যারা উল্টো পাল্টা কমেন্ট করতেছেন তারা পুরো বক্তব্য শুনেন নি, সম্পুর্ন বক্তব্য শোনার পর মন্তব্য করুন। হুজুর বললেন একসাথে সব শত্রুর মোকাবেলা করা সম্ভব নয়, তা*লে*বা*ন*রা কৌশলত ভাবে ইরা*নে উপস্থিত হয়েছেন। বিস্তারিত জানতে পুরো বক্তব্য শুনুন।
আসল ঘটনা হচ্ছে,ইমারতে ইসলামিয়া এখন ওহাবি নজদি,সালাফি,আহলে খবিস কুত্তাগুলাকে নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি শাস্তির আওতায় নিয়ে এসেছে। এখন ইবনে তাইমিয়া আর নজদির সন্তানগুলোর তালেবানদের বিরুদ্ধে বলতেও বাধতেছে না।সু্যোগ পেলেই এখন মানুষের মধ্যে তালেবানের বিরুদ্ধে ফেতনা ছড়ানোর মিশনে নেমেছে। তোদের বাপগুলো পৃথিবীতে ছড়িয়ে গেছে ফেতনা,তোরাও সেম কাজ করতেছিস।তোরা কথা বলস তালেবান নিয়ে।
আয়াতুল্লাহ ইব্রাহীম রাইসি, আব্দুল গনি বারাদার, ইসমাইল হানিয়েহ, খালিদ মিশাল মুসলিম বিশ্বে বড় মুহাব্বাতের মানুষ। তাদের উপস্থিতি আব্দুল্লাহ আযযাম, আনওয়ার আল আওলাকি রাহিমাহুমুল্লাহ'র কথা মনে করিয়ে দেয়। উম্মাহর সিংহদের জন্য বুকভরা ভালোবাসা।নিজেদের সমস্যা বুঝি।কিন্তু আল্লাহর কাছে দোয়া করার মত বড় মন চাই।কিয়ামাতের দিন যখন আল্লাহ জিজ্ঞেস করবেন, তখন না হয় বলব, তোমার দ্বীনের জিহাদ করতে পারিনি, কিন্তু যারা দুনিয়ায় যায়োনিস্টদের বিরুদ্ধে হুংকার দিয়েছে, আমি তাদেরকে হৃদয় দিয়ে দোয়া করেছি!
কাতারের আমিরকে ও দেখছি, হামাস নেতা,হিজবুল্লাহ নেতা,হুতি নেতা,তালেবানদেরকে দেখছি এখন অনেক কিছু ক্লিয়ার হয়ে গেলাম, বাংলাদেশে কারা সঠিক কথা বলে এবং সঠিক পথ দেখায়।
মোল্লা আব্দুল গনি হলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং তালেবানের রাষ্ট্র প্রতিনিধি, উনি যাবে না তো কে যাবে?? এই হুজুরের মাথায় এতোই বিভেদ সৃষ্টির ধান্দা যে তালেবানের মধ্যেও বিভেদ তৈরি করে ফেলতেছে😂😂
'ইসলামের ইতিহাসে হযরত আলী (আঃ) এর প্রাধান্যের কারণ' হযরত আলী (কঃ) হচ্ছেন পাক পাঞ্জাতানের একজন। তাঁর জন্ম পবিত্র কাবা ঘরে, প্রথম দর্শন রাসূল (সাঃ) এর মুখ । প্রথম খাদ্য রাসূল (সাঃ) এর রসনা (থুথু)। তিনি সর্বদা রাসূল (সাঃ) এর সাথে ছিলেন। ১০ বৎসর বয়সেই তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন এবং বিশ্বের প্রথম ইসলাম গ্রহণকারীর মর্যাদা লাভ করেন। রাসূলের (সাঃ) সহযোগী সার্বক্ষনিক দেহ-রক্ষক হিসেবে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। তিনি রাসূলের (সাঃ) পরিবারে লালিত-পালিত হন এবং রাসূলের (সাঃ) পরিবারের সদস্য ছিলেন। তার মর্যাদা সম্পর্কে নবী হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা (সাঃ) বলেছেনঃ- আমি জ্ঞানের শহর, আলী তাহার দরজা। আমি হেকমত বিদ্যার ঘর আলী তার দ্বার। কোন মোনাফেক আলীকে ভালবাসে না, কোন মুমিন আলীকে ঘৃনা করেন না। যে ব্যক্তি আলীকে গালী দেয়, সে আমাকে গালী দেয়; যে আমাকে গালী দেয়, সে আল্লাহকে গালী দেয়। আরো অনেক হাদিস রয়েছে আলী (আঃ) সম্পর্কে যা পাঠকগণ বিভিন্ন হাদিস কিতাব হতে সংগ্রহ করতে পারেন অথবা আমাদের মেইল করতে পারেন। আল্লাহ হযরত আলীকে একজন মহাবীর “শের-এ-খোদা” এবং আদর্শ মানুষ হিসেব সৃষ্টি করেছেন। কারো কারো মতে কুরআনে হযরত আলী (আঃ) সম্পর্কিত ৩০০ আয়াত নাজেল হয়েছে। যেমন- “হে ইমানদারগণ! আনুগত্য কর আল্লাহর, আনুগত্য কর রাসূলের এবং তোমাদের মধ্যে উলিল আমর (যারা কর্তৃত্বশীল) তাদের।” ৪:৫৯। “হে নবী পরিবার, আল্লাহ তো কেবল তোমাদের নিকট থেকে অপবিত্রতা দূর করতে চান এবং তোমাদেরকে সম্পূর্ণরূপে পবিত্র রাখতে চান” ৩৩:৩৩। “ওহে রাসূল! আনপার প্রতিপালকে পক্ষ থেকে আপনার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তা পরিপূর্ণরূপে মানুষের কাছে পেৌছে দিন। যদি আপনি এরূপ না করেন, তবে আপনি তার দেয়া নবুওয়াতির দায়িত্বের কিছুই পালন করলেন না।” ৫:৬৭ । হযরত আলী (আঃ)কে প্রশংসা করতে গিয়ে তাঁর সকল মানব কল্যাণকর গুনাবলী, আল্লাহ এবং রাসূলের প্রতি প্রেম মূল্যায়ন করে প্রতিটি ক্ষেত্রেই তাঁকে প্রথম হিসেব ধরা হয়েছে:- তিনি ওয়ান Number ONE তিনিই প্রথম এবং একমাত্র ব্যক্তি যিনি কাবা ঘরে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনিই প্রথম (রাসূলের (সাঃ) পর) নামায প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনিই প্রথম রাসূলের (সাঃ) অনুগত্য স্বীকার করছেন। তিনিই প্রথম নিজেকে জিহাদের জন্য সমর্পণ করেছেন। তিনিই প্রথম রাসূল (সাঃ) প্রতিষ্ঠিত ধর্মের বানী লাভ করেছেন। তিনিই প্রথম মহাগ্রন্থ পবিত্র কুরআন সংকলন করেছেন। তিনিই প্রথম হিজরতের রাতে রাসূলের (সাঃ) বিছানায় মৃত্যুর ঝুকি নিয়ে ঘুমায়েছেন। তিনিই প্রথম, রাসূলের (সাঃ) অনুপস্থিতিতে সকল যুদ্ধের কমান্ডার নিযুক্ত হয়েছিলেন। তিনিই প্রথম যাকে রাসূল (সাঃ) “দ্বিতীয় হারুন” উপাধি দিয়েছিলেন। তিনিই প্রথম রাসূল (সাঃ) এর উত্তরাধিকারী মনোনয়ন পেয়েয়েন। তিনিই প্রথম যাকে রাসূল (সাঃ) ‘মাওলা’ হিসেবে অভিষিক্ত করেছেন। হযরত উমর হযরত আলী (আঃ) সম্পর্কে বলেছিলেনঃ আমাদের মধ্যে সর্বোত্তম ফয়সালাকারী আলী (আঃ)। এমনকি রাসুল (সাঃ) বলেছেনঃ ‘আকদাহুম আলী’ তাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় বিচারক আলী। তাঁর সঠিক সিদ্ধান্ত লক্ষ্য করে হযরত উমর একাধিকবার বলেছেনঃ ‘লাওলা আলী লাহালাকা উমার’ অর্থাৎ আলী না হলে উমর ধংব্ব হয়ে যেত। সর্বপরি আল্লাহ তায়ালা আলী (আঃ) এত বিবেক বুদ্ধি দিয়েছিলেন যে, তা যদি বিশ্বের সকল মানুষের মধ্যে বিতরন করা যেতো তাহলে সকল নির্বোধ এবং বোকারা বুদ্ধিমান হয়ে যেত। তাঁর বুদ্ধির অসংখ্য প্রসংশা আরো আছে। চক্রান্তকারীগণ তাঁর প্রশংসা ছাপিয়ে রেখেছে ঈর্ষায়। তারপরো তাঁর যতটুকু আমরা জানতে পেরেছি। ততটুকু বর্তমান নামধারী মুফতী-মাওলানারা প্রচার করছেন কী না তা ভাবার বিষয়। প্রাইয় লক্ষ করলে দেখা যায়- বাংলাদেশের বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিলে অন্যান্য সাহাবীদের যেভাবে প্রসংশা করা হয় তার কিঞ্চিৎ পরিমানও আলী (আঃ) প্রশংসা করা হয় কি? বর্তমান যামানার উচ্চ পর্যায়ের ইসলামী কবি এবং চিন্তাবিদ আল্লামা ইকবাল আলী (আঃ) এর প্রশংসা করেন বলে কেউ তাকে প্রশ্ন করেছিল- আপনি এত আলী (আঃ) প্রসংশা করেন কেন? আপনি কি শিয়া হয়ে গেছেন? তখন আল্লামা ইকবাল বলেছেন- তাঁর প্রশংসা আল্লাহ ও তার রাসূল (সাঃ) করছেন। আল্লাহ ও রাসূল (সাঃ) যদি শিয়া হয়ে থাকে তাহলে আমিও শিয়া।
বাটপার, মোনাফেক, অর্ধশিক্ষিত কাঠ মোল্লারা শিয়া-সুন্নি বিরোধ করছে। এদের থেকে সাবধান। এরা ইসলামের দুশমন। তাহেরী, আব্বাসী বাটপার হুজুর। এরা ইহুদিদের দালাল। ইহুদিদের টাকা খায়। এদের ইউটিউব দেখবেন না।
হুজুর বক্তব্যের মধ্যে সে হাদিসের দিকে ইঙ্গিত করেছেন যেই হাদিসে বলাআছে অনুসরণের জন্য পূর্ববর্তী রাই তোমাদের জন্য শ্রেয় তারা হলেন সাহাবা তাবিয়ীন আইম্মায়ে মুজতাহিদীন তারা আমাদের অনুসরণীয় তা সর্বজন স্বীকৃত। তালেবান হক পন্থি তা ঠিক কিন্তু যদি তারা নতুন এমন কোন পন্থা অবলম্বন করে যা পূর্ববর্তী সলফে সালেহীনের মতের সাথে বিরোধ নীতির সাথে বিরোধ তাহলে তা আমাদের জন্য অনুসরণীয় নয় ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকেই জিহাদের কৌশলগত কারনে তালেবানরা ইরান গিয়েছেনএকারনে ইসলামে নতুন কোন ব্যাখ্যা সংযুক্ত হয়নি আসাকরি বুঝতে পেরেছেন।
দুনিয়ায় শুধু মানতে হবে একমাত্র আপনাদের আপনারাই একমাত্র জ্ঞানী আপনারাই একমাত্র ঈমানদার আর সবাই হচ্ছে গিয়া কাফের মানুষের ভিতরে বিভক্তির সৃষ্টি না করে সত্যের পথে আসেন আলোর পথে আসেন ।
আপনি যে ইসলামী জ্ঞানে অশিক্ষিত তা প্রকাশ না করলেই পারতেন।আপনার বাবা মাও হয়ত অজ্ঞ তাই আপনিও অজ্ঞ।রাসুল(সা),সাহাবী(রা)গণ,তাবেই-তাবে তাবেইগণ কোন আক্বীদা লালন করত তা আগে জাইনা আসো।সালাফরা এদেরকে কি মনে করত এইসবও জাইনা আসো। লেখাপড়া আগে কর নাই,এখন শুরু কর
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আপনাকে বুঝার তাওফিক দিন। মুসলিম তো তারা যা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর স্বীকৃতি দেয়। কিন্তু শিয়ারা মনে করে নাউজুবিল্লাহ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা নাকি ভুল করে আলী রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুর পরিবর্তে মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে শেষ নবীর স্বীকৃতি দিয়েছেন। তাহলে বলেন শিয়ারা কিভাবে মুসলিম হলো? আর যারা মুসলিম না তাদের নাজাতের জন্য দোয়া করা একজন মুসলিমের বিশ্বাসের সাথে সাংঘর্ষিক। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আর আমার কথা বিশ্বাস না করতে পারলে দয়া করে গুগল করে দেখুন।
'ইসলামের ইতিহাসে হযরত আলী (আঃ) এর প্রাধান্যের কারণ' হযরত আলী (কঃ) হচ্ছেন পাক পাঞ্জাতানের একজন। তাঁর জন্ম পবিত্র কাবা ঘরে, প্রথম দর্শন রাসূল (সাঃ) এর মুখ । প্রথম খাদ্য রাসূল (সাঃ) এর রসনা (থুথু)। তিনি সর্বদা রাসূল (সাঃ) এর সাথে ছিলেন। ১০ বৎসর বয়সেই তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন এবং বিশ্বের প্রথম ইসলাম গ্রহণকারীর মর্যাদা লাভ করেন। রাসূলের (সাঃ) সহযোগী সার্বক্ষনিক দেহ-রক্ষক হিসেবে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। তিনি রাসূলের (সাঃ) পরিবারে লালিত-পালিত হন এবং রাসূলের (সাঃ) পরিবারের সদস্য ছিলেন। তার মর্যাদা সম্পর্কে নবী হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা (সাঃ) বলেছেনঃ- আমি জ্ঞানের শহর, আলী তাহার দরজা। আমি হেকমত বিদ্যার ঘর আলী তার দ্বার। কোন মোনাফেক আলীকে ভালবাসে না, কোন মুমিন আলীকে ঘৃনা করেন না। যে ব্যক্তি আলীকে গালী দেয়, সে আমাকে গালী দেয়; যে আমাকে গালী দেয়, সে আল্লাহকে গালী দেয়। আরো অনেক হাদিস রয়েছে আলী (আঃ) সম্পর্কে যা পাঠকগণ বিভিন্ন হাদিস কিতাব হতে সংগ্রহ করতে পারেন অথবা আমাদের মেইল করতে পারেন। আল্লাহ হযরত আলীকে একজন মহাবীর “শের-এ-খোদা” এবং আদর্শ মানুষ হিসেব সৃষ্টি করেছেন। কারো কারো মতে কুরআনে হযরত আলী (আঃ) সম্পর্কিত ৩০০ আয়াত নাজেল হয়েছে। যেমন- “হে ইমানদারগণ! আনুগত্য কর আল্লাহর, আনুগত্য কর রাসূলের এবং তোমাদের মধ্যে উলিল আমর (যারা কর্তৃত্বশীল) তাদের।” ৪:৫৯। “হে নবী পরিবার, আল্লাহ তো কেবল তোমাদের নিকট থেকে অপবিত্রতা দূর করতে চান এবং তোমাদেরকে সম্পূর্ণরূপে পবিত্র রাখতে চান” ৩৩:৩৩। “ওহে রাসূল! আনপার প্রতিপালকে পক্ষ থেকে আপনার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তা পরিপূর্ণরূপে মানুষের কাছে পেৌছে দিন। যদি আপনি এরূপ না করেন, তবে আপনি তার দেয়া নবুওয়াতির দায়িত্বের কিছুই পালন করলেন না।” ৫:৬৭ । হযরত আলী (আঃ)কে প্রশংসা করতে গিয়ে তাঁর সকল মানব কল্যাণকর গুনাবলী, আল্লাহ এবং রাসূলের প্রতি প্রেম মূল্যায়ন করে প্রতিটি ক্ষেত্রেই তাঁকে প্রথম হিসেব ধরা হয়েছে:- তিনি ওয়ান Number ONE তিনিই প্রথম এবং একমাত্র ব্যক্তি যিনি কাবা ঘরে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনিই প্রথম (রাসূলের (সাঃ) পর) নামায প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনিই প্রথম রাসূলের (সাঃ) অনুগত্য স্বীকার করছেন। তিনিই প্রথম নিজেকে জিহাদের জন্য সমর্পণ করেছেন। তিনিই প্রথম রাসূল (সাঃ) প্রতিষ্ঠিত ধর্মের বানী লাভ করেছেন। তিনিই প্রথম মহাগ্রন্থ পবিত্র কুরআন সংকলন করেছেন। তিনিই প্রথম হিজরতের রাতে রাসূলের (সাঃ) বিছানায় মৃত্যুর ঝুকি নিয়ে ঘুমায়েছেন। তিনিই প্রথম, রাসূলের (সাঃ) অনুপস্থিতিতে সকল যুদ্ধের কমান্ডার নিযুক্ত হয়েছিলেন। তিনিই প্রথম যাকে রাসূল (সাঃ) “দ্বিতীয় হারুন” উপাধি দিয়েছিলেন। তিনিই প্রথম রাসূল (সাঃ) এর উত্তরাধিকারী মনোনয়ন পেয়েয়েন। তিনিই প্রথম যাকে রাসূল (সাঃ) ‘মাওলা’ হিসেবে অভিষিক্ত করেছেন। হযরত উমর হযরত আলী (আঃ) সম্পর্কে বলেছিলেনঃ আমাদের মধ্যে সর্বোত্তম ফয়সালাকারী আলী (আঃ)। এমনকি রাসুল (সাঃ) বলেছেনঃ ‘আকদাহুম আলী’ তাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় বিচারক আলী। তাঁর সঠিক সিদ্ধান্ত লক্ষ্য করে হযরত উমর একাধিকবার বলেছেনঃ ‘লাওলা আলী লাহালাকা উমার’ অর্থাৎ আলী না হলে উমর ধংব্ব হয়ে যেত। সর্বপরি আল্লাহ তায়ালা আলী (আঃ) এত বিবেক বুদ্ধি দিয়েছিলেন যে, তা যদি বিশ্বের সকল মানুষের মধ্যে বিতরন করা যেতো তাহলে সকল নির্বোধ এবং বোকারা বুদ্ধিমান হয়ে যেত। তাঁর বুদ্ধির অসংখ্য প্রসংশা আরো আছে। চক্রান্তকারীগণ তাঁর প্রশংসা ছাপিয়ে রেখেছে ঈর্ষায়। তারপরো তাঁর যতটুকু আমরা জানতে পেরেছি। ততটুকু বর্তমান নামধারী মুফতী-মাওলানারা প্রচার করছেন কী না তা ভাবার বিষয়। প্রাইয় লক্ষ করলে দেখা যায়- বাংলাদেশের বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিলে অন্যান্য সাহাবীদের যেভাবে প্রসংশা করা হয় তার কিঞ্চিৎ পরিমানও আলী (আঃ) প্রশংসা করা হয় কি? বর্তমান যামানার উচ্চ পর্যায়ের ইসলামী কবি এবং চিন্তাবিদ আল্লামা ইকবাল আলী (আঃ) এর প্রশংসা করেন বলে কেউ তাকে প্রশ্ন করেছিল- আপনি এত আলী (আঃ) প্রসংশা করেন কেন? আপনি কি শিয়া হয়ে গেছেন? তখন আল্লামা ইকবাল বলেছেন- তাঁর প্রশংসা আল্লাহ ও তার রাসূল (সাঃ) করছেন। আল্লাহ ও রাসূল (সাঃ) যদি শিয়া হয়ে থাকে তাহলে আমিও শিয়া।
যাদের উপর আল্লাহ আয'যা ওয়া যাল রাজি তারাও আল্লাহ আয'যা ওয়া যালের উপর রাযি খুশি তাদের শানে যখন কোন শিয় রাফেজী গুস্তাখি করে আর তাদের জন্য যখন নামধারী মুসলিমরা দুয়া সেই দুয়া কি কবুল হব? কি মনে করেন!
