আদনান ভন্ড,,,তার ওয়াজ শুনা যাবেনা,,🌙 || Abu toha Adnan 💞 || saif story

Sdílet
Vložit
  • čas přidán 1. 06. 2023
  • আদনান ভন্ড,,,তার ওয়াজ শুনা যাবেনা,,🌙 || Abu toha Adnan 💞 || saif story
    #saifstory
    #islamicvideo
    আমার নিজের গরুর খামারের ভিডিও গুলি,,নিচের এই চ্যানেলে দেওয়া আছে,,, দেখে আসতে পারেন,,,আপনার কাজে লাগবে 👇
    / @bismillahagro
    অবশ্যই সাবস্ক্রাইব করে রাখবেন,, আমাদের এই ভিডিওগুলি বেকার ভাইদের কাজে লাগবে ইনশাআল্লাহ 👆

Komentáře • 3,5K

  • @sajid1523
    @sajid1523 Před rokem +1972

    আমি আবু তহা মুহাম্মদ আদনান কে ইসলামের জন্য ভালোবাসি❤

    • @sajid1523
      @sajid1523 Před rokem

      Emon Ta hoteo Pare Karon Apni Jemon bolcen Ekjon Sottikarer Islam Premik Kokhono Onno Joner Jonno Gibot Korte Pare Na R আবু তহা মুহাম্মদ আদনান হুজুরের নামে ত না ই।

    • @mdshahriarhasan
      @mdshahriarhasan Před rokem +2

      ​@@iloveallah245 উনি কে ?

    • @iloveallah245
      @iloveallah245 Před rokem +4

      @@mdshahriarhasan যিনি গীবত করতেছে আদনান হুজুরের নামে উনার কথা বললাম

    • @mdshahriarhasan
      @mdshahriarhasan Před rokem +6

      @@iloveallah245 Ooo, আপনি ঠিকই বলেছেন এরা কখনো ইসলামের খেলাফত নিয়ে কথা বলে না এবং যারা বলে তারা তাদের বিরুদ্ধে কথা বলে

    • @mahira8771
      @mahira8771 Před rokem

      ❤ami o

  • @jakerjaker650
    @jakerjaker650 Před rokem +2143

    সবাই তাকে অপমান করছে,কিন্তু দেখেন আল্লাহ তার স্মমান বাড়িয়েই যাচ্ছে।

    • @laskarsaidur13
      @laskarsaidur13 Před rokem +13

      Hmmmmm

    • @FirozKhan-tg7mc
      @FirozKhan-tg7mc Před rokem +42

      ভাই ভুল মানুষের হয় আমাদের সবার বাপ আদি পিতা আদম ভুল করেছে তার সন্তান রাও ভুল করতে পারে কিন্তু মানুষকে অপমান করা ঠিক না আল্লাহ আপনাদের হেদায়েত দিন

    • @ASAKuyasa-wo9qz
      @ASAKuyasa-wo9qz Před rokem +5

      Allah mohan

    • @mdtiger3482
      @mdtiger3482 Před rokem +4

      right

    • @iloveallah245
      @iloveallah245 Před rokem +32

      আদনান হুজুর আমাদের গর্ব...

  • @nurjahansultana190
    @nurjahansultana190 Před 11 měsíci +239

    কতো না কতো মানুষ আবু তোহা আদনানকে নিচে নামিয়ে যাচ্ছেন,,,,,কিন্তু আমাদের আল্লাহ তার সন্মান অনেক বাড়িয়ে দিচ্ছে।আলহামদুলিল্লাহ ✨✨🥰

    • @rajiyasultana9082
      @rajiyasultana9082 Před 10 měsíci +1

      Mmm onar moto manus hoyna

    • @michaelalan5520
      @michaelalan5520 Před 3 měsíci +1

      nurjahan,
      বাংলাদেশের জনপ্রিয়তা মানে বাংলাদেশের লোকদের সিধান্ত।
      আল্লাহ র কাছে কে প্রিয়, তার মাপকাঠি আল্লাহ র কাছে, জনগন নয়। হিরো আলম, তিশা-মুসতাক,
      মাহী - অনেকই জনপ্রিয়, তাতে কি?
      ড: জাকারিয়া আমাদের কাছে জনপ্রিয়।

    • @sadikahsan2492
      @sadikahsan2492 Před měsícem

      খারেজিদের সম্মান আল্লাহ বাড়ায় না৷

  • @mdjubayrhossen7349
    @mdjubayrhossen7349 Před 6 měsíci +48

    সম্মান দেওয়া নেওয়ার মালিক একমাত্র আল্লাহ তায়ালা

  • @MdEmon-en9cr
    @MdEmon-en9cr Před rokem +915

    হেরে যাবে ওদের হিংসা জিতে যাবে আমাদের ভালোবাসা আবু তহা মোহাম্মদ আদনান❤

    • @anikatabassum8838
      @anikatabassum8838 Před rokem +2

      হায়রে আবেগি মানুষ

    • @muhammadrobin4515
      @muhammadrobin4515 Před rokem +3

      @@anikatabassum8838 🤣🤣🤣🤣
      জলে কে রে🤣🤣🤣
      এইগুলা আবেগ 🤣🤣🤣

    • @muhammadrobin4515
      @muhammadrobin4515 Před rokem +1

      ইনশাআল্লাহ

    • @ffkamil455
      @ffkamil455 Před rokem

      এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।

    • @SumonMondal-wp9ep
      @SumonMondal-wp9ep Před rokem

      বাংলাদেশ একটা চুটিয়া রাষ্ট্র

  • @msdgamer9993
    @msdgamer9993 Před rokem +593

    পুরো বিশ্ব এক হলেও আল্লাহ যার সন্মান বাড়াবে তার সন্মান বাড়তেই থাকবে ইনশাআল্লাহ

    • @ffkamil455
      @ffkamil455 Před rokem

      এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem

      হাদীসে এটাও এসেছে দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গদের মতো ইহুদীখৃস্টানরাও সালাতে জোরে আমীনের বিরোধী ছিল। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২]
      আর বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করে = হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করা মুনাফিকদের লক্ষন। নাঊজুবিল্লাহ।
      পীর/ইমাম/মাজার পূজারীরা আমাদের নবী (সঃ)-র ত্বরিকার বিরোধীতা করে তাঁদের বুজুর্গের মনগড়া যুক্তি দিয়ে নারী-পুরুষের সালাতের ভিন্নতা তৈরি করেছে। নাঊযুবিল্লাহ।
      যারা বলে যে,"তাঁদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান", তাঁদের পিছে সালাত হবে না। কারণ তাঁরা স্পষ্ট কুরআন-হাদীস বিরোধী আক্বীদা তথা মুশরিকদের হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে। আর তাই তো তাঁরা জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্।
      নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়! নাঊজুবিল্লাহ্
      অথচ ঐ অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের জবাবে আল্লাহ্ আসমানে একথা বলাকে আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী (সঃ) প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
      হ্যাঁ, প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত। ইমাম মালিক (রহ.) বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আর তাঁর জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান! আল্লাহ তাঁর বান্দার নিকটেও আছেন৷ [৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭ এবং ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭) ]
      “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদেরকে কে দিয়েছে ⁉️
      আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি কেনো বলে না ⁉️
      এই সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্।
      প্রমাণঃ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ}
      এর কারণ হচ্ছে ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান সহ অধিকাংশই ইরানের (শিয়া-খারেজীদের) বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী ছিল।
      হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
      পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাঁদের উন্নয়ন দানকারী (আমি খোদা'র যিকিরের) মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ্।

    • @mafiapatoary4630
      @mafiapatoary4630 Před rokem

      ভালো মানুষের পিছনে সবাই লেগে থাকে শয়তান তার পিছনে থাকে যে নামাজ পড়ে আল্লাহর ইবাদত করে তার পিছনে লাগে শূন্য ঘরে চোর আসেনা যে ঘরে সর্রণ থাকবে সেই ঘরে চোর চুরি করতে আসে

  • @user-yf6eu2pt6q
    @user-yf6eu2pt6q Před 3 měsíci +35

    বর্তমানে যুবকের যে অবস্থা আদনান ভাইয়ের ওয়াজ শুনে লাখ লাখ যুবক হেদায়েত পথে আসছে

    • @SuhinAhmed-hc8hz
      @SuhinAhmed-hc8hz Před měsícem

      রাইট আমি আবু ত্বহা আদনান হুজুরের ওয়াজ শুনে আমি নিজেকে বদলিয়ে পেলছি

    • @user-cz9dr5cw9f
      @user-cz9dr5cw9f Před 12 hodinami

      ​@@SuhinAhmed-hc8hzপাচওয়াক্ত নামাজ না পরলে লাভ নাই

  • @sholikhaton8054
    @sholikhaton8054 Před 2 měsíci +8

    আবু তহা আদনান হুজুর খুব ভালো ওয়াজ করে আমি ওনার ওয়াজ শুনি ভালো লাগে

  • @amirul2477
    @amirul2477 Před rokem +525

    আবু তহা মোহাম্মদ আদনানের ওয়াজ শুনলে আমাদের মতো যুবকরা আর জেনায় লিপ্ত হবে না ইনশাল্লাহ 🥰

    • @user-jx3lx6rr4m
      @user-jx3lx6rr4m Před rokem +2

      আহরে আভেগী

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem

      আহমাদুল্লাহ আবুত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
      এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
      অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
      কিন্তু প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
      দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্।
      দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্।
      অথচ সত্যটা হচ্ছে প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত।
      ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা]
      নবী (স:) আরো বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরা, পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্।
      ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল---
      "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
      "অথবা তোমরা নিশ্চিত আছ যে, আকাশে যিনি রয়েছেন তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর কংকরবর্ষী ঝঞ্ঝা প্রেরণ করবেননা? তখন তোমরা জানতে পারবে কি রূপ ছিল আমার সতর্ক বাণী!"(৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)

    • @muhammadrobin4515
      @muhammadrobin4515 Před rokem

      @@user-jx3lx6rr4m
      🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣

    • @md.omarsharif5824
      @md.omarsharif5824 Před rokem

      ​@@user-jx3lx6rr4m "আভেগী"বানানটাই ভূল।এতেই বুঝা যায় তোমার জ্ঞানের দৌড় কতটুকু

    • @jy.piecejapan
      @jy.piecejapan Před rokem +4

      ​@@user-jx3lx6rr4m তুই কি তেহারি বিরিয়ানির ভক্ত নাকি?

