদিলীলা ৫.১৪২....)
কে কে কৃষ্ণ কে পরম ভগবান বলে বুঝতে পেরেছো হাত তুলো....কারণ আমি এখানে নিজের কোনো রকম মন গড়া কথা বলি না আমি এখানে যা কিছু লিখেছি সমস্ত সাস্ত্র অনুসারে লেখা আমি তার প্রমাণ হিসাবে শ্লোক নম্বর ও উল্লেখ করেছি......আসা করি সকলের সন্দেহের নিরসন হয়েছে.... তোমরা কেউ এই অমানুষের কীর্তন শুনো না.....প্রদীপ পাল, গৌর সু চক্রবর্তী ইত্যাদি কৃষ্ণাতত্ববেত্তা দের কীর্তন সনোও তাতে তোমাদের e মঙ্গল হবে.......Hare Krishna 🙏♥️...Jay Srila Prabhupada 🙏❤️
🙏🙏🙏
Tor baper thik ache,age tapasha kar tar par Katha bal
এখানে কীর্ত্তন গান হচ্ছে। দেবদেবী, শাস্ত্রের নিন্দার স্হান এখানে নয়।
নিন্দার ইচ্ছা থাকলে কবিগান করুন, কীর্ত্তন নয়।
ব্যাখ্যা
প্রথমত ইনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরিত্র কে সামান্য নিকৃষ্ট মানব চরিত্রের সাথে তুলনা করেছেন।
তিনি বারংবার রাধা কে শ্রীকৃষ্ণে্র স্ত্রীর পরিচয় দিচ্ছেন কিন্তু বাস্তবে শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী রাধা নন।
যোগমায়া তিনি দেবী তার সক্ষমতা আছে নিজেকে বিস্তার করা তাকে মানুষের সাথে তুলনা করলে তাদের মানুষ আর ভগবানের পার্থক্য থাকবে কি। তাহলে মহান দীনকৃষ্ণ ঠাকুর ইতে পারতো।
তিনি যমুনাকে একজন গ্রামের ঝগড়াটে অশিক্ষিত সতীনের সাথে তুলনা করছেন যিনি তার সতীনের সাথে ঝগড়া করবেন অর্থাৎ তিনি মাতা যমুনা কেউ অপমান করলেন।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি করবেন তিনি মনোবিজ্ঞানী হয়ে তার মন কেন তিনি এটা করলেন না সে প্রশ্ন তোলেন।
কৃষ্ণকে উপলব্ধি করার জন্য অর্জুনের চর্মচক্ষু নয় জ্ঞানচক্ষুর প্রয়োজন হয়েছিল আর তিনি কিভাবে ভাবলেন তার এই শরীর দিয়ে তার এই মুখ দিয়ে তার চিন্তা ধারা দিয়ে তিনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি তা বুঝতে পারবেন।
ভগবান শ্রী রাম তিনি দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এজন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ রাতেজন্মেছেন
আজ হিন্দু সমাজ কতটা রসাতলে তা উনার মতো অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী মানে অল্প পড়েই ভগবানের আচরণের উপর পিএইচডি করা ব্যক্তির কথাবার্তায় প্রকাশ পায়। একজন মুসলিম কে আল্লাহর নামে নিন্দা করলে সে কখনোই ছেড়ে দেবে না সে তার জীবন দিয়ে হলেও আল্লাহর সম্মান রক্ষা করবে। আরে হিন্দু সমাজকে দেখুন তারা কি মুগ্ধ ভাবেই না তাদের আরাধ্য কৃষ্ণ নিন্দা কর্ণে শ্রবণ করছেন। তা তার প্রশংসা করছেন হাততালি দিচ্ছেন। এ সকল সামান্য যুক্তি দিয়েই যদি ভগবান কি তা বোঝা যেত তবে ধর্মগ্রন্থের কোনো প্রয়োজনই ছিল না। এদিনও দীনকৃষ্ণ ঠাকুরের নাই কতিপয় নাস্তিক চটকদার কথাবার্তায় হিন্দু সমাজ জর্জরিত। তীব্র প্রতিবাদ হোক✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊
Sotti
দারুণ একটা ব্যাবসা ধরেছে এরা...এক দেশ থেকে আর এক দেশে এসে..লোককে খালি বোকা বানাচ্ছে...লীলা মনে না উধভাট একটা প্রশ্ন করে লোককে বিভ্রান্তিতে ফেলছে যার উত্তর তিনি নিজেও দেন না বা জানেন না
এ হিন্দুই না , ভিম বাদি বৌদ্ধ, ইসলামের টাকা খওয়া লোক
Akti, pasando, denokrishna
❤❤রাধে রাধে❤❤
কে বলেছে দরকার ছিলনা প্রয়োজন হয়নি সব ঘটনার নির্দিষ্ট একটা সময় আছে😊
Asadharan.....hoiche apnar kothagulo.
কেন কি হচ্ছে কোন পুঁথিতে কি লেখা আছে ভালো করে পড়ুন বুঝুন তারপর ব্যাখ্যা করুন এই অপব্যাখ্যা কিছু লোক যারা না বুঝে তারা হয়তো নেবে কিন্তু সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিগণ আপনাকে পরিত্যাগ করবে সস্তা প্রচার থেকে সরে আসুন এখন মানুষের মত মানুষ হয়ে উঠুক। দিনো কৃষ্ণ ঠাকুর মহাশয় ভালো থাকুন আর সমাজকে ভালো রাখুন
ব্যাখ্যা
প্রথমত ইনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরিত্র কে সামান্য নিকৃষ্ট মানব চরিত্রের সাথে তুলনা করেছেন।
তিনি বারংবার রাধা কে শ্রীকৃষ্ণে্র স্ত্রীর পরিচয় দিচ্ছেন কিন্তু বাস্তবে শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী রাধা নন।
যোগমায়া তিনি দেবী তার সক্ষমতা আছে নিজেকে বিস্তার করা তাকে মানুষের সাথে তুলনা করলে তাদের মানুষ আর ভগবানের পার্থক্য থাকবে কি। তাহলে মহান দীনকৃষ্ণ ঠাকুর ইতে পারতো।
তিনি যমুনাকে একজন গ্রামের ঝগড়াটে অশিক্ষিত সতীনের সাথে তুলনা করছেন যিনি তার সতীনের সাথে ঝগড়া করবেন অর্থাৎ তিনি মাতা যমুনা কেউ অপমান করলেন।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি করবেন তিনি মনোবিজ্ঞানী হয়ে তার মন কেন তিনি এটা করলেন না সে প্রশ্ন তোলেন।
কৃষ্ণকে উপলব্ধি করার জন্য অর্জুনের চর্মচক্ষু নয় জ্ঞানচক্ষুর প্রয়োজন হয়েছিল আর তিনি কিভাবে ভাবলেন তার এই শরীর দিয়ে তার এই মুখ দিয়ে তার চিন্তা ধারা দিয়ে তিনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি তা বুঝতে পারবেন।
ভগবান শ্রী রাম তিনি দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এজন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ রাতেজন্মেছেন
আজ হিন্দু সমাজ কতটা রসাতলে তা উনার মতো অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী মানে অল্প পড়েই ভগবানের আচরণের উপর পিএইচডি করা ব্যক্তির কথাবার্তায় প্রকাশ পায়। একজন মুসলিম কে আল্লাহর নামে নিন্দা করলে সে কখনোই ছেড়ে দেবে না সে তার জীবন দিয়ে হলেও আল্লাহর সম্মান রক্ষা করবে। আরে হিন্দু সমাজকে দেখুন তারা কি মুগ্ধ ভাবেই না তাদের আরাধ্য কৃষ্ণ নিন্দা কর্ণে শ্রবণ করছেন। তা তার প্রশংসা করছেন হাততালি দিচ্ছেন। এ সকল সামান্য যুক্তি দিয়েই যদি ভগবান কি তা বোঝা যেত তবে ধর্মগ্রন্থের কোনো প্রয়োজনই ছিল না। এদিনও দীনকৃষ্ণ ঠাকুরের নাই কতিপয় নাস্তিক চটকদার কথাবার্তায় হিন্দু সমাজ জর্জরিত। তীব্র প্রতিবাদ হোক✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊
আমি জানিনা আপনার বয়স কত। আমি দেখেছি সমাজে বিশিষ্ট ব্যক্তি বলতে কী বোঝায় আমার জানা নেই। আপনার ছোটবেলার টা মনে করুন সমাজব্যবস্থা মনে করবেন পরিবেশ মনে তাহলে বুঝতে পারবেন। আপনার যখন সতেরো আঠারো বছর বয়স ছিল তখন স্বর্গে যাওয়ার গল্প বললে আপনি কি সেই কথা শুনতেন। চারিপাশের গাছপালা জঙ্গল জল আর সমস্ত দূষণে ভরে গেছে। আপনাদের কাঁচা চুল সব পেকে গেছে সমাজের দেবার মত আপনাদের কিছুই নেই। এখন আপনারা ঈশ্বরের কথা। ঠিক আছে আপনারা করুন। দিনো কৃষ্ণ দিনে কৃষ্ণ মতোই করুক। এখনকার প্রজন্মের সন্তানরা রাজহাঁস হবে। যেটা প্রয়োজন নেবে না হলে ফেলে দেবে। এই পর্যন্ত লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি মানুষ মারা গেছে। কে কজন স্বর্গে কে কজন নরকে গেল কেউ কি জানিয়েছে। তাহলে স্বর্গ-নরকের গল্প শুনিয়ে আমাদের লাভ কি। এখনো আপনারা সামান্যটুকু অংশই দিকে দিকে হলে আদালতে মামলা করে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। আপনাদের থেকে এই যুবসমাজ অনেক শিক্ষিত অনেক মার্জিত সামান্য জন্য এত লড়াই করে না। আপনি একটু ভাবুন স্বাধীনতার সময় ভারতবর্ষের লোক সংখ্যা ছিল 30 কোটি দেবতা ছিল 33 কোটি। এত ইংরেজরা অত্যাচার করল মুঘলরা অত্যাচার করল। দেবতারা কিছু করল কি। এখন সেই ভারতবর্ষের দেড়শ কোটি লোক। একটু ভাবুন চিন্তা করুন। তারপর অন্যকে দোষ দেবেন। আপনাদের তো সমস্ত টাকা ফুরিয়ে গেছে। এখন আর ঈশ্বর ঈশ্বর করা ছাড়া আপনাদের কোন উপায়। একটু ভাবুন না 18 বছরে ঈশ্বরের করেছিলেন সেই জন্য বলছি একটু ভাবনা-চিন্তা করে কথা বললে এই সমস্ত একটু আগে যেতে পারে যেখানে বিজ্ঞান ছাড়া কোন কিছুই চলে না না থাকলে আপনি করতেই পারতেন না লাইট না থাকলে এখন আমি পড়তেই মারবেন না। আগে মারা গেলে গঙ্গায় নিয়ে যাওয়ার লোক। কারণ 50 কিলোমিটার হেঁটে গঙ্গায় যেতে হতো। হাত থেকে পাঁচজন লোক যেত। এখন ভাবুন না সেই দিন কি আছে। আপনি বুঝতে পারছেন না কিছু লোক স্বর্গে যাবার গল্প বোকা বানিয়ে। তালিকা এসি ঘরে বসে বসে খাচ্ছে। চড়ে বেড়াচ্ছে। একজনও কি স্বর্গে গিয়ে বলেছে আমি ভালো আছি বানরকে গিয়ে বলেছে আমি খারাপ আছি তাহলে শুধু শুধু গল্প শুনে লাভ কি হ্যাঁ আপনার বয়স হয়ে গেছে। এখন আপনি মালা জয়ফুল নিরামিষ খান তাতে উপকার। কিন্তু দয়া করে 18 বছর ছেলেদের এটা বলবেন। তাহলে এটা মানায় না। প্লিজ খারাপ ভাববেন। আমার ভুল হতে পারে। আপনি একটু বুঝিয়ে বললে ভালো লাগবে
অপব্যাক্ষা করছে না।ঠিক বলছে
কেপসন দিয়ে ভিউ না বাড়িয়ে সঠিক সত্য বলুন।
Ninety nine percent speaker and one percent kirtania.
