অভিমন্যু ও কর্ণের বধের সময় আমি অনেক কান্না করেছি 😢😢😢কিন্তু দুঃশাসন কে এতো নিষ্ঠুর ভাবে মারলো সেটা দেখে একফোঁটা জল আসলো না আমার চোখে।।। নিশ্চয়ই আমার মনে গোবিন্দ প্রেম রয়েছে ❤❤❤🙏🏻🙏🏻🙏🏻জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏🏻🙏🏻🙏🏻
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। czcams.com/video/nTxN-rdRCUs/video.html
@@barunvai414 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
@@CijichakmaCiji আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। czcams.com/video/nTxN-rdRCUs/video.html@@rahulmondol6450
@@its_tushar__21 অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
@@rahulmondol6450 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@koushikpatra3466
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@prokashsarker2371
@@prokashsarker2371 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@ranobirroyrr1732
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। czcams.com/video/nTxN-rdRCUs/video.html
@@sonjitdas9109 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
রাধেয়, যখন আপনার হস্তে ধনুক নেই। আপনার রথের চাকা ভূমিতে আটকে রয়েছে আর আপনার বিদ্যার বিস্মরণ ঘটেছে এইরূপ সুযোগের সদ্বব্যবহার করে আপনাকে বধ করতে হচ্ছে এটিই কী আপনার সামর্থের সবচেয়ে বড় প্রমাণ নয়?❤️🔥
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
@@vaskarchakraborty6337 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
Seijonnoi 5 Pandav Porajito Hon কর্ণের Kachey.. Maa Ke Kotha Na Diley R Krishno Na Thakley.. Kono Pandav I Bachto Na.. Oi অহঙ্কারী Draupadi Bidhoba Hlei Hyto Bhalo Hoto
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
সত্য ঘটনা অবলম্বনে মহাভারত পরিচালকদের পা ছুঁয়ে প্রণাম করতে পারলে মনে শান্তি পেতাম 🙏এত জ্ঞানের আলো এই মহাভারত,এত সুন্দর শব্দ চয়ন এখানে যার সবটুকু জ্ঞান হৃদয়ে ধারণ করলাম।বাকিটা পরমেশ্বর ভগবানের কৃপা।🙏
অন্তরআত্মা কাঁপিয়ে দেওয়ার মত দৃশ্য .... এরকম যদি কলিযুগে স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণ আবির্ভূত হতেন এবং সমস্ত পাপ চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতেন তাহলে হয়তো পৃথিবীতে পাপ এর ভার বেশি হতো না...😢
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। czcams.com/video/nTxN-rdRCUs/video.html
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@niloychanda9204
@@niloychanda9204 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
@@basudevpal6562 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। czcams.com/video/nTxN-rdRCUs/video.html
যে ব্যাক্তি সমাজের জন্য বেঁচে থাকে তার স্বয়ং নিজের লাভ হয়, কিন্তু যে ব্যাক্তি শুধু নিজের জন্য বেঁচে থাকে সে নিজের ও সমাজের জন্য ক্ষতিকারক। --ভগবান শ্রী কৃষ্ণ 🙏💝
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
@@sukumardebnath7265 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
শ্রেষ্ঠ না উত্তম। কর্ণ পাপি কারণে জেনে শুনে অধর্মের এবং অজ্ঞানী ব্যক্তির/দূর্নীতিবাজের পাদতলে পরশুরামের সকল শক্তি অর্পন করেছে, সে পারলে সমাজের কুসংস্কার বিরুদ্ধে একাই অনেক কিছু করতে পারত.....
