আপনার প্রিয় শায়খসহ অধিকাংশ জনপ্রিয়বক্তারা, অন্ধরা কি দেখে না যে ঐ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গদের বিদাতিরা আমাদের নবীর এই সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্। আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদের বিদাতিরা আমাদের নবীর আক্বীদার বিরোধীতা করে হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে। নাঊজুবিল্লাহ্। কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং মিজানুর রহমান আজহারী, কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ,আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহা আদনানরা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের ঐ জঘন্য অপবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ হচ্ছে দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তাদের সাপোর্টকারী ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই আবার ছারসীনা ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] দেখুন প্রকৃত মুমিন-মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] অন্যদিকে এই হেফাজতে দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। এর কারণ হচ্ছে তাঁদের শয়তানী যিকির। হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।" নাঊজুবিল্লাহ। (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। CZcams ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা তাঁদের হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা থাকা সত্বেও তাঁরা একটা মাজারও ভাংগেনি। বরং তাদের অধিকাংশই ইরানের শিয়া-খারেজীদের মতো কবরে/মাজারে প্রকাশ্যে সিজদা করে= মাজারপুজারী। নাঊজুবিল্লাহ্। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী? যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
*আদনান সাহেব নাম ধরে না বল্লেও মোজাফফর সাহেবকে যে প্রশ্ন করেছে সে, মোজাফফর সাহেবের নাম ধরে প্রশ্ন করেছে* ইউটিউবাররা আলেমদের ঐক্য নষ্ট করতেছে। আর আপনি পুরো বিষয় না জেনে আন্দাজে কথা বলে বিভক্ত আরও বৃদ্ধি করতেছেন। আপনার মতো হুজুরদের জন্য আলেমদের ঐক্য হয় না।
কাকে কি বলেছে এটা আল্লাহ্ ফয়সালা করবেন ইনশাআল্লাহ। নিশ্চয় আল্লাহ্ অন্তরের বিষয় সমূহ অবগত আছেন, তবে যাই বলুন রাসূল (সাঃ) যা করেছেন তাই করতে হবে,যদিও তা ছোট হয়,।
বরং আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী (সঃ) এই প্রশ্নের মাধ্যমে মানুষের ঈমান যাচাই করার একটি পদ্ধতি আমাদেরকে শিখিয়েছেন।--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] 'আল্লাহ্ আসমানে' একথা বলাকে নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। অথচ হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরা ইহুদী, খ্রিস্টান,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার অধিকারী হয়ে তাঁরাই আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। অথচ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ঐ বিদাতিদেরকেই ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] হ্যা, হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদাঃ "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ। ঐ বিদাতিরা নিজেরা কুরআন-হাদীসের সুস্পষ্ট বিরোধী কুফরী আক্বীদার অধিকারী হয়ে তাঁদের অনেকেই আবার জাকির নায়েককেও কাফের বলে! নাঊজুবিল্লাহ। হেফাজতে কওমী, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের সকলের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্। ঐ বিদাতি অন্ধরা কি দেখে না যে, ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা] কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ বিদাতি হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️ "যিনি (আল্লাহ্) আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী? (৬৭:১৭) ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'- একথা জানার পরে মূসা (আঃ)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করার কথা বলেছিল! "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।" (সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) আমাদের নবী (সঃ) আরো বলেছেন: "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬। হ্যাঁ, রসূল (সঃ) আমাদের মহান আল্লাহ্ তাআ'লাকে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন। “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদেরকে কে দিয়েছে ⁉️ আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি কেনো বলে না ⁉️
বাতিল আকিদাকে যে লেবেল, বিশেষণ, নাম বা পরিচিতি দেয়া হোক না কেন, বাতিল বাতিলই থাকে। কাররামিয়ারা যদি নিজেদেরকে মুহাদ্দিস হিসেবে, ফকীহ হিসেবে, আসারী হিসেবে বা সালাফী হিসেবে প্রকাশ করে, তাহলে এসব লেবেল লাগানোর কারণে তাদের আকিদা কখনো বিশুদ্ধ হয়ে যাবে না। হাদীস অস্বীকারকারীরা যেমন বাতিল হওয়া সত্ত্বেও নিজেদেরকে আহলে কুরআন (কুরআনের অনুসারী) প্রকাশ করে থাকে, আহলে হাদীসরা যেমন ফিকাহ অস্বীকার করে নিজেদেরকে হাদীসের অনুসারী প্রকাশ করে থাকে, ঠিক তেমনি বাতিল আকিদার অনুসারী হয়েও তথাকথিত সালাফীরা নিজেদেরকে সহীহ আকিদার দাবী করে। অথচ বাস্তবে তারা সহীহ আকিদা থেকে যোজন যোজন দূরে। যেমন আহলে কুরআন সম্প্রদায় কুরআনের অনুসরণ থেকে বন্চিত, আহলে হাদীস সম্প্রদায় যেমন হাদীস অনুসরণের দাবী করেও হাদীস অস্বীকারকারীদের ভূমিকায় অবতীর্ণ ঠিক তেমনি সালাফে সালেহীনের আকিদার অনুসরণে দাবীদার সালাফী সম্প্রদায় বিশুদ্ধ আকিদা থেকে দূরে অবস্থিত।
আলহামদুলিল্লাহ ! ইসলামী ঐক্যের ওপর দলিল ভিত্তিক এমন গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা আর হয় না ! আল্লাহ তায়া’লা ওসামা ভাইকে নেক হায়াৎ দান করুন আমিন , তাঁর যোগ্যতা মেধা বাড়িয়ে দিন আমিন !
বাতিল আকিদাকে যে লেবেল, বিশেষণ, নাম বা পরিচিতি দেয়া হোক না কেন, বাতিল বাতিলই থাকে। কাররামিয়ারা যদি নিজেদেরকে মুহাদ্দিস হিসেবে, ফকীহ হিসেবে, আসারী হিসেবে বা সালাফী হিসেবে প্রকাশ করে, তাহলে এসব লেবেল লাগানোর কারণে তাদের আকিদা কখনো বিশুদ্ধ হয়ে যাবে না। হাদীস অস্বীকারকারীরা যেমন বাতিল হওয়া সত্ত্বেও নিজেদেরকে আহলে কুরআন (কুরআনের অনুসারী) প্রকাশ করে থাকে, আহলে হাদীসরা যেমন ফিকাহ অস্বীকার করে নিজেদেরকে হাদীসের অনুসারী প্রকাশ করে থাকে, ঠিক তেমনি বাতিল আকিদার অনুসারী হয়েও তথাকথিত সালাফীরা নিজেদেরকে সহীহ আকিদার দাবী করে। অথচ বাস্তবে তারা সহীহ আকিদা থেকে যোজন যোজন দূরে। যেমন আহলে কুরআন সম্প্রদায় কুরআনের অনুসরণ থেকে বন্চিত, আহলে হাদীস সম্প্রদায় যেমন হাদীস অনুসরণের দাবী করেও হাদীস অস্বীকারকারীদের ভূমিকায় অবতীর্ণ ঠিক তেমনি সালাফে সালেহীনের আকিদার অনুসরণে দাবীদার সালাফী সম্প্রদায় বিশুদ্ধ আকিদা থেকে দূরে অবস্থিত।
