আমি ফাতেমাকে ভালোবাসি।ফাতেমা❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
এসব লিখলে একটা মেয়ের সম্মান নষ্ট হয়। আর নষ্ট হয় আপনার ব্যক্তিত্ব। মেয়েরা ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন ছেলেদের পছন্দ করে আর ব্যক্তিত্বহীনদের করে ঘৃনা। আপনি নিশ্চয়ই চান না যে, উনার সম্মান নষ্ট হোক ? ডিলিট করে ফেলেন।
৪)এবং উপরে কষ্ট সম্পর্কিত যতগুলো কথা আল্লাহ বলেছেন, আপনি প্রতিটা মানুষের জীবনের সাথে ১০০% মিল পাবেন।একটা শব্দ ও আল্লাহ ভুল বলে নি।আর এজন্যই আমি বারবার বলি আল্লাহ এর কথার সঙ্গে বাস্তব সম্পূর্ণভাবে মিলে যায়। আর আপনারা এসব মানেন না বলে যখন কেউ আপনাদের প্রশ্ন করে যে 👉অমুক তো খুব ভালো মানুষ তাহলে ওর এতবড় বিপদ আসলো কেনো? তখন আপনাদের এন্সার হয় 👉কোনো না কোনো জন্মের পাপ।কিন্তু সেটা কি আর কোন জন্মে করা কিছু ই বলতে পারেন না।অন্ধকারে ঢিল ছোড়ার মত এন্সার হল👉কোনো না কোনো জন্মের পাপ।যেমন আগের দিন বলেছিলাম "মারিয়ানা ট্রেঞ্চ " এ আমার প্রাসাদ আছে"।খুঁজতে যাওয়া ও যাবে না, মিথ্যা ও প্রমান হবে না,,লে হালুয়া টাইপ😊। এখন আমি জানি আপনি আবারো প্রশ্ন করবেন যে তাহলে আল্লাহ কেনো পশু- পাখিদের কষ্ট দেয়? কেনো পশু মরলো?ব্লা ব্লা। এর এন্সার হচ্ছে 👉পবিএ কোরআনে মহান আল্লাহ বলেছেন 👉আকাশে ওঠা আর জমিনে বিচরন করা প্রতিটা প্রানী ই হচ্ছে আলাদা জাত।তো আলাদা জাত হলে ও ওদের যেহেতু আল্লাহ কোনো দায়িত্ব দিয়ে পাঠায় নি তাই ওদের বিচারকার্য হবে না।আর এজন্য আমরা বলে থাকি ওরা নিস্পাপ।ওরা নিস্পাপ হলে ও ওদের জাত এর মধ্যে কিন্তু ওদের নিজস্ব বুঝ আছে।ওরা ও কথা বলে,ওদের ভাবের আদান-প্রদান হয়,কিন্তু সেটা বোঝার ক্ষমতা আল্লাহ আমাদের দেয় নি।আল্লাহ ওদের দায়িত্ব দেয় নি কিন্তু সেন্স দিয়েছে।এখন সেই থেকে সেও অপরাধ করে তবে সেটা মানুষের সঙ্গে নয়,পশুর সঙ্গে ই।আর সেজন্য মহান আল্লাহ কোরআনে এটা ও বলেছে যে, ওদের শেষ বিচারের দিন ওঠানো হবে এবং এক শিংওয়ালা পশু ও শিংবিহীন পশু কে আঘাত করে তাহলে তাঁকে সেদিন সেই প্রতিশোধ নেয়ার সুযোগ করে দেয়া হবে।তাহলে বুঝতে হবে পশুরা পশুদের সঙ্গে অন্যায় করে আর আমরা সেটা দেখতে ও পাই কিন্তু।কিন্তু মানুষের সঙ্গে করে না পার্থক্য এটাই। আর যেহেতু ওদের বিচার মানুষের মত হবে না সেইহেতু আমরা বলে থাকি যে ওরা নিস্পাপ। আবার আল্লাহ পবিএ কোরআনে এটাও বলেছে তিনি কারো উপর তাঁর সাধ্যের চেয়ে বেশি বোঝা চাপিয়ে দেন না।বোঝা বলতে এখানে তিনি কষ্ট বা পরীক্ষা বোঝাচ্ছেন।তাহলে যে পশুটা আজকে ভূমিকম্পে মারা গেল, সেখানে বুঝতে হবে ও এটারই প্রাপ্য।এবং ওর যেহেতু বিশেষ কোনো পাপ নেই তাই বিশেষ কষ্ট হবেও না।যেটা আপনি বৈষ্ণব দের ক্ষেএে বিশ্বাস করেন যে যতটুকু অপরাধ ততটুকু কষ্ট। ব্যাপারটা সেরকমই।অথবা এভাবে মৃত্যু ওর ভাগ্যে ছিল।