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
পৃথিবীতে কেউ পরিপূর্ণ নয় 😍 কোকিলকে কন্ঠ দিয়েছে কিন্তু তার রুপ কেড়ে নিয়েছে😔 রুপ পেল ময়ূর 🦚 কিন্তু তার ইচ্ছে কেড়ে নিয়েছে😑 ইচ্ছে দিলো মানুষকে 🙋♀️ কিন্তু তার সন্তোষটি কেড়ে নিয়েছে সন্তোষটি দিলো সাধুকে 🧘♂️ কিন্তু তার সংসার কেড়ে নিয়েছে...এটাই হলো জীবন 😊 🦚হরে কৃষ্ণ🦚জয় মহাভারত🙏 15/06/2023 বৃহস্পতিবার 🇧🇩
আমাদের ধর্ম সম্পর্কে আগে সঠিক জ্ঞান অর্জন করুন,, কারন আমাদের ধর্মে কখনো জাতির কথা বলা হয় নি,,,আামদের ধর্ম সৃষ্টির প্রারম্ভে সৃষ্টি হয়েছে।। তখন কোন মানুষের মধ্যে জাত পাত ছিলো। সবাই মানুষ হিসেবে অভিহিত ছিলো।।। এসব মুসলমানদের মতো জাত পাত ধরে কথা বলবেন না,, কারন আপনি সনাতনি,,নমস্কার🙏🌷🙏
🙏 কেন মুসলমানরা কি মানুষ না??তারা কি এক ও এক ব্রহ্মের সৃষ্টি না?? আমাদের ও তাদের মধ্যে কিছু কিছু তুচ্ছ তফাৎ থাকলেও প্রকৃতপক্ষে আমরা সবা-ই এক। হয়তোবা মুসলমানদের মধ্যে কেউ কেউ না জেনে না বুঝে তাদের ধর্মের প্রচার করতেই থাকে ,তারা অবুঝ আমাদের তাদের ক্ষমা করে দেওয়া উচিৎ।দয়া করে ভবিষ্যতে আর এই প্রকারের কমেন্ট ভেবে চিন্তে করবেন যাহাতে কেউ কষ্ট না পায়। plz 🥰🙏
@@jit5853 মানুষ তাহাকেই বলে যার মধ্যে মনুষত্ব জ্ঞান থাকে,,,। আর আমাদের ধর্মে বলা হয়েছে পাপ কে ঘৃণা করো, পাপিকে নয়।। আর এখানে আমি তাদেরকে ঘৃণা করি নি,,,তারা যে কথা বলে যেমনটা তাদের স্বভাবে প্রতিপন্ন হয়,, সেটাই প্রকাশ করেছি,,। তারা মুলত সব খানে মুসলমান বলে হেফাজত দিতে বলে,,সবখানে বলে মুসলিম বিশ্ব,,, এমনটা তাদের শাস্ত্রেই লেখা আছে,, যে সমস্ত অমুসলিম কে মুসলিম বানও,,,আর তারা যদি মুসলিম না হতে চায়,, তাহলে তাদের হত্যা করো। একারনে তাদের স্বভাব আর তাদের শাস্ত্রীয় অনুযায়ী কথা বললাম,,, নমস্কার🙏🌷🙏
হরে কৃষ্ণ
১ ০০০ কৃষ্ণ প্রেমি দেখতে চাই
অনেক ধন্যবাদ ❤
জয় শ্রীকৃষ্ণ 🙏
আমি আছি
Krishna my love..... Hare Krishna,, Gabindho
100 100
যে বা যারা এখন অ মহাভারত দেখেন তারা একটি লাইক দিয়ে যাবেন, তাহলে বুজা যাবে আমার মত আপনা রা অহ মহাভারত দেখেন
কৃষ্ণের কথা গুলো হৃদয় ছুয়ে যায়😢😢😢😢😢
Karon uni bhogoban
অভিমন্যু ও কর্ণের বধের সময় আমি অনেক কান্না করেছি 😢😢😢কিন্তু দুঃশাসন কে এতো নিষ্ঠুর ভাবে মারলো সেটা দেখে একফোঁটা জল আসলো না আমার চোখে।।। নিশ্চয়ই আমার মনে গোবিন্দ প্রেম রয়েছে ❤❤❤🙏🏻🙏🏻🙏🏻জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏🏻🙏🏻🙏🏻
আমিও তোমার সাথে সহমত ❤
ভারতের অভিমুন্য মৃত্যু ও কর্ণ মৃত্যুর চোখে জল আসলো 😭
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। czcams.com/video/nTxN-rdRCUs/video.html
অর্জুনের ভক্ত কে কে দেখতে চাই।
কর্ণের ভক্ত আমি
@barunvai414 আমি অধর্মের পক্ষে নই।
@@barunvai414 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
@@CijichakmaCiji আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
Apni kar vokto
জয় শ্রী কৃষ্ণ জয় গীতা জয় সনাতন হিন্দু ধর্ম 🙏🙏🙏
❤❤❤
১০০ জন কর্ণ প্রেমিক দেখতে চাই।
অর্ধমের পক্ষে আমরা নাই ❤😂
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। czcams.com/video/nTxN-rdRCUs/video.html@@rahulmondol6450