আমাদের দেশের ভিতর কিছু আলেম আছে, তারা মন গড়া গল্প আকারে ইসলামের বয়ান করে,, এদের কে ফিলিস্তিনে পাঠিয়ে দেওয়া উচিৎ,, গিয়ে বাস্তব মুখি হয়ে আসুক,, তারপর বয়ান করুক,, ধন্যবাদ রহিল
মুসলিম উম্মাহের ঐক্য কিভাবে আসবে যখন ইরান সিরিয়াতে সুন্নী গণহত্যা চালাইছে।ইয়েমেন,ইরাকে ওরা গণহত্যা চালাইছিল তখন কই ছিলেন ভাত্যৃত্ব নিয়া আলাপ দিতে??উনি এইখানে যা কথা বললেন সব কোরআন হাদীস অনুযায়ী আর এইগুলাই সালাফদের মত।আর যদি মানতে না পারেন তো দেখেন আপনি শিয়া রাফেজি কাদেরদের আক্বিদা লালন করেন কিনা।আগে নিজে বুঝেন ভাত্যৃত্ব মানে কি
@@saifularif942হাদিসের বর্ননা অনুযায়ী তালেবান ভাই গন ই ইমাম মাহদির অগ্র সৈনিক এবং তারা ইহুদি নাসারাদের কাছে কখনো আপোষ করেনি। বর্তমান জামানায় তারা ই আল্লাহর ওলি। কাজেই বাংলাদেশের কোন আলেম তাদের ব্যাপারে কি বলল তাতে আমরা বিচলিত নই। তারা আল্লাহর জমিনে কুরআন সুন্নাহর আইন প্রতিষ্ঠা করে বিশ্ববাসীকে দেখিয়ে দিয়েছেন। আল্লাহ এই ভাই গনের রহমত দান করুন,, আমিন,,
প্রিয় ভাইয়েরা আপনার নিজের থেকে লক্ষ্য করুন। কিছু আলেম ভাবধারী মানুষের কথায় বিভ্রান্ত না হয়ে নিজের আর্থিক, সামাজিক উন্নতিতে মনোনিবেশ করুন। আর আল্লাহর হিদায়াত ও সাহায্য কামনা করুন।
ফিতনা মানে কি নিজে বুঝেন??শিয়ারা নিজেরাই ফিতনা।ওরা মুসলিমদের প্রত্যেকটা খিলাফত ধ্বংসে দায়ী।জীবনে ইসলামের ইতিহাস,আক্বীদা হয়ত পড়েন নাই কিন্তু আপনি মুর্খ হওয়ার পরেও জ্ঞান দিতে ছাড়েন না
হ্যাঁ সফল শুধু আপনার মত আগাছা অপদার্থ বেহায়া মানুষেরা। আলেমদের কথার আগামাথা বোঝার যোগ্যতাও নেই আমার আলেমদের সমালোচনা করেন। আপনার সফলতা নিয়ে আপনি থাকেন। আলেমদের কথা বোঝার মত যদি যোগ্যতা না থাকে, চুপচাপ বসে থাকেন।
একই তো করেছেন। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আপনাকে বুঝার তাওফিক দিন। মুসলিম তো তারা যা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর স্বীকৃতি দেয়। কিন্তু শিয়ারা মনে করে নাউজুবিল্লাহ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা নাকি ভুল করে আলী রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুর পরিবর্তে মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে শেষ নবীর স্বীকৃতি দিয়েছেন। তাহলে বলেন শিয়ারা কিভাবে মুসলিম হলো? আর যারা মুসলিম না তাদের নাজাতের জন্য দোয়া করা একজন মুসলিমের বিশ্বাসের সাথে সাংঘর্ষিক। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আর আমার কথা বিশ্বাস না করতে পারলে দয়া করে গুগল করে দেখুন।
বাটপার, মোনাফেক, অর্ধশিক্ষিত কাঠ মোল্লারা শিয়া-সুন্নি বিরোধ করছে। এদের থেকে সাবধান। এরা ইসলামের দুশমন। তাহেরী, আব্বাসী বাটপার হুজুর। এরা ইহুদিদের দালাল। ইহুদিদের টাকা খায়। এদের ইউটিউব দেখবেন না।
আপনার সাথে আমি 100% একমত। এই ধরনের ভীতু আলেম না থাকলে বাংলাদেশে হয়তোবা বাংলাদেশটা আরো সুন্দর হইতো। শুধু ওয়াজ মাহফিল করবে টাকা কালেকশন করবে মাদ্রাসা করবে আর এদের মধ্যে কোন জিহাদ নাই মাইকে চিল্লাইতে চিল্লাইতে বিচি বৃদ্ধ হয়ে যায় এরা। আমার মতে মুসলিমদেরকে বিভিন্ন ফেরকায় বিভক্ত তো সাধারণ মানুষ করে না করে এই আলেম নামে কিছু অমানুষ । তালেবানের জুতা টানার যোগ্যতা এই আলেমের আছে কিনা আমি জানিনা
বাটপার, মোনাফেক, অর্ধশিক্ষিত কাঠ মোল্লারা শিয়া-সুন্নি বিরোধ করছে। এদের থেকে সাবধান। এরা ইসলামের দুশমন। তাহেরী, আব্বাসী বাটপার হুজুর। এরা ইহুদিদের দালাল। ইহুদিদের টাকা খায়। এদের ইউটিউব দেখবেন না।
@@rashedahammed9091desher jonno vai ami apni ki korsi ,unara dhormer jonno Jail khatse, hinduttobadi der against a kaj kortese.jara Muslim hoitese tader jonno kaj kortese ,apni r tar Kase theke koto ki chan??Ami apni ki korsi?
আসল ঘটনা হচ্ছে,ইমারতে ইসলামিয়া এখন ওহাবি নজদি,সালাফি,আহলে খবিস কুত্তাগুলাকে নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি শাস্তির আওতায় নিয়ে এসেছে। এখন ইবনে তাইমিয়া আর নজদির সন্তানগুলোর তালেবানদের বিরুদ্ধে বলতেও বাধতেছে না।সু্যোগ পেলেই এখন মানুষের মধ্যে তালেবানের বিরুদ্ধে ফেতনা ছড়ানোর মিশনে নেমেছে। তাদের বাপগুলো পৃথিবীতে ছড়িয়ে গেছে ফেতনা,তোরাও সেম কাজ করতেছিস।তারা কথা বলস তালেবান নিয়ে।
Raisi kon Quran mane? Oder Quran to 90 para. Aisha Ra ke niye je sura Nur Najil hoiche oitar bekkha tara mane? Tara Ki sahabider somnan kore tahole hadith koi pelo?
'ইসলামের ইতিহাসে হযরত আলী (আঃ) এর প্রাধান্যের কারণ' হযরত আলী (কঃ) হচ্ছেন পাক পাঞ্জাতানের একজন। তাঁর জন্ম পবিত্র কাবা ঘরে, প্রথম দর্শন রাসূল (সাঃ) এর মুখ । প্রথম খাদ্য রাসূল (সাঃ) এর রসনা (থুথু)। তিনি সর্বদা রাসূল (সাঃ) এর সাথে ছিলেন। ১০ বৎসর বয়সেই তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন এবং বিশ্বের প্রথম ইসলাম গ্রহণকারীর মর্যাদা লাভ করেন। রাসূলের (সাঃ) সহযোগী সার্বক্ষনিক দেহ-রক্ষক হিসেবে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। তিনি রাসূলের (সাঃ) পরিবারে লালিত-পালিত হন এবং রাসূলের (সাঃ) পরিবারের সদস্য ছিলেন। তার মর্যাদা সম্পর্কে নবী হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা (সাঃ) বলেছেনঃ- আমি জ্ঞানের শহর, আলী তাহার দরজা। আমি হেকমত বিদ্যার ঘর আলী তার দ্বার। কোন মোনাফেক আলীকে ভালবাসে না, কোন মুমিন আলীকে ঘৃনা করেন না। যে ব্যক্তি আলীকে গালী দেয়, সে আমাকে গালী দেয়; যে আমাকে গালী দেয়, সে আল্লাহকে গালী দেয়। আরো অনেক হাদিস রয়েছে আলী (আঃ) সম্পর্কে যা পাঠকগণ বিভিন্ন হাদিস কিতাব হতে সংগ্রহ করতে পারেন অথবা আমাদের মেইল করতে পারেন। আল্লাহ হযরত আলীকে একজন মহাবীর “শের-এ-খোদা” এবং আদর্শ মানুষ হিসেব সৃষ্টি করেছেন। কারো কারো মতে কুরআনে হযরত আলী (আঃ) সম্পর্কিত ৩০০ আয়াত নাজেল হয়েছে। যেমন- “হে ইমানদারগণ! আনুগত্য কর আল্লাহর, আনুগত্য কর রাসূলের এবং তোমাদের মধ্যে উলিল আমর (যারা কর্তৃত্বশীল) তাদের।” ৪:৫৯। “হে নবী পরিবার, আল্লাহ তো কেবল তোমাদের নিকট থেকে অপবিত্রতা দূর করতে চান এবং তোমাদেরকে সম্পূর্ণরূপে পবিত্র রাখতে চান” ৩৩:৩৩। “ওহে রাসূল! আনপার প্রতিপালকে পক্ষ থেকে আপনার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তা পরিপূর্ণরূপে মানুষের কাছে পেৌছে দিন। যদি আপনি এরূপ না করেন, তবে আপনি তার দেয়া নবুওয়াতির দায়িত্বের কিছুই পালন করলেন না।” ৫:৬৭ । হযরত আলী (আঃ)কে প্রশংসা করতে গিয়ে তাঁর সকল মানব কল্যাণকর গুনাবলী, আল্লাহ এবং রাসূলের প্রতি প্রেম মূল্যায়ন করে প্রতিটি ক্ষেত্রেই তাঁকে প্রথম হিসেব ধরা হয়েছে:- তিনি ওয়ান Number ONE তিনিই প্রথম এবং একমাত্র ব্যক্তি যিনি কাবা ঘরে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনিই প্রথম (রাসূলের (সাঃ) পর) নামায প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনিই প্রথম রাসূলের (সাঃ) অনুগত্য স্বীকার করছেন। তিনিই প্রথম নিজেকে জিহাদের জন্য সমর্পণ করেছেন। তিনিই প্রথম রাসূল (সাঃ) প্রতিষ্ঠিত ধর্মের বানী লাভ করেছেন। তিনিই প্রথম মহাগ্রন্থ পবিত্র কুরআন সংকলন করেছেন। তিনিই প্রথম হিজরতের রাতে রাসূলের (সাঃ) বিছানায় মৃত্যুর ঝুকি নিয়ে ঘুমায়েছেন। তিনিই প্রথম, রাসূলের (সাঃ) অনুপস্থিতিতে সকল যুদ্ধের কমান্ডার নিযুক্ত হয়েছিলেন। তিনিই প্রথম যাকে রাসূল (সাঃ) “দ্বিতীয় হারুন” উপাধি দিয়েছিলেন। তিনিই প্রথম রাসূল (সাঃ) এর উত্তরাধিকারী মনোনয়ন পেয়েয়েন। তিনিই প্রথম যাকে রাসূল (সাঃ) ‘মাওলা’ হিসেবে অভিষিক্ত করেছেন। হযরত উমর হযরত আলী (আঃ) সম্পর্কে বলেছিলেনঃ আমাদের মধ্যে সর্বোত্তম ফয়সালাকারী আলী (আঃ)। এমনকি রাসুল (সাঃ) বলেছেনঃ ‘আকদাহুম আলী’ তাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় বিচারক আলী। তাঁর সঠিক সিদ্ধান্ত লক্ষ্য করে হযরত উমর একাধিকবার বলেছেনঃ ‘লাওলা আলী লাহালাকা উমার’ অর্থাৎ আলী না হলে উমর ধংব্ব হয়ে যেত। সর্বপরি আল্লাহ তায়ালা আলী (আঃ) এত বিবেক বুদ্ধি দিয়েছিলেন যে, তা যদি বিশ্বের সকল মানুষের মধ্যে বিতরন করা যেতো তাহলে সকল নির্বোধ এবং বোকারা বুদ্ধিমান হয়ে যেত। তাঁর বুদ্ধির অসংখ্য প্রসংশা আরো আছে। চক্রান্তকারীগণ তাঁর প্রশংসা ছাপিয়ে রেখেছে ঈর্ষায়। তারপরো তাঁর যতটুকু আমরা জানতে পেরেছি। ততটুকু বর্তমান নামধারী মুফতী-মাওলানারা প্রচার করছেন কী না তা ভাবার বিষয়। প্রাইয় লক্ষ করলে দেখা যায়- বাংলাদেশের বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিলে অন্যান্য সাহাবীদের যেভাবে প্রসংশা করা হয় তার কিঞ্চিৎ পরিমানও আলী (আঃ) প্রশংসা করা হয় কি? বর্তমান যামানার উচ্চ পর্যায়ের ইসলামী কবি এবং চিন্তাবিদ আল্লামা ইকবাল আলী (আঃ) এর প্রশংসা করেন বলে কেউ তাকে প্রশ্ন করেছিল- আপনি এত আলী (আঃ) প্রসংশা করেন কেন? আপনি কি শিয়া হয়ে গেছেন? তখন আল্লামা ইকবাল বলেছেন- তাঁর প্রশংসা আল্লাহ ও তার রাসূল (সাঃ) করছেন। আল্লাহ ও রাসূল (সাঃ) যদি শিয়া হয়ে থাকে তাহলে আমিও শিয়া।
বাটপার, মোনাফেক, অর্ধশিক্ষিত কাঠ মোল্লারা শিয়া-সুন্নি বিরোধ করছে। এদের থেকে সাবধান। এরা ইসলামের দুশমন। তাহেরী, আব্বাসী বাটপার হুজুর। এরা ইহুদিদের দালাল। ইহুদিদের টাকা খায়। এদের ইউটিউব দেখবেন না।
কারা ইসলাম শিক্ষা দিত??উনার আব্বারে তুমি চিনো??উনার আব্বা ইজহারুল হক যিনি আফগান থেকে বিজয় নিয়ে ফিরে আসা গাজি মুজাহিদ।তোমার বাপ দাদার মধ্যে এমন ইতিহাস আছে?
