Aat bochor ager ekdin ||আট বছর আগের একদিন || Sambhu Mitra || শম্ভু মিত্র
Vložit
- čas přidán 26. 07. 2021
- মহৎ শিল্পসংরক্ষণে অনাগ্রহ, দায়িত্বজ্ঞানহীনতা, গাফিলতি শাস্তিযোগ্য অপরাধ এবং মহাপাপ... আমি প্রথমে LP Disc থেকে (via MM Cartridge) stroboscope light দিয়ে নতুন TDK ক্যাসেটে transfer নিয়ে Azimuth Control দিয়ে কম্পিউটার-এ Record করেছি এবং গলার Natural Frequency-কে যথাসম্ভব না ঘাঁটিয়ে খুব কমই Noise Reduction ব্যবহার করেছি Compressor ছাড়াই- এতে ক'রে অল্প কিছু Noise থাকলেও Original Recording এর কন্ঠস্বর এবং তার Frequencyগুলো উল্লেখযোগ্য ভাবে যথাযথ রক্ষিত হওয়ার সুযোগ পেয়েছে...
সম্ভবত CZcams- এ শম্ভু মিত্রের কোনো আবৃত্তি এইটুকুনই Reference Grade এর কাছাকাছি sound quality অন্য কোন ব্যক্তি বা সংস্থা অটল দায়বদ্ধতায় maintain করেননি - Original Soundtrack এর নিকটতম হিসেবে এটিকে ধরা যেতে পারে...
No Copyright Claim
For personal entertainment only
#shambhumitra #sambhumitra@debdottoroychowdhury3858
অসাধারণ । সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের চেয়েও অনেক ভালো এবং গভীর ।
ওঁনার কন্ঠ ও আবৃত্তি ও যথেষ্ট উন্নত।
তবে আবহ সঙ্গীতের আতিশয্যে ভারাক্রান্ত।
মোহময় আবৃত্তি।
Ekebarei bhul katha. Soumitra Babur ta and gabhirata sampanna!
শম্ভু মিত্র এর সাথে কারুর তুলনা করাটাই বোকামি!!
আবৃত্তির ঈশ্বর 🙏 অসামান্য একটি কবিতার অসাধারণ আবৃত্তি 🙏💗
অসাধারণ কবিতার অন্তর্নিহিত অর্থ খুঁজে পেলাম সার্থক আবৃত্তিকারের মাধ্যমে। শ্রদ্ধা ও নমস্কার জানাই দুজনকে।
অসংখ্য ধন্যবাদ জীবনানন্দ দাশের অনবদ্য কবিতা টি শোনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
অসাধারণ । দুর্দান্ত । যেমন কণ্ঠ, তেমন প্রকাশ। আবৃত্তির আকাশে এক ব্যতিক্রমী নক্ষত্র। প্রণাম।
এখনও ধারে কাছে কেউ নেই এই কিংবদন্তির
আহ্ কী কন্ঠ!!!
শম্ভ মিত্র...
আমার অন্যতম প্রিয় কবিতা কতদিন পরে শুনছি।
সেই ছোটবেলা থেকে শোনা এই কবিতা গুলো। জীবনানন্দের। শম্ভু বাবুর কন্ঠে।বার বার মনে হয় জীবনানন্দ নিজে যদি আবৃত্তি করতেন, ঠিক এমনই লাগত। এটা কেন যে মনে হয় জানি না। দুজনেই খুব সৎ মানুষ ছিলেন বলেই কি?🙏🙏
হাজার বছর থাকুক এই আবৃত্তি।
অনন্য অতুলনীয় অনুকরণীয় নয় এই পাঠ ।কবিতাটি মর্মে মর্মে মানুষের জীবনের এক পরিণাম প্রবেশ করিয়ে চারে।
শোনা গেল লাসকাটা ঘরে
নিয়ে গেছে তারে;
কাল রাতে- ফাল্গুনের রাতের আঁধারে
যখন গিয়েছে ডুবে পঞ্চমীর চাঁদ
মরিবার হ’লো তার সাধ;
বধূ শুয়েছিলো পাশে- শিশুটিও ছিলো;
প্রেম ছিলো, আশা ছিলো- জ্যোৎস্নায়- তবু সে দেখিল
কোন্ ভূত? ঘুম কেন ভেঙে গেল তার?
অথবা হয়নি ঘুম বহুকাল- লাসকাটা ঘরে শুয়ে ঘুমায় এবার।
এই ঘুম চেয়েছিলো বুঝি!