Bhagwaan❤ jay shree krishna paremik
@@its_tushar__21 অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
@@rahulmondol6450 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
কর্ণ প্রেমিকদের দেখতে চাই
Love u kano
Vogoban pemi
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@koushikpatra3466
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@prokashsarker2371
@@prokashsarker2371 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
আমি গর্বীত আমি সনাতনী।
কৃষ্ণ ভক্তদের চরনের শতকোটি প্রনাম।
Hare krishna dada ❤🙏🌸
A@@PolashPunno16
Xxx/d vv
@@PolashPunno16❤
অঅাাাাাাা@@amaldas7973
সর্বকালের সেরা এই মহাভারত,, একবার দেখলে বারবার দেখতে মন চায় 💕💕
যার পক্ষে স্বয়ং ভগবান আছেন তাকে কেউ পরাজয় করতে পারবে না🙏🏻🙏🏻
সঠিক কথা।তারই শক্তি সবচেয়ে বেশি
হুম দাদা
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@ranobirroyrr1732
পুরুষতম ভগবান কৃষ্ণ র ভক্ত দেখতে চাই
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। czcams.com/video/nTxN-rdRCUs/video.html
এটা শুধু মহাভারত নয় এটা দুই দেশের সনাতনীদের আবেগ 😊🙏 কতবার দেখি তাও যেনো মন ভরে না।
হুম
@@sonjitdas9109 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
দুই দেশের নয়। বিশ্বের সকল মানুষের...
রাধেয়, যখন আপনার হস্তে ধনুক নেই। আপনার রথের চাকা ভূমিতে আটকে রয়েছে আর আপনার বিদ্যার বিস্মরণ ঘটেছে এইরূপ সুযোগের সদ্বব্যবহার করে আপনাকে বধ করতে হচ্ছে এটিই কী আপনার সামর্থের সবচেয়ে বড় প্রমাণ নয়?❤️🔥
😢😢😢
সামর্থের সঠিক ব্যাখ্যা না জানলে যা হয়।
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বাসুদেব ও মহা বীর কর্নের কথোপকথন শুনে প্রানটা জুড়িয়ে গেল।
কৃষ্ণ প্রেমিক দেখতে চাই ১০০০০০০
Lampat 🤧
এটা দেখার পর চোখের জল কীভাবে আটকে রাখবো?
কর্ণ কেবলমাত্র অধর্ম করার জন্য এই পরিনতি। আবার এটাও ঠিক যে নিয়তির পরিকল্পনা আটকানো যাবে না। জয় মাধব।
কর্ন ধার্মিক অবশ্যই।। কিন্তু তার অসত সংঘই এই পরিনতির সম্মুখে দাড় করিয়েছে।।
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
Sabar udhe Krishna
@@vaskarchakraborty6337 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
সত্যের জয় হবেই একদিন নাহ একদিন🌻 তার বাস্তব প্রমাণ এই মহাভারত 💙🥰
Seijonnoi 5 Pandav Porajito Hon কর্ণের Kachey.. Maa Ke Kotha Na Diley R Krishno Na Thakley.. Kono Pandav I Bachto Na.. Oi অহঙ্কারী Draupadi Bidhoba Hlei Hyto Bhalo Hoto
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
♥হরে কৃষ্ণ ❤
Hare Krishna 😊
জয় শ্রী কৃষ্ণ🙏🙏🙏🙏 জয় মহাভারত ❤❤❤❤😭😭😭😭😭😭😭😭
সত্য ঘটনা অবলম্বনে মহাভারত পরিচালকদের পা ছুঁয়ে প্রণাম করতে পারলে মনে শান্তি পেতাম 🙏এত জ্ঞানের আলো এই মহাভারত,এত সুন্দর শব্দ চয়ন এখানে যার সবটুকু জ্ঞান হৃদয়ে ধারণ করলাম।বাকিটা পরমেশ্বর ভগবানের কৃপা।🙏
ভালো বলেছেন
,,,.......,...,.,,,..........,......o.o..o,..o......,.,.,..
,,,.......,...,.,,,..........,......o.o..o,..o......,.,.,......o....
,,,.......,...,.,,,..........,......o.o..o,..o......,.,.,......o......
