কোকাকোলার টাকা ইসরায়েল খায়, আপনার হজের টাকা কে খায়?
Vložit
- čas přidán 11. 06. 2024
- পৃথিবীতে ২০০ কোটি মুসলমান, অর্থাৎ পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ৪ ভাগের এক ভাগই মুসলমান। ২০০ কোটি মুসলমান মিলেও এক ফিলিস্তিনের ওপর হওয়া বর্বরতা বন্ধ করতে পারে না। কারণ মুসলমান তার অতিরিক্ত ধর্মীয় লাগেজের কারণে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী হয়ে পড়েছে। সে ভাবে, কোকাকোলার প্রতি বোতলের ইনকাম বন্ধ করে দিয়ে সে ইসরায়েলকে রুখে দিবে। আর ওইদিকে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী মুসলমানের হজের টাকা দিয়ে সৌদি ইসরায়লের কাছ থেকে হাজার কোটি টাকা দিয়ে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কিনে, নিজের দেশের মানুষের ওপর, আলেমদের ওপর আড়িপাতার জন্য হাজার কোটি টাকা দিয়ে যন্ত্র কিনে। হাজার কোটি টাকা দিয়ে কিনে আনে মেসিকে, রোনালদোকে। আর বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী মুসলিম সাফাই গায় সেই সৌদির। হজ থেকে উপার্জিত টাকা নাকি হজে ব্যয় হয়। হজের কোরবানির মাংস নাকি গরিব দেশে পাঠানো হয়। আরে গর্দভ, হজ থেকে যে টাকা আয় হয় তার বড় অংশই বেচে যায়। আর লাখ লাখ কোরবানির পশুর মাংস যদি অন্য দেশে না পাঠায়, তাহলে এই মাংস ফেলেই দিতে হবে।
কেন মুসলমান তার অবস্থান ও অবস্থা পরিবর্তন করতে পারছে না, সেই কারণটাই ব্যাখ্যা করা হয়েছে এই ভিডিওতে।
#কোকাকোলাবর্জন #islaminbangla #মুসলমান #ইসলাম #মক্কা #সৌদি #ইহুদি #খ্রিস্টান #হজ্জ #David’s sling # #cocacola
Sir salute you for tell the truth
Thanks!
এই ধরনের ট্রুথ বলার প্রতিযোগিতা লেগে গেছে। কে কত টাকা পাবে এর প্রতিযোগিতা। আমরা সৌদিতেই যাবো, সেখানে আল্লাহর ইবাদত করে আসবো। সেখানে অনেকে ভিক্ষা করতে যায়, পালাতে যায়; সেদিকে আমার নজর নেই। পারলে ফেরান।
মূল জায়গায় কুঠারাঘাত করেছেন স্যার।
'আধমরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা।' - বাচানো কি সম্ভব?
মূলত মহামানবরা সেই তত্বই মানবজাতিকে বলেছেন যা অনুসরণ করলে একজন মানুষ সফল হবে। এখন একজন কথা বললেই কি আমারা মানি? কিংবা যার কথা মানি তার কথা কখন আমাদের জীবনে কিভাবে ইফেক্টিভ হয়? মুসলিম জাতিটাই অন্ধ একটা জাতিতে পরিণত হয়েছে। এদেরকে অন্ধ বললে আপনাকে অন্ধ বলবে। আর আপনি প্রমাণো করতে পারবেন না যে তারা অন্ধ নাকি আপনি অন্ধ। যার হাতে যুগের আলো থাকে তার সংস্পর্শে যেতে হয়। এখন আলো যে প্রবাহমান একটা বিষয় এ বিষয়টাও ভুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। আপনি বিশ্বাস করেন বলবে কিন্তু সে অনুযায়ী যদি কর্ম না হয়ে তবে আল্লাহর কাছে টাওট হিসেবেই চিহ্নিত হবেন। বর্তমানে এমন পরিস্থিতি যে, এমন অনেক সত্যই কুফর শিরক বলে চালিয়ে দিয়ে মুসলিম জাতিকে আরো অন্ধকারে নিমজ্জিত করা হচ্ছে। আমরা আশাই বাঁচি। প্রবাহমান আলো একদিন সবাইকে স্পর্শ করবে।আর সবাই খুঁজে পাবে সেই অন্তর্দৃষ্টি যা দিয়ে সে প্রকৃত সত্য দেখতে পারবে। কোন মোল্লা পুরুতের কথাই সে আর ইনফ্লুয়েন্স হবে না কিংবা সে গাজাখুরী উত্তরের পাল্টা কোয়েশ্চন ছুড়ে দিবে।
আপনার উন্নত বোধ আশার আলো দেখাচ্ছে। ভালো থাকবেন।
@@Dr.AnisFaroque , Quite impossible. But you have done excellent job sir. Bravo. Salute to you Sir.