ব্যাখ্যা
প্রথমত ইনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরিত্র কে সামান্য নিকৃষ্ট মানব চরিত্রের সাথে তুলনা করেছেন।
তিনি বারংবার রাধা কে শ্রীকৃষ্ণে্র স্ত্রীর পরিচয় দিচ্ছেন কিন্তু বাস্তবে শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী রাধা নন।
যোগমায়া তিনি দেবী তার সক্ষমতা আছে নিজেকে বিস্তার করা তাকে মানুষের সাথে তুলনা করলে তাদের মানুষ আর ভগবানের পার্থক্য থাকবে কি। তাহলে মহান দীনকৃষ্ণ ঠাকুর ইতে পারতো।
তিনি যমুনাকে একজন গ্রামের ঝগড়াটে অশিক্ষিত সতীনের সাথে তুলনা করছেন যিনি তার সতীনের সাথে ঝগড়া করবেন অর্থাৎ তিনি মাতা যমুনা কেউ অপমান করলেন।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি করবেন তিনি মনোবিজ্ঞানী হয়ে তার মন কেন তিনি এটা করলেন না সে প্রশ্ন তোলেন।
কৃষ্ণকে উপলব্ধি করার জন্য অর্জুনের চর্মচক্ষু নয় জ্ঞানচক্ষুর প্রয়োজন হয়েছিল আর তিনি কিভাবে ভাবলেন তার এই শরীর দিয়ে তার এই মুখ দিয়ে তার চিন্তা ধারা দিয়ে তিনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি তা বুঝতে পারবেন।
ভগবান শ্রী রাম তিনি দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এজন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ রাতেজন্মেছেন
আজ হিন্দু সমাজ কতটা রসাতলে তা উনার মতো অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী মানে অল্প পড়েই ভগবানের আচরণের উপর পিএইচডি করা ব্যক্তির কথাবার্তায় প্রকাশ পায়। একজন মুসলিম কে আল্লাহর নামে নিন্দা করলে সে কখনোই ছেড়ে দেবে না সে তার জীবন দিয়ে হলেও আল্লাহর সম্মান রক্ষা করবে। আরে হিন্দু সমাজকে দেখুন তারা কি মুগ্ধ ভাবেই না তাদের আরাধ্য কৃষ্ণ নিন্দা কর্ণে শ্রবণ করছেন। তা তার প্রশংসা করছেন হাততালি দিচ্ছেন। এ সকল সামান্য যুক্তি দিয়েই যদি ভগবান কি তা বোঝা যেত তবে ধর্মগ্রন্থের কোনো প্রয়োজনই ছিল না। এদিনও দীনকৃষ্ণ ঠাকুরের নাই কতিপয় নাস্তিক চটকদার কথাবার্তায় হিন্দু সমাজ জর্জরিত। তীব্র প্রতিবাদ হোক✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊
প্রথমত গাঞ্জাখোরের মত চেহারা,,,,
তাছাড়া নিজেদের ইন্দ্রিয়তৃপ্তি নিয়ে ব্যস্ত পার্টি,,,,
🙏🙏🙏🙏
দিনুবাবু বলছে কৃষ্ণ দেবকীর উদরে জন্মগ্রহণ করেছে..... হ্যাঁ করেছে উনী ভগবান উনার নিজের ভক্তের সাথে লীলা করার ইচ্ছা হয়েছে উনি করেছেন....সেটা তার ইচ্ছা .....তিনি সর্বশক্তিমান উনি পারেন না এমন কিছুই নেই...তাই বলে যে আপনি বলবেন যেহেতু কৃষ্ণ মাতৃ জঠরে জন্ম গ্রহণ করেছেন তাই বলে যে তিনি ভগবান নন তাতো মেনে নেওয়া যায় না......ভগবান শ্রী কৃষ্ণ ভগবদগীতার ৪ নং অধ্যায়ের ৯ নম্বর শ্লোক এ বলছেন যে------- *জন্ম কর্ম চ মে দিব্য*... ভগবানের জন্মও দিব্য এবং তার কর্মও দিব্য সেটা আমরা আমাদের ক্ষুদ্র ব্রেইন এর দ্বারা বিচার করতে পড়ি না কিন্তূ ভগবানের ভক্ত হওয়ার মাধ্যমে আমরা bhogowan কে জানে পারি.......অর্থাৎ শ্রী কৃষ্ণ কে জানতে হলে আগে তার ভক্ত হতে হবে মশাই......যিনি অব্যক্ত তাকে আমরা নিজেদের ক্ষমতা দারা কিভাবে ব্যক্ত করতে পারি বলো....?
তুমি এখনো ভালো মানুষ হতে পারলে না গো দিনোবাবু....... তুমি নিজেই কৃষ্ণতত্ত্ব জানোনা এবং কৃষ্ণতত্ত্ব শেখাতে আসছো........ তোমাকে প্রমাণ দেখাচ্ছি কৃষ্ণের ভগবত্তার...
1।। *এতে চানসু কলা পন্সো কৃষ্ণস্তু ভগবান সয়ম*..(এতক্ষণ যে যে অবতারের কথা বর্ণনা করা হলো তারা সকলেই অংশের অংশ কিন্তু কৃষ্ণ স্বয়ং ভগবান। ভাগবত-১.৩.২৮)........
2।। *মত্ত পরতর নান্যাট কিনচি দোস্তি ধনঞ্জয় । ময়ী সর্বমিদং প্রতং সূত্রে মুনিগনা ইব*(হে ধনঞ্জয় আমার থেকে শ্রেষ্ঠ আর কেউ নেই সূত্রে যেমন মনে সমূহ গাঁথা থাকে তেমনি সমস্ত বিশ্ব আমাতে ওতপ্রোতভাবে অবস্থান করে।...গীতা ৭.৭).....
3।। *ঈশ্বর পরম কৃষ্ণ সচ্চিদানন্দ বিগ্রহ অনাদির আদি গোবিন্দ সর্ব কারণকারণাম*(পরম তত্ত্ব, পরমপুরুষ ভগবান হচ্ছেন শ্রীকৃষ্ণ, তিনি সমস্ত আনন্দের উৎস, তিনি আদিপুরুষ গোবিন্দ এবং তার শ্রীবিগ্রহ সৎ,চিৎ ও আনন্দময়।... ব্রহ্মসংহিতা৫.১...)
4।। *একলা ঈশ্বর কৃষ্ণ আর সব হয় তার ভৃত্য।*.... চৈতন্যচরিতামৃত আদিলীলা ৫.১৪২....)