  • @Sarahot.7
    @Sarahot.7 Před rokem +293

    মানুষ ওনাকে টেনে নিচে নামাতে চাইছে আর আল্লাহ ওনাকে সম্মান দিয়ে ওপরে উঠিয়ে দিচ্ছে এইটাই আল্লাহর ভালোবাসা 😇❤️❤️

  • @suhelirahman-ev8jt
    @suhelirahman-ev8jt Před měsícem +2

    আবু তুহা আদনান হুজুর অনেক ভালো হুজুর উনার বয়ান শুনে অনেক যুবক যুবতি আল্লাহর দয়ায় হেদায়তের পথে এগিয়েছে

  • @eyasinsikder7903
    @eyasinsikder7903 Před 11 měsíci +15

    হে আমাদের রব আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার তৌফিক দান করুন

  • @islamic5012
    @islamic5012 Před rokem +455

    মুসলিমদের মধ্যে একতা কবে আসবে,,একজন মুসলিম আর একজন মুসলিমের ভাই,,হে আল্লাহ সকল মুসলিমদের মধ্যে একতা এনে দিন,আমিন🙌

    • @iloveallah245
      @iloveallah245 Před rokem +6

      আমি লক্ষ্য করেছি এই হুজুরটা প্রত্যেক ভালো মানুষকে নিয়ে গীবত করে.. আমার মনে হয় উনি টাকার বিনিময়ে এগুলো করতেছে.. একজন সত্যিকারের মুসলিম কখনো আরেকজনকে নিয়ে গীবত করবেন

    • @mahira8771
      @mahira8771 Před rokem

    • @khanmediagazipur
      @khanmediagazipur Před rokem

      আলেম না হয়ে ফতোয়া দেয়া ঠিক নয়

    • @maxnoob2.090
      @maxnoob2.090 Před rokem

      😂​@@iloveallah245 ppp inui ISI officers well 🎉f*lk😂ppo0ie❤i

    • @mohammad_sanim
      @mohammad_sanim Před rokem

      আমিন

  • @radoankhan8469
    @radoankhan8469 Před rokem +152

    যুবকদের প্রিয় ভাইজান। আজ পযন্ত এই লোকটার মুখে আলেমদের নিয়ে কোন কটুকথা বলতে শুনিনি। বর্তমান প্রজন্নের শ্রেষ্ঠ বক্তা ❤️❤️❤️❤️আবু তহ আদনান

  • @mdnajmulhossen5396
    @mdnajmulhossen5396 Před 25 dny +1

    আবু ত্বহা আদনানকে আমরা অনেক ভালোবাসি

  • @Itsasadulhabibofficials
    @Itsasadulhabibofficials Před 6 měsíci +10

    বর্তমানে হক বলা যেমন জটিল হক মানাও তেমন কঠিন। আল্লাহ সবাইকে বোঝার তাওফিক দিক।❤

  • @islamiclecture500k
    @islamiclecture500k Před rokem +367

    আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান হুজুরকে ভালোবাসি শুধু আল্লাহর জন্য ❤❤কে কে আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান হুজুরকে ভালোবাসেন ❤❤

    • @habibsk3356
      @habibsk3356 Před rokem +6

      Ami valobashi allaha r jonno.

    • @ffkamil455
      @ffkamil455 Před rokem

      এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।

    • @yusufmahmudi1657
      @yusufmahmudi1657 Před rokem +2

      Uni hujur na
      Ekjon alochok bolte paren

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem

      হেফাজতে কওমী, ছারসিনা,ফুরফুরা, চরমনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী,বেরেলভি তাহেরিসহ সব পীর ও হিন্দুরাও ইরানি সুফি মান্সুর হাল্লাজের দাজ্জালীয় 'আমি খোদা' যিকিরের মারেফাতকে সাপোর্ট করে। এই পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক এবং এটি দাজ্জালীয় জঘন্য আক্বীদার জিকির।
      এর কারণ হচ্ছে ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান সহ অধিকাংশই ইরানের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী ছিল। আর আফগানিস্তানের তালেবানদের অধিকাংশই শিয়া-খারেজীদের মতো প্রকাশ্য মাজারপুজারী। এবং তাঁরা একটা মাজারও ভাংগেনি। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো = ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা! নাঊযুবিল্লাহ।
      আর সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্।
      প্রমাণঃ হেফাজতে কওমী, বেরেলভীদের ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ}
      আর তাইতো আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
      পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাঁদের উন্নয়ন দানকারী (আমি খোদা'র যিকিরের) মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো।
      যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (বিএনপি, আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারীরা হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকার মারেফাতকে সাপোর্ট করে; তো তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না ⁉️
      এর কারণ হচ্ছে এসকল ভন্ড ও বিদাতিরা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিয়ে খ্রিস্টান,ইহুদি, বৌদ্ধ,হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে দেশটাকে শির্কে ভরপুর করে ফেলেছে। নাঊজুবিল্লাহ্ ।
      ঐ পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা কি দেখে না যে, আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ) আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬!
      কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তাঁরা ও অধিকাংশ জনগণের প্রিয় শায়খ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অন্যান্য জনপ্রিয় বক্তারা ঐ জঘন্য অপবাদ কারী হেফাজতে কওমী, চরমোনাই এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ তাঁদের অধিকাংশই আবার ছারসীনা ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
      অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দের পীর-বুজূর্গ বাঊলরা অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
      তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী?
      ঐ পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা কি দেখে না যে, ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেছেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬]
      আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা শির্কি দেশের গান গেয়ে তাঁদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। অন্ধরা কি দেখে না যে স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে ⁉️

  • @noyonsakder
    @noyonsakder Před rokem +50

    আমরা অনেকই তার কথা শুনে নামাজি হোয়েছি ইসলামের জন্য এই আবু তহা মোহাম্মদ আদনান ভাই কে আমরা ভালো বাসি

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem +1

      যারা বলে যে,"তাদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান",তাদের পিছে সালাত হবে না।কারণ তারা মুশরিক হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে আর তাইতো তারা জাকির নায়েককে কাফের বলে! নাঊযুবিল্লাহ।
      দেখুন প্রকৃত মুমিন-মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
      কারণ আমাদের নবী (সঃ) বলেছেন: "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬। দেখুন রাসূল (সঃ) আমাদের মহান আল্লাহ্ তাআ'লাকে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন।
      অন্যদিকে পীরেরা ইহুদী,খ্রিস্টান,হিন্দুর 'খোদার সত্তা সর্বত্র'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করে।নাঊজুবিল্লাহ।
      “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এই কুফরী কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গদেরকে কে দিয়েছে?
      আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি বলে না কেনো ⁉️
      ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো = ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা! নাঊযুবিল্লাহ।
      কারণ আমাদের নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
      আর হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
      পীর-মাজারী বেরেলভী,দেওবন্দ, ইলিয়াসী তাবলীগসহ সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ মাক্কীর আক্বীদা দেখুন: "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!!{নাউযুবিল্লাহ}
      হ্যাঁ, দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে্ এনে 3rd চোখ খোলার মাধ্যমে খোদায়ী ক্ষমতার হাসিল হয়। উদাহরন: মারেফতের উচ্চস্তরে দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগসহ সকল পীর-বুজূর্গদের অলি ও পথপ্রদর্শক ইহূদী অগ্নিপূজকদের পুরোহিত ইরানের মন্সুর হাল্লাজ শিয়া সূফির "আমি খোদা, আমাকে সিজদা কর" যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্।
      "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে !..যারা পাকিস্তান থেকে এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া!মি: জিন্নাহ শিয়া!মি: লিয়াকত আলী শিয়া! প্রেসিডেন্ট আইয়ুব শিয়া!দ্বীন-ধর্ম তাদের হাতে থেকেছে -তাদের বিকৃত ইসলাম সাধারণ মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচয় পেয়েছে যার কারণে মাঝে মধ্যে আমি (আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) প্রায়ই বলে থাকি আপনাদের কাছে---" সঠিক বলাও যেমন জটিল আবার সঠিক মানাও তেমন কঠিন!..জাতির কাছে বলাও জটিল!
      কেননা আপনি যখন সঠিক বুঝেছেন তখন জাতি তো ধর্ম মনে করছে আরেকটা (অর্থাৎ শিয়া-রাফেযীদের থেকে উৎপত্তি হওয়া পীর-মুর্শিদি সুফিবাদ আর খারেজীপনা;) তাই ওই সমাজ আপনারটা মেনে নিবে না! তারা বলবে এ কেমন আলেম বাপ-দাদার ধর্মকে বিকৃত করতে এসেছে! নাউযুবিল্লাহ।" (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। CZcams ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ)
      'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল! (সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
      ৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭ঃ "কিংবা তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ যে, যিনি আকাশে আছেন তিনি তোমাদের উপর পাথর বর্ষণকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠাবেন না? যাতে তোমরা জানতে পারবে যে, কেমন (ভয়ানক) ছিল আমার সতর্কবাণী?"

