😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
@@mdmehtu7150 😊 ভাই, মানুষকে চেনার জন্য সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে আর্থিক লেনদেনে যাওয়া। আপনি নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন যে আমি আমার ওষুধের ব্যাবসার কথা বলেছি। আমি ওষুধের দোকান দেওয়ার আগ পর্যন্ত আমার বয়স ছিল ৩৬। এই ছত্রিশ বছর বয়স পর্যন্ত আমিও মনে করতাম যে বরিশাল, নোয়াখালী, কুমিল্লা, খুলনার মানুষ বোধহয় অতটা খারাপ না, যতটা লোকে বলে। কিন্তু দোকান দেওয়ার পর আমি বুঝতে পারলাম যে কত ধানে কত চাল। ৩৬ বছর বয়স পর্যন্ত আমি যা শিখতে পারিনি দোকানে মাত্র দুই বছরের মধ্যেই আমি তা শিখে গেছি। আর তা হচ্ছে কোন জেলার মানুষের স্বভাব কেমন।........ এই দোকানে বসার আগে আমি এম পি মন্ত্রী দের গালিগালাজ করতাম, যে শালারা আমাদের ভোটে ক্ষমতায় এসে ইচ্ছা মত লুটপাট করে! আমি ব্যবসায়ীদের গালিগালাজ করতাম, যে শালারা আমাদেরকে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে জিম্মি করে ইচ্ছা মত দাম বাড়ায়! আমি ঘুষখোরদের গালিগালাজ করতাম, যে শালারা আমাদের পেটে লাথি মেরে নিজেরা বড়লোক হয়! কিন্তু ভাই, যাদেরকে ( মানে সাধারণ মানুষ বা জনগনকে) বাচানোর জন্য আমি নেতা-মন্ত্রি, ব্যাবসায়ী, আর ঘুষখোরদের গালিগালাজ করেছি তারা যে কতবড় মিচকা শয়তান, তা আমি হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি দোকানে বসার পর। এটা ঠিক যে পলিটিসিয়ান, ব্যবসায়ী, দুর্নীতিবাজ এরা কেউই ধোয়া তুলসীপাতা না। এবং সবাই এটা নিয়ে চিল্লাচিল্লি করতে করতে মুখে ফেনা তুলে ফেলে। কিন্তু গণতন্ত্রের এই "জনগণ" (বিশেষ করে মধ্যবিত্ত বা উঠতি ধনী) এরা যে কত বড় বিছুটী পাতা এটা আপনি টের পাবেন তখনই, যখন আপনি এমন কোন পেশায় যাবেন যেখানে অহরহ আর্থিক লেনদেনের ব্যাপার আছে। বিশেষ করে দোকানদারি বা ওই জাতীয় কোনো পেশায়। ... ….......বাংলায় একটা পুরোনো প্রবাদ আছে যে "মেজো বৌএর চরিত্র ভালো কারণ তার সুযোগ নেই।" এখানে সুযোগ নেই বলে তার চরিত্র ভালো, কিন্তু সুযোগ পেলে? জ্বি হ্যাঁ ভাই, গণতন্ত্রের এই মধ্যবিত্ত জনগণ হচ্ছে সংসারের ঠিক এই মেজ বৌএর মত। সুযোগ নেই বলে তার চরিত্র ভালো, কিন্তু সুযোগ পেলেই বদমায়েসিতে আর সবাইকে সে নিমিষেই ছাড়িয়ে যাবে। ............. by the way, আপনার ভালর জন্যই বলছি, এই জেলাগুলোর মানুষ থেকে সাবধান থাকবেনঃ ১.বরিশাল, পটূয়াখালি, ভোলা, বাগেরহাট ( "পিরিত কইরা বিয়া করলাম ভোলা, বাসর ঘরে ঢুইকা দেখি বৌএর কোলে পোলা............বাকিটা আর না-ই বা বললাম)। ২. ফেনী, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া (এক হাতের এক আঙুল নিজের পাছায়, আর আরেক হাতের আরেক আঙুল আরেকজনের পাছায়) ৩. চট্টগ্রাম প্রপার (সাবধান!!! ভিমরুলের চাক!ঢিল দিসেন তো মরসেন!)। ৪. খুলনা, যশোর, সাতক্ষীরা, কুষ্টিয়া (মাসি, পিসি, বউমা---বাতি নিভালে কেউ না!)