অনিন্দ্য সুন্দর টাঙ্গাইল | এক দিনে টাঙ্গাইল ভ্রমন | Tangail Tourist Place | Explorer Nahid

Sdílet
Vložit
  • čas přidán 7. 09. 2024
  • Tangail | এক দিনে টাঙ্গাইল ভ্রমন | Tangail Tourist Place | নবাব প্যালেস | Explorer Nahid
    অনিন্দ্য সুন্দর টাঙ্গাইল
    ধনবাড়ি নবাব প্যালেস
    ২০১ গম্বুজ মসজিদ
    মধুপুর জাতীয় উদ্যান
    #tangail #dhanbari #modhupur
    ধনবাড়ী জমিদার বাড়ি বাংলাদেশ এর টাঙ্গাইল জেলার ধনবাড়ী উপজেলায় অবস্থিত এক ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি। যা স্থানীয়দের কাছে নবাব প্যালেস বা নবাব মঞ্জিল নামে বেশ পরিচিত। প্রায় ১৮০০ শতকের মাঝামাঝি সময়ে এই জমিদার বংশ বা জমিদার বাড়িটি প্রতিষ্ঠা করেন ব্রিটিশদের কাছ থেকে বাহাদুর, নওয়াব, সি.আই.ই খেতাবপ্রাপ্ত জমিদার খান বাহাদুর সৈয়দ নবাব আলী চৌধুরী। যিনি ব্রিটিশ শাসনামলে প্রথম মুসলিম হিসেবে ব্রিটিশ সরকারের মন্ত্রীত্বের পদ লাভ করেন। এছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে তিনি অন্যতম এবং বাংলা ভাষাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার প্রথম প্রস্তাবক ছিলেন তিনি। জমিদার বংশধরদের আওতায় উক্ত জমিদার সম্পত্তি থাকায় এখনো জমিদার বাড়ির সকল স্থাপনা বেশ ভালো অবস্থায় আছে। বর্তমানে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান "লাইট হাউস" উক্ত জমিদারীর দেখভালের দায়িত্বে আছেন। তারা এটির নাম দিয়েছেন "রয়্যাল রিসোর্ট।"
    ২০১ গম্বুজ মসজিদ হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার নগদা শিমলা ইউনিয়নের দক্ষিণ পাথালিয়া গ্রামে অবস্থিত একটি মসজিদ। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি গম্বুজ এবং দ্বিতীয় উচ্চতম মিনার বিশিষ্ট মসজিদ হিসাবে স্বীকৃত। মসজিদটির নকশা করা হয়েছে ২০১টি গম্বুজ ও ৯টি মিনার দিয়ে সজ্জিত একটি পূর্ণাঙ্গ মসজিদ কমপ্লেক্স হিসেবে। ২০১৩ সালের জানুয়ারি এই মসজিদ নির্মাণ কাজ শুরু হয়। মসজিদটি বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যোগে নির্মিত হচ্ছে। নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যানের মা রিজিয়া খাতুন।
    মধুপুর জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের অন্যতম একটি জীববৈচিত্র্যপূর্ণ উন্মুক্ত উদ্যান। টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলায় অবস্থিত এই বনকে জাতীয় উদ্যান ঘোষণা দেয়া হয় ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দে। নিসর্গপ্রেমীদের কাছে মধুপুরের জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন স্থান। রাজধানী শহর ঢাকা থেকে ১২৫ কিলোমিটার দূরে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলায় অবস্থিত। টাঙ্গাইল জেলা শহর থেকে ময়মনসিংহ যাবার পথে রসুলপুর মাজার নামক স্থানে গিয়ে মধুপুর জাতীয় উদ্যানের প্রধান ফটক বামদিকে দেখতে পাওয়া যায়। ফটকের পাশেই মধুপুর জাতীয় উদ্যান রেঞ্জ অফিস ও সহকারী বন সংরক্ষকের অফিস অবস্থিত। সেখান থেকে অনুমতি নিয়ে বনের ভিতর ঢুকতে হয়। এই উদ্যান ১৯৮২ সালের হিসাব অনুযায়ী ৮,৪৩৬ হেক্টর এলাকাজুড়ে বিস্তৃত হলে। এটি পূর্বের আয়তন থেকে অনেক ছোট হয়ে এসেছে অনেকের মতে এটি প্রায় অর্ধেক। এই উদ্যান মূলত বিস্তৃত শালবনের খানিকটা অংশ নিয়ে গঠিত।
    সবাইকে শুভেচ্ছা। আমি নাহিদ, একজন ভ্রমণ পাগল মানুষ। আমি দেশে বিদেশে ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করি।আমার এই ভ্রমণ অভিজ্ঞতা আপনাদের সাথে শেয়ার করবো এই চ্যানেলে।
    ধন্যবাদ সবাইকে।
    Email: nahidahmed68@gmail.com

Komentáře • 112