রক্তফেনামাখা মুখে মড়কের ইঁদুরের মতো ঘাড় গুঁজি
আঁধার ঘুঁজির বুকে ঘুমায় এবার;
কোনোদিন জাগিবে না আর।
‘কোনোদিন জাগিবে না আর
জানিবার গাঢ় বেদনার
অবিরাম- অবিরাম ভার
সহিবে না আর-’
এই কথা বলেছিলো তারে
চাঁদ ডুবে চ’লে গেলে- অদ্ভুত আঁধারে
যেন তার জানালার ধারে
উটের গ্রীবার মতো কোনো এক নিস্তব্ধতা এসে।
তবুও তো পেঁচা জাগে;
গলিত স্থবির ব্যাং আরো দুই মুহূর্তের ভিক্ষা মাগে
আরেকটি প্রভাতের ইশারায়- অনুমেয় উষ্ণ অনুরাগে।
টের পাই যূথচারী আঁধারের গাঢ় নিরুদ্দেশে
চারিদিকে মশারির ক্ষমাহীন বিরুদ্ধতা;
মশা তার অন্ধকার সঙ্ঘারামে জেগে থেকে জীবনের স্রোত ভালোবাসে।
রক্ত ক্লেদ বসা থেকে রৌদ্রে ফের উড়ে যায় মাছি;
সোনালি রোদের ঢেউয়ে উড়ন্ত কীটের খেলা কতো দেখিয়াছি।
ঘনিষ্ঠ আকাশ যেন- যেন কোন্ বিকীর্ণ জীবন
অধিকার ক’রে আছে ইহাদের মন;
দুরন্ত শিশুর হাতে ফড়িঙের ঘন শিহরণ
মরণের সাথে লড়িয়াছে;
চাঁদ ডুবে গেলে পর প্রধান আঁধারে তুমি অশ্বত্থের কাছে
এক গাছা দড়ি হাতে গিয়েছিলে তবু একা-একা;
যে-জীবন ফড়িঙের, দোয়েলের- মানুষের সাথে তার হয়নাকো দেখা
এই জেনে।
অশ্বত্থের শাখা
করেনি কি প্রতিবাদ? জোনাকির ভিড় এসে সোনালি ফুলের স্নিগ্ধ ঝাঁকে
করেনি কি মাখামাখি?
থুরথুরে অন্ধ পেঁচা এসে
বলেনি কি: ‘বুড়ি চাঁদ গেছে বুঝি বেনোজলে ভেসে
চমৎকার!
ধরা যাক দু-একটা ইঁদুর এবার!’
জানায়নি পেঁচা এসে এ তুমুল গাঢ় সমাচার?
জীবনের এই স্বাদ- সুপক্ব যবের ঘ্রাণ হেমন্তের বিকেলের-
তোমার অসহ্য বোধ হ’লো;
মর্গে কি হৃদয় জুড়োলো
মর্গে- গুমোটে
থ্যাঁতা ইঁদুরের মতো রক্তমাখা ঠোঁটে।
শোনো
তবু এ মৃতের গল্প; কোনো
নারীর প্রণয়ে ব্যর্থ হয় নাই;
বিবাহিত জীবনের সাধ
কোথাও রাখেনি কোনো খাদ,
সময়ের উদ্বর্তনে উঠে এসে বধূ
মধু- আর মননের মধু
দিয়েছে জানিতে;
হাড়হাভাতের গ্রানি বেদনার শীতে
এ-জীবন কোনোদিন কেঁপে ওঠে নাই;
তাই
লাসকাটা ঘরে
চিৎ হ’য়ে শুয়ে আছে টেবিলের ’পরে।
জানি- তবু জানি
নারীর হৃদয়- প্রেম- শিশু- গৃহ- নয় সবখানি;
অর্থ নয়, কীর্তি নয়, সচ্ছলতা নয়-
আরো-এক বিপন্ন বিস্ময়
আমাদের অন্তর্গত রক্তের ভিতরে
খেলা করে;
আমাদের ক্লান্ত করে
ক্লান্ত- ক্লান্ত করে;
লাসকাটা ঘরে
সেই ক্লান্তি নাই;
তাই
লাসকাটা ঘরে
চিৎ হ’য়ে শুয়ে আছে টেবিলের ’পরে।
তবু রোজ রাতে আমি চেয়ে দেখি, আহা,
থুরথুরে অন্ধ পেঁচা অশ্বত্থের ডালে ব’সে এসে
চোখ পাল্টায়ে কয়: ’বুড়ি চাঁদ গেছে বুঝি বেনোজলে ভেসে?
চমৎকার!
ধরা যাক্ দু-একটা ইঁদুর এবার-’
হে প্রগাঢ় পিতামহী, আজো চমৎকার?
আমিও তোমার মতো বুড়ো হবো- বুড়ি চাঁদটারে আমি ক’রে দেবো
কালীদহে বেনোজলে পার;
আমরা দু-জনে মিলে শূন্য ক’রে চ’লে যাবো জীবনের প্রচুর ভাঁড়ার।
অসাধারণ উচ্চারণ...
শুধু কন্ঠই যথেষ্ট...💙
Asadharan nibedan.
অনবদ্য
বিনম্র শ্রদ্ধা অঞ্জলি
God of recit
দারুন হয়েছে আবৃত্তি।
আপনি অসাধারণ
Ashadharan.
অসাধারণ আবৃত্তি
চমৎকার আবৃত্তি করেন আপনি। আপনার পরিবারের নতুন সদস্য হয়ে গেলাম। পাশে আছি সবসময় পাশে থাকুন আপনিও।
🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
অসাধারণ।
Shambhu da aar jibabonanando er jugal bandi. Ki apurba sristi
Osadharon.
Excellent
Pronam janai
Anobadoo laglo
🙏
এ আবৃত্তি কারের মূল্যায়ন করা আমার অসাধ্য আমি মোহাচ্ছন্ন হ ই স্তব্ধ হ ই কোন অতলে তলিয়ে যায় স্নেহা সরকার
বিনম্র শ্রদ্ধা অঞ্জলি শিল্পী কে
সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় আর শিমুল মোস্তফার চেয়ে বেটার।
পাঠার অনডোকোষ।
ভালোবাসেন বুঝি.....!!!!