। ৫. ব্রিহত্তর ফরিদপুর জেলা (আরেক নাম ফোর-টোয়েন্টিপুর জেলা। বাংলাদেশের বিশিষ্ট চীটার তৈরির কারখানা, ঢাকা শহরের যত চিটার, বাটপার, দালাল আছে তার শতকরা অন্তত ৮০ ভাগ এই জেলা থেকে সাপ্লাই হয়। ভণ্ডামি জিনিসটা এই ফরিদপুর জেলার মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি।..............ফরিদপুর জেলার মহিলাদের সম্পর্কে মন্তব্য ঃ " জিলাপিতে আগে প্যাঁচ ছিলো না, সেগুলো ছিলো গোল গোল আর লম্বা, কিন্তু যেদিন থেকে জিলাপি ফরিদপুর জেলার মহিলাদের হাতে পড়েছে সেই দিন থেকেই জিলাপিতে আড়াই প্যাঁচের আমদানি হয়েছে )। ৬. পাবনা, বগুড়া, নওগা (কিপ্টামি এবং ছেচড়ামি শাস্ত্রে জয়েন্ট পি. এইচ. ডি.) । ৭. ঢাকা সংলগ্ন সাভার, গাজীপুর, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ (ভয়ংকর!!!), বিক্রমপুর জেলা (সাবধান! মিচকে শয়তান) । ৮. আমার নিজের জেলা সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর থানা (এই কাজিপুর থানার আরও একটা নাম আছে আর তা হচ্ছে "সিরাজগঞ্জ জেলার জারজগঞ্জ থানা "। আমার বাড়ি অবশ্য বেলকুচি থানায়)।......... Good Luck! ভালো থাকবেন। 🙂❤️
my favorite
Three stooges so funny 😂😂😂😂😂😂😂😂
Nice
😍😍😍😍😍
Three story my favourite
Nice comedy
adobe premiere pro
Goot
nice
ও মনু 😂
tornado
Three Stooges in Bangla😂 Old is gold. 1930's film 👏👏
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
AaAaaaaaAaaLlaaa@@l
Aaaaaa
@@mdmehtu7150 😊 ভাই, মানুষকে চেনার জন্য সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে আর্থিক লেনদেনে যাওয়া। আপনি নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন যে আমি আমার ওষুধের ব্যাবসার কথা বলেছি। আমি ওষুধের দোকান দেওয়ার আগ পর্যন্ত আমার বয়স ছিল ৩৬। এই ছত্রিশ বছর বয়স পর্যন্ত আমিও মনে করতাম যে বরিশাল, নোয়াখালী, কুমিল্লা, খুলনার মানুষ বোধহয় অতটা খারাপ না, যতটা লোকে বলে। কিন্তু দোকান দেওয়ার পর আমি বুঝতে পারলাম যে কত ধানে কত চাল। ৩৬ বছর বয়স পর্যন্ত আমি যা শিখতে পারিনি দোকানে মাত্র দুই বছরের মধ্যেই আমি তা শিখে গেছি। আর তা হচ্ছে কোন জেলার মানুষের স্বভাব কেমন।........ এই দোকানে বসার আগে আমি এম পি মন্ত্রী দের গালিগালাজ করতাম, যে শালারা আমাদের ভোটে ক্ষমতায় এসে ইচ্ছা মত লুটপাট করে! আমি ব্যবসায়ীদের গালিগালাজ করতাম, যে শালারা আমাদেরকে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে জিম্মি করে ইচ্ছা মত দাম বাড়ায়! আমি ঘুষখোরদের গালিগালাজ করতাম, যে শালারা আমাদের পেটে লাথি মেরে নিজেরা বড়লোক হয়! কিন্তু ভাই, যাদেরকে ( মানে সাধারণ মানুষ বা জনগনকে) বাচানোর জন্য আমি নেতা-মন্ত্রি, ব্যাবসায়ী, আর ঘুষখোরদের গালিগালাজ করেছি তারা যে কতবড় মিচকা শয়তান, তা আমি হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি দোকানে বসার পর। এটা ঠিক যে পলিটিসিয়ান, ব্যবসায়ী, দুর্নীতিবাজ এরা কেউই ধোয়া তুলসীপাতা না। এবং সবাই এটা নিয়ে চিল্লাচিল্লি করতে করতে মুখে ফেনা তুলে ফেলে। কিন্তু গণতন্ত্রের এই "জনগণ" (বিশেষ করে মধ্যবিত্ত বা উঠতি ধনী) এরা যে কত বড় বিছুটী পাতা এটা আপনি টের পাবেন তখনই, যখন আপনি এমন কোন পেশায় যাবেন যেখানে অহরহ আর্থিক লেনদেনের ব্যাপার আছে। বিশেষ করে দোকানদারি বা ওই জাতীয় কোনো পেশায়। ... ….......