বাতিল আকিদাকে যে লেবেল, বিশেষণ, নাম বা পরিচিতি দেয়া হোক না কেন, বাতিল বাতিলই থাকে। কাররামিয়ারা যদি নিজেদেরকে মুহাদ্দিস হিসেবে, ফকীহ হিসেবে, আসারী হিসেবে বা সালাফী হিসেবে প্রকাশ করে, তাহলে এসব লেবেল লাগানোর কারণে তাদের আকিদা কখনো বিশুদ্ধ হয়ে যাবে না। হাদীস অস্বীকারকারীরা যেমন বাতিল হওয়া সত্ত্বেও নিজেদেরকে আহলে কুরআন (কুরআনের অনুসারী) প্রকাশ করে থাকে, আহলে হাদীসরা যেমন ফিকাহ অস্বীকার করে নিজেদেরকে হাদীসের অনুসারী প্রকাশ করে থাকে, ঠিক তেমনি বাতিল আকিদার অনুসারী হয়েও তথাকথিত সালাফীরা নিজেদেরকে সহীহ আকিদার দাবী করে। অথচ বাস্তবে তারা সহীহ আকিদা থেকে যোজন যোজন দূরে। যেমন আহলে কুরআন সম্প্রদায় কুরআনের অনুসরণ থেকে বন্চিত, আহলে হাদীস সম্প্রদায় যেমন হাদীস অনুসরণের দাবী করেও হাদীস অস্বীকারকারীদের ভূমিকায় অবতীর্ণ ঠিক তেমনি সালাফে সালেহীনের আকিদার অনুসরণে দাবীদার সালাফী সম্প্রদায় বিশুদ্ধ আকিদা থেকে দূরে অবস্থিত।
হেফাজতে দেওবন্দ ফুরফু্রা তাবলীগের পীর-বুজূর্গ অন্ধরা ভালভাবে জানে যে "আল্লাহ্ আসমানে" বলাকে নবী(সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে গণ্য করেছেন।(মুসলিমঃ১০৮৬) নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেন,"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ" হচ্ছে জান্নাতের চাবি। আর জান্নাতের চাবির দাঁত হচ্ছে রসূল (স:)-এর ত্বরিকায় সালাত,সিয়াম,হজ্জ, যাকাত, দান-সাদকা, জিকির, দীন-ইসলামের তাবলীগ ও অন্যান্য আমলসমূহ। সর্বশ্রেষ্ঠ নবী {সঃ} বলেনঃ "কেউ যদি দীন-ইসলামের নামে নতুন কোন আক্বীদা-আমল করে, আর ঐ আক্বীদা-আমলটি করার নির্দেশ আমি দেই নাই, তা প্রত্যাখ্যাত ”{সহীহ মুসলিম,২য় খন্ড,পৃষ্টা নং-৭৭} আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ আর তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। যারা তাঁদের বুজুর্গদের মনগড়া যুক্তির মাধ্যমে ঐ ইহুদী-খ্রিস্টান,বৌদ্ধ,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার প্রচার করে তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে।নাঊজুবিল্লাহ্। আর এরাই আবার আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) এর সত্য (সঠিক) আক্বীদাকে প্রতিনিয়ত বিদআত বলে অপবাদ দিয়ে যাচ্ছে। নাঊজুবিল্লাহ। কারণ আমাদের নবী (সাঃ) বলেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, আসমানে যিনি আছেন তিনি (আল্লাহ্) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ২০০৬। দেখুন রাসূল (সঃ) আমাদের মহান আল্লাহ্ তাআ'লাকে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন। আর পীরেরা ইহুদী,খ্রিস্টান,হিন্দুর 'খোদার সত্তা সর্বত্র'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করে।নাঊজুবিল্লাহ। “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার পীরদেরকে কে দিয়েছে? অথচ তিনারা (কাজী ইব্রাহীম, মিজানুর রহমান আজহারী, আহমাদুল্লাহ,আবরার আসিফরা,আবু ত্বহারা) এই চরম সত্যগুলো বলে না কেনো ? ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা! নাঊযুবিল্লাহ। তাঁদের (পীর-মাজারী বেরেলভী,দেওবন্দ) সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ মাক্কীর আক্বীদা দেখুন: "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!!{নাউযুবিল্লাহ} হ্যাঁ এটা দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা। "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে !..যারা পাকিস্তান থেকে এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া!মি: জিন্নাহ শিয়া!মি: লিয়াকত আলী শিয়া! প্রেসিডেন্ট আইয়ুব শিয়া!দ্বীন-ধর্ম তাদের হাতে থেকেছে -তাদের বিকৃত ইসলাম সাধারণ মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচয় পেয়েছে যার কারণে মাঝে মধ্যে আমি (আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) প্রায়ই বলে থাকি আপনাদের কাছে---" সঠিক বলাও যেমন জটিল আবার সঠিক মানাও তেমন কঠিন!..জাতির কাছে বলাও জটিল! কেননা আপনি যখন সঠিক বুঝেছেন তখন জাতি তো ধর্ম মনে করছে আরেকটা (অর্থাৎ শিয়া-রাফেযীদের থেকে উৎপত্তি হওয়া পীর-মুর্শিদি সুফিবাদ আর খারেজীপনা;) তাই ওই সমাজ আপনারটা মেনে নিবে না! তারা বলবে এ কেমন আলেম বাপ-দাদার ধর্মকে বিকৃত করতে এসেছে! নাউযুবিল্লাহ।" (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। CZcams ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।'...সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) "যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে...?"(৩০ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)
বাতিল আকিদাকে যে লেবেল, বিশেষণ, নাম বা পরিচিতি দেয়া হোক না কেন, বাতিল বাতিলই থাকে। কাররামিয়ারা যদি নিজেদেরকে মুহাদ্দিস হিসেবে, ফকীহ হিসেবে, আসারী হিসেবে বা সালাফী হিসেবে প্রকাশ করে, তাহলে এসব লেবেল লাগানোর কারণে তাদের আকিদা কখনো বিশুদ্ধ হয়ে যাবে না। হাদীস অস্বীকারকারীরা যেমন বাতিল হওয়া সত্ত্বেও নিজেদেরকে আহলে কুরআন (কুরআনের অনুসারী) প্রকাশ করে থাকে, আহলে হাদীসরা যেমন ফিকাহ অস্বীকার করে নিজেদেরকে হাদীসের অনুসারী প্রকাশ করে থাকে, ঠিক তেমনি বাতিল আকিদার অনুসারী হয়েও তথাকথিত সালাফীরা নিজেদেরকে সহীহ আকিদার দাবী করে। অথচ বাস্তবে তারা সহীহ আকিদা থেকে যোজন যোজন দূরে। যেমন আহলে কুরআন সম্প্রদায় কুরআনের অনুসরণ থেকে বন্চিত, আহলে হাদীস সম্প্রদায় যেমন হাদীস অনুসরণের দাবী করেও হাদীস অস্বীকারকারীদের ভূমিকায় অবতীর্ণ ঠিক তেমনি সালাফে সালেহীনের আকিদার অনুসরণে দাবীদার সালাফী সম্প্রদায় বিশুদ্ধ আকিদা থেকে দূরে অবস্থিত।
বাতিল আকিদাকে যে লেবেল, বিশেষণ, নাম বা পরিচিতি দেয়া হোক না কেন, বাতিল বাতিলই থাকে। কাররামিয়ারা যদি নিজেদেরকে মুহাদ্দিস হিসেবে, ফকীহ হিসেবে, আসারী হিসেবে বা সালাফী হিসেবে প্রকাশ করে, তাহলে এসব লেবেল লাগানোর কারণে তাদের আকিদা কখনো বিশুদ্ধ হয়ে যাবে না। হাদীস অস্বীকারকারীরা যেমন বাতিল হওয়া সত্ত্বেও নিজেদেরকে আহলে কুরআন (কুরআনের অনুসারী) প্রকাশ করে থাকে, আহলে হাদীসরা যেমন ফিকাহ অস্বীকার করে নিজেদেরকে হাদীসের অনুসারী প্রকাশ করে থাকে, ঠিক তেমনি বাতিল আকিদার অনুসারী হয়েও তথাকথিত সালাফীরা নিজেদেরকে সহীহ আকিদার দাবী করে। অথচ বাস্তবে তারা সহীহ আকিদা থেকে যোজন যোজন দূরে। যেমন আহলে কুরআন সম্প্রদায় কুরআনের অনুসরণ থেকে বন্চিত, আহলে হাদীস সম্প্রদায় যেমন হাদীস অনুসরণের দাবী করেও হাদীস অস্বীকারকারীদের ভূমিকায় অবতীর্ণ ঠিক তেমনি সালাফে সালেহীনের আকিদার অনুসরণে দাবীদার সালাফী সম্প্রদায় বিশুদ্ধ আকিদা থেকে দূরে অবস্থিত।
একমাত্র শায়েখ আলি হাসান উসামা ই পারে যে কোনো কঠিন বিষয়ের সহজ সমাধান,, একমাত্র বক্তা হিসেবে উসামাই সকল ভুল জিনিসের বিরুদ্ধে দাঁত ভাঙা হুংকার দেয়, হোক সে কোনো আলেম বা সাধারণ কেউ,, আলহামদুলিল্লাহ এই জন্যই আপনাকে এত ভালোবাসি ❤❤️❤❤
Masallah !!! Unar kache onek uncommon Hadis suna jai , ja common suna jaina !!! Uni onek reference , islamic history r maddome bolen , Jeta mone rakhte sahajjo kore !!! Alhamdulillah !!