মহাভারতের কাহিনি কোনো কিছুই সত্য না সব বানানো গল্প
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
অন্তরআত্মা কাঁপিয়ে দেওয়ার মত দৃশ্য .... এরকম যদি কলিযুগে স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণ আবির্ভূত হতেন এবং সমস্ত পাপ চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতেন তাহলে হয়তো পৃথিবীতে পাপ এর ভার বেশি হতো না...😢
প্রতি যুগেই আসে কিন্তু কেউ দেখে আর কেউ দেখে না। আর সবাই যে একই ধরমের হয়ে আসবেন এমন কোন যুক্তি নাই। এখনো একজন আছেন।
czcams.com/video/blN9WhxN4uY/video.htmlsi=V1WzYhcyJVEbOO1y
@@awalhossain3183 plo
@@awalhossain3183😂😅 তুই নাকি সেটা? 😅
@@awalhossain3183jñff se😮n JB n
😅😅😅😅2
"রাঁধেয়, যখন আপনার হস্তে ধনুক নেই, আপনার রথের চাকা ভূমিতে আটকে রয়েছে, আর আপনার নিজের বিদ্যার বিশ্বারণ ঘটেছে, এরূপ সুযোগের সদ্ব্যবহার করে আপনাকে বধ করতে হচ্ছে, এটিই কি আপনার সামর্থ্যের প্রমাণ নয়;" (কর্ণকে; ভগবান শ্রীকৃষ্ণ) 🙏♥️🌿🚩
কর্ণ বেস্ট
@@anikariyan1907কর্ণ শ্রেষ্ঠ, আর অর্জুন উত্তম! এতটুকুই পার্থক্য তাদের।
@@anikariyan1907 🏠
@@anikariyan1907 .
😊🎉😮😊😂😊
কার কার মহাভারত দেখতে ভালো লাগে
কে কে ১ পর্ব থেকে ২৮০ পর্ব দেখছে
হে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তুমি সকলকে জীবনের মার্গ দর্শন করান❤❤
জীবনে যত বড়ই মানুষ হও না কেন অন্যায়ের বিচার একদিন না একদিন হবেই,কারণ ভগবান ছাড় দেন ছেড়ে দেন না
Hmmmm tik bolcan 👍
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
সঠিক
কৃষ্ণ আর কর্ণের জরিয়ে ধরাটা🥰💘
💝
জয় শ্রীকৃষ্ণ 🙏🙏🙏
ভগবান শ্রী কৃষ্ণ কর্ণ কেই বুকে জরিয়ে ছিলেন।
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে ।
কর্ন ও অভিমুন্য মৃত্যু দেখে চোখের পানি এসেছে
কর্ন ভক্ত দেখতে চাই ১০০
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। czcams.com/video/nTxN-rdRCUs/video.html
❤❤❤
রাধেয়,কর্ণকে খুব সুন্দর নাম দিলেন শ্রী কৃষ্ণ,🥀🥀
রাধার কে কে ভক্ত দেকি
সয়ং ভগবানের সাথে কোলাকুলি,, জীবনে আর কী লাগে? -এইটাই কর্ণের জীবনের কষ্টের ফল..🙏🙏
ভালো বলেছেন...