কে কে কৃষ্ণ কে পরম ভগবান বলে বুঝতে পেরেছো হাত তুলো....কারণ আমি এখানে নিজের কোনো রকম মন গড়া কথা বলি না আমি এখানে যা কিছু লিখেছি সমস্ত সাস্ত্র অনুসারে লেখা আমি তার প্রমাণ হিসাবে শ্লোক নম্বর ও উল্লেখ করেছি......আসা করি সকলের সন্দেহের নিরসন হয়েছে.... তোমরা কেউ এই অমানুষের কীর্তন শুনো না.....প্রদীপ পাল, গৌর সু চক্রবর্তী ইত্যাদি কৃষ্ণাতত্ববেত্তা দের কীর্তন সনোও তাতে তোমাদের e মঙ্গল হবে.......Hare Krishna 🙏♥️...Jay Srila Prabhupada 🙏❤️
আমনার মধ্যে ভক্তি নেই
সরি বস বলতে বাধ্য হলাম,,, নিন্দা ছাড়া কিছুই বুজলাম না।। শ্রীকৃষ্ণ কেও নিন্দা। শ্রীকৃষ্ণ কি সাধারণ মানুষ 🙄 হায়রে আমাদের দসা শুরুই বিতর্ক। 😔😔
🙏🏾🙏🏾🙏
করিম চাচার বেটা কি বল্লো ত নিয়ে হতাস
হওয়ার কিছুনেই
ব্যাখ্যা
প্রথমত ইনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরিত্র কে সামান্য নিকৃষ্ট মানব চরিত্রের সাথে তুলনা করেছেন।
তিনি বারংবার রাধা কে শ্রীকৃষ্ণে্র স্ত্রীর পরিচয় দিচ্ছেন কিন্তু বাস্তবে শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী রাধা নন।
যোগমায়া তিনি দেবী তার সক্ষমতা আছে নিজেকে বিস্তার করা তাকে মানুষের সাথে তুলনা করলে তাদের মানুষ আর ভগবানের পার্থক্য থাকবে কি। তাহলে মহান দীনকৃষ্ণ ঠাকুর ইতে পারতো।
তিনি যমুনাকে একজন গ্রামের ঝগড়াটে অশিক্ষিত সতীনের সাথে তুলনা করছেন যিনি তার সতীনের সাথে ঝগড়া করবেন অর্থাৎ তিনি মাতা যমুনা কেউ অপমান করলেন।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি করবেন তিনি মনোবিজ্ঞানী হয়ে তার মন কেন তিনি এটা করলেন না সে প্রশ্ন তোলেন।
কৃষ্ণকে উপলব্ধি করার জন্য অর্জুনের চর্মচক্ষু নয় জ্ঞানচক্ষুর প্রয়োজন হয়েছিল আর তিনি কিভাবে ভাবলেন তার এই শরীর দিয়ে তার এই মুখ দিয়ে তার চিন্তা ধারা দিয়ে তিনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি তা বুঝতে পারবেন।
ভগবান শ্রী রাম তিনি দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এজন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ রাতেজন্মেছেন
আজ হিন্দু সমাজ কতটা রসাতলে তা উনার মতো অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী মানে অল্প পড়েই ভগবানের আচরণের উপর পিএইচডি করা ব্যক্তির কথাবার্তায় প্রকাশ পায়। একজন মুসলিম কে আল্লাহর নামে নিন্দা করলে সে কখনোই ছেড়ে দেবে না সে তার জীবন দিয়ে হলেও আল্লাহর সম্মান রক্ষা করবে। আরে হিন্দু সমাজকে দেখুন তারা কি মুগ্ধ ভাবেই না তাদের আরাধ্য কৃষ্ণ নিন্দা কর্ণে শ্রবণ করছেন। তা তার প্রশংসা করছেন হাততালি দিচ্ছেন। এ সকল সামান্য যুক্তি দিয়েই যদি ভগবান কি তা বোঝা যেত তবে ধর্মগ্রন্থের কোনো প্রয়োজনই ছিল না। এদিনও দীনকৃষ্ণ ঠাকুরের নাই কতিপয় নাস্তিক চটকদার কথাবার্তায় হিন্দু সমাজ জর্জরিত। তীব্র প্রতিবাদ হোক
বর্তমানে কীর্তন একটি উৎকৃষ্ট পেশা। মুসলিমদের জলসার সাথে পাল্লা দিয়ে চলছে হাজার হাজার কামাই।
ব্যাখ্যা
প্রথমত ইনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরিত্র কে সামান্য নিকৃষ্ট মানব চরিত্রের সাথে তুলনা করেছেন।
তিনি বারংবার রাধা কে শ্রীকৃষ্ণে্র স্ত্রীর পরিচয় দিচ্ছেন কিন্তু বাস্তবে শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী রাধা নন।
যোগমায়া তিনি দেবী তার সক্ষমতা আছে নিজেকে বিস্তার করা তাকে মানুষের সাথে তুলনা করলে তাদের মানুষ আর ভগবানের পার্থক্য থাকবে কি। তাহলে মহান দীনকৃষ্ণ ঠাকুর ইতে পারতো।
তিনি যমুনাকে একজন গ্রামের ঝগড়াটে অশিক্ষিত সতীনের সাথে তুলনা করছেন যিনি তার সতীনের সাথে ঝগড়া করবেন অর্থাৎ তিনি মাতা যমুনা কেউ অপমান করলেন।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি করবেন তিনি মনোবিজ্ঞানী হয়ে তার মন কেন তিনি এটা করলেন না সে প্রশ্ন তোলেন।
কৃষ্ণকে উপলব্ধি করার জন্য অর্জুনের চর্মচক্ষু নয় জ্ঞানচক্ষুর প্রয়োজন হয়েছিল আর তিনি কিভাবে ভাবলেন তার এই শরীর দিয়ে তার এই মুখ দিয়ে তার চিন্তা ধারা দিয়ে তিনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি তা বুঝতে পারবেন।
ভগবান শ্রী রাম তিনি দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এজন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ রাতেজন্মেছেন
আজ হিন্দু সমাজ কতটা রসাতলে তা উনার মতো অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী মানে অল্প পড়েই ভগবানের আচরণের উপর পিএইচডি করা ব্যক্তির কথাবার্তায় প্রকাশ পায়। একজন মুসলিম কে আল্লাহর নামে নিন্দা করলে সে কখনোই ছেড়ে দেবে না সে তার জীবন দিয়ে হলেও আল্লাহর সম্মান রক্ষা করবে। আরে হিন্দু সমাজকে দেখুন তারা কি মুগ্ধ ভাবেই না তাদের আরাধ্য কৃষ্ণ নিন্দা কর্ণে শ্রবণ করছেন। তা তার প্রশংসা করছেন হাততালি দিচ্ছেন। এ সকল সামান্য যুক্তি দিয়েই যদি ভগবান কি তা বোঝা যেত তবে ধর্মগ্রন্থের কোনো প্রয়োজনই ছিল না। এদিনও দীনকৃষ্ণ ঠাকুরের নাই কতিপয় নাস্তিক চটকদার কথাবার্তায় হিন্দু সমাজ জর্জরিত। তীব্র প্রতিবাদ হোক✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊
Dinu krishna apni agiye jan paglagulo apnar singe a6e.
ব্যাখ্যা
প্রথমত ইনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরিত্র কে সামান্য নিকৃষ্ট মানব চরিত্রের সাথে তুলনা করেছেন।
তিনি বারংবার রাধা কে শ্রীকৃষ্ণে্র স্ত্রীর পরিচয় দিচ্ছেন কিন্তু বাস্তবে শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী রাধা নন।
যোগমায়া তিনি দেবী তার সক্ষমতা আছে নিজেকে বিস্তার করা তাকে মানুষের সাথে তুলনা করলে তাদের মানুষ আর ভগবানের পার্থক্য থাকবে কি। তাহলে মহান দীনকৃষ্ণ ঠাকুর ইতে পারতো।
তিনি যমুনাকে একজন গ্রামের ঝগড়াটে অশিক্ষিত সতীনের সাথে তুলনা করছেন যিনি তার সতীনের সাথে ঝগড়া করবেন অর্থাৎ তিনি মাতা যমুনা কেউ অপমান করলেন।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি করবেন তিনি মনোবিজ্ঞানী হয়ে তার মন কেন তিনি এটা করলেন না সে প্রশ্ন তোলেন।
কৃষ্ণকে উপলব্ধি করার জন্য অর্জুনের চর্মচক্ষু নয় জ্ঞানচক্ষুর প্রয়োজন হয়েছিল আর তিনি কিভাবে ভাবলেন তার এই শরীর দিয়ে তার এই মুখ দিয়ে তার চিন্তা ধারা দিয়ে তিনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি তা বুঝতে পারবেন।
ভগবান শ্রী রাম তিনি দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এজন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ রাতেজন্মেছেন
আজ হিন্দু সমাজ কতটা রসাতলে তা উনার মতো অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী মানে অল্প পড়েই ভগবানের আচরণের উপর পিএইচডি করা ব্যক্তির কথাবার্তায় প্রকাশ পায়। একজন মুসলিম কে আল্লাহর নামে নিন্দা করলে সে কখনোই ছেড়ে দেবে না সে তার জীবন দিয়ে হলেও আল্লাহর সম্মান রক্ষা করবে। আরে হিন্দু সমাজকে দেখুন তারা কি মুগ্ধ ভাবেই না তাদের আরাধ্য কৃষ্ণ নিন্দা কর্ণে শ্রবণ করছেন। তা তার প্রশংসা করছেন হাততালি দিচ্ছেন। এ সকল সামান্য যুক্তি দিয়েই যদি ভগবান কি তা বোঝা যেত তবে ধর্মগ্রন্থের কোনো প্রয়োজনই ছিল না। এদিনও দীনকৃষ্ণ ঠাকুরের নাই কতিপয় নাস্তিক চটকদার কথাবার্তায় হিন্দু সমাজ জর্জরিত। তীব্র প্রতিবাদ হোক✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊
Very good
মেসেজটি দেখে উত্তর দিবেন আশা করি রাধা কৃষ্ণের কবে বউ হইল।
Bhai or motibhram hoye6e. Or kotha ho6e granth er sathe bastober mil nei. Keo jodi 20 bochor boyos e 100 kg uthate pare r take jodi 100 bo6or boyos e bola hoi tule praman koro se parbe na. Ta bole 100 kg Tola kothata mithye hoye jabe?
Vai, 100kg tolata jmn bastob temon 100 bochor boiose seta na tulte para tau bastob, tahole amader somoo er sathe sotto konta hobe, thik konta hobe setai amader khujte hobe.
একে আইনের আওতাই আনা হোক
আপনি কীর্তন করতে এসেছেন না নিজেকে জাহির করতে এসেছেন। আপনার কাজ শুধু শুধু সমালোচনা করা। এসব বন্ধ করে ভালো করে কীর্তন পরিবেশন করুন মানুষের মনের মন্দিরে ঠাঁই পাবেন অযথা কু কথা আপনাকে শুনতে হবে না। আজ থেকে পাঁচ হাজার বছর আগে লেখা গ্রন্থের ত্রুটি খুঁজে বের করে বিধর্মীদের হাতে অস্ত্র তুলে দিচ্ছেন। যে সনাতন ধর্মের কথা বলে টাকা আয় করছেন সেই ধর্মের ক্ষতি করছেন।
Ana hoba apnaka
জয় রাধে রাধে
Asadharan ! asadharan !asadharan .