  • @MDMasoodRahman
    @MDMasoodRahman Před 23 dny +1

    আবু তোহা আদনান ভাইয়ের লেকচার গুলো অনেক চমৎকার অনেক গুরুত্বপূর্ণ আমি ওনার কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনি আলহামদুলিল্লাহ অনেক কিছু শিখতে পেরেছি আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤

  • @rayhankhan3433
    @rayhankhan3433 Před 11 měsíci +11

    ইসলাম এর জন্য ভালবাসি প্রিয় আবু তোহা আদনানকে

  • @abdurrahmanmariam6554
    @abdurrahmanmariam6554 Před rokem +294

    আলহামদুলিল্লাহ, আদনান স্যার ভন্ড নয়,তিনি,উত্তম মানুষ। আদনান ভাই এর লেকচার আমার জীবন উন্নত করেছে আলহামদুলিল্লাহ যারা ভালো মানুষ তারা কখনো অন্যের সমালোচনা করে না,

    • @muhammadrobin4515
      @muhammadrobin4515 Před rokem +5

      r8

    • @ffkamil455
      @ffkamil455 Před rokem

      এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem

      আপনার প্রিয় শায়খসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয়বক্তারা কি দেখে না যে ঐ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গরা, বিদাতিরা আমাদের নবীর এই সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়।নাঊজুবিল্লাহ্।
      আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদের বিদাতিরা আমাদের নবীর আক্বীদার বিরোধীতা করে হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে। নাঊজুবিল্লাহ্।
      কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং
      মিজানুর রহমান আজহারী, কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ,আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহারা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের ঐ জঘন্য অপবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ হচ্ছে দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তাদের সাপোর্টকারী ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই আবার ছারসীনা ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
      অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
      নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
      দেখুন প্রকৃত মুমিন-মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
      অন্যদিকে এই হেফাজতে দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
      এর কারণ হচ্ছে তাঁদের শয়তানী যিকির।
      হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
      "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।" নাঊজুবিল্লাহ। (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। CZcams ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ)
      তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা তাঁদের হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা থাকা সত্বেও তাঁরা একটা মাজারও ভাংগেনি। বরং তাদের অধিকাংশই ইরানের শিয়া-খারেজীদের মতো কবরে/মাজারে প্রকাশ্যে সিজদা করে= মাজারপুজারী। নাঊজুবিল্লাহ্।
      ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
      যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ
      তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী?
      যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?

    • @hasanashkari2478
      @hasanashkari2478 Před rokem

      Imam Mahdi na asley musalman am Hobey na

  • @rakibulhasanshadin0107
    @rakibulhasanshadin0107 Před rokem +76

    আবু তহা আদনান হুজুরের ওয়াজ শুনে আমি আমার জীবনের সঠিক পথ ধীরে ধীরে খুজে পাচ্ছি। ওনার ওয়াজ আমার অনেক ভালো লাগে।❤❤

  • @ashikhosen1980
    @ashikhosen1980 Před 7 měsíci +3

    আদনান হুজুরের সম্মান আরোও কয়েকগুন বেড়ে যাবে ইনশাআল্লাহ ❤❤

  • @MDSIYAM-M33c
    @MDSIYAM-M33c Před 9 dny +2

    আমি আবু তহা মুহাম্মদ আদনান কে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি ♥️♥️

  • @rujinaakter
    @rujinaakter Před rokem +40

    আবু ত্বোহা আদনান হুজুরের ওয়াজ অনেক ভালো লাগে মাশা আল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ ❤️।

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem +1

      কিন্তু নবী'র এই আক্বীদাকে হেফাজতে দেওবন্দ ছারছীনা ফুরফুরা,আব্বাসী, চরমোনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ আমাদের নবী (সঃ) বলেন: "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর,যিনি (আল্লাহ) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ২০০৬। কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা কখনোই এই জঘন্য অপবাদ কারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাবে না! এর কারণ তাঁরা সকলেই ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের বুজূর্গ ও ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
      আর এই সকল হেফাজতে দেওবন্দ ছারছীনা ফুরফুরা ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের বিদাতিরা ঐ ইহুদী-খ্রিস্টান, বৌদ্ধ হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান এর শির্কি আক্বীদা প্রচার করে করে আর তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে নাঊজুবিল্লাহ।
      ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'- একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল! আল্লাহ্-কে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন নবী(স:)।আর পীরেরা ইহুদী,খ্রিস্টান,হিন্দুর 'খোদার সত্তা সর্বত্র'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করছে আর আমাদের নবীর সত্য (সঠিক) আক্বীদাকে বিদআত বলে অপবাদ দিচ্ছে। নাঊজুবিল্লাহ
      "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
      ৬৭ নং সূরা মুলকঃ আয়াত ১৭ঃ
      "যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী?" (৬৭:১৭)
      আর সেকারনেই প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
      দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্।

  • @RajuAhmed-rm3mx
    @RajuAhmed-rm3mx Před rokem +220

    আবু ত্বতহআদনান ভাইয়ের ওয়াজ আমার খুব লাগে তিনি একজন ভালমানুষ ❤️❤️❤️❤️❤️

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem +1

      হেফাজতে দেওবন্দের সরছিনা, ফুরফুরা, চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান সহ অধিকাংশই ইরানের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী ছিল। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
      যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ
      এর কারণ হলো এসকল ভন্ড ও বিদাতিরা নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিয়ে খ্রিস্টান,ইহুদি, বৌদ্ধ,হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে দেশটাকে শির্কে ভরপুর করে ফেলেছে। নাঊজুবিল্লাহ্ ।
      আর সব পীরদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্।
      দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের বেরেলভীদের ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ}
      হ্যাঁ, দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ বাস্তব উদাহরণঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা, আমাকে সিজদা কর" যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্।
      মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
      ইলিয়াসী তাবলীগ ও দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করতেছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষা।
      ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
      হ্যাঁ, এটাই সত্যঃ নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
      আর তাইতো প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় শায়খরা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁরা আবার অনেকেই নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
      ঐ অন্ধরা কি দেখে না যে, ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেছেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা]
      ৪০ নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭):
      'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল!
      "যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে...?"(৩০ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)

  • @nazifaahmed1443
    @nazifaahmed1443 Před 10 měsíci +43

    আমি ডক্টর জাকির নায়েক কে আল্লাহর জন্য ভালো বাসি আলহামদুলিল্লাহ।

  • @user-uy6ox8ub1e
    @user-uy6ox8ub1e Před 2 měsíci +2

    Abu toha muhammad adnan vaiya k allahr jonno valobashi💜💜 allah adnan vaiyar somman aro badiye din🤲🤲

  • @mdadula870
    @mdadula870 Před rokem +158

    আমি আবু তহা মুহাম্মদ আদনান কে ইসলামের জন্য ভালোবাসি

    • @ffkamil455
      @ffkamil455 Před rokem +1

      এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।

    • @dupedvalhala7167
      @dupedvalhala7167 Před rokem +1

      Naki Kiyamoter jonne valobashen😂😂

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem +1

      'আল্লাহ্ আসমানে' একথা বলাকে নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। অথচ হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরা ইহুদী, খ্রিস্টান,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার অধিকারী হয়ে তাঁরাই আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। অথচ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ঐ বিদাতিদেরকেই ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ
      ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
      এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
      অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদাঃ "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
      ঐ বিদাতিরা নিজেরা কুরআন-হাদীসের সুস্পষ্ট বিরোধী কুফরী আক্বীদার অধিকারী হয়ে তাঁদের অনেকেই আবার জাকির নায়েককেও কাফের বলে! নাঊজুবিল্লাহ।
      হেফাজতে কওমী, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের সকলের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্।
      ঐ বিদাতি অন্ধরা কি দেখে না যে, ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা]
      কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ বিদাতি হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
      "যিনি (আল্লাহ্) আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী? (৬৭:১৭)
      ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'- একথা জানার পরে মূসা (আঃ)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করার কথা বলেছিল!
      "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।" (সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
      আমাদের নবী (সঃ) আরো বলেছেন: "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬। হ্যাঁ, রসূল (সঃ) আমাদের মহান আল্লাহ্ তাআ'লাকে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন।
      “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদেরকে কে দিয়েছে ⁉️
      আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি কেনো বলে না ⁉️

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem

      ​@@dupedvalhala7167প্রশ্ন: WHO এর লোগোতে সাপ 🐍?শয়তানকে ইরাকে বসরায়,ওর বাহন সাপকে ইরানে ইস্ফাহানে ফেলা হয়েছিল।পারস্যের ইহুদিপীর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী সকল পীর সাহেবরা দাজ্জালকে তাদের মাহদী অথবা মনসুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী খোদায়ী ক্ষমতার সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে! নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো।
      প্রমাণঃ হেফাজতে কওমী দেওবন্দের পীরদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" জিকির এর অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ ব্যতীত অন্যান্য মিথ্যা মাবুদকে (মুশরিকদের শয়তান জিনদেরকে) আহবান করাকে বোঝায়।
      হাদীসে বর্ণিত নজদ শব্দটি দ্বারা ইরাককে ও ফেতনা বলতে এখানে কুফরী’কে বুঝানো হয়েছে- কথাটি ইমাম তাবারানী আল-মুজামুল কাবীর (হাদীস নং ১৩৪২২) হাফেয হায়সামী মাজমাউয যাওয়ায়েদ (হাদীস নং ৫৮১৬) গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন।
      ফারসী অভিধানে পীর শব্দের উৎপত্তি "পীরে মুগাঁ"র অর্থ করা হয়েছে “আতাশ পোরস্তুকা মুরশেদ’’ অর্থাৎ ইরানের অগ্নিপূজারীদের পুরোহিতদেরকে বলা হতো পীরে মুগাঁ।
      যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান, ইহুদী,সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
      অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা , বাউলরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
      তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।
      ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী। নাঊজুবিল্লাহ।
      ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
      যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ।

    • @hafsaakter8611
      @hafsaakter8611 Před rokem

      Amio Allahor jonno Abu toha Adnan k valobasi 🇸🇦🇸🇦✊✊

  • @mdjahed800
    @mdjahed800 Před rokem +75

    আবু ত্বহা আদনান কে আমি মনে করি বাংলাদেশ এর জন্য এবং যুবকদের জন্য যিনি যেই কথ গুলো বলেন তার কথা গুলো শুনে অনেক নেশা করা যুবকও এখন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতে আদায় করে। আল্লাহ্ পাক সবাইকে বোঝার তৌফিক দান করুক আমিন🤲🤲

  • @juwelraja7647
    @juwelraja7647 Před rokem +4

    আবু তহা মোহাম্মদ আদনান। উনার আওয়াজ শুনে আমি আল্লাহর জন্য নিজেকে পরিবর্তন করছি । ❤🥀 আলহামদুলিল্লাহ

  • @NurNobi-wd6kx
    @NurNobi-wd6kx Před dnem +1

    আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান হুজুর কে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি 😊😊😊

  • @a.somoyercoxsbazar2326
    @a.somoyercoxsbazar2326 Před rokem +205

    আল্লাহ যার সম্মান বাড়িয়ে দেয়
    তাকে কেউ নিচে নামাতে পারে না, 😘

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem

      হেফাজতে সরছিনা,ফুরফুরা,চরমনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে।হেফাজতে দেওবন্দের কওমী, সরছিনা, ফুরফুরা,চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
      মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ
      এর কারণ হলো এসকল ভন্ড ও বিদাতিরা নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিয়ে খ্রিস্টান,ইহুদি, বৌদ্ধ,হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে দেশটাকে শির্কে ভরপুর করে ফেলেছে। নাঊজুবিল্লাহ্ ।
      ঐ বিদাতিরা নবীর এই হাদীসের সুস্পষ্ট অস্বীকারকারী। কারন আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬!
      কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারা এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা,ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
      অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
      বরং সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
      তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত তাঁদের 3rd চোখ খোলার উদ্দেশ্যে জীন-শয়তানের পূজা করে! উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীর, চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! নাঊজুবিল্লাহ।
      সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ।
      দাজ্জালপুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদাঃ জীনশয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷
      মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা,আমাকে সিজদা কর"-এই দাজ্জালীয় আক্বীদার প্রচারকারীঃ বেরলভী,দেওবন্দ পীর-সুফী,শিয়া,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফী।
      পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী পীর সাহেবরা দাজ্জালকে তাদের মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো।
      তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী?
      যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?