কারন আমি আগেও বলেছি যে,ভাগ্য জিনিসটাকে বিশ্বাস করা ঈমানের স্তম্ভ।অর্থাৎ আমাদেরকে ভাগ্যে বিশ্বাস রাখতে হয়।অর্থাৎ আপনি পরিশ্রম করে সেটাই পাবেন যেটা আপনার ভাগ্যে ছিল। এখন যদি আবার এটা বলেন যে,সবার ভাগ্য এক নয় কেনো? তাহলে সবার ভাগ্য এক এজন্য নয় কারন পৃথিবীর প্রতিটা মানুষকে একই যোগ্যতা দিয়ে তৈরি করা হয় নি।সবার যোগ্যতা,সবার ভাগ্য,সবার চেহারা,সবার কর্ম,সবার সম্পদ যদি একই রকম হয় তাহলে এই পৃথিবীকে পরীক্ষা ক্ষেত্র কোনোভাবে ই বলা যাবে না।পরীক্ষা ক্ষেএ কে আল্লাহ ঠিক পরীক্ষার ক্ষেএ করেই সাজিয়েছেন। কোনো ১৯-২০ হয়নি একদম ১০০ তে ১০০। এখানে আরো একটা ব্যাপার বুঝতে হবে সেটা হলো ভাগ্য এক নয়।কিন্তু বিচার কিন্তু নিরপেক্ষ। এবং সেটা কিরকম সেটা ও বলি।ধরুন এই দুনিয়াতে যার বিশাল অর্থ হয় সে পাপ ও বেশি করে তাই তাঁর হিসাব হবে কঠিন।অপরপক্ষে যার অর্থ কম,কষ্ট বেশি করেছে তাঁর বিচার অনেক সহজ হবে।যেমন হয় পরীক্ষার সময়,প্রশ্ন কঠিন হলে টিচার খাতা বেশ সহজ করে দেখেন আবার প্রশ্ন সহজ হলে টিচার খাতা কঠিন করে দেখেন। এবং পরিশেষে যেটা হবে পাপ - পূন্য কাটাকাটি করে যে জান্নাতে যাবে না তাঁর শাস্তি শেষ হলে আল্লাহ তাঁকে ও জান্নাত প্রদান করবেন।তার মানে একদিন সবাই জান্নাতী হবো ইনশাআল্লাহ। তাহলে বলুন তো আল্লাহ এর সিস্টেম টা কও সুন্দর। পরীক্ষার সময় পরীক্ষা নিয়েছে।সুন্দর মত ফল ও দিয়েছে।যে জান্নাত পেল সেতো পেলোই যে পেলো না শাস্তির শেষে তাঁরাও সেই জান্নাতে যাবে। তাহলে আল্লাহ কে দয়ালু আর নিরপেক্ষ বিচারক না বলার কোনো অবকাশই নেই। এরপর যদি বলেন তাহলে বিধর্মী দের কি হবে? বিধর্মী দের তো বিচারই হবে না।তাঁরা দুনিয়াতে ভালো কাজ করলে তাঁর ফলটা ও আল্লাহ দুনিয়াতেই দিয়ে দিবেন।তাঁরা অবাধ্য হওয়া স্বও্বেও তাদের ধন- মান - প্রাচুর্য তিনি কম দেন না।তাঁরা তাদের ভালোর ফল দুনিয়াতে পাবে। কিন্তু বিধর্মী দের বিচার হবে না।তাঁরা বিনা হিসাবে জাহান্নামে যাবে।আর তাঁরা অবশ্যই সেটারই উপোযুক্ত। কারন আল্লাহ মহান স্রস্টা তাই তিনি যার জন্য যেটা নির্ধারণ করেছেন সেটাই সঠিক।
ইসলাম(একঈশ্বরবাদী)- আল্লাহ আদি হতে বিদ্যমান ছিল (যদিও কিছু কিছু মুসলিম সম্প্রদায় মতে আল্লার সাথে মহাসাগর ও আদি হতে বিদ্যমান)। অনন্ত কাল ধরে আল্লাহর আত্মা মহাশুন্যে ভেসে বেড়াচ্ছিল হটাৎ করে আল্লাহর সৃষ্টির ইচ্ছা হলো ও তার মনে হলো কেউ যদি আমার দাসত্ত করতো, আমার প্রশংসা করতো। আল্লাহ তার অহংকার, দাম্ভিকতা ও শক্তি প্রকাশ করার জর্ন্য সব সৃষ্টি করেছেন। সব সৃষ্টির মর্ধে শুধু জীন, মানব ও দানবের নিজস্ব ইচ্ছা আছে অন্য কোনো সৃষ্টির নিজস্ব ইচ্ছা নেই। আল্লাহ বলেন কোরআনে: তুমি আমার (আল্লাহর) এবাদত করো আর না করো তাতে আমার কিছু যায় আসেনা, আমার এবাদত করার জর্ন্য অসংখ্য ফেরেস্তা রয়েছে। তুমি আমার এবাদত করলে তোমার ভালো তুমি জান্নাতে