আমি কেমনে খুলিব তালা চাবি মুর্শিদের হাতে || সেমা মাহফিল || লালনগীতি

Sdílet
Vložit
  • čas přidán 3. 03. 2022
  • """""""'"""""""#রেফারেন্স_সহ_সেমার_দলিল""""""""""""""""
    তরিকায়ে মাইজভাণ্ডারী’ আখেরি জামানার
    খোদাপ্রেমের সর্বশ্রেষ্ঠ তরিকা, যা কোরআন হাদিস ভিক্তিক উদ্ভূত।
    তরিকায় মাইজ ভান্ডারীর ইসলামী সংস্কৃতিটি তথা সেমা সংগিতটি সম্পুর্ণ কোরআন ও হাদিস ভিক্তিক। তরিকায়ে মাইজ ভান্ডারীতে শরীয়ত ও তরিকতের বাইরে কোন শিক্ষা প্রধান করেন না ।
    মহান তরিকার প্রবর্তক গাউসুল আজম হজরত মাওলানা সৈয়দ
    আহমদ উল্লাহ আল মাইজভাণ্ডারী (কঃ) এবং প্রতিষ্ঠাতা
    গাউসুল আজম হজরত মাওলানা সৈয়দ গোলামুর রহমান আল-মাইজভাণ্ডারী (ক.)।
    আল্লাহ তায়ালা যুগে যুগে দুনিয়ার মোহান্ধ মানুষকে কল্যাণ ও মুক্তির পথ
    প্রদর্শনের জন্য নবী, রাসুল, গাউস-কুতুব ও অলি-
    দরবেশদের হাদি
    বা পথপ্রদর্শক হিসেবে পাঠিয়ে থাকেন। নবী-রাসুল আসা বন্ধ হয়েছে টিকেই,
    কিন্তুু কিয়ামত পর্যন্ত পথভ্রষ্ট মানুষকে সত্যের পথে
    হিদায়াতের রাস্তা দেখাতে গাউস-কুতুব, অলি আল্লাহদের আবির্ভাব জারি থাকবে কেয়ামত পর্যন্তু। পবিত্র
    কোরআনে আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করছেন,
    "ওয়া মিম্মান খালাক্না উন্মাতু ইঁয়াহদূনা বিল হাক্কি" অর্থাৎঃ
    আমার সৃষ্টির মধ্যে এমন একটি সম্প্রদায় আসবে, যাঁরা পথভ্রষ্ট মানুষকে হিদায়াতের রাস্তা দেখাবেন।
    (আল কোরআনের সুরা আল-আ’রাফ)
    আরো ঘোষণা করেন_____
    "লি কুলি্ল জা’আল্না মিন্কুম সিরাতাওঁ ওয়া
    মিন্হাজান"
    অর্থাৎ, আমি (আল্লাহ) তোমাদের জন্য একটি সাধারণ পথ (শরিয়ত) এবং অপরটি মিনহাজ
    (অর্থাৎ, বিশেষ পথ তথা তরিকত) সৃষ্টি করেছি। (আল কোরআনের সুরা আল-মায়িদা)
    মাইজভাণ্ডারী তরিকায় মানব জাতিকে হিকমতের মাধ্যমে সুপ্ত খোদা প্রেমকে
    অন্তরে জাগিয়ে তুলার মাধ্যমে যাবতীয় নাফ্সানিয়াত এর কু-কর্মকে
    জ্বলিয়ে পুড়িয়ে ইনসানে কামেলে পরিনত করেন।
    সেমা সংগিত বা আধ্যাত্মিক সংগীত খোদা প্রেমকে সহস্র গুণে গতিময় করে থাকে।
    প্রেমাকর্ষণ ও আধ্যাত্মিক সংগীতের মাধ্যমে
    মানুষকে আল্লাহর পথে আহ্বান করার জন্য কোরআন হাদিস অনুযায়ী অত্যন্ত
    যুগোপযোগী ও বিজ্ঞানসম্মত একটি মাধ্যম।
    কোরআনঃ_______
    "ওয়ালাকাদ আতাইনা দাউদা মিন্না ফাদলা"
    অর্থাৎঃ আমি দাউদ (আঃ)কে প্রাধান্য প্রদান করিয়াছিলাম আর এই প্রাধান্য ছিল তাহার সুললিত মধুর সুর ও সঙ্গীত বিদ্যা ।
    (সূরা সাবা তাফসীরে আহমদি-৪০১পৃঃ)
    হাদিসঃ_______
    আবু মুসা রাসুলপাক (সঃ) এর একজন সাহাবী
    ছিলেন।
    তিনি সুমধুর সুরে গান করিতে পারিতেন এবং
    রাসুলপাক (স) কে সময় সময় গান
    শুনাইতেন।তাই তার গানের সুরের প্রশংসা
    করে রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেন,
    "হে আবু মুসা,নিশ্চয়ই দাউদ (আঃ) বংশধরের
    সঙ্গীত হইতে তোমাকে সঙ্গীত প্রদান করা
    হইয়াছে ।( বুখারী শরীফঃ ৭৫৫)
    হাদিসঃ______
    হযরত আয়েশা (র) হইতে বর্ণিত যে, আমি
    একটি স্ত্রীলোকের বিবাহ আনসারের একটি
    লোকের সাথে করিয়া দিলাম। তখন রাসুলুল্লাহ (সঃ)
    ফরমাইলেন "তোমাদের নিকট কি
    কোন গানের বন্দোবস্ত নাই?
    কারন আনসারগন গান ভালোবাসেন।
    (বুখারী -রাবি আশায়াতুল লোমায়াত শরহে মিশকাত ৩য় খণ্ড -সোহবত অধ্যায়ের ১০৮পৃষ্ঠা)
    মহান আল্লাহ তায়ালা গাউছুল আজম মাইজ ভান্ডারীকে
    ওয়ারিসাতুল আম্বিয়া হিসেবে যুগোপযোগী বিধানের
    অধিকারী করে পাটিয়েছন।
    পথভ্রষ্ট মানুষকে হিদায়াতে পথ দেখানোর জন্য।
    মহান আল্লাহ যেন সবাই বুঝে আমল করার তৌফিক দান করেন।।
    "প্রকৃত সেমা শিক্ষতে হলে সাতগাছিয়া দরবার শরীফের হযরত শাহসূফী সৈয়দ আবুল খায়ের সুলতানপুরী (রাঃ)'র ছেলেদের কাছে আসতে হবে"
    বাণী- হযরত শাহসূফী সৈয়দ মইনুউদ্দিন আহমদ আল হাসানী ওয়াল হোসাইনী আল মাইজভান্ডারী (রাঃ)।

Komentáře • 9