"সালামুন আলাইকুম" বলে আল্লাহ মৃতদের উপর শান্তি বর্ষণের কথা বলেছেন। উদাহরণ স্বরূপ "সালামুন আলা ইব্রাহিম, সালামুন আলা ইলইয়াসিন, সালামুন আলা মুসা ওয়া হারুন " ইত্যাদি। কিন্তু আল্লাহ বলেননি "সালামুন আলা মুহাম্মদ "। কারণ রাসুলুল্লাহ সাঃ এর উপর কুরআন নাজিল হয়েছে আর তা রাসুলুল্লাহ সাঃ এর জীবদ্দশায়েই হয়েছে।
@@Dr.AnisFaroqueকোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ♥♥♥ সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব। কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা ...///////////////////////
স্যার জীবন কে এভাবে ভেবে দেকিনি। এত সুন্দর করে সুরা আছর কে বেক্ষা করলেন। কি বলব। আর নিজেকে সমই দেয়ার কথাটা অনেক অসাদারন স্যার। সময় সবচে বড় সম্পদ। যত দেকচি আপনাকে মুগদ হই।
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো...
@@sarwaralam2161 ওহ আচ্ছা। এই বিষয় নিয়ে, অনুতাপ ও অনুশোচনা নিয়ে আমি নিজেই একটি বই লিখছি যেখানে এই সকল বিষয়ই আসবে। এই বছরের মধ্যে শেষ করতে পারবো লিখা ইনশাল্লাহ। তখন জানাবো। ভালো থাকবেন।
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো...
সুরা আছর কি কুরানের না ভাই। আপ্নার আর কি রিফারন্স লাগব। উনি হাদিস মানে কিনা এই নিয় কেউ কেউ প্রস্ন করে উনি ত হাদিস ত্বেকে রিফারন্স দিলেন। একজনের বই থেকে গবেষণা থেকে রিফরেস্ন দিলেন। তাও আপনার পুশায় না। কি চান
Valo laglo
সালামুন আলাইকা খুব সুন্দর আলোচনা ❤❤❤❤❤
সালামুন আলাইকুম। মহান আল্লাহ দয়াময় আপনাকে ইহকাল ও পরকালে সম্মানজনক জীবন দান করুক। মাইজদী কোর্ট, নোয়াখালী। 💥
আমিন। ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
"সালামুন আলাইকুম" বলে আল্লাহ মৃতদের উপর শান্তি বর্ষণের কথা বলেছেন।
উদাহরণ স্বরূপ "সালামুন আলা ইব্রাহিম, সালামুন আলা ইলইয়াসিন, সালামুন আলা মুসা ওয়া হারুন " ইত্যাদি। কিন্তু আল্লাহ বলেননি "সালামুন আলা মুহাম্মদ "। কারণ রাসুলুল্লাহ সাঃ এর উপর কুরআন নাজিল হয়েছে আর তা রাসুলুল্লাহ সাঃ এর জীবদ্দশায়েই হয়েছে।
@@Dr.AnisFaroqueকোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না।
এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ♥♥♥
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র
সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব,
সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র
বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা
...///////////////////////
Love ❤️
Research continue pls. জাযাকাল্লাহ খায়রুন!
চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ। ধন্যবাদ।
well done..i was searching this ..
it will save my valuable time from wasting
❤ explained very well, thank you
Nice 👍👍
স্যার জীবন কে এভাবে ভেবে দেকিনি। এত সুন্দর করে সুরা আছর কে বেক্ষা করলেন। কি বলব। আর নিজেকে সমই দেয়ার কথাটা অনেক অসাদারন স্যার। সময় সবচে বড় সম্পদ। যত দেকচি আপনাকে মুগদ হই।
ধন্যবাদ।
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না।
এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো...
আপনার চ্যানেলটা সাবস্ক্রাইব করলাম এই ভিডিওটা দেখে,, আপনি খুব ভালোভাবে ব্যাখ্যা দিতে পারেন,,, মানসিক সুখ শান্তির ব্যাপারে ভিডিও চাই স্যার,,,,,
@@SidratulMuntaha-yf4ve ধন্যবাদ প্রিয় সিদরাতুল মুনতাহা। ভবিষ্যতে আরও বেশি বেশি চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ। ভালো থাকুন। সুখী হওয়ার মন্ত্র ভিডিওটা দেখে নিন।
Salamunalaykum ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Good
মাশাআল্লাহ, আপনার জন্য দোয়া রইলো ভাইয়া।
ইন শা আল্লাহ, আপনার নতুন এই চ্যানেলটার পাশে থাকার চেষ্টা করবো।
অনেককিছুই জানার আছে, শেখার আছে, বোঝার আছে।
অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
সামনে হালকা একটু লাইট হলে আপনাকে ভালো দেখা যেত স্যার
ইউনিভার্সিটির ওই রুমটার লাইটিংই এমন। প্রেজেনটেশনই মেইন ফোকাস। আমি সেখানে নেই😂
অর্থ সম্পদ
বইটির একটি বাংলা অনুবাদ করে দিলে আমরা অনেক উপকৃত হতে পারতাম ।
কোন বই?
@@Dr.AnisFaroque যে বই নিয়ে আপনি সুরা আসরের আলোচনা করলেন ।
@@sarwaralam2161 ওহ আচ্ছা। এই বিষয় নিয়ে, অনুতাপ ও অনুশোচনা নিয়ে আমি নিজেই একটি বই লিখছি যেখানে এই সকল বিষয়ই আসবে। এই বছরের মধ্যে শেষ করতে পারবো লিখা ইনশাল্লাহ। তখন জানাবো। ভালো থাকবেন।
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না।
এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো...
F
a
s
t
আল্লা কথাও বলতে পারে?
🤨🤨🤨🤨🤨🤨🤨🤨🤨🤨🤨🤨🤨🤨🤨🤨🤨🤨🤨🤨🤨🤨
কোরান ছাড়া অন্য কোন কিছু মানার দরকার নেই ভুল হাদিস নিয়ে মারামারি চলতে থাকবে চিরকাল
আল্লাহ কথা বলতে পারেন কিনা সেটা জানতে পারবেন কবর এ গেলে ! আপনার জন্য সেটাই দরকার ,
you have provided no reference from quran.
সুরা আছর কি কুরানের না ভাই। আপ্নার আর কি রিফারন্স লাগব। উনি হাদিস মানে কিনা এই নিয় কেউ কেউ প্রস্ন করে উনি ত হাদিস ত্বেকে রিফারন্স দিলেন। একজনের বই থেকে গবেষণা থেকে রিফরেস্ন দিলেন। তাও আপনার পুশায় না। কি চান
মূর্খ হলে যা হয় আরকি !!
টিস্যু তে লেখো নাম সে নাম বয়ে বয়ে যাবে জুরি বডে জনসাধারণের দেখিতে যাবে, আবেহায়াত কোথায় অবস্থিত পঞ্চগড় কুয়াকাটা না খাগড়াছড়ি না গোদাগাড়ি
Ar you out of your mind ???
F
A
S
T
V
E
W
E
R