আমি কোন এক সময়ে পড়াশোনার উদ্দেশ্যে ইউরোপের কোন একটা দেশে অবস্থান করছিলাম। দোকান থেকে এক প্যাকেট কেক নিয়ে বাসায় ফিরছি, রাস্তায় এক বাঙালি মুসলমানের সাথে দেখা,বলল এটা কি কিনলেন প্যাকেটটা হাতে নিয়ে পড়ে দেখে ( প্যাকেটটাতে ইংরেজি লেখা ছিল না ডাচ এবং ফ্রেঞ্চ ভাষায় লেখা ছিল, আমার ওই ভাষা জানা ছিল না)। যাইহোক ছেলেটা অনেকদিন ধরে আছে, ওই দেশের ভাষা রপ্ত করেছে, বলল এইটা ফালাইয়া দেন, বললাম কেন, সে বলে কেকের ইনগ্রেডিয়েন্ট এনিম্যাল ফ্যাট, আর এদেশে এনিমেল ফ্যাট মানে হলো শুয়োরের চর্বি, এটা হারাম। ভালো কথা ফেলে দিলাম। কিন্তু ওই ছেলে লাঞ্চ ডিনারে পানি খায় না বললেই চলে সার্বক্ষণ তার বিরার,ওয়াইন চলে। তার যুক্তি হলো আমি তো মাতাল হই না, মাতাল না হলে এখানে হারাম হারানের প্রশ্ন আসেনা।
বিদেশে থাকা বেশিরভাগ বাংগালি পবিত্র ও সুশীল মুসলমানদের এই একই অবস্থা। খাবারের হালাল হারামের জন্য জীবন দিয়ে দেবে কিন্তু লেনদেন আখলাকে সেগুলোর কোনো বালাই নেই।
@Shaikh Tariq মদপান বিষয়ে কোরআনে পরস্পরবিরোধী আয়াত আছে, কোরআনের ০৪ঃ৪৩ ও ১৬ঃ৬৭ আয়াতে মদপানের উল্লেখ আছে, তবে নিষেধাজ্ঞা নাই, তবে মদপানে মাতাল হলে সে অবস্থায় নামাজ পড়তে নিষেধ করা হয়েছে। কারণ এবাদতকারী যে এবাদত করবে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় তার অর্থ নিজেই হয়তো বুঝবেনা। কিন্তু বাস্তবতা হলো মদপান করে নেশাগ্রস্ত না হয়েও অধিকাংশ নামাজী তার নামাজে পড়া কোরআনের আয়াতগুলোতে যা বলা হয়েছ তার অর্থ জানেনা, বুঝেনা, উপলব্ধি করেনা। তাছাড়া ০৫ঃ০৫ আয়াতে বলা হয়েছে "আহলে কিতাবদের খাদ্য তোমাদের জন্যে হালাল এবং তোমাদের খাদ্য তাদের জন্য হালাল।" অর্থাৎ ০৫ঃ০৫ আয়াত অনুযায়ী মুসলমানদের জন্য ইহুদী-খ্রিস্টানদের খাদ্য-পানীয় তথা শুকর ও মদ হালাল করা হয়েছে। কোরআনের ০২ঃ২১৯ ও ০৫ঃ৯০ আয়াতে মদ নিষিদ্ধ বা হারাম করা হয়েছে। উপরোক্ত দুই আয়াতে মদ মুসলমানদের জন্য কোনো 'যদি' না রেখেই একেবারে হারাম করা হয়েছে। কিন্তু শুকরের মাংস সাধারণত খাওয়া হারাম করা হলেও খাদ্যাভাবে শুকরের মাংস খাওয়া হালাল করা হয়েছে। অর্থাৎ অনন্যোপায় হয়ে বা দুর্ভিক্ষকবলিত হয়ে যে কোনো মুসলমান কোরআনের আয়াত অনুযায়ী জেনেশুনেই শুকরের মাংস বা শুকরের মাংসজাত কোনো খাবার খেতে পারে৷ সুতরাং কোনো দেশ বা অঞ্চলের দুর্ভিক্ষকবলিত মুসলমানদের জন্য শুকরের মাংস বা শুকরের মাংসজাত খাবার ডোনেট করা যেতে পারেই। আচ্ছা মাছ কি জীব নাকি জড়? কোরআনের ০২ঃ১৭৩ ও ০৫ঃ০৩ আয়াতে আল্লাহ মুসলমানদের জন্য মৃত জীব খাওয়া হারাম করেছে। অর্থাৎ নিজ হাতে হত্যা করে কেবলমাত্র