উগ্রবাদী গুরুজ্বী,,,,,,,,,,,কি দিয়ে শুরু করবো বলুন তো? সাথে এটা ও বলুন যে আর কতবার আপনাকে একই উওর দিবো? আসলেই বুঝতে পারেন না,নাকি বুঝে ও না বোঝার ভান করেন জানিনা।একই কথা,একই ব্যাখ্যা,আলোচনার সেই এক বিষয়বস্তু👉কৃষ্ন, কৃষ্ণ আর কৃষ্ণ। না মানে আপনি বলতেই পারেন কৃষ্ণ কে নিয়ে যতখুশি তত।কিন্তু আপনার আলোচনা শুনে মনে হয় কৃষ্ণ যেনো আপনাকে মোটা অংকের ঘুষ দিয়ে রেখেছে তাঁকে এক ও অদ্বিতীয় ঈশ্বর বানানোর জন্য😊। আপনি কি লক্ষ্য করেছেন কখনো যে আপনি কি বলেন? আপনি কি এটা ও লক্ষ্য করেছেন যে আপনি শুধু বলেই যান আর বলেই যান, কিন্তু আপনার বলার সাথে বাস্তব সত্যের কোনোই মিল পাওয়া যায় না,দালিলিক প্রমান তো ছেড়েই দিন। আপনার বলা কথাগুলো যদি সত্যি হত তাহলে প্রতিদিন ঘুম থেকেই উঠেই মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে আপনাকে একই টপিকের উপর বক্তব্য দিতে হতো না।প্রতিদিন বলতে হতো না কৃষ্ণর দুটো চোখ তাই আমাদের ও দুটো চোখ,কৃষ্ণর ৩২ খানা দাঁত তাই আমাদের ও ৩২ খানা দাঁত, কৃষ্ণ ঈশ্বর বাকী সব ভৃত্য। কৃষ্ণ কে নিয়ে এসব সিদ্ধান্ত শুধু আপনাদের। যারা কালী ভক্ত তাঁরা তো কালীকেই বলে সবার উপরে।শিব ভক্তরা বলে শিব উপরে।দূর্গা ভক্তরা বলে সে উপরে।যে যার ভক্ত সেই তাঁকে রেখে দেয় সবার উপরে(এক ভগবান এর উপরে আরেক ভগবান উঠতে উঠতে কোনদিন যেনো মাথাটা গিয়ে আকাশে ঠুপুশ করে বাড়ি খায় কে জানে,আমি তো চিন্তিত 🤔🤔🤔🤔🤔। আর বাকী সবাইকে টপকে গিয়ে ইসকন বসে পড়েছে কৃষ্ণ কে নিয়ে,তাঁকে একলা ঈশ্বর প্রমান করতে।যখনই শাস্ত্র থেকে ধরা খায় তখনই👉সুগার কোটিং স্টার্ট। যেমন👉 শাস্র খুললে দেখা যায় কৃষ্ণ দূর্গা পূঁজা করছে।দূর্গা তাঁকে বর দিচ্ছে। কোটিং👉দূর্গাই কৃষ্ণর আরেক রূপ।শাস্ত্র খুললে এটা ও পাওয়া যায় যে কৃষ্ণ গোবর্ধন পর্বত এর পূঁজা করছে।কোটিং👉গোবর্ধন কৃষ্ণের আরেক রূপ😊। এভাবে প্রশ্ন কর্তার প্রশ্নের শেষ নেই।আর বৈষ্ণব দের কোটিং এর ও শেষ নেই।এত এত ইলজিক্যাল এন্সার এনারা দেন বলেই সারাক্ষণ ভয়ে থাকে আর ঘুম থেকেই উঠেই স্টার্ট করে দেয় কৃষ্ণ কে স্রস্টা বানানোর ষড়যন্ত্রে। ষড়যন্ত্র ই বলবো।কেননা বৈষ্ণবরা এসব সিদ্ধান্ত মানুষের মধ্যে যেনো জোর করেই ঢুকিয়ে দেয়।