ব্যাখ্যা
প্রথমত ইনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরিত্র কে সামান্য নিকৃষ্ট মানব চরিত্রের সাথে তুলনা করেছেন।
তিনি বারংবার রাধা কে শ্রীকৃষ্ণে্র স্ত্রীর পরিচয় দিচ্ছেন কিন্তু বাস্তবে শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী রাধা নন।
যোগমায়া তিনি দেবী তার সক্ষমতা আছে নিজেকে বিস্তার করা তাকে মানুষের সাথে তুলনা করলে তাদের মানুষ আর ভগবানের পার্থক্য থাকবে কি। তাহলে মহান দীনকৃষ্ণ ঠাকুর ইতে পারতো।
তিনি যমুনাকে একজন গ্রামের ঝগড়াটে অশিক্ষিত সতীনের সাথে তুলনা করছেন যিনি তার সতীনের সাথে ঝগড়া করবেন অর্থাৎ তিনি মাতা যমুনা কেউ অপমান করলেন।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি করবেন তিনি মনোবিজ্ঞানী হয়ে তার মন কেন তিনি এটা করলেন না সে প্রশ্ন তোলেন।
কৃষ্ণকে উপলব্ধি করার জন্য অর্জুনের চর্মচক্ষু নয় জ্ঞানচক্ষুর প্রয়োজন হয়েছিল আর তিনি কিভাবে ভাবলেন তার এই শরীর দিয়ে তার এই মুখ দিয়ে তার চিন্তা ধারা দিয়ে তিনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি তা বুঝতে পারবেন।
ভগবান শ্রী রাম তিনি দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এজন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ রাতেজন্মেছেন
আজ হিন্দু সমাজ কতটা রসাতলে তা উনার মতো অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী মানে অল্প পড়েই ভগবানের আচরণের উপর পিএইচডি করা ব্যক্তির কথাবার্তায় প্রকাশ পায়। একজন মুসলিম কে আল্লাহর নামে নিন্দা করলে সে কখনোই ছেড়ে দেবে না সে তার জীবন দিয়ে হলেও আল্লাহর সম্মান রক্ষা করবে। আরে হিন্দু সমাজকে দেখুন তারা কি মুগ্ধ ভাবেই না তাদের আরাধ্য কৃষ্ণ নিন্দা কর্ণে শ্রবণ করছেন। তা তার প্রশংসা করছেন হাততালি দিচ্ছেন। এ সকল সামান্য যুক্তি দিয়েই যদি ভগবান কি তা বোঝা যেত তবে ধর্মগ্রন্থের কোনো প্রয়োজনই ছিল না। এদিনও দীনকৃষ্ণ ঠাকুরের নাই কতিপয় নাস্তিক চটকদার কথাবার্তায় হিন্দু সমাজ জর্জরিত। তীব্র প্রতিবাদ হোক✊✊✊✊
কি বলতে চাইছে নিজেই জানে না
ঠিক বলেছেন
Radha Madhab বাবু রাধাকৃষ্ণের যুগল মুর্তি কোথায় পেলেন? সত্য জানুন
শ্রী কৃষ্ণ রাতের বেলা এসেছে তোর বাবার স্ব গোষ্ঠীকে উদ্ধার করিতে
Dino krishna himself a crimin.
আমি বাংলাদেশ থেকে বলচি এই লোকটার একদম সত্যি কতা বলে।।।। আর একন সত্যর দাম নাই দোয়া রাইলো দিনোকৃষ্ণ টাকুর
Apnake Nobel deoa hok
Great sandal you are
আপনি ভগবান মানেন ,
দীনকৃষ্ন ঠাকুর আপনি কি পাগল হয়ে গেছেন ।
আমপাগল
স্বর্গ। মত ।পাতাল । পৃথিবী একটা ছোট্ট বিন্দ । এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডে সূর্য হলো আসল দেবতা। সূর্যের আলো চলে গেলে।
পৃথিবীতে কার অস্তিত্ব থাকবে
তখন কে পথ দেখাবে।
উত্তর দাও
একজন পাপিষ্ঠ কীর্তনীয়া!
অন্ধভক্ত আপোনি,
Dino krishna thakur nejaka ke vaba vogoban dino krisana thakur nejay agulo opor pochar korchan chagoltaka jodi kacha patam tahola boli dea detam
কি সুন্দর তোমার বুলি.....
ছিঃছিঃছিঃ 🤢
ভগবান(বাবা-মা) আপনাকে নৈতিক শিক্ষা দিক এবং যে কোনো জিনিসকে বোঝার ক্ষমতা দান করুন 🙏🙂
আপনার বক্তব্য ছোট পুস্তিকা আকারে সমালোচনা হিসেবে লিখিত হতে পারে কিন্তু কীর্তনের আসরে তা একেবারেই বেমানান।
ব্যাখ্যা
প্রথমত ইনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরিত্র কে সামান্য নিকৃষ্ট মানব চরিত্রের সাথে তুলনা করেছেন।
তিনি বারংবার রাধা কে শ্রীকৃষ্ণে্র স্ত্রীর পরিচয় দিচ্ছেন কিন্তু বাস্তবে শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী রাধা নন।
যোগমায়া তিনি দেবী তার সক্ষমতা আছে নিজেকে বিস্তার করা তাকে মানুষের সাথে তুলনা করলে তাদের মানুষ আর ভগবানের পার্থক্য থাকবে কি। তাহলে মহান দীনকৃষ্ণ ঠাকুর ইতে পারতো।
তিনি যমুনাকে একজন গ্রামের ঝগড়াটে অশিক্ষিত সতীনের সাথে তুলনা করছেন যিনি তার সতীনের সাথে ঝগড়া করবেন অর্থাৎ তিনি মাতা যমুনা কেউ অপমান করলেন।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি করবেন তিনি মনোবিজ্ঞানী হয়ে তার মন কেন তিনি এটা করলেন না সে প্রশ্ন তোলেন।
কৃষ্ণকে উপলব্ধি করার জন্য অর্জুনের চর্মচক্ষু নয় জ্ঞানচক্ষুর প্রয়োজন হয়েছিল আর তিনি কিভাবে ভাবলেন তার এই শরীর দিয়ে তার এই মুখ দিয়ে তার চিন্তা ধারা দিয়ে তিনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি তা বুঝতে পারবেন।
ভগবান শ্রী রাম তিনি দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এজন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ রাতেজন্মেছেন
আজ হিন্দু সমাজ কতটা রসাতলে তা উনার মতো অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী মানে অল্প পড়েই ভগবানের আচরণের উপর পিএইচডি করা ব্যক্তির কথাবার্তায় প্রকাশ পায়। একজন মুসলিম কে আল্লাহর নামে নিন্দা করলে সে কখনোই ছেড়ে দেবে না সে তার জীবন দিয়ে হলেও আল্লাহর সম্মান রক্ষা করবে। আরে হিন্দু সমাজকে দেখুন তারা কি মুগ্ধ ভাবেই না তাদের আরাধ্য কৃষ্ণ নিন্দা কর্ণে শ্রবণ করছেন। তা তার প্রশংসা করছেন হাততালি দিচ্ছেন। এ সকল সামান্য যুক্তি দিয়েই যদি ভগবান কি তা বোঝা যেত তবে ধর্মগ্রন্থের কোনো প্রয়োজনই ছিল না। এদিনও দীনকৃষ্ণ ঠাকুরের নাই কতিপয় নাস্তিক চটকদার কথাবার্তায় হিন্দু সমাজ জর্জরিত। তীব্র প্রতিবাদ হোক✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊
T
ঠিকই বলেছেন। টাকা দিয়ে আনবো আর উল্টোপাল্টা কথা। তার কীর্তন ই শুনবো যিনি বামুনদের শেষ্ঠ দেখবেন। কোনো সময় কোনো বাবামুনের গোপন অঙ্গ বেরিয়ে গেলে ও তিনি সকলকে দিয়ে ধর্মের দোহাই দিয়ে চাটিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দিলেও তার কীর্তন শুনবো।
@@dibasbiswas7215 আপনার অর্থহীন কথার কোন মূল্য না দিয়েও বলছি, আইনসম্মত, যুক্তিগ্রাহ্য, পারস্পরিক সম্মান জ্ঞাপক, কথায় আসুন, আর না হয় পেট ভরে পিঠে খান, আর বেশ কিছু শ্রী নিয়ে শ্রীহীন থাকুন, আরো ভালো করে বাস্তব কে অস্বীকার করা চালিয়ে যান।
এটা কীর্তন নয় এটা ভাষণ।
Joy neti apnar kotha mon chua jay
ব্যাখ্যা
প্রথমত ইনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরিত্র কে সামান্য নিকৃষ্ট মানব চরিত্রের সাথে তুলনা করেছেন।
