Darjeeling Sightseeing tour || দার্জিলিং শহরের কাছেই যা যা দেখবেন তার বিস্তারিত ভিডিও।

Sdílet
Vložit
  • čas přidán 6. 07. 2023
  • Darjeeling Sightseeing tour ‪@MediaInc‬
    These places are very close to Darjeeling city
    DARJEELING MALL, TOY TRAIN, BATASIA LOOP, ROCK GARDEN, DARJEELING ZOO, HIMALAYAN MOUNTAINEERING INSTITUTE (HMI), PEACE PAGODA, GHUM MONESTRY, MAHAKAL TEMPLE, RANGEEY VALY ROPEWAY, HAPPY VALLEY TEA GARDEN, TIGER HILL
    Darjeeling Tour Plan: • Darjeeling Tour Plan &...
    Darjeeling Toy Train: • Darjeeling toy train t...
    Lammahatta Eco-Park: • Lamahatta Eco-Park || ...
    Homestay near Darjeeling: • Homestay/Hotel review ...
    Flight Journey Kolkata to Bagdogra: • Flight journey kolkata...
    Hotel in Darjeeling: • Hotel in Darjeeling wi...
    Homestay in Sittong: • Best Homestay in Sitto...
    Mongpoo Rabindra Bhaban: • Mangpoo Rabindra Museu...
    Sittong Tour: • Sittong Tour, Sittong ...

Komentáře • 4

  • @maninikar1823
    @maninikar1823 Před rokem +1

    Darjeeling aer sightseeing gulo oshadharon laglo👌👌👌👌👌

  • @MediaInc
    @MediaInc  Před rokem

    Please watch, share and SUBSCRIBE.