আল্লাহ তায়ালা আমাকে ও সবাইকেই নেক কাজ করার তৌফিক দান করুন এবং আলেমদের সবাইকে ইসলামের সঠিক জ্ঞান দান করুন আমীন। আদনান ভাই ও ওছামা কে ইসলামের জন্য ভালো বাসি।
বাতিল আকিদাকে যে লেবেল, বিশেষণ, নাম বা পরিচিতি দেয়া হোক না কেন, বাতিল বাতিলই থাকে। কাররামিয়ারা যদি নিজেদেরকে মুহাদ্দিস হিসেবে, ফকীহ হিসেবে, আসারী হিসেবে বা সালাফী হিসেবে প্রকাশ করে, তাহলে এসব লেবেল লাগানোর কারণে তাদের আকিদা কখনো বিশুদ্ধ হয়ে যাবে না। হাদীস অস্বীকারকারীরা যেমন বাতিল হওয়া সত্ত্বেও নিজেদেরকে আহলে কুরআন (কুরআনের অনুসারী) প্রকাশ করে থাকে, আহলে হাদীসরা যেমন ফিকাহ অস্বীকার করে নিজেদেরকে হাদীসের অনুসারী প্রকাশ করে থাকে, ঠিক তেমনি বাতিল আকিদার অনুসারী হয়েও তথাকথিত সালাফীরা নিজেদেরকে সহীহ আকিদার দাবী করে। অথচ বাস্তবে তারা সহীহ আকিদা থেকে যোজন যোজন দূরে। যেমন আহলে কুরআন সম্প্রদায় কুরআনের অনুসরণ থেকে বন্চিত, আহলে হাদীস সম্প্রদায় যেমন হাদীস অনুসরণের দাবী করেও হাদীস অস্বীকারকারীদের ভূমিকায় অবতীর্ণ ঠিক তেমনি সালাফে সালেহীনের আকিদার অনুসরণে দাবীদার সালাফী সম্প্রদায় বিশুদ্ধ আকিদা থেকে দূরে অবস্থিত।
বাতিল আকিদাকে যে লেবেল, বিশেষণ, নাম বা পরিচিতি দেয়া হোক না কেন, বাতিল বাতিলই থাকে। কাররামিয়ারা যদি নিজেদেরকে মুহাদ্দিস হিসেবে, ফকীহ হিসেবে, আসারী হিসেবে বা সালাফী হিসেবে প্রকাশ করে, তাহলে এসব লেবেল লাগানোর কারণে তাদের আকিদা কখনো বিশুদ্ধ হয়ে যাবে না। হাদীস অস্বীকারকারীরা যেমন বাতিল হওয়া সত্ত্বেও নিজেদেরকে আহলে কুরআন (কুরআনের অনুসারী) প্রকাশ করে থাকে, আহলে হাদীসরা যেমন ফিকাহ অস্বীকার করে নিজেদেরকে হাদীসের অনুসারী প্রকাশ করে থাকে, ঠিক তেমনি বাতিল আকিদার অনুসারী হয়েও তথাকথিত সালাফীরা নিজেদেরকে সহীহ আকিদার দাবী করে। অথচ বাস্তবে তারা সহীহ আকিদা থেকে যোজন যোজন দূরে। যেমন আহলে কুরআন সম্প্রদায় কুরআনের অনুসরণ থেকে বন্চিত, আহলে হাদীস সম্প্রদায় যেমন হাদীস অনুসরণের দাবী করেও হাদীস অস্বীকারকারীদের ভূমিকায় অবতীর্ণ ঠিক তেমনি সালাফে সালেহীনের আকিদার অনুসরণে দাবীদার সালাফী সম্প্রদায় বিশুদ্ধ আকিদা থেকে দূরে অবস্থিত।
আলহামদুলিল্লাহ সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতা'আলা জন্য । চারও মাজহাব আহলে হাদীস ও সালাফি সবাই আহলুস সুন্নাহ এর অন্তর্ভুক্ত আলহামদুলিল্লাহ। তবে সবাই পরিক্ষায় সমান ভাবে পাশ করেনা কেউ একটু বেশি আবার কেউ একটু কম। এজন্য আল্লাহ তায়ালা আটটি জান্নাত রেখেছেন। আল্লাহ সবাইকে দিনের সঠিক বুঝ দান করুন আমিন।
বাতিল আকিদাকে যে লেবেল, বিশেষণ, নাম বা পরিচিতি দেয়া হোক না কেন, বাতিল বাতিলই থাকে। কাররামিয়ারা যদি নিজেদেরকে মুহাদ্দিস হিসেবে, ফকীহ হিসেবে, আসারী হিসেবে বা সালাফী হিসেবে প্রকাশ করে, তাহলে এসব লেবেল লাগানোর কারণে তাদের আকিদা কখনো বিশুদ্ধ হয়ে যাবে না। হাদীস অস্বীকারকারীরা যেমন বাতিল হওয়া সত্ত্বেও নিজেদেরকে আহলে কুরআন (কুরআনের অনুসারী) প্রকাশ করে থাকে, আহলে হাদীসরা যেমন ফিকাহ অস্বীকার করে নিজেদেরকে হাদীসের অনুসারী প্রকাশ করে থাকে, ঠিক তেমনি বাতিল আকিদার অনুসারী হয়েও তথাকথিত সালাফীরা নিজেদেরকে সহীহ আকিদার দাবী করে। অথচ বাস্তবে তারা সহীহ আকিদা থেকে যোজন যোজন দূরে। যেমন আহলে কুরআন সম্প্রদায় কুরআনের অনুসরণ থেকে বন্চিত, আহলে হাদীস সম্প্রদায় যেমন হাদীস অনুসরণের দাবী করেও হাদীস অস্বীকারকারীদের ভূমিকায় অবতীর্ণ ঠিক তেমনি সালাফে সালেহীনের আকিদার অনুসরণে দাবীদার সালাফী সম্প্রদায় বিশুদ্ধ আকিদা থেকে দূরে অবস্থিত।
কেমন টাইটেল দিছেন দেখে মনে করছিলাম না জানি ঘটনা ঘটছে। যাইহোক, উসামা যে আজ অন্তত আদনানের এই বক্তব্যের ব্যপারে সঠিক ভাবে বুঝিয়ে বলেছেন এ জন্য ধন্যবাদ। মুসলমানদের মধ্যে এমনই ঐক্য চাই।
কিন্তু আহমাদুল্লাহ,আবু ত্বহারা কি ঐ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️ অন্ধরা কি দেখে না যে ঐ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবুত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ। কিন্তু প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ সত্যটা হচ্ছে প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত। ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা] নবী (স:) আরো বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরা, পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্। ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল--- "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) "অথবা তোমরা নিশ্চিত আছ যে, আকাশে যিনি রয়েছেন তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর কংকরবর্ষী ঝঞ্ঝা প্রেরণ করবেননা? তখন তোমরা জানতে পারবে কি রূপ ছিল আমার সতর্ক বাণী!"(৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)
শায়েখ আলী হাসান উসামা কে আল্লাহর জন্য ভালবাসি🥰, আল্লাহ তাআ'লা তাকে নিন্দুকের নিন্দা ও অনিষ্টের অনিষ্টতা থেকে হেফাজত করোন,,আমিন আলী হাসান উসামা জিন্দাবাদ
আল ওয়লা ওয়াল বার'আ - আল্লাহর জন্যই ভালোবাসা এবং আল্লাহর জন্যই শত্রুতা। এই বিষয়েই শায়েখ আলি হাসান ওসামা সংক্ষিপ্ত মৌলিক আলোচনা করেছেন। অথচ এই আলোচনা অনেক আলেমও করে তবে বিলায়ের মত মেয়েও মেয়েও করে, আবার অনেক কিছু অস্পষ্ট ভাবে করে। যদি ধইরা নিয়া যায় এই ভয়ে। "শায়েখ আপনাকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি" এই কথার মাশা আল্লাহ অনেক সুন্দর ব্যাখ্যাও চলে এসেছে এই আলোচনায়। আল্লাহ আমাদের এক করে দিন। আমিন। এই বিষয়ে বিস্তারিত পড়তে পড়ুন "মুসলিম উম্মাহের হারিয়ে যাওয়া আক্বিদা আল ওয়ালা ওয়াল বার'আ"- শায়েখ ইক্ববাল কালিনী আরও মৌলিক কিছু আকিদা সম্পর্কে জানতে পড়ুন " আহলুস সুন্নাত ওয়াল জামাতের আক্বিদা" - আর রিহাব প্রকাশনি
বাতিল আকিদাকে যে লেবেল, বিশেষণ, নাম বা পরিচিতি দেয়া হোক না কেন, বাতিল বাতিলই থাকে। কাররামিয়ারা যদি নিজেদেরকে মুহাদ্দিস হিসেবে, ফকীহ হিসেবে, আসারী হিসেবে বা সালাফী হিসেবে প্রকাশ করে, তাহলে এসব লেবেল লাগানোর কারণে তাদের আকিদা কখনো বিশুদ্ধ হয়ে যাবে না। হাদীস অস্বীকারকারীরা যেমন বাতিল হওয়া সত্ত্বেও নিজেদেরকে আহলে কুরআন (কুরআনের অনুসারী) প্রকাশ করে থাকে, আহলে হাদীসরা যেমন ফিকাহ অস্বীকার করে নিজেদেরকে হাদীসের অনুসারী প্রকাশ করে থাকে, ঠিক তেমনি বাতিল আকিদার অনুসারী হয়েও তথাকথিত সালাফীরা নিজেদেরকে সহীহ আকিদার দাবী করে। অথচ বাস্তবে তারা সহীহ আকিদা থেকে যোজন যোজন দূরে। যেমন আহলে কুরআন সম্প্রদায় কুরআনের অনুসরণ থেকে বন্চিত, আহলে হাদীস সম্প্রদায় যেমন হাদীস অনুসরণের দাবী করেও হাদীস অস্বীকারকারীদের ভূমিকায় অবতীর্ণ ঠিক তেমনি সালাফে সালেহীনের আকিদার অনুসরণে দাবীদার সালাফী সম্প্রদায় বিশুদ্ধ আকিদা থেকে দূরে অবস্থিত।
বাতিল আকিদাকে যে লেবেল, বিশেষণ, নাম বা পরিচিতি দেয়া হোক না কেন, বাতিল বাতিলই থাকে। কাররামিয়ারা যদি নিজেদেরকে মুহাদ্দিস হিসেবে, ফকীহ হিসেবে, আসারী হিসেবে বা সালাফী হিসেবে প্রকাশ করে, তাহলে এসব লেবেল লাগানোর কারণে তাদের আকিদা কখনো বিশুদ্ধ হয়ে যাবে না। হাদীস অস্বীকারকারীরা যেমন বাতিল হওয়া সত্ত্বেও নিজেদেরকে আহলে কুরআন (কুরআনের অনুসারী) প্রকাশ করে থাকে, আহলে হাদীসরা যেমন ফিকাহ অস্বীকার করে নিজেদেরকে হাদীসের অনুসারী প্রকাশ করে থাকে, ঠিক তেমনি বাতিল আকিদার অনুসারী হয়েও তথাকথিত সালাফীরা নিজেদেরকে সহীহ আকিদার দাবী করে। অথচ বাস্তবে তারা সহীহ আকিদা থেকে যোজন যোজন দূরে। যেমন আহলে কুরআন সম্প্রদায় কুরআনের অনুসরণ থেকে বন্চিত, আহলে হাদীস সম্প্রদায় যেমন হাদীস অনুসরণের দাবী করেও হাদীস অস্বীকারকারীদের ভূমিকায় অবতীর্ণ ঠিক তেমনি সালাফে সালেহীনের আকিদার অনুসরণে দাবীদার সালাফী সম্প্রদায় বিশুদ্ধ আকিদা থেকে দূরে অবস্থিত।