সেই জীবের মাংস খাওয়া মুসলমানদের জন্য হালাল৷ অথচ, মুসলমানরা সচারাচর মৃত মাছ খায়, যা ০২ঃ১৭৩ ও ০৫ঃ০৩ আয়াত অনুযায়ী আল্লাহ আদেশ অমান্য করে কুফরী-মুনাফেকী করা। ০৪. সূরা আন্-নিসা ৪৩. হে ঈমানদারগণ! তোমরা যখন নেশাগ্রস্ত থাক, তখন নামাযের ধারে-কাছেও যেও না, যতক্ষণ না বুঝতে সক্ষম হও যা কিছু তোমরা বলছ, ... ১৬. সূরা নাহল ৬৭. এবং খেজুর বৃক্ষ ও আঙ্গুর ফল থেকে তোমরা মধ্য ও উত্তম খাদ্য তৈরী করে থাক, এতে অবশ্যই বোধশক্তিসম্পন্ন সম্প্রদায়ের জন্যে নিদর্শন রয়েছে। ০২. সূরা আল-বাক্বারাহ ২১৯. তারা তোমাকে মদ ও জুয়া সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে। বলে দাও, এতদুভয়ের মধ্যে রয়েছে মহাপাপ। আর মানুষের জন্যে উপকারিতাও রয়েছে, তবে এ-গুলোর পাপ উপকারিতা অপেক্ষা অনেক বড়। ০৫. সূরাতুল মায়েদাহ ৯০. হে মুমিনগণ, এই যে মদ, জুয়া, প্রতিমা এবং ভাগ্য-নির্ধারক শরসমূহ এসব শয়তানের অপবিত্র কার্য বৈ তো নয়। অতএব, এগুলো থেকে বেঁচে থাক-যাতে তোমরা কল্যাণপ্রাপ্ত হও। ০২. আল্-বাক্বারাহ ১৭৩. তিনি তোমাদের উপর হারাম করেছেন, মৃত জীব, রক্ত, শূকর মাংস এবং সেসব জীব-জন্তু যা আল্লাহ্ ব্যতীত অপর কারো নামে উৎসর্গ করা হয়। ০৫. সূরাতুল মায়েদাহ ০৩. তোমাদের জন্যে হারাম করা হয়েছে মৃত জীব, রক্ত, শুকরের মাংস, যেসব জন্তু আল্লাহ্ ছাড়া অন্যের নামে উৎসর্গকৃত হয়,.... ০৫. সূরাতুল মায়েদাহ ০৫. আজ তোমাদের জন্য পবিত্র বস্তুসমূহ হালাল করা হল। আহলে কিতাবদের খাদ্য তোমাদের জন্যে হালাল এবং তোমাদের খাদ্য তাদের জন্য হালাল। উপরে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে। কোরআনুল করীম অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান। onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
স্যার কোরআন ও হাদিসে ইহুদি ও খ্রিস্টানদের সম্বন্ধে অনেক নিতীবাচক কথা বলা হয়েছে যদি এই বিষয়গুলোর উপর বিশ্লেষণ করে আমাদেরকে বুঝাতেন।যেমন সূরা ফাতিহার "গৈরিরিল মাগধুবী অলাদ্দল্লিন"
@abuhanif329 এটা আরোপিত ব্যাখ্যা। এটা অনুবাদ নয়। মূল আরবি তো ইহুদি খ্রিস্টানকে উল্লেখ করেনি। এটা আমাদের ধর্মীয় পন্ডিতদের/তাফসিরকারকদের একতরফা ব্যাখ্যা।
আপনি কী coke পান করতে বলছেন ? আপনার পার্সেপশন এ সমস্যা আছে। এ আন্দোলনে অনেকগুলো উদ্দেশ্য আছে। শুধু ফিলিস্তিন কেন্দ্রিক না । আর যারা হজ্জ এ যায় তারা সাউদি আরব কে টাকা দিয়ে সাহায্য করার জন্য যায়না । আপনি আপনার লিমিটেশন এর দিকে খেয়াল রাখুন । আর যদি বিশেষ কোন উদ্দেশ্যে চ্যানেল খুলে থাকেন সেটা অন্য কথা ।