কেউ এর অন্যথা বললেই নার্সারির বাচ্চাদের মত শুরু করে দেয় প্রতিযোগিতা। যেমন কেউ যদি এসে বলে "অমুক" হচ্ছে ভগবান।সঙ্গে সঙ্গে সর্বঘটের কাঁঠালী কলা( প্রভুপাদ) এর শিখিয়ে দেয়া উওর👉তোমার ভগবান কে বলো একটা টেবিল হাতে করে সাতদিন দাঁড়াতে, কৃষ্ণ তো গোবর্ধন ধরে দাঁড়িয়েছিল। একজন স্রস্টার দুইটা যোগ্যতা👉সে গোবর্ধন কেনো আঙুলে ধারন করে লাইটের খাম্বার মত দাঁড়িয়েছিল,আর বিশ্বরূপ দেখিয়েছিল। এসব যোগ্যতা বা এসব ভেলকি যে জাদুবিদ্যায় পারদর্শী মানুষ ও আরাম ছে দেখাতে পারে এই জ্ঞান টুকু ও এনাদের নেই।এর চেয়ে হাজারো গুন ক্ষমতা নিয়ে আল্লাহ তাঁর নবী ও রাসূলগন কে পাঠিয়েছে এবং যেসব ঐতিহাসিক ভাবেই প্রমানিত।তারপরও মুসলমান রা তাদের কে স্রস্টা বলে না। কারন স্রস্টা আর সৃষ্টির স্ট্যান্ডার এক নয়। বার বার আল্লাহ কে কটাক্ষ করেছেন।তাহলে আসুন দেখি কৃষ্ণ আর আল্লাহ এর স্ট্যান্ডারড। কৃষ্ণর স্ট্যান্ডারড: ১)তাঁকে তাঁর ভক্তদের বাঁচাতে পৃথিবীতে আসতে হয়। ২) তাঁকে হত্যার প্রয়োজনে অস্ত্র হাতে তুলতে হয়। ৩) মানুষের যত চাহিদা আছে তাঁর সেসব চাহিদা শুধু নেই তা নয়,তাঁকে সেগুলো ভোগ ও করতে হয়। ৪) তাঁকে হারতে হয়। ৫) সে সামান্য বাঁশি খুঁজে পায় না। ৬) সে আর দশটা ছেলের মত নারীর প্রতি আসক্তি তে ভোগে। ৭) সে সুখে হাসে,দুঃখে কাঁদে। ৮) তাঁকে লুকিয়ে থাকতে হয়। ৯) তাঁকে বাঁচতে রূপ পাল্টাতে হয়। ১০) সে ভুলে যায়।
স্রষ্টা হচ্ছে কৃষ্ণের অংশের অংশের অংশের অংশ। তিনি নিষ্পাপ কুকুরকে ভূমিকম্পে কষ্ট দেন না। সমস্ত জীবের সমস্ত কষ্টের কারণ হুহচ্ছে পাপ। যারা গাভীর মতো উপকারী প্রাণীকে হত্যা করে, আমরা তাদের গুরুগিরি মানি না।
@@premanjandas6955জীবের সমস্ত কষ্টের কারন যদি পাপ হয় তাহলে আর গরু খাওয়া নিয়ে আপনার এত কষ্ট কেনো? গরু পাপ করেছিল বলেই না সারা পৃথিবী কেটে কুটে খায়। যেমন কৃষ্ণ ও খেয়েছিল😊।
@@Akash-ms2buগাঁজাখুরী কথা কমিয়ে বলতে তাঁকে বলা যায় যে এর আগে কম বা বেশী বলেছে। আমি আজ অবধি না কোনো মিথ্যা বলেছি,না কিছু বানোয়াটি বলেছি,না কোনো কিছু কম বলেছি আর না বেশি। তাহলে এসব উক্তি কোন হিসাবে আমাকে করতে আসেন? আর আজ বলছেন গাঁজা খাওয়ার কথা? এসব আপনি খান আর সেটা নিজের কথায় এর আগেও প্রমান দিয়েছেন। তাই এবার বিনা গাঁজা খেয়ে আমাকে বলুন আমি ভুলটা কি বলেছি?