যেতে পারবে, আর আমার এবাদত না করলে তোমার খারাপ তুমি জাহান্নামে যাবে। আল্লাহ আরো বলেন: আমার সৃষ্টির মর্ধে যারা আমার গোলামী করবে তারা আমার ভালোবাসা পাবে, যারা আমার সাথে অহংকার করবে তারা আমার আজাব পাবে। আল্লাহকে ভয় পেলে আল্লাহ বেশি খুশি হয়, আল্লাহকে ভালোবাসার থেকে। আল্লাহ বলেন: অহংকার আমার (আল্লাহর) ভূষণ। আমি যাকে ইচ্ছে খমা করবো আমার কিছুই যায় আসেনা কে কি ভাবলো। আল্লাহ তার সৃষ্টিকে তখনই গুরুত্ব দেয় যখন তার সৃষ্টি তাকে ভয় পায়, যখন সৃষ্টি অবাধ্য হয় আল্লাহ তখন তার আজব নাজিল করে। আল্লাহ কাওকে সত্যিকারের ভালোবাসেনা যদি সত্যিকারের ভালোবাসতো তাহলে আল্লাহ তার নবীকে বলতে পারতো না যে, হে নবী আপনি বলে দিন যদি আমি(মোহাম্মদ) ও যদি শিরক করি আল্লাহ তাহলে আমাকে(মোহাম্মদকে) ও অনন্ত জাহান্নামে দিবে। আল্লাহ একদিন সব সৃষ্টিকে বলবে, তোমার আমার এবাদত করো আর না করো, আমি তোমাদের আমার গুলামি করার জর্ন্যই শুধু সৃষ্টি করেছি। আল্লাহ নিজেকে ছাড়া আর কাওকে সত্যিকারের ভালো বাসেননা।
@@Akash-ms2buআপনি রেফারেন্স দিয়ে কথা বলুন।আমি ও জানি মহান আল্লাহ কোথায় বলেছে আর কি বলেছে।কোরআন এর প্রতিটা লাইন কোন না কোনো ঘটনার প্রেক্ষিতে। তাই আপনি যেভাবে লাইনগুলো বলছেন আর যে ব্যাখ্যা করলেন তা ১০০০০% ভুল। আপনাকে ভুল প্রমান করতে আমার ১ মি সময় লাগবে বললে ও বেশি বলা হবে।
@@Akash-ms2buআপনি বলছেন আপনার কোরআন পড়ে ধারণা হয়েছে,তাহলে রেফারেন্স দিলেন না কেনো? আমি জানি পবিএ কোরআনে বিস্তারিত থাকবে না।কোরআনের ব্যাখ্যা হাদীস। কিন্তু আপনি যেসব তথ্য প্রভাইড করেছেন এসব কোনো হাফেজ বলবে না।আপনি যেখান থেকে শুনেছেন তাঁরা প্রকৃত সুন্নীর বাইরের আলাদা দল।যাদের কে আসলে বলা হয় পোশাকী মুসলমান। এরা হয় বাউল সমাজের হয় অথবা হয় মাজার ব্যবসায়ী, অথবা পীরতন্ত্রে বিশ্বাসী।এসবের অধিকাংশ ই অশিক্ষিত এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন। পীর তাঁর কেলমা দেখায় জ্বীন কে আয়ও্ব করে আর শিষ্য ভাবে পীর ই সব।এগুলোকে ধরে ঘড়ি বন্ধ করে পেটানো উচিত।আর এসব শুনে বিধর্মী রা কোরআন নিয়ে যতসব বানোয়াটি কথা বলে বেড়ায়। এই যে আপনি বললেন আল্লাহ এর আত্মা মহাশূন্যে ভেসে বেড়াচ্ছিল হঠাৎ করে আল্লাহ এর সৃষ্টির ইচ্ছা হলো👈এর চেয়ে বড় হাস্যকর কথা দ্বিতীয়টা হয় না,,,,শুধু আপনি না পৃথিবীর একটা মানুষ এই কথা পবিএ কোরআন ও হাদীস থেকে রেফারেন্স দিতে পারবে না।১০০% ভুল কথা। আপনি বলেছেন আল্লাহ তার অহংকার আর দাম্ভিকতা প্রকাশ করতে সৃষ্টি করেছেন।অবশ্যই আল্লাহ অহংকারী।অহংকার আল্লাহ এর পোশাক।এটা বিশুদ্ধ হাদীসে ও এসেছে।এখন অহংকার আল্লাহ করবে না তো কি মানুষ করবে? অহংকারীর পতন হয় ই এজন্য কারন এটা আল্লাহ এর করা সাজে মানুষের নয়।আল্লাহ মানুষকে অহংকার করতে এজন্যই বার বার সাবধান করেছেন।