বাংলায় একটা পুরোনো প্রবাদ আছে যে "মেজো বৌএর চরিত্র ভালো কারণ তার সুযোগ নেই।" এখানে সুযোগ নেই বলে তার চরিত্র ভালো, কিন্তু সুযোগ পেলে? জ্বি হ্যাঁ ভাই, গণতন্ত্রের এই মধ্যবিত্ত জনগণ হচ্ছে সংসারের ঠিক এই মেজ বৌএর মত। সুযোগ নেই বলে তার চরিত্র ভালো, কিন্তু সুযোগ পেলেই বদমায়েসিতে আর সবাইকে সে নিমিষেই ছাড়িয়ে যাবে। ............. by the way, আপনার ভালর জন্যই বলছি, এই জেলাগুলোর মানুষ থেকে সাবধান থাকবেনঃ ১.বরিশাল, পটূয়াখালি, ভোলা, বাগেরহাট ( "পিরিত কইরা বিয়া করলাম ভোলা, বাসর ঘরে ঢুইকা দেখি বৌএর কোলে পোলা............বাকিটা আর না-ই বা বললাম)। ২. ফেনী, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া (এক হাতের এক আঙুল নিজের পাছায়, আর আরেক হাতের আরেক আঙুল আরেকজনের পাছায়) ৩. চট্টগ্রাম প্রপার (সাবধান!!! ভিমরুলের চাক!ঢিল দিসেন তো মরসেন!)। ৪. খুলনা, যশোর, সাতক্ষীরা, কুষ্টিয়া (মাসি, পিসি, বউমা---বাতি নিভালে কেউ না!)। ৫. ব্রিহত্তর ফরিদপুর জেলা (আরেক নাম ফোর-টোয়েন্টিপুর জেলা। বাংলাদেশের বিশিষ্ট চীটার তৈরির কারখানা, ঢাকা শহরের যত চিটার, বাটপার, দালাল আছে তার শতকরা অন্তত ৮০ ভাগ এই জেলা থেকে সাপ্লাই হয়। ভণ্ডামি জিনিসটা এই ফরিদপুর জেলার মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি।..............ফরিদপুর জেলার মহিলাদের সম্পর্কে মন্তব্য ঃ " জিলাপিতে আগে প্যাঁচ ছিলো না, সেগুলো ছিলো গোল গোল আর লম্বা, কিন্তু যেদিন থেকে জিলাপি ফরিদপুর জেলার মহিলাদের হাতে পড়েছে সেই দিন থেকেই জিলাপিতে আড়াই প্যাঁচের আমদানি হয়েছে )। ৬. পাবনা, বগুড়া, নওগা (কিপ্টামি এবং ছেচড়ামি শাস্ত্রে জয়েন্ট পি. এইচ. ডি.) । ৭. ঢাকা সংলগ্ন সাভার, গাজীপুর, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ (ভয়ংকর!!!), বিক্রমপুর জেলা (সাবধান! মিচকে শয়তান) । ৮. আমার নিজের জেলা সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর থানা (এই কাজিপুর থানার আরও একটা নাম আছে আর তা হচ্ছে "সিরাজগঞ্জ জেলার জারজগঞ্জ থানা "। আমার বাড়ি অবশ্য বেলকুচি থানায়)।......... Good Luck! ভালো থাকবেন। 🙂❤️
হা হা হা হা হা হা
theo von
❣️❣️❣️❣️
👍👍👍
😂😂😂😂
This is the best 3 Stooges film. Still funny. In any language.
Bengali dubbing
Vai kivabe bangla dubbing korcen
Atn Bangla y dekaito
এটা Atn বাংলার করা আগে প্রচার করত
🤣🤣🤣🤣
😂😂😂😂😂😂
Do it do it Ty it du by Ty
my favorite
Nice
Nice
Nice
Nice