    • @mdsahadathossain6062
      @mdsahadathossain6062 Před 11 měsíci +1

      যদি ভুল হয় আল্লাহ ক্ষমা করুক আমিন,,,,, যারা আদনান ভাই কে ভন্ড বলে মনেহয় তাদের ইমান নরমাল তাদের থেকে কি দিনের কথা শুনবো কোন উপায় নেই অনেক টা আলাদা সে ভালোবাসি আদনান কে

  • @slaveofallahs.w.t5872
    @slaveofallahs.w.t5872 Před rokem +176

    Abu Taha Adnan সাহেব অনেক শিক্ষিত। তিনি অন্যান্য আলেমদের থেকে আলাদা। তিনি লেকচার আলোচনা খুব সুন্দর করেন। তিনি ইসলাম শরিয়া কে সামনে রেখে আলচনা করেন। আললাহ এই আলেমকে হিফাজত করুক আমিন। 💞

  • @Islamerpothae1212
    @Islamerpothae1212 Před 7 měsíci +2

    আবু তহা মুহাম্মদ আদনান আমার আবেগ ❤❤

  • @haha7939
    @haha7939 Před rokem +2

    Abu toha Adnan hujur ke ami allahr jono valo basi ❤️onar Boktobo amader ke ondo kar theke alor dike tene niye ase inshallah

  • @tlbd3411
    @tlbd3411 Před rokem +64

    মিজানুর রহমান আজহারীর পরে আবু তোহা আদনান কে ভালোবাসি❤❤❤❤

    • @mohinuddinmali5620
      @mohinuddinmali5620 Před rokem +2

      আমি নোমান আলি খান জাকির নায়েক মিজানুর রহমান আজহারী 🇮🇳

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem

      আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা শির্কি দেশের গান গেয়ে তাঁদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ তাঁর কালী মায়ের তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓ কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
      সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ।
      যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
      এসকল বিদাতিরা নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিয়ে খ্রিস্টান,ইহুদি, বৌদ্ধ,হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে দেশটাকে শির্কে ভরপুর করে ফেলেছে।
      ঐ বিদাতিরা নবীর এই হাদীসের সুস্পষ্ট অস্বীকারকারী। কারন আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬!
      কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা এই জঘন্য অপবাদ কারী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ তাঁরা অনেকেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
      অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দের পীর-বুজূর্গ বাঊলরা অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
      তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী?
      মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আলাইহিস সালাম) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন?
      যারা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে অথবা উন্নতির জন্য ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ) অলী-আউলিয়া-কে ডাকে তাঁরাও শির্ককারী; ঠিক যেমনি বিপদে-আপদে উদ্ধারের জন্য ও পার্থিব জীবনের সফলতা অর্জনের জন্য অথবা শয়তানের বানানো ধর্মীয় শিক্ষা লাভের আশায় অগ্নীপূজারী,পীর,পুরোহিত, পন্ডীত,পোপকে, সাধু-সন্যাসীকেও ডাকে ও দেব-দেবীর নাম দীয়ে জীন-শয়তানদে আহ্বান করে তাঁরা শির্ককারী।
      কারণ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]

  • @user-vk7xb3jh4d
    @user-vk7xb3jh4d Před 8 dny +1

    Ami Allah r Jonno valobasi Abu thoha Adnan k

  • @MhdNoyon
    @MhdNoyon Před rokem +1

    আবু তহা আদনান হুজুরেকে আমি ভালোবাসি ❤️❤️

  • @NazmulHasan-wf5ru
    @NazmulHasan-wf5ru Před rokem +40

    আবু-ত্বহা -আদনান ভাই সঠিক এবং সময়-উপযোগী বক্তব্য দেন। তবে আমরা যেহেতু মানুষ আমাদের ভুল হবে এটাই স্বাভাবিক। দিন শেষে আবু ত্বহা মোহাম্মদ আদনান আমাদের জন্য আল্লাহ পক্ষ থেকে একটা রহমত।

    • @armanarham9851
      @armanarham9851 Před rokem +2

      ❤❤❤❤❤

    • @anikatabassum8838
      @anikatabassum8838 Před rokem +1

      😄

    • @muhammadrobin4515
      @muhammadrobin4515 Před rokem

      @@anikatabassum8838
      হিংসুটের গায়ে জলে
      তারা হাসি দেয় হকের সঙ্গে থাকা লোকদের রাগাতে
      কিন্তু তারা বরাবর ই ব্যার্থ হয়

    • @NazmulHasan-wf5ru
      @NazmulHasan-wf5ru Před rokem

      @@anikatabassum8838 👍👈

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem +1

      আহমাদুল্লাহ আবুত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
      এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
      অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
      কিন্তু প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
      দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্।
      দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্।
      অথচ সত্যটা হচ্ছে প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত।
      ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা]
      নবী (স:) আরো বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরা, পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্।
      ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল---
      "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
      "অথবা তোমরা নিশ্চিত আছ যে, আকাশে যিনি রয়েছেন তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর কংকরবর্ষী ঝঞ্ঝা প্রেরণ করবেননা? তখন তোমরা জানতে পারবে কি রূপ ছিল আমার সতর্ক বাণী!"(৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)

  • @mdshakib9400
    @mdshakib9400 Před rokem +143

    আবু ত্বহা আদনান আমার সবচেয়ে প্রিয় হুজুর ওনার মতো করে ইসলামের কথা বলতে আমি আর কাউকে শুনিনি❤❤

    • @rayhankhan5892
      @rayhankhan5892 Před rokem

      ঠিক

    • @mdjilani854
      @mdjilani854 Před rokem +1

      নোমান আলীর ওয়াজ শুনুন,,, জীবনে অনেক কিছু শিখতে পারবেন,,,

    • @ruralboy9484
      @ruralboy9484 Před rokem +9

      @@mdjilani854 নোমান আলির লেকচার অসাধারণ কিন্তু আবু ত্বহা আদনান ভন্ড নয় আর সত্যি বলতে আদনানের মতো একজন বক্তাও আমি দেখিনি...

    • @msfatema9728
      @msfatema9728 Před rokem +2

      সেম টু ইউ।। আদনান ভাইকে আল্লাহ পাক হায়াতে তায়্যিবা সিহাতে কুল্লিয়া দান করুন আমীন 🤲

    • @jubayetkhan8543
      @jubayetkhan8543 Před rokem

      রাইট

  • @MdnazmulKhan-cf5ow
    @MdnazmulKhan-cf5ow Před 4 dny +1

    ইনশাআল্লাহ ভাই যে যাই বলুক আপনি এগিয়ে জান আদনান ভাই আমরা সব সময়ই আপনার সাথে আছি ইনশাআল্লাহ ,,জিহাদের জন্য আমরা সব সময় রেডি

  • @md.sharif9612
    @md.sharif9612 Před 7 měsíci +2

    আবু তহা আদনান ওয়াজ শুনে আজ আমি পরিবর্তন হয়েছে ❤❤❤❤❤

  • @MdDelowerHossain-vd9to
    @MdDelowerHossain-vd9to Před rokem +69

    হকের উপর থাকলে শত্রুর অভাব হয় না যিনি হোক কথা বলবে সেই ভালো না

    • @ffkamil455
      @ffkamil455 Před rokem

      এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem

      দেওবন্দের হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গসহ সকল পীরেরা এবং হিন্দুরাও ইরানি সুফি মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার "আমি খোদা,আমাকে সেজদা কর" এই দাজ্জালীয় মারেফাত-কে সাপোর্ট করে! কিন্তু এটা আসলে দাজ্জাল পূজারীদের আক্বীদা। এবং তাঁরা দাজ্জালকেই তাঁদের ইমাম মাহদী অথবা মন্সর হাল্লাজের পূনরায় আগমনকারী সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে বলে ধারণা করা যায়। নাঊযুবিল্লাহ।
      কারণ 'আল্লাহ্ আসমানে' একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (স:) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে গন্য করেছেন। কিন্তু পীরেরা ইহুদী,খ্রিস্টান,হিন্দুর 'খোদার সত্তা সর্বত্র'-এই শির্কি আক্বীদার অধিকারী। আর তাঁরাই আমাদের নবীর সত্য (সঠিক) আক্বীদাকে বিদআত বলে অপবাদ দেয়। আর তাইতো এরাই আবার জাকির নায়েককে কাফের বলে! নাঊজুবিল্লাহ।
      "যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী? (৬৭:১৭)
      ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'- একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল!
      "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
      নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়?
      দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে।
      নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)।
      নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও।
      কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
      কিন্তু হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদাঃ সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদাঃ "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
      ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
      ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেন,"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ" হচ্ছে জান্নাতের চাবি। আর জান্নাতের চাবির দাঁত হচ্ছে রসূল (স:)-এর ত্বরিকায় সালাত,সিয়াম, হজ্জ, যাকাত, দান-সাদকা, জিকির, দীন-ইসলামের তাবলীগ ও অন্যান্য আমলসমূহ।
      সর্বশ্রেষ্ঠ নবী {সঃ} বলেনঃ "কেউ যদি দীন-ইসলামের নামে নতুন কোন আক্বীদা-আমল করে, আর ঐ আক্বীদা-আমলটি করার নির্দেশ আমি দেই নাই, তা প্রত্যাখ্যাত,তা প্রত্যাখ্যাত, তা প্রত্যাখ্যাত ”{সহীহ মুসলিম,২য় খন্ড,পৃষ্টা নং-৭৭}
      আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ আর তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্।