তিনি বারংবার রাধা কে শ্রীকৃষ্ণে্র স্ত্রীর পরিচয় দিচ্ছেন কিন্তু বাস্তবে শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী রাধা নন।
যোগমায়া তিনি দেবী তার সক্ষমতা আছে নিজেকে বিস্তার করা তাকে মানুষের সাথে তুলনা করলে তাদের মানুষ আর ভগবানের পার্থক্য থাকবে কি। তাহলে মহান দীনকৃষ্ণ ঠাকুর ইতে পারতো।
তিনি যমুনাকে একজন গ্রামের ঝগড়াটে অশিক্ষিত সতীনের সাথে তুলনা করছেন যিনি তার সতীনের সাথে ঝগড়া করবেন অর্থাৎ তিনি মাতা যমুনা কেউ অপমান করলেন।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি করবেন তিনি মনোবিজ্ঞানী হয়ে তার মন কেন তিনি এটা করলেন না সে প্রশ্ন তোলেন।
কৃষ্ণকে উপলব্ধি করার জন্য অর্জুনের চর্মচক্ষু নয় জ্ঞানচক্ষুর প্রয়োজন হয়েছিল আর তিনি কিভাবে ভাবলেন তার এই শরীর দিয়ে তার এই মুখ দিয়ে তার চিন্তা ধারা দিয়ে তিনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি তা বুঝতে পারবেন।
ভগবান শ্রী রাম তিনি দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এজন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ রাতেজন্মেছেন
আজ হিন্দু সমাজ কতটা রসাতলে তা উনার মতো অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী মানে অল্প পড়েই ভগবানের আচরণের উপর পিএইচডি করা ব্যক্তির কথাবার্তায় প্রকাশ পায়। একজন মুসলিম কে আল্লাহর নামে নিন্দা করলে সে কখনোই ছেড়ে দেবে না সে তার জীবন দিয়ে হলেও আল্লাহর সম্মান রক্ষা করবে। আরে হিন্দু সমাজকে দেখুন তারা কি মুগ্ধ ভাবেই না তাদের আরাধ্য কৃষ্ণ নিন্দা কর্ণে শ্রবণ করছেন। তা তার প্রশংসা করছেন হাততালি দিচ্ছেন। এ সকল সামান্য যুক্তি দিয়েই যদি ভগবান কি তা বোঝা যেত তবে ধর্মগ্রন্থের কোনো প্রয়োজনই ছিল না। এদিনও দীনকৃষ্ণ ঠাকুরের নাই কতিপয় নাস্তিক চটকদার কথাবার্তায় হিন্দু সমাজ জর্জরিত। তীব্র প্রতিবাদ হোক✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊
❤❤❤
হে মানুষ আপনারা আপনাদের বিবেক বোধ কে জাগ্ৰত করূন আমাদের সত্য উদঘাটন করতে হবে।
দিনোকৃষ্ণরসবভিওশোনাযায়না।এইভাবেছারবেনা।আমিনদিয়াথেকেবলছি।
🎉🎉🎉
এই ভন্ড দিন কৃষ্ণর দিন ঘনিয়ে এসেছে । ভুল তথ্য দিয়ে ভিডিও বানায়। Sonaton samiksha চ্যানেলে আসুক গারে দম থাকলে। লাইভ ডিবেট হবে
আপনার উক্তি গুলো আধুনিক ও বাস্তব ,আমি একজন মুসলিম কিন্তু আমি আপনার প্রতিটা ভিডিও দেখি
আপনার নাম টা হিন্দু কেনো,আপনার কি মুসলিম নামের কি অভাব হয়েছিল,না লাভ জিহাদ করবেন
দেখবি তো,দেখে মন্দির ভাঙ্গতে হবে না,যবনের বাচ্চা অসুর
@@megasnap581 আরে দাদা ওর মাকে বীর্য দিয়েছিলো হিন্দু বাবা তাই ওর নাম হিন্দু
@@megasnap581 জঙ্গিরা এরকমই হয়।
আপনাদের আল্লাহ কোনো শক্তি শালী কোনো দেবতা নয়। কিছু স্বার্থপর ধান্দাবাজ মানুষ একজন কে সর্বশক্তি বানিয়ে বানিয়েছে। মানুষের জন্ম আগে দেবতা পারে।
🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
জয়ো দিনো
🌹 ভীষণ সুন্দর বিশ্লেষণ করছেন আপনি বাবা ❤️ মানবের বদ্ধমূল ভুল ভেঙে দিচ্ছেন আপনি 💮🙏
সত্য সনাতন প্রকাশ এর জন্য এগিয়ে যাও,,,,,, 👍👍🙏🙏
কথাগুলো বিশ্রী ভাষায় প্রকাশ করছে।
কথা ঠিক আছে ❤
Dinokrishna Thakur jindabad
প্রকৃত ভক্ত মানুষের কথা এমন হওয়া মোটেও ঠিক না। তার মন তো অহংকার এ পরিপূর্ণ।।।।।।।
👍👍
সব সময় অন্য জনের নিন্দা করবে। এরা সনাতন ধর্মের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে
@@Vedicknowledge6 যখন রাম কে iskon এর লোক রা মিথ্যা বা krishna এর চেয়ে ছোট বলে তখন কোথায় থাকিস..?
@@danihaldar7627 তুই দেখা আগে তারপর লাফাইস। ইস্কন দিল্লিতে রাম মন্দির আছে। এবার বল কি বলবি
@@Vedicknowledge6 না দাদা ভাই,, মিথ্যা বাদী দের কথা বলে থাকেন
দীনকৃষ্ণ বাবু আপনাকে ধন্যবাদ
খুব সুন্দর লাগলো একেবারে তত্ত্ব কথা
আহা হা , দাঁত মেজে দুটো বই পড়ুন গিয়ে , তাহলেই এর বুজরুকি ধরতে পারবেন, তত্ত্ব,যতসব ফালতু আলোচনা
যারা দিনোকৃষ্ণ ঠাকুরকে পিঠা খাওয়াতে চাইছে,তাদের জন্য ও অনেক পিঠা পুলি থাকবে বলে দিলাম হ্যাঁ।
Ki dada UFC joined er ichchha achhe naki.
এটা কী বিতর্ক সভা
Joy neti
এত সত্য কথা এত যুক্তি বাদ আবার কির্তনের আসর করে হরি বাসরে মিক্সার বাদী ভাষন দেয়। ওর উদদেশ্য কি? ভক্ত কে বিভ্রান্ত করার রপ্ত কৌশল। সুন্দর অতীব সুন্দর।
কোন বই এ লেখা আছে যে রাধা কৃষ্ণের বৌ
দিনুবাবু বলছে কৃষ্ণ দেবকীর উদরে জন্মগ্রহণ করেছে..... হ্যাঁ করেছে উনী ভগবান উনার নিজের ভক্তের সাথে লীলা করার ইচ্ছা হয়েছে উনি করেছেন....সেটা তার ইচ্ছা .....তিনি সর্বশক্তিমান উনি পারেন না এমন কিছুই নেই...তাই বলে যে আপনি বলবেন যেহেতু কৃষ্ণ মাতৃ জঠরে জন্ম গ্রহণ করেছেন তাই বলে যে তিনি ভগবান নন তাতো মেনে নেওয়া যায় না......ভগবান শ্রী কৃষ্ণ ভগবদগীতার ৪ নং অধ্যায়ের ৯ নম্বর শ্লোক এ বলছেন যে------- *জন্ম কর্ম চ মে দিব্য*... ভগবানের জন্মও দিব্য এবং তার কর্মও দিব্য সেটা আমরা আমাদের ক্ষুদ্র ব্রেইন এর দ্বারা বিচার করতে পড়ি না কিন্তূ ভগবানের ভক্ত হওয়ার মাধ্যমে আমরা bhogowan কে জানে পারি.......অর্থাৎ শ্রী কৃষ্ণ কে জানতে হলে আগে তার ভক্ত হতে হবে মশাই......যিনি অব্যক্ত তাকে আমরা নিজেদের ক্ষমতা দারা কিভাবে ব্যক্ত করতে পারি বলো....?
তুমি এখনো ভালো মানুষ হতে পারলে না গো দিনোবাবু....... তুমি নিজেই কৃষ্ণতত্ত্ব জানোনা এবং কৃষ্ণতত্ত্ব শেখাতে আসছো........ তোমাকে প্রমাণ দেখাচ্ছি কৃষ্ণের ভগবত্তার...
1।। *এতে চানসু কলা পন্সো কৃষ্ণস্তু ভগবান সয়ম*..(এতক্ষণ যে যে অবতারের কথা বর্ণনা করা হলো তারা সকলেই অংশের অংশ কিন্তু কৃষ্ণ স্বয়ং ভগবান। ভাগবত-১.৩.২৮)........
2।। *মত্ত পরতর নান্যাট কিনচি দোস্তি ধনঞ্জয় । ময়ী সর্বমিদং প্রতং সূত্রে মুনিগনা ইব*(হে ধনঞ্জয় আমার থেকে শ্রেষ্ঠ আর কেউ নেই সূত্রে যেমন মনে সমূহ গাঁথা থাকে তেমনি সমস্ত বিশ্ব আমাতে ওতপ্রোতভাবে অবস্থান করে।...গীতা ৭.৭).....
3।। *ঈশ্বর পরম কৃষ্ণ সচ্চিদানন্দ বিগ্রহ অনাদির আদি গোবিন্দ সর্ব কারণকারণাম*(পরম তত্ত্ব, পরমপুরুষ ভগবান হচ্ছেন শ্রীকৃষ্ণ, তিনি সমস্ত আনন্দের উৎস, তিনি আদিপুরুষ গোবিন্দ এবং তার শ্রীবিগ্রহ সৎ,চিৎ ও আনন্দময়।... ব্রহ্মসংহিতা৫.১...)
4।। *একলা ঈশ্বর কৃষ্ণ আর সব হয় তার ভৃত্য।*.... চৈতন্যচরিতামৃত আদিলীলা ৫.১৪২....)