অহংকার আল্লাহ এর আছে এবং এটা শুধু মাএ ওনাকেই মানায়।কিন্তু সৃষ্টি তিনি অহংকার দেখাতে করে নি।সৃষ্টি করেছে তাঁর ইবাদত করার জন্য।এটা স্রস্টার ইচ্ছা হতেই পারে।সমস্ত ক্ষমতার অদ্বিতীয় মালিক যিনি তাঁর ইবাদত পাওয়ার ইচ্ছা হতেই পারে। আপনি বলেছেন,পবিএ কোরআনে নাকি আল্লাহ বলেছেন👉তুমি আমার ইবাদত করো আর না করো এতে আমার কিছু যায় আসে না👈মূলত এভাবে আল্লাহ কথাই বলেন না।তাই এটা ও ভুল। আল্লাহ ভয় পেলে বেশি খুশী হয় ভালোবাসার থেকে।এটা আপনার নিজস্ব চিন্তা, আল্লাহ বলেনি।স্রস্টার দয়ার শেষ নেই।প্রচন্ড পাপী ও যদি আল্লাহ এর কাছ থেকে দয়ার আশা করে তাহলে আল্লাহ মাফ করে দেন।পবিএ কোরআনে যতবার শাস্তির কথা বলা হয়েছে তাঁর অধিকবার ক্ষমার কথা বলা হয়েছে।তাহলে বুঝতে হবে আল্লাহ কে ভালোবাসা জরুরী এবং ভয় করা ও।আল্লাহ ভীতি অর্থাৎ আল্লাহ এর দেয়া শাস্তি কে ভয় না পেলে কেউ ঈমানদার হতে পারে? কৃষ্ণ ভয় দেয় নি ৮৪ লক্ষ যোনী ভ্রমনের? তারপর ও তাঁর এত প্রেম কোথায় পান,( বাকীটা আর বললাম না থাক)। আপনি বলেছেন,হে নবী আপনি বলে দিন যে যদি আমি( মোহাম্মদ সা) ও যদি শিরক করি আল্লাহ তাহলে আমাকে ও অনন্ত জাহান্নামে দিবে।👈এতগুলো কথার মধ্যে এটা ঠিক ছিল।আর এটা দিয়ে আল্লাহ সমতা বুঝিয়েছে।এতে বোঝা যায় নবীরা পবিএ ছিল বলেই জান্নাতে যাবে না হলে তিনারা ছাড় পেতেন না।কিন্তু আপনি এখানে ও বাজে ব্যাখ্যা করতে ছাড়েন নি। আল্লাহ এর আরশ আগে পানির উপরে ছিল👈এই তথ্য টি সঠিক। এবার নিশ্চিয়ই বুঝতে পেরেছেন কেনো আপনার ৯৫% কথাকে আমি ভুল বলে ৫% কে সঠিক বলেছি? আই থিঙ্ক সো।
@@premanjandas6955 টু দ্য তেই বলতেছি।আপনার মাথা ঠিক না।আপনার সব কথা ভুল। ইসলাম আপনি জানেন না,বুঝেন ও না।আপনি জেনে নেন বুঝে নেন ফাতেমা মাতাজ্বীর কাছে থেইকা।মাতাজ্বী কোনো কথা ভুল বলে নাই।
@@premanjandas6955 জহুরী জহর চেনে, শুকরে চেনে কচু, সবই বুঝলাম। কিন্তু আপনার এক অতি প্রিয় ভক্ত তো আপনাকে মিথ্যে বানিয়ে গেলো। আপনি আপনার এক ভিডিওতে বলেছেন, রামচন্দ্র কৃষ্ণ মাংস খেয়েছে। আবার অন্য এক ভিডিওতে বলেছিলেন কৃষ্ণ মানুষের মাংস খেয়ে ছিল এবং তার দাঁতের ফাঁকে সেই মাংস লেগে ছিল। কথাটা খুব মজা করে অতি উৎসাহ নিয়েই বলছিলেন। বাট, আপনার এই অতি প্রিয় ভক্ত তো আমাকে বলে গেলো, ভগবান কস্মিনকালেও মাংস খায়নি। মানুষের মাংস খেয়ে ছিল সেটাও মানতে নারাজ। তাহলে বলুন, আপনি কিসের পন্ডিত ?
হরে কৃষ্ণ 🌹🙏🙏🙏🙏
Hare Krishna🙏🙏🙏🙏
হরে কৃষ্ণ প্রভু
আমি ফাতেমাকে ভালোবাসি।ফাতেমা❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
এসব লিখলে একটা মেয়ের সম্মান নষ্ট হয়।
আর নষ্ট হয় আপনার ব্যক্তিত্ব।
মেয়েরা ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন ছেলেদের পছন্দ করে আর ব্যক্তিত্বহীনদের করে ঘৃনা।
আপনি নিশ্চয়ই চান না যে, উনার সম্মান নষ্ট হোক ?