@@user-ke6ee5bl5n উনি যাই হোক উনার নিজের বিশ্লেষণ এ করো কিছু যায় আসে নাহ। আর উনি যে বললো সব জায়গায় তালিবান কে ফলো করা যাবে নাহ। উনি বাংলাদেশ থাইকা কি এমন করে ফেলছে??😂
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥ অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত, আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি। ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে, ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে। এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর, ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর । ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন, ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন। কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা...///////////////////
সব বাংলা দেশি আলেমদের ওয়াজ শুনে এটা বুঝতে পারা গেল যে,কেবল দেহবন্ধী আকিদা ছাড়া আর কেউ সহিহ আকিদায় নেই, সারা পৃথিবীতে আর কোনো সহিহ আকিদা নেই ! অবাক করা আত্মতৃপ্তি !
আপনে যে বেক্কল তা আর প্রকাশ করার উপায় পান নাই??আরবিতে যারা বক্তব্য দেয় দেখান তো তাদের মধ্যে কারা শিয়াদের রাফেজি বলে নাই??আপনারা আসলে ইসলামী জ্ঞানে এতিম,মুর্খ কিন্তু কথা বলায় পটু।ইসলামী আক্বিদার কি জানেন??জীবনে কয়টা হাদীস পড়ছেন??
বাটপার, মোনাফেক, অর্ধশিক্ষিত কাঠ মোল্লারা শিয়া-সুন্নি বিরোধ করছে। এদের থেকে সাবধান। এরা ইসলামের দুশমন। তাহেরী, আব্বাসী বাটপার হুজুর। এরা ইহুদিদের দালাল। ইহুদিদের টাকা খায়। এদের ইউটিউব দেখবেন না।
Once I visited a place and there was no sign of kaaba. I decided to pray toward sun set cause kaaba is located at that direction. Next time someone said I am a sun worshipper!! And that person do not do namaj often. Strange!
@@anonymouscracker8689আসল ঘটনা হচ্ছে,ইমারতে ইসলামিয়া এখন ওহাবি নজদি,সালাফি,আহলে খবিস কুত্তাগুলাকে নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি শাস্তির আওতায় নিয়ে এসেছে। এখন ইবনে তাইমিয়া আর নজদির সন্তানগুলোর তালেবানদের বিরুদ্ধে বলতেও বাধতেছে না।সু্যোগ পেলেই এখন মানুষের মধ্যে তালেবানের বিরুদ্ধে ফেতনা ছড়ানোর মিশনে নেমেছে। তোদের বাপগুলো পৃথিবীতে ছড়িয়ে গেছে ফেতনা,তোরাও সেম কাজ করতেছিস।তোরা কথা বলস তালেবান নিয়ে।
আসল ঘটনা হচ্ছে,ইমারতে ইসলামিয়া এখন ওহাবি নজদি,সালাফি,আহলে খবিস কুত্তাগুলাকে নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি শাস্তির আওতায় নিয়ে এসেছে। এখন ইবনে তাইমিয়া আর নজদির সন্তানগুলোর তালেবানদের বিরুদ্ধে বলতেও বাধতেছে না।সু্যোগ পেলেই এখন মানুষের মধ্যে তালেবানের বিরুদ্ধে ফেতনা ছড়ানোর মিশনে নেমেছে। তোদের বাপগুলো পৃথিবীতে ছড়িয়ে গেছে ফেতনা,তোরাও সেম কাজ করতেছিস।তোরা কথা বলস তালেবান নিয়ে।
তালেবানদেরকে ভালোবাসবেন আল্লাহর জন্য ঘৃণাও করবেন আল্লাহর জন্যে। এখন তালেবানরা যদি শিরক করে তখন তাদের কথা মানা যাবে না যদি তারা ইসলামি শরীয়াহ অনুযায়ী কাজ করে তখন তাদের অনুসরণ করা যাবে। মূল কথা হচ্ছে কারো অন্ধ অনুসরণ করা যাবে না তবে অন্ধভাবে রাসূল (স:) আর তাঁর সাহাবিদের অনুসরণ করা যাবে।
এখানে কিছু লোক কথা না শুনে না বুঝেই মন্তব্য করতেছে। শায়েখ বুঝিয়েছেন তালেবানরা শরীয়ার (ইসলামের) মানদন্ড নয়। তারাও ভুল করতে পারে, তাদের ভুল কাজগুলোর অনুসরণ করা যাবে না। শিয়া রাইসরি শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে তালেবানের প্রতিনিধি দলটির দোয়া করার বিষয়টি বৈশ্বিক রাজনৈতিক কার্যক্রম হিসেবে দেখতে হবে । এটাকে শরীয়া সম্মত বিষয় বলা যাবে না।
শিয়ারা মুসলমানদের পক্ষে আছে। আলেমসমাজের উচিত এসব বিভাজিত প্রশ্নে শিয়াদের পক্ষে মতামত দেয়া। ইসলামের পক্ষে আছে বলে অমুসলিম বিশ্ব তাদের উপর চোখ রাঙ্গিয়ে কথা বলে। আমাদের সবাইকে বোঝা উচিত।
মোল্লা আব্দুল গনি হলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং তালেবানের রাষ্ট্র প্রতিনিধি, উনি যাবে না তো কে যাবে?? এই হুজুরের মাথায় এতোই বিভেদ সৃষ্টির ধান্দা যে তালেবানের মধ্যেও বিভেদ তৈরি করে ফেলতেছে😂😂
বাটপার, মোনাফেক, অর্ধশিক্ষিত কাঠ মোল্লারা শিয়া-সুন্নি বিরোধ করছে। এদের থেকে সাবধান। এরা ইসলামের দুশমন। তাহেরী, আব্বাসী বাটপার হুজুর। এরা ইহুদিদের দালাল। ইহুদিদের টাকা খায়। এদের ইউটিউব দেখবেন না।
বাটপার, মোনাফেক, অর্ধশিক্ষিত কাঠ মোল্লারা শিয়া-সুন্নি বিরোধ করছে। এদের থেকে সাবধান। এরা ইসলামের দুশমন। তাহেরী, আব্বাসী বাটপার হুজুর। এরা ইহুদিদের দালাল। ইহুদিদের টাকা খায়। এদের ইউটিউব দেখবেন না।
They are selling Islam in entire life. On the other hand Taliban are real and true practical Muslim giving blood to implement Shari but they are takative and not implemented any think because they are internally blind
১৯২৩ সালে উসমানী খেলাফত বিলুপ্ত হওয়ার পর কে বা কোন দেশ উসমানি খেলাফতের মতো একত্রে গোটা মুসলিম কে নেতৃত্ব দিয়েছে? দয়া করে শিয়া রে এখানে টানিবেন না। এরা মুসলিম বিশ্বকে নেতৃত্ব দেওয়া তো দূরে থাক আরো সিরিয়ান সুন্নি মুসলিমদের গর্ণহারে হত্যা করেছে।।
আসল ঘটনা হচ্ছে,ইমারতে ইসলামিয়া এখন ওহাবি নজদি,সালাফি,আহলে খবিস কুত্তাগুলাকে নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি শাস্তির আওতায় নিয়ে এসেছে। এখন ইবনে তাইমিয়া আর নজদির সন্তানগুলোর তালেবানদের বিরুদ্ধে বলতেও বাধতেছে না।সু্যোগ পেলেই এখন মানুষের মধ্যে তালেবানের বিরুদ্ধে ফেতনা ছড়ানোর মিশনে নেমেছে। তোদের বাপগুলো পৃথিবীতে ছড়িয়ে গেছে ফেতনা,তোরাও সেম কাজ করতেছিস।তোরা কথা বলস তালেবান নিয়ে।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আপনাকে বুঝার তাওফিক দিন। মুসলিম তো তারা যা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর স্বীকৃতি দেয়। কিন্তু শিয়ারা মনে করে নাউজুবিল্লাহ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা নাকি ভুল করে আলী রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুর পরিবর্তে মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে শেষ নবীর স্বীকৃতি দিয়েছেন। তাহলে বলেন শিয়ারা কিভাবে মুসলিম হলো? আর যারা মুসলিম না তাদের নাজাতের জন্য দোয়া করা একজন মুসলিমের বিশ্বাসের সাথে সাংঘর্ষিক। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আর আমার কথা বিশ্বাস না করতে পারলে দয়া করে গুগল করে দেখুন।
উনি যা বলছেন কুরআন-সুন্নাহ অনুযায়ী।আর শিয়াদের অনেকে কুরআনের অনেক আয়াত অস্বীইকার করে,সাহাবীদের গালি দেয় কয়েকজন বাদে।তাদের ব্যপারে সালাফদের যা মত হারুন ইজহার হুজুর তাই বলছেন
তাহলে আপনাদের আকাবিররাও সাহাবায়ে কেরাম না। কিন্তু আপনারা তাদের অন্ধভাবে কেন অনুসরণ করেন? কেন বলেন, যেকোনো বিষয়ে আমাদের আকাবিরদের যে সিদ্ধান্ত, আমাদেরও একই সিদ্ধান্ত।
একই তো করেছেন। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আপনাকে বুঝার তাওফিক দিন। মুসলিম তো তারা যা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর স্বীকৃতি দেয়। কিন্তু শিয়ারা মনে করে নাউজুবিল্লাহ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা নাকি ভুল করে আলী রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুর পরিবর্তে মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে শেষ নবীর স্বীকৃতি দিয়েছেন। তাহলে বলেন শিয়ারা কিভাবে মুসলিম হলো? আর যারা মুসলিম না তাদের নাজাতের জন্য দোয়া করা একজন মুসলিমের বিশ্বাসের সাথে সাংঘর্ষিক। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আর আমার কথা বিশ্বাস না করতে পারলে দয়া করে গুগল করে দেখুন।
আপনি ইসলামী জ্ঞানে মুর্খ।আর এরাই হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় বেয়াদব।এইসবের নাই কোন ইসলামী জ্ঞান কিন্তু আবেগ বেশি।সালাফদের বক্তব্য পড়ে আসেন রাফেজি শিয়া কাফেরদের ব্যপারে তারপর আলাপ দিয়েন এইখানে আইসা।জীবনে তো মনে হয় না বাংলাতে ১০০০ হাদীসও পড়ছেন
যাদের উপর আল্লাহ আয'যা ওয়া যাল রাজি তারাও আল্লাহ আয'যা ওয়া যালের উপর রাযি খুশি তাদের শানে যখন কোন শিয় রাফেজী গুস্তাখি করে আর তাদের জন্য যখন নামধারী মুসলিমরা দুয়া করে সেই দুয়া কি কবুল হবে? কি মনে করেন!
উনি ভুল তো কিছুই বলেনি। বলেছেন ইরানের চেয়ে আমেরিকা আমাদের বড় শত্রু। তাই একই সাথে আমেরিকা ও ইরানের সাথে শত্রুতা বজায় রাখা আমাদের জন্য বোকামি। আর শাসক গোষ্ঠীর শিয়ারা সর্বসম্মতিক্রমে কাফের। সব শিয়াদের তো উনি কখনই কাফের বলেননা। ভুল তো কিছু দেখছিনা এখানে!! প্রশ্ন হচ্ছে আপনি কি বুঝলেন!!