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem

      ​@picworld143হ্যাঁ, হিন্দু মুশরিকদের দাজ্জালীয় গান-বাজনা,নাটক,সিনেমার সংস্কৃতির চর্চার মাধ্যমে শয়তানের আশীর্বাদ প্রাপ্ত কাফেরদের সংস্কৃৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে।
      হ্যাঁ, খেলাধুলা ও দাজ্জালীয় বিনোদনের সেলিব্রিটিরা দাজ্জালকে তাঁদের যিষুখৃষ্ট হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ও প্রচার করবে তখনকি তাঁদের অন্ধভক্তরাও দাজ্জালকে সাপোর্ট করবে না❓হ্যাঁ ধোঁকা খাবে নিশ্চিত। কারণ আমাদের ইমাম মাহদী ও ঈসা (আঃ) তো নবী (সঃ)-কে অমান্যকারী সেলিব্রিটিদেরকে কাফেরই গন্য করবে। তাহলে তাঁদের ভক্তরা কি দাজ্জালকে ঈসানবী ভেবে ধোঁকা খাবে না❓
      কারণ মূর্তি পূজার মাধ্যমে খ্রিষ্টান,বৌদ্ধ, হিন্দু মুশরিকরা প্রতিনিয়ত আমাদের আল্লাহ'র প্রতি অসম্মান ও ঘৃণা প্রকাশ করছে। তাঁরা দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে।
      আমাদের মাহদী (আঃ) ও ঈসা (আঃ) ঐ আর্জেন্টিনা,ব্রাজিলসহ আমেরিকা, ইউরোপ, ইন্ডিয়া ইত্যাদী দেশের মদ,শূকর, সুদ খাওয়ানোর খোদা দাজ্জালকে ধংস করার জন্য আসবে।
      "মহাকালের শপথ! মানুষ অবশ্যই ক্ষতির মাঝে নিপতিত। কিন্তু তারা নয়,যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের ও ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।" (সুরা আল-আছর)
      আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ।
      কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমা দের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাই তো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না।
      আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ।
      যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
      সংস্কৃতির নামে বিয়ে-শাদী, খেলাধুলাসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের অজুহাতে ইন্ডিয়ান ও পশ্চিমাদের দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে মানুষের রাতের ঘুমকে হারাম করার মাধ্যমে শয়তানের গোলামী করার জন্য এদেশ স্বাধীন হয়েছে ⁉️ কিন্তু রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে বানানো মূর্তি পূজার গান কেনো স্কুলে সবাইকে গাইতে হবে? অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকার জন্য নাকি দেশ স্বাধীন হয়েছে! তাইতো স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে সংস্কৃতির নাম দিয়ে ইন্ডিয়ার জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।
      ২:১৮ তাঁরা বধির, মূক, অন্ধ। অতএব তাঁরা সঠিক সত্য পথে প্রত্যাবৃত্ত হবেনা। (মুজিবুর রহমান)
      অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের কথাগুলোর মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে। নাঊজুবিল্লাহ্।
      হ্যাঁ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
      অর্থাৎ যারা তাঁদের সৃষ্টিকর্তার (রবের) প্রতীক হিসেবে প্রাকৃতিক বা সৃষ্ট বস্তুর পূজার মাধ্যমে নিজেদেরকে বিভক্ত করে মানবজাতির ঐক্য বিনষ্ট করে দুনিয়ায় নিজেদের খেয়াল-খুশির গনতন্ত্রের ইচ্ছা-আকাংক্ষার পূজারী তাঁরা জাহান্নামে যাবে। আর মহান আল্লাহ তা'আলা সবচেয়ে বেশী ভালো জানেন।
      কারণ আমাদের নবী (সঃ) বলেন,“দুনিয়া অভিশপ্ত। তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২)
      (৫৪:৪০) (সু্রা আল-ক্বামার) "আর আমি (আল্লাহ) তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?"

    • @haislamichdtv46
      @haislamichdtv46 Před rokem

      Right

  • @rupa6509
    @rupa6509 Před rokem +59

    নাউজুবিল্লাহ । হিংসুকে হিংসা হেরে যাবে । আদনান হুজুরে ভালোবাসা এই বাংলার মানুষের হ্রদয়ের থেকে যাবে ইনশাআল্লাহ

    • @arfaysal
      @arfaysal Před rokem +2

      😃😃😃😃😃

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem +1

      আপনার প্রিয় শায়খসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয়বক্তারা কি দেখে না যে ঐ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গরা, বিদাতিরা আমাদের নবীর এই সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়।নাঊজুবিল্লাহ্।
      আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদের বিদাতিরা আমাদের নবীর আক্বীদার বিরোধীতা করে হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে। নাঊজুবিল্লাহ্।
      কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং
      মিজানুর রহমান আজহারী, কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ,আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহারা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের ঐ জঘন্য অপবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ হচ্ছে দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তাদের সাপোর্টকারী ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই আবার ছারসীনা ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
      অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
      নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
      দেখুন প্রকৃত মুমিন-মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
      অন্যদিকে এই হেফাজতে দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
      এর কারণ হচ্ছে তাঁদের শয়তানী যিকির।
      হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
      "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।" নাঊজুবিল্লাহ। (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। CZcams ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ)
      তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা তাঁদের হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা থাকা সত্বেও তাঁরা একটা মাজারও ভাংগেনি। বরং তাদের অধিকাংশই ইরানের শিয়া-খারেজীদের মতো কবরে/মাজারে প্রকাশ্যে সিজদা করে= মাজারপুজারী। নাঊজুবিল্লাহ্।
      ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
      যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ
      তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী?
      যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?

  • @MdNajmul-xj7ko
    @MdNajmul-xj7ko Před 11 měsíci +2

    Abu taha adnan bhai waj khub valo laga👌👌👌🤲

  • @riyanahmed1996
    @riyanahmed1996 Před rokem +39

    আল্লাহ কাউকে সম্মানিত করলে, পৃথিবীর কেউ তার কিচ্ছু করতে পারবে না। জিন্দাবাদ আবু ত্বহা মোহাম্মদ আদনান হুজুর। ❤

  • @NazmulHasan-wf5ru
    @NazmulHasan-wf5ru Před rokem +86

    তবে আমরা যেহেতু মানুষ আমাদের ভুল হবে এটাই স্বাভাবিক। দিন শেষে আবু ত্বহা মোহাম্মদ আদনান আমাদের জন্য আল্লাহ পক্ষ থেকে রহমত

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem +1

      হেফাজতে দেওবন্দের সরছিনা, ফুরফুরা, চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান সহ অধিকাংশই ইরানের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী ছিল। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
      যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ
      এর কারণ হলো এসকল ভন্ড ও বিদাতিরা নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিয়ে খ্রিস্টান,ইহুদি, বৌদ্ধ,হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে দেশটাকে শির্কে ভরপুর করে ফেলেছে। নাঊজুবিল্লাহ্ ।
      আর সব পীরদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্।
      দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের বেরেলভীদের ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ}
      হ্যাঁ, দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ বাস্তব উদাহরণঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা, আমাকে সিজদা কর" যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্।
      মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
      ইলিয়াসী তাবলীগ ও দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করতেছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষা।
      ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
      হ্যাঁ, এটাই সত্যঃ নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
      আর তাইতো প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় শায়খরা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁরা আবার অনেকেই নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
      ঐ অন্ধরা কি দেখে না যে, ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেছেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা]
      ৪০ নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭):
      'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল!
      "যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে...?"(৩০ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)

    • @AsadAli-qn4ul
      @AsadAli-qn4ul Před rokem

      ঠিক বলেছেন ।

  • @marzukraxel3808
    @marzukraxel3808 Před rokem +143

    আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে সঠিক ভাবে বুঝার তৌফিক দান করুন আমীন 💗

    • @iloveallah245
      @iloveallah245 Před rokem +2

      আমি লক্ষ্য করেছি এই হুজুরটা প্রত্যেক ভালো মানুষকে নিয়ে গীবত করে.. আমার মনে হয় উনি টাকার বিনিময়ে এগুলো করতেছে.. একজন সত্যিকারের মুসলিম কখনো আরেকজনকে নিয়ে গীবত করবেন

