সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্বহাল নিয়ে যে রায় পাওয়া গেলো | ATN News
Vložit
- čas přidán 2. 07. 2024
- সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্বহাল নিয়ে যে রায় পাওয়া গেলো | ATN News
#foryou #atnnews #atnnewstv #updatenews #breakingnews #newsupdate #trending #latestnews #bangladeshinews
Subscribe ATN News
czcams.com/users/atnnewsltd?su...
"ATN News" is the first 24-hour news oriented Television Channel in Bangladesh. It is a sister concern of ATN Bangla, the first satellite TV Channel of the Country.
***Official Website: www.atnnewstv.com
***Like us on Facebook
/ atnnews
/ atnnewsdigital
***Fair Use Disclaimer: =
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here falls under the “Fair Use” as described in The Copyright Act 2000 Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh under Chapter 6, Section 36 and Chapter 13 Section 72. According to that law allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.
"Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for fair use for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use."
ATN News | ATN News Bangla | ATN News Entertainment | ATN News Sports | ATN News Talk Show | ATN News News Hour Xtra | Asian Television Network | ATN | bangla news | bangla news today | bangla news live | news bangla | republic bangla news | bd news | latest bangla news | bangla latest news | bengali news | bangla news 24 | atn bangla news | bd news bangla | news bangla 24 | bangla tv news | bangla news update | bangladesh news | bangla khobor | live news bangla | bangla news republic bangla | today news bangla | republic bangla bengali news live | bangladeshi news | bangladesh news | somoy tv news | bangla news today | latest bangla news | bangla news live | latest bangladeshi news | bangladesh tv news | latest somoy tv news | latest bangladesh news | republic bangla news | bangla tv news | somoy tv | somoy news | bangla tv channel | bd news | news bangla | bangladesh | latest news | bangladesh news today | breaking news | news | bangla news update | news today bangladesh jamuna tv live | latest somoy news | news today
এতিম প্রতিবন্ধী ব্যাতিত সকল কোটা বাতিলের দাবি জানাচ্ছি।
protibondhio ghus khay , amar nanar pention er somoy 10000 taka nise , kono kotai rekha jabe nah , and amar hate konodin sujog asle tai korboo
তাহলে সব কোটা থাকুক।
@@Sakib4680 এতিমরা অসহায়, আর প্রতিবন্ধীরাও । যার ঘরে প্রতিবন্ধী সন্তান আছে সেই বোঝে এর কষ্ট কি ।
Ken??? kono kotha thakbena
যোগ্য লোক নিয়োগ দেওয়ার জন্য অবশ্য অবশ্যই কোটা বাতিলের জোর সমর্থন করছি।
কোটা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে ✊✊✊✊✊
শতভাগ কোটা সিস্টেম বাতিল করা হোক। আর এ দাবি আদায় না করা পর্যন্ত বাংলাদেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রম বন্ধ করা হোক।
সরকার চায় ৩০ বছর পার হলেই অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না এবং তারা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ত্যাগ করবে এর ফলে দেশে মন্ত্রী, আমলা, নেতা, এমপিদের দুর্নীতি করতে সুবিধা হবে কেননা মেধাবীরা দেশে থাকলে তাদের দুর্নীতি একদিন বন্ধ হয়ে যাবে তাই সবাই মিলে মেধাবীদের বাংলাদেশ থেকে তাড়িয়ে দিতে চাকরি বয়স ৩০ করে রেখেছে। সরকার চায় যে ৩০ বছর হয়ে গেলেই ছাত্র ছাত্রীরা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ছাড়বে সেই সাথে জনসংখ্যা ও মেধাবী লোকজনও কমবে ফলে তারা অনায়াসে বাংলাদেশে বসে দুর্নীতি করতে পারবে এজন্যই শত আন্দোলন করা সত্ত্বেও চাকরির বয়স ৪০ করছে না।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির উচিত চাকরি বয়স ৪০ করা ও সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বৃদ্ধি করা। তানাহলে বাংলাদেশে দুর্নীতি কখনো বন্ধ হবে না।
আর করমুক্ত আয়সীমা বছরে ১২ লাখ টাকা হওয়া প্রয়োজন।!! এর ঊর্ধ্বে হলেই ১৫% ট্যাক্স সেটা ৩০ লাখ পর্যন্ত। ৩০ থেকে ৫০ লাখ এ ৩০% ট্যাক্স, ৫০ থেকে ১ কোটি ৪০% ট্যাক্স এবং ১ কোটির উপরে ৪৫% ট্যাক্স দিতে হবে সরকারকে।
সেই সাথে ব্যাংক একাউন্ট সীমাবদ্ধ করা, ট্রানজেকশন এ ডিজিটাল মেসেজিং সিস্টেম করা যাতে কে, কোথায় টাকা ট্রান্সফার করছে তা জানা যায়।
ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড ২ টির বেশি নয়।
জমি, ফ্ল্যাট, প্লট, গাড়ি রেজিষ্ট্রেশনের আগে পুলিশ ভেরিফিজেশন এবং ইনকাম ট্যাক্স কমিশন কর্তৃক ক্লিয়ারেন্স বাধ্যতামূলক করা যাতে কে, কোথায়, এবং কার নামে এসব কিনছে এবং টাকার উৎস কি সবকিছু সরকার সহজেই বের করতে পারে।
এছাড়াও, চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!