আসল ঘটনা হচ্ছে,ইমারতে ইসলামিয়া এখন ওহাবি নজদি,সালাফি,আহলে খবিস কুত্তাগুলাকে নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি শাস্তির আওতায় নিয়ে এসেছে। এখন ইবনে তাইমিয়া আর নজদির সন্তানগুলোর তালেবানদের বিরুদ্ধে বলতেও বাধতেছে না।সু্যোগ পেলেই এখন মানুষের মধ্যে তালেবানের বিরুদ্ধে ফেতনা ছড়ানোর মিশনে নেমেছে। তোদের বাপগুলো পৃথিবীতে ছড়িয়ে গেছে ফেতনা,তোরাও সেম কাজ করতেছিস।তোরা কথা বলস তালেবান নিয়ে।
"এবং সকল মর্যাদা তো আল্লাহর, তাঁর রাসুলের ও মুমিনদের। কিন্তু মুনাফিকরা তা জানে না"- সুরা মুনাফিকুন,আয়াত#৮ কারা কাফের এর কারা মুমিন আবু সালমা(রাসুলের সা রাখাল) বলেন,আমি রাসুলুল্লাহ(সা)কে (মি'রাজের একটি ঘটনা) বলতে শুনেছি।তিনি বলেন, "আমি যখন সেই রাত্রে আকাশে ঊর্ধ্বগমন করলাম তখন মহামহিম আল্লাহ আমাকে বললেন ঃ রাসুল তার প্রতি তার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে যা অবতীর্ণ হয়েছে তার উপর বিশ্বাস আনয়ন করেছে(সুরা বাকারা#২৮৫)।আমি বললামঃআর মুমিনগন।আল্লাহ বললেন, হে মুহাম্মাদ, তুমি সত্য বলেছ। তোমার উম্মতের মাঝে কাকে তোমার স্থলাভিষিক্ত করেছ?আমি বললাম -তাদের মধ্যে সবচেয়ে উত্তমকে।আল্লাহ বললেন, আলী ইবনে আবি তালিব। আমি বললাম-হ্যা,হে আমার প্রতিপালক। আল্লাহ বললেন -হে মুহাম্মাদ, আমি ভূমন্ডলে খোজ নিয়েছি।অতঃপর তোমাকে বেছে নিয়েছি।তারপর আমার নাম থেকে তোমার জন্য একটি নাম নিঃসৃত করেছি।ফলে আমার নাম উচ্চারিত হয় না তোমার নাম আমার সাথে উচ্চারিত হওয়া ছাড়া। সুতরাং আমি " মাহমুদ" আর তুমি "মুহাম্মাদ "। অতঃপর আমি আবার অন্বেষণ করলাম এবং বেছে নিলাম আলীকে। আর তার নামকে আমার নাম থেকে নিঃসৃত করলাম।সুতরাং আমি হলাম " আ'লা" আর সে "আলী"। হে মুহাম্মাদ, অবশ্যই আমি তোমাকে, ফাতিমাকে,আলীকে, হাসানকে, হুসাইনকে এবং হুসাইনের সন্তান ইমামদেরকে আমার জ্যোতির আভা থেকে সৃষ্টি করেছি।অতঃপর জমিন ও আকাশের বাসিন্দাদের কাছে উপস্থাপন করেছি তোমাদের বেলায়তকে। এরপর যে তা গ্রহণ করবে সে আমার নিকট মুমিনদের অন্তর্ভুক্ত হবে,আর যারা অস্বীকার করবে তারা আমার নিকট কাফেরদের অন্তর্ভুক্ত হবে। হে মুহাম্মাদ! আমার কোন বান্দা যদি ইবাদত করতে করতে সব কিছু ত্যাগ করে কিংবা পানির মত গলেও পড়ে অতঃপর তোমাদের বেলায়াতকে অস্বীকার করে আমার কাছে আসে,তাহলে আমি তাকে ক্ষমা করবো না যতক্ষণ না তোমাদের বেলায়াতকে স্বীকার করে। হে মুহাম্মাদ, তুমি কি তাদেরকে দেখতে চাও?আমি বললামঃজ্বী,হে আমার প্রতিপালক। অতঃপর আমাকে বললেন ঃআরশের ডান পাশে তাকাও।আমি তাকালাম তখন দেখতে পেলাম আলী, ফাতিমা, হাসান,হুসাইন, আলী ইবনুল হুসাইন, মুহাম্মাদ ইবনে আলী,জা'ফার ইবনে মুহাম্মাদ, মুসা ইবনে জা'ফার,আলী ইবনে মুসা,মুহাম্মাদ ইবনে আলী, আলী ইবনে মুহাম্মাদ, হাসান ইবনে আলী, মাহদী। তাদের নুর এক সারিতে দাড়িয়ে নামাজ আদায় করছে। আর সে(অর্থাৎ মাহদী) তাদের মাঝখানে যেন উজ্জ্বল নক্ষত্র। ৷ আল্লাহ বললেন ঃ হে মুহাম্মাদ, এরাই হল আল্লাহর হুজ্জাত (আল্লাহর দলিল)।আর সে তোমার ইতরাত(পরিবার) থেকে।আর আমার মর্যাদা ও সম্মানের শপথ! সে হল আমার আউলিয়াদের জন্য ফরজ হুজ্জাত। আর আমার শত্রুদের থেকে প্রতিশোধ গ্রহনকারী।-( ফারাইদুস সিমতাইন)
ইরানে বিভিন্নভাবে যে কুরআনের অনুষ্ঠান হয় সে সময়ে কি বাংলাদেশের মুসলমানদের চক্ষু সে সময় কোথায় থাকে। সে সময় ফতোয়াবাজি যায় কোথায়। ওটাকা 💸 দেখলে ফতোয়াবাজি শেষ। তারা মুসলমান আমরা মুসলমান সেখানে,, তারা এক আল্লাহ উপর বিশ্বাসী আমরাও এক আল্লাহর উপর বিশ্বাসী।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আপনাকে বুঝার তাওফিক দিন। মুসলিম তো তারা যা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর স্বীকৃতি দেয়। কিন্তু শিয়ারা মনে করে নাউজুবিল্লাহ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা নাকি ভুল করে আলী রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুর পরিবর্তে মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে শেষ নবীর স্বীকৃতি দিয়েছেন। তাহলে বলেন শিয়ারা কিভাবে মুসলিম হলো? আর যারা মুসলিম না তাদের নাজাতের জন্য দোয়া করা একজন মুসলিমের বিশ্বাসের সাথে সাংঘর্ষিক। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আর আমার কথা বিশ্বাস না করতে পারলে দয়া করে গুগল করে দেখুন।
একজন মানুষ মারা গেছে তাকে তার কাছে শোক বার্তা প্রকাশ করতে গেছে তা নিয়ে এত মাতামাতির কোন দরকার হয় না সে তার আকিদা যাই হোক সেটা তার বিচার আল্লাহ করবে যত ঝামেলা শুধু বাংলাদেশের আলেমদের আমি এটা অনেক অপছন্দ করি অথচ আমি কিছু বক্তার ওয়াজ অনেক পছন্দ করি বাংলাদেশের from India 🇮🇳
যারা উল্টো পাল্টা কমেন্ট করতেছেন তারা পুরো বক্তব্য শুনেন নি, সম্পুর্ন বক্তব্য শোনার পর মন্তব্য করুন।
হুজুর বললেন একসাথে সব শত্রুর মোকাবেলা করা সম্ভব নয়, তা*লে*বা*ন*রা কৌশলত ভাবে ইরা*নে উপস্থিত হয়েছেন। বিস্তারিত জানতে পুরো বক্তব্য শুনুন।
এই যে ফিরকাবাজ শয়তান গাধার দল 😂😂😂
আসল ঘটনা হচ্ছে,ইমারতে ইসলামিয়া এখন ওহাবি নজদি,সালাফি,আহলে খবিস কুত্তাগুলাকে নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি শাস্তির আওতায় নিয়ে এসেছে।
এখন ইবনে তাইমিয়া আর নজদির সন্তানগুলোর তালেবানদের বিরুদ্ধে বলতেও বাধতেছে না।সু্যোগ পেলেই এখন মানুষের মধ্যে তালেবানের বিরুদ্ধে ফেতনা ছড়ানোর মিশনে নেমেছে।
তোদের বাপগুলো পৃথিবীতে ছড়িয়ে গেছে ফেতনা,তোরাও সেম কাজ করতেছিস।তোরা কথা বলস তালেবান নিয়ে।
Tumi ondho vokto ....tomader hatei islamer poton Hoyeche
ও আচ্ছা! তার জন্য ঈমান নষ্ট করবে? তাদের ঈমান এত সস্তা?
মুসলিমদের ঐক্যবদ্ধে তার ভুমিকা কি
তালেবান আমাদের থেকে অনেক মজবুত ঈমান এর ও অধিকারি আমিও মনে করি,,, আল্লাহ পাক ভালো জানেন।
হুম
তারা কি মিয়ারে হক্ক?নিজের ইমান আক্বিদা ঠিক করেন
ভ্রান্ত আকিদায় শক্তিশালী এরই প্রসংশা করছেন।
@@MoinUddin-un4ss তারা কিভাবে ভ্রান্ত হলো?
😂😂😂😂😂😂😂😂😂
তালেবান আর হামাস যোদ্ধাদের থেকে
বাংলাদেশ আলেমদের অনেক কিছু শিখার আছে
তোমাদের শিক্ষার কিছুই নেই?
Ji vai apnarai deobandi der pochondo koren na abar apnarai Taliban der support koren😅
কি শিখার আছে?
তালেবান সেখানে হাত তুলে দোয়া করেছে কেউ শুনেছেন কি বলেছে! কোন দোয়া করেছে? কৌশলগত কারণে সাময়িক সম্পর্ক রাখা এটা কোন সমস্যা না
তালেবান আর তোমার মত মোল্লার ঈমান কি এক নাকি তাদের ধর্মীয়প্রজ্ঞা তোমাদের থেকে অধিক
আপনার তাইলে তালেবান সরকারের সাথে কথা হইছে এই ব্যাপারে নাকি যে তারা দোয়া করে নাই মিথ্যা অভিনয় করছে?
কোনে কৌষল নয়,তালেবান জানে যে শিয়ারা খাটি মুসলমান।
Taleban haat tule bolse he allah bangladeshi kutube robban ondhokare jhor tufan marka koutta mulubider hedayet den 🤣🤣🤣🤣
😂😂😂😂😂😂😂😂😂
আয়াতুল্লাহ ইব্রাহীম রাইসি, আব্দুল গনি বারাদার, ইসমাইল হানিয়েহ, খালিদ মিশাল মুসলিম বিশ্বে বড় মুহাব্বাতের মানুষ। তাদের উপস্থিতি আব্দুল্লাহ আযযাম, আনওয়ার আল আওলাকি রাহিমাহুমুল্লাহ'র কথা মনে করিয়ে দেয়।
উম্মাহর সিংহদের জন্য বুকভরা ভালোবাসা।নিজেদের সমস্যা বুঝি।কিন্তু আল্লাহর কাছে দোয়া করার মত বড় মন চাই।কিয়ামাতের দিন যখন আল্লাহ জিজ্ঞেস করবেন, তখন না হয় বলব, তোমার দ্বীনের জিহাদ করতে পারিনি, কিন্তু যারা দুনিয়ায় যায়োনিস্টদের বিরুদ্ধে হুংকার দিয়েছে, আমি তাদেরকে হৃদয় দিয়ে দোয়া করেছি!
কাতারের আমিরকে ও দেখছি, হামাস নেতা,হিজবুল্লাহ নেতা,হুতি নেতা,তালেবানদেরকে দেখছি এখন অনেক কিছু ক্লিয়ার হয়ে গেলাম, বাংলাদেশে কারা সঠিক কথা বলে এবং সঠিক পথ দেখায়।
হিজবুল্লাহ,হুতিদের নেতা শিয়া।ওরা প্রচুর সুন্নি মুসলিম হত্যাকারী
ইসলামী ইতিহাস পড়েন,আক্বিদা নিয়া পড়েন।নিজের জ্ঞান বাড়ান।নিজে মুর্খ হইয়া জ্ঞান দিতে আইসেন না
মোল্লা আব্দুল গনি হলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং তালেবানের রাষ্ট্র প্রতিনিধি, উনি যাবে না তো কে যাবে??
এই হুজুরের মাথায় এতোই বিভেদ সৃষ্টির ধান্দা যে তালেবানের মধ্যেও বিভেদ তৈরি করে ফেলতেছে😂😂
দায়েশ এর কথা বলছেন মনে হই
তালেবান ও আরো কয়েকটি দেশের প্রধানরা হাত তুলে দোয়া করেছেন। কাতার আমির কিছু করে নাই, তিনি শুধু সোজা হয় দাঁড়িয়ে কিছুক্ষণ নিরবতা পালন করছেন।
এদেশের আলেমদের প্রতি হতাশ! তবে তুলনামূলক হারুন ইজহার সাহেব ভালো কথা বলেন❤
ঘোরার ডিম বলেছেন
রাইট
@@sahidulislam1115 গণ্ডমূর্খ কোথাকার
'ইসলামের ইতিহাসে হযরত আলী (আঃ) এর প্রাধান্যের কারণ'
হযরত আলী (কঃ) হচ্ছেন পাক পাঞ্জাতানের একজন। তাঁর জন্ম পবিত্র কাবা ঘরে, প্রথম দর্শন রাসূল (সাঃ) এর মুখ । প্রথম খাদ্য রাসূল (সাঃ) এর রসনা (থুথু)। তিনি সর্বদা রাসূল (সাঃ) এর সাথে ছিলেন। ১০ বৎসর বয়সেই তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন এবং বিশ্বের প্রথম ইসলাম গ্রহণকারীর মর্যাদা লাভ করেন। রাসূলের (সাঃ) সহযোগী সার্বক্ষনিক দেহ-রক্ষক হিসেবে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। তিনি রাসূলের (সাঃ) পরিবারে লালিত-পালিত হন এবং রাসূলের (সাঃ) পরিবারের সদস্য ছিলেন।
তার মর্যাদা সম্পর্কে নবী হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা (সাঃ) বলেছেনঃ-
আমি জ্ঞানের শহর, আলী তাহার দরজা।
আমি হেকমত বিদ্যার ঘর আলী তার দ্বার।
কোন মোনাফেক আলীকে ভালবাসে না, কোন মুমিন আলীকে ঘৃনা করেন না।
যে ব্যক্তি আলীকে গালী দেয়, সে আমাকে গালী দেয়; যে আমাকে গালী দেয়, সে আল্লাহকে গালী দেয়।
আরো অনেক হাদিস রয়েছে আলী (আঃ) সম্পর্কে যা পাঠকগণ বিভিন্ন হাদিস কিতাব হতে সংগ্রহ করতে পারেন অথবা আমাদের মেইল করতে পারেন।
আল্লাহ হযরত আলীকে একজন মহাবীর “শের-এ-খোদা” এবং আদর্শ মানুষ হিসেব সৃষ্টি করেছেন। কারো কারো মতে কুরআনে হযরত আলী (আঃ) সম্পর্কিত ৩০০ আয়াত নাজেল হয়েছে।
যেমন-
“হে ইমানদারগণ! আনুগত্য কর আল্লাহর, আনুগত্য কর রাসূলের এবং তোমাদের মধ্যে উলিল আমর (যারা কর্তৃত্বশীল) তাদের।” ৪:৫৯।
“হে নবী পরিবার, আল্লাহ তো কেবল তোমাদের নিকট থেকে অপবিত্রতা দূর করতে চান এবং তোমাদেরকে সম্পূর্ণরূপে পবিত্র রাখতে চান” ৩৩:৩৩।
“ওহে রাসূল! আনপার প্রতিপালকে পক্ষ থেকে আপনার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তা পরিপূর্ণরূপে মানুষের কাছে পেৌছে দিন। যদি আপনি এরূপ না করেন, তবে আপনি তার দেয়া নবুওয়াতির দায়িত্বের কিছুই পালন করলেন না।” ৫:৬৭ ।
হযরত আলী (আঃ)কে প্রশংসা করতে গিয়ে তাঁর সকল মানব কল্যাণকর গুনাবলী, আল্লাহ এবং রাসূলের প্রতি প্রেম মূল্যায়ন করে প্রতিটি ক্ষেত্রেই তাঁকে প্রথম হিসেব ধরা হয়েছে:-
তিনি ওয়ান Number ONE
তিনিই প্রথম এবং একমাত্র ব্যক্তি যিনি কাবা ঘরে জন্মগ্রহণ করেছেন।
তিনিই প্রথম (রাসূলের (সাঃ) পর) নামায প্রতিষ্ঠা করেছেন।
তিনিই প্রথম রাসূলের (সাঃ) অনুগত্য স্বীকার করছেন।
তিনিই প্রথম নিজেকে জিহাদের জন্য সমর্পণ করেছেন।
তিনিই প্রথম রাসূল (সাঃ) প্রতিষ্ঠিত ধর্মের বানী লাভ করেছেন।
তিনিই প্রথম মহাগ্রন্থ পবিত্র কুরআন সংকলন করেছেন।
তিনিই প্রথম হিজরতের রাতে রাসূলের (সাঃ) বিছানায় মৃত্যুর ঝুকি নিয়ে ঘুমায়েছেন।
তিনিই প্রথম, রাসূলের (সাঃ) অনুপস্থিতিতে সকল যুদ্ধের কমান্ডার নিযুক্ত হয়েছিলেন।
তিনিই প্রথম যাকে রাসূল (সাঃ) “দ্বিতীয় হারুন” উপাধি দিয়েছিলেন।
তিনিই প্রথম রাসূল (সাঃ) এর উত্তরাধিকারী মনোনয়ন পেয়েয়েন।
তিনিই প্রথম যাকে রাসূল (সাঃ) ‘মাওলা’ হিসেবে অভিষিক্ত করেছেন।
হযরত উমর হযরত আলী (আঃ) সম্পর্কে বলেছিলেনঃ আমাদের মধ্যে সর্বোত্তম ফয়সালাকারী আলী (আঃ)।
এমনকি রাসুল (সাঃ) বলেছেনঃ ‘আকদাহুম আলী’ তাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় বিচারক আলী। তাঁর সঠিক সিদ্ধান্ত লক্ষ্য করে হযরত উমর একাধিকবার বলেছেনঃ ‘লাওলা আলী লাহালাকা উমার’ অর্থাৎ আলী না হলে উমর ধংব্ব হয়ে যেত।
সর্বপরি আল্লাহ তায়ালা আলী (আঃ) এত বিবেক বুদ্ধি দিয়েছিলেন যে, তা যদি বিশ্বের সকল মানুষের মধ্যে বিতরন করা যেতো তাহলে সকল নির্বোধ এবং বোকারা বুদ্ধিমান হয়ে যেত। তাঁর বুদ্ধির অসংখ্য প্রসংশা আরো আছে। চক্রান্তকারীগণ তাঁর প্রশংসা ছাপিয়ে রেখেছে ঈর্ষায়। তারপরো তাঁর যতটুকু আমরা জানতে পেরেছি। ততটুকু বর্তমান নামধারী মুফতী-মাওলানারা প্রচার করছেন কী না তা ভাবার বিষয়। প্রাইয় লক্ষ করলে দেখা যায়- বাংলাদেশের বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিলে অন্যান্য সাহাবীদের যেভাবে প্রসংশা করা হয় তার কিঞ্চিৎ পরিমানও আলী (আঃ) প্রশংসা করা হয় কি? বর্তমান যামানার উচ্চ পর্যায়ের ইসলামী কবি এবং চিন্তাবিদ আল্লামা ইকবাল আলী (আঃ) এর প্রশংসা করেন বলে কেউ তাকে প্রশ্ন করেছিল-
আপনি এত আলী (আঃ) প্রসংশা করেন কেন? আপনি কি শিয়া হয়ে গেছেন? তখন আল্লামা ইকবাল বলেছেন- তাঁর প্রশংসা আল্লাহ ও তার রাসূল (সাঃ) করছেন। আল্লাহ ও রাসূল (সাঃ) যদি শিয়া হয়ে থাকে তাহলে আমিও শিয়া।
হারুন সাবের কথার এত মন্তব্য না করে সবাই আলেম হয়ে যান।তখন বুঝতে পারবেন কে কি।
আল্লাহকে ভালোবেসে দীনের বানী প্রচারের চেষ্টা করছি।।সবাই সাহায্য করবেন
বাটপার, মোনাফেক, অর্ধশিক্ষিত কাঠ মোল্লারা শিয়া-সুন্নি বিরোধ করছে। এদের থেকে সাবধান। এরা ইসলামের দুশমন। তাহেরী, আব্বাসী বাটপার হুজুর। এরা ইহুদিদের দালাল। ইহুদিদের টাকা খায়। এদের ইউটিউব দেখবেন না।
❤Ma sha Allah❤Alhamdulillah❤Jazakallah❤
হুজুর বক্তব্যের মধ্যে সে হাদিসের দিকে ইঙ্গিত করেছেন যেই হাদিসে বলাআছে অনুসরণের জন্য পূর্ববর্তী রাই তোমাদের জন্য শ্রেয় তারা হলেন সাহাবা তাবিয়ীন আইম্মায়ে মুজতাহিদীন তারা আমাদের অনুসরণীয় তা সর্বজন স্বীকৃত। তালেবান হক পন্থি তা ঠিক কিন্তু যদি তারা নতুন এমন কোন পন্থা অবলম্বন করে যা পূর্ববর্তী সলফে সালেহীনের মতের সাথে বিরোধ নীতির সাথে বিরোধ তাহলে তা আমাদের জন্য অনুসরণীয় নয় ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকেই জিহাদের কৌশলগত কারনে তালেবানরা ইরান গিয়েছেনএকারনে ইসলামে নতুন কোন ব্যাখ্যা সংযুক্ত হয়নি আসাকরি বুঝতে পেরেছেন।
কারো কাছে যদি সঠিক নলেজ থাকে তাহলে দয়া করে জানাবেন
অনেক সময় অনেক কিছু বিষয় জানলেও চুপ থাকতে হয়
দুনিয়ায় শুধু মানতে হবে একমাত্র আপনাদের আপনারাই একমাত্র জ্ঞানী আপনারাই একমাত্র ঈমানদার আর সবাই হচ্ছে গিয়া কাফের মানুষের ভিতরে বিভক্তির সৃষ্টি না করে সত্যের পথে আসেন আলোর পথে আসেন ।
আপনি যে ইসলামী জ্ঞানে অশিক্ষিত তা প্রকাশ না করলেই পারতেন।আপনার বাবা মাও হয়ত অজ্ঞ তাই আপনিও অজ্ঞ।রাসুল(সা),সাহাবী(রা)গণ,তাবেই-তাবে তাবেইগণ কোন আক্বীদা লালন করত তা আগে জাইনা আসো।সালাফরা এদেরকে কি মনে করত এইসবও জাইনা আসো। লেখাপড়া আগে কর নাই,এখন শুরু কর
ঈমান, ইসলাম, মুসলিম এগুলো ওদের বাপ দাতা গত পৈত্রিক সম্পত্তি।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আপনাকে বুঝার তাওফিক দিন।
মুসলিম তো তারা যা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর স্বীকৃতি দেয়। কিন্তু শিয়ারা মনে করে নাউজুবিল্লাহ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা নাকি ভুল করে আলী রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুর পরিবর্তে মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে শেষ নবীর স্বীকৃতি দিয়েছেন। তাহলে বলেন শিয়ারা কিভাবে মুসলিম হলো?