"গত বছর (বিবিসি নিউজ ৩ আগষ্ট ২০১৭) হজ থেকে সৌদি আরবের সরাসরি রোজগার হয়েছিল প্রায় ১২ বিলিয়ন ডলার।
সৌদি আরবে যাওয়া তীর্থযাত্রীরা মোট ২৩ বিলিয়ন ডলার খরচ করেছিলেন ওখানে গিয়ে।"
এই অর্থের একটা বড় অংশ কিন্তু সৌদি অর্থনীতিতেই যোগ হচ্ছে।"
অর্থাৎ হজ্ব যাত্রীরা হজ্ব করতে ও সৌদি আরবে যা ব্যয় করে, তার প্রায় ৫০% অর্থ সৌদি আরবে সরকারের হজ্ব ব্যবস্থাপনায় ব্যয় হয়, বাকী ৫০% লাভ হয়।
অপরিশোধিত তেল বিক্রির থেকেও হজ্বযাত্রা থেকে বেশি আয় করে সৌদি আরব। সৌদি আরবের মোট রাজস্বের প্রায় ৩০ শতাংশ ঢোকে হজ্ব আয় থেকে।
www.bbc.com/bengali/news-40811007
অসাধারণ গবেষণামূলক কনটেন্ট।ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
আপনার ভিডিওগুলো দেখলে বুঝা যায় আল্লাহ আপনাকে কত ইলেম দিয়েছে❤।আল্লাহ আপনাকে সুরাহ ফাতিহার সিরাতল মুস্তাকিমের পথে কবুল করে নিক।😊😊😊ভালোবাসা রইল স্যার🖤🖤🖤
আপনিও ভালোবাসা নেবেন।
Sir, Salute to you with all respect from Dinajpur.
আপনার এ ভিডিওটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ, তথ্য উপাত্ত নির্ভর ও বাস্তব সত্য কথাগুলো সত্যিই ভালো লাগলো।
@@hasanahmed5612 ধন্যবাদ, আপনি সেই কম মানুষদের একজন। বেশিরভাগ ধর্মান্ধ মানুষই এই লেকচারটিকে গ্রহণ করতে পারেনি।
নিজেকে বেশি জ্ঞানী মনে করলে সবার সামনে মাঝে মধ্যে বোকা হতে হয়।
কোনো প্রমাণ উল্লেখ না করে যারা অভিযোগ করে তারাই প্রকৃত আহাম্মক, আর অশিক্ষা-কুশিক্ষাজনিত অজ্ঞতার কারণে অমনসব আহাম্মকরা নিজেদের আহাম্মকিও বুঝতে পারেনা।
হজ্ব পালন ফরজ সুতরাং টাকা কই যায় সেটা তো আল্লাহ জিজ্ঞেস করবেনা দেখবে হজ্ব পালন হয়েছে কিনা।
thank you sir.
saudir hojj maney business...ata amra jonmer por thekey jani....