@@user-zz9lr4dp5i বাঙালি আহলে হাদীস কয়টা জিহাদ করছে ? ওহ, ওদেরতো জিহাদের নাম শুনলেই পিছন জ্বলে ! আবুত্বহা অনলাইনে মুসলমানদের জীহাদ, পলিটিক্স, সহ সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সতর্ক করছেন, যার ফলে মুসলমানদের দুনিয়াবি এবং ইসলামী উভয় জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইহুদী খৃষ্টানরা আগেই গাজওয়াতুল হিন্দ/ আখেরি জামানার যুদ্ধগুলার জন্য প্রস্তত অথচ আমরা ইসলামের ফরজ বিধান জিহাদের ব্যাপারে গাফেল, এটাইতো ওরা চায়। যারা জিহাদ বিরোধী কথা বলে নিঃসন্দেহে এরা ইহুদীদের দালাল।।
একজন মুসলিম হিসেবে আবু ত্বহা আদনানের উপর পূর্ণ সমর্থন জানাই।
আপনার প্রিয় শায়খসহ অধিকাংশ জনপ্রিয়বক্তারা, অন্ধরা কি দেখে না যে ঐ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গদের বিদাতিরা আমাদের নবীর এই সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্।
আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদের বিদাতিরা আমাদের নবীর আক্বীদার বিরোধীতা করে হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে। নাঊজুবিল্লাহ্।
কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং
মিজানুর রহমান আজহারী, কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ,আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহা আদনানরা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের ঐ জঘন্য অপবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ হচ্ছে দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তাদের সাপোর্টকারী ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই আবার ছারসীনা ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
দেখুন প্রকৃত মুমিন-মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
অন্যদিকে এই হেফাজতে দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
এর কারণ হচ্ছে তাঁদের শয়তানী যিকির।
হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
"সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।" নাঊজুবিল্লাহ। (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। CZcams ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ)
তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা তাঁদের হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা থাকা সত্বেও তাঁরা একটা মাজারও ভাংগেনি। বরং তাদের অধিকাংশই ইরানের শিয়া-খারেজীদের মতো কবরে/মাজারে প্রকাশ্যে সিজদা করে= মাজারপুজারী। নাঊজুবিল্লাহ্।
৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ
তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী?
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
*আদনান সাহেব নাম ধরে না বল্লেও মোজাফফর সাহেবকে যে প্রশ্ন করেছে সে, মোজাফফর সাহেবের নাম ধরে প্রশ্ন করেছে* ইউটিউবাররা আলেমদের ঐক্য নষ্ট করতেছে।
আর আপনি পুরো বিষয় না জেনে আন্দাজে কথা বলে বিভক্ত আরও বৃদ্ধি করতেছেন। আপনার মতো হুজুরদের জন্য আলেমদের ঐক্য হয় না।
কাকে কি বলেছে এটা আল্লাহ্ ফয়সালা করবেন ইনশাআল্লাহ।
নিশ্চয় আল্লাহ্ অন্তরের বিষয় সমূহ অবগত আছেন,
তবে যাই বলুন রাসূল (সাঃ) যা করেছেন তাই করতে হবে,যদিও তা ছোট হয়,।
নামায পড়ে কপাল ফাটায়া দিলেই মুসলিম হয়া যায় না,,অন্ধ ভক্ত।
আবু তাহা আদনান উনার কথা ভালো লাগে, জানাতাম না উনি আলেম না, আল্লাহ ভালো জানেন
আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ অনেক শান্তি পাইলাম এমন বক্তব্য শুনে
আজকে যদি সকল আলেমদের মধ্যে এই মন মানসিকতা থাকতো তাহলে অবশ্যই খেলাফত কায়েম হয়ে যেতো
ইনশাআল্লাহ কোন একদিন নিশ্চয়ই হবে
আরে ভাই আলেমদের কখনো ওক্য হবে না ওক্য হতে হবে সব মুসলিম রাষ্ট্রের
হুজুর দের ওয়াজ মাহফিল বন্ধ করা বাংলাদেশের ভিতরে ফরজ হয়ে গেছে মনে হয়
বরং আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী (সঃ) এই প্রশ্নের মাধ্যমে মানুষের ঈমান যাচাই করার একটি পদ্ধতি আমাদেরকে শিখিয়েছেন।--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
'আল্লাহ্ আসমানে' একথা বলাকে নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। অথচ হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরা ইহুদী, খ্রিস্টান,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার অধিকারী হয়ে তাঁরাই আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। অথচ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ঐ বিদাতিদেরকেই ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ
ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
হ্যা, হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদাঃ "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
ঐ বিদাতিরা নিজেরা কুরআন-হাদীসের সুস্পষ্ট বিরোধী কুফরী আক্বীদার অধিকারী হয়ে তাঁদের অনেকেই আবার জাকির নায়েককেও কাফের বলে! নাঊজুবিল্লাহ।
হেফাজতে কওমী, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের সকলের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্।
ঐ বিদাতি অন্ধরা কি দেখে না যে, ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা]
কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ বিদাতি হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
"যিনি (আল্লাহ্) আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী? (৬৭:১৭)
৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'- একথা জানার পরে মূসা (আঃ)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করার কথা বলেছিল!
"ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।" (সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
আমাদের নবী (সঃ) আরো বলেছেন: "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬। হ্যাঁ, রসূল (সঃ) আমাদের মহান আল্লাহ্ তাআ'লাকে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন।
“আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদেরকে কে দিয়েছে ⁉️
আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি কেনো বলে না ⁉️
czcams.com/video/wZBZgvFRVds/video.htmlsi=IHa5444OtFlOuUtm
আলহামদুলিল্লাহ একেই বলে হক্কানী আলেম 💯✍️🇧🇩🤲
মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই
হক্কানী আলেমদের ভালোবাসী💕💯🤲
বাতিল আকিদাকে যে লেবেল, বিশেষণ, নাম বা পরিচিতি দেয়া হোক না কেন, বাতিল বাতিলই থাকে। কাররামিয়ারা যদি নিজেদেরকে মুহাদ্দিস হিসেবে, ফকীহ হিসেবে, আসারী হিসেবে বা সালাফী হিসেবে প্রকাশ করে, তাহলে এসব লেবেল লাগানোর কারণে তাদের আকিদা কখনো বিশুদ্ধ হয়ে যাবে না। হাদীস অস্বীকারকারীরা যেমন বাতিল হওয়া সত্ত্বেও নিজেদেরকে আহলে কুরআন (কুরআনের অনুসারী) প্রকাশ করে থাকে, আহলে হাদীসরা যেমন ফিকাহ অস্বীকার করে নিজেদেরকে হাদীসের অনুসারী প্রকাশ করে থাকে, ঠিক তেমনি বাতিল আকিদার অনুসারী হয়েও তথাকথিত সালাফীরা নিজেদেরকে সহীহ আকিদার দাবী করে। অথচ বাস্তবে তারা সহীহ আকিদা থেকে যোজন যোজন দূরে। যেমন আহলে কুরআন সম্প্রদায় কুরআনের অনুসরণ থেকে বন্চিত, আহলে হাদীস সম্প্রদায় যেমন হাদীস অনুসরণের দাবী করেও হাদীস অস্বীকারকারীদের ভূমিকায় অবতীর্ণ ঠিক তেমনি সালাফে সালেহীনের আকিদার অনুসরণে দাবীদার সালাফী সম্প্রদায় বিশুদ্ধ আকিদা থেকে দূরে অবস্থিত।
খারেজী
আলহামদুলিল্লাহ ! ইসলামী ঐক্যের ওপর দলিল ভিত্তিক এমন গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা আর হয় না ! আল্লাহ তায়া’লা ওসামা ভাইকে নেক হায়াৎ দান করুন আমিন , তাঁর যোগ্যতা মেধা বাড়িয়ে দিন আমিন !