আমি কোন এক সময়ে পড়াশোনার উদ্দেশ্যে ইউরোপের কোন একটা দেশে অবস্থান করছিলাম। দোকান থেকে এক প্যাকেট কেক নিয়ে বাসায় ফিরছি, রাস্তায় এক বাঙালি মুসলমানের সাথে দেখা,বলল এটা কি কিনলেন প্যাকেটটা হাতে নিয়ে পড়ে দেখে ( প্যাকেটটাতে ইংরেজি লেখা ছিল না ডাচ এবং ফ্রেঞ্চ ভাষায় লেখা ছিল, আমার ওই ভাষা জানা ছিল না)। যাইহোক ছেলেটা অনেকদিন ধরে আছে, ওই দেশের ভাষা রপ্ত করেছে, বলল এইটা ফালাইয়া দেন, বললাম কেন, সে বলে কেকের ইনগ্রেডিয়েন্ট এনিম্যাল ফ্যাট, আর এদেশে এনিমেল ফ্যাট মানে হলো শুয়োরের চর্বি, এটা হারাম। ভালো কথা ফেলে দিলাম। কিন্তু ওই ছেলে লাঞ্চ ডিনারে পানি খায় না বললেই চলে সার্বক্ষণ তার বিরার,ওয়াইন চলে। তার যুক্তি হলো আমি তো মাতাল হই না, মাতাল না হলে এখানে হারাম হারানের প্রশ্ন আসেনা।
বিদেশে থাকা বেশিরভাগ বাংগালি পবিত্র ও সুশীল মুসলমানদের এই একই অবস্থা। খাবারের হালাল হারামের জন্য জীবন দিয়ে দেবে কিন্তু লেনদেন আখলাকে সেগুলোর কোনো বালাই নেই।
It’s an insightful discussion only for those who want to be enlightened. People who want to listen, they will learn. Good words are not for everyone.
@Shaikh Tariq
মদপান বিষয়ে কোরআনে পরস্পরবিরোধী আয়াত আছে, কোরআনের ০৪ঃ৪৩ ও ১৬ঃ৬৭ আয়াতে মদপানের উল্লেখ আছে, তবে নিষেধাজ্ঞা নাই, তবে মদপানে মাতাল হলে সে অবস্থায় নামাজ পড়তে নিষেধ করা হয়েছে। কারণ এবাদতকারী যে এবাদত করবে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় তার অর্থ নিজেই হয়তো বুঝবেনা। কিন্তু বাস্তবতা হলো মদপান করে নেশাগ্রস্ত না হয়েও অধিকাংশ নামাজী তার নামাজে পড়া কোরআনের আয়াতগুলোতে যা বলা হয়েছ তার অর্থ জানেনা, বুঝেনা, উপলব্ধি করেনা। তাছাড়া ০৫ঃ০৫ আয়াতে বলা হয়েছে "আহলে কিতাবদের খাদ্য তোমাদের জন্যে হালাল এবং তোমাদের খাদ্য তাদের জন্য হালাল।" অর্থাৎ ০৫ঃ০৫ আয়াত অনুযায়ী মুসলমানদের জন্য ইহুদী-খ্রিস্টানদের খাদ্য-পানীয় তথা শুকর ও মদ হালাল করা হয়েছে।
কোরআনের ০২ঃ২১৯ ও ০৫ঃ৯০ আয়াতে মদ নিষিদ্ধ বা হারাম করা হয়েছে। উপরোক্ত দুই আয়াতে মদ মুসলমানদের জন্য কোনো 'যদি' না রেখেই একেবারে হারাম করা হয়েছে। কিন্তু শুকরের মাংস সাধারণত খাওয়া হারাম করা হলেও খাদ্যাভাবে শুকরের মাংস খাওয়া হালাল করা হয়েছে। অর্থাৎ অনন্যোপায় হয়ে বা দুর্ভিক্ষকবলিত হয়ে যে কোনো মুসলমান কোরআনের আয়াত অনুযায়ী জেনেশুনেই শুকরের মাংস বা শুকরের মাংসজাত কোনো খাবার খেতে পারে৷ সুতরাং কোনো দেশ বা অঞ্চলের দুর্ভিক্ষকবলিত মুসলমানদের জন্য
শুকরের মাংস বা শুকরের মাংসজাত খাবার ডোনেট করা যেতে পারেই।
আচ্ছা মাছ কি জীব নাকি জড়?