কে কে কৃষ্ণ কে পরম ভগবান বলে বুঝতে পেরেছো হাত তুলো....কারণ আমি এখানে নিজের কোনো রকম মন গড়া কথা বলি না আমি এখানে যা কিছু লিখেছি সমস্ত সাস্ত্র অনুসারে লেখা আমি তার প্রমাণ হিসাবে শ্লোক নম্বর ও উল্লেখ করেছি......আসা করি সকলের সন্দেহের নিরসন হয়েছে.... তোমরা কেউ এই অমানুষের কীর্তন শুনো না.....প্রদীপ পাল, গৌর সু চক্রবর্তী ইত্যাদি কৃষ্ণাতত্ববেত্তা দের কীর্তন সনোও তাতে তোমাদের e মঙ্গল হবে.......Hare Krishna 🙏♥️...Jay Srila Prabhupada 🙏❤️
@@krishnabhakti9252 ইসকণ এর গীতা, মহাভারত পারেন নাকি? কৃষ্ণ বলেছেন আমি ভগবান স্বয়ং মানে তিনি স্বয়ং বিষ্ণু ভগবানের সম্পূর্ণ রূপ। আর আপনি শ্রী কৃষ্ণের অন্যান্য অবতার কে শুধু অংশ মনে করেন , মর্যাদা পুরুষোত্তম শ্রী রাম ও বলেছেন আমিই পরমেশ্বর।
@@advaitin7375 আমরা অংশ মনে করি না শাস্ত্রের কথা এটা আপনি ভাগবত এর ১.৩.২৮ শ্লোক টা পরণ ওখানেই বলা হয়েছে যে এতক্ষণ যাদের যাদের কথা বর্ণনা করা হলো তারা হলো অন্সেরও অংশ কিন্তু কৃষ্ণ স্বয়ং ভগবান ...... একটা আগুনের শিখা দ্বারা আরো অনেকগুলো আগুনের শিখা কে জ্বালানো যায় ......তাই বলে কিন্তু এমন না যে পরে জ্বালানো আগুনের শিখারগুলোর তেজ বা শক্তি প্রথম সিখাটার থেকে কম....কিন্ত প্রথম শিখাটাকে আমাদের আদি শিখা রপে ধরতে হবে......ঠিক তেমনি কৃষ্ণ অর্থাৎ গোবিন্দ হলো আদি পুরুষ যেটা স্বয়ং ব্রহ্মা ব্রহ্মসংহিতা তে বলছেন যে ""গোবিন্দাম আদি পুরুষাঙ তমহাম ভাজামি""".......সেজন্য এমন না যে বাকি অবতারেদের মধ্যে কম শক্তি আছে তাদেরও শক্তি ঠিক একই সেজন্য তারা নিজেদের কে bhogowan বললে সেটা কোনো ভুল নেই রাম , নারায়ণ, কপিল,পরশুরাম, নরসিংহ ইনারা সবাই যেহেতু ভগবান শ্রীকৃষ্ণের অংশ অর্থাৎ তার দ্বারা প্রজল্লিত হয়েছে তাই তারাও ভগবান কিন্ত আদিপুরুষ নন তারা হলো bhogowan কৃষ্ণ এর অংশ আর কৃষ্ণ হলেন আদিপুরুষ.....🙏♥️
@@krishnabhakti9252 That's totally your choise.
@@krishnabhakti9252 ওরা কেউই কৃষ্ণের অংশ নয় বরং মহা বিষ্ণুর অংশ । কেনো ইসকন এর মত কথা বলছেন? আচ্ছা আপনি কেমন ধারণা পোষণ করেন আমি বুঝে যাবো এর উত্তরে , আপনি বলুন মাহাদেব কে?
কলির প্রভাব তাই দীন কুর এমন
ব্যাখ্যা
প্রথমত ইনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরিত্র কে সামান্য নিকৃষ্ট মানব চরিত্রের সাথে তুলনা করেছেন।
তিনি বারংবার রাধা কে শ্রীকৃষ্ণে্র স্ত্রীর পরিচয় দিচ্ছেন কিন্তু বাস্তবে শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী রাধা নন।
যোগমায়া তিনি দেবী তার সক্ষমতা আছে নিজেকে বিস্তার করা তাকে মানুষের সাথে তুলনা করলে তাদের মানুষ আর ভগবানের পার্থক্য থাকবে কি। তাহলে মহান দীনকৃষ্ণ ঠাকুর ইতে পারতো।
তিনি যমুনাকে একজন গ্রামের ঝগড়াটে অশিক্ষিত সতীনের সাথে তুলনা করছেন যিনি তার সতীনের সাথে ঝগড়া করবেন অর্থাৎ তিনি মাতা যমুনা কেউ অপমান করলেন।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি করবেন তিনি মনোবিজ্ঞানী হয়ে তার মন কেন তিনি এটা করলেন না সে প্রশ্ন তোলেন।
কৃষ্ণকে উপলব্ধি করার জন্য অর্জুনের চর্মচক্ষু নয় জ্ঞানচক্ষুর প্রয়োজন হয়েছিল আর তিনি কিভাবে ভাবলেন তার এই শরীর দিয়ে তার এই মুখ দিয়ে তার চিন্তা ধারা দিয়ে তিনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি তা বুঝতে পারবেন।
ভগবান শ্রী রাম তিনি দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এজন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ রাতেজন্মেছেন
আজ হিন্দু সমাজ কতটা রসাতলে তা উনার মতো অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী মানে অল্প পড়েই ভগবানের আচরণের উপর পিএইচডি করা ব্যক্তির কথাবার্তায় প্রকাশ পায়। একজন মুসলিম কে আল্লাহর নামে নিন্দা করলে সে কখনোই ছেড়ে দেবে না সে তার জীবন দিয়ে হলেও আল্লাহর সম্মান রক্ষা করবে। আরে হিন্দু সমাজকে দেখুন তারা কি মুগ্ধ ভাবেই না তাদের আরাধ্য কৃষ্ণ নিন্দা কর্ণে শ্রবণ করছেন। তা তার প্রশংসা করছেন হাততালি দিচ্ছেন। এ সকল সামান্য যুক্তি দিয়েই যদি ভগবান কি তা বোঝা যেত তবে ধর্মগ্রন্থের কোনো প্রয়োজনই ছিল না। এদিনও দীনকৃষ্ণ ঠাকুরের নাই কতিপয় নাস্তিক চটকদার কথাবার্তায় হিন্দু সমাজ জর্জরিত। তীব্র প্রতিবাদ হোক✊✊✊
Joy radhe radhe
ভগবানের লীলা তুমি কি বুঝবে
শরীরে জ্যোতি প্রবেশ করে ওটাই লীলা। তাই ভগবান লিলাময়।
রাধা কবে কৃষ্ণের বউ হলো?
সত্যি কথা তিতা লাগে
HARE KRISHNA 🙏 RADHE RADHE 🙏 PRANAM DADA 🙏🌺🌹 JHARKHAND DHANBAD THEKE 🙏🌺🌹💐💐💐💐 LEGE THAKUN AMIUO APNAR PASE ACHHI🙏🌺🌹💐💐
দিনুবাবু বলছে কৃষ্ণ দেবকীর উদরে জন্মগ্রহণ করেছে..... হ্যাঁ করেছে উনী ভগবান উনার নিজের ভক্তের সাথে লীলা করার ইচ্ছা হয়েছে উনি করেছেন....সেটা তার ইচ্ছা .....তিনি সর্বশক্তিমান উনি পারেন না এমন কিছুই নেই...তাই বলে যে আপনি বলবেন যেহেতু কৃষ্ণ মাতৃ জঠরে জন্ম গ্রহণ করেছেন তাই বলে যে তিনি ভগবান নন তাতো মেনে নেওয়া যায় না......ভগবান শ্রী কৃষ্ণ ভগবদগীতার ৪ নং অধ্যায়ের ৯ নম্বর শ্লোক এ বলছেন যে------- *জন্ম কর্ম চ মে দিব্য*... ভগবানের জন্মও দিব্য এবং তার কর্মও দিব্য সেটা আমরা আমাদের ক্ষুদ্র ব্রেইন এর দ্বারা বিচার করতে পড়ি না কিন্তূ ভগবানের ভক্ত হওয়ার মাধ্যমে আমরা bhogowan কে জানে পারি.......অর্থাৎ শ্রী কৃষ্ণ কে জানতে হলে আগে তার ভক্ত হতে হবে মশাই......যিনি অব্যক্ত তাকে আমরা নিজেদের ক্ষমতা দারা কিভাবে ব্যক্ত করতে পারি বলো....?
তুমি এখনো ভালো মানুষ হতে পারলে না গো দিনোবাবু....... তুমি নিজেই কৃষ্ণতত্ত্ব জানোনা এবং কৃষ্ণতত্ত্ব শেখাতে আসছো........ তোমাকে প্রমাণ দেখাচ্ছি কৃষ্ণের ভগবত্তার...
1।। *এতে চানসু কলা পন্সো কৃষ্ণস্তু ভগবান সয়ম*..(এতক্ষণ যে যে অবতারের কথা বর্ণনা করা হলো তারা সকলেই অংশের অংশ কিন্তু কৃষ্ণ স্বয়ং ভগবান। ভাগবত-১.৩.২৮)........
2।। *মত্ত পরতর নান্যাট কিনচি দোস্তি ধনঞ্জয় । ময়ী সর্বমিদং প্রতং সূত্রে মুনিগনা ইব*(হে ধনঞ্জয় আমার থেকে শ্রেষ্ঠ আর কেউ নেই সূত্রে যেমন মনে সমূহ গাঁথা থাকে তেমনি সমস্ত বিশ্ব আমাতে ওতপ্রোতভাবে অবস্থান করে।...গীতা ৭.৭).....
3।। *ঈশ্বর পরম কৃষ্ণ সচ্চিদানন্দ বিগ্রহ অনাদির আদি গোবিন্দ সর্ব কারণকারণাম*(পরম তত্ত্ব, পরমপুরুষ ভগবান হচ্ছেন শ্রীকৃষ্ণ, তিনি সমস্ত আনন্দের উৎস, তিনি আদিপুরুষ গোবিন্দ এবং তার শ্রীবিগ্রহ সৎ,চিৎ ও আনন্দময়।... ব্রহ্মসংহিতা৫.১...)
4।। *একলা ঈশ্বর কৃষ্ণ আর সব হয় তার ভৃত্য।*.... চৈতন্যচরিতামৃত আদিলীলা ৫.১৪২....)