সুন্দর বলেছেন ❤❤❤
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@niloychanda9204
@@niloychanda9204 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
@@basudevpal6562 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
"জীবে প্রেম করে যেইজন,সেইজন সেবিছে ঈশ্বর।" ❣️🙏💫
------ স্বামী বিবেকানন্দের এই সত্য বাণীটি সর্বধর্মের মানুষই জানে।
❤❤❤❤❤❤
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
আমি গর্বিত আমি সনাতনী হিন্দু❤❤❤
R😊😊😊⁴
🙏❤️ওঁম নমোঃ বাসুদেবায় নমোঃ❤️🙏
❤radheo,ango raj,moha rothe korno sorbo geni r danbir Korner Joy hok ❤😊aj danbir Korner jonnoo like plz all friends😊❤
কৃষ্ণের মতো একজন ভাই বা বন্ধু একজন থাকলে দুঃখকে সুখ মনে করবো ওদের ভালোবাসা দেখলে চোখের জল আসে
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। czcams.com/video/nTxN-rdRCUs/video.html
এই গোবিন্দ পরম শ্রেষ্ঠ। গীতার একাদশ অধ্যায় পরম আনন্দ দেয়।
জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏🙏🙏🙏🙏
JOY MOHAVARAT
কর্ণের জীবনটা খুব দুঃখের।।দেখে খুব কষ্ট লাগলো! হরে কৃষ্ণ🙏🙏
এটাও ঠিক কিন্তু ও প্রতিশোধপরায়ন ছিল
যে ব্যাক্তি সমাজের জন্য বেঁচে থাকে তার স্বয়ং নিজের লাভ হয়, কিন্তু যে ব্যাক্তি শুধু নিজের জন্য বেঁচে থাকে সে নিজের ও সমাজের জন্য ক্ষতিকারক।
--ভগবান শ্রী কৃষ্ণ 🙏💝
জয় শ্রী কৃষ্ণ প্রভু আপনাকে প্রণাম
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
@@sukumardebnath7265 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ যখন কর্ন কে জড়িয়ে ধরলেন, আমি আর চোখের জল আটকে রাখতে পারলাম না।। 😭😭
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ
জয় রাধে শ্যাম। বাসুদেব শ্রী কৃষ্ণের জয় হোক। 🪷🙏
কর্ন সবসময় সবার থেকে অপমান পেল 😭
নিজের দোষে
@@shahanajsheikh159গাজা খেয়ে কথা বলেন নাকি
তার কর্মই তাকে অপমান দিয়েছে
নিজেকে বড় করার নেশা যার তার তো এরকমই ফল গোবিন্দ দেন।
Khanki magi o nijer kormo fol vog korche,, opoman noy😾
কৃষ্ণর খুনসুটি অর্জুন এর সঙ্গে আমার খুব ভালো লাগলো❤️
প্রভু সর্বদা সৎ উপদেশ দিও
❤❤❤
মহাভারত এ সবচেয়ে বড় বলিদান সারাজীবন কর্ন দিয়ে এসেছেন ওর জীবনে কষ্ট ও বেশি
সব বলিদানের ভিতর ধর্ম বলিদানের জন্য তার এই পরিনতি 😢
জয় শ্রীকৃষ্ণ আমি প্রথম আজকে
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
কর্নকে বধ করার পূর্বে স্বয়ং ভগবান শ্রী কৃষ্ণ তাকে আলিঙ্গন করেছেন।এই ভাগ্যটা যদি সবার হত তাহলে কারো জীবন অপূর্ন থাকতো না।হরে কৃষ্ণ।
আমি মুসলিম পরিবারের সন্তান। আমি পুরো নাটক টা দেখেছি। দেখে যেটা মনে হলো সর্বশ্রেষ্ঠ যোদ্ধা কর্ণ
শ্রেষ্ঠ না উত্তম। কর্ণ পাপি কারণে জেনে শুনে অধর্মের এবং অজ্ঞানী ব্যক্তির/দূর্নীতিবাজের পাদতলে পরশুরামের সকল শক্তি অর্পন করেছে, সে পারলে সমাজের কুসংস্কার বিরুদ্ধে একাই অনেক কিছু করতে পারত.....