কোরআনের ০২ঃ১৭৩ ও ০৫ঃ০৩ আয়াতে আল্লাহ মুসলমানদের জন্য মৃত জীব খাওয়া হারাম করেছে। অর্থাৎ নিজ হাতে হত্যা করে কেবলমাত্র সেই জীবের মাংস খাওয়া মুসলমানদের জন্য হালাল৷ অথচ, মুসলমানরা সচারাচর মৃত মাছ খায়, যা ০২ঃ১৭৩ ও ০৫ঃ০৩ আয়াত অনুযায়ী আল্লাহ আদেশ অমান্য করে কুফরী-মুনাফেকী করা।
০৪. সূরা আন্-নিসা
৪৩. হে ঈমানদারগণ! তোমরা যখন নেশাগ্রস্ত থাক, তখন নামাযের ধারে-কাছেও যেও না, যতক্ষণ না বুঝতে সক্ষম হও যা কিছু তোমরা বলছ, ...
১৬. সূরা নাহল
৬৭. এবং খেজুর বৃক্ষ ও আঙ্গুর ফল থেকে তোমরা মধ্য ও উত্তম খাদ্য তৈরী করে থাক, এতে অবশ্যই বোধশক্তিসম্পন্ন সম্প্রদায়ের জন্যে নিদর্শন রয়েছে।
০২. সূরা আল-বাক্বারাহ
২১৯. তারা তোমাকে মদ ও জুয়া সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে। বলে দাও, এতদুভয়ের মধ্যে রয়েছে মহাপাপ। আর মানুষের জন্যে উপকারিতাও রয়েছে, তবে এ-গুলোর পাপ উপকারিতা অপেক্ষা অনেক বড়।
০৫. সূরাতুল মায়েদাহ
৯০. হে মুমিনগণ, এই যে মদ, জুয়া, প্রতিমা এবং ভাগ্য-নির্ধারক শরসমূহ এসব শয়তানের অপবিত্র কার্য বৈ তো নয়। অতএব, এগুলো থেকে বেঁচে থাক-যাতে তোমরা কল্যাণপ্রাপ্ত হও।
০২. আল্-বাক্বারাহ
১৭৩. তিনি তোমাদের উপর হারাম করেছেন, মৃত জীব, রক্ত, শূকর মাংস এবং সেসব জীব-জন্তু যা আল্লাহ্ ব্যতীত অপর কারো নামে উৎসর্গ করা হয়।
০৫. সূরাতুল মায়েদাহ
০৩. তোমাদের জন্যে হারাম করা হয়েছে মৃত জীব, রক্ত, শুকরের মাংস, যেসব জন্তু আল্লাহ্ ছাড়া অন্যের নামে উৎসর্গকৃত হয়,....
০৫. সূরাতুল মায়েদাহ
০৫. আজ তোমাদের জন্য পবিত্র বস্তুসমূহ হালাল করা হল। আহলে কিতাবদের খাদ্য তোমাদের জন্যে হালাল এবং তোমাদের খাদ্য তাদের জন্য হালাল।
উপরে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে।
কোরআনুল করীম
অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান।
onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
After all, Palm 🌴 tree is mine.
স্যার অসাধারণ।
Excellent explain ❤❤
very important message....