ডিলিট করে ফেলেন।
Hare Krishna hare Krishna
৪)এবং উপরে কষ্ট সম্পর্কিত যতগুলো কথা আল্লাহ বলেছেন, আপনি প্রতিটা মানুষের জীবনের সাথে ১০০% মিল পাবেন।একটা শব্দ ও আল্লাহ ভুল বলে নি।আর এজন্যই আমি বারবার বলি আল্লাহ এর কথার সঙ্গে বাস্তব সম্পূর্ণভাবে মিলে যায়।
আর আপনারা এসব মানেন না বলে যখন কেউ আপনাদের প্রশ্ন করে যে 👉অমুক তো খুব ভালো মানুষ তাহলে ওর এতবড় বিপদ আসলো কেনো? তখন আপনাদের এন্সার হয় 👉কোনো না কোনো জন্মের পাপ।কিন্তু সেটা কি আর কোন জন্মে করা কিছু ই বলতে পারেন না।অন্ধকারে ঢিল ছোড়ার মত এন্সার হল👉কোনো না কোনো জন্মের পাপ।যেমন আগের দিন বলেছিলাম "মারিয়ানা ট্রেঞ্চ " এ আমার প্রাসাদ আছে"।খুঁজতে যাওয়া ও যাবে না, মিথ্যা ও প্রমান হবে না,,লে হালুয়া টাইপ😊।
এখন আমি জানি আপনি আবারো প্রশ্ন করবেন যে তাহলে আল্লাহ কেনো পশু- পাখিদের কষ্ট দেয়? কেনো পশু মরলো?ব্লা ব্লা।
এর এন্সার হচ্ছে 👉পবিএ কোরআনে মহান আল্লাহ বলেছেন 👉আকাশে ওঠা আর জমিনে বিচরন করা প্রতিটা প্রানী ই হচ্ছে আলাদা জাত।তো আলাদা জাত হলে ও ওদের যেহেতু আল্লাহ কোনো দায়িত্ব দিয়ে পাঠায় নি তাই ওদের বিচারকার্য হবে না।আর এজন্য আমরা বলে থাকি ওরা নিস্পাপ।ওরা নিস্পাপ হলে ও ওদের জাত এর মধ্যে কিন্তু ওদের নিজস্ব বুঝ আছে।ওরা ও কথা বলে,ওদের ভাবের আদান-প্রদান হয়,কিন্তু সেটা বোঝার ক্ষমতা আল্লাহ আমাদের দেয় নি।আল্লাহ ওদের দায়িত্ব দেয় নি কিন্তু সেন্স দিয়েছে।এখন সেই থেকে সেও অপরাধ করে তবে সেটা মানুষের সঙ্গে নয়,পশুর সঙ্গে ই।আর সেজন্য মহান আল্লাহ কোরআনে এটা ও বলেছে যে, ওদের শেষ বিচারের দিন ওঠানো হবে এবং এক শিংওয়ালা পশু ও শিংবিহীন পশু কে আঘাত করে তাহলে তাঁকে সেদিন সেই প্রতিশোধ নেয়ার সুযোগ করে দেয়া হবে।তাহলে বুঝতে হবে পশুরা পশুদের সঙ্গে অন্যায় করে আর আমরা সেটা দেখতে ও পাই কিন্তু।কিন্তু মানুষের সঙ্গে করে না পার্থক্য এটাই।
আর যেহেতু ওদের বিচার মানুষের মত হবে না সেইহেতু আমরা বলে থাকি যে ওরা নিস্পাপ।
আবার আল্লাহ পবিএ কোরআনে এটাও বলেছে তিনি কারো উপর তাঁর সাধ্যের চেয়ে বেশি বোঝা চাপিয়ে দেন না।বোঝা বলতে এখানে তিনি কষ্ট বা পরীক্ষা বোঝাচ্ছেন।তাহলে যে পশুটা আজকে ভূমিকম্পে মারা গেল, সেখানে বুঝতে হবে ও এটারই প্রাপ্য।এবং ওর যেহেতু বিশেষ কোনো পাপ নেই তাই বিশেষ কষ্ট হবেও না।যেটা আপনি বৈষ্ণব দের ক্ষেএে বিশ্বাস করেন যে যতটুকু অপরাধ ততটুকু কষ্ট। ব্যাপারটা সেরকমই।অথবা এভাবে মৃত্যু ওর ভাগ্যে ছিল।কারন আমি আগেও বলেছি যে,ভাগ্য জিনিসটাকে বিশ্বাস করা ঈমানের স্তম্ভ।অর্থাৎ আমাদেরকে ভাগ্যে বিশ্বাস রাখতে হয়।অর্থাৎ আপনি পরিশ্রম করে সেটাই পাবেন যেটা আপনার ভাগ্যে ছিল।
এখন যদি আবার এটা বলেন যে,সবার ভাগ্য এক নয় কেনো? তাহলে সবার ভাগ্য এক এজন্য নয় কারন পৃথিবীর প্রতিটা মানুষকে একই যোগ্যতা দিয়ে তৈরি করা হয় নি।সবার যোগ্যতা,সবার ভাগ্য,সবার চেহারা,সবার কর্ম,সবার সম্পদ যদি একই রকম হয় তাহলে এই পৃথিবীকে পরীক্ষা ক্ষেত্র কোনোভাবে ই বলা যাবে না।পরীক্ষা ক্ষেএ কে আল্লাহ ঠিক পরীক্ষার ক্ষেএ করেই সাজিয়েছেন। কোনো ১৯-২০ হয়নি একদম ১০০ তে ১০০।
