সামুদ জাতির চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করলেন সালেহ নবী||Maolana Arif Bin Habib Adio New Waz(Beauty of islam)
Vložit
- čas přidán 12. 04. 2020
- সামুদ জাতির চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করলেন সালেহ নবী||Maolana Arif Bin Habib Adio New Waz(Beauty of islam)
/ sohelsuvo
/ ilovemuslim11
Beauty-of-is...
...Thank For Watching This Video...
#Beauty_of_islam
#সামুদ_জাতির
#Mufti_Arif_Habib
#ইবলিস_নাকি_শয়তানের
#mufti_arif_bin_habib
#waz2020
#banglawaz
#new waz
Please Subscribe Our Channel
জান্নাত হবে এটা সত্য আসুন এবার প্রমান করি জান্নাত আসে কিনা
• জান্নাত হবে এটা সত্য আ...
কে বলেছে কুরআন নারীদের সম্মান দেয়নাই? ইসলামে মায়ের মর্যাদা সবচাইতে বেশি
• Video
What is sobe borat,শবে বরাত কী? হালুয়া রুটি তো আসেই শুধু নেই আমল
• Video
শবে বরাতের রাতে ভাগ্য নির্ধারিত হয় আসলে কি?
i.ytimg.com/vi/tkxIRf-ahpU/hq...
• Video
• মাহে রমজান ও সবে বরাতে...
• রাসুল (সাঃ) বলেন তিন গ...
• Video
সামুদ জাতি কেন ধ্বংস হলো?
সামুদ জাতি বৈষয়িকভাবে চরম উন্নতি লাভ করার পরও কেন ধ্বংস হলো? কেন তারা
বিলীন হয়ে গেলো? কেন হলো তাঁদের এই অপমানকর বিনাশ? এর কারন খুব সহজ। এর কারন
হলো-
১। তারা শিরকে লিপ্ত হয়েছিলো।
২। তারা এক আল্লাহর আইন ও বিধান মেনে নিতে অস্বীকার করেছিলো।
৩। তারা নবী ও নবীর পথকে প্রত্যাখ্যান করেছিলো।
৪। তারা দুষ্কৃতকারী ও দুর্নীতিবাজ নেতাদের অনুসরন করেছিলো।
৫। পরকালের তুলনায় বৈষয়িক জীবনকে তারা অগ্রাধিকার দিয়েছিল।
৬। লাগামহীন ভোগ বিলাসে তারা নিমজ্জিত হয়ে পড়েছিল।
৭। তারা সৎ নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠায় বাধা দিয়েছিল।
৮। আল্লাহর নিদর্শন দাবী করেও তা তারা প্রত্যাখ্যান করেছিলো।
৯। তারা আল্লাহর নিদর্শন উটনীকে হত্যা করেছিল।
১০। তারা আল্লাহর নবীকে হত্যা করার ষড়যন্ত্র করেছিলো।
১১। তারা অহংকার ও স্বেচ্ছাচারিতার মাত্রা ছাড়িয়ে গিয়েছিলো।
কুরআনে সালেহ ও তাঁর জাতির উল্লেখ
এবার জানিয়ে দিচ্ছি কুরআনে হজরত সালেহ (আঃ) ও তাঁর জাতি সামুদের কথা কোথায়
উল্লেখ আছে। হ্যাঁ, আল কুরআনে হজরত সালেহ (আঃ) এর নাম উল্লেখ আছে ৯ বার। যেসব
সুরায় উল্লেখ আছে সেগুলো হলো- সূরা আল আরাফ, আয়াত ৭৩,৭৫,৭৭, সূরা হুদ, আয়াত
৬১,৬২,৬৬,৮৯, সূরা শোয়ারা, আয়াত ১৪২, সূরা নামল, আয়াত ৪৫।
আল কুরআনে সামুদ জাতির নাম উল্লেখ আছে ২৬ স্থানে। সেগুলো হলো- সূরা আল
আরাফ,আয়াত ৭৩, তাওবা, ৭০, হুদ ৬১,৬৮,৬৮,৯৫, ইবরাহীম ৯, ইস্রা ৫৯, হজ্জ ৪২, ফুরকান ৩৮,
শোয়ারা ১৪১, নামল ৪৫, আন কবুত ৩৮, সোয়াদ ১৩, মুমিন ৩১, হামিমুস সাজদা ১৩-১৭, কাফ
১৩, যারিয়াত ৪৩, আন নাজম ৫১, আল কামার ২৩, আল হাক্কাহ ৪,৫, বুরুজ ১৮, আল ফজর, আশ
সামস ১১।
কুরআনের সুরাগুলো জানিয়ে দিলাম। সরাসরি কুরআন পড়লে আপনারা নিজেরাই এ ঘটনার
আরো অনেক শিক্ষণীয় দিক জানতে পারবেন।
সুবহানাল্লাহ
ভালো
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