@@krishnadassharmamondal1288এই রাস্তা তো আপনারাই দেখিয়েছেন।সুস্থ একটা মেয়ে কে(আমি) প্রতিটা ভিডিওতে এসে পাগল বলেন,মাতাল বলেন,নার্সারি বলেন। তাহলে আপনাদের কে ও তো শুনতে হবে।তাই না? ওই যে যেমন কর্ম তেমন ফর আর কি😊😊😊।
১৮ ই ফেব্রুয়ারী, ৩১০২,খৃষ্টপূর্ব👈সম্ববত এই তারিখে সনাতনীদের মেজর স্রস্টা ও তাঁদের সর্বনাশশক্তিমান😊 তাঁর সবগুলি শক্তি নিয়ে পটল তুলেছিল। তাঁর জন্য এক মিনিট হালকা বসে নিরবতা😊 পালন😔 করুন সবাই।
খকন উল্ল্যা তুমারে আরো বেশি কথা শুনাইতাম আমি।অন্যরা ও শুনাইতো।ফাতেমা কথা বইলা ফালাইছে বইল্যা তোমারে আর কেউ ঘাটায় নাই।কারন ফাতেমার সাথে শিক্ষায় গুনে তো কেউ পারে না।
🕉️হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে 🕉️জয় শ্রী দেবকী নন্দন কৃষ্ণ কি জয় 🕉️জয় শ্রী সচি নন্দন গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু কি জয়🕉️ জয় শ্রী নরহরি রুপ নৃসিংহ বাদসালো ভগবান কি জয়🕉️ জয় শ্রী জগন্নাথ বলরাম সুভদ্রা মহারানী কি জয় 🕉️জয় শ্রী শুভ জন্মাষ্টমী কি জয় জয় শ্রী গৌড় নিতাই সিতা নাথ প্রেমা নন্দে হরিবোল হরিবোল হরিবোল 🌺🌸🌼❤️🙏🙏🙏🚩
হরেকৃষ্ণ প্রভু, জয় শ্রীল প্রভুপাদ কি জয়।
জয় শ্রী কৃষ্ণ জয় শুভ জন্মাষ্টমী
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে 🙏❤️🙏❤️🙏🥀🌹💐💐🚩🚩🚩🚩😊😊
হরে কৃষ্ণ প্রভু dandabat প্রণাম নেবেন।
হরে কৃষ্ণ প্রভু প্রনাম
হরে কৃষ্ণ🙏🙏🙏 প্র ভু দন্ডবৎ প্রনাম নেবেন।
অসুর সমাজ এক হও আর্য বিদেশি রুখে
দাও। 🖐️🖐️🖐️🖐️🖐️🖐️🖐️🖐️🖐️🖐️🖐️
তোমার গোয়াতে কি মরিচ দিছে কেউ।
উগ্রবাদী গুরুজ্বী,,,,,,,,,,,কি দিয়ে শুরু করবো বলুন তো? সাথে এটা ও বলুন যে আর কতবার আপনাকে একই উওর দিবো? আসলেই বুঝতে পারেন না,নাকি বুঝে ও না বোঝার ভান করেন জানিনা।একই কথা,একই ব্যাখ্যা,আলোচনার সেই এক বিষয়বস্তু👉কৃষ্ন, কৃষ্ণ আর কৃষ্ণ। না মানে আপনি বলতেই পারেন কৃষ্ণ কে নিয়ে যতখুশি তত।কিন্তু আপনার আলোচনা শুনে মনে হয় কৃষ্ণ যেনো আপনাকে মোটা অংকের ঘুষ দিয়ে রেখেছে তাঁকে এক ও অদ্বিতীয় ঈশ্বর বানানোর জন্য😊।
আপনি কি লক্ষ্য করেছেন কখনো যে আপনি কি বলেন? আপনি কি এটা ও লক্ষ্য করেছেন যে আপনি শুধু বলেই যান আর বলেই যান, কিন্তু আপনার বলার সাথে বাস্তব সত্যের কোনোই মিল পাওয়া যায় না,দালিলিক প্রমান তো ছেড়েই দিন।
আপনার বলা কথাগুলো যদি সত্যি হত তাহলে প্রতিদিন ঘুম থেকেই উঠেই মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে আপনাকে একই টপিকের উপর বক্তব্য দিতে হতো না।প্রতিদিন বলতে হতো না কৃষ্ণর দুটো চোখ তাই আমাদের ও দুটো চোখ,কৃষ্ণর ৩২ খানা দাঁত তাই আমাদের ও ৩২ খানা দাঁত, কৃষ্ণ ঈশ্বর বাকী সব ভৃত্য।