আর যারা মুসলিম না তাদের নাজাতের জন্য দোয়া করা একজন মুসলিমের বিশ্বাসের সাথে সাংঘর্ষিক।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আর আমার কথা বিশ্বাস না করতে পারলে দয়া করে গুগল করে দেখুন।
'ইসলামের ইতিহাসে হযরত আলী (আঃ) এর প্রাধান্যের কারণ'
হযরত আলী (কঃ) হচ্ছেন পাক পাঞ্জাতানের একজন। তাঁর জন্ম পবিত্র কাবা ঘরে, প্রথম দর্শন রাসূল (সাঃ) এর মুখ । প্রথম খাদ্য রাসূল (সাঃ) এর রসনা (থুথু)। তিনি সর্বদা রাসূল (সাঃ) এর সাথে ছিলেন। ১০ বৎসর বয়সেই তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন এবং বিশ্বের প্রথম ইসলাম গ্রহণকারীর মর্যাদা লাভ করেন। রাসূলের (সাঃ) সহযোগী সার্বক্ষনিক দেহ-রক্ষক হিসেবে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। তিনি রাসূলের (সাঃ) পরিবারে লালিত-পালিত হন এবং রাসূলের (সাঃ) পরিবারের সদস্য ছিলেন।
তার মর্যাদা সম্পর্কে নবী হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা (সাঃ) বলেছেনঃ-
আমি জ্ঞানের শহর, আলী তাহার দরজা।
আমি হেকমত বিদ্যার ঘর আলী তার দ্বার।
কোন মোনাফেক আলীকে ভালবাসে না, কোন মুমিন আলীকে ঘৃনা করেন না।
যে ব্যক্তি আলীকে গালী দেয়, সে আমাকে গালী দেয়; যে আমাকে গালী দেয়, সে আল্লাহকে গালী দেয়।
আরো অনেক হাদিস রয়েছে আলী (আঃ) সম্পর্কে যা পাঠকগণ বিভিন্ন হাদিস কিতাব হতে সংগ্রহ করতে পারেন অথবা আমাদের মেইল করতে পারেন।
আল্লাহ হযরত আলীকে একজন মহাবীর “শের-এ-খোদা” এবং আদর্শ মানুষ হিসেব সৃষ্টি করেছেন। কারো কারো মতে কুরআনে হযরত আলী (আঃ) সম্পর্কিত ৩০০ আয়াত নাজেল হয়েছে।
যেমন-
“হে ইমানদারগণ! আনুগত্য কর আল্লাহর, আনুগত্য কর রাসূলের এবং তোমাদের মধ্যে উলিল আমর (যারা কর্তৃত্বশীল) তাদের।” ৪:৫৯।
“হে নবী পরিবার, আল্লাহ তো কেবল তোমাদের নিকট থেকে অপবিত্রতা দূর করতে চান এবং তোমাদেরকে সম্পূর্ণরূপে পবিত্র রাখতে চান” ৩৩:৩৩।
“ওহে রাসূল! আনপার প্রতিপালকে পক্ষ থেকে আপনার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তা পরিপূর্ণরূপে মানুষের কাছে পেৌছে দিন। যদি আপনি এরূপ না করেন, তবে আপনি তার দেয়া নবুওয়াতির দায়িত্বের কিছুই পালন করলেন না।” ৫:৬৭ ।
হযরত আলী (আঃ)কে প্রশংসা করতে গিয়ে তাঁর সকল মানব কল্যাণকর গুনাবলী, আল্লাহ এবং রাসূলের প্রতি প্রেম মূল্যায়ন করে প্রতিটি ক্ষেত্রেই তাঁকে প্রথম হিসেব ধরা হয়েছে:-
তিনি ওয়ান Number ONE
তিনিই প্রথম এবং একমাত্র ব্যক্তি যিনি কাবা ঘরে জন্মগ্রহণ করেছেন।
তিনিই প্রথম (রাসূলের (সাঃ) পর) নামায প্রতিষ্ঠা করেছেন।
তিনিই প্রথম রাসূলের (সাঃ) অনুগত্য স্বীকার করছেন।
তিনিই প্রথম নিজেকে জিহাদের জন্য সমর্পণ করেছেন।
তিনিই প্রথম রাসূল (সাঃ) প্রতিষ্ঠিত ধর্মের বানী লাভ করেছেন।
তিনিই প্রথম মহাগ্রন্থ পবিত্র কুরআন সংকলন করেছেন।
তিনিই প্রথম হিজরতের রাতে রাসূলের (সাঃ) বিছানায় মৃত্যুর ঝুকি নিয়ে ঘুমায়েছেন।
তিনিই প্রথম, রাসূলের (সাঃ) অনুপস্থিতিতে সকল যুদ্ধের কমান্ডার নিযুক্ত হয়েছিলেন।
তিনিই প্রথম যাকে রাসূল (সাঃ) “দ্বিতীয় হারুন” উপাধি দিয়েছিলেন।
তিনিই প্রথম রাসূল (সাঃ) এর উত্তরাধিকারী মনোনয়ন পেয়েয়েন।
তিনিই প্রথম যাকে রাসূল (সাঃ) ‘মাওলা’ হিসেবে অভিষিক্ত করেছেন।
হযরত উমর হযরত আলী (আঃ) সম্পর্কে বলেছিলেনঃ আমাদের মধ্যে সর্বোত্তম ফয়সালাকারী আলী (আঃ)।
এমনকি রাসুল (সাঃ) বলেছেনঃ ‘আকদাহুম আলী’ তাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় বিচারক আলী। তাঁর সঠিক সিদ্ধান্ত লক্ষ্য করে হযরত উমর একাধিকবার বলেছেনঃ ‘লাওলা আলী লাহালাকা উমার’ অর্থাৎ আলী না হলে উমর ধংব্ব হয়ে যেত।
সর্বপরি আল্লাহ তায়ালা আলী (আঃ) এত বিবেক বুদ্ধি দিয়েছিলেন যে, তা যদি বিশ্বের সকল মানুষের মধ্যে বিতরন করা যেতো তাহলে সকল নির্বোধ এবং বোকারা বুদ্ধিমান হয়ে যেত। তাঁর বুদ্ধির অসংখ্য প্রসংশা আরো আছে। চক্রান্তকারীগণ তাঁর প্রশংসা ছাপিয়ে রেখেছে ঈর্ষায়। তারপরো তাঁর যতটুকু আমরা জানতে পেরেছি। ততটুকু বর্তমান নামধারী মুফতী-মাওলানারা প্রচার করছেন কী না তা ভাবার বিষয়। প্রাইয় লক্ষ করলে দেখা যায়- বাংলাদেশের বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিলে অন্যান্য সাহাবীদের যেভাবে প্রসংশা করা হয় তার কিঞ্চিৎ পরিমানও আলী (আঃ) প্রশংসা করা হয় কি? বর্তমান যামানার উচ্চ পর্যায়ের ইসলামী কবি এবং চিন্তাবিদ আল্লামা ইকবাল আলী (আঃ) এর প্রশংসা করেন বলে কেউ তাকে প্রশ্ন করেছিল-
আপনি এত আলী (আঃ) প্রসংশা করেন কেন? আপনি কি শিয়া হয়ে গেছেন? তখন আল্লামা ইকবাল বলেছেন- তাঁর প্রশংসা আল্লাহ ও তার রাসূল (সাঃ) করছেন। আল্লাহ ও রাসূল (সাঃ) যদি শিয়া হয়ে থাকে তাহলে আমিও শিয়া।
ইসনে আশারিয়াদের আকিদা পগলেই বুঝতে পারবেন যে তারা কাফের নাকি, ইমানদার।
Ibrahim Raisi really world class.we pray Almighty Allah bless him and grant for him jannatul Ferdows.Ameen
আর সিরিয়াতে যে সুন্নী গণহত্যা করছে সেই ব্যপারে কি বলবেন?
যাদের উপর আল্লাহ আয'যা ওয়া যাল রাজি তারাও আল্লাহ আয'যা ওয়া যালের উপর রাযি খুশি তাদের শানে যখন কোন শিয় রাফেজী গুস্তাখি করে আর তাদের জন্য যখন নামধারী মুসলিমরা দুয়া সেই দুয়া কি কবুল হব? কি মনে করেন!
যারা উম্মুল মুমিনিন আয়িশাহ রা কে গালিগালাজ করে তাদের ওপর আল্লাহর লানত।
আমাদের দেশের ভিতর কিছু আলেম আছে, তারা মন গড়া গল্প আকারে ইসলামের বয়ান করে,, এদের কে ফিলিস্তিনে পাঠিয়ে দেওয়া উচিৎ,, গিয়ে বাস্তব মুখি হয়ে আসুক,, তারপর বয়ান করুক,, ধন্যবাদ রহিল
আল্লাহ তায়ালা আপনাকে বাঁচিয়ে রাখুক হাজার বসর এই মাজলুম জাতির কল্যাণে!!!
এ সব ফতোয়া বাদ দিয়ে মুসলিম উম্মাহর ঐক্য শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে সেরকম ফতোয়া দিন
ঠিক
মুসলিম উম্মাহের ঐক্য কিভাবে আসবে যখন ইরান সিরিয়াতে সুন্নী গণহত্যা চালাইছে।ইয়েমেন,ইরাকে ওরা গণহত্যা চালাইছিল তখন কই ছিলেন ভাত্যৃত্ব নিয়া আলাপ দিতে??উনি এইখানে যা কথা বললেন সব কোরআন হাদীস অনুযায়ী আর এইগুলাই সালাফদের মত।আর যদি মানতে না পারেন তো দেখেন আপনি শিয়া রাফেজি কাদেরদের আক্বিদা লালন করেন কিনা।আগে নিজে বুঝেন ভাত্যৃত্ব মানে কি
@@md.masudurrahman3859সেও একটা মুর্খ,আপনিও তাই।আপনাদের নাই কোন ইসলামী জ্ঞান।সবই বাবা মা আর শিক্ষাব্যবস্থার দোশ কারণ আক্বীদা শিক্ষা দেয় নাই
আপনি কি সম্পূর্ণ লেকচার শুনেছেন,,?
ওনার কথা বুঝার মতো মাথা আপনার নাই।
কিতাব বুঝা আর ইসলাম বুঝতে পারা এক না।।
Thik
আপনি কিতাব,ইসলাম বুঝেন??একজন মুফতিকে আপনি ইসলামের জ্ঞান দেন??আপনার নিজের ইসলামী জ্ঞান আছে?