বাতিল আকিদাকে যে লেবেল, বিশেষণ, নাম বা পরিচিতি দেয়া হোক না কেন, বাতিল বাতিলই থাকে। কাররামিয়ারা যদি নিজেদেরকে মুহাদ্দিস হিসেবে, ফকীহ হিসেবে, আসারী হিসেবে বা সালাফী হিসেবে প্রকাশ করে, তাহলে এসব লেবেল লাগানোর কারণে তাদের আকিদা কখনো বিশুদ্ধ হয়ে যাবে না। হাদীস অস্বীকারকারীরা যেমন বাতিল হওয়া সত্ত্বেও নিজেদেরকে আহলে কুরআন (কুরআনের অনুসারী) প্রকাশ করে থাকে, আহলে হাদীসরা যেমন ফিকাহ অস্বীকার করে নিজেদেরকে হাদীসের অনুসারী প্রকাশ করে থাকে, ঠিক তেমনি বাতিল আকিদার অনুসারী হয়েও তথাকথিত সালাফীরা নিজেদেরকে সহীহ আকিদার দাবী করে। অথচ বাস্তবে তারা সহীহ আকিদা থেকে যোজন যোজন দূরে। যেমন আহলে কুরআন সম্প্রদায় কুরআনের অনুসরণ থেকে বন্চিত, আহলে হাদীস সম্প্রদায় যেমন হাদীস অনুসরণের দাবী করেও হাদীস অস্বীকারকারীদের ভূমিকায় অবতীর্ণ ঠিক তেমনি সালাফে সালেহীনের আকিদার অনুসরণে দাবীদার সালাফী সম্প্রদায় বিশুদ্ধ আকিদা থেকে দূরে অবস্থিত।
আমিন 🤲🤲
আমীন🤲🌸
হাক্কানী আলেম চেনার দুটি প্রধান উপায়ঃ বক্তব্য আলোচনায় সমাজে রাষ্ট্রে ইসলাম প্রতিষ্ঠার আকুতি প্রকাশ পাবে । দ্বিতীয়ত ইসলামি ঐক্যের কথা বলবেন !
Ameen
আল্লাহ আবু তো হা আদনান ভাই কে নেক হায়াত দান করুন আমিন
আমীন
amin
ঠিক। ভালোবাসা হবে একমাত্র আল্লাহর জন্য ।
বাতিল আকিদাকে যে লেবেল, বিশেষণ, নাম বা পরিচিতি দেয়া হোক না কেন, বাতিল বাতিলই থাকে। কাররামিয়ারা যদি নিজেদেরকে মুহাদ্দিস হিসেবে, ফকীহ হিসেবে, আসারী হিসেবে বা সালাফী হিসেবে প্রকাশ করে, তাহলে এসব লেবেল লাগানোর কারণে তাদের আকিদা কখনো বিশুদ্ধ হয়ে যাবে না। হাদীস অস্বীকারকারীরা যেমন বাতিল হওয়া সত্ত্বেও নিজেদেরকে আহলে কুরআন (কুরআনের অনুসারী) প্রকাশ করে থাকে, আহলে হাদীসরা যেমন ফিকাহ অস্বীকার করে নিজেদেরকে হাদীসের অনুসারী প্রকাশ করে থাকে, ঠিক তেমনি বাতিল আকিদার অনুসারী হয়েও তথাকথিত সালাফীরা নিজেদেরকে সহীহ আকিদার দাবী করে। অথচ বাস্তবে তারা সহীহ আকিদা থেকে যোজন যোজন দূরে। যেমন আহলে কুরআন সম্প্রদায় কুরআনের অনুসরণ থেকে বন্চিত, আহলে হাদীস সম্প্রদায় যেমন হাদীস অনুসরণের দাবী করেও হাদীস অস্বীকারকারীদের ভূমিকায় অবতীর্ণ ঠিক তেমনি সালাফে সালেহীনের আকিদার অনুসরণে দাবীদার সালাফী সম্প্রদায় বিশুদ্ধ আকিদা থেকে দূরে অবস্থিত।
একেই বলে হক্কানি আলেম,,
সু-র ছারাই চলে।
শায়খ আলী হাসান উসামা কে সবাই সার্পোট করি।
Amni
হেফাজতে দেওবন্দ ফুরফু্রা তাবলীগের পীর-বুজূর্গ অন্ধরা ভালভাবে জানে যে "আল্লাহ্ আসমানে" বলাকে নবী(সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে গণ্য করেছেন।(মুসলিমঃ১০৮৬) নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেন,"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ" হচ্ছে জান্নাতের চাবি। আর জান্নাতের চাবির দাঁত হচ্ছে রসূল (স:)-এর ত্বরিকায় সালাত,সিয়াম,হজ্জ, যাকাত, দান-সাদকা, জিকির, দীন-ইসলামের তাবলীগ ও অন্যান্য আমলসমূহ।
সর্বশ্রেষ্ঠ নবী {সঃ} বলেনঃ "কেউ যদি দীন-ইসলামের নামে নতুন কোন আক্বীদা-আমল করে, আর ঐ আক্বীদা-আমলটি করার নির্দেশ আমি দেই নাই, তা প্রত্যাখ্যাত ”{সহীহ মুসলিম,২য় খন্ড,পৃষ্টা নং-৭৭}
আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ আর তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্।
যারা তাঁদের বুজুর্গদের মনগড়া যুক্তির মাধ্যমে ঐ ইহুদী-খ্রিস্টান,বৌদ্ধ,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার প্রচার করে তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে।নাঊজুবিল্লাহ্। আর এরাই আবার আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) এর সত্য (সঠিক) আক্বীদাকে প্রতিনিয়ত বিদআত বলে অপবাদ দিয়ে যাচ্ছে। নাঊজুবিল্লাহ। কারণ আমাদের নবী (সাঃ) বলেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, আসমানে যিনি আছেন তিনি (আল্লাহ্) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ২০০৬।
দেখুন রাসূল (সঃ) আমাদের মহান আল্লাহ্ তাআ'লাকে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন।
আর পীরেরা ইহুদী,খ্রিস্টান,হিন্দুর 'খোদার সত্তা সর্বত্র'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করে।নাঊজুবিল্লাহ।
“আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার পীরদেরকে কে দিয়েছে?
অথচ তিনারা (কাজী ইব্রাহীম, মিজানুর রহমান আজহারী, আহমাদুল্লাহ,আবরার আসিফরা,আবু ত্বহারা) এই চরম সত্যগুলো বলে না কেনো ?
৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা! নাঊযুবিল্লাহ।
তাঁদের (পীর-মাজারী বেরেলভী,দেওবন্দ) সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ মাক্কীর আক্বীদা দেখুন: "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!!{নাউযুবিল্লাহ} হ্যাঁ এটা দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা।
"সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে !..যারা পাকিস্তান থেকে এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া!মি: জিন্নাহ শিয়া!মি: লিয়াকত আলী শিয়া! প্রেসিডেন্ট আইয়ুব শিয়া!দ্বীন-ধর্ম তাদের হাতে থেকেছে -তাদের বিকৃত ইসলাম সাধারণ মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচয় পেয়েছে যার কারণে মাঝে মধ্যে আমি (আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) প্রায়ই বলে থাকি আপনাদের কাছে---" সঠিক বলাও যেমন জটিল আবার সঠিক মানাও তেমন কঠিন!..জাতির কাছে বলাও জটিল!
