Video

আমিন। ইন-শা-আল্লাহ আল্লাহ আপনাকে হজ্জ করার তৌফিক দিবেন।

আমার বাসা ঢাকা। আর ভাগ্নের বাসা সিরাজগঞ্জ।

@@banglatravelhistory আপনি কি ধরনের ক্যামেরা ব্যবহার করেন জানতে পারি? আপনার সাথে একটু কথা বলতে চাই।

DJI Action 4. DSLR Sony. DJI Osmo Pocket 2.

ভাল এলাকা। বর্তমানে জায়গার দাম ১০-৩০ লাখ টাকা কাঠা। সামনে পিছনে আলাদা আলাদা দাম। তবে জমি কিনলে হাউজিং কর্তিপক্ষের মাধ্যমে কিনলে ঠকবেন না। সামনে জায়গাটা অনেক ডেভেলপ হবে তখন এখানকার জমির দাম অনেক বেড়ে যাবে। কারণ এখানে বুড়িগঙ্গা নদীর উপরে ব্রিজ হবে আর ওই দিকে কেরানীগঞ্জের সাথে রাস্তাটির সংযুক্ত হয়ে যাবে।

বাদশাহ আব্দুল্লাহ গেট। গেট নং ১০০।

দুঃখিত আমার এমন কোন লোক পরিচিত নাই।

জনপ্রতি ৪০০ টাকার মত আসা যাওয়া। নৌকা ভাড়া বাদে। শাপলা থাকবে। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত শাপলা থাকে।

@@banglatravelhistory ভাই আপনি যে ইচলাদি থেকে সিনজি করে গেছেন,, ইচলাদি থেকে কত টাকা নিছে??

@@souravdey9513 ভিডিওতে আছে তো। সি এন জি ভাড়া ৯০ টাকা নিয়েছিল।

হু মাশা-আল্লাহ সে খুব ভালই গায়।

অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

আল্লাহ্‌ কবুল করুন। আমিন

দিমু ভাইয়ো দিমু।

আল্লাহ্‌ কবুল করুন। আমিন

অসংখ্য ধন্যবাদ

ভিডিওটা একটা প্রতিবেদনমূলক ভিডিও। পুরাটা দেখেন তাহলে পুরোপুরি বুঝতে পারবেন। শুধু ইন্ট্রো দেখেই শাপলা ফুল বিলুপ্ত হচ্ছে এই ধারণায় মশগুল থাকবেন না। শাপলা তুললে শাপলা বিলুপ্ত হয়ে যায়! এ ব্যাপারটা আপনি কোথা থেকে জানলেন? প্রতিবছর এই বিলগুলো শুকিয়ে একদম খটখটে মাটি হয়ে যায়। এবং এই বিলগুলোতেই আবার শীতকালে ধান চাষ করা হয়। তাহলে পরের বছর আবার কিভাবে শাপলা ফোটে? মূলত এই শাপলার বীজগুলো মাটির গভীরে থেকে যায়, তাই প্রতি বছরই এই শাপলা ফুল ফোটার প্রক্রিয়া চলমান থাকে। আর এটাকে রাজ্য বলা হচ্ছে এই কারণেই, সমুদ্র এক ফোটা জল তুলে নিলে যেমন নিঃশেষ হয়ে যায় না। ঠিক তেমনি এখান থেকে হাজার হাজার মানুষ শাপলা তুলে সেগুলো বাজারে বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করেও যুগের পর যুগ এই শাপলা বিলুপ্ত হয় না। এটা প্রকৃতির একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এটাকে বিলুপ্ত করতে হলে এই জায়গা ভরাট করে যদি আপনি নতুন কোনো স্থাপনা তৈরি করেন তাহলে চিরতরে বিলুপ্ত হবে।

আমিন

অসংখ্য ধন্যবাদ ভাবীজি। আপনার জন্যেও শুভকামনা রইল।

সরি ভাই আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত। ভিডিওটি যখন বানাই তখন রুম ভাড়া নিয়ে এই ভ্লগটি বানাই নি। আর মক্কায় মূলত হোটেল ভাড়া আপডাউন করে তাই হোটেলের স্পেসিফিক ভাবে দাম উল্লেখ করি নাই। এখানের এক দিনে সর্বনীম্ন ভাড়া অফ সিজনে জনপ্রতি সর্বনীম্ন ৬৭৫০ টাকা থেকে ৫০০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত বছরের বিভিন্ন সময় আপডাউন করে। তবে হোটেলের ফ্যাসিলিটি ৫ স্টার কোয়ালিটির। তাই ভিতরের পরিবেশ অনেক ভাল। এক রুমে ২ জন থেকে ৫ জন পর্যন্ত থাকতে পারে। সিজন অনুযায়ী রুম ভাড়া আপডাউন করে। যেমন অফসিজনে ২ জনের রুম ভাড়া সর্বনীম্ন ১০০০০ টাকা/per night থেকে সর্বোচ্চ ৩০০০০ টাকা/per night পর্যন্ত। অফসিজনে ৩ জনের রুম ভাড়া সর্বনীম্ন ৭৫০০ টাকা/per night থেকে সর্বোচ্চ ২৫০০০ টাকা/per night পর্যন্ত। অফসিজনে ৪ জনের রুম ভাড়া সর্বনীম্ন ৬৭৫০ টাকা/per night থেকে সর্বোচ্চ ২২৫০০ টাকা/per night পর্যন্ত। অফসিজনে ৫ জনের রুম ভাড়া সর্বনীম্ন ১২৫০০ টাকা/per night থেকে সর্বোচ্চ ২১০০০ টাকা/per night পর্যন্ত। সাধারনত হজ্জের সময় ও রমজানের সময় এই ভাড়া প্রায় দ্বিগুন থেকে তিনগুন বেড়ে যায়।

ঘটনাটি ঘটেছিল এমন, একবার জমিদারের বড় ছেলের খাবারের মধ্যে বিষ মিশিয়ে দেয়া হয়। যে কিনা এই বাড়ির প্রকৃত মালিক ছিলেন। কে বা কারা বিষ মিশিয়েছে এই ব্যাপারটা জানা যায় না। পরে জমিদারের মৃত্যুর পরে সবাই তার বড় পুত্রবধূকে দোষারোপ করতে থাকে যে উনি তাকে বিষ খাইয়ে মেরেছে। এত বড় অপবাদে বড় পুত্রবধূ ক্ষোভে দুঃখে আরো বিমর্ষ হয়ে পড়ে। এরপরে যখন বড় ছেলেকে চিতায় জ্বালানোর সময় চলে আসে, তখন বড় পুত্রবধূ সবার সামনেই চিতায় ঝাঁপ দিয়ে নিজেকে আত্মাহুতি দেন এবং প্রমাণ করেন যে কখনোই তার স্বামীকে বিষ খাওয়ারন নি। আর আর এভাবেই শেষ হয়ে যায় জমিদারের পরিবার।