এখানে আরো একটা ব্যাপার বুঝতে হবে সেটা হলো ভাগ্য এক নয়।কিন্তু বিচার কিন্তু নিরপেক্ষ। এবং সেটা কিরকম সেটা ও বলি।ধরুন এই দুনিয়াতে যার বিশাল অর্থ হয় সে পাপ ও বেশি করে তাই তাঁর হিসাব হবে কঠিন।অপরপক্ষে যার অর্থ কম,কষ্ট বেশি করেছে তাঁর বিচার অনেক সহজ হবে।যেমন হয় পরীক্ষার সময়,প্রশ্ন কঠিন হলে টিচার খাতা বেশ সহজ করে দেখেন আবার প্রশ্ন সহজ হলে টিচার খাতা কঠিন করে দেখেন।
এবং পরিশেষে যেটা হবে পাপ - পূন্য কাটাকাটি করে যে জান্নাতে যাবে না তাঁর শাস্তি শেষ হলে আল্লাহ তাঁকে ও জান্নাত প্রদান করবেন।তার মানে একদিন সবাই জান্নাতী হবো ইনশাআল্লাহ। তাহলে বলুন তো আল্লাহ এর সিস্টেম টা কও সুন্দর। পরীক্ষার সময় পরীক্ষা নিয়েছে।সুন্দর মত ফল ও দিয়েছে।যে জান্নাত পেল সেতো পেলোই যে পেলো না শাস্তির শেষে তাঁরাও সেই জান্নাতে যাবে।
তাহলে আল্লাহ কে দয়ালু আর নিরপেক্ষ বিচারক না বলার কোনো অবকাশই নেই।
এরপর যদি বলেন তাহলে বিধর্মী দের কি হবে? বিধর্মী দের তো বিচারই হবে না।তাঁরা দুনিয়াতে ভালো কাজ করলে তাঁর ফলটা ও আল্লাহ দুনিয়াতেই দিয়ে দিবেন।তাঁরা অবাধ্য হওয়া স্বও্বেও তাদের ধন- মান - প্রাচুর্য তিনি কম দেন না।তাঁরা তাদের ভালোর ফল দুনিয়াতে পাবে।
কিন্তু বিধর্মী দের বিচার হবে না।তাঁরা বিনা হিসাবে জাহান্নামে যাবে।আর তাঁরা অবশ্যই সেটারই উপোযুক্ত। কারন আল্লাহ মহান স্রস্টা তাই তিনি যার জন্য যেটা নির্ধারণ করেছেন সেটাই সঠিক।
ইসলাম(একঈশ্বরবাদী)- আল্লাহ আদি হতে বিদ্যমান ছিল (যদিও কিছু কিছু মুসলিম সম্প্রদায় মতে আল্লার সাথে মহাসাগর ও আদি হতে বিদ্যমান)।
অনন্ত কাল ধরে আল্লাহর আত্মা মহাশুন্যে ভেসে বেড়াচ্ছিল হটাৎ করে আল্লাহর সৃষ্টির ইচ্ছা হলো ও তার মনে হলো কেউ যদি আমার দাসত্ত করতো, আমার প্রশংসা করতো। আল্লাহ তার অহংকার, দাম্ভিকতা ও শক্তি প্রকাশ করার জর্ন্য সব সৃষ্টি করেছেন। সব সৃষ্টির মর্ধে শুধু জীন, মানব ও দানবের নিজস্ব ইচ্ছা আছে অন্য কোনো সৃষ্টির নিজস্ব ইচ্ছা নেই।
আল্লাহ বলেন কোরআনে: তুমি আমার (আল্লাহর) এবাদত করো আর না করো তাতে আমার কিছু যায় আসেনা, আমার এবাদত করার জর্ন্য অসংখ্য ফেরেস্তা রয়েছে। তুমি আমার এবাদত করলে তোমার ভালো তুমি জান্নাতে যেতে পারবে, আর আমার এবাদত না করলে তোমার খারাপ তুমি জাহান্নামে যাবে।
আল্লাহ আরো বলেন: আমার সৃষ্টির মর্ধে যারা আমার গোলামী করবে তারা আমার ভালোবাসা পাবে, যারা আমার সাথে অহংকার করবে তারা আমার আজাব পাবে।
আল্লাহকে ভয় পেলে আল্লাহ বেশি খুশি হয়, আল্লাহকে ভালোবাসার থেকে।
আল্লাহ বলেন: অহংকার আমার (আল্লাহর) ভূষণ। আমি যাকে ইচ্ছে খমা করবো আমার কিছুই যায় আসেনা কে কি ভাবলো। আল্লাহ তার সৃষ্টিকে তখনই গুরুত্ব দেয় যখন তার সৃষ্টি তাকে ভয় পায়, যখন সৃষ্টি অবাধ্য হয় আল্লাহ তখন তার আজব নাজিল করে।
আল্লাহ কাওকে সত্যিকারের ভালোবাসেনা যদি সত্যিকারের ভালোবাসতো তাহলে আল্লাহ তার নবীকে বলতে পারতো না যে, হে নবী আপনি বলে দিন যদি আমি(মোহাম্মদ) ও যদি শিরক করি আল্লাহ তাহলে আমাকে(মোহাম্মদকে) ও অনন্ত জাহান্নামে দিবে।