কেননা আপনি যখন সঠিক বুঝেছেন তখন জাতি তো ধর্ম মনে করছে আরেকটা (অর্থাৎ শিয়া-রাফেযীদের থেকে উৎপত্তি হওয়া পীর-মুর্শিদি সুফিবাদ আর খারেজীপনা;)
তাই ওই সমাজ আপনারটা মেনে নিবে না! তারা বলবে এ কেমন আলেম বাপ-দাদার ধর্মকে বিকৃত করতে এসেছে! নাউযুবিল্লাহ।" (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। CZcams ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ)
"ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।'...সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
"যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে...?"(৩০ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)
হক স্পষ্ট,,,, আল্লাহ সুব: উসামার কন্ঠকে বরও বলিষ্ঠ করে দিন আমিন।
বাতিল আকিদাকে যে লেবেল, বিশেষণ, নাম বা পরিচিতি দেয়া হোক না কেন, বাতিল বাতিলই থাকে। কাররামিয়ারা যদি নিজেদেরকে মুহাদ্দিস হিসেবে, ফকীহ হিসেবে, আসারী হিসেবে বা সালাফী হিসেবে প্রকাশ করে, তাহলে এসব লেবেল লাগানোর কারণে তাদের আকিদা কখনো বিশুদ্ধ হয়ে যাবে না। হাদীস অস্বীকারকারীরা যেমন বাতিল হওয়া সত্ত্বেও নিজেদেরকে আহলে কুরআন (কুরআনের অনুসারী) প্রকাশ করে থাকে, আহলে হাদীসরা যেমন ফিকাহ অস্বীকার করে নিজেদেরকে হাদীসের অনুসারী প্রকাশ করে থাকে, ঠিক তেমনি বাতিল আকিদার অনুসারী হয়েও তথাকথিত সালাফীরা নিজেদেরকে সহীহ আকিদার দাবী করে। অথচ বাস্তবে তারা সহীহ আকিদা থেকে যোজন যোজন দূরে। যেমন আহলে কুরআন সম্প্রদায় কুরআনের অনুসরণ থেকে বন্চিত, আহলে হাদীস সম্প্রদায় যেমন হাদীস অনুসরণের দাবী করেও হাদীস অস্বীকারকারীদের ভূমিকায় অবতীর্ণ ঠিক তেমনি সালাফে সালেহীনের আকিদার অনুসরণে দাবীদার সালাফী সম্প্রদায় বিশুদ্ধ আকিদা থেকে দূরে অবস্থিত।
হাজার বছর বেচে থাকুন আপনাদের মত কয়খ জন উম্মতের রাহবার থাকলে ইনশাআল্লাহ এই ঘুনে ধরা পৃথিবীতে সোনালী যুগ ফিরে আসবে।
শায়খ আপনি এত সুন্দর ভাবে বোঝালেন সত্যি মনটা ভরে গেল ।কি দিয়ে সম্মান জানাবো জানিনা আল্লাহ তোমার রুজিতে বরকত দিক
মাশাআল্লাহ। আমি প্রতিদিন হুজুরের বয়ান শুনি। my favorite hujur. I always wait for waz.all time give full waz....❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
বাতিল আকিদাকে যে লেবেল, বিশেষণ, নাম বা পরিচিতি দেয়া হোক না কেন, বাতিল বাতিলই থাকে। কাররামিয়ারা যদি নিজেদেরকে মুহাদ্দিস হিসেবে, ফকীহ হিসেবে, আসারী হিসেবে বা সালাফী হিসেবে প্রকাশ করে, তাহলে এসব লেবেল লাগানোর কারণে তাদের আকিদা কখনো বিশুদ্ধ হয়ে যাবে না। হাদীস অস্বীকারকারীরা যেমন বাতিল হওয়া সত্ত্বেও নিজেদেরকে আহলে কুরআন (কুরআনের অনুসারী) প্রকাশ করে থাকে, আহলে হাদীসরা যেমন ফিকাহ অস্বীকার করে নিজেদেরকে হাদীসের অনুসারী প্রকাশ করে থাকে, ঠিক তেমনি বাতিল আকিদার অনুসারী হয়েও তথাকথিত সালাফীরা নিজেদেরকে সহীহ আকিদার দাবী করে। অথচ বাস্তবে তারা সহীহ আকিদা থেকে যোজন যোজন দূরে। যেমন আহলে কুরআন সম্প্রদায় কুরআনের অনুসরণ থেকে বন্চিত, আহলে হাদীস সম্প্রদায় যেমন হাদীস অনুসরণের দাবী করেও হাদীস অস্বীকারকারীদের ভূমিকায় অবতীর্ণ ঠিক তেমনি সালাফে সালেহীনের আকিদার অনুসরণে দাবীদার সালাফী সম্প্রদায় বিশুদ্ধ আকিদা থেকে দূরে অবস্থিত।
আমাদের প্রিও আপনি । সেই আরসের মালিক আল্লাহ্ আপনাকে হেফাজত করেন ।
আলহামদুলিল্লাহ
খুবই গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষনীয় আলোচনা করেছেন আলেম সাহেব।
জাযাকাল্লাহ খাইরান।
মাশাআল্লাহ প্রিয় শায়েখ আপনাকে একমাত্র আল্লাহর জন্যই ভালোবাসি ❤️🥀
আলহামদুলিল্লাহ্। মাশাল্লাহ্। মহান আল্লাহ্ এখলাসের সাথে সকল মুসলিম কে একতা দান করুন। আমীন ❤❤❤
অনেকদিন পর ভাল একটা ওয়াজ শুনলাম। আল্লাহ এই হুজুরের বুঝ সকল হুজুরকে দান করুন, আমিন।
একমাত্র শায়েখ আলি হাসান উসামা ই পারে যে কোনো কঠিন বিষয়ের সহজ সমাধান,, একমাত্র বক্তা হিসেবে উসামাই সকল ভুল জিনিসের বিরুদ্ধে দাঁত ভাঙা হুংকার দেয়, হোক সে কোনো আলেম বা সাধারণ কেউ,, আলহামদুলিল্লাহ এই জন্যই আপনাকে এত ভালোবাসি ❤❤️❤❤
Masallah !!!
Unar kache onek uncommon Hadis suna jai , ja common suna jaina !!!
Uni onek reference , islamic history r maddome bolen ,
Jeta mone rakhte sahajjo kore !!!
Alhamdulillah !!
আল্লাহ তায়ালা আমাকে ও সবাইকেই নেক কাজ করার তৌফিক দান করুন এবং আলেমদের সবাইকে ইসলামের সঠিক জ্ঞান দান করুন আমীন। আদনান ভাই ও ওছামা কে ইসলামের জন্য ভালো বাসি।
দেশের এক সাহসী আলেম আল্লাহ জন্য অনেক ভালোবাসি আল্লাহ তাআলা উনাকে অনেক উপরে ওঠার তৌফিক দান করুক ❤❤❤❤❤❤❤
সহমত পোষণ করছি হুজুরের সাথে, জাযাকাল্লাহ আলী হাসান ওসামা সাহেব
আলহামদুলিল্লাহ মাহফিলে উপস্থিত ছিলাম
আল্লাহর জন্য ভালোবাসি আপনাদের❤❤❤
সব আলেমের কথা এরকম হওয়া দরকার,,
আমি জামাত শিবির করি, ঐক্যের থাকার ব্যাপারে বদ্ধ পরিকর...
বাতিল আকিদাকে যে লেবেল, বিশেষণ, নাম বা পরিচিতি দেয়া হোক না কেন, বাতিল বাতিলই থাকে। কাররামিয়ারা যদি নিজেদেরকে মুহাদ্দিস হিসেবে, ফকীহ হিসেবে, আসারী হিসেবে বা সালাফী হিসেবে প্রকাশ করে, তাহলে এসব লেবেল লাগানোর কারণে তাদের আকিদা কখনো বিশুদ্ধ হয়ে যাবে না। হাদীস অস্বীকারকারীরা যেমন বাতিল হওয়া সত্ত্বেও নিজেদেরকে আহলে কুরআন (কুরআনের অনুসারী) প্রকাশ করে থাকে, আহলে হাদীসরা যেমন ফিকাহ অস্বীকার করে নিজেদেরকে হাদীসের অনুসারী প্রকাশ করে থাকে, ঠিক তেমনি বাতিল আকিদার অনুসারী হয়েও তথাকথিত সালাফীরা নিজেদেরকে সহীহ আকিদার দাবী করে। অথচ বাস্তবে তারা সহীহ আকিদা থেকে যোজন যোজন দূরে। যেমন আহলে কুরআন সম্প্রদায় কুরআনের অনুসরণ থেকে বন্চিত, আহলে হাদীস সম্প্রদায় যেমন হাদীস অনুসরণের দাবী করেও হাদীস অস্বীকারকারীদের ভূমিকায় অবতীর্ণ ঠিক তেমনি সালাফে সালেহীনের আকিদার অনুসরণে দাবীদার সালাফী সম্প্রদায় বিশুদ্ধ আকিদা থেকে দূরে অবস্থিত।
okko kortesen ? 😅😂😃 Musolmander theke alada hoya jamat shibirer namay alada dol ghoton koray Musolmander modde bivokti sristi koray okker kotha bolata tamasha hashshokor.
muslim porichoy dia Islam er khedmot kortay parenna ?