কৃষ্ণ কে নিয়ে এসব সিদ্ধান্ত শুধু আপনাদের। যারা কালী ভক্ত তাঁরা তো কালীকেই বলে সবার উপরে।শিব ভক্তরা বলে শিব উপরে।দূর্গা ভক্তরা বলে সে উপরে।যে যার ভক্ত সেই তাঁকে রেখে দেয় সবার উপরে(এক ভগবান এর উপরে আরেক ভগবান উঠতে উঠতে কোনদিন যেনো মাথাটা গিয়ে আকাশে ঠুপুশ করে বাড়ি খায় কে জানে,আমি তো চিন্তিত 🤔🤔🤔🤔🤔।
আর বাকী সবাইকে টপকে গিয়ে ইসকন বসে পড়েছে কৃষ্ণ কে নিয়ে,তাঁকে একলা ঈশ্বর প্রমান করতে।যখনই শাস্ত্র থেকে ধরা খায় তখনই👉সুগার কোটিং স্টার্ট। যেমন👉 শাস্র খুললে দেখা যায় কৃষ্ণ দূর্গা পূঁজা করছে।দূর্গা তাঁকে বর দিচ্ছে। কোটিং👉দূর্গাই কৃষ্ণর আরেক রূপ।শাস্ত্র খুললে এটা ও পাওয়া যায় যে কৃষ্ণ গোবর্ধন পর্বত এর পূঁজা করছে।কোটিং👉গোবর্ধন কৃষ্ণের আরেক রূপ😊।
এভাবে প্রশ্ন কর্তার প্রশ্নের শেষ নেই।আর বৈষ্ণব দের কোটিং এর ও শেষ নেই।এত এত ইলজিক্যাল এন্সার এনারা দেন বলেই সারাক্ষণ ভয়ে থাকে আর ঘুম থেকেই উঠেই স্টার্ট করে দেয় কৃষ্ণ কে স্রস্টা বানানোর ষড়যন্ত্রে।
ষড়যন্ত্র ই বলবো।কেননা বৈষ্ণবরা এসব সিদ্ধান্ত মানুষের মধ্যে যেনো জোর করেই ঢুকিয়ে দেয়।কেউ এর অন্যথা বললেই নার্সারির বাচ্চাদের মত শুরু করে দেয় প্রতিযোগিতা। যেমন কেউ যদি এসে বলে "অমুক" হচ্ছে ভগবান।সঙ্গে সঙ্গে সর্বঘটের কাঁঠালী কলা( প্রভুপাদ) এর শিখিয়ে দেয়া উওর👉তোমার ভগবান কে বলো একটা টেবিল হাতে করে সাতদিন দাঁড়াতে, কৃষ্ণ তো গোবর্ধন ধরে দাঁড়িয়েছিল।
একজন স্রস্টার দুইটা যোগ্যতা👉সে গোবর্ধন কেনো আঙুলে ধারন করে লাইটের খাম্বার মত দাঁড়িয়েছিল,আর বিশ্বরূপ দেখিয়েছিল।
এসব যোগ্যতা বা এসব ভেলকি যে জাদুবিদ্যায় পারদর্শী মানুষ ও আরাম ছে দেখাতে পারে এই জ্ঞান টুকু ও এনাদের নেই।এর চেয়ে হাজারো গুন ক্ষমতা নিয়ে আল্লাহ তাঁর নবী ও রাসূলগন কে পাঠিয়েছে এবং যেসব ঐতিহাসিক ভাবেই প্রমানিত।তারপরও মুসলমান রা তাদের কে স্রস্টা বলে না।
কারন স্রস্টা আর সৃষ্টির স্ট্যান্ডার এক নয়।
বার বার আল্লাহ কে কটাক্ষ করেছেন।তাহলে আসুন দেখি কৃষ্ণ আর আল্লাহ এর স্ট্যান্ডারড।
কৃষ্ণর স্ট্যান্ডারড: ১)তাঁকে তাঁর ভক্তদের বাঁচাতে পৃথিবীতে আসতে হয়।
২) তাঁকে হত্যার প্রয়োজনে অস্ত্র হাতে তুলতে হয়।
৩) মানুষের যত চাহিদা আছে তাঁর সেসব চাহিদা শুধু নেই তা নয়,তাঁকে সেগুলো ভোগ ও করতে হয়।
৪) তাঁকে হারতে হয়।
৫) সে সামান্য বাঁশি খুঁজে পায় না।
৬) সে আর দশটা ছেলের মত নারীর প্রতি আসক্তি তে ভোগে।
৭) সে সুখে হাসে,দুঃখে কাঁদে।
৮) তাঁকে লুকিয়ে থাকতে হয়।
৯) তাঁকে বাঁচতে রূপ পাল্টাতে হয়।
১০) সে ভুলে যায়।