    • @mahira8771
      @mahira8771 Před rokem

      Amin❤

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem +1

      "(হে আল্লাহ,) তুমি আমাদেরকে সরলপথ দেখাও। এমন ব্যক্তিদের {ইব্রাহিম (আঃ) ও তাঁর পরিবারবর্গ ও বংশধর নবী (স:) ও নবী'র আহলে বায়াত ও সাহাবীদের সালাফদের} পথ, যাদের প্রতি তুমি (আল্লাহ) তোমার নিয়ামত দিয়েছ ও অনুগ্রহ দান করেছো। তাঁদের পথে পরিচালিত করো না, যারা গযবপ্রাপ্ত (অভীশপ্ত দাজ্জালের পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ সূফী) ও পথভ্রষ্ট (দাজ্জালের 'আমি খোদা,আমাকে সিজদা কর'-এই কুফুরী আক্বীদার প্রচারকারী ও সাপোর্টকারী খৃষ্টান/হিন্দু/বৌদ্ধ/শিয়াসূফী/ রিজভী (বেরেলভী), দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরা,ফুলতলি, ছরসিনা, তাহেরী, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ সব পীর নামক ইরানের অগ্নিপূজকদের পুরোহিত ও ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গ, মুশরিক)। আমীন।
      হ্যাঁ, দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ বাস্তব উদাহরণঃ মারেফতের উচ্চস্তরে পারস্যের ইহুদি পুরোহিত মান্সুর হাল্লাজ শিয়া সূফির "আমি খোদা, আমাকে সিজদা কর"- এই দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্। আর এই দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদায় বিশ্বাসী পীরেরা ও তাঁদের মুরিদ জনগন ও শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাঁদের উন্নয়ন দানকারী (আমি খোদা'র যিকিরের) মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ্।
      প্রমাণঃ বেরেলভীদের (রিজভীদের) তাহেরী, ফুলতলী ও দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ}
      এর কারণ হচ্ছে "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে !..যারা পাকিস্তান থেকে এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তাঁরা সবাই ছিলেন বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী" (নাউযুবিল্লাহ।) (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। CZcams ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ)
      অথচ মিজানুর রহমান আজহারী, মুফতি কাজী ইব্রাহীম, আবরারুল হক আসিফ, আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি বলে না কেনো ⁉️
      ঐ অগ্নিপূজক ইরানি মন্সুরহাল্লাজের মুরিদ পাক-ভারতের সকল পীরদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণঃ ঐ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীর, চরমনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
      হ্যাঁ, মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
      দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
      এর কারণ হচ্ছে আমাদের নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
      আর তাইতো প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ এদের অনেকেই নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
      ৪০ নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল! (আরো দেখুন সূরা মূলক ৩০:১৭ঃ আল্লাহ্ রব্বুল আ'লামীন জমিনে নয় বরং আসমানে...)
      আর হাদীসে এটাও এসেছে হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা, ছরসিনা, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের মতো ইহুদীখৃস্টানরাও সালাতে জোরে আমীনের বিরোধী ছিল। আবার বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করে=আর হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করা মুনাফিকের লক্ষন। নাঊজুবিল্লাহ।

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem +1

      ​@@iloveallah245কিন্তু প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
      দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আহমাদুল্লাহ আবুত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষা।
      ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
      এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
      অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
      দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্।
      অথচ সত্যটা হচ্ছে প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত।
      ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা]
      নবী (স:) আরো বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরা, পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্।
      ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল---
      "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
      "অথবা তোমরা নিশ্চিত আছ যে, আকাশে যিনি রয়েছেন তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর কংকরবর্ষী ঝঞ্ঝা প্রেরণ করবেননা? তখন তোমরা জানতে পারবে কি রূপ ছিল আমার সতর্ক বাণী!"(৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)

    • @anowarulhaque1655
      @anowarulhaque1655 Před rokem

      সমাজের মধ্যে এই আলেমরা হলো ভাইরাস সরুপ এরাই সমাজে বিভেদ সৃষ্টি করে অন্যদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে।এদের উচিত আল্লাহকে ভয়করা ।নিজ সার্থকে পরিত্যক করে দিনের সার্থে কাজ করা।

  • @hridoykhanmohammedhridoykh3548
    @hridoykhanmohammedhridoykh3548 Před 11 měsíci +1

    আল্লাহ তুমি সব আলেমরা যেন মহান আল্লাহতালা যেন মিলেমিশে থাকার তৌফিক দান কর আমিন

  • @kazishafia5429
    @kazishafia5429 Před 11 měsíci +1

    ,আল্লাহ আপনাকে উত্তম জাজা দানকরু,সত্য ও কোরআন ও হাদিসের উপর থাকবেন।

  • @JahirHossain
    @JahirHossain Před rokem +29

    Caption টা দেখে আমার বুক কেপে গেছে🥺, আদনান ভাই কে অনেক ভালোবাসি ❤️😊।

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem +1

      কিন্তু আহমাদুল্লাহ,আবু ত্বহারা কি কখনো ঐ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
      অন্ধরা কি দেখে না যে ঐ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্।
      অথচ আহমাদুল্লাহ, আবুত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ
      ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
      এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
      অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
      কিন্তু প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান।
      দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্।
      অথচ সত্যটা হচ্ছে প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত।
      ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা]
      নবী (স:) আরো বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরা, পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্।
      ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল---
      "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
      "অথবা তোমরা নিশ্চিত আছ যে, আকাশে যিনি রয়েছেন তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর কংকরবর্ষী ঝঞ্ঝা প্রেরণ করবেননা? তখন তোমরা জানতে পারবে কি রূপ ছিল আমার সতর্ক বাণী!"(৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)

  • @msfatema9728
    @msfatema9728 Před rokem +89

    এদের মতো হুজুরদের কারণেই হুজুরদের উপর থেকে ভক্তি শ্রদ্ধা উঠে যাচ্ছে।।ভাবা যায়,! এত হিংসা একজন আলেমের ভিতর কেমনে থাকে? লজ্জা লাগতেছে, ছি।।

    • @anikatabassum8838
      @anikatabassum8838 Před rokem

      ইসলাম সম্পর্কে জানেন না তাই লজ্জা লাগে

    • @Rezaulhoque-jy1jl
      @Rezaulhoque-jy1jl Před rokem

      এ দেশে অর্ধেক আলেম মুনাফেকি করে

    • @Bidya765
      @Bidya765 Před rokem

      হুম

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem +1

      আহমাদুল্লাহ,আবু ত্বহারা কি দেখে না যে, আমাদের নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী,ছারসিনা, ফুরফুরা,চরমনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। (নাঊজুবিল্লাহ) ঐ অন্ধরা কি জানে না যে, আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
      কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারা এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা,ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
      আর সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
      তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত তাঁদের 3rd চোখ খোলার উদ্দেশ্যে জীন-শয়তানের পূজা করে! উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীর, চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! এবং এটা দাজ্জালীয় আক্বীদার জিকির। নাঊজুবিল্লাহ।
      আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশের গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো পশ্চিমা ধাঁচের স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
      হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা এটাও বলেছেনঃ "অধিকাংশ লোক (এক ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
      বাস্তব উদাহরণঃ নামধারী মুসলিমদের গায়ে হলুদসহ অন্যান্য দাজ্জালীয় অনুষ্ঠানগুলো মূলত হিন্দু-মুশরিকরা শয়তানের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য করে থাকে। আর কাফেরদের সংস্কৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালকেও সাপোর্ট করবে। নাঊজুবিল্লাহ।
      আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ।
      কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমাদের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাইতো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না।
      আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ।
      যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?

    • @mdmostofa2540
      @mdmostofa2540 Před rokem +1

      আপনি ডঃ জাকারিয়া সমন্ধে জানেন না তাই এমন মন্তব্য করলেন। আগে তার কথা বার্তা শুনুন তার পরে মন্তব্য করুন।

  • @miraclequran43
    @miraclequran43 Před rokem

    Mashaallah! Well said

  • @mdisrafil4025
    @mdisrafil4025 Před rokem

    এগিয়ে যান আবু তোহা আল্লাহ আপনার সাথে আছেন

  • @Bidya765
    @Bidya765 Před rokem +12

    আবু ত্বহা আদনান হুজুরের কাছ থেকে যা শিখছি আর কোন হুজুরের কাছ থেকে এতটুকু শিখতে পারিনি। আল্লাহ আবু ত্বহা আদনান হুজুর কে নেকহায়াত দান করুন।

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem

      যারা ঈসা(আঃ),নবী (সঃ),আলী(রাঃ),ওলী ও পীরকে (যেমনঃ সূফী বাঊল,হিন্দুরাও মন্সুর হাল্লাজেকে) খোদা বলে। তাঁরা কি দাজ্জালের আমি খোদার ধোঁকায় পড়বে না❓বিএনপি,আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদীসহ সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদের 3rd চোখ খোলার "আমি খোদা, আমাকে সিজদা কর" এই দাজ্জালীয় আক্বীদার মারেফাতকে সাপোর্ট করে ⁉️‌তো, তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না⁉️ কারণ হচ্ছে ঐ হেফাজতে কওমী,সরছিনা, ফুরফুরা, চরমনাই ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে তাঁদের 3rd চোখ খোলার জন্য-যা সুস্পষ্ট শির্ক! এবং এটি দাজ্জালীয় আক্বীদার যিকির। নাঊজুবিল্লাহ্।
      হ্যাঁ তুরস্ক, ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
      যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ
      তাঁরা দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে। এর কারণ হলো এসকল ভন্ড ও বিদাতিরা নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিয়ে খ্রিস্টান,ইহুদি, বৌদ্ধ,হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে দেশটাকে শির্কে ভরপুর করে ফেলেছে। নাঊজুবিল্লাহ্ ।
      আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ বিদাতিরা নবীর এই হাদীসের সুস্পষ্ট অস্বীকারকারী।
      কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারাসহ অন্যান্যরা ঐ জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা, ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
      অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
      অন্যদিকে এই সকল পীরদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
      তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত তাঁদের 3rd চোখ খোলার উদ্দেশ্যে জীন-শয়তানের পূজা করে! উদাহরণঃ হেফাজতে কওমীর ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের পীর-বুজুর্গরা শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের মাধ্যমে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে আহ্বান করে। নাঊজুবিল্লাহ।
      "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।... নাঊজুবিল্লাহ।" (সংগৃহীতঃ "তাঁরা সবাই ছিলেন শিয়া।" CZcams Lecture By আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ)
      দাজ্জালপুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদাঃ জীনশয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷
      পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী পীর সাহেবরা দাজ্জালকে তাদের মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। হ্যাঁ, পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্।
      তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী⁉️

  • @airpathaviation3755
    @airpathaviation3755 Před 8 měsíci

    Very good explanation. Jazakallahu khairun

  • @mdshakilahmed3862
    @mdshakilahmed3862 Před rokem +15

    আল্লাহ তায়ালা যাকে সম্মানদেন সারা দুনিয়ার মানুষ মিলে তার সম্মান বিন্দুমাত্রও কমাতে পারবেনা। ইনশাআল্লাহ

  • @mst.nusratjahan7934
    @mst.nusratjahan7934 Před rokem +13

    খুব ভালো কথা বলেছেন ভাইয়া।❤
    যিনি মানুষের সমালোচনা করেন তিনি কখনো ভালো মানুষ হতে পারেন না,ভালো আলেম তো দূরের কথা।
    আবু ত্বহা হুজুর বর্তমান যুবক সমাজ নিয়ে কথা বলেন।আমি তার অনেক বড় ভক্ত

    • @anikatabassum8838
      @anikatabassum8838 Před rokem +1

      কেউ ভুলবাল ফতোয়া দিলে তার সমালোচনা করে জাতিদেরকে সাবধান করতে হয়। এটা আলেমদের দায়িত্ব। শায়েখ জাকারিয়া একজন বিজ্ঞ আলেম।

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem +1

      আহমাদুল্লাহ,আবু ত্বহারা কি দেখে না যে, আমাদের নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী,ছারসিনা, ফুরফুরা,চরমনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। (নাঊজুবিল্লাহ) ঐ অন্ধরা কি জানে না যে, আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
      কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারা এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা,ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
      আর সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
      তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত তাঁদের 3rd চোখ খোলার উদ্দেশ্যে জীন-শয়তানের পূজা করে! উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীর, চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! এবং এটা দাজ্জালীয় আক্বীদার জিকির। নাঊজুবিল্লাহ।
      আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশের গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো পশ্চিমা ধাঁচের স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
      হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা এটাও বলেছেনঃ "অধিকাংশ লোক (এক ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
      বাস্তব উদাহরণঃ নামধারী মুসলিমদের গায়ে হলুদসহ অন্যান্য দাজ্জালীয় অনুষ্ঠানগুলো মূলত হিন্দু-মুশরিকরা শয়তানের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য করে থাকে। আর কাফেরদের সংস্কৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালকেও সাপোর্ট করবে। নাঊজুবিল্লাহ।
      আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ।
      কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমাদের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাইতো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না।
      আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ।
      যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?