❤❤🎉 ছালামুন🎉❤🎉
আলা🎉❤🎉মানিততা বা🎉❤🎉 আলাল্🎉❤🎉 হুদা🎉❤🎉 ছ্যার🎉 আশা কোরছি🎉❤🎉 আপনি🎉❤🎉 ভাল আছেন🎉❤🎉 আল্লাহ🎉❤ আপনাকে ভালো বাখুন❤🎉❤
আসসালামু আলাইকুম ভাইজান আপনার পুরো লেকচারটা শুনলাম খুবই প্রাঞ্জল গঠনমূলক এবং গবেষণালব্ধ আলোচনা আশা করি ভালোই লেগেছে কিন্তু শেষের ওই লাইনটার সাথে একমত হতে পারছি না হজ থেকে প্রাপ্ত মুনাফা সংশ্লিষ্ট দেশ কি কাজে খরচ করবে একান্তই তাদের ব্যাপার কারণ জানামতে ওই অর্থ বেশিরভাগই মানবতার কাজে ব্যবহার হয় যেমন কোরবানির মাংস পৃথিবীর গরিব দেশগুলোতে বিতরণ করে থাকে উপরন্ত মসজিদ মাদ্রাসা করে থাকেন বিভিন্ন দুর্যোগ মুহূর্তে দান করে থাকেন আরো কত কি.........
ধন্যবাদ। ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। আপনার ভিন্নমত থাকতেই পারে। কিন্তু আমিও আপনার শেষ কথাটি মানতে পারলাম না। মুনাফার অর্থ কী কাজে খরচ করবে সেটি তাদের একান্ত নিজস্ব ব্যাপার নয়। এটি একাউন্টেবিলিটির ব্যাপার। এই দায়িত্ব যে নিতে পারবে না, হারাম শরীফের ব্যবস্থাপনার যোগ্য তারা নয়। আমরা এভাবেই মুক্ত করে দেই বলেই আজ আমাদের এই অবস্থা।
কথাগুলো ভালো লাগলো, আপাদতো মানবিক বিষয় নিয়েই কথা বলুন, সেটাই ভালো হবে। সবকিছু নিয়ে এত গবেষণা দরকার নেই। একই ইস্যুর মধ্যে আরেক ইস্যু টেনে আনবেন না প্লিজ। আপনি যে ইস্যু তুলতে চাইতেছেন এগুলোর জবাব দেয়ার মত মানুষ অনেক আছে কিন্তু এই মুহূর্তে এটা জরুরী না। ভালো থাকবেন।
এতো জ্ঞান কই পান। খালি জ্ঞান বিতরণ কইরা বেড়ান।
হজের টাকা দিয়ে মসজিদ -মাদ্রাসা বানিয়ে কি উপকার হচ্ছে ? এ জানালে খুশি হব ভাই .
What sort of benefits are you looking?
ভাই হজ্জের টাকা পুরোটা যদি ইহুদি নিয়ে যায় তার পরেও হজ্জ পালন করতে হবে যাদের সামর্থ আছে। কিন্তু কোকের বিষয়টা আলাদা। কোক খাওয়া ইসলামের কোন বিধান না। সো এইটা বয়কট করতেই হবে। এখন বলেন একটা সুন্দর আন্দোলন চলতেছে এর মধ্যে আপনি হজ্জ কে টেনে এনে পানি ঘোলা করতেছেন কেনো? কোক বর্জন করলে আপনার জলে কেনো?
🎇🎆 মুসলমানরা কাবাঘরে হজ্ব করে যে পশু কোরবানি করে তার সাথে ইবরাহীমের কোরবানির কোনো সম্পর্ক নাই। ইবরাহীম কখনো মক্কার কাবাঘরে থাকা মূর্তিকে দর্শন-চুম্বন ও তাওয়াফ করে তার উদ্দেশ্যে ছেলেকে কোরবানি দিয়ে চেষ্টা করেনি। মুসলমানদের হজ্ব ও কোরবানি মূর্তিপূজক কাফের-মুশরিকদের হজ্ব ও কোরবানির অনুকরণ মাত্র, যা মক্কার মূর্তিপুজকদের উপাস্য মূর্তিভর্তি ও মূর্তিপরিবেষ্টিত মন্দির কাবাঘর প্রাঙ্গনেই করা হতো ও করা হয়। যা মোহাম্মদের জন্মের অনেক আগে থেকেই প্রচলন ছিলো।
মক্কার কাবাঘরে থাকা সন্তান প্রসবোন্মুখ যোনীমূর্তি তথা হাজরে দর্শন, চুম্বন ও প্রদক্ষিণ করে কাবাঘর প্রাঙ্গণে উট কোরবানি না দিয়ে অন্য কোনো স্থানে অন্য কোনো পশু জবেহ করলে তা কোরবানি হবেনা, তা হবে শুধুমাত্র কোরবানি উপলক্ষ্যে পশু জবেহ করে গোস্ত খাওয়ার উৎসবই। কারণ কোরবানি হজ্বের অন্তর্ভুক্ত, অর্থাৎ যিনি হজ্ব করবেন, তিনিই কাবঘর প্রাঙ্গণে যোনীমূর্তির উদ্দেশ্যে পশু কোরবানি করবেন।
কাবাঘর প্রাঙ্গণে যোনীমূর্তি তথা হাজরে দর্শন, চুম্বন ও প্রদক্ষিণ করে কাবাঘর প্রাঙ্গণে পশু কোরবানি না করে অন্যত্র পশু জবেহ করলে যদি তা কোরবানি হয়, তাহলে যে কোনো মসজিদের দক্ষিণপূর্ব কোণায় যোনীমূর্তি তথা হাজরে আসওয়াদের একটি প্রতিমূর্তি স্থাপন করে সেটি তাওয়াফ, দর্শন ও চুম্বন করলেই হজ্ব করাও হয়ে যায়।
🌴🌴 লাব্বাইক, আল্লাহুম্মা লাব্বাইক,
লা শারিকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়াননি’মাতা লাকা ওয়ালমুলক।’ অর্থাৎ,
‘আমি হাজির, হে আল্লাহ আমি হাজির, তোমার কোনো শরিক নেই, সব প্রশংসা ও নিয়ামত শুধু তোমারই, সব সাম্রাজ্যও তোমার।’ অর্থাৎ কাবাঘরে থাকা কাফের-মুশরিকদের উপাস্য মূর্তি আল্লাহকে হজ্ব বা দর্শন করতে তার বান্দা হাজির হয়েছে তা কাবাঘর থেকে প্রায় ১৭ কিলোমিটার (সড়কপথে দূরত্ব আরো বেশী হবে) দূরে আরাফাত পাহাড়ের পাদদেশে উপস্থিত হয়ে উচ্চস্বরে আল্লাহকে জানানো হয়। ইসলামের আল্লাহ থাকে সাত আসমানের উপরে আরশে, কিন্তু কাফের-মুশরিকদের উপাস্য আল্লাহ থাকে কাবাঘরে। সুতরাং মুসলমানরা মূলত কাবাঘরে থাকা কাফের-মুশরিক মূর্তিপূজকদের অনুকরণে তাদের উপাস্য মূর্তি আল্লাহকেই হজ্ব বা দর্শন করে ও তার উদ্দেশ্যেই পশু কোরবানি দেয়।
🍎🍎 হজ্ব একটি পৌত্তলিক প্রথা, হজ্ব মানে দেবদেবী দর্শন। মোহাম্মদের জন্মের অনেক অনেক আগে থেকেই মক্কা ও তার আশেপাশের মূর্তিপূজকরা তাদের মানত বা অঙ্গীকার পূরণ করতে কাবাঘরে হজ্ব করতো ও উট কোরবানি দিতো। যা বছরে কয়েকবার অনুষ্ঠিত হতো। সন্তান কামনায় ও আজীবনের পাপমোচনের লক্ষ্যে চন্দ্রদেবী আল লাতের সন্তান প্রসবোন্মুখ যোনীমূর্তি বা হাজরে আসওয়াদ তাওয়াফ, দর্শন-চুম্বন ও তার উদ্দেশ্যে উট কোরবানি দেওয়াই 'হজ্ব্ব' করার মূল উদ্দেশ্য।
মোহাম্মদ মদিনা থেকে গোপনে এসে অতর্কিত হামলা করে মক্কা জবরদখল করে মূর্তিপূজকদের উপাসনালয় কাবাঘর কব্জা করার আগে মোহাম্মদ ও মুসলমানরা মূর্তিপূজকদের তত্ত্বাবধানে তাদের রীতিতে তাদের অনুকরণে তাদের সাথেই একত্রে হজ্ব করতো। মক্কা জবরদখলের পরেও কয়েক বছর এভাবেই মূর্তিপূজক ও মুসলমানরা একত্রে হজ্ব পালন করতো। পরে মূর্তিপূজকদের দ্বারা কাবাঘর পুনর্দখলের আশঙ্কায় মোহাম্মদ মূর্তিপূজকদের জন্য মক্কা নিষিদ্ধ করে। অর্থাৎ হজ্ব মূর্তিপূজকদেরই ধর্মীয় অনুষ্ঠান। এই হজ্ব ও কোরবানির সাথে ইবরাহীমের কোরবানির কোনো সম্পর্ক নাই।
🌴🌴 হজ্বকারীরা মাথা কামিয়ে সাদা কাপড় (ধুতি) পরে খালি পায়ে কাবাঘর প্রদক্ষিণ করে মানত পূরণ করে। এ সবই মোহাম্মদের কাবামন্দির দখল করার পূর্বে কাবামন্দিরে ৩৬০ মূর্তি থাকার সময়ের পৌত্তলিক হজ্ব প্রথার অনুকরণ।
২২. সূরা হজ্ব
২৯. এরপর তারা যেন দৈহিক ময়লা দূর করে দেয়, তাদের মানত পূর্ণ করে এবং এই সুসংরক্ষিত গৃহের তাওয়াফ করে।
(উপরের কমেন্টের ২/৩য় অংশ পরের কমেন্ট বক্সে)
(উপরের কমেন্টের ২/৩য় অংশ)
কোরআনের ২২ঃ২৭ আয়াতে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে মক্কার কাছের লোক পায়ে হেঁটে ও দূরদূরান্ত থেকে 'সর্বপ্রকার কৃশকায় উটের পিঠে' চড়ে হজ্ব করতে আসতে। অন্য কোনো প্রকার যানবাহনে আসতে উল্লেখ করেনি।
২২. সূরা হজ্ব
২৭. এবং মানুষের মধ্যে হজ্বের জন্যে ঘোষণা প্রচার কর। তারা তোমার কাছে আসবে পায়ে হেঁটে এবং সর্বপ্রকার কৃশকায় উটের পিঠে সওয়ার হয়ে দূর-দূরান্ত থেকে।
🍎🍎 কোরবানি করতে হবে উট, অন্যকোনো পশু অন্য কোথায়ও নয়, এবং তা শুধুমাত্র যে লোক হজ্ব করবে, সে ই শুধুমাত্র কাবাঘর প্রাঙ্গনে চন্দ্রদেবী আল লাতের সন্তান প্রসবোন্মুখ যোনীমূর্তি বা হাজরে আসওয়াদের উদ্দেশ্যে উট কোরবানি করবে। উট কোরবানি দেবার নিয়মও আল্লাহ বলে দিয়েছে। সেগুলিকে সারিবদ্ধভাবে বাঁধা অবস্থায় যবেহ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কাবাঘরে যারা হজ্ব করে তারা তাদের কোরবানির পশুর টাকা সৌদি আরবের হজ্ব কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দেয়, কিন্তু হজ্বকারী তাদের নিজের কোরবানির পশু নিজ হাতে কোরবানি দেওয়া দূরে থাক, চোখেও দেখেনা, তাদের পক্ষে অন্য কেউ হয়তো তাদের কোরবানি দেয়।
হজ্ব করে কাবাঘর প্রাঙ্গণে উট কোরবানি না দিয়ে অন্য কোনো স্থানে অন্য কোনো পশু কোরবানি দিলে তা কোরবানি হবেনা, তা হবে শুধুমাত্র জবেহ করে গোস্ত খাওয়ার উৎসবই।
০৫. সূরাতুল মায়েদাহ
০২. হে মুমিনগণ! হালাল মনে করো না আল্লাহ্র নিদর্শনসমূহ এবং সম্মানিত মাসসমূহকে এবং হরমে কুরবানীর জন্যে নির্দিষ্ট জন্তুকে এবং ঐসব জন্তুকে, যাদের গলায় কণ্ঠাভরণ রয়েছে এবং ঐসব লোককে, যারা সম্মানিত গৃহ অভিমুখে যাচ্ছে, যারা স্বীয় পালনকর্তার অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি কামনা করে। ....
২২. সূরা হজ্ব
৩৩. চতুস্পদ জন্তুসমূহের মধ্যে তোমাদের জন্যে নির্দিষ্টকাল পর্যন্ত উপকার রয়েছে। অতঃপর এগুলোকে পৌছাতে হবে মুক্ত গৃহ পর্যন্ত।
৩৪. আমি প্রত্যেক উম্মতের জন্যে কোরবানী নির্ধারণ করেছি, যাতে তারা আল্লাহর দেয়া চতুস্পদ জন্তু যবেহ কারার সময় আল্লাহর নাম উচ্চারণ করে। অতএব তোমাদের আল্লাহ তো একমাত্র আল্লাহ সুতরাং তাঁরই আজ্ঞাধীন থাক এবং বিনয়ীগণকে সুসংবাদ দাও;
৩৬. এবং কা’বার জন্যে উৎসর্গীকৃত উটকে আমি তোমাদের জন্যে আল্লাহর অন্যতম নিদর্শন করেছি। এতে তোমাদের জন্যে মঙ্গল রয়েছে। সুতরাং সারিবদ্ধভাবে বাঁধা অবস্থায় তাদের যবেহ করার সময় তোমরা আল্লাহর নাম উচ্চারণ কর। অতঃপর যখন তারা কাত হয়ে পড়ে যায় তখন তা থেকে তোমরা আহার কর এবং আহার করাও যে কিছু যাচ্ঞা করে না তাকে এবং যে যাচ্ঞা করে তাকে। এমনিভাবে আমি এগুলোকে তোমাদের বশীভূত করে দিয়েছি, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর।
৪৮. সুরা আল ফাততহ
২৫. তারাই তো কুফরী করেছে এবং বাধা দিয়েছে তোমাদেরকে মসজিদে হারাম থেকে এবং অবস্থানরত কোরবানীর জন্তুদেরকে যথাস্থানে পৌঁছতে। ....
০৫. সূরাতুল মায়েদাহ
০১. মুমিনগণ, তোমরা অঙ্গীকারসমূহ পূর্ণ কর। তোমাদের জন্য চতুষ্পদ জন্তু হালাল করা হয়েছে; যা তোমাদের কাছে বিবৃত হবে তা ব্যতীত। কিন্তু এহ্রাম বাঁধা অবস্থায় শিকারকে হালাল মনে করো না! নিশ্চয় আল্লাহ্ তা' আলা যা ইচ্ছা করেন, নির্দেশ দেন।
০২. হে মুমিনগণ! হালাল মনে করো না আল্লাহ্র নিদর্শনসমূহ এবং সম্মানিত মাসসমূহকে এবং হরমে কুরবানীর জন্যে নির্দিষ্ট জন্তুকে এবং ঐসব জন্তুকে, যাদের গলায় কণ্ঠাভরণ রয়েছে এবং ঐসব লোককে, যারা সম্মানিত গৃহ অভিমুখে যাচ্ছে, যারা স্বীয় পালনকর্তার অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি কামনা করে। যখন তোমরা এহরাম থেকে বের হয়ে আস, তখন শিকার কর। যারা পবিত্র মসজিদ থেকে তোমাদেরকে বাধা প্রদান করেছিল, সেই সম্প্রদায়ের শত্রুতা যেন তোমাদেরকে সীমালঙ্ঘনে প্ররোচিত না করে। সৎকর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহ্কে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ্ তা'আলা কঠোর শাস্তিদাতা।
(কমেন্টের ৩/৩য় ও শেষাংশ পরের কমেন্ট বক্সে)
(উপরের কমেন্টের ৩/৩য় ও শেষাংশ)
০৫. সূরাতুল মায়েদাহ
৯৫. মুমিনগণ, তোমরা এহরাম অবস্থায় শিকার বধ করো না। তোমাদের মধ্যে যে জেনেশুনে শিকার বধ করবে, তার উপর বিনিময় ওয়াজেব হবে, যা সমান হবে ঐ জন্তুর, যাকে সে বধ করেছে। দু’জন নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি এর ফয়সালা করবে-বিনিময়ের জন্তুটি উৎসর্গ হিসেবে কাবায় পৌঁছাতে হবে। অথবা তার উপর কাফ্ফারা ওয়াজেব-কয়েকজন দরিদ্রকে খাওয়ানো অথবা তার সমপরিমাণ রোযা রাখতে যাতে সে স্বীয় কৃতকর্মের প্রতিফল আস্বাদন করে। যা হয়ে গেছে, তা আল্লাহ্ মাফ করেছেন। যে পুনরায় এ কান্ড করবে, আল্লাহ্ তার কাছ থেকে প্রতিশোধ নিবেন। আল্লাহ্ পরাক্রান্ত, প্রতিশোধ গ্রহণে সক্ষম।