স্রষ্টা হচ্ছে কৃষ্ণের অংশের অংশের অংশের অংশ। তিনি নিষ্পাপ কুকুরকে ভূমিকম্পে কষ্ট দেন না। সমস্ত জীবের সমস্ত কষ্টের কারণ হুহচ্ছে পাপ। যারা গাভীর মতো উপকারী প্রাণীকে হত্যা করে, আমরা তাদের গুরুগিরি মানি না।
@@premanjandas6955যাদের প্রেম শুধু গরুর প্রতি তাদের সিদ্ধান্ত ও মানার কিছু নেই।
ইসলামে কেউ গুরু নয়।সিদ্ধান্ত দেয়ার মালিক শুধু ই 👉আল্লাহ❤❤❤।
@@premanjandas6955জীবের সমস্ত কষ্টের কারন যদি পাপ হয় তাহলে আর গরু খাওয়া নিয়ে আপনার এত কষ্ট কেনো? গরু পাপ করেছিল বলেই না সারা পৃথিবী কেটে কুটে খায়।
যেমন কৃষ্ণ ও খেয়েছিল😊।
@@Akash-ms2buএসব খাওয়া তো আমার কাজ নয়।আপনার হতে পারে।
কি ভুল টা বলেছি আমি? উওর টা দিন।তারপর গাঁজা টা কে খেয়েছে সেটা দেখবো।
@@Akash-ms2buগাঁজাখুরী কথা কমিয়ে বলতে তাঁকে বলা যায় যে এর আগে কম বা বেশী বলেছে।
আমি আজ অবধি না কোনো মিথ্যা বলেছি,না কিছু বানোয়াটি বলেছি,না কোনো কিছু কম বলেছি আর না বেশি।
তাহলে এসব উক্তি কোন হিসাবে আমাকে করতে আসেন?
আর আজ বলছেন গাঁজা খাওয়ার কথা? এসব আপনি খান আর সেটা নিজের কথায় এর আগেও প্রমান দিয়েছেন।
তাই এবার বিনা গাঁজা খেয়ে আমাকে বলুন আমি ভুলটা কি বলেছি?
হরে কৃষ্ণ প্রভু
আপনি মনে হয় পাগল😂😂😂।
আপনাদের মত মুসলমানদেরই এরকম মনে হয় যে,প্রেমানজন প্রভু পাগল, যত হিন্দু সবাই পাগল।আসল কথা হলো যে ,আপনি পাগল তায় সবাইকে পাগল পাগল লাগে😂
@@krishnadassharmamondal1288এই রাস্তা তো আপনারাই দেখিয়েছেন।সুস্থ একটা মেয়ে কে(আমি) প্রতিটা ভিডিওতে এসে পাগল বলেন,মাতাল বলেন,নার্সারি বলেন।
তাহলে আপনাদের কে ও তো শুনতে হবে।তাই না?
ওই যে যেমন কর্ম তেমন ফর আর কি😊😊😊।
হরেকৃষ্ণ দন্ডবৎ প্রণাম
অসুরদের দেশে উড়ে এসে জুড়ে বসে
অসুদের নিন্দা করছেন😢😢😢😢😢
অসুরদেরকে নিধন করার জন্য
হুজুর, কৃষ্ণেন মৃত্যু দিবস কতো তারিখে???
কৃষ্ণ তর আমার চৌদ্দ গুষ্টির বাপ ওর জন্ম এবং মৃত্যু দুটি তার ইচ্ছা তুই চিন্তা করিস না
১৮ ই ফেব্রুয়ারী, ৩১০২,খৃষ্টপূর্ব👈সম্ববত এই তারিখে সনাতনীদের মেজর স্রস্টা ও তাঁদের সর্বনাশশক্তিমান😊 তাঁর সবগুলি শক্তি নিয়ে পটল তুলেছিল।
তাঁর জন্য এক মিনিট হালকা বসে নিরবতা😊 পালন😔 করুন সবাই।
@@narayonroy4638আপনার চৌদ্দ গুস্টির বাবা কৃষ্ণ সেটা ঠিক আছে।কিন্তু কোন দুঃখে মুসলমানদের বাবা সে হতে যাবে হু?
আহ্লাদ এর শেষ নাই,তাই না?
খকন উল্ল্যা তুমারে আরো বেশি কথা শুনাইতাম আমি।অন্যরা ও শুনাইতো।ফাতেমা কথা বইলা ফালাইছে বইল্যা তোমারে আর কেউ ঘাটায় নাই।কারন ফাতেমার সাথে শিক্ষায় গুনে তো কেউ পারে না।
@@LALLA322এত ফাতেমা ফাতেমা যে করো।সে তো তোমারে চাকর ও রাখবে না 😂😂।