@@saifularif942হাদিসের বর্ননা অনুযায়ী তালেবান ভাই গন ই ইমাম মাহদির অগ্র সৈনিক এবং তারা ইহুদি নাসারাদের কাছে কখনো আপোষ করেনি। বর্তমান জামানায় তারা ই আল্লাহর ওলি। কাজেই বাংলাদেশের কোন আলেম তাদের ব্যাপারে কি বলল তাতে আমরা বিচলিত নই। তারা আল্লাহর জমিনে কুরআন সুন্নাহর আইন প্রতিষ্ঠা করে বিশ্ববাসীকে দেখিয়ে দিয়েছেন। আল্লাহ এই ভাই গনের রহমত দান করুন,, আমিন,,
সহমত
মুফতি ডিগ্রির মাঝেই ইসলাম সীমাবদ্ধ নয়। ফকিহদের মধ্যেই অনেক মতবেদ ছিল। আর এদের ডিগ্রি তো ছাগলের বাচ্চা জন্ম নেয়ার মতোই।
অনেক সুন্দর ভাবে বলেছেন।
প্রিয় ভাইয়েরা আপনার নিজের থেকে লক্ষ্য করুন। কিছু আলেম ভাবধারী মানুষের কথায় বিভ্রান্ত না হয়ে নিজের আর্থিক, সামাজিক উন্নতিতে মনোনিবেশ করুন। আর আল্লাহর হিদায়াত ও সাহায্য কামনা করুন।
হুজুরের কথা সঠিক
শিয়ারা মুসলিম কি না এসব বিষয়ে বিতর্ক ফিৎনা। প্রত্যেকে নিজ অবস্থান থেকে আল্লাহর জন্য কাজ করুন । কে ভালো কে মন্দ আল্লাহর উপর ছেড়ে দিন।
Fitna bolte apni ki bujen
Mad@@rahiii-uh3uu
😂😂😂
ফিতনা মানে কি নিজে বুঝেন??শিয়ারা নিজেরাই ফিতনা।ওরা মুসলিমদের প্রত্যেকটা খিলাফত ধ্বংসে দায়ী।জীবনে ইসলামের ইতিহাস,আক্বীদা হয়ত পড়েন নাই কিন্তু আপনি মুর্খ হওয়ার পরেও জ্ঞান দিতে ছাড়েন না
শিয়ারাই খাঁটি মুসলমান।
সুন্দর বিশ্লেষণ করেছেন,শায়েখ
এসব তথাকথিত হুজুর আসলেই মুসলিমদের মাঝে,,, সাধারণ মানুষের মাঝে বিভক্তি এনে দিচ্ছে....এরা তো জীবনেও সফল হয়নি,,আর অন্যকেও হতে দেবে না
হ্যাঁ সফল শুধু আপনার মত আগাছা অপদার্থ বেহায়া মানুষেরা। আলেমদের কথার আগামাথা বোঝার যোগ্যতাও নেই আমার আলেমদের সমালোচনা করেন। আপনার সফলতা নিয়ে আপনি থাকেন। আলেমদের কথা বোঝার মত যদি যোগ্যতা না থাকে, চুপচাপ বসে থাকেন।
একই তো করেছেন। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আপনাকে বুঝার তাওফিক দিন।
মুসলিম তো তারা যা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর স্বীকৃতি দেয়। কিন্তু শিয়ারা মনে করে নাউজুবিল্লাহ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা নাকি ভুল করে আলী রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুর পরিবর্তে মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে শেষ নবীর স্বীকৃতি দিয়েছেন। তাহলে বলেন শিয়ারা কিভাবে মুসলিম হলো?
আর যারা মুসলিম না তাদের নাজাতের জন্য দোয়া করা একজন মুসলিমের বিশ্বাসের সাথে সাংঘর্ষিক।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আর আমার কথা বিশ্বাস না করতে পারলে দয়া করে গুগল করে দেখুন।
মাশাআল্লাহ। হুজুর সঠিক কথা বলেছে।
বাটপার, মোনাফেক, অর্ধশিক্ষিত কাঠ মোল্লারা শিয়া-সুন্নি বিরোধ করছে। এদের থেকে সাবধান। এরা ইসলামের দুশমন। তাহেরী, আব্বাসী বাটপার হুজুর। এরা ইহুদিদের দালাল। ইহুদিদের টাকা খায়। এদের ইউটিউব দেখবেন না।
শায়েখের বক্তব্য কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক
Aro porashuna kora dorkar
@@ezazahmed8420আপনার নিজের পড়াশোনা কতদুর??কয়টা হাদীস পড়ছেন জীবনে??আক্বীদা বিষয়ে আপনি নিজে ক্লিয়ার?
😂
@@saifularif942আপনি কয়টা হাদিস বাস্তবায়ন করতে পেরেছেন জীবনে। তালেবান পারছে। জানলে হবে না মানতেও হবে।
@@saifularif942 আকিদার দোহাই দিয়ে ভেদাভেদ সৃষ্টি করে উম্মাহর ক্ষতি করবেন এবং কাফেরদের হাতে লাঞ্ছনার শিকার হবেন?
Zajakallahu khoiran
❤❤❤❤❤
দেশের জন্য কিছু করতে পারে না শুধু ফতোয়া টোকায়।এই আলেমদের জন্য আজকে বাংলাদেশে এই অবস্থা
আপনার সাথে আমি 100% একমত। এই ধরনের ভীতু আলেম না থাকলে বাংলাদেশে হয়তোবা বাংলাদেশটা আরো সুন্দর হইতো। শুধু ওয়াজ মাহফিল করবে টাকা কালেকশন করবে মাদ্রাসা করবে আর এদের মধ্যে কোন জিহাদ নাই মাইকে চিল্লাইতে চিল্লাইতে বিচি বৃদ্ধ হয়ে যায় এরা। আমার মতে মুসলিমদেরকে বিভিন্ন ফেরকায় বিভক্ত তো সাধারণ মানুষ করে না করে এই আলেম নামে কিছু অমানুষ । তালেবানের জুতা টানার যোগ্যতা এই আলেমের আছে কিনা আমি জানিনা
বাটপার, মোনাফেক, অর্ধশিক্ষিত কাঠ মোল্লারা শিয়া-সুন্নি বিরোধ করছে। এদের থেকে সাবধান। এরা ইসলামের দুশমন। তাহেরী, আব্বাসী বাটপার হুজুর। এরা ইহুদিদের দালাল। ইহুদিদের টাকা খায়। এদের ইউটিউব দেখবেন না।
তা আপনি আলেম হন আমরা আপনার থেকে সব মানবো
@@Sknadim-uy7nx আমার ইচ্ছা নাই ভাই আপনার বিবেক দিয়ে একটু চিন্তা করেন। দেশের মধ্যে কত প্রকার আলেম আছে তারা কিভাবে বিবাদ তৈরি করে
@@rashedahammed9091desher jonno vai ami apni ki korsi ,unara dhormer jonno Jail khatse, hinduttobadi der against a kaj kortese.jara Muslim hoitese tader jonno kaj kortese ,apni r tar Kase theke koto ki chan??Ami apni ki korsi?
তারা খারাপ হলে তাদের থেকে আমরা বেশি খারাপ কি করেছি আমরা ফিলিস্তিন মুসলমানদের জন্য বলেন
তারা খারাপ নয়।তুমি খারাপ
আসল ঘটনা হচ্ছে,ইমারতে ইসলামিয়া এখন ওহাবি নজদি,সালাফি,আহলে খবিস কুত্তাগুলাকে নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি শাস্তির আওতায় নিয়ে এসেছে।
এখন ইবনে তাইমিয়া আর নজদির সন্তানগুলোর তালেবানদের বিরুদ্ধে বলতেও বাধতেছে না।সু্যোগ পেলেই এখন মানুষের মধ্যে তালেবানের বিরুদ্ধে ফেতনা ছড়ানোর মিশনে নেমেছে।
তাদের বাপগুলো পৃথিবীতে ছড়িয়ে গেছে ফেতনা,তোরাও সেম কাজ করতেছিস।তারা কথা বলস তালেবান নিয়ে।
তারা কিছু করে নাই তারা যা
করছে নিজেদের জন্য করছে
@@Mahmud-hg9qyগাধা
@@Mahmud-hg9qyতালেবান আর তোমার মত মোল্লার ঈমান কি এক নাকি তাদের ধর্মীয়প্রজ্ঞা তোমাদের থেকে অধিক
মাশা আললাহ আলহামদুলিল্লাহ
রাইসিরা আসল মুসলিম যারা কোরার হাদীস মানে সবাই কে ভালবাসি❤❤❤❤❤
😁
Raisi kon Quran mane? Oder Quran to 90 para.
Aisha Ra ke niye je sura Nur Najil hoiche oitar bekkha tara mane?
Tara Ki sahabider somnan kore tahole hadith koi pelo?
'ইসলামের ইতিহাসে হযরত আলী (আঃ) এর প্রাধান্যের কারণ'
হযরত আলী (কঃ) হচ্ছেন পাক পাঞ্জাতানের একজন। তাঁর জন্ম পবিত্র কাবা ঘরে, প্রথম দর্শন রাসূল (সাঃ) এর মুখ । প্রথম খাদ্য রাসূল (সাঃ) এর রসনা (থুথু)। তিনি সর্বদা রাসূল (সাঃ) এর সাথে ছিলেন। ১০ বৎসর বয়সেই তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন এবং বিশ্বের প্রথম ইসলাম গ্রহণকারীর মর্যাদা লাভ করেন। রাসূলের (সাঃ) সহযোগী সার্বক্ষনিক দেহ-রক্ষক হিসেবে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। তিনি রাসূলের (সাঃ) পরিবারে লালিত-পালিত হন এবং রাসূলের (সাঃ) পরিবারের সদস্য ছিলেন।
তার মর্যাদা সম্পর্কে নবী হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা (সাঃ) বলেছেনঃ-
আমি জ্ঞানের শহর, আলী তাহার দরজা।
আমি হেকমত বিদ্যার ঘর আলী তার দ্বার।
কোন মোনাফেক আলীকে ভালবাসে না, কোন মুমিন আলীকে ঘৃনা করেন না।
যে ব্যক্তি আলীকে গালী দেয়, সে আমাকে গালী দেয়; যে আমাকে গালী দেয়, সে আল্লাহকে গালী দেয়।
আরো অনেক হাদিস রয়েছে আলী (আঃ) সম্পর্কে যা পাঠকগণ বিভিন্ন হাদিস কিতাব হতে সংগ্রহ করতে পারেন অথবা আমাদের মেইল করতে পারেন।
আল্লাহ হযরত আলীকে একজন মহাবীর “শের-এ-খোদা” এবং আদর্শ মানুষ হিসেব সৃষ্টি করেছেন। কারো কারো মতে কুরআনে হযরত আলী (আঃ) সম্পর্কিত ৩০০ আয়াত নাজেল হয়েছে।
যেমন-
“হে ইমানদারগণ! আনুগত্য কর আল্লাহর, আনুগত্য কর রাসূলের এবং তোমাদের মধ্যে উলিল আমর (যারা কর্তৃত্বশীল) তাদের।” ৪:৫৯।
“হে নবী পরিবার, আল্লাহ তো কেবল তোমাদের নিকট থেকে অপবিত্রতা দূর করতে চান এবং তোমাদেরকে সম্পূর্ণরূপে পবিত্র রাখতে চান” ৩৩:৩৩।
“ওহে রাসূল! আনপার প্রতিপালকে পক্ষ থেকে আপনার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তা পরিপূর্ণরূপে মানুষের কাছে পেৌছে দিন। যদি আপনি এরূপ না করেন, তবে আপনি তার দেয়া নবুওয়াতির দায়িত্বের কিছুই পালন করলেন না।” ৫:৬৭ ।
হযরত আলী (আঃ)কে প্রশংসা করতে গিয়ে তাঁর সকল মানব কল্যাণকর গুনাবলী, আল্লাহ এবং রাসূলের প্রতি প্রেম মূল্যায়ন করে প্রতিটি ক্ষেত্রেই তাঁকে প্রথম হিসেব ধরা হয়েছে:-
তিনি ওয়ান Number ONE
তিনিই প্রথম এবং একমাত্র ব্যক্তি যিনি কাবা ঘরে জন্মগ্রহণ করেছেন।
তিনিই প্রথম (রাসূলের (সাঃ) পর) নামায প্রতিষ্ঠা করেছেন।
তিনিই প্রথম রাসূলের (সাঃ) অনুগত্য স্বীকার করছেন।
তিনিই প্রথম নিজেকে জিহাদের জন্য সমর্পণ করেছেন।
তিনিই প্রথম রাসূল (সাঃ) প্রতিষ্ঠিত ধর্মের বানী লাভ করেছেন।
তিনিই প্রথম মহাগ্রন্থ পবিত্র কুরআন সংকলন করেছেন।
তিনিই প্রথম হিজরতের রাতে রাসূলের (সাঃ) বিছানায় মৃত্যুর ঝুকি নিয়ে ঘুমায়েছেন।
তিনিই প্রথম, রাসূলের (সাঃ) অনুপস্থিতিতে সকল যুদ্ধের কমান্ডার নিযুক্ত হয়েছিলেন।
তিনিই প্রথম যাকে রাসূল (সাঃ) “দ্বিতীয় হারুন” উপাধি দিয়েছিলেন।
তিনিই প্রথম রাসূল (সাঃ) এর উত্তরাধিকারী মনোনয়ন পেয়েয়েন।
তিনিই প্রথম যাকে রাসূল (সাঃ) ‘মাওলা’ হিসেবে অভিষিক্ত করেছেন।
হযরত উমর হযরত আলী (আঃ) সম্পর্কে বলেছিলেনঃ আমাদের মধ্যে সর্বোত্তম ফয়সালাকারী আলী (আঃ)।
এমনকি রাসুল (সাঃ) বলেছেনঃ ‘আকদাহুম আলী’ তাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় বিচারক আলী। তাঁর সঠিক সিদ্ধান্ত লক্ষ্য করে হযরত উমর একাধিকবার বলেছেনঃ ‘লাওলা আলী লাহালাকা উমার’ অর্থাৎ আলী না হলে উমর ধংব্ব হয়ে যেত।
সর্বপরি আল্লাহ তায়ালা আলী (আঃ) এত বিবেক বুদ্ধি দিয়েছিলেন যে, তা যদি বিশ্বের সকল মানুষের মধ্যে বিতরন করা যেতো তাহলে সকল নির্বোধ এবং বোকারা বুদ্ধিমান হয়ে যেত। তাঁর বুদ্ধির অসংখ্য প্রসংশা আরো আছে। চক্রান্তকারীগণ তাঁর প্রশংসা ছাপিয়ে রেখেছে ঈর্ষায়। তারপরো তাঁর যতটুকু আমরা জানতে পেরেছি। ততটুকু বর্তমান নামধারী মুফতী-মাওলানারা প্রচার করছেন কী না তা ভাবার বিষয়। প্রাইয় লক্ষ করলে দেখা যায়- বাংলাদেশের বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিলে অন্যান্য সাহাবীদের যেভাবে প্রসংশা করা হয় তার কিঞ্চিৎ পরিমানও আলী (আঃ) প্রশংসা করা হয় কি? বর্তমান যামানার উচ্চ পর্যায়ের ইসলামী কবি এবং চিন্তাবিদ আল্লামা ইকবাল আলী (আঃ) এর প্রশংসা করেন বলে কেউ তাকে প্রশ্ন করেছিল-
আপনি এত আলী (আঃ) প্রসংশা করেন কেন? আপনি কি শিয়া হয়ে গেছেন? তখন আল্লামা ইকবাল বলেছেন- তাঁর প্রশংসা আল্লাহ ও তার রাসূল (সাঃ) করছেন। আল্লাহ ও রাসূল (সাঃ) যদি শিয়া হয়ে থাকে তাহলে আমিও শিয়া।
আপনি ভুল বলছেন
@@mdredwanhasan7234 আপনি আধুনিক যুগে থেকেও প্রাচীন যুগের কথা বলছে চোখ থাকতেও অন্ধ
দুইজনকে এক সাথে দেখতে পেরে আনন্দিত। মাশাল্লাহ
সামান্য কিছু শেখার জন্য হযরতের ১ লক্ষ লেকচার শুনা দরকার, আর আমরা মুর্খ রা ১ টা লেকচার শুনে বড় বড় কমেন্ট করি, হায়রে মুর্খ. হায়রে মুর্খ. হায়রে মুর্খ,
মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ ❤️
বাংলাদেশের এসব হুজুরদের থেকে বিশ্বাস উঠে গেছে
এদের কারনেই বাংলাদেশর মুসলিম সমাজের এই অবস্থা !
খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে দিয়েছেন,সবাইকে পুরো বক্তব্য শোনার অনুরোধ রইল।
বাল বুঝাইলো 🤬🤬🤬
বাটপার, মোনাফেক, অর্ধশিক্ষিত কাঠ মোল্লারা শিয়া-সুন্নি বিরোধ করছে। এদের থেকে সাবধান। এরা ইসলামের দুশমন। তাহেরী, আব্বাসী বাটপার হুজুর। এরা ইহুদিদের দালাল। ইহুদিদের টাকা খায়। এদের ইউটিউব দেখবেন না।
যারা ইসলাম শিক্ষা দিল তারাই ইসলাম জানে না। আমরা সব পণ্ডিত। এটাই বাংলাদেশ😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂
আরে মূর্খ কথা তো বুঝ নাই
কারা ইসলাম শিক্ষা দিত??উনার আব্বারে তুমি চিনো??উনার আব্বা ইজহারুল হক যিনি আফগান থেকে বিজয় নিয়ে ফিরে আসা গাজি মুজাহিদ।তোমার বাপ দাদার মধ্যে এমন ইতিহাস আছে?