  • @sagorislam7364
    @sagorislam7364 Před 26 dny

    আল্লাহ আপনি হেফাজত করুন আমাদের

  • @AkashsuwaShopno
    @AkashsuwaShopno Před 7 dny

    Saif bhaiya ke amar mon theke shalam janasse hujurer jonno hokikot kotha kouar jonno Thank you so much

  • @mdabidhasan6003
    @mdabidhasan6003 Před rokem +9

    আদনান ভাইয়ের কথা অনেক শিক্ষা মুলক । তার কথা শুনলে মনটা নরম হয়ে যায়।

  • @shakibhosen3326
    @shakibhosen3326 Před rokem +4

    মাশাল্লাহ আমি আবু তহা আদনানকে অনেকটা ভালোবাসি। তার বক্তব্য আমায় খুব ভালো লাগে।
    বিশেষ করে আপনার ভিডিও গুলো আমাকে অনেক ভালোলাগে। কারণ আপনি কারও পক্ষে ও বলেন না বিপক্ষেও বলেন না যেটা সত্য সেটাই বলেন। আপনার প্রত্যেকটা ভিডিও আমি দেখি। আল্লাহ আপনাকে জান্নাত বাসী হিসাবে কবুল করুন

  • @nifaakther4896
    @nifaakther4896 Před 10 měsíci

    Apnake onek dhonnobad eivabe sobar samne onnayer protibad korar jonno .......tnx

  • @RajuKhan-si4qt
    @RajuKhan-si4qt Před rokem

    মাশাআল্লাহ সুন্দর উপস্থাপনা

  • @user-sn3jq9nk2l
    @user-sn3jq9nk2l Před rokem +23

    মানুষ যতই সমালোচনা করুক আল্লাহ তায়ালা ওনার সম্মান বারিয়ে দিয়েছেন ইনশাআল্লাহ আল্লাহর জন্য হজুর কে অনেক ভালো বাসি আল্লা কবুল করুন আমিন

    • @nazmulislam6570
      @nazmulislam6570 Před rokem

      আমিন

    • @ffkamil455
      @ffkamil455 Před rokem

      এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem

      আহমাদুল্লাহ আবুত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
      এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
      অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
      কিন্তু প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান।

  • @mdsumonhossen5396
    @mdsumonhossen5396 Před rokem +281

    এই সমস্ত হুজুর দের জন্য অমুসলিমরা ইসলামের দিকে আঙুল তুলে

    • @alexisxhahin9394
      @alexisxhahin9394 Před rokem +2

      Right

    • @ehsanahmedstory
      @ehsanahmedstory Před rokem +1

      Thik bolsen vai

    • @sujonhossainkarim9397
      @sujonhossainkarim9397 Před rokem +1

      Right bhai

    • @codewithf.s.h7850
      @codewithf.s.h7850 Před rokem

      Amder jonno pay j kau k ene boktita dewa suru korte allow koren keno

    • @iloveallah245
      @iloveallah245 Před rokem +5

      আমি লক্ষ্য করেছি এই হুজুরটা প্রত্যেক ভালো মানুষকে নিয়ে গীবত করে.. আমার মনে হয় উনি টাকার বিনিময়ে এগুলো করতেছে.. একজন সত্যিকারের মুসলিম কখনো আরেকজনকে নিয়ে গীবত করবেন

  • @user-xv7is5nr3c
    @user-xv7is5nr3c Před 6 měsíci

    মাশাআল্লাহ আল্লাহ আপনাকে আরো মেধা ধান করুখ।আমিন।

  • @user-my9di8or5o
    @user-my9di8or5o Před 10 měsíci

    MASHAALLAH.❤

  • @IbnSinaphysician
    @IbnSinaphysician Před rokem +31

    আবু ত্বহা মুহাম্মাদ আদনান এর কথা শুনে‌ আসল পথে আছি।

    • @Bidya765
      @Bidya765 Před rokem +1

      আমি নিজেই তার প্রমান।

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem

      নবী'র এই আক্বীদাকে হেফাজতে দেওবন্দ ছারছীনা ফুরফুরা,আব্বাসী, চরমোনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ আমাদের নবী (সঃ) বলেন: "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর,যিনি (আল্লাহ) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ২০০৬। কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা কখনোই এই জঘন্য অপবাদ কারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাবে না! এর কারণ তাঁরা সকলেই ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের বুজূর্গ ও ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
      আর এই সকল হেফাজতে দেওবন্দ ছারছীনা ফুরফুরা ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের বিদাতিরা ঐ ইহুদী-খ্রিস্টান, বৌদ্ধ হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান এর শির্কি আক্বীদা প্রচার করে করে আর তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে নাঊজুবিল্লাহ।
      ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'- একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল! আল্লাহ্-কে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন নবী(স:)।আর পীরেরা ইহুদী,খ্রিস্টান,হিন্দুর 'খোদার সত্তা সর্বত্র'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করছে আর আমাদের নবীর সত্য (সঠিক) আক্বীদাকে বিদআত বলে অপবাদ দিচ্ছে। নাঊজুবিল্লাহ
      "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
      ৬৭ নং সূরা মুলকঃ আয়াত ১৭ঃ
      "যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী?" (৬৭:১৭)
      আর সেকারনেই প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
      দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্।

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem

      ​@@Bidya765হাদিস দেখুন-সালাতে জোরে আমীন এর সবচাইতে বেশি বিরোধি ছিল ইহুদী খ্রিস্টানরা! আর এখন বিদাতিরা ঐ ইহুদী-খ্রিস্টানদের মতো সালাতে জোরে আমীন এর সবচাইতে বেশী বিরোধিতা করছে। নাঊজুবিল্লাহ্।
      হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরীতে আদায় করা মুনাফিকের লক্ষন: বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত দেরীতে আদায় করে। নাঊজুবিল্লাহ।
      পীর/ইমাম/মাজার পূজারীরা আমাদের নবী (সঃ)-র ত্বরিকার বিরোধীতা করে তাঁদের বুজুর্গের মনগড়া যুক্তি দিয়ে নারী-পুরুষের সালাতের ভিন্নতা তৈরি করেছে। নাঊযুবিল্লাহ।
      নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্
      বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
      তাঁদের এই জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে তাঁরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। ঐ হেফাজতে কওমী,ছরসিনা, ফুরফুরা, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী,চরমনাই ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের শির্কি ইল্লাল্লাহ যিকিরের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে আহ্বান করাকে বুঝায! নাঊজুবিল্লাহ।
      অথচ হেফাজতে দেওবন্দ ফুরফু্রা তাবলীগের পীর-বুজূর্গ অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে আল্লাহ্ কোথায় এই প্রশ্নের উত্তরে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে গণ্য করেছেন।(মুসলিমঃ১০৮৬)
      যারা বলে যে,"তাদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান", তাদের পিছে সালাত হবে না। কারণ তারা স্পষ্ট কুরআন-হাদীস বিরোধী আক্বীদা তথা মুশরিকদের হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে। আর তাই তো তাঁরা জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্।
      আবার বিদাতি দেওবন্দি, বেরেলবি তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গরা ও শিয়ারা অসীলা করে দোয়া করে। তাদের কাছে প্রশ্ন: মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আলাইহিস্ সালাম) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন?

  • @MdAbdusSobhan-gt1uh
    @MdAbdusSobhan-gt1uh Před rokem +8

    ভালোবাসার আরেক নাম,
    আবু ত্বহা মোহাম্মদ আদনান...!❤️🥀

  • @mohammedjaynalabedin2462

    মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ভাই আপনার কথা গুলো খুব সুন্দর

  • @mdkowsarmdkowsar-bf3pr
    @mdkowsarmdkowsar-bf3pr Před 4 měsíci

    আমরা সবাই আল্লাহর বানদা আল্লাহ আমাদের হেদায়েত করো আমিন

  • @tlbd3411
    @tlbd3411 Před rokem +3

    আবু তোহা আদনান ভাইকে ইসলামের জন্য ভালোবাসি ❤❤❤

  • @shahanahmed1190
    @shahanahmed1190 Před rokem +39

    ওনার থেকে এরকম ব্যবহার আশা করি নাই 🤬
    আদনান ভাইয়ের কথা গুলো এতো বেশি মনোযোগ দিয়ে শুনি অন্য কোনো আলেমের টা শুনি না ❤

  • @mimiislam-yw8ds
    @mimiislam-yw8ds Před rokem +10

    আবু তহা মুহাম্মদ আদনান ❤❤হুজুর এই সমাজে😢সঠিক কথা বলেন ❤😢😢😢

  • @hanifahmed6599
    @hanifahmed6599 Před rokem

    আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুক ও হেফাজতে রাখুন আমিন

  • @mdshahinahmedmdshahinahmed1634

    কেউ যদি গায়ে আঘাত করে,,, তাহলে আঘাতের পরিবর্তে আঘাত করা যেতে পারে💔 ---_কিন্তু কেউ যদি কারো নামে গালি দেয় তখন কিন্তু ,,,, প্রতিশোধ,নেয়ার চেওয় চুপ থাকায় উত্তম 💕