হকের কথা হবে সবজায়গায়...মারহাবা প্রিয় শায়েক
বাতিল আকিদাকে যে লেবেল, বিশেষণ, নাম বা পরিচিতি দেয়া হোক না কেন, বাতিল বাতিলই থাকে। কাররামিয়ারা যদি নিজেদেরকে মুহাদ্দিস হিসেবে, ফকীহ হিসেবে, আসারী হিসেবে বা সালাফী হিসেবে প্রকাশ করে, তাহলে এসব লেবেল লাগানোর কারণে তাদের আকিদা কখনো বিশুদ্ধ হয়ে যাবে না। হাদীস অস্বীকারকারীরা যেমন বাতিল হওয়া সত্ত্বেও নিজেদেরকে আহলে কুরআন (কুরআনের অনুসারী) প্রকাশ করে থাকে, আহলে হাদীসরা যেমন ফিকাহ অস্বীকার করে নিজেদেরকে হাদীসের অনুসারী প্রকাশ করে থাকে, ঠিক তেমনি বাতিল আকিদার অনুসারী হয়েও তথাকথিত সালাফীরা নিজেদেরকে সহীহ আকিদার দাবী করে। অথচ বাস্তবে তারা সহীহ আকিদা থেকে যোজন যোজন দূরে। যেমন আহলে কুরআন সম্প্রদায় কুরআনের অনুসরণ থেকে বন্চিত, আহলে হাদীস সম্প্রদায় যেমন হাদীস অনুসরণের দাবী করেও হাদীস অস্বীকারকারীদের ভূমিকায় অবতীর্ণ ঠিক তেমনি সালাফে সালেহীনের আকিদার অনুসরণে দাবীদার সালাফী সম্প্রদায় বিশুদ্ধ আকিদা থেকে দূরে অবস্থিত।
আলহামদুলিল্লাহ সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতা'আলা জন্য । চারও মাজহাব আহলে হাদীস ও সালাফি সবাই আহলুস সুন্নাহ এর অন্তর্ভুক্ত আলহামদুলিল্লাহ। তবে সবাই পরিক্ষায় সমান ভাবে পাশ করেনা কেউ একটু বেশি আবার কেউ একটু কম। এজন্য আল্লাহ তায়ালা আটটি জান্নাত রেখেছেন। আল্লাহ সবাইকে দিনের সঠিক বুঝ দান করুন আমিন।
ভাই,, জোরে আমীন বললে কি নাম্বার বেশি পাওয়া যায়?? 🤔🤔
A+ পেতে চাইলে কি জোরে আমীন বলতে হবে?
আদনান হুজুর জিন্দাবাদ।
আদনান হুজুরকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি।
হে আল্লাহ আপনি আলি হাসান ওসামা ভাইকে হেফাজত করুন ❤❤❤
সবাই কে এক হতে হবে ইনশা আল্লাহ্ তবে সবাইকে হক কথাই বলতে হবে আল্লাহ্ আমাদের সঠিক জ্ঞান ও বুঝ দান করেন। আ-মিন
amin
আলহামদুলিল্লাহ। সত্যিই ঐক্যের বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার এটি এক চমৎকার জ্ঞান সমৃদ্ধ বয়ান । প্রিয় শায়েখকে অসংখ্য ধন্যবাদ । আল্লাহ্ প্রিয় ভাইকে সুস্থতাসহ নেক হায়াত দান করুক। আমিন ।
আপনার কথা গুলো অনেক ভালো লাগল। অন্তরে প্রশান্তি অনুভব করলমা।
কথা গুলা অন্তরো গেথে গেল...!❤
বাতিল আকিদাকে যে লেবেল, বিশেষণ, নাম বা পরিচিতি দেয়া হোক না কেন, বাতিল বাতিলই থাকে। কাররামিয়ারা যদি নিজেদেরকে মুহাদ্দিস হিসেবে, ফকীহ হিসেবে, আসারী হিসেবে বা সালাফী হিসেবে প্রকাশ করে, তাহলে এসব লেবেল লাগানোর কারণে তাদের আকিদা কখনো বিশুদ্ধ হয়ে যাবে না। হাদীস অস্বীকারকারীরা যেমন বাতিল হওয়া সত্ত্বেও নিজেদেরকে আহলে কুরআন (কুরআনের অনুসারী) প্রকাশ করে থাকে, আহলে হাদীসরা যেমন ফিকাহ অস্বীকার করে নিজেদেরকে হাদীসের অনুসারী প্রকাশ করে থাকে, ঠিক তেমনি বাতিল আকিদার অনুসারী হয়েও তথাকথিত সালাফীরা নিজেদেরকে সহীহ আকিদার দাবী করে। অথচ বাস্তবে তারা সহীহ আকিদা থেকে যোজন যোজন দূরে। যেমন আহলে কুরআন সম্প্রদায় কুরআনের অনুসরণ থেকে বন্চিত, আহলে হাদীস সম্প্রদায় যেমন হাদীস অনুসরণের দাবী করেও হাদীস অস্বীকারকারীদের ভূমিকায় অবতীর্ণ ঠিক তেমনি সালাফে সালেহীনের আকিদার অনুসরণে দাবীদার সালাফী সম্প্রদায় বিশুদ্ধ আকিদা থেকে দূরে অবস্থিত।
গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন,আল্লাহ উনার হায়াত, সম্মান ও ক্ষমতা বাড়িয়ে দিন আমিন❤
আমি আল্লাহর জন্যই আবু ত্বহা সাহেবকে ভালবাসি!
amin
কেমন টাইটেল দিছেন দেখে মনে করছিলাম না জানি ঘটনা ঘটছে। যাইহোক, উসামা যে আজ অন্তত আদনানের এই বক্তব্যের ব্যপারে সঠিক ভাবে বুঝিয়ে বলেছেন এ জন্য ধন্যবাদ। মুসলমানদের মধ্যে এমনই ঐক্য চাই।
হুম।
চমকে গেছিলাম।
Mashallahh hujor Mashallahh
Apnr jonno duya roilo 🤲🏻🤲🏻
আল্লাহ হুজুর কে হেপাজত করুন আমিন।
amin
সময়ের সেরা বক্তা...!❤
কিন্তু আহমাদুল্লাহ,আবু ত্বহারা কি ঐ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
অন্ধরা কি দেখে না যে ঐ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্।
অথচ আহমাদুল্লাহ, আবুত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ
ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
কিন্তু প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান।
দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্।
অথচ সত্যটা হচ্ছে প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত।
ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা]
নবী (স:) আরো বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরা, পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্।
৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল---
"ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
"অথবা তোমরা নিশ্চিত আছ যে, আকাশে যিনি রয়েছেন তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর কংকরবর্ষী ঝঞ্ঝা প্রেরণ করবেননা? তখন তোমরা জানতে পারবে কি রূপ ছিল আমার সতর্ক বাণী!"(৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ প্রিয় ভাইজান।
আল্লাহ তায়ালা আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমিন 🇧🇩❣️
এই প্রথম ওনার কথা গুলো সবচেয়ে বেশি ভালো লাগছে।
আবু ত্বহা আদনান এর মতো বক্তা একজন ও নেই বর্তমানে বাংলাদেশে
আল্লাহ আপনাকে এই জগতের রাহাবার হিসেবে কবুল করুক আমিন
Amin ❤❤
কিছু কমেন্ট পড়ে যা বুঝলাম প্রশংসা যা করার শবকরা হয়ে গেছে মাশাআল্লাহ❤
আলী হাসান উসামা হুজুরের জন্য এক বুক ভালোবাসা এবং দোয়া ❤❤❤
amin
প্রিয় শায়েখের ,,,,কলিজা ঠান্ডা করা বয়ান
শায়েখ আলী হাসান উসামা কে আল্লাহর জন্য ভালবাসি🥰, আল্লাহ তাআ'লা তাকে নিন্দুকের নিন্দা ও অনিষ্টের অনিষ্টতা থেকে হেফাজত করোন,,আমিন
আলী হাসান উসামা জিন্দাবাদ
আল ওয়লা ওয়াল বার'আ - আল্লাহর জন্যই ভালোবাসা এবং আল্লাহর জন্যই শত্রুতা।
এই বিষয়েই শায়েখ আলি হাসান ওসামা সংক্ষিপ্ত মৌলিক আলোচনা করেছেন।
অথচ এই আলোচনা অনেক আলেমও করে তবে বিলায়ের মত মেয়েও মেয়েও করে, আবার অনেক কিছু অস্পষ্ট ভাবে করে।
যদি ধইরা নিয়া যায় এই ভয়ে।
"শায়েখ আপনাকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি" এই কথার মাশা আল্লাহ অনেক সুন্দর ব্যাখ্যাও চলে এসেছে এই আলোচনায়।