কে কে কৃষ্ণ কে পরম ভগবান বলে বুঝতে পেরেছো হাত তুলো....কারণ আমি এখানে নিজের কোনো রকম মন গড়া কথা বলি না আমি এখানে যা কিছু লিখেছি সমস্ত সাস্ত্র অনুসারে লেখা আমি তার প্রমাণ হিসাবে শ্লোক নম্বর ও উল্লেখ করেছি......আসা করি সকলের সন্দেহের নিরসন হয়েছে.... তোমরা কেউ এই অমানুষের কীর্তন শুনো না.....প্রদীপ পাল, গৌর সু চক্রবর্তী ইত্যাদি কৃষ্ণাতত্ববেত্তা দের কীর্তন সনোও তাতে তোমাদের e মঙ্গল হবে.......Hare Krishna 🙏♥️...Jay Srila Prabhupada 🙏❤️
ব্যাখ্যা
প্রথমত ইনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরিত্র কে সামান্য নিকৃষ্ট মানব চরিত্রের সাথে তুলনা করেছেন।
তিনি বারংবার রাধা কে শ্রীকৃষ্ণে্র স্ত্রীর পরিচয় দিচ্ছেন কিন্তু বাস্তবে শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী রাধা নন।
যোগমায়া তিনি দেবী তার সক্ষমতা আছে নিজেকে বিস্তার করা তাকে মানুষের সাথে তুলনা করলে তাদের মানুষ আর ভগবানের পার্থক্য থাকবে কি। তাহলে মহান দীনকৃষ্ণ ঠাকুর ইতে পারতো।
তিনি যমুনাকে একজন গ্রামের ঝগড়াটে অশিক্ষিত সতীনের সাথে তুলনা করছেন যিনি তার সতীনের সাথে ঝগড়া করবেন অর্থাৎ তিনি মাতা যমুনা কেউ অপমান করলেন।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি করবেন তিনি মনোবিজ্ঞানী হয়ে তার মন কেন তিনি এটা করলেন না সে প্রশ্ন তোলেন।
কৃষ্ণকে উপলব্ধি করার জন্য অর্জুনের চর্মচক্ষু নয় জ্ঞানচক্ষুর প্রয়োজন হয়েছিল আর তিনি কিভাবে ভাবলেন তার এই শরীর দিয়ে তার এই মুখ দিয়ে তার চিন্তা ধারা দিয়ে তিনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি তা বুঝতে পারবেন।
ভগবান শ্রী রাম তিনি দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এজন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ রাতেজন্মেছেন
আজ হিন্দু সমাজ কতটা রসাতলে তা উনার মতো অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী মানে অল্প পড়েই ভগবানের আচরণের উপর পিএইচডি করা ব্যক্তির কথাবার্তায় প্রকাশ পায়। একজন মুসলিম কে আল্লাহর নামে নিন্দা করলে সে কখনোই ছেড়ে দেবে না সে তার জীবন দিয়ে হলেও আল্লাহর সম্মান রক্ষা করবে। আরে হিন্দু সমাজকে দেখুন তারা কি মুগ্ধ ভাবেই না তাদের আরাধ্য কৃষ্ণ নিন্দা কর্ণে শ্রবণ করছেন। তা তার প্রশংসা করছেন হাততালি দিচ্ছেন। এ সকল সামান্য যুক্তি দিয়েই যদি ভগবান কি তা বোঝা যেত তবে ধর্মগ্রন্থের কোনো প্রয়োজনই ছিল না। এদিনও দীনকৃষ্ণ ঠাকুরের নাই কতিপয় নাস্তিক চটকদার কথাবার্তায় হিন্দু সমাজ জর্জরিত। তীব্র প্রতিবাদ হোক✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊
দিনো কৃষ্ণ ঠাকুর উনি এত টাইট শিক্ষিত ওনার শিক্ষা সম্বন্ধে কিছু বলা দরকার আছে বলে মনে করিনা উনি সবার সঙ্গে ওপেন চ্যালেঞ্জ করছে আমি ওনাকে ওপেন চ্যালেঞ্জ করছি আমার সামনে আসুন আমার সঙ্গে যুক্তিতর্কে লাগুন।। আমি মহাভারত রামায়ণ সমস্ত বেদ গ্রন্থ সব বাদ দিলাম এই সমস্ত ঘটার পরে অনেক বড় বড় জ্ঞানী যোগীর জন্ম হয়েছে উদাহরণ। রামকৃষ্ণ পরমহংস স্বামী বিবেকানন্দ বামাক্ষ্যাপা আরো অনেক আছে এনারা সবাই হিন্দু ধর্মের প্রচার করেছে কেউ কোনদিন তো বলেনি রামায়ণ মহাভারত গীতা গরুর পুরান বেদ এরা তো কেউ কোনদিন বলেনি যে এগুলো ভুল ছিল এরা কি তাহলে অশিক্ষিত ছিল এই দিনো কৃষ্ণ ঠাকুর আমাকে শুধু এই কথাটার উত্তর দিক স্বামী বিবেকানন্দ আমাদের ভারত বর্ষ ছেড়ে বাইরে দেশে হিন্দু ধর্মের প্রচার করেছে তাহলে তিনি কি অশিক্ষিত ছিল আমাদের ধর্ম গ্রন্থ ভুল আছে তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেনি আমাদের ধর্ম গ্রন্থ না জেনে বাইরের দেশে প্রচার করতে গেছিল ।।। একটা কথা ছোট থেকে শুনে আসছি এবং অনেক গুণী জন ব্যক্তি এই কথাটি বলেছে মূর্খ সঙ্গে তর্ক করো না তাতে তোমার সম্মান কমবে বাড়বে না তাই উনি হলেন সেই মূর্খ এনার সঙ্গে তর্ক করার কোন ইচ্ছা আমার নেই আপনারা উত্তর দিন
He is a Chandal.
Tora giye goo kha . Karon toder bojhar khomota nai...bal chhire cchile corona te ..
মশাই রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ এনারা কেউই হিন্দু ধর্মের প্রচারক নন । এনারা সকলে ধর্মের সংস্কারক। বিবেকানন্দ নব্য হিন্দু আন্দোলনের প্রবক্তা ছিলেন মাত্র । আর হ্যাঁ, বিবেকানন্দ শিকাগো ধর্মসভায় গেছিলেন হিন্দু ধর্মের প্রচারের জন্যে নয় । সালেমে প্রদত্ত বিবেকানন্দের ভাষণ গুলি থেকে এটা স্পষ্ট হয়ে ওঠে যে তিনি ভারতবর্ষের শিল্পায়নে সাহায্য সংগ্রহের উদ্দেশ্য নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে গেছিলেন। মেরী লুইবার্কের মতে, " আমেরিকা বাসীদের ভারতবর্ষের প্রয়োজন এবং প্রকৃত ক্ষমতা বিষয়ে জানানোর উদ্দেশ্যেই তিনি মহাদেশে এসেছিলেন । (তথ্যসূত্র: ভারতের মুক্তি সংগ্রামে চরমপন্থী পর্ব, অমলেশ ত্রিপাঠীপৃ: - ৫২ , পাদটীকা - ৫০)
দিনকৃষ্ণ ঠাকুর কোনো গর্হিত কাজ করছেন বলে মনে হয় না । আমাদের ধর্মগ্রন্থগুলো মিথ্যে নয় । ধর্মগ্রন্থগুলোতে অনেক রীতিনীতির কথা বলা আছে যেগুলো একুশ শতকে দা৺ড়িয়ে একটু যুক্তি বুদ্ধি দিয়ে বিবেচনা করে এগোতে হবে । নইলে বিপদ । দিনকৃষ্ণ ঠাকুর অন্তত আমার মতে কোনো ধর্মবেত্তা নন । উনি একজন সংস্কারক ।
সনাতন ধর্ম শ্রেষ্ঠ,,,, ১৮৯১ খৃষ্টাব্দে১১ ই সেপ্টেম্বর শিকাগো ধর্ম সম্মেলনে স্বীকৃত হয়েছে,,, কাজেই এসব নিয়ে বেশি মাথা না ঘামানোই ভালো,,,,
দিনো কৃষ্ণ বাবু কীর্তনের আসরে উঠে আপনি যে ভাষায় কথা বলছেন সেই ভাষাটাকে আগে সংযত করুন তারপরে কীর্তন করবেন।
কেন ভাই, উনি ঠিক ভাবে বিশ্লেষণ করে দেখা দিচ্ছে
Ader matan manuser kirton suna mane sudhu bhagabaner charane aparath
Akjon vanda manus
দীনদা, আপনি তথ্যগুলো কিছু কিছু ভুল হচ্ছে আপনি ভালো করে গ্রন্থের অন্তর্নিহিত তথ্যগুলো বুঝুন তারপর কীর্তনে আসুন অকারণে মানুষের ভক্তির মূলে আঘাত করবেন না
জিওদীনদা
আপনার তথ্যগুলো খুব ভাললাগে
দিনুবাবু বলছে কৃষ্ণ দেবকীর উদরে জন্মগ্রহণ করেছে..... হ্যাঁ করেছে উনী ভগবান উনার নিজের ভক্তের সাথে লীলা করার ইচ্ছা হয়েছে উনি করেছেন....সেটা তার ইচ্ছা .....তিনি সর্বশক্তিমান উনি পারেন না এমন কিছুই নেই...তাই বলে যে আপনি বলবেন যেহেতু কৃষ্ণ মাতৃ জঠরে জন্ম গ্রহণ করেছেন তাই বলে যে তিনি ভগবান নন তাতো মেনে নেওয়া যায় না......ভগবান শ্রী কৃষ্ণ ভগবদগীতার ৪ নং অধ্যায়ের ৯ নম্বর শ্লোক এ বলছেন যে------- *জন্ম কর্ম চ মে দিব্য*... ভগবানের জন্মও দিব্য এবং তার কর্মও দিব্য সেটা আমরা আমাদের ক্ষুদ্র ব্রেইন এর দ্বারা বিচার করতে পড়ি না কিন্তূ ভগবানের ভক্ত হওয়ার মাধ্যমে আমরা bhogowan কে জানে পারি.......অর্থাৎ শ্রী কৃষ্ণ কে জানতে হলে আগে তার ভক্ত হতে হবে মশাই......যিনি অব্যক্ত তাকে আমরা নিজেদের ক্ষমতা দারা কিভাবে ব্যক্ত করতে পারি বলো....?
