কেমন হতে পারে আমাদের আগামী বাংলাদেশ? লকডাউন এর 120 দিন হল। বাংলাদেশ আক্রান্তের সংখ্যা 5 কোটি ছাড়িয়েছে মৃত প্রায় 1,2 কোটি। তপ্ত দুপুরে একটু ঠান্ডা বাতাস পাওয়ার জন্য জানালার পাশে বসে। আছি সারাদিনে এখন ঘন্টা 3 1 বিদ্যুৎ পাওয়া যায়। শুনেছি পাওয়ার স্টেশনে কাজ করতে আসা লোক গুলোও আর আসে না। অল্প একটু টিভিতে খবর দেখতে পাওয়া যায়,,,,,,,,,, খবর বলতে আক্রান্ত আর মৃতের সংখ্যা শুধু দেখায়। খবর পড়ে শোনানোর এখন আর কেউ নেই। এই এলাকাটা আজ থেকে দুই মাস আগেও কেমন গমগম করত। আর এখন মানুষের গলার আওয়াজ পর্যন্ত পাওয়া যায় না। অদ্ভুত এক নিস্তব্ধ এলাকা। আসবেই বা কে? এই এলাকায় মৃত লাশগুলো কবরস্থানের নিয়ে যাওয়ারও কেউ নাই। কেউ তো শুধু বাড়ির উঠানে কবর খুঁড়ছে। কদিন খাবার পাওয়াটা অনেক কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। দুদিন আগেও একটা গাড়ি করে কিছু লোক চাল আর ডাল দিয়ে যেত। কিন্তু তারাও আর আসছে না। হয়তো তারাও,,,,,,,,,, কোনরকমে শুধু সিদ্ধ ভাত খেয়ে বেঁচে আছি। কিন্তু কতদিন,,,??? মুদি দোকানগুলোও বন্ধ। হাতেগোনা কিছু মুদির দোকান থাকলেও তারা আর বইয়ের দোকান খুলছে না। দু একটা ওষুধের দোকান দু এক ঘণ্টার জন্য খোলা থাকে বটে, এখন শুনছি আর দোকানেও মেডিসিন আসছে না। সব বন্ধ,,,,,,, হাসপাতালগুলোর অবস্থা আরো খারাপ। শুনেছি রোগীদের সেবা দিতে দিতে অধিকাংশ ডাক্তার এবং নার্স রাও আক্রান্ত হয়ে গেছে। হয়তো হাসপাতালগুলো কিছুদিনের মধ্যে বন্ধ হয়ে যাবে। অনেক আগেই বন্ধ হয়ে গেছে ইন্টারনেট সেবা।
সবাই কে আল্লাহ ঈমান দিন
কেমন হতে পারে আমাদের আগামী বাংলাদেশ?
লকডাউন এর 120 দিন হল।
বাংলাদেশ আক্রান্তের সংখ্যা 5 কোটি ছাড়িয়েছে মৃত প্রায় 1,2 কোটি।
তপ্ত দুপুরে একটু ঠান্ডা বাতাস পাওয়ার জন্য জানালার পাশে বসে।
আছি সারাদিনে এখন ঘন্টা 3 1 বিদ্যুৎ পাওয়া যায়।
শুনেছি পাওয়ার স্টেশনে কাজ করতে আসা লোক গুলোও আর আসে না।
অল্প একটু টিভিতে খবর দেখতে পাওয়া যায়,,,,,,,,,,
খবর বলতে আক্রান্ত আর মৃতের সংখ্যা শুধু দেখায়।
খবর পড়ে শোনানোর এখন আর কেউ নেই।
এই এলাকাটা আজ থেকে দুই মাস আগেও কেমন গমগম করত।
আর এখন মানুষের গলার আওয়াজ পর্যন্ত পাওয়া যায় না।
অদ্ভুত এক নিস্তব্ধ এলাকা।
আসবেই বা কে?
এই এলাকায় মৃত লাশগুলো কবরস্থানের নিয়ে যাওয়ারও কেউ নাই।
কেউ তো শুধু বাড়ির উঠানে কবর খুঁড়ছে।
কদিন খাবার পাওয়াটা অনেক কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
দুদিন আগেও একটা গাড়ি করে কিছু লোক চাল আর ডাল দিয়ে যেত।
কিন্তু তারাও আর আসছে না।
হয়তো তারাও,,,,,,,,,,
কোনরকমে শুধু সিদ্ধ ভাত খেয়ে বেঁচে আছি।
কিন্তু কতদিন,,,???
মুদি দোকানগুলোও বন্ধ।
হাতেগোনা কিছু মুদির দোকান থাকলেও তারা আর বইয়ের দোকান খুলছে না।
দু একটা ওষুধের দোকান দু এক ঘণ্টার জন্য খোলা থাকে বটে, এখন শুনছি আর দোকানেও মেডিসিন আসছে না।
সব বন্ধ,,,,,,,
হাসপাতালগুলোর অবস্থা আরো খারাপ।
শুনেছি রোগীদের সেবা দিতে দিতে অধিকাংশ ডাক্তার এবং নার্স রাও আক্রান্ত হয়ে গেছে।
হয়তো হাসপাতালগুলো কিছুদিনের মধ্যে বন্ধ হয়ে যাবে।
অনেক আগেই বন্ধ হয়ে গেছে ইন্টারনেট সেবা।
আল্লাহ আমাদের মাফ করুক,,, আমিন
লাইভ ভিডিও সহ পারলে দেখাও,,,,,ভূয়া খবর বন্ধ করো।