Ata natok na dhormer kahini tule dhora hoyece ,,,
এটা কোনো নাকট না এটা ইতিহাস যেটা অভিনয় এর মাধ্যমে ফুটয়ে তুলেছে
ওঁ নারায়নায় নমোঃ
আমার ধর্ম যে আমাকে সঠিক পথে চলিতে সেখায় তার প্রমান হলো মহাভারত
মহাভারতের দুই বীরের মৃত্যু সত্যিই অনেক কষ্টদায়ক ছিল। এক হচ্ছে অভিমন্যু আর অন্য জন হচ্ছে মহারথী কর্ণ।
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
জয় শ্রী কৃষ্ণ জয় গীতা ❤❤❤
.. ..m
হৃদয়বিদারক মৃত্যু চোখের জল ঝরছিলো নিজের অজান্তে কর্ন সত্যিই মহান যোদ্ধা ছিলেন মানুষ চিরকাল তাকে স্মরণ করবে। হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ হরে রাম হরে রাম ❤❤❤❤❤
czcams.com/video/blN9WhxN4uY/video.htmlsi=V1WzYhcyJVEbOO1y
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
Hare krishna
আমার ছেলের নাম কর্ণ সবায় ওকে আশীর্বাদ করবেন ও যাতে কর্ণের মতো দানবীর হতে পারে আর ধর্ম প্রেমী হতে পারে 🙏 হরে কৃষ্ণ
Aiyusmanvobo🙏
Hare Krishna 🧡
❤
ইশ্বর তোমার মঙ্গল করুক
হরে কৃষ্ণ
পৃথিবীতে কেউ পরিপূর্ণ নয় 😍
কোকিলকে কন্ঠ দিয়েছে কিন্তু তার রুপ কেড়ে নিয়েছে😔
রুপ পেল ময়ূর 🦚
কিন্তু তার ইচ্ছে কেড়ে নিয়েছে😑
ইচ্ছে দিলো মানুষকে 🙋♀️
কিন্তু তার সন্তোষটি কেড়ে নিয়েছে
সন্তোষটি দিলো সাধুকে 🧘♂️
কিন্তু তার সংসার কেড়ে নিয়েছে...এটাই হলো জীবন 😊
🦚হরে কৃষ্ণ🦚জয় মহাভারত🙏
15/06/2023 বৃহস্পতিবার 🇧🇩
বাহ্ ♥️!! ধন্যবাদ এরকম ধর্মীয় বচন শোনানোর জন্য।
@@jit5853 ধন্যবাদ হরে কৃষ্ণ 🙏
@@rimiathoy5450 tnx হরে কৃষ্ণ 🙏
❤❤❤❤❤
কথা গুলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, গোবিন্দ সূত্রধর, চাঁদপুর।
অভিমুন্য আর কণের মৃতু আমার কলিজা কাপিয়ে দিয়েছে
😢
@@shuvodevjit1365 সও
আপনিতো ইসলাম ধর্মাবলম্বী, আপনি কি এটা জায়েজ করছেন? কেন দিচ্ছেন এসব??
Perfect realization
@@believer990 Islam apnake ki sudhu songkirnota sikhieche?
এই মহাভারতের কৃষ্ণের প্রত্যেকটা বাক্য অনেক দামি বাক্য ❤❤❤
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ 🚩🚩🇧🇩🇧🇩🙏🙏🙏
মহাভারতের সেরা যুদ্ধা হলেন কর্ণ
অভিমন্যুর মৃত্যু সব থেকে বেদনাদায়ক
শ্রী কৃষ্ণ মহাভারতের জয় পরভো 280
হরে কৃষ্ণ হরে রাম,,
জন্ম থেকে মৃত্যু পযন্ত
কর্ণের দূংখ জীবন,, 😢😢😢
❤❤❤❤❤❤❤❤❤
হরে কৃষ্ণ রাধে রাধে 🙏🙏🙏🙏🙏🇧🇩
মহাভারতের দুইজনের মৃত্যু খুবই কান্দায় একজন অভিমুন্য আর অন্যজন কর্ণ😢 , কিন্তু বাস্তবের সবই ভগবানের পরিকল্পনা😅
Hm.. Sotti tai😢
❤
ঠিক বলেছেন😭😭
AA hu😊
@@purnosarker4826hu😊😊
কর্ণ মহাভারতের এমন একটা চরিত্র যার জন্ম থেকে মরার আগ পর্যন্ত কটাক্ষ কথা শুনতে হয়েছে।😢💝
Right
Eitai or bhagye lekha chilo
ভগবান কাউকে কষ্ট দেয়না এটা তারই প্রমান।
@@indiatalk234 Jordha mane ki bhai, ami toh Yodha sunchi😂🤣🤣
😢😢😢😢😢😢😢😢
Hare krishna🙏🙏🙏🙏🙏❤️❤️❤️
❤❤❤হরে কৃষ্ণ ❤❤❤
হে প্রভু সকল হিন্দু দের রক্ষা করো❤❤❤