আল্লাহ একদিন সব সৃষ্টিকে বলবে, তোমার আমার এবাদত করো আর না করো, আমি তোমাদের আমার গুলামি করার জর্ন্যই শুধু সৃষ্টি করেছি। আল্লাহ নিজেকে ছাড়া আর কাওকে সত্যিকারের ভালো বাসেননা।
@@Akash-ms2buআপনি রেফারেন্স দিয়ে কথা বলুন।আমি ও জানি মহান আল্লাহ কোথায় বলেছে আর কি বলেছে।কোরআন এর প্রতিটা লাইন কোন না কোনো ঘটনার প্রেক্ষিতে। তাই আপনি যেভাবে লাইনগুলো বলছেন আর যে ব্যাখ্যা করলেন তা ১০০০০% ভুল।
আপনাকে ভুল প্রমান করতে আমার ১ মি সময় লাগবে বললে ও বেশি বলা হবে।
@@Akash-ms2buআল্লাহ এর আত্মা মহাশূন্যে ভাসছিল👈এই হাইস্যকর কথা কি মহাশুন্য থেকে বহন করে নিয়ে আসছেন?
@@Akash-ms2buআপনি বলছেন আপনার কোরআন পড়ে ধারণা হয়েছে,তাহলে রেফারেন্স দিলেন না কেনো? আমি জানি পবিএ কোরআনে বিস্তারিত থাকবে না।কোরআনের ব্যাখ্যা হাদীস। কিন্তু আপনি যেসব তথ্য প্রভাইড করেছেন এসব কোনো হাফেজ বলবে না।আপনি যেখান থেকে শুনেছেন তাঁরা প্রকৃত সুন্নীর বাইরের আলাদা দল।যাদের কে আসলে বলা হয় পোশাকী মুসলমান। এরা হয় বাউল সমাজের হয় অথবা হয় মাজার ব্যবসায়ী, অথবা পীরতন্ত্রে বিশ্বাসী।এসবের অধিকাংশ ই অশিক্ষিত এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন।
পীর তাঁর কেলমা দেখায় জ্বীন কে আয়ও্ব করে আর শিষ্য ভাবে পীর ই সব।এগুলোকে ধরে ঘড়ি বন্ধ করে পেটানো উচিত।আর এসব শুনে বিধর্মী রা কোরআন নিয়ে যতসব বানোয়াটি কথা বলে বেড়ায়।
এই যে আপনি বললেন আল্লাহ এর আত্মা মহাশূন্যে ভেসে বেড়াচ্ছিল হঠাৎ করে আল্লাহ এর সৃষ্টির ইচ্ছা হলো👈এর চেয়ে বড় হাস্যকর কথা দ্বিতীয়টা হয় না,,,,শুধু আপনি না পৃথিবীর একটা মানুষ এই কথা পবিএ কোরআন ও হাদীস থেকে রেফারেন্স দিতে পারবে না।১০০% ভুল কথা।
আপনি বলেছেন আল্লাহ তার অহংকার আর দাম্ভিকতা প্রকাশ করতে সৃষ্টি করেছেন।অবশ্যই আল্লাহ অহংকারী।অহংকার আল্লাহ এর পোশাক।এটা বিশুদ্ধ হাদীসে ও এসেছে।এখন অহংকার আল্লাহ করবে না তো কি মানুষ করবে? অহংকারীর পতন হয় ই এজন্য কারন এটা আল্লাহ এর করা সাজে মানুষের নয়।আল্লাহ মানুষকে অহংকার করতে এজন্যই বার বার সাবধান করেছেন।অহংকার আল্লাহ এর আছে এবং এটা শুধু মাএ ওনাকেই মানায়।কিন্তু সৃষ্টি তিনি অহংকার দেখাতে করে নি।সৃষ্টি করেছে তাঁর ইবাদত করার জন্য।এটা স্রস্টার ইচ্ছা হতেই পারে।সমস্ত ক্ষমতার অদ্বিতীয় মালিক যিনি তাঁর ইবাদত পাওয়ার ইচ্ছা হতেই পারে।
আপনি বলেছেন,পবিএ কোরআনে নাকি আল্লাহ বলেছেন👉তুমি আমার ইবাদত করো আর না করো এতে আমার কিছু যায় আসে না👈মূলত এভাবে আল্লাহ কথাই বলেন না।তাই এটা ও ভুল।
আল্লাহ ভয় পেলে বেশি খুশী হয় ভালোবাসার থেকে।এটা আপনার নিজস্ব চিন্তা, আল্লাহ বলেনি।স্রস্টার দয়ার শেষ নেই।প্রচন্ড পাপী ও যদি আল্লাহ এর কাছ থেকে দয়ার আশা করে তাহলে আল্লাহ মাফ করে দেন।পবিএ কোরআনে যতবার শাস্তির কথা বলা হয়েছে তাঁর অধিকবার ক্ষমার কথা বলা হয়েছে।তাহলে বুঝতে হবে আল্লাহ কে ভালোবাসা জরুরী এবং ভয় করা ও।আল্লাহ ভীতি অর্থাৎ আল্লাহ এর দেয়া শাস্তি কে ভয় না পেলে কেউ ঈমানদার হতে পারে?