  • @joymashamsundarijagannath8003

    (জীবন্ত শ্যামসুন্দরী মা স্বয়ং এসে চাল কলা খেয়েছিলেন)
    কাহিনীর তথ্যসূত্র: মায়ের সেবাইত ভৈরবী দয়াময়ী ঘুঙরু মাতাজি
    লেখক: শিবেন্দু নাগ
    আজ থেকে অনেক বছর আগে মহালয়ার পুণ্যলগ্নে মায়ের আবির্ভাব তিথি ঐ দিন মা প্রথম দর্শন দিয়েছিলেন।
    মায়ের পুজোর জন্য বাজার করতে যান মায়ের একজন পুরোহিত, বাজার করতে গিয়ে পুরোহিত লক্ষ্য করেন একটি পাঁচ বছরের ছোট বাচ্চা মেয়ে গায়ে কালো রঙ মেখে চোখে লাল রং মেখে পুরো মা কালীর মত সেজে ভিক্ষা করছেন, সেই বাচ্চা মেয়েটি সবার কাছে ভিক্ষা চাইছেন যে যেরকম ভাবে তাকে ভিক্ষা দিতে পারে,
    মা শ্যামসুন্দরী যিনি পুরোহিত তার কাছেও সেই বাচ্চা মেয়েটি ভিক্ষা চাইতে গেলেন এবং বললেন "একটা টাকা দেনা, আমার খুব খিদে পেয়েছে রে, আমি দুদিন ধরে কিছু খাইনি"
    তখন সেই পুরোহিত বাচ্চা মেয়েটিকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেন এবং বলেন "যা কাজ করে খা", বাচ্চা মেয়েটি উঠে দাঁড়িয়ে বলেন যে "যদি কাজই পেতাম তো তোর কাছে ভিক্ষা চাইতে আসতাম?"
    এরপর বাচ্চাটিও চলে যায় আর পুরোহিত তার পছন্দের মত মায়ের ভোগ করার জন্য ফল, মিষ্টি, চাল, ডাল সবকিছু কিনে আনেন অনেক বেশি বেশি করে।
    সেই দিন মায়ের অন্ন ভোগের ব্যবস্থা করা হয় এবং প্রচুর ভক্তের সমাগম হয়।
    একটা কথা বলে রাখা ভালো যে প্রত্যেক অমাবসায় মায়ের পূজো অন্ধকারে হয়, শুধুমাত্র দীপান্বিতা অমাবস্যা অর্থাৎ কালীপুজোর দিনে আলো জ্বালিয়ে মায়ের পূজো হয়, আজও সেই রীতি পালন করা হয়ে আসছে।
    সেই দিনও ঠিক অন্ধকারেই মায়ের পূজো করা হচ্ছিল, পুজো চলতে চলতে হঠাৎ পুরোহিত লক্ষ্য করলেন যে মহাদেব আছে অথচ মা নেই, পুরোহিত মনে মনে ভাবলেন যে মা তো কালো তাই অন্ধকারে মাকে দেখা যাচ্ছে না, সঙ্গে সঙ্গে তিনি ঘিয়ের প্রদীপটা মায়ের সামনে নিয়ে যান এবং তিনি দেখেন যে সেখানে কেউ নেই, মহাদেবও যেন মৃত মানুষের মতো শুয়ে আছে,
    পুরোহিত ভয় পেয়ে দুপা পিছনে সরে আসে, তার গা ভয়ে শিয়রে ওঠে।
    তখনই ছম ছম করে আওয়াজ হয়,
    কেউ যেন হেঁটে হেঁটে আসছেন তার পিছন থেকে সেই মুহূর্তে একটি পা যেন মহাদেবের বুকে ধপ করে পড়ল,
    মায়ের মুখ যেন বেরিয়ে এলো ওই অন্ধকারের মধ্যে এবং বলল "দে চাল কলা খেতে দে, দিবি না আমায়"
    এই দেখে সেই পুরোহিত সঙ্গে সঙ্গে অজ্ঞান হয়ে পড়ে যায়।
    সেই অজ্ঞান অবস্থায় মা তাকে বলেন "আমি শুধু বড়লোকের মা নইরে আমি গরিবেরও মা, তাই আজ থেকে তুই যতই আমার জন্য বিশেষ পুজো করিস না কেন, আমাকে যদি কোন ভক্ত এক মুঠো আতপ চাল দিয়ে আর একটি পাকা কলা দিয়ে আমার কাছে নিবেদন করে এর থেকে বড় কিছু আমার কাছে নয়"
    তাই আজও মাকে যে ভক্তগন চাল কলা নিবেদন করে মা সেই ভক্তগণের সকল মনস্কামনা মা পূরণ করেন।
    মা কাউকে খালি হাতে ফেরান না মা এতটাই দয়াময়ী।
    আগে মায়ের বিগ্রহ বড় মেয়ের মত ছিল কিন্তু অদ্ভুতভাবে মাকে এখন দেখলে মনে হবে পাঁচ বছরের ছোট্ট বাচ্চা মেয়ে, সেই মেয়েটি যেন অবিকল দাঁড়িয়ে আছেন।
    মায়ের কাছে বড় বড় গায়ক গায়িকারা এসে শ্যামা সংগীত গান করেন, কারণ তারা মনে করেন যে মায়ের মত সুন্দর আর কোথাও নেই, বড় বড় মন্দিরে মায়ের মুখের এত সুন্দর হাসি পাওয়া যায় না মায়ের মুখের হাসি অদ্ভুত সুন্দর।
    মাকে অদ্ভুত সুন্দর দেখতে, সকল ভক্তগণ বলেন মায়ের হাসি অদ্ভুত সুন্দর, মায়ের হাসির জন্য সবাই পাগল।
    প্রত্যেক অমাবসায় যত ভক্ত আসে সকলকে বিনামূল্যে প্রসাদ নিবেদন করা হয়।
    প্রতিদিন মন্দির সকাল ৭টায় খোলে আর মায়ের ভোগ হওয়ার পর দুপুর ১টায় মন্দির বন্ধ হয়ে যায়। আবার বিকেল চারটে থেকে সন্ধ্যে আটটা অবধি মন্দির খোলা থাকে।
    অমাবস্য্যায় সারাদিন মন্দির খোলা থাকে সেই দিন ভোর চারটা থেকে রাত্তির বারোটা অবদি মন্দির খোলা থাকে।
    জয় মা শ্যামসুন্দরী।
    শিয়ালদা স্টেশন থেকে একদমই কাছে। বাস, অটো কিংবা হেটেও শুকিয়া স্ট্রিট মানিকতলার আগে, রামমোহন হলের পেছনের বাড়িতে মা স্বয়ং বিরাজিত। যেখান থেকে ইচ্ছা মায়ের কাছে অবশ্যই আসতে পারেন একদম খোদ কলকাতায় মায়ের মন্দির অবস্থিত।
    Whatsapp Number: 90737 70499
    23 HARINATH DEY ROAD KOLKATA-9
    JOY MA SHAMSUNDARI TEMPLE
    🌺Joy Ma Shamsundari 🌺