আমাদের ধর্ম সম্পর্কে আগে সঠিক জ্ঞান অর্জন করুন,, কারন আমাদের ধর্মে কখনো জাতির কথা বলা হয় নি,,,আামদের ধর্ম সৃষ্টির প্রারম্ভে সৃষ্টি হয়েছে।। তখন কোন মানুষের মধ্যে জাত পাত ছিলো। সবাই মানুষ হিসেবে অভিহিত ছিলো।।। এসব মুসলমানদের মতো জাত পাত ধরে কথা বলবেন না,, কারন আপনি সনাতনি,,নমস্কার🙏🌷🙏
🙏 কেন মুসলমানরা কি মানুষ না??তারা কি এক ও এক ব্রহ্মের সৃষ্টি না?? আমাদের ও তাদের মধ্যে কিছু কিছু তুচ্ছ তফাৎ থাকলেও প্রকৃতপক্ষে আমরা সবা-ই এক। হয়তোবা মুসলমানদের মধ্যে কেউ কেউ না জেনে না বুঝে তাদের ধর্মের প্রচার করতেই থাকে ,তারা অবুঝ আমাদের তাদের ক্ষমা করে দেওয়া উচিৎ।দয়া করে ভবিষ্যতে আর এই প্রকারের কমেন্ট ভেবে চিন্তে করবেন যাহাতে কেউ কষ্ট না পায়। plz 🥰🙏
@@jit5853 মানুষ তাহাকেই বলে যার মধ্যে মনুষত্ব জ্ঞান থাকে,,,। আর আমাদের ধর্মে বলা হয়েছে পাপ কে ঘৃণা করো, পাপিকে নয়।। আর এখানে আমি তাদেরকে ঘৃণা করি নি,,,তারা যে কথা বলে যেমনটা তাদের স্বভাবে প্রতিপন্ন হয়,, সেটাই প্রকাশ করেছি,,। তারা মুলত সব খানে মুসলমান বলে হেফাজত দিতে বলে,,সবখানে বলে মুসলিম বিশ্ব,,, এমনটা তাদের শাস্ত্রেই লেখা আছে,, যে সমস্ত অমুসলিম কে মুসলিম বানও,,,আর তারা যদি মুসলিম না হতে চায়,, তাহলে তাদের হত্যা করো। একারনে তাদের স্বভাব আর তাদের শাস্ত্রীয় অনুযায়ী কথা বললাম,,, নমস্কার🙏🌷🙏
হরে কৃষ্ণ 🙏🙏🙏ভগবান যা করে তা ভালোর জন্যই করেন
Hare Krishna
আমার জীবন বদলিয়ে দিছে এই মহাভারত ❤️
Joy sri Krishno
হরে কৃষ্ণ ❤️❤️জয় শ্রীকৃষ্ণ
যতদিন সনাতন ধর্ম থাকবে ততদিন পযর্ন্ত কর্নের বীরত্বের কথা সবাই মনে রাখবে
সত্যে ধর্মের প্রতিষ্ঠা পক্ষে কে কে আছেন,,, হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
আমি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ভক্ত আর সারাজীবন থাকব। জয় শ্রী কৃষ্ণ🙏🙏
শ্রীকৃষ্ণ যেন স্বয়ং ই এসেছেন পৃথিবীতে,
এতো ভালো লাগে তার প্রত্যেকটা কথা।
Y fT
Hmmm❤
@@sumanmondal591+
ঠিক বলেছেন
বার বার দেখলেও দেখতে মন চায় এতো টাই সূন্দর মাহাভারত
আহ্ যদি আমিও শ্রী কৃষ্ণকে এইভাবে জড়িয়ে ধরতে পারতাম 😢🥰
Hore Krishna ❤hare Krishna ❤
Hara krishan radha radha 🙏🙏🙏 jay 🙏🙏🙏 jay 🙏🙏🙏 jay 🙏🙏🙏
হরে কৃষ্ণ 🙏🙏 ধর্ম জয় হবে 🙏
অর্জুন আর অঙ্গ রাজ কর্ণের চোখের জল দেখে নিজের চোখের জল ধরে রাখতে পারি নি 😢😢❤️🩹💔
😂❤
Joynitay. Vogoban Joy SREE Krishna.
Amr name oo karno ase❤
❤আমি গর্বিত আমি সনাতনী ❤সকল সনাতনী ভক্তের চরনে নমস্কার 🙏
কর্ণ একজন মানুষের মনের মাঝে অনেক বড় যুদ্ধা আর শ্রেষ্ঠ দাতা হরে কৃষ্ণ 🙏🙏🙏
আমার শত কষ্ট
ভগবান শ্রী কৃষ্ণের হাসির কাছে হার মানে ❤️
হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
জয় শ্রী কৃষ্ণ
মহাভারতের যে দৃশ্যগুলো দেখলে, মানুষ পাক থেকে পদ্ম হয়ে ফুটে ফুটে ওঠার মনুষ্যত্ব ধর্ম শেখাবে।
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে,, জয় গীতা,, 🙏🙏🙏
হরে কৃষ্ণ 😊❤
মহাভারতের পর্বগুলো যত দেখি তত ভালো লাগে