উনার বাপে কি সেইটা দিয়া কি করবেন,,উনি কি সেইটা দেখেন,,ফাপরাবাজি বক্তা এখন এইগুলা,,এদের চিনা শেষ
এইতা পন্ডিত আছে বলেই দেশের আজ এই অবস্থা।আল্লাহ এই আলেমদের থেকে এই জাতীকে উদ্ধার করেন।হিংসা আর অহংকার এদের কলব পরিপূর্ণ।
আপনি চিনেন উনি কে? কাকে নিয়ে কি যা তা বকছেন? এই দেশের অবস্থার জন্য একমাত্র সেক্যুলাররা দায়ী।
@@user-ke6ee5bl5nunar knowledge kom aro porashuna kora uchit
@@user-ke6ee5bl5nমুসলিমদের ঐক্যবদ্ধে তার ভুমিকা কি
@@user-ke6ee5bl5nউনি আমার ছামা।
@@user-ke6ee5bl5n উনি যাই হোক উনার নিজের বিশ্লেষণ এ করো কিছু যায় আসে নাহ। আর উনি যে বললো সব জায়গায় তালিবান কে ফলো করা যাবে নাহ। উনি বাংলাদেশ থাইকা কি এমন করে ফেলছে??😂
মাশাআললা
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ
ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য
উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী
উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি।
ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে,
ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে।
এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।
কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা...///////////////////
ইরানে দিকে যাওয়া লাগবে না বাংলাদেশে আলেম-ওলামারা ঐক্যবদ্ধ হন ফিলিস্তিনিদের পক্ষে অন্য দেশ থেকে ইরানের সমথর্ন বেশি সৌদি নীরবতা কেন ❤
Tumi sia naki
@@rahiii-uh3uuSia der akida tomar moto sunni der theke onek beshi ......aishob katmolla
Abal she ki shiader belief e bishashi?tor ki okkota thakte pare na? Tui ki russia europe er sathe somporko bad debe?@@rahiii-uh3uu
@@rahiii-uh3uu আমি সিয়া সুন্নি না আমি মুসলিম
@@rahiii-uh3uuউনি শিয়া ও না সুন্নি ও নাহ উনি মুসলিম কিন্তু তোমার মত আবাল বলদ নাহ। না বুঝে কোনো কথা বলবেন নাহ
তালিবানেরা জানাজায় অংশ নেয় নি। শুধু হাত তোলে দোয়া করেছে। দোয়ায় মনে মনে কী বলেছে সেটা কেউ কী জানে?
Tui dekhsos???
জানাযায় অংশ যে নিয়েছে, এতোদিনে হয়তো সেই ভিডিও টা তুমি দেখে ফেলেছো। [আর কত তাবীল খোজা লাগে, খুজতে থাকো]
যারা সাহাবীদের গালি দেয়। তাদের সাথে আমাদের কোন সম্পর্ক নাই। যারা সম্পর্ক স্থাপন করবে তাদের সাথেও আমাদের কোন সম্পর্ক নাই।
Pondit tumi
শীয়াদের সম্পর্কে আগে জানো ।তারপরে কথা বলো।ইসলামে গালি দেওয়াই হারাম।এটা জানো কি?
চমৎকার বলেছেন ❤️❤️
সব বাংলা দেশি আলেমদের ওয়াজ শুনে এটা বুঝতে পারা গেল যে,কেবল দেহবন্ধী আকিদা ছাড়া আর কেউ সহিহ আকিদায় নেই, সারা পৃথিবীতে আর কোনো সহিহ আকিদা নেই ! অবাক করা আত্মতৃপ্তি !
তুমি মিয়া আবাল ইরান সম্পর্কে তোমার কোন ধারণা নেই
আগে লেখা পড়া কর তারপর আবোল তাবোল
বলিও
তো দেওবন্দের আকিদার মধ্যে ভুল থাকলে ধরিয়ে দিন,
অন্যদের আকিদার মধ্যে তো ভুল আছে।
তো ভুলকে ভুল বলা কি দোষ?
ভুল দেওবন্ধ আকিদায় নয়, ভুল এসব আলেমর ধারনায়
@@abomohammad9855 আরে মিয়া থামেন। আপনাদের সবাইকে আমাদোর চেনা আছে।
তো ফিলিস্তিনের মুসলমান ও আলা আকসার জন্য কি করেছে আপনারা???? 😅
আপনে যে বেক্কল তা আর প্রকাশ করার উপায় পান নাই??আরবিতে যারা বক্তব্য দেয় দেখান তো তাদের মধ্যে কারা শিয়াদের রাফেজি বলে নাই??আপনারা আসলে ইসলামী জ্ঞানে এতিম,মুর্খ কিন্তু কথা বলায় পটু।ইসলামী আক্বিদার কি জানেন??জীবনে কয়টা হাদীস পড়ছেন??
আল্লাহ আপনি বাংলাদেশের বেশি শিক্ষিত নামধারী আলেমদের ফেতনা থেকে আমাদের অনুগ্রহ করে বাচান।
ওনি যে কথাগুলো বলেছেন সেগুলো যদি ভুল হয়ে থাকে দলিল দিয়ে ভুল প্রমাণ করে দেখান। আবেগ দিয়ে কমেন্ট করলে হবে না।
কে ঈমানদার সেটা আল্লাহ ভালো জানেন ।
বাটপার, মোনাফেক, অর্ধশিক্ষিত কাঠ মোল্লারা শিয়া-সুন্নি বিরোধ করছে। এদের থেকে সাবধান। এরা ইসলামের দুশমন। তাহেরী, আব্বাসী বাটপার হুজুর। এরা ইহুদিদের দালাল। ইহুদিদের টাকা খায়। এদের ইউটিউব দেখবেন না।
Once I visited a place and there was no sign of kaaba. I decided to pray toward sun set cause kaaba is located at that direction. Next time someone said I am a sun worshipper!! And that person do not do namaj often. Strange!
তালেবানকে ভালোবাসি।আমাদের এসব হুজুররা শুধু বিতর্ক সৃষ্টি করতে পারেন।
এটা কোন ধরনের কথা
@@anonymouscracker8689আসল ঘটনা হচ্ছে,ইমারতে ইসলামিয়া এখন ওহাবি নজদি,সালাফি,আহলে খবিস কুত্তাগুলাকে নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি শাস্তির আওতায় নিয়ে এসেছে।
এখন ইবনে তাইমিয়া আর নজদির সন্তানগুলোর তালেবানদের বিরুদ্ধে বলতেও বাধতেছে না।সু্যোগ পেলেই এখন মানুষের মধ্যে তালেবানের বিরুদ্ধে ফেতনা ছড়ানোর মিশনে নেমেছে।
তোদের বাপগুলো পৃথিবীতে ছড়িয়ে গেছে ফেতনা,তোরাও সেম কাজ করতেছিস।তোরা কথা বলস তালেবান নিয়ে।
আসল ঘটনা হচ্ছে,ইমারতে ইসলামিয়া এখন ওহাবি নজদি,সালাফি,আহলে খবিস কুত্তাগুলাকে নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি শাস্তির আওতায় নিয়ে এসেছে।
এখন ইবনে তাইমিয়া আর নজদির সন্তানগুলোর তালেবানদের বিরুদ্ধে বলতেও বাধতেছে না।সু্যোগ পেলেই এখন মানুষের মধ্যে তালেবানের বিরুদ্ধে ফেতনা ছড়ানোর মিশনে নেমেছে।
তোদের বাপগুলো পৃথিবীতে ছড়িয়ে গেছে ফেতনা,তোরাও সেম কাজ করতেছিস।তোরা কথা বলস তালেবান নিয়ে।
তালেবানদেরকে ভালোবাসবেন আল্লাহর জন্য ঘৃণাও করবেন আল্লাহর জন্যে। এখন তালেবানরা যদি শিরক করে তখন তাদের কথা মানা যাবে না যদি তারা ইসলামি শরীয়াহ অনুযায়ী কাজ করে তখন তাদের অনুসরণ করা যাবে। মূল কথা হচ্ছে কারো অন্ধ অনুসরণ করা যাবে না তবে অন্ধভাবে রাসূল (স:) আর তাঁর সাহাবিদের অনুসরণ করা যাবে।
দেওবন্দি মাতুরদিরাও রাফেজিদের কাফের মনে করে।@@reflactionfactor7329
এখানে কিছু লোক কথা না শুনে না বুঝেই মন্তব্য করতেছে। শায়েখ বুঝিয়েছেন তালেবানরা শরীয়ার (ইসলামের) মানদন্ড নয়। তারাও ভুল করতে পারে, তাদের ভুল কাজগুলোর অনুসরণ করা যাবে না। শিয়া রাইসরি শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে তালেবানের প্রতিনিধি দলটির দোয়া করার বিষয়টি বৈশ্বিক রাজনৈতিক কার্যক্রম হিসেবে দেখতে হবে । এটাকে শরীয়া সম্মত বিষয় বলা যাবে না।
হেইতে সব বাল বুছে
indeed
শরিয়ত শুদু বাংলাদেশের ধর্মজীবী রা ভাল বুজে।
রাইট
@@user-ip2lh6qf2s না তুই বুঝিস শুধু শালা মূর্খের বাচ্চা গন্ড মূর্খ
শিয়ারা মুসলমানদের পক্ষে আছে। আলেমসমাজের উচিত এসব বিভাজিত প্রশ্নে শিয়াদের পক্ষে মতামত দেয়া। ইসলামের পক্ষে আছে বলে অমুসলিম বিশ্ব তাদের উপর চোখ রাঙ্গিয়ে কথা বলে। আমাদের সবাইকে বোঝা উচিত।
আর ইরানী শিয়ারা যা সিরিয়ার সুন্নীদের উপর অত্যাচার,গণহত্যা চালাইতেছে সেইসব জানো তো?
ekdom দূর্বল যুক্তি
এইটাই সালাফদের মত।
সালাফ মানে বুঝেন তো?
মোল্লা আব্দুল গনি হলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং তালেবানের রাষ্ট্র প্রতিনিধি, উনি যাবে না তো কে যাবে??
এই হুজুরের মাথায় এতোই বিভেদ সৃষ্টির ধান্দা যে তালেবানের মধ্যেও বিভেদ তৈরি করে ফেলতেছে😂😂
@@saifularif942 আকিদার দোহাই দিয়ে ভেদাভেদ সৃষ্টি করে উম্মাহর ক্ষতি করবেন এবং কাফেরদের হাতে লাঞ্ছনার শিকার হবেন
ইরান আমাদের শক্তু নয় ইরান আমাদের বন্দু🇮🇷🇮🇷🇮🇷🇮🇷🥀🥀🥀🥀🌹🌹🌹🌹❤️❤️❤️❤️🤲🤲
মাশাআল্লাহ, প্রিয় শায়েখ।
বাটপার, মোনাফেক, অর্ধশিক্ষিত কাঠ মোল্লারা শিয়া-সুন্নি বিরোধ করছে। এদের থেকে সাবধান। এরা ইসলামের দুশমন। তাহেরী, আব্বাসী বাটপার হুজুর। এরা ইহুদিদের দালাল। ইহুদিদের টাকা খায়। এদের ইউটিউব দেখবেন না।
আমিই ঠিক, আমিই ভালো আর সব খারাপ.....আমি নিম পাতা বাকি সব গাজা পাতা
আপনে আসলেই গান্জা পাতা
ইসলামী জ্ঞান আছে আপরার??উনার কথাগুলা ১৩০০+ বছর আগে বলে যাওয়া সালাফদের কথা
ঠিক বলেছেন শায়েখ ❤️❤️❤️
Shia muslims are our brothers in Islam .
প্রিয় শায়েখ বারাকাল্লাহু ফী হাযাতিকা
বাটপার, মোনাফেক, অর্ধশিক্ষিত কাঠ মোল্লারা শিয়া-সুন্নি বিরোধ করছে। এদের থেকে সাবধান। এরা ইসলামের দুশমন। তাহেরী, আব্বাসী বাটপার হুজুর। এরা ইহুদিদের দালাল। ইহুদিদের টাকা খায়। এদের ইউটিউব দেখবেন না।
কূমির আর বাঘ তুরা কি।
কুমির আর বাঘ আসলে
ইজহার কাফের হয়ে
যাবে
বাপ মার সাথে মনে হয় ভালো ব্যবহার করেন না আলেমদের সাথে যে ভাবে কথা বলেন
তুই যে বেয়াদব এইটাই বুঝতে পারছি।তোর যে ইসলামী জ্ঞান নাই এইটাই বুঝতে পারছি
They are selling Islam in entire life. On the other hand Taliban are real and true practical Muslim giving blood to implement Shari but they are takative and not implemented any think because they are internally blind
They don't want to give any blood but selling Quran
ঠিক বলেছেন শায়খ
Valo alochona,, masallah
বড় বড় লেকসার দেওয়া যায় কিন্তুু মুসলিম বিশ্ব নেতৃত্ব দেওয়া এক না
কথা না বুঝে মন্তব্য করবেন না?
তুমি গিয়ে নেতৃত্ব দাও
১৯২৩ সালে উসমানী খেলাফত বিলুপ্ত হওয়ার পর কে বা কোন দেশ উসমানি খেলাফতের মতো একত্রে গোটা মুসলিম কে নেতৃত্ব দিয়েছে?
দয়া করে শিয়া রে এখানে টানিবেন না। এরা মুসলিম বিশ্বকে নেতৃত্ব দেওয়া তো দূরে থাক আরো সিরিয়ান সুন্নি মুসলিমদের গর্ণহারে হত্যা করেছে।।
Apni den😂😂😂😂
না খেয়ে থাকা ভালো গু খাওয়া ভালো না।
হযরতের কথা গুলো স্পষ্ট বুঝতে কষ্ট হয়ে যায় এজন্য আর একটু ধীরে ধীরে প্রতিটি শব্দ ক্লিয়ার করে উচ্চারণ করলে আশা করি সব কথা স্পষ্ট বুঝা যাবে ইনশাআল্লাহ্।
শিয়ারাও মুসলিম আমাদের ভাই,তোমরা মুসলমান কে বিভক্ত করোনা
কিছু বুঝেন।
কবে তারা মুসলিম হলো?
সালাপিদের থেকে শিয়া উওম❤❤❤
ভন্ডদের কাছে ভন্ডরা ভালো সম্পর্ক হয়।
এই কথাটা আপনি আবার ঠিক বলেছেন
ছি ছি ছি।শিয়ারা যারা সিরিয়াতে সুন্নীদের উপর গণহত্যা করতেছে তারা ভাল??ছিহ!!ধিক্কার আপনাকে আর আপনার জ্ঞানকে
না সালাফিদের চেয়ে শিয়া ১২ ইমামের প্রবক্তারা সাহাবিদের অমান্যকারীরা সালাফিদের চেয়ে ভাল হতে পারেনা।
হাজার গুন উত্তম ।
Apnara eto adarsha holepaharer opar madrasha ekta korey onek sundar sundar kota bolajai bastab matea jan takan kota dane kota chal bhuja jabea
চমৎকার ব্যখ্যা
মাশাআল্লাহ্ বিষয়টি নিয়ে স্পষ্ট হলাম।
আসল ঘটনা হচ্ছে,ইমারতে ইসলামিয়া এখন ওহাবি নজদি,সালাফি,আহলে খবিস কুত্তাগুলাকে নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি শাস্তির আওতায় নিয়ে এসেছে।
এখন ইবনে তাইমিয়া আর নজদির সন্তানগুলোর তালেবানদের বিরুদ্ধে বলতেও বাধতেছে না।সু্যোগ পেলেই এখন মানুষের মধ্যে তালেবানের বিরুদ্ধে ফেতনা ছড়ানোর মিশনে নেমেছে।
তোদের বাপগুলো পৃথিবীতে ছড়িয়ে গেছে ফেতনা,তোরাও সেম কাজ করতেছিস।তোরা কথা বলস তালেবান নিয়ে।
আমাদের দেশের হুজুররা টুপি আর পাঞ্জাবি আর দাড়ি রাখতে পারলে মনে করো যে আমরা আল্লাহর ওলী হয়ে গেছি ওয়াজ করে করে লক্ষ লক্ষ টাকা ভাই বুয়া বুয়া হুজুর।
Brother 100% right
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আপনাকে বুঝার তাওফিক দিন।
মুসলিম তো তারা যা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর স্বীকৃতি দেয়। কিন্তু শিয়ারা মনে করে নাউজুবিল্লাহ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা নাকি ভুল করে আলী রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুর পরিবর্তে মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে শেষ নবীর স্বীকৃতি দিয়েছেন। তাহলে বলেন শিয়ারা কিভাবে মুসলিম হলো?