আল্লাহ আমাদের এক করে দিন। আমিন।
এই বিষয়ে বিস্তারিত পড়তে পড়ুন "মুসলিম উম্মাহের হারিয়ে যাওয়া আক্বিদা আল ওয়ালা ওয়াল বার'আ"- শায়েখ ইক্ববাল কালিনী
আরও মৌলিক কিছু আকিদা সম্পর্কে জানতে পড়ুন " আহলুস সুন্নাত ওয়াল জামাতের আক্বিদা" - আর রিহাব প্রকাশনি
হুজুর ১০০%সঠিক কথা বলেছেন ধন্যবাদ জাযাকাল্লাহ
মা-শা-আল্লাহ
বাতিল আকিদাকে যে লেবেল, বিশেষণ, নাম বা পরিচিতি দেয়া হোক না কেন, বাতিল বাতিলই থাকে। কাররামিয়ারা যদি নিজেদেরকে মুহাদ্দিস হিসেবে, ফকীহ হিসেবে, আসারী হিসেবে বা সালাফী হিসেবে প্রকাশ করে, তাহলে এসব লেবেল লাগানোর কারণে তাদের আকিদা কখনো বিশুদ্ধ হয়ে যাবে না। হাদীস অস্বীকারকারীরা যেমন বাতিল হওয়া সত্ত্বেও নিজেদেরকে আহলে কুরআন (কুরআনের অনুসারী) প্রকাশ করে থাকে, আহলে হাদীসরা যেমন ফিকাহ অস্বীকার করে নিজেদেরকে হাদীসের অনুসারী প্রকাশ করে থাকে, ঠিক তেমনি বাতিল আকিদার অনুসারী হয়েও তথাকথিত সালাফীরা নিজেদেরকে সহীহ আকিদার দাবী করে। অথচ বাস্তবে তারা সহীহ আকিদা থেকে যোজন যোজন দূরে। যেমন আহলে কুরআন সম্প্রদায় কুরআনের অনুসরণ থেকে বন্চিত, আহলে হাদীস সম্প্রদায় যেমন হাদীস অনুসরণের দাবী করেও হাদীস অস্বীকারকারীদের ভূমিকায় অবতীর্ণ ঠিক তেমনি সালাফে সালেহীনের আকিদার অনুসরণে দাবীদার সালাফী সম্প্রদায় বিশুদ্ধ আকিদা থেকে দূরে অবস্থিত।
কোরআন ও হাদিস এক আল্লাহ তাআলা ছাড়া দুনিয়ায় ও আখেরাতে কেউ নেই
আলহামদুলিল্লাহ। উসামা ভাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
মাশাআল্লাহ অসাধারণ আলোচনা ।
আল্লাহ আপনাকে দিনের জন্য কবুল করুক
মাশা আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অসাধারণ আলোচনা ❤❤❤❤❤
বাতিল আকিদাকে যে লেবেল, বিশেষণ, নাম বা পরিচিতি দেয়া হোক না কেন, বাতিল বাতিলই থাকে। কাররামিয়ারা যদি নিজেদেরকে মুহাদ্দিস হিসেবে, ফকীহ হিসেবে, আসারী হিসেবে বা সালাফী হিসেবে প্রকাশ করে, তাহলে এসব লেবেল লাগানোর কারণে তাদের আকিদা কখনো বিশুদ্ধ হয়ে যাবে না। হাদীস অস্বীকারকারীরা যেমন বাতিল হওয়া সত্ত্বেও নিজেদেরকে আহলে কুরআন (কুরআনের অনুসারী) প্রকাশ করে থাকে, আহলে হাদীসরা যেমন ফিকাহ অস্বীকার করে নিজেদেরকে হাদীসের অনুসারী প্রকাশ করে থাকে, ঠিক তেমনি বাতিল আকিদার অনুসারী হয়েও তথাকথিত সালাফীরা নিজেদেরকে সহীহ আকিদার দাবী করে। অথচ বাস্তবে তারা সহীহ আকিদা থেকে যোজন যোজন দূরে। যেমন আহলে কুরআন সম্প্রদায় কুরআনের অনুসরণ থেকে বন্চিত, আহলে হাদীস সম্প্রদায় যেমন হাদীস অনুসরণের দাবী করেও হাদীস অস্বীকারকারীদের ভূমিকায় অবতীর্ণ ঠিক তেমনি সালাফে সালেহীনের আকিদার অনুসরণে দাবীদার সালাফী সম্প্রদায় বিশুদ্ধ আকিদা থেকে দূরে অবস্থিত।
হুজুর আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
মাশা আল্লাহ খুব ই সুন্দর আলোচনা করছেন আপনি হুজুর এই জন্য ই আমি আপনাকে খুব ই ভালো বাসি সেটা আল্লাহর জন্য প্রিয় হুজুর 🤲🤲🤲🤲
সময়ের সেরা বক্তব্য 😊🥰🥰🥰🥰
Maa shaaa Allah.zajakallahu khoiron.
Alhamdulillah , Vai so nice
হুজুরের বয়ান অনেক ভাল লাগে।
Alhamdulillah onk valo legeche..
Poran joray gelo
সত্য কথা বলার জন্য আপনাকে ভালোবাসি। ❤❤❤
জাজাকাল্লাহ খাইরান ❤❤
প্রিয় রাহবার❤ আল্লাহর জন্য আপনাকে ভালোবাশি 🫶🥰
মাশা আল্লাহ কথা গোলো সর্নের মতো দামী
ঠিক বলেছেন হুজুর আমিও আপনার সাথে এক মত ঠিক বলেছেন হুজুর আবু তহা আদনান হুজুর আমিও ওনার সাথে এক মত।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি আলোচনা।❤️
হুজুর গন তারা একে অপরকে হিংসা মূলক সমালোচনা না করে তারা সকলে একে অপরের ভুল না ধরে একান্তে বসে ভুল সংশোধন করতে হবে ।
সহমত
যারা ইসরাইলের পক্ষে তাদের উপর আমরা হাগু করি
খুব ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে
আল্লাহর জন্য আপনাকে ভালোবাসি
আল্লাহর জন্য আবুত্বোহাআদনান ও আলীহাসান ওসামা কে ভালবাসি।
আমিন,,,
মাশা-আল্লাহ,
সুন্দর আলোচনা ❤
Alhamdulillah very useful knowledgeable discussion.
বক্তব্যে মনটা ভরে গেল।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ বিসমিল্লাহ মাশাল্লাহ আপনি ও ঠিক ও আদনান ও ঠিক।
Alhamdulillah.Abu tohake support kori.
খুব সাহসী আলী হাসান ওসামা হুজুর ❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর বয়ান❤
সময়োপযোগী গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা
Alhamdulillah , Alhamdulillah best expression.
আবু ত্বহা 🥰🥰 আমাদের যুবক দের বড় ভাই 🥰🥰
🤣🤣🤣🤣😂😂
হুজুরের বক্তব্য এত ভালো লাগে কেরে
Masallah onek sundor alochona
মাশা-আল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ একে বলে হক্কানী আলেম
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা।
Allah
Huzur : Alhamdulillah khub valo laglo...accurate explanation.....
জাযাকআল্লাহ খাইরান।
মাশআল্লাহ সুন্দর আলোচনা
মাশ আল্লাহ ❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ
জাযাকাল্লাহ খাইরান
প্রিয় শায়েখ 😊😊
Mash Allah, Mash Allah
Love you for Allah.
আমীন।
আলহামদুলিল্লাহ্
আবু ত্বহা হুজুরের সাথে 100% সহমত।❤
আপনার আদনান হুজুর কয়টা জিহাদ করছে...?... অন লাইনে যুদ্ধ করা আর জিহাদের ময়দানে যুদ্ধ করা এক নয়...
@@user-zz9lr4dp5i বাঙালি আহলে হাদীস কয়টা জিহাদ করছে ? ওহ, ওদেরতো জিহাদের নাম শুনলেই পিছন জ্বলে !
আবুত্বহা অনলাইনে মুসলমানদের জীহাদ, পলিটিক্স, সহ সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সতর্ক করছেন, যার ফলে মুসলমানদের দুনিয়াবি এবং ইসলামী উভয় জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইহুদী খৃষ্টানরা আগেই গাজওয়াতুল হিন্দ/ আখেরি জামানার যুদ্ধগুলার জন্য প্রস্তত অথচ আমরা ইসলামের ফরজ বিধান জিহাদের ব্যাপারে গাফেল, এটাইতো ওরা চায়। যারা জিহাদ বিরোধী কথা বলে নিঃসন্দেহে এরা ইহুদীদের দালাল।।
@@user-zz9lr4dp5i কিছু শায়েখদেরতো প্রতিবাদের জি-হা দ করারও সাহস হয় না, আদনানের মত প্রতিবাদ করে জেলে যাওয়ার ভয়ে তো তাগুত- র - মো সাদ দের বিরুদ্ধে ধারাবাহিক কথা বলারই সহসই হয় না!
Thanks for good speech based on wisdom
Alhamdulillah.mashaallah jajhakallah alihachan osamake