নিজেদের অধিকার নিজেকেই আদায় করে নিতে হবে ✊
কঠিন আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে ✊
এতিম প্রতিবন্ধী বাদের সকল কোটা বাতিল করা হোক
সরকার চায় ৩০ বছর পার হলেই অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না এবং তারা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ত্যাগ করবে এর ফলে দেশে মন্ত্রী, আমলা, নেতা, এমপিদের দুর্নীতি করতে সুবিধা হবে কেননা মেধাবীরা দেশে থাকলে তাদের দুর্নীতি একদিন বন্ধ হয়ে যাবে তাই সবাই মিলে মেধাবীদের বাংলাদেশ থেকে তাড়িয়ে দিতে চাকরি বয়স ৩০ করে রেখেছে। সরকার চায় যে ৩০ বছর হয়ে গেলেই ছাত্র ছাত্রীরা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ছাড়বে সেই সাথে জনসংখ্যা ও মেধাবী লোকজনও কমবে ফলে তারা অনায়াসে বাংলাদেশে বসে দুর্নীতি করতে পারবে এজন্যই শত আন্দোলন করা সত্ত্বেও চাকরির বয়স ৪০ করছে না।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির উচিত চাকরি বয়স ৪০ করা ও সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বৃদ্ধি করা। তানাহলে বাংলাদেশে দুর্নীতি কখনো বন্ধ হবে না।
আর করমুক্ত আয়সীমা বছরে ১২ লাখ টাকা হওয়া প্রয়োজন।!! এর ঊর্ধ্বে হলেই ১৫% ট্যাক্স সেটা ৩০ লাখ পর্যন্ত। ৩০ থেকে ৫০ লাখ এ ৩০% ট্যাক্স, ৫০ থেকে ১ কোটি ৪০% ট্যাক্স এবং ১ কোটির উপরে ৪৫% ট্যাক্স দিতে হবে সরকারকে।
সেই সাথে ব্যাংক একাউন্ট সীমাবদ্ধ করা, ট্রানজেকশন এ ডিজিটাল মেসেজিং সিস্টেম করা যাতে কে, কোথায় টাকা ট্রান্সফার করছে তা জানা যায়।
ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড ২ টির বেশি নয়।
জমি, ফ্ল্যাট, প্লট, গাড়ি রেজিষ্ট্রেশনের আগে পুলিশ ভেরিফিজেশন এবং ইনকাম ট্যাক্স কমিশন কর্তৃক ক্লিয়ারেন্স বাধ্যতামূলক করা যাতে কে, কোথায়, এবং কার নামে এসব কিনছে এবং টাকার উৎস কি সবকিছু সরকার সহজেই বের করতে পারে।
এছাড়াও, চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!
বাতিল হোক পুরাপুরি ভাবে
সকল কোটা বাতিল চাই ✊
রাজি আছিকোটা বাতিল করা হোক
আইন করা হয় জনগণের স্বার্থে কিন্তু এদেশে তো জনগণের রক্তচুষে একটি শ্রেণীর মানুষ নিজের স্বার্থ রক্ষা করে চলছে।
💯 right
কোটা বাতিল হোক
সাংবাদিক ভাইয়ের উপস্থাপন খুব সুন্দর এবং অনেস্ট সুন্দর গুছিয়ে কথা বলতে পারে প্রত্যেকটা সাংবাদিক এরকম হওয়া উচিত ❤️❤️
মাননীয় প্রধান বিচারপতি, বাংলাদেশে আন্দোলনের মাধ্যমে বিচারের রায় পরিবর্তন হাওয়ার অনেক নজির আছে!
ভাই আপনার মাননীয় বিচারপতি বাংলার রোহিঙ্গা জনগণকে চোদে না |
সরকার চায় ৩০ বছর পার হলেই অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না এবং তারা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ত্যাগ করবে এর ফলে দেশে মন্ত্রী, আমলা, নেতা, এমপিদের দুর্নীতি করতে সুবিধা হবে কেননা মেধাবীরা দেশে থাকলে তাদের দুর্নীতি একদিন বন্ধ হয়ে যাবে তাই সবাই মিলে মেধাবীদের বাংলাদেশ থেকে তাড়িয়ে দিতে চাকরি বয়স ৩০ করে রেখেছে। সরকার চায় যে ৩০ বছর হয়ে গেলেই ছাত্র ছাত্রীরা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ছাড়বে সেই সাথে জনসংখ্যা ও মেধাবী লোকজনও কমবে ফলে তারা অনায়াসে বাংলাদেশে বসে দুর্নীতি করতে পারবে এজন্যই শত আন্দোলন করা সত্ত্বেও চাকরির বয়স ৪০ করছে না।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির উচিত চাকরি বয়স ৪০ করা ও সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বৃদ্ধি করা। তানাহলে বাংলাদেশে দুর্নীতি কখনো বন্ধ হবে না।
আর করমুক্ত আয়সীমা বছরে ১২ লাখ টাকা হওয়া প্রয়োজন।!! এর ঊর্ধ্বে হলেই ১৫% ট্যাক্স সেটা ৩০ লাখ পর্যন্ত। ৩০ থেকে ৫০ লাখ এ ৩০% ট্যাক্স, ৫০ থেকে ১ কোটি ৪০% ট্যাক্স এবং ১ কোটির উপরে ৪৫% ট্যাক্স দিতে হবে সরকারকে।
সেই সাথে ব্যