শবে বরাতের দলিল সহ উপযুক্ত জবাব দিলেন। সৈয়দ আলী আসগার পীর ক্বিবলা। ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

Sdílet
Vložit
  • čas přidán 3. 02. 2024
  • শবে বরাতের দলিল সহ উপযুক্ত জবাব দিলেন। সৈয়দ আলী আসগার পীর ক্বিবলা।
    নাজাতের সঠিক পথ। এই চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন। এবং সঠিক আকিদা প্রচার করুন। আমাদের উদ্দেশ্য সঠিক আকিদা প্রচার করা। আলোচনায়:
    আমাদের পীর ও মূর্শিদ, তাসাউফ জগতের উজ্জ্বল নক্ষত্র, আওলাদে রাসুল ﷺ ,বিখ্যাত সূফী ও সাধক, ভারত বাংলাদেশের প্রখ্যাত ওলীয়ে কামেল, হাফেজ, ক্বারী মাওলানা সৈয়দ আলী আসগার ( মাঃজিঃআঃ) পীর ক্বিবলা সাহেব
    ওয়াজ করছেন, সাবধান বেয়াদবি করবেন না,আদব কায়দা শিক্ষা করুন, ফুরফুরা দরবার শরীফ, মেদিনীপুর পিয়ারডাঙ্গা দরবার শরীফ, ফুরফুরা সিলসিলা, সুন্নাত ওয়াল জামাত, সুন্নি ওয়াজ, বাংলা ওয়াজ, আওলাদে রাসুল, নবী প্রেম, ওলী আউলিয়া, নিজাম উদ্দিন আউলিয়া, পীর, সিলসিলা, তরিকা, মুজাদ্দিদ জামান আবু বকর সিদ্দিক রহঃ, মুজাদ্দিদ জামান, দাদা হুজুর, খলিফা, আলী আসগার, আব্বাস, দরুদ শরীফ, দরুদে ইব্রাহিম, নাজাতের সঠিক পথ, ali asgar, আলী আসগার সাহেব এর ওয়াজ, ali asgar jalsa, ali asgar huzoor jalsa, ali asgar waz, Islamer khuti, new waz, banala waz, vairal waz, bd waz, new islamic video, New Bangla Waz, তাফসীর, বাংলা ওয়াজ, মাহফিল, Bangla Waz, Islamic waz, Islamic Discussion, Waz Mahfil, ওয়াজ মাহফিল, নতুন ওয়াজIslamer khuti, new waz, banala waz, vairal waz, bd waz, new islamic video, মিজানুর রহমান আজাহারি, মিজানুর রহমান, আজাহারি,পুরুষ মহিলা একসাথে নামাজ পড়ার নিয়ম, মহিলাদের জামাতে নামাজ, মহিলাদের জামাতে নামাজ পড়ার বিধান,পুরুষ মহিলা একসাথে নামাজ পড়া যাবে কি, নামাজ, ফতুয়া,শায়খ আহমাদুল্লাহ ওয়াজ, তাজিমী সিজদা কি, তাজিমী সিজদা, tajimi sajda, tazimi sajda,আল্লাহ ছাড়া কাউকে সিজদা করা যাবে, new waz Bangla, gojol, বাংলা গজল, Pir Abu Bakar Siddique, abbas siddiqui waz, Abbas Siddique waz, Md abbas siddiqui, Md abbas siddique, Pabs, abbas siddiqui jalsa, Furfura sharif jalsa, Furfura sharif waz, Furfura sharif, Pirzada abbas siddique, Furfura sharif ahale sunnatul jamat, আব্বাস সিদ্দিকী, মোঃ আব্বাস সিদ্দিকী জলসা, ফুরফুরা শরীফ আহালে সুন্নাতুল জামাত, ফুরফুরা শরীফ জলসা, ফুরফুরা শরীফ ওয়াজ, ফুরফুরা শরীফ, ফুরফুরা দরবার শরীফ হুগলী, পীরজাদা আব্বাস সিদ্দিকী, আহালে সুন্নাতুল জামাত, শবে বরাত, কবর জিয়ারত,
    #সৈয়দ_আলী_আসগার_সাহেব,
    #নাজাতের_সঠিক_পথ,
    #ওয়াজ,
    #ওয়াজ_মাহফিল,
    #ওয়াজ২০২৪,
    #ওয়াজ_বাংলা,
    #ওয়াজমাহফিল,
    #ওয়াজ_মাহাফিল,
    #wazbangla,
    #wazmahfil,
    #waz,
    #waz_new,
    #waz_media_24,
    #wazbanglanew,
    #সুন্নি ওয়াজ,
    #মিজানুর_রহমান_আজাহারি
    #আজাহারি
    #Live_waz
    #Furfura_sharif_jalsa,
    #Furfura_sharif
    #শবে_বরাত
    #কবর_জিয়ারত

Komentáře • 212

  • @Mdsonu-ec8fg
    @Mdsonu-ec8fg Před 5 měsíci +7

    মাশাআল্লাহ সুবহানাল্লাহ কবর জিয়ারতের জন্য আপনি সঠিক কথা বলেছেন

  • @tajartramgong3757
    @tajartramgong3757 Před 5 měsíci +12

    মাসাআলা আল্লাহ, তালা আপনার হায়াত বাড়াই দেক আমিন।

  • @ViRabbi-wy7wj
    @ViRabbi-wy7wj Před 2 měsíci

    মাশাল্লাহ সুবহানাল্লাহ

  • @sirajul545
    @sirajul545 Před 5 měsíci +10

    যে ভাই ভিডিও টা করেছেন তাকে বলছি
    আলি আসগার হুজুরকে বলবেন হাদিস নাম্বার এবং কুরআনের আয়াত নাম্বার গুলো বলে দিতে।

    • @mdanamulhaque8095
      @mdanamulhaque8095 Před 5 měsíci +1

      রাইট

    • @sabirmolla4232
      @sabirmolla4232 Před 4 měsíci

      ওই ভন্ড যুক্তি ছাড়া দলিল দিতে পারবেনা ইনশাআল্লাহ,,

    • @sabirmolla4232
      @sabirmolla4232 Před 4 měsíci

      ও তো দূরের কথা ওর বাপ দিতে পারবেনা ইনশাআল্লাহ, কারণ এরা জাতিকে মূর্খ রাখতে চায় নিজেদের স্বার্থে।

    • @arizulmondalmondal
      @arizulmondalmondal Před 4 měsíci

      Onar gen somporke tor dharona ase

    • @user-ef5sj9ji1t
      @user-ef5sj9ji1t Před 16 dny

      @@mdanamulhaque8095 tui nije khoj tui jodi alem na hos na janis tAHOLE CHUP kore bose thak

  • @arifuddinmazumder604
    @arifuddinmazumder604 Před 5 měsíci +3

    মাশা আললা এতসুন্দর বয়ান
    আরিফ উদিদন মজুমদার কাছাড় আসাম

  • @anonymousstupid5446
    @anonymousstupid5446 Před 5 měsíci +2

    আল্লাহ প্রতি রাতের শেষ ভাগে প্রথম আসমানে নেমে আসেন এবং বান্দাদের আহ্বান কার কি প্রয়োজন আমার নিকট চাও; তাকে তাই দেওয়া হবে

  • @AMGAMERIND
    @AMGAMERIND Před 5 měsíci +5

    কোন হুজুর এই হুজুরের মতো দলিল দেখিয়ে বলতে পারবে যে,কবর জিয়ারত, শবেবরাত নামাজ,তিন দিন রোজা করা যাবে না তাহলে আমরা কোনদিন এই কাজ গুলো করবো না।।

    • @sabirmolla4232
      @sabirmolla4232 Před 4 měsíci

      এই হুজুরের আপনি দলিল কোথায় পেলেন। ইবনে মাজার 1388নং হাদিস টা দেখো। আর এই রকম হাদিস নং দিতে বলো এই হুজুর কে, আসা করি পারবেনা ইনশাআল্লাহ,। কারণ এরাই ধর্ম বিক্রেতা জাহেল।

  • @mohamadkamal658
    @mohamadkamal658 Před 5 měsíci +2

    সুবাহানআললাহ সুবাহানআললাহ সুবাহানআললাহ আলহামদুলিল্লাহ্ আলহামদুলিল্লাহ্ আলহামদুলিল্লাহ্

  • @mdarifulislamarifulislam9323
    @mdarifulislamarifulislam9323 Před 5 měsíci +4

    মাশাআল্লাহ "" আহালে সুন্নয়ত ওয়াল জিন্দাবাদ

  • @mezbauddin3803
    @mezbauddin3803 Před 5 měsíci +7

    এই রাত তাদের জন্য,যারা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন। একদিন নামাজ পড়লেই কি হবে?

    • @Haterlekhasikhi
      @Haterlekhasikhi Před 5 měsíci

      এক দিন নামায পড়ে সারাবছর যদি রেষ্ট করা যায় খারাপ কোথায়?

  • @abdulkadermiah5876
    @abdulkadermiah5876 Před 5 měsíci +3

    জনগন আলেমদের জন্য ই বিভ্রান্ত হয়েছেন।

  • @Islamicmadia-bt7fi
    @Islamicmadia-bt7fi Před 5 měsíci +6

    হাদিস গন্থের নাম, হাদিস নাম্বার সব ঠিক,, কিন্তু অপব্যাখ্যা করা হচ্ছে।

    • @skjuice1398
      @skjuice1398 Před 5 měsíci

      Bhai,Apni ki Hadis poran?

    • @sabirmolla4232
      @sabirmolla4232 Před 4 měsíci

      ​@@skjuice1398ইবনে মাজার 1388নং হাদিস দেখে নেবেন।

    • @MdSirajul-ng5vq
      @MdSirajul-ng5vq Před 16 dny

      আপনি কি হাদিস লেখক

  • @NurDigital-Tv
    @NurDigital-Tv Před 4 měsíci +1

    পীর আর আলেম এক হয়না
    এখনো পড়াশোনার দরকার

  • @ViRabbi-wy7wj
    @ViRabbi-wy7wj Před 2 měsíci

    ❤❤❤❤❤❤❤❤

  • @user-jg2gs9ml6s
    @user-jg2gs9ml6s Před 5 měsíci +1

    Allhamdulilla

  • @mahmudulhoque7416
    @mahmudulhoque7416 Před 5 měsíci +4

    এমন হলে আমাদের নবী তো নিষ্পাপ ছিল তার পরও তিনি আস্তাগফিরুল্লা পড়তো কেন ?
    নিজের ইচ্ছেমত কথা বললে তো হবে না ।

    • @user-om1bk2pv3p
      @user-om1bk2pv3p Před měsícem

      এটা উম্মতের জন্য শিক্ষা
      শিক্ষক কি বোর্ড অংক করেনা??
      শিক্ষক বোর্ডে অংক করেন ছাত্রদের শেখানোর জন্য
      তাই বলে কি শিক্ষক ও ছাত্র হয়ে যায়??
      উত্তর টা দিবেন,,,

  • @ArifulIslam-cv9qo
    @ArifulIslam-cv9qo Před 5 měsíci +3

    মিডিয়ার ভাইয়েরা মানুষের মধ্যে দ্বিধাদ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না।

    • @najatersotikpoth
      @najatersotikpoth  Před 5 měsíci

      শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত। শবে বরাতের আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা ‘শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী’ বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা, হিন্দিসহ নানা ভাষায় যা ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।
      কোরআনুল কারিমে এসেছে, ‘হা-মিম! শপথ! উজ্জ্বল কিতাবের, নিশ্চয়ই আমি তা নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে; নিশ্চয়ই আমি ছিলাম সতর্ককারী। যাতে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারিত হয়। এ নির্দেশ আমার তরফ থেকে, নিশ্চয়ই আমিই দূত পাঠিয়ে থাকি।’ (সুরা-৪৪ দুখান, আয়াত: ১-৫)। মুফাসসিরিনগণ বলেন: এখানে ‘লাইলাতুম মুবারাকা’ বা বরকতময় রজনী বলে শাবান মাসে পূর্ণিমা রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাজহারি, রুহুল মাআনি ও রুহুল বায়ান)। হজরত ইকরিমা (রা.) প্রমুখ কয়েকজন তাফসিরবিদ থেকে বর্ণিত আছে, সুরা দুখান-এর দ্বিতীয় আয়াতে বরকতের রাত বলে শবে বরাতকে বোঝানো হয়েছে। (মাআরিফুল কোরআন)।
      হাদিস শরিফে আছে, ‘হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা অর্ধশাবানের রাতে মাখলুকাতের দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ছাড়া আর সবাইকে ক্ষমা করে দেন।’ (ইবনে হিব্বান: ৫৬৬৫, ইবনে মাজাহ: ১৩৯০, রাজিন: ২০৪৮; ইবনে খুজাইমা, কিতাবুত তাওহিদ, পৃষ্ঠা: ১৩৬, মুসনাদে আহমদ, চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা: ১৭৬)।
      নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন’
      হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা.) বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) নামাজে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ সিজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল; তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, “হে আয়শা! তোমার কি এ আশঙ্কা হয়েছে?” আমি উত্তরে বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.), আপনার দীর্ঘ সিজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না।’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘তুমি কি জানো এটা কোন রাত?’ আমি বললাম, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলই ভালো জানেন।’ তখন নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।’ (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৩৮২)।
      হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে: নবীজি (সা.) এ রাতে মদিনার কবরস্থান ‘জান্নাতুল বাকি’তে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তিগফার করতেন। তিনি আরও বলেন, নবীজি (সা.) তাঁকে বলেছেন, এ রাতে বনি কালবের ভেড়া-বকরির পশমের (সংখ্যার পরিমাণের) চেয়েও বেশিসংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি: ৭৩৯)।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ১৪ শাবান দিবাগত রাত যখন আসে, তখন তোমরা এ রাত ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং দিনের বেলায় রোজা রাখো। কেননা, এদিন সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন এবং আহ্বান করেন, ‘কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছো কি? আমি ক্ষমা করব; কোনো রিজিক প্রার্থী আছ কি? আমি রিজিক দেব; আছ কি কোনো বিপদগ্রস্ত? আমি উদ্ধার করব।’ এভাবে ভোর পর্যন্ত আল্লাহ মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে আহ্বান করতে থাকেন। (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৪)।

  • @rahamatalimondal4796
    @rahamatalimondal4796 Před 5 měsíci +2

    সারাজীবন রোজা রাখুন।
    হর রাত কবরস্থানের মধ্যে কাটালে হয় না? ফিলিস্তিনীদের জন্য দোয়ার আবেদন রইল।

  • @user-ts7rz6ew8g
    @user-ts7rz6ew8g Před 5 měsíci

    Masahallah ahle sonnat wal jamat❤❤❤❤❤❤❤

  • @user-vd1zh4uk5b
    @user-vd1zh4uk5b Před 5 měsíci +2

    ❤❤❤❤❤❤❤

  • @asgaraliprodhan6199
    @asgaraliprodhan6199 Před 5 měsíci

    Mashallah subhanallah Alhamdulillah

  • @abdulkadirrony8158
    @abdulkadirrony8158 Před 5 měsíci +2

    আমরা আল্লাহ এবাদত করি এই সকল বইয়ের লেখক এর এবাদত করি না আল্লাহ ও রাসূল থেকে দলিল দেন

    • @MdSirajul-ng5vq
      @MdSirajul-ng5vq Před 16 dny

      এরকম একটি কিতাব লিখে দেখান আপনার লেখা কিতাব কয়জন মানে?

  • @afganistan628
    @afganistan628 Před 5 měsíci +5

    এই আলেম গুলো মানুষ কে আমল থেকে দূরে রাখতে চাই

  • @golapmiaofficial
    @golapmiaofficial Před 5 měsíci

    ❤❤❤❤

  • @skjuice1398
    @skjuice1398 Před 5 měsíci

    Masa Allah

  • @MehediHasan-Nill
    @MehediHasan-Nill Před 5 měsíci +1

    arbite kisu bole torjoma korklei seta dolil ba proman hoye jaina..apni sohih hadis er number ba reference den amra miliye dekhi

  • @user-qs9um2ce6p
    @user-qs9um2ce6p Před 2 měsíci

    হুজুর আলী আসগার জিন্দাবাদ

  • @abdulkadirrony8158
    @abdulkadirrony8158 Před 5 měsíci +2

    মুখের কথার দলিল আমরা মানি না না হাদিস নাম্বার কোন হাদিস কুরআনের আয়াত কোন সূরা কত নম্বর আয়াত এর রেফারেন্স দেন

  • @golammahiuddinkazi4510
    @golammahiuddinkazi4510 Před 5 měsíci

    নবী জীর মা বাবা বংশের অনেকেই ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন না। আজ আমরা বা আমার মা বাবা তো ইসলাম ধর্মের মানুষ। কেনো তাদের জন্য দোয়া চাওয়া যাবে না।

  • @user-gm3nh1gj1g
    @user-gm3nh1gj1g Před 5 měsíci

    হুজুর আপনিার ওয়াজ সঠিক,

  • @sabbirhossain548
    @sabbirhossain548 Před 5 měsíci

    হানাফি সমাজ জিন্দাবাদ

  • @asgaraliprodhan6199
    @asgaraliprodhan6199 Před 5 měsíci

    Maulana Ali Asghar Shahab jindabad

  • @AshrafulAlam-kb6qp
    @AshrafulAlam-kb6qp Před 5 měsíci

    আল্লাহর নবীর কোন পাপ ছিলোনা।আগের পরের সব গুনাহ মাফ তমুও নবী ১০০বার ইস্তেগফার পরতেন কেনো??তাহলে নবীর বাবা মায়ের জন্য দোয়া না করার যুক্তি কি মেলে!!আল্লাহু আলাম।এত বড় বড় আলেমদের বয়ান সব বাতিল!?

  • @mdgash2457
    @mdgash2457 Před 5 měsíci

    আবুজায়কেল,রয়তআছে,সয়তা

  • @MustafizurRahman-qs3cm
    @MustafizurRahman-qs3cm Před 4 měsíci

    সবেবরাত কারো বাপের একতেয়ার নয় এটা আল্লাহ রসুলের একতেয়ার পালন করলে চওয়াব আচে না করলে কিচু করার নাই

  • @user-xc6ds2ny9v
    @user-xc6ds2ny9v Před 5 měsíci +1

    ঐ মৌলবীর কাছে জানতে চাই। সারাবছরে মোট কয়টি রোজা রাখা হারাম।

  • @user-jg2gs9ml6s
    @user-jg2gs9ml6s Před 5 měsíci +1

    Allah apnake nek hayat Dan korun

  • @Alfat0009
    @Alfat0009 Před 5 měsíci

    এই কিছু কিছু হুজুর দের কারণে মানুষ রোজা তো রাখেনা নামায ওপড়েনা ।

  • @lands_to_sea
    @lands_to_sea Před 5 měsíci

    মুসলিমদের কিবলাতো একটা-কাবা ঘর। আর একটা কিবলা বেরোইছে, এই কিবলা কি করি?

  • @Razzakpivot
    @Razzakpivot Před 5 měsíci

    matal hujur

  • @golammahiuddinkazi4510
    @golammahiuddinkazi4510 Před 5 měsíci

    নামাজ রোজা তাসবি কলেমা জিকির করার জন্য কোনো মাপ আছে কি। নিদিষ্ট কোনো মাপ ওজন সীমা আছে কি???। ইবাদত করার কোনো শেষ সুরু আরম্ভ করে পূর্বের সেশ হয়ে গেছে আর করতে হবে না। এই ধরনের কথা বলেছেন কি। আল্লাহ পাক এবং নবী মুহাম্মাদ সাঃ আমাদের নবী করিম সাঃ আলাইহি ওয়া সাল্লাম। জবাব দিতে হবে।

  • @mdyasinchy
    @mdyasinchy Před 2 měsíci +1

    A Wahabi Hojur Dar Modda Aro Onake Hojur Assa Ara Sob Golo Monafack Ara Nobi Beddashe Ara Amar Nobi Kno Jinish Vag Bonton Tadar Posondo Hoy Na Amar Nobi K Son
    man Korla A Wahabi Dar Ga Jola Utta Adar Sara Shorela Aggoon Jola Uttay Alla Tala Nija Amar Nobi K Sonmanar Jonno Bolassan Jamon Tomra Amar Pareto Nobir Kassa Uccoshora Tomra Kothai Bolba Na Aro Bolachan Tomar Nobir Shamnadiya Hatba Na Akhon Jara Nobi K Sonmanar Kora Na Tara Sayastoo Bayadob Gaddar Jahal Jahanname Kafar jamon Tawhedi Jamati Islame Ahala Hadish Ahala Kuran Salafe Eijidi Yaudi Abulahabi Abujahale Ara Sobay Jahanname KAFAR Ara Shobay Nobi Beddashe Adar Kaharo Eman Nai Allaah K Manar Nam Eman Noy Amar Nobi K Mona Pranay Abong Nijar Jibon Diya Amar Nobi K Valobashar Nam E Holo Eman EMAN Amin

  • @mdalamsarker8
    @mdalamsarker8 Před 5 měsíci +1

    তিরমিযি-৭৩৯ হাদিসটি দুর্বল

    • @m.h.l70
      @m.h.l70 Před 5 měsíci

      সবল কুন্টি

    • @najatersotikpoth
      @najatersotikpoth  Před 5 měsíci

      শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত। শবে বরাতের আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা ‘শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী’ বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা, হিন্দিসহ নানা ভাষায় যা ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।
      কোরআনুল কারিমে এসেছে, ‘হা-মিম! শপথ! উজ্জ্বল কিতাবের, নিশ্চয়ই আমি তা নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে; নিশ্চয়ই আমি ছিলাম সতর্ককারী। যাতে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারিত হয়। এ নির্দেশ আমার তরফ থেকে, নিশ্চয়ই আমিই দূত পাঠিয়ে থাকি।’ (সুরা-৪৪ দুখান, আয়াত: ১-৫)। মুফাসসিরিনগণ বলেন: এখানে ‘লাইলাতুম মুবারাকা’ বা বরকতময় রজনী বলে শাবান মাসে পূর্ণিমা রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাজহারি, রুহুল মাআনি ও রুহুল বায়ান)। হজরত ইকরিমা (রা.) প্রমুখ কয়েকজন তাফসিরবিদ থেকে বর্ণিত আছে, সুরা দুখান-এর দ্বিতীয় আয়াতে বরকতের রাত বলে শবে বরাতকে বোঝানো হয়েছে। (মাআরিফুল কোরআন)।
      হাদিস শরিফে আছে, ‘হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা অর্ধশাবানের রাতে মাখলুকাতের দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ছাড়া আর সবাইকে ক্ষমা করে দেন।’ (ইবনে হিব্বান: ৫৬৬৫, ইবনে মাজাহ: ১৩৯০, রাজিন: ২০৪৮; ইবনে খুজাইমা, কিতাবুত তাওহিদ, পৃষ্ঠা: ১৩৬, মুসনাদে আহমদ, চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা: ১৭৬)।
      নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন’
      হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা.) বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) নামাজে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ সিজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল; তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, “হে আয়শা! তোমার কি এ আশঙ্কা হয়েছে?” আমি উত্তরে বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.), আপনার দীর্ঘ সিজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না।’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘তুমি কি জানো এটা কোন রাত?’ আমি বললাম, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলই ভালো জানেন।’ তখন নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।’ (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৩৮২)।
      হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে: নবীজি (সা.) এ রাতে মদিনার কবরস্থান ‘জান্নাতুল বাকি’তে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তিগফার করতেন। তিনি আরও বলেন, নবীজি (সা.) তাঁকে বলেছেন, এ রাতে বনি কালবের ভেড়া-বকরির পশমের (সংখ্যার পরিমাণের) চেয়েও বেশিসংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি: ৭৩৯)।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ১৪ শাবান দিবাগত রাত যখন আসে, তখন তোমরা এ রাত ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং দিনের বেলায় রোজা রাখো। কেননা, এদিন সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন এবং আহ্বান করেন, ‘কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছো কি? আমি ক্ষমা করব; কোনো রিজিক প্রার্থী আছ কি? আমি রিজিক দেব; আছ কি কোনো বিপদগ্রস্ত? আমি উদ্ধার করব।’ এভাবে ভোর পর্যন্ত আল্লাহ মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে আহ্বান করতে থাকেন। (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৪)।

    • @skjuice1398
      @skjuice1398 Před 5 měsíci

      Tumi ki Hadis porao?

  • @samsujjamanshekh8055
    @samsujjamanshekh8055 Před 5 měsíci +1

    যিয়ারত মানে কি❓ যিয়ারতের দোয়া জানেতো নামাজ আদায় করে নামাজের ধার ধারে না কবর যিয়ারত করবে

    • @m.h.l70
      @m.h.l70 Před 5 měsíci

      নামাজী কি জিয়ারত করেনা

    • @m.h.l70
      @m.h.l70 Před 5 měsíci

      তুমি কি বুজাই তে চাইসো

  • @alamgirhosain8310
    @alamgirhosain8310 Před 4 měsíci

    এই লামাযহাবীদের জন্য মানুষ অনেক আমল কম করে এ আহলে হাদিসদের কে আল্লাহতালা হেদায়েত দান করুক তাদেরকে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আকিদা দান করুক আল্লাহ এই বক্তাকে হুজুরকে রহমত দান করুন

  • @saadsadidenterprise2715
    @saadsadidenterprise2715 Před 4 měsíci

    এরা বাতিল বাতিল বাতিল

  • @s.m.nasiruddin979
    @s.m.nasiruddin979 Před 5 měsíci +21

    হজরত এই যুগে এই ভিত্তিহীন কথা মানুষ মানবে না, আপনার বেশিরভাগ কথার কোনো দলিল নেই,আরকতো উমত কে বিব্রান্ত করবেনা

    • @najatersotikpoth
      @najatersotikpoth  Před 5 měsíci +1

      শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত। শবে বরাতের আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা ‘শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী’ বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা, হিন্দিসহ নানা ভাষায় যা ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।
      কোরআনুল কারিমে এসেছে, ‘হা-মিম! শপথ! উজ্জ্বল কিতাবের, নিশ্চয়ই আমি তা নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে; নিশ্চয়ই আমি ছিলাম সতর্ককারী। যাতে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারিত হয়। এ নির্দেশ আমার তরফ থেকে, নিশ্চয়ই আমিই দূত পাঠিয়ে থাকি।’ (সুরা-৪৪ দুখান, আয়াত: ১-৫)। মুফাসসিরিনগণ বলেন: এখানে ‘লাইলাতুম মুবারাকা’ বা বরকতময় রজনী বলে শাবান মাসে পূর্ণিমা রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাজহারি, রুহুল মাআনি ও রুহুল বায়ান)। হজরত ইকরিমা (রা.) প্রমুখ কয়েকজন তাফসিরবিদ থেকে বর্ণিত আছে, সুরা দুখান-এর দ্বিতীয় আয়াতে বরকতের রাত বলে শবে বরাতকে বোঝানো হয়েছে। (মাআরিফুল কোরআন)।
      হাদিস শরিফে আছে, ‘হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা অর্ধশাবানের রাতে মাখলুকাতের দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ছাড়া আর সবাইকে ক্ষমা করে দেন।’ (ইবনে হিব্বান: ৫৬৬৫, ইবনে মাজাহ: ১৩৯০, রাজিন: ২০৪৮; ইবনে খুজাইমা, কিতাবুত তাওহিদ, পৃষ্ঠা: ১৩৬, মুসনাদে আহমদ, চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা: ১৭৬)।
      নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন’
      হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা.) বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) নামাজে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ সিজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল; তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, “হে আয়শা! তোমার কি এ আশঙ্কা হয়েছে?” আমি উত্তরে বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.), আপনার দীর্ঘ সিজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না।’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘তুমি কি জানো এটা কোন রাত?’ আমি বললাম, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলই ভালো জানেন।’ তখন নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।’ (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৩৮২)।
      হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে: নবীজি (সা.) এ রাতে মদিনার কবরস্থান ‘জান্নাতুল বাকি’তে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তিগফার করতেন। তিনি আরও বলেন, নবীজি (সা.) তাঁকে বলেছেন, এ রাতে বনি কালবের ভেড়া-বকরির পশমের (সংখ্যার পরিমাণের) চেয়েও বেশিসংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি: ৭৩৯)।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ১৪ শাবান দিবাগত রাত যখন আসে, তখন তোমরা এ রাত ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং দিনের বেলায় রোজা রাখো। কেননা, এদিন সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন এবং আহ্বান করেন, ‘কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছো কি? আমি ক্ষমা করব; কোনো রিজিক প্রার্থী আছ কি? আমি রিজিক দেব; আছ কি কোনো বিপদগ্রস্ত? আমি উদ্ধার করব।’ এভাবে ভোর পর্যন্ত আল্লাহ মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে আহ্বান করতে থাকেন। (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৪)।
      এ ছাড়া প্রতি মাসের ৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ আইয়ামেবিদের নফল রোজা তো আছেই, যা হজরত আদম (আ.) পালন করেছিলেন এবং আমাদের প্রিয় নবী (সা.)ও পালন করতেন, যা মূলত সুন্নাত। বিখ্যাত মুহাদ্দিস ফকিহ হাফিজ ইবনে রজব (রা.) বলেন, এদিনের রোজা আইয়ামেবিদের রোজার অন্তর্ভুক্ত। (লাতায়িফুল মাআরিফ, পৃষ্ঠা: ১৫১)।

    • @hdislamictv1143
      @hdislamictv1143 Před 5 měsíci +3

      ভাই জান বলছি ওনার কাছে গিয়ে বলুন যদি বুকের পাটা থাকে ❤❤

    • @rajaurrahman803
      @rajaurrahman803 Před 5 měsíci

      5d

    • @user-cd8yd6gn2o
      @user-cd8yd6gn2o Před 5 měsíci

      ​@@hdislamictv1143ঠিক বলেছেন বুকের পাট্টা থাকলে কত বড় বাপের ব্যাটা সামনে এসে কথা বলুক ওগুলি জামাতে জামাতে জামাতিদের কথা এরকম

    • @user-fs6lo3sk1v
      @user-fs6lo3sk1v Před 5 měsíci

      আহলে হাদিস আর ওয়াহাবি ওরা তো শবে বরাত খুইজা উপায়তো না।।এখন খুইজা পায় শবেবরাত।।।। কিন্তু চুলকানির শেষ নাই।।।।এবাদতের মধ্যেও বেদাত যুক্ত করে।।।।

  • @user-zm6om9rj2i
    @user-zm6om9rj2i Před 5 měsíci +2

    বাবারে বাবা ভন্ড বাবা 😂😅

  • @callshafi
    @callshafi Před 5 měsíci +2

    পীর কেবলা কি জিনিষ😮 ঐটা মনে হয় ক্যাবলা হবে

    • @najatersotikpoth
      @najatersotikpoth  Před 5 měsíci

      শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত। শবে বরাতের আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা ‘শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী’ বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা, হিন্দিসহ নানা ভাষায় যা ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।
      কোরআনুল কারিমে এসেছে, ‘হা-মিম! শপথ! উজ্জ্বল কিতাবের, নিশ্চয়ই আমি তা নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে; নিশ্চয়ই আমি ছিলাম সতর্ককারী। যাতে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারিত হয়। এ নির্দেশ আমার তরফ থেকে, নিশ্চয়ই আমিই দূত পাঠিয়ে থাকি।’ (সুরা-৪৪ দুখান, আয়াত: ১-৫)। মুফাসসিরিনগণ বলেন: এখানে ‘লাইলাতুম মুবারাকা’ বা বরকতময় রজনী বলে শাবান মাসে পূর্ণিমা রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাজহারি, রুহুল মাআনি ও রুহুল বায়ান)। হজরত ইকরিমা (রা.) প্রমুখ কয়েকজন তাফসিরবিদ থেকে বর্ণিত আছে, সুরা দুখান-এর দ্বিতীয় আয়াতে বরকতের রাত বলে শবে বরাতকে বোঝানো হয়েছে। (মাআরিফুল কোরআন)।
      হাদিস শরিফে আছে, ‘হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা অর্ধশাবানের রাতে মাখলুকাতের দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ছাড়া আর সবাইকে ক্ষমা করে দেন।’ (ইবনে হিব্বান: ৫৬৬৫, ইবনে মাজাহ: ১৩৯০, রাজিন: ২০৪৮; ইবনে খুজাইমা, কিতাবুত তাওহিদ, পৃষ্ঠা: ১৩৬, মুসনাদে আহমদ, চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা: ১৭৬)।
      নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন’
      হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা.) বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) নামাজে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ সিজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল; তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, “হে আয়শা! তোমার কি এ আশঙ্কা হয়েছে?” আমি উত্তরে বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.), আপনার দীর্ঘ সিজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না।’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘তুমি কি জানো এটা কোন রাত?’ আমি বললাম, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলই ভালো জানেন।’ তখন নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।’ (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৩৮২)।
      হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে: নবীজি (সা.) এ রাতে মদিনার কবরস্থান ‘জান্নাতুল বাকি’তে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তিগফার করতেন। তিনি আরও বলেন, নবীজি (সা.) তাঁকে বলেছেন, এ রাতে বনি কালবের ভেড়া-বকরির পশমের (সংখ্যার পরিমাণের) চেয়েও বেশিসংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি: ৭৩৯)।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ১৪ শাবান দিবাগত রাত যখন আসে, তখন তোমরা এ রাত ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং দিনের বেলায় রোজা রাখো। কেননা, এদিন সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন এবং আহ্বান করেন, ‘কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছো কি? আমি ক্ষমা করব; কোনো রিজিক প্রার্থী আছ কি? আমি রিজিক দেব; আছ কি কোনো বিপদগ্রস্ত? আমি উদ্ধার করব।’ এভাবে ভোর পর্যন্ত আল্লাহ মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে আহ্বান করতে থাকেন। (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৪)।

    • @skjuice1398
      @skjuice1398 Před 5 měsíci

      @ callshafi,
      Kobore gele bujhte parbi

  • @taijuddinmollah2895
    @taijuddinmollah2895 Před 5 měsíci +1

    ধুর যা মনে আসে তাই বলে,

  • @user-fm1ho6cb9b
    @user-fm1ho6cb9b Před 4 měsíci

    তু মি সব হুজুরছে না বড়হয়আ গেলি

  • @asgaraliprodhan6199
    @asgaraliprodhan6199 Před 5 měsíci

    Ahaly sunnat jindabad

  • @janealamdhali2435
    @janealamdhali2435 Před 5 měsíci

    তিরমিযী 739 হাদীস জহিফ

  • @MdIbrahimKolil-km3qv
    @MdIbrahimKolil-km3qv Před 5 měsíci +1

    আপনি যে হাদিস বলেছেন তিরমিজির ওই হাদিস নাম্বারটা বলুন আমরা যাচাই করি সত্য বলেছেন কিনা আর কিভাবে কবর জিয়ারত করতে হয় এইটা বলুন

    • @skjuice1398
      @skjuice1398 Před 5 měsíci

      Boro janlewala hoye gecho?

    • @AliReza-fl3bz
      @AliReza-fl3bz Před 5 měsíci

      যে আরবি জানে না সে আবার হাদিস যাচাই করবে কি করে

  • @Najimul28409
    @Najimul28409 Před 2 měsíci

    পীর আল্লামা আলী আসগার হুজুর জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ ❤

  • @md.khademulislam6439
    @md.khademulislam6439 Před 4 měsíci

    নবিজী সাঃ কখনো হালুয়া- রুটি এর আয়োজন করেন নি এবং কাউকে করতে বলেন নি। জনাব আসগর ভুয়া পীর সাহেব ভুয়া কথা বলেন কেন?

  • @SheikhHasan-ul9tm
    @SheikhHasan-ul9tm Před 5 měsíci

    কি বলবো ভাই এই দলের মাঝে আছে আমার প্রিয় সাইয়েখ, আমির হামজা, আহম্মাদুল্যা,আবুল কালাম আজাদ,

  • @shahidulhaquemukul9461
    @shahidulhaquemukul9461 Před 5 měsíci

    নাউজুবিল্লাহ

  • @sksajahan5752
    @sksajahan5752 Před 5 měsíci

    Sarak korla khoma. Nai boga abartomar kehoba

  • @NurulAmin-bz9xf
    @NurulAmin-bz9xf Před 5 měsíci

    ASOB HALUA PIRER UDOY HOY KOTHA THEKE?
    ERA PIR BABOSHAYEE: DHORMO BABOSHAYEE: EDER BAGEY JOTTOSOB BEDATI HADITH O BEDATI KITABER OBHAB NAI.

    • @najatersotikpoth
      @najatersotikpoth  Před 5 měsíci

      শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত। শবে বরাতের আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা ‘শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী’ বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা, হিন্দিসহ নানা ভাষায় যা ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।
      কোরআনুল কারিমে এসেছে, ‘হা-মিম! শপথ! উজ্জ্বল কিতাবের, নিশ্চয়ই আমি তা নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে; নিশ্চয়ই আমি ছিলাম সতর্ককারী। যাতে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারিত হয়। এ নির্দেশ আমার তরফ থেকে, নিশ্চয়ই আমিই দূত পাঠিয়ে থাকি।’ (সুরা-৪৪ দুখান, আয়াত: ১-৫)। মুফাসসিরিনগণ বলেন: এখানে ‘লাইলাতুম মুবারাকা’ বা বরকতময় রজনী বলে শাবান মাসে পূর্ণিমা রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাজহারি, রুহুল মাআনি ও রুহুল বায়ান)। হজরত ইকরিমা (রা.) প্রমুখ কয়েকজন তাফসিরবিদ থেকে বর্ণিত আছে, সুরা দুখান-এর দ্বিতীয় আয়াতে বরকতের রাত বলে শবে বরাতকে বোঝানো হয়েছে। (মাআরিফুল কোরআন)।
      হাদিস শরিফে আছে, ‘হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা অর্ধশাবানের রাতে মাখলুকাতের দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ছাড়া আর সবাইকে ক্ষমা করে দেন।’ (ইবনে হিব্বান: ৫৬৬৫, ইবনে মাজাহ: ১৩৯০, রাজিন: ২০৪৮; ইবনে খুজাইমা, কিতাবুত তাওহিদ, পৃষ্ঠা: ১৩৬, মুসনাদে আহমদ, চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা: ১৭৬)।
      নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন’
      হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা.) বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) নামাজে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ সিজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল; তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, “হে আয়শা! তোমার কি এ আশঙ্কা হয়েছে?” আমি উত্তরে বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.), আপনার দীর্ঘ সিজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না।’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘তুমি কি জানো এটা কোন রাত?’ আমি বললাম, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলই ভালো জানেন।’ তখন নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।’ (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৩৮২)।
      হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে: নবীজি (সা.) এ রাতে মদিনার কবরস্থান ‘জান্নাতুল বাকি’তে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তিগফার করতেন। তিনি আরও বলেন, নবীজি (সা.) তাঁকে বলেছেন, এ রাতে বনি কালবের ভেড়া-বকরির পশমের (সংখ্যার পরিমাণের) চেয়েও বেশিসংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি: ৭৩৯)।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ১৪ শাবান দিবাগত রাত যখন আসে, তখন তোমরা এ রাত ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং দিনের বেলায় রোজা রাখো। কেননা, এদিন সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন এবং আহ্বান করেন, ‘কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছো কি? আমি ক্ষমা করব; কোনো রিজিক প্রার্থী আছ কি? আমি রিজিক দেব; আছ কি কোনো বিপদগ্রস্ত? আমি উদ্ধার করব।’ এভাবে ভোর পর্যন্ত আল্লাহ মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে আহ্বান করতে থাকেন। (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৪)।

    • @skjuice1398
      @skjuice1398 Před 5 měsíci

      @NurulAmin-bz9xf,
      Nonsense,kothaker,

  • @nazirdewsn4433
    @nazirdewsn4433 Před 5 měsíci

    Hhhhhhh

  • @mdomorfaruk3788
    @mdomorfaruk3788 Před 5 měsíci

    আবু জাহেল এরা পাবেনা

  • @mdzakirhossain4479
    @mdzakirhossain4479 Před 3 měsíci

    সবে বরাত কই পাইলেন?

  • @aktarmallick5726
    @aktarmallick5726 Před 7 dny

    আপনার সন্তানদের আলেম বানাবেন নাকি মুত্তাকী বানাবেন আসুন জেনে নেই | শায়েখ এম হাসিবুর রাহমান

  • @md.nurunnabi3874
    @md.nurunnabi3874 Před 5 měsíci +1

    আপনারা আবার হাদিস আছে নাকি ? ভালো করে লেখা পড়া করা দরকার।

  • @rubel12233
    @rubel12233 Před 5 měsíci

    din jaitec r notun hadis banan naki

  • @robiulkhanchowdhury5828
    @robiulkhanchowdhury5828 Před 5 měsíci

    আলি অজগর সাপ

  • @palishgramlivetv1505
    @palishgramlivetv1505 Před 5 měsíci

    ফাজায়েল আমল থেকে কিছুই বললেন না ?বেহেস্তের যেবর কোন সাহাবির লেখা''

  • @Islamikmedia123
    @Islamikmedia123 Před 5 měsíci

    Ha ha ha ki go ki jug ailo ??????????😅

  • @YyggCggg
    @YyggCggg Před 5 měsíci

    দলিল গূলুজাল

  • @fakhrulislam3778
    @fakhrulislam3778 Před 5 měsíci

    waz ta bibhranti mulok

    • @najatersotikpoth
      @najatersotikpoth  Před 5 měsíci

      শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত। শবে বরাতের আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা ‘শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী’ বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা, হিন্দিসহ নানা ভাষায় যা ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।
      কোরআনুল কারিমে এসেছে, ‘হা-মিম! শপথ! উজ্জ্বল কিতাবের, নিশ্চয়ই আমি তা নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে; নিশ্চয়ই আমি ছিলাম সতর্ককারী। যাতে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারিত হয়। এ নির্দেশ আমার তরফ থেকে, নিশ্চয়ই আমিই দূত পাঠিয়ে থাকি।’ (সুরা-৪৪ দুখান, আয়াত: ১-৫)। মুফাসসিরিনগণ বলেন: এখানে ‘লাইলাতুম মুবারাকা’ বা বরকতময় রজনী বলে শাবান মাসে পূর্ণিমা রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাজহারি, রুহুল মাআনি ও রুহুল বায়ান)। হজরত ইকরিমা (রা.) প্রমুখ কয়েকজন তাফসিরবিদ থেকে বর্ণিত আছে, সুরা দুখান-এর দ্বিতীয় আয়াতে বরকতের রাত বলে শবে বরাতকে বোঝানো হয়েছে। (মাআরিফুল কোরআন)।
      হাদিস শরিফে আছে, ‘হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা অর্ধশাবানের রাতে মাখলুকাতের দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ছাড়া আর সবাইকে ক্ষমা করে দেন।’ (ইবনে হিব্বান: ৫৬৬৫, ইবনে মাজাহ: ১৩৯০, রাজিন: ২০৪৮; ইবনে খুজাইমা, কিতাবুত তাওহিদ, পৃষ্ঠা: ১৩৬, মুসনাদে আহমদ, চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা: ১৭৬)।
      নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন’
      হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা.) বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) নামাজে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ সিজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল; তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, “হে আয়শা! তোমার কি এ আশঙ্কা হয়েছে?” আমি উত্তরে বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.), আপনার দীর্ঘ সিজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না।’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘তুমি কি জানো এটা কোন রাত?’ আমি বললাম, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলই ভালো জানেন।’ তখন নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।’ (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৩৮২)।
      হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে: নবীজি (সা.) এ রাতে মদিনার কবরস্থান ‘জান্নাতুল বাকি’তে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তিগফার করতেন। তিনি আরও বলেন, নবীজি (সা.) তাঁকে বলেছেন, এ রাতে বনি কালবের ভেড়া-বকরির পশমের (সংখ্যার পরিমাণের) চেয়েও বেশিসংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি: ৭৩৯)।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ১৪ শাবান দিবাগত রাত যখন আসে, তখন তোমরা এ রাত ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং দিনের বেলায় রোজা রাখো। কেননা, এদিন সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন এবং আহ্বান করেন, ‘কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছো কি? আমি ক্ষমা করব; কোনো রিজিক প্রার্থী আছ কি? আমি রিজিক দেব; আছ কি কোনো বিপদগ্রস্ত? আমি উদ্ধার করব।’ এভাবে ভোর পর্যন্ত আল্লাহ মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে আহ্বান করতে থাকেন। (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৪)।

    • @skjuice1398
      @skjuice1398 Před 5 měsíci

      Na janle e rokomer mne hoy

  • @dr.ahmondal309
    @dr.ahmondal309 Před 5 měsíci

    Asob alim nam er kolonko

  • @user-ig9hs5qb6p
    @user-ig9hs5qb6p Před 5 měsíci

    এই নিয়ে আপনাদের এত মাথা ব্যাথা কেন ?

  • @SamiulIqbalShahed
    @SamiulIqbalShahed Před 5 měsíci

    😂😂😂

  • @HosnaraKhatun-qw1iy
    @HosnaraKhatun-qw1iy Před 5 měsíci

    Apni halua khala moulovi

  • @abduljubbar4044
    @abduljubbar4044 Před 5 měsíci

    Pirale babsha balo na.Quraner abong hadisher Kotha bolun abong manushke Allah abong Rashuler theke dakun ,nijer theke dakben na.

    • @najatersotikpoth
      @najatersotikpoth  Před 5 měsíci

      শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত। শবে বরাতের আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা ‘শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী’ বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা, হিন্দিসহ নানা ভাষায় যা ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।
      কোরআনুল কারিমে এসেছে, ‘হা-মিম! শপথ! উজ্জ্বল কিতাবের, নিশ্চয়ই আমি তা নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে; নিশ্চয়ই আমি ছিলাম সতর্ককারী। যাতে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারিত হয়। এ নির্দেশ আমার তরফ থেকে, নিশ্চয়ই আমিই দূত পাঠিয়ে থাকি।’ (সুরা-৪৪ দুখান, আয়াত: ১-৫)। মুফাসসিরিনগণ বলেন: এখানে ‘লাইলাতুম মুবারাকা’ বা বরকতময় রজনী বলে শাবান মাসে পূর্ণিমা রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাজহারি, রুহুল মাআনি ও রুহুল বায়ান)। হজরত ইকরিমা (রা.) প্রমুখ কয়েকজন তাফসিরবিদ থেকে বর্ণিত আছে, সুরা দুখান-এর দ্বিতীয় আয়াতে বরকতের রাত বলে শবে বরাতকে বোঝানো হয়েছে। (মাআরিফুল কোরআন)।
      হাদিস শরিফে আছে, ‘হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা অর্ধশাবানের রাতে মাখলুকাতের দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ছাড়া আর সবাইকে ক্ষমা করে দেন।’ (ইবনে হিব্বান: ৫৬৬৫, ইবনে মাজাহ: ১৩৯০, রাজিন: ২০৪৮; ইবনে খুজাইমা, কিতাবুত তাওহিদ, পৃষ্ঠা: ১৩৬, মুসনাদে আহমদ, চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা: ১৭৬)।
      নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন’
      হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা.) বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) নামাজে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ সিজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল; তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, “হে আয়শা! তোমার কি এ আশঙ্কা হয়েছে?” আমি উত্তরে বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.), আপনার দীর্ঘ সিজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না।’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘তুমি কি জানো এটা কোন রাত?’ আমি বললাম, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলই ভালো জানেন।’ তখন নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।’ (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৩৮২)।
      হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে: নবীজি (সা.) এ রাতে মদিনার কবরস্থান ‘জান্নাতুল বাকি’তে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তিগফার করতেন। তিনি আরও বলেন, নবীজি (সা.) তাঁকে বলেছেন, এ রাতে বনি কালবের ভেড়া-বকরির পশমের (সংখ্যার পরিমাণের) চেয়েও বেশিসংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি: ৭৩৯)।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ১৪ শাবান দিবাগত রাত যখন আসে, তখন তোমরা এ রাত ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং দিনের বেলায় রোজা রাখো। কেননা, এদিন সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন এবং আহ্বান করেন, ‘কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছো কি? আমি ক্ষমা করব; কোনো রিজিক প্রার্থী আছ কি? আমি রিজিক দেব; আছ কি কোনো বিপদগ্রস্ত? আমি উদ্ধার করব।’ এভাবে ভোর পর্যন্ত আল্লাহ মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে আহ্বান করতে থাকেন। (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৪)।

  • @sajahanali6908
    @sajahanali6908 Před 5 měsíci

    Pir panthira sabebarate majare masjide beshi tiranga khai er ghoraghuri kore

    • @najatersotikpoth
      @najatersotikpoth  Před 5 měsíci

      শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত। শবে বরাতের আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা ‘শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী’ বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা, হিন্দিসহ নানা ভাষায় যা ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।
      কোরআনুল কারিমে এসেছে, ‘হা-মিম! শপথ! উজ্জ্বল কিতাবের, নিশ্চয়ই আমি তা নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে; নিশ্চয়ই আমি ছিলাম সতর্ককারী। যাতে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারিত হয়। এ নির্দেশ আমার তরফ থেকে, নিশ্চয়ই আমিই দূত পাঠিয়ে থাকি।’ (সুরা-৪৪ দুখান, আয়াত: ১-৫)। মুফাসসিরিনগণ বলেন: এখানে ‘লাইলাতুম মুবারাকা’ বা বরকতময় রজনী বলে শাবান মাসে পূর্ণিমা রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাজহারি, রুহুল মাআনি ও রুহুল বায়ান)। হজরত ইকরিমা (রা.) প্রমুখ কয়েকজন তাফসিরবিদ থেকে বর্ণিত আছে, সুরা দুখান-এর দ্বিতীয় আয়াতে বরকতের রাত বলে শবে বরাতকে বোঝানো হয়েছে। (মাআরিফুল কোরআন)।
      হাদিস শরিফে আছে, ‘হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা অর্ধশাবানের রাতে মাখলুকাতের দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ছাড়া আর সবাইকে ক্ষমা করে দেন।’ (ইবনে হিব্বান: ৫৬৬৫, ইবনে মাজাহ: ১৩৯০, রাজিন: ২০৪৮; ইবনে খুজাইমা, কিতাবুত তাওহিদ, পৃষ্ঠা: ১৩৬, মুসনাদে আহমদ, চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা: ১৭৬)।
      নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন’
      হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা.) বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) নামাজে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ সিজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল; তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, “হে আয়শা! তোমার কি এ আশঙ্কা হয়েছে?” আমি উত্তরে বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.), আপনার দীর্ঘ সিজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না।’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘তুমি কি জানো এটা কোন রাত?’ আমি বললাম, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলই ভালো জানেন।’ তখন নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।’ (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৩৮২)।
      হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে: নবীজি (সা.) এ রাতে মদিনার কবরস্থান ‘জান্নাতুল বাকি’তে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তিগফার করতেন। তিনি আরও বলেন, নবীজি (সা.) তাঁকে বলেছেন, এ রাতে বনি কালবের ভেড়া-বকরির পশমের (সংখ্যার পরিমাণের) চেয়েও বেশিসংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি: ৭৩৯)।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ১৪ শাবান দিবাগত রাত যখন আসে, তখন তোমরা এ রাত ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং দিনের বেলায় রোজা রাখো। কেননা, এদিন সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন এবং আহ্বান করেন, ‘কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছো কি? আমি ক্ষমা করব; কোনো রিজিক প্রার্থী আছ কি? আমি রিজিক দেব; আছ কি কোনো বিপদগ্রস্ত? আমি উদ্ধার করব।’ এভাবে ভোর পর্যন্ত আল্লাহ মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে আহ্বান করতে থাকেন। (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৪)।

    • @skjuice1398
      @skjuice1398 Před 5 měsíci

      Like a Nonsense remark

  • @mdzakirhossain4479
    @mdzakirhossain4479 Před 3 měsíci

    জাল হাদিসের ভাণ্ডার নিয়ে বসেছে

  • @abdullalashkar-sv9oo
    @abdullalashkar-sv9oo Před 4 měsíci

    Mamur beta tirmiji hadista to
    joif hadis.

  • @ulkaeditz6444
    @ulkaeditz6444 Před 4 měsíci

    Pir 😅😅😅😅

  • @jahanzeb5700
    @jahanzeb5700 Před 5 měsíci

    ভুল ব্যাখ্যা

  • @user-cu2xe5hd4w
    @user-cu2xe5hd4w Před 5 měsíci

    Asgar saheber hadis mato aka aka jiyarat cholbe dalbendhe noi ar allah sudhu oi ratei asenna proti ratei asen asmane neme

  • @sahabulislamsss1626
    @sahabulislamsss1626 Před 4 měsíci

    আপনাদের ধর্ম ব্যাবসা আর চলবেনা।

  • @robiulkhanchowdhury5828
    @robiulkhanchowdhury5828 Před 5 měsíci

    অজগর সাপ মানুষ কে ভুল বোঝানো বন্ধ করো

  • @Ayubali-ct9os
    @Ayubali-ct9os Před 5 měsíci

    Bondo

  • @rezaulmondal5426
    @rezaulmondal5426 Před 4 měsíci

    Tauder
    Dhormer
    Gudhmari

  • @AlMamun-im5sr
    @AlMamun-im5sr Před 5 měsíci +1

    তিরমিজির কতো নং হাদিস

  • @sajahanali6908
    @sajahanali6908 Před 5 měsíci

    Eta jal hadish

    • @HDMondal
      @HDMondal Před 5 měsíci

      Hadish sahi bakha vul korche amar prosno holo nobi (s..t) kano onumoti chabe kono mosul maner khobor jiyarot korte onumoti chite hoi

    • @m.h.l70
      @m.h.l70 Před 5 měsíci

      Kar Hadis jal

    • @HDMondal
      @HDMondal Před 5 měsíci

      @@m.h.l70 je hujur waze korche

    • @HDMondal
      @HDMondal Před 5 měsíci

      Trimiji 739 number hadish

    • @najatersotikpoth
      @najatersotikpoth  Před 5 měsíci

      শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত। শবে বরাতের আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা ‘শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী’ বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা, হিন্দিসহ নানা ভাষায় যা ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।
      কোরআনুল কারিমে এসেছে, ‘হা-মিম! শপথ! উজ্জ্বল কিতাবের, নিশ্চয়ই আমি তা নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে; নিশ্চয়ই আমি ছিলাম সতর্ককারী। যাতে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারিত হয়। এ নির্দেশ আমার তরফ থেকে, নিশ্চয়ই আমিই দূত পাঠিয়ে থাকি।’ (সুরা-৪৪ দুখান, আয়াত: ১-৫)। মুফাসসিরিনগণ বলেন: এখানে ‘লাইলাতুম মুবারাকা’ বা বরকতময় রজনী বলে শাবান মাসে পূর্ণিমা রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাজহারি, রুহুল মাআনি ও রুহুল বায়ান)। হজরত ইকরিমা (রা.) প্রমুখ কয়েকজন তাফসিরবিদ থেকে বর্ণিত আছে, সুরা দুখান-এর দ্বিতীয় আয়াতে বরকতের রাত বলে শবে বরাতকে বোঝানো হয়েছে। (মাআরিফুল কোরআন)।
      হাদিস শরিফে আছে, ‘হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা অর্ধশাবানের রাতে মাখলুকাতের দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ছাড়া আর সবাইকে ক্ষমা করে দেন।’ (ইবনে হিব্বান: ৫৬৬৫, ইবনে মাজাহ: ১৩৯০, রাজিন: ২০৪৮; ইবনে খুজাইমা, কিতাবুত তাওহিদ, পৃষ্ঠা: ১৩৬, মুসনাদে আহমদ, চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা: ১৭৬)।
      নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন’
      হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা.) বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) নামাজে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ সিজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল; তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, “হে আয়শা! তোমার কি এ আশঙ্কা হয়েছে?” আমি উত্তরে বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.), আপনার দীর্ঘ সিজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না।’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘তুমি কি জানো এটা কোন রাত?’ আমি বললাম, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলই ভালো জানেন।’ তখন নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।’ (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৩৮২)।
      হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে: নবীজি (সা.) এ রাতে মদিনার কবরস্থান ‘জান্নাতুল বাকি’তে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তিগফার করতেন। তিনি আরও বলেন, নবীজি (সা.) তাঁকে বলেছেন, এ রাতে বনি কালবের ভেড়া-বকরির পশমের (সংখ্যার পরিমাণের) চেয়েও বেশিসংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি: ৭৩৯)।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ১৪ শাবান দিবাগত রাত যখন আসে, তখন তোমরা এ রাত ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং দিনের বেলায় রোজা রাখো। কেননা, এদিন সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন এবং আহ্বান করেন, ‘কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছো কি? আমি ক্ষমা করব; কোনো রিজিক প্রার্থী আছ কি? আমি রিজিক দেব; আছ কি কোনো বিপদগ্রস্ত? আমি উদ্ধার করব।’ এভাবে ভোর পর্যন্ত আল্লাহ মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে আহ্বান করতে থাকেন। (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৪)।

  • @user-ou2fl5yb6y
    @user-ou2fl5yb6y Před 5 měsíci

    Bathil molbi

  • @AlMamun-im5sr
    @AlMamun-im5sr Před 5 měsíci +2

    কোন হাদিসে আছে হাদিস নং কতো

    • @sabirmolla4232
      @sabirmolla4232 Před 4 měsíci

      ও বলতে পারবেনা, ইনশাআল্লাহ,

  • @user-le7uy5gt1w
    @user-le7uy5gt1w Před 5 měsíci

    হুজুর হাদিস যদি সহি হয় ,সেই হাদিস কাহারো ব্যক্তিগত নয়।
    আমার হাদিস বলাটা সমুচিত নয় ।

  • @user-hh4hs9ht7s
    @user-hh4hs9ht7s Před 4 měsíci

    আলেম সাহেব পির পাইলেন কোথা থেকে আপনি

  • @skmafidulislam8630
    @skmafidulislam8630 Před 5 měsíci

    আসগর কে আল্লাহ তায়ালা হয় হেদায়েত না হয় সাজাদিন আল্লাহ তায়ালা

  • @BookSk-ph8og
    @BookSk-ph8og Před měsícem

    Asgor amar hadis bolte tumar pitar aris suttre peyechho sei gulinaki ? Matha mota

  • @user-kk8nf4ho3t
    @user-kk8nf4ho3t Před 5 měsíci

    Sennehor batfar saytan

    • @najatersotikpoth
      @najatersotikpoth  Před 5 měsíci

      শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত। শবে বরাতের আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা ‘শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী’ বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা, হিন্দিসহ নানা ভাষায় যা ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।
      কোরআনুল কারিমে এসেছে, ‘হা-মিম! শপথ! উজ্জ্বল কিতাবের, নিশ্চয়ই আমি তা নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে; নিশ্চয়ই আমি ছিলাম সতর্ককারী। যাতে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারিত হয়। এ নির্দেশ আমার তরফ থেকে, নিশ্চয়ই আমিই দূত পাঠিয়ে থাকি।’ (সুরা-৪৪ দুখান, আয়াত: ১-৫)। মুফাসসিরিনগণ বলেন: এখানে ‘লাইলাতুম মুবারাকা’ বা বরকতময় রজনী বলে শাবান মাসে পূর্ণিমা রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাজহারি, রুহুল মাআনি ও রুহুল বায়ান)। হজরত ইকরিমা (রা.) প্রমুখ কয়েকজন তাফসিরবিদ থেকে বর্ণিত আছে, সুরা দুখান-এর দ্বিতীয় আয়াতে বরকতের রাত বলে শবে বরাতকে বোঝানো হয়েছে। (মাআরিফুল কোরআন)।
      হাদিস শরিফে আছে, ‘হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা অর্ধশাবানের রাতে মাখলুকাতের দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ছাড়া আর সবাইকে ক্ষমা করে দেন।’ (ইবনে হিব্বান: ৫৬৬৫, ইবনে মাজাহ: ১৩৯০, রাজিন: ২০৪৮; ইবনে খুজাইমা, কিতাবুত তাওহিদ, পৃষ্ঠা: ১৩৬, মুসনাদে আহমদ, চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা: ১৭৬)।
      নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন’
      হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা.) বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) নামাজে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ সিজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল; তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, “হে আয়শা! তোমার কি এ আশঙ্কা হয়েছে?” আমি উত্তরে বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.), আপনার দীর্ঘ সিজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না।’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘তুমি কি জানো এটা কোন রাত?’ আমি বললাম, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলই ভালো জানেন।’ তখন নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।’ (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৩৮২)।
      হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে: নবীজি (সা.) এ রাতে মদিনার কবরস্থান ‘জান্নাতুল বাকি’তে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তিগফার করতেন। তিনি আরও বলেন, নবীজি (সা.) তাঁকে বলেছেন, এ রাতে বনি কালবের ভেড়া-বকরির পশমের (সংখ্যার পরিমাণের) চেয়েও বেশিসংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি: ৭৩৯)।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ১৪ শাবান দিবাগত রাত যখন আসে, তখন তোমরা এ রাত ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং দিনের বেলায় রোজা রাখো। কেননা, এদিন সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন এবং আহ্বান করেন, ‘কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছো কি? আমি ক্ষমা করব; কোনো রিজিক প্রার্থী আছ কি? আমি রিজিক দেব; আছ কি কোনো বিপদগ্রস্ত? আমি উদ্ধার করব।’ এভাবে ভোর পর্যন্ত আল্লাহ মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে আহ্বান করতে থাকেন। (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৪)।

    • @skjuice1398
      @skjuice1398 Před 5 měsíci

      Tor jonmer thik ache to?

  • @Shihab-zo4pc
    @Shihab-zo4pc Před 5 měsíci

    ora holo 72 doler mouloni

  • @MdAbdulKaderSiddike
    @MdAbdulKaderSiddike Před 5 měsíci

    ❤❤❤❤