কৃষ্ণ ভয় দেয় নি ৮৪ লক্ষ যোনী ভ্রমনের? তারপর ও তাঁর এত প্রেম কোথায় পান,( বাকীটা আর বললাম না থাক)।
আপনি বলেছেন,হে নবী আপনি বলে দিন যে যদি আমি( মোহাম্মদ সা) ও যদি শিরক করি আল্লাহ তাহলে আমাকে ও অনন্ত জাহান্নামে দিবে।👈এতগুলো কথার মধ্যে এটা ঠিক ছিল।আর এটা দিয়ে আল্লাহ সমতা বুঝিয়েছে।এতে বোঝা যায় নবীরা পবিএ ছিল বলেই জান্নাতে যাবে না হলে তিনারা ছাড় পেতেন না।কিন্তু আপনি এখানে ও বাজে ব্যাখ্যা করতে ছাড়েন নি।
আল্লাহ এর আরশ আগে পানির উপরে ছিল👈এই তথ্য টি সঠিক।
এবার নিশ্চিয়ই বুঝতে পেরেছেন কেনো আপনার ৯৫% কথাকে আমি ভুল বলে ৫% কে সঠিক বলেছি?
আই থিঙ্ক সো।
@@Akash-ms2buযুক্তিতে না পারলে তুমাদের জাতিগত স্বভাবতই, অন্য টপিকে গিয়ে উলটাপালটা কথা বলা
Dandavad pronam prabhu
❤❤❤❤❤❤❤❤❤
hore dada........tumi kukor der jonno ekta bridda aacrom toeri koro
গভীর চিন্তা ওদের মাথায় ঢুকেই না।
@@premanjandas6955আপনার মাথা আবার আছে নাকি।সবই তো ভুল বলেন।ইসলাম জানেন না কিছু না পান্ডিত্য দেখান😂।
টু দ্য পয়েন্ট বলুন @@ShaylaAkhtar
@@premanjandas6955 টু দ্য তেই বলতেছি।আপনার মাথা ঠিক না।আপনার সব কথা ভুল। ইসলাম আপনি জানেন না,বুঝেন ও না।আপনি জেনে নেন বুঝে নেন ফাতেমা মাতাজ্বীর কাছে থেইকা।মাতাজ্বী কোনো কথা ভুল বলে নাই।
Hariboll hariboll hariboll hariboll hariboll hariboll hariboll hariboll hariboll hariboll
এই লোকটা কিভাবে পন্ডিত হইলো,বুঝলাম না😂।
পণ্ডিত পণ্ডিত চেনে। জহুরী জহর চেনে। টু দ্য পয়েন্ট উত্তর দিন। টু দ্য পয়েন্ট কথা বলুন।
@@premanjandas6955
জহুরী জহর চেনে, শুকরে চেনে কচু, সবই বুঝলাম।
কিন্তু আপনার এক অতি প্রিয় ভক্ত তো আপনাকে মিথ্যে বানিয়ে গেলো।
আপনি আপনার এক ভিডিওতে বলেছেন, রামচন্দ্র কৃষ্ণ মাংস খেয়েছে।
আবার অন্য এক ভিডিওতে বলেছিলেন কৃষ্ণ মানুষের মাংস খেয়ে ছিল এবং তার দাঁতের ফাঁকে সেই মাংস লেগে ছিল। কথাটা খুব মজা করে অতি উৎসাহ নিয়েই বলছিলেন।
বাট, আপনার এই অতি প্রিয় ভক্ত তো আমাকে বলে গেলো, ভগবান কস্মিনকালেও মাংস খায়নি।
মানুষের মাংস খেয়ে ছিল সেটাও মানতে নারাজ।
তাহলে বলুন, আপনি কিসের পন্ডিত ?
আপনাকে বুঝতে বলছে কে,মাতুলনী😂।নিজের চরকায় তেল দেন।
@@LALLA322মাতুলনী বলেন কেনো,ভদ্রতা জানেন না দেখছি।
@@ShaylaAkhtarআপনি ভদ্রতা জানলে পন্ডিতজ্বি কে এমন কথা বলতেন নাকি।