তুমি এখনো ভালো মানুষ হতে পারলে না গো দিনোবাবু....... তুমি নিজেই কৃষ্ণতত্ত্ব জানোনা এবং কৃষ্ণতত্ত্ব শেখাতে আসছো........ তোমাকে প্রমাণ দেখাচ্ছি কৃষ্ণের ভগবত্তার...
1।। *এতে চানসু কলা পন্সো কৃষ্ণস্তু ভগবান সয়ম*..(এতক্ষণ যে যে অবতারের কথা বর্ণনা করা হলো তারা সকলেই অংশের অংশ কিন্তু কৃষ্ণ স্বয়ং ভগবান। ভাগবত-১.৩.২৮)........
2।। *মত্ত পরতর নান্যাট কিনচি দোস্তি ধনঞ্জয় । ময়ী সর্বমিদং প্রতং সূত্রে মুনিগনা ইব*(হে ধনঞ্জয় আমার থেকে শ্রেষ্ঠ আর কেউ নেই সূত্রে যেমন মনে সমূহ গাঁথা থাকে তেমনি সমস্ত বিশ্ব আমাতে ওতপ্রোতভাবে অবস্থান করে।...গীতা ৭.৭).....
3।। *ঈশ্বর পরম কৃষ্ণ সচ্চিদানন্দ বিগ্রহ অনাদির আদি গোবিন্দ সর্ব কারণকারণাম*(পরম তত্ত্ব, পরমপুরুষ ভগবান হচ্ছেন শ্রীকৃষ্ণ, তিনি সমস্ত আনন্দের উৎস, তিনি আদিপুরুষ গোবিন্দ এবং তার শ্রীবিগ্রহ সৎ,চিৎ ও আনন্দময়।... ব্রহ্মসংহিতা৫.১...)
4।। *একলা ঈশ্বর কৃষ্ণ আর সব হয় তার ভৃত্য।*.... চৈতন্যচরিতামৃত আদিলীলা ৫.১৪২....)
কে কে কৃষ্ণ কে পরম ভগবান বলে বুঝতে পেরেছো হাত তুলো....কারণ আমি এখানে নিজের কোনো রকম মন গড়া কথা বলি না আমি এখানে যা কিছু লিখেছি সমস্ত সাস্ত্র অনুসারে লেখা আমি তার প্রমাণ হিসাবে শ্লোক নম্বর ও উল্লেখ করেছি......আসা করি সকলের সন্দেহের নিরসন হয়েছে.... তোমরা কেউ এই অমানুষের কীর্তন শুনো না.....প্রদীপ পাল, গৌর সু চক্রবর্তী ইত্যাদি কৃষ্ণাতত্ববেত্তা দের কীর্তন সনোও তাতে তোমাদের e মঙ্গল হবে.......Hare Krishna 🙏♥️...Jay Srila Prabhupada 🙏❤️
সেতে সর্বশক্তমান সে সবপাড়ে আপনার সমস্যা কোথায়
Thik bolechhen vai ei kothatai inader mathai dhokchhe na
রামের জন্মতে প্রখর সূর্যের আলো ।তথা গরম ও দিনের বেলা ।
এর জন্য বৃষ্টি, রাত্রি, কারাগার বর চেয়েছিল ভগবানের কাছে। একবার যেন তাদের নিয়ে ভগবান জন্মগ্রহণ করেন।সেটাই ভগবান করেছেন।
Ta mane apni bolte ceyechen je sree krishnor o vogoba ache
তোমাকে কে বোলেছে
এ পাষন্ডের কীর্তন না করে লোটো পঞ্চরস করা উচিৎ, অর্থ রোজগার এর প্রধান উদ্দেশ্য নয় ,সত্য উদঘাটন ও নয়, মানুষ এর অসৎ উদ্দেশ্য একদিন ঠিক ধরে ফেলবে
Apni thik bolachan
ব্যাখ্যা
প্রথমত ইনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরিত্র কে সামান্য নিকৃষ্ট মানব চরিত্রের সাথে তুলনা করেছেন।
তিনি বারংবার রাধা কে শ্রীকৃষ্ণে্র স্ত্রীর পরিচয় দিচ্ছেন কিন্তু বাস্তবে শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী রাধা নন।
যোগমায়া তিনি দেবী তার সক্ষমতা আছে নিজেকে বিস্তার করা তাকে মানুষের সাথে তুলনা করলে তাদের মানুষ আর ভগবানের পার্থক্য থাকবে কি। তাহলে মহান দীনকৃষ্ণ ঠাকুর ইতে পারতো।
তিনি যমুনাকে একজন গ্রামের ঝগড়াটে অশিক্ষিত সতীনের সাথে তুলনা করছেন যিনি তার সতীনের সাথে ঝগড়া করবেন অর্থাৎ তিনি মাতা যমুনা কেউ অপমান করলেন।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি করবেন তিনি মনোবিজ্ঞানী হয়ে তার মন কেন তিনি এটা করলেন না সে প্রশ্ন তোলেন।
কৃষ্ণকে উপলব্ধি করার জন্য অর্জুনের চর্মচক্ষু নয় জ্ঞানচক্ষুর প্রয়োজন হয়েছিল আর তিনি কিভাবে ভাবলেন তার এই শরীর দিয়ে তার এই মুখ দিয়ে তার চিন্তা ধারা দিয়ে তিনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি তা বুঝতে পারবেন।
ভগবান শ্রী রাম তিনি দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এজন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ রাতেজন্মেছেন
আজ হিন্দু সমাজ কতটা রসাতলে তা উনার মতো অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী মানে অল্প পড়েই ভগবানের আচরণের উপর পিএইচডি করা ব্যক্তির কথাবার্তায় প্রকাশ পায়। একজন মুসলিম কে আল্লাহর নামে নিন্দা করলে সে কখনোই ছেড়ে দেবে না সে তার জীবন দিয়ে হলেও আল্লাহর সম্মান রক্ষা করবে। আরে হিন্দু সমাজকে দেখুন তারা কি মুগ্ধ ভাবেই না তাদের আরাধ্য কৃষ্ণ নিন্দা কর্ণে শ্রবণ করছেন। তা তার প্রশংসা করছেন হাততালি দিচ্ছেন। এ সকল সামান্য যুক্তি দিয়েই যদি ভগবান কি তা বোঝা যেত তবে ধর্মগ্রন্থের কোনো প্রয়োজনই ছিল না। এদিনও দীনকৃষ্ণ ঠাকুরের নাই কতিপয় নাস্তিক চটকদার কথাবার্তায় হিন্দু সমাজ জর্জরিত। তীব্র প্রতিবাদ হোক✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊✊
আমি না তো বৈষ্ণব আর না তো ব্রাহ্মণ.. কিন্তু হরি কথা শুনতে ভালো লাগে তাই শুনি.. আপনার কথা শুনে আমার মনে হলো আপনি বৈষ্ণব কে সহ্য করতে পারেন না।।
আপনি যে যমুনা আর রাধা কে নিয়ে কথা বললেন- জানেন রাধা কে আর যমুনা কে.. বলছি জেনে রাখুন রাধা শ্রী কৃষ্ণের হৃৎপিন্ড। আপনার- আমার হৃৎপিন্ড যদি বন্ধ হয় তাহলে আমরা বাঁচতে পারবো না। তেমনি রাধা শ্রী কৃষ্ণের শক্তি স্বরুপ হৃৎপিন্ড। আর যমুনা কে জানেন শ্রী কৃষ্ণের এক অনন্য সখী। আপনি শক্তি আর সখী কে এক করে দিলেন।
আচ্ছা আপনার কথা মতো বৈষ্ণব ছদ্মবেশী জোচ্চোর তাই না। যদি সময় পান তাহলে একবার মথুরা-বৃন্দাবন থেকে ঘুরে জান... বই পড়ে যে শিক্ষা অর্জন করেছেন তার বাস্তবতা একবার বৃন্দাবনে এসে দেখে যান...
দেখুন আপনার সঙ্গে আমার কোনো দ্বেষ নেই একবার ভাবুন তো all over world এ যে Iskon সংস্থা আছে সবাই কি জোচ্চোর সারা দুনিয়ার মানুষ কি এতই বোকা আপনি ছাড়া??
আমাদের পৃথিবী তে থ
যত ধর্ম আছে সবার মূল উৎস কে জানেন হিন্দু ধর্ম..
গীতা তে অনেক শ্লোক আছে সংস্কৃত তাই পড়তে ও বুঝতে অসুবিধা হতে পারে.. যদি সময় পান একবার হলেও ভাগবত পাঠ শ্রবণ করে দেখবেন শ্রী কৃষ্ণের পৃথিবীতে আসার কারণ কি ছিল??? আপনি আপনার উদ্দেশ্য নিয়ে দুনিয়াতে এসেছেন আর আপনার উদ্দেশ্য পালন ও করছেন।
শ্রী কৃষ্ণ ও তার উদ্দেশ্য নিয়ে দুনিয়াতে এসেছিলেন তবে শুধু কংসের মতো অসুর দের বধ করতে নয় সুর-অসুর কে সঠিক বাঁচার পথ দেখাতে।
আমার কথা গুলো হয়তো আপনাকে রাগিয়ে তুলবে রাগ করুন রাগ ঠাণ্ডা হলে একবার শ্রীধাম বৃন্দাবন থেকে ঘুরে আসুন।
জানেন কলি যুগের অসুর দানব কারা??? ভাগবত পাঠ শুনুন আপনার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।
জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏
আজ আমরা ধর্ম নিয়ে পারে আছি কিন্তু যার জন্য আমরা বেচে আছি তার কথা কেউ ভাবি না