    • @mahira8771
      @mahira8771 Před rokem

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem

      হেফাজতে দেওবন্দের সরছিনা, ফুরফুরা, চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান সহ অধিকাংশই ইরানের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী ছিল। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
      যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ
      এর কারণ হলো এসকল ভন্ড ও বিদাতিরা নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিয়ে খ্রিস্টান,ইহুদি, বৌদ্ধ,হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে দেশটাকে শির্কে ভরপুর করে ফেলেছে। নাঊজুবিল্লাহ্ ।
      আর সব পীরদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্।
      দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের বেরেলভীদের ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ}
      হ্যাঁ, দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ বাস্তব উদাহরণঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা, আমাকে সিজদা কর" যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্।
      মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
      ইলিয়াসী তাবলীগ ও দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করতেছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষা।
      ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
      হ্যাঁ, এটাই সত্যঃ নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
      আর তাইতো প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় শায়খরা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁরা আবার অনেকেই নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
      ঐ অন্ধরা কি দেখে না যে, ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেছেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা]
      ৪০ নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭):
      'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল!
      "যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে...?"(৩০ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)

  • @rakibhossainchowdhury2447

    সাইফুল ভাই
    শেষ জমানাই ফিতনা ফেসাদ এর অভাব হবে না। আমাদের সবাই কে সাবধানে থাকতে হবে। না হলে ঈমান হারা হতে হবে।
    মহান আল্লাহ পাক সবাইকে তার রহমতের ছায়ায় আশ্রয় দিন। আমিন

    • @anikatabassum8838
      @anikatabassum8838 Před rokem

      আরে এই ইউটিউবার আরো বেশি ফেৎনা ছড়াচ্ছে।

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem

      'আল্লাহ্ আসমানে' একথা বলাকে নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। অথচ হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরা ইহুদী, খ্রিস্টান,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার অধিকারী হয়ে তাঁরাই আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। অথচ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ঐ বিদাতিদেরকেই ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ
      ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
      এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
      অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদাঃ "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
      ঐ বিদাতিরা নিজেরা কুরআন-হাদীসের সুস্পষ্ট বিরোধী কুফরী আক্বীদার অধিকারী হয়ে তাঁদের অনেকেই আবার জাকির নায়েককেও কাফের বলে! নাঊজুবিল্লাহ।
      হেফাজতে কওমী, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের সকলের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্।
      ঐ বিদাতি অন্ধরা কি দেখে না যে, ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা]
      কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ বিদাতি হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
      "যিনি (আল্লাহ্) আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী? (৬৭:১৭)
      ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'- একথা জানার পরে মূসা (আঃ)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করার কথা বলেছিল!
      "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।" (সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
      আমাদের নবী (সঃ) আরো বলেছেন: "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬। হ্যাঁ, রসূল (সঃ) আমাদের মহান আল্লাহ্ তাআ'লাকে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন।
      “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদেরকে কে দিয়েছে ⁉️
      আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি কেনো বলে না ⁉️

  • @user-hc2iz2pi8u
    @user-hc2iz2pi8u Před 2 měsíci

    I loved Adnan, Im loving Adnan and in future I will keep loving and respect Adnan he is now guide and teacher for Bangladeshi teenagers

  • @makeenhaque3847
    @makeenhaque3847 Před 7 měsíci

    আপনি উপস্হাপক খুবই ভালো বলেছেন। মাশাআল্লাহ

  • @user-zs9wh9qs9y
    @user-zs9wh9qs9y Před rokem +13

    ওয়ালাইকুমুস সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ,,,,,
    আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুক আমিন,,,

  • @muhammadnahidofficial
    @muhammadnahidofficial Před rokem +7

    প্রিয় আদনান ভাইকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি

  • @MdShorifulIslam-ps8wm
    @MdShorifulIslam-ps8wm Před měsícem

    Abu toha adnan k ami Allah r jonno valobasi.

  • @mdmustakim5773
    @mdmustakim5773 Před rokem +6

    অবশ্যই আবু ত্বহা আদনান সাহেব একজন সম্মানিত আলেম ❤❤❤

  • @sabirsardar2410
    @sabirsardar2410 Před rokem +13

    আমি আবু তহা মুহাম্মদ আদনান হুজুরের ওয়াজ শুনি এবং আমি তাকে ইসলামের জন্য ভালোবাসি ❤️❤️

  • @user-kt4vm2nn5o
    @user-kt4vm2nn5o Před rokem +6

    আবু ত্বহা আদনান এবং মুফতি কাজী ইব্রাহিম যা বলছেন সবই সত্যি হচ্ছে।

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem

      কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারা এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা,ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
      তাঁরা কি দেখা না যে, নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী, ছারসিনা, ফুরফুরা, চরমনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। (নাঊজুবিল্লাহ) কারণ আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
      বরং সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
      তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত তাঁদের 3rd চোখ খোলার উদ্দেশ্যে জীন-শয়তানের পূজা করে! উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীর, চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! এবং এটা দাজ্জালীয় আক্বীদার জিকির। নাঊজুবিল্লাহ।
      আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশের গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো পশ্চিমা ধাঁচের স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
      হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা এটাও বলেছেনঃ "অধিকাংশ লোক (এক ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
      বাস্তব উদাহরণঃ নামধারী মুসলিমদের গায়ে হলুদসহ অন্যান্য দাজ্জালীয় অনুষ্ঠানগুলো মূলত হিন্দু-মুশরিকরা শয়তানের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য করে থাকে। আর কাফেরদের সংস্কৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালকেও সাপোর্ট করবে। নাঊজুবিল্লাহ।
      আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ।
      কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমাদের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাইতো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না।
      আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ।
      যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?

  • @user-zr4eq2cy5l
    @user-zr4eq2cy5l Před 6 měsíci

    প্রিয় শায়েখ আবু ত্বহা আদনান

  • @Lamisa428
    @Lamisa428 Před 6 měsíci

    Abu tuha Adnan er Jonno amr life ATO change 😊❤

  • @jolykhatun170
    @jolykhatun170 Před rokem +3

    আলহামদুলিল্লাহ, আদনান ভাইয়ের ওয়াজ শুনে আমি অনেক উপকৃত হয়েছি।আল্লাহপাক ইসলামের সকল পাখিকে এক হওয়ার তৌফিক দিন এবং হেফাজত করুন।আমিন।

  • @MdARAFAT-dl8wj
    @MdARAFAT-dl8wj Před rokem +3

    এই ধরনের হিংসুক আলেমের জন্য আজ বাংলার আলেম সমাজের এই আবস্থা😓 হে আল্লাহ তুমি হেফাজত করো..আদনান ভাই হাজারো যুবকের ভালোবাসা❤️ আর আদনান ভাই যুবকদের কে যুবকদের ভাষায় শিক্ষা দেয়❤️

  • @user-ur9dh3gq4z
    @user-ur9dh3gq4z Před 9 měsíci

    Islam er jonno onake onek valobase

  • @mdmoshiar1907
    @mdmoshiar1907 Před rokem +3

    ধর্ম ইসলাম এবং কুরআন-সুন্নাহ ও হাদিসের আলোকে কথা বলার জন্য আমি আদনান কে ভালবাসি দ্বীনের জন্য ভালোবাসি আল্লাহ সর্বশক্তিমান সুবাহানাল্লাহ

  • @redroad3540
    @redroad3540 Před rokem +8

    আদনান ছারা আর কারো ওয়াজ আমি শুনি না,,,,,,❤❤️❤️❤️❤️❤️❤️

    • @tohamoni5756
      @tohamoni5756 Před rokem +1

      আপনার প্রিয় শায়খসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয়বক্তারা কি দেখে না যে ঐ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গরা, বিদাতিরা আমাদের নবীর এই সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়।নাঊজুবিল্লাহ্।
      আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদের বিদাতিরা আমাদের নবীর আক্বীদার বিরোধীতা করে হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে। নাঊজুবিল্লাহ্।
      কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং
      মিজানুর রহমান আজহারী, কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ,আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহারা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের ঐ জঘন্য অপবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ হচ্ছে দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তাদের সাপোর্টকারী ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই আবার ছারসীনা ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
      অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
      নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
      দেখুন প্রকৃত মুমিন-মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
      অন্যদিকে এই হেফাজতে দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
      এর কারণ হচ্ছে তাঁদের শয়তানী যিকির।
      হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
      "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।" নাঊজুবিল্লাহ। (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। CZcams ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ)
      তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা তাঁদের হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা থাকা সত্বেও তাঁরা একটা মাজারও ভাংগেনি। বরং তাদের অধিকাংশই ইরানের শিয়া-খারেজীদের মতো কবরে/মাজারে প্রকাশ্যে সিজদা করে= মাজারপুজারী। নাঊজুবিল্লাহ্।
      ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
      যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ
      তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী?
      যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?

  • @MdRahim-ry2kt
    @MdRahim-ry2kt Před měsícem

    আবুতোহা আদনানকে আল্লাহর জন্য ভালো বাসি

  • @KamrulHaolader-ft1ip
    @KamrulHaolader-ft1ip Před 11 měsíci

    আপনাকে অসংক্ষ ধন্যবাদ ভাই

  • @kawsarkawsar1835
    @kawsarkawsar1835 Před rokem +6

    Always ❤️love❤️ Adnan Hujur💯

  • @niraislam2221
    @niraislam2221 Před rokem +7

    আল্লাহ তায়ালা আবু ত্বহা আদনান হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন। আমিন ❤

    • @ffkamil455
      @ffkamil455 Před rokem

      এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।

  • @taniaakter-ks3qj
    @taniaakter-ks3qj Před 11 měsíci +1

    লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ, সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
    হাসবিয়াল্লাহ

  • @user-ue7vv5to5i
    @user-ue7vv5to5i Před 22 dny

    আমি আবু তোহা মুহাম্মদ আদনান হুজুরের লেকচার অনেক ভালবাসি