🌴🌴 কোরবানির পশুকে কোরবানি হতে আল্লাহ বশ করে দেবার কথা বলেছে। কোরানীর পশুকে বেঁধে চেপে ধরে জবাই করা নিশ্চয়ই ২২ঃ৩৭ আয়াতের লঙ্ঘন করা।
কোরবানির পশুর গোশত ও রক্ত যদি আল্লাহর কাছে না পৌঁছে আল্লাহর কাছে বান্দার মনের তাকওয়া পৌঁছে থাকে তাহলে কাফেরদের পূজার মূর্তির উদ্দেশ্যে নিবেদন করা ফলমূলসহ অন্যান্য আহার্য্য বস্তুর তাকওয়া তাদের উপাস্যের কাছে পৌঁছে বলে তারা দাবী করলে কি তা অযৌক্তিক হবে? অথচ কোরআনের ৩৭ঃ৯১-৯৩ আয়াতে উল্লেখ আছে ইবরাহীম তার বাপদাদার উপাস্য মূর্তির মন্দিরে ঢুকে মূর্তিগুলোকে জিজ্ঞাসা করলো "তোমরা খাচ্ছ না কেন? তোমাদের কি হল যে, কথা বলছ না কেনো?" তার পরে মূর্তির কোনো সারা না পেয়ে মূর্তিগুলোকে পিঠিয়ে ভেঙ্গে ফেললো। ইবরাহীমের যুক্তি অনুযায়ী আল্লাহকে ডেকে তার কোনো সারা না পেলে মসজিদ ভাঙ্গা বা পুড়িয়ে ফেলা হালাল হয়ে যায়।
২২. সূরা হজ্ব
৩৭. এগুলোর গোশত ও রক্ত আল্লাহর কাছে পৌঁছে না, কিন্তু পৌঁছে তাঁর কাছে তোমাদের মনের তাকওয়া। এমনিভাবে তিনি এগুলোকে তোমাদের বশ করে দিয়েছেন, যাতে তোমরা আল্লাহর মহত্ত্ব ঘোষণা কর এ কারণে যে, তিনি তোমাদের পথ প্রদর্শন করেছেন। সুতরাং সৎকর্মশীলদের সুসংবাদ শুনিয়ে দিন।
🍎🍎 বর্তমানে মুসলমানরা বছরে একবার হজ্ব করে। কিন্তু কোরআনে বছরে একাধিকবার হজ্ব করার ও কোরবানি করার উল্লেখ আছে।
০২. সূরা আল্-বাক্বারাহ
১৯৭. হজ্জে কয়েকটি মাস আছে সুবিদিত। এসব মাসে যে লোক হজ্জের পরিপূর্ণ নিয়ত করবে, তার পক্ষে স্ত্রীও সাথে নিরাভরণ হওয়া জায়েজ নয়। না অশোভন কোন কাজ করা, না ঝগড়া-বিবাদ করা হজ্জের সেই সময় জায়েজ নয়। আর তোমরা যাকিছু সৎকাজ কর, আল্লাহ্ তা জানেন। আর তোমরা পাথেয় সাথে নিয়ে নাও। নিঃসন্দেহে সর্বোত্তম পাথেয় হচ্ছে আল্লাহ্র ভয়। আর আমাকে ভয় করতে থাক, হে বুদ্ধিমানগণ! তোমাদের উপর তোমাদের পালনকর্তার অনুগ্রহ অন্বেষণ করায় কোন পাপ নেই।
২২. সূরা হজ্ব
২৮. যাতে তারা তাদের কল্যাণের স্থান পর্যন্ত পৌছে এবং নির্দিষ্ট দিনগুলোতে আল্লাহর নাম স্মরণ করে তাঁর দেয়া চতুস্পদ জন্তু যবেহ করার সময়। অতঃপর তোমরা তা থেকে আহার কর এবং দুঃস্থ-অভাবগ্রস্থকে আহার করাও।
উপরে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে।
কোরআনুল করীম
অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান।
onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
This is not true
Emon hole Israel eguto 200 km gotibege tara egucche 135 gotibege….