আর যারা মুসলিম না তাদের নাজাতের জন্য দোয়া করা একজন মুসলিমের বিশ্বাসের সাথে সাংঘর্ষিক।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আর আমার কথা বিশ্বাস না করতে পারলে দয়া করে গুগল করে দেখুন।
সব দল ভাবে আমরাই ভাল অন্যরা কাল মন্দ।
উনি যা বলছেন কুরআন-সুন্নাহ অনুযায়ী।আর শিয়াদের অনেকে কুরআনের অনেক আয়াত অস্বীইকার করে,সাহাবীদের গালি দেয় কয়েকজন বাদে।তাদের ব্যপারে সালাফদের যা মত হারুন ইজহার হুজুর তাই বলছেন
বাতিল যুক্তি
আলেমদের চেয়ে নিজেকে বেশি পন্ডিত মনে করা ঠিক না।তাদের জ্ঞান আপনার আমার চেয়ে অনেক বেশি
হক যুক্তি কোনটা আপনি দেখি শুনি?
@@user-th2lx4qv1iনজদির গোষ্ঠীর জীবনেও বুঝে আসবে না
আসল কাহিনি হচ্ছে,নজদি হচ্ছে হারুন ইজহারের বাপ,তাই এখন তালেবানদের বিরুদ্ধে বলতেও বাধতেছে না।নজদি,সালাফি,আহলে খবিস কুত্তার বাচ্চা গুলোকে তো ইমারতে ইস্লামিয়া একবারে সাইজ করে দিসে
তাহলে আপনি হক যুক্তি প্রকাশ করুন।
দুর মিয়া না বুঝে বাতিল যুক্তি বললেই হল
কামরুল ইসলাম ওলীপুরী সাহেবকে দেখে ভালো লাগলো।
সুন্দর আলোচনা, আমি একজন সাধারণ মানুষ, আমারও মনে ঠিক এই ভাবনাটা আসছে।বড়ো স্বার্থের জন্য,, কিছু জায়গায় কুমির কেও বন্ধু বানানো লাগে।
তালেবান বৈশ্বিক রাজনীতির যে জ্ঞান রাখে।বাংলাদেশের কোন আলেম তাদের ধারে কাছেও জ্ঞান রাখেনা।
মুসলিম বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি ইরান জিন্দাবাদ ইমারতে ইসলাম আফগানিস্তান জিন্দাবাদ
শায়েখ চাইনিজ ডলার জিন্দাবাদ, শায়েখ খামেনি জিন্দাবাদ, জগাখিচুরি জিন্দাবাদ 😂😂
তোমার মাথায় গোবর
আরে মূর্খ তালেবান যখন একটা করে শিয়া ধরেধরে ছক্কা মারবে তখন কী বলবা?
দাজ্জালের গুপ্তচর বর্তমান জামানার ইয়াহুদীদের আপডেট ভার্সন আহলে খ২০ ওরফে মেন্টাল আহলে হাদিস @@Abdullah-rt4bn
তাহলে আপনাদের আকাবিররাও সাহাবায়ে কেরাম না। কিন্তু আপনারা তাদের অন্ধভাবে কেন অনুসরণ করেন? কেন বলেন, যেকোনো বিষয়ে আমাদের আকাবিরদের যে সিদ্ধান্ত, আমাদেরও একই সিদ্ধান্ত।
আপনি ঘাড় তেড়া হতে পারেন তবে আকাবেরদের চেয়ে বেশি বুঝেন না। মোচের ঢং বলে আপনি মনে হয় বিড়াল বাঘ নয়।
Sundor mofti azher saber montobbo
👍👍👍👍👍👍
শায়েখের বলা উচিত ছিল, “এটার উত্তর তালেবান দেবে। তালেবান যদি এমন কিছু করে যা আপনার পছন্দ নয়, তার উত্তর আমাদের দিতে হবে কেন?”
Faltu discussion.
গোজা মিল মুফতি
একই তো করেছেন। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আপনাকে বুঝার তাওফিক দিন।
মুসলিম তো তারা যা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর স্বীকৃতি দেয়। কিন্তু শিয়ারা মনে করে নাউজুবিল্লাহ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা নাকি ভুল করে আলী রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুর পরিবর্তে মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে শেষ নবীর স্বীকৃতি দিয়েছেন। তাহলে বলেন শিয়ারা কিভাবে মুসলিম হলো?
আর যারা মুসলিম না তাদের নাজাতের জন্য দোয়া করা একজন মুসলিমের বিশ্বাসের সাথে সাংঘর্ষিক।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আর আমার কথা বিশ্বাস না করতে পারলে দয়া করে গুগল করে দেখুন।
কোনটা সঠিক?
Masala haroon izzar Saab
বেয়াদব।
ইরানে কি ধর্ম ব্যবসায়ী আছে?
hahaha, nai vai. egula bangladeshe,india ar pakistan e
@@shakibul9235 ইরান থেকেই তো এই ধর্ম ব্যাবসা শুরু হয়েছে
ওখানে মা জার ব্যবসা রমরমা
@@sabirh5046ওয়াজ ব্যবসা, মাদ্রাসা ব্যবসা এবং মাজার ব্যবসা সবগুলোই নাজায়েজ এবং কুফরী। ওয়াজ মাহফিল তো যুগের নিকৃষ্টতম বিদআত এটার সাথে বাকি রইলো ব্যবসা।
@@sksadimon5103তালেবান আর তোমার মত মোল্লার ঈমান কি এক নাকি তাদের ধর্মীয়প্রজ্ঞা তোমাদের থেকে অধিক
সুবিদা বাদী
আপনি ইসলামী জ্ঞানে মুর্খ।আর এরাই হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় বেয়াদব।এইসবের নাই কোন ইসলামী জ্ঞান কিন্তু আবেগ বেশি।সালাফদের বক্তব্য পড়ে আসেন রাফেজি শিয়া কাফেরদের ব্যপারে তারপর আলাপ দিয়েন এইখানে আইসা।জীবনে তো মনে হয় না বাংলাতে ১০০০ হাদীসও পড়ছেন
উনার মতো দ্বীনের খেদমত করে দেখেন আগে সুবিধা অসুবিধা বুঝতে পারবেন
যাদের উপর আল্লাহ আয'যা ওয়া যাল রাজি তারাও আল্লাহ আয'যা ওয়া যালের উপর রাযি খুশি তাদের শানে যখন কোন শিয় রাফেজী গুস্তাখি করে আর তাদের জন্য যখন নামধারী মুসলিমরা দুয়া করে সেই দুয়া কি কবুল হবে? কি মনে করেন!
ফতোয়া এক জিনিস আর রাজনীতি আরেক জিনিস।
শুধু নিজেরাই সঠিক এই থেকে বের না হলে কিছুই করতে পারবেন না। পাবলিক কে উল্টোপাল্টা বুঝ দিয়ে লাভ নাই।
উনি ভুল তো কিছুই বলেনি। বলেছেন ইরানের চেয়ে আমেরিকা আমাদের বড় শত্রু। তাই একই সাথে আমেরিকা ও ইরানের সাথে শত্রুতা বজায় রাখা আমাদের জন্য বোকামি।
আর শাসক গোষ্ঠীর শিয়ারা সর্বসম্মতিক্রমে কাফের। সব শিয়াদের তো উনি কখনই কাফের বলেননা। ভুল তো কিছু দেখছিনা এখানে!! প্রশ্ন হচ্ছে আপনি কি বুঝলেন!!
আপনার অনেক বড় আলেম পন্ডিত ছাইড়া দেন
উল্টা পাল্টা বুঝটা কি দিলো!! একটু ক্লিয়ার করেন।
আগে তুমি নিজের ভুল থেকে বের হও
চোরে না শুনে ধর্মের কথা
কওমি অংঙ্গনের হারুন ইজহার হল ব্যতিক্রম মানুষ। তার মাঝে কপটতা নেই হিংসা নেই
শুধু উনারাই মুসলিম,আর কেউ না💩
সেটা হাশরের মাঠে দেখতে পাবে
বাতিল কখনো হকের কাছে দাড়াতে পারেনি
Thik 😂😂😂...jotoshob katmolla
শায়েখ যা বলেছেন সত্য বলেছেন তথ্য ওগবেসনা মূলক আলোচনা।
iran is a best muslim country in the world.
Hujur ar Haat chair at shathe badha dorkar.
পাগলে কিনা বলে
ছাগলে কিনা খায়।
আসল ঘটনা হচ্ছে,ইমারতে ইসলামিয়া এখন ওহাবি নজদি,সালাফি,আহলে খবিস কুত্তাগুলাকে নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি শাস্তির আওতায় নিয়ে এসেছে।
এখন ইবনে তাইমিয়া আর নজদির সন্তানগুলোর তালেবানদের বিরুদ্ধে বলতেও বাধতেছে না।সু্যোগ পেলেই এখন মানুষের মধ্যে তালেবানের বিরুদ্ধে ফেতনা ছড়ানোর মিশনে নেমেছে।
তোদের বাপগুলো পৃথিবীতে ছড়িয়ে গেছে ফেতনা,তোরাও সেম কাজ করতেছিস।তোরা কথা বলস তালেবান নিয়ে।
@@user-th2lx4qv1iতালেবান আর তোমার মত মোল্লার ঈমান কি এক নাকি তাদের ধর্মীয়প্রজ্ঞা তোমাদের থেকে অধিক
বিভেদের মতবাদ।
ইমারতে ইসলামীয়া জিন্দাবাদ
"এবং সকল মর্যাদা তো আল্লাহর, তাঁর রাসুলের ও মুমিনদের। কিন্তু মুনাফিকরা তা জানে না"- সুরা মুনাফিকুন,আয়াত#৮
কারা কাফের এর কারা মুমিন
আবু সালমা(রাসুলের সা রাখাল) বলেন,আমি রাসুলুল্লাহ(সা)কে (মি'রাজের একটি ঘটনা) বলতে শুনেছি।তিনি বলেন, "আমি যখন সেই রাত্রে আকাশে ঊর্ধ্বগমন করলাম তখন মহামহিম আল্লাহ আমাকে বললেন ঃ রাসুল তার প্রতি তার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে যা অবতীর্ণ হয়েছে তার উপর বিশ্বাস আনয়ন করেছে(সুরা বাকারা#২৮৫)।আমি বললামঃআর মুমিনগন।আল্লাহ বললেন, হে মুহাম্মাদ, তুমি সত্য বলেছ। তোমার উম্মতের মাঝে কাকে তোমার স্থলাভিষিক্ত করেছ?আমি বললাম -তাদের মধ্যে সবচেয়ে উত্তমকে।আল্লাহ বললেন, আলী ইবনে আবি তালিব। আমি বললাম-হ্যা,হে আমার প্রতিপালক।
আল্লাহ বললেন -হে মুহাম্মাদ, আমি ভূমন্ডলে খোজ নিয়েছি।অতঃপর তোমাকে বেছে নিয়েছি।তারপর আমার নাম থেকে তোমার জন্য একটি নাম নিঃসৃত করেছি।ফলে আমার নাম উচ্চারিত হয় না তোমার নাম আমার সাথে উচ্চারিত হওয়া ছাড়া। সুতরাং আমি " মাহমুদ" আর তুমি "মুহাম্মাদ "। অতঃপর আমি আবার অন্বেষণ করলাম এবং বেছে নিলাম আলীকে। আর তার নামকে আমার নাম থেকে নিঃসৃত করলাম।সুতরাং আমি হলাম " আ'লা" আর সে "আলী"।
হে মুহাম্মাদ, অবশ্যই আমি তোমাকে, ফাতিমাকে,আলীকে, হাসানকে, হুসাইনকে এবং হুসাইনের সন্তান ইমামদেরকে আমার জ্যোতির আভা থেকে সৃষ্টি করেছি।অতঃপর জমিন ও আকাশের বাসিন্দাদের কাছে উপস্থাপন করেছি তোমাদের বেলায়তকে। এরপর যে তা গ্রহণ করবে সে আমার নিকট মুমিনদের অন্তর্ভুক্ত হবে,আর যারা অস্বীকার করবে তারা আমার নিকট কাফেরদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
হে মুহাম্মাদ! আমার কোন বান্দা যদি ইবাদত করতে করতে সব কিছু ত্যাগ করে কিংবা পানির মত গলেও পড়ে অতঃপর তোমাদের বেলায়াতকে অস্বীকার করে আমার কাছে আসে,তাহলে আমি তাকে ক্ষমা করবো না যতক্ষণ না তোমাদের বেলায়াতকে স্বীকার করে।
হে মুহাম্মাদ, তুমি কি তাদেরকে দেখতে চাও?আমি বললামঃজ্বী,হে আমার প্রতিপালক। অতঃপর আমাকে বললেন ঃআরশের ডান পাশে তাকাও।আমি তাকালাম তখন দেখতে পেলাম আলী, ফাতিমা, হাসান,হুসাইন, আলী ইবনুল হুসাইন, মুহাম্মাদ ইবনে আলী,জা'ফার ইবনে মুহাম্মাদ, মুসা ইবনে জা'ফার,আলী ইবনে মুসা,মুহাম্মাদ ইবনে আলী, আলী ইবনে মুহাম্মাদ, হাসান ইবনে আলী, মাহদী। তাদের নুর এক সারিতে দাড়িয়ে নামাজ আদায় করছে। আর সে(অর্থাৎ মাহদী) তাদের মাঝখানে যেন উজ্জ্বল নক্ষত্র।
৷ আল্লাহ বললেন ঃ হে মুহাম্মাদ, এরাই হল আল্লাহর হুজ্জাত (আল্লাহর দলিল)।আর সে তোমার ইতরাত(পরিবার) থেকে।আর আমার মর্যাদা ও সম্মানের শপথ! সে হল আমার আউলিয়াদের জন্য ফরজ হুজ্জাত। আর আমার শত্রুদের থেকে প্রতিশোধ গ্রহনকারী।-( ফারাইদুস সিমতাইন)
মুফতি ইজহার সাহেব বৈশ্বিক পলিটিক্স করার একটা দিক হচ্ছে কৌশল অবলম্বন করা তালেবানরা এটাই করেছে বলে আমি মনে করি
ইরানে বিভিন্নভাবে যে কুরআনের অনুষ্ঠান হয় সে সময়ে কি বাংলাদেশের মুসলমানদের চক্ষু সে সময় কোথায় থাকে। সে সময় ফতোয়াবাজি যায় কোথায়। ওটাকা 💸 দেখলে ফতোয়াবাজি শেষ। তারা মুসলমান আমরা মুসলমান সেখানে,, তারা এক আল্লাহ উপর বিশ্বাসী আমরাও এক আল্লাহর উপর বিশ্বাসী।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আপনাকে বুঝার তাওফিক দিন।
মুসলিম তো তারা যা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর স্বীকৃতি দেয়। কিন্তু শিয়ারা মনে করে নাউজুবিল্লাহ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা নাকি ভুল করে আলী রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুর পরিবর্তে মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে শেষ নবীর স্বীকৃতি দিয়েছেন। তাহলে বলেন শিয়ারা কিভাবে মুসলিম হলো?
আর যারা মুসলিম না তাদের নাজাতের জন্য দোয়া করা একজন মুসলিমের বিশ্বাসের সাথে সাংঘর্ষিক।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আর আমার কথা বিশ্বাস না করতে পারলে দয়া করে গুগল করে দেখুন।
5:13 গুরুত্বপূর্ণ
একজন মানুষ মারা গেছে তাকে তার কাছে শোক বার্তা প্রকাশ করতে গেছে তা নিয়ে এত মাতামাতির কোন দরকার হয় না সে তার আকিদা যাই হোক সেটা তার বিচার আল্লাহ করবে যত ঝামেলা শুধু বাংলাদেশের আলেমদের আমি এটা অনেক অপছন্দ করি অথচ আমি কিছু বক্তার ওয়াজ অনেক পছন্দ করি বাংলাদেশের from India 🇮🇳