❤🎉🎉 ছালামুন আলাইকুম🎉🎉❤
❤🎉🎉 ছ্যার আপনার এ গবে শোনার মোধ্যে অনেক কিছুই ভাবার আছে তবে যদি কেউ ধর্ম অন্ধো তা থেকে একটু ফ্রি হয়ে একটু মাথা ঘামায়🎉🎉❤🎉🎉🎉❤
বর্তমানেও ফিলিস্তিনের মোড়ে মোড়ে দোকানে দোকানে চলছে Coca-Cola বিক্রি।
czcams.com/video/To7d6pvNq2A/video.htmlsi=JKAmC9eue7szmmDF
সহমত
সঠিক বলেছেন
জার ভালো লাগবেনা সে শুনবেনা খারাপ মন্তব্য দরকার কি যারা খারাপ মন্তব্য করে তাদের মাথায় ঘিলু নাই
আপনার গল্পটা খুব ই ভালো, কিন্তু বুঝবে ক জন। বোঝার জন্যে একটা ভালো মন চাই ,ক জন মানুষের এটা আছে ।
বেশিরভাগেরই নেই। কী করবো বলুন!
স্যার কোরআন ও হাদিসে ইহুদি ও খ্রিস্টানদের সম্বন্ধে অনেক নিতীবাচক কথা বলা হয়েছে যদি এই বিষয়গুলোর উপর বিশ্লেষণ করে আমাদেরকে বুঝাতেন।যেমন সূরা ফাতিহার "গৈরিরিল মাগধুবী অলাদ্দল্লিন"
@abuhanif329 এটা আরোপিত ব্যাখ্যা। এটা অনুবাদ নয়। মূল আরবি তো ইহুদি খ্রিস্টানকে উল্লেখ করেনি। এটা আমাদের ধর্মীয় পন্ডিতদের/তাফসিরকারকদের একতরফা ব্যাখ্যা।
আপনি কী coke পান করতে বলছেন ? আপনার পার্সেপশন এ সমস্যা আছে।
এ আন্দোলনে অনেকগুলো উদ্দেশ্য আছে। শুধু ফিলিস্তিন কেন্দ্রিক না ।
আর যারা হজ্জ এ যায় তারা সাউদি আরব কে টাকা দিয়ে সাহায্য করার জন্য যায়না ।
আপনি আপনার লিমিটেশন এর দিকে খেয়াল রাখুন ।
আর যদি বিশেষ কোন উদ্দেশ্যে চ্যানেল খুলে থাকেন সেটা অন্য কথা ।
Agreed
আজব। আরেকজন তার সাথে এগ্রি করে। চুরে চুরে মাস্তু ভাই
@manar আপ্নে প্রস্ন করতাচেন তার মানে আপ্নে বুঝনি নাই স্য র কি বলছেন আপ্নি কিল্লাই আসছেন দেক্কতে যদি নাই বুজেন
@M Anwarul Islam
জনাব,
মুসলমানরা কোকা-কোলা কী কী উদ্দেশ্যে বর্জন করছে জানান প্লিজ!
@@user-nb6bx4nf9i
You’re taking this personally!!!
আমাদের হুজুররা বলে ব্যাংকের টাকা হারাম কিন্তু ব্যাংক হল প্রতিযোগী মার্কেট ব্যাংকের টাকা হারাম না
সালাম দিলে কি মৌলবাদি হয়ে যাবেন? সালাম তো ইসলামী সংস্কৃতি।
সালাম ইসলামী সংস্কৃতি নয়, অ্যারাবিয়ান সংস্কৃতি। মোহাম্মদের কাফের-মুশরিক বাপ-দাদারাও সলাম আদান-প্রদান করতো।
হ আসচে একজন সালাম নিতে। তুই সালাম দিছিছ? আগে দে
Alhamdulillah!!!
ভন্ড এর ব্যখ্যা কি? যদি জানাতেন তাহলে ভালো হয়। এবং আমরা যারা ভন্ড অথচ বুঝতে পারছি না।
যে কোনো বিষয়কে সমতা ও ন্যায়বিচারের মাপকাঠিতে বিচার করবেন। তাহলেই ধরতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
শুক্লা দ্বাদশে লাম ইয়া র রাত্রি ঝাওয়া সময়ের আছরী কুবে রোম পরেছে পোশাকে রূপে, পাতায়ন রূপ কাঁঠে ধুপের ধোয়া কুবে, রুমের ও ব্যাকরণ টানো কোন মূকরুম রুপে, চার পস্তরের ঘুনে খাওয়া কুবে রোমান পইরাছে ওয়েম্যান ওলালা উচ্চরী কুবে
টাকা পয়সা ভালোই পাইছেন।
হ বেঞ্জিরের চেয়েও বেসি পাইচে