Hajj korte Takwa r Niyat lage tobe plane Vara kuthay jacchey er Daay travel agency er( jodi sotti hoy)
Paribarer shara jiboner shanchay,pension er taka shab jay Soudi Arab a.
True.
Quite incorrect. It’s a complete chain so who are working the hajj process they are getting paid as well, mainly our people.
As you saying people are spending their savings, question comes why do they do that?
It comes from a religious commitment, belief.
People don’t go there for Saudi Arabia, they do go there for the commandment of Allah, love for prophet Muhammad pbuh.
If Allah commanded us to go somewhere else we would do that.
If Allah didn’t commanded us to go anywhere we would follow that as well.
So everything boils down to following commandment of Allah.
Secondly, any event organizer gets benefited by organizing the event through the participator. Then question why do people organize the event in the first place? it’s another discussion.
Let’s say new year party organizers, Bangla pohela boishak, boi mela.
বাংগালি মুসলমানের মন! আহা। উনি বুঝালেন কি আর তারা বুজল কি!
l like the content.
এটা কী বললেন স্যার, তৃত্বীয় বিশ্বযুদ্ধ?
19:00❤❤
Israeli পন্য যদি বয়কট করতে হয়, তাহলে আগামী ১০০ বছর পাকিস্তানের সাথে কোন সম্পর্ক রাখা যায়না।কিন্তু কি আবেগ অনুভুতি পাকিস্তান নিয়ে।সত্যিই বিচিত্র।
No other option than to do hajj. Hajj is a faraj ibadat. So please dont misguide people. You need more to aquire more knowledge than to teach others.
Making unsbscribe.
আড়াই হাজার বছরের তাওয়াফ ব্যবসা!
Very objective discussion. Thank you, sir. Go ahead.
Thank you!
কোনো কোনো লোক নিজের নাম ব্যবহার না করে সাংকেতিক নাম ব্যবহার করে ছোট লোকের মতো বড় বড় মন্তব্য করেন।
আমি মনে করি তথ্যপ্রযুক্তির শিক্ষা ছাড়া মানুষ যত বড় শিক্ষা নেক না কেন কোন কাজে আসবেনা
অবশ্যই। একদম ঠিক বলেছেন।
Don't play with the positive sentiment of general people of Bangladesh. Bangladesi people r drinking jibon,mum ,spa ,fresh water instead of aquafina n kinley. Mojo instead of Coca-Cola n pepsi, is it problem? Why r u getting pain? Your pain is clear love for coca cola Pepsi.don't try to be over smart?Love your country man if he is a Potter or farmer also...
সব অশুধ সবাই হজম করতে পারেনা। আপনার জন্য ডজ বেশী পইরা গেছে
Muslim keno israil ke hindha kore?
স্যার বস্তুনিষ্ঠ আলোচনা চালিয়ে যান সাথে আছি
ধন্যবাদ অনুপ্রেরণার জন্য।
সময়ের সেরা বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা ভালোই লাগলো
good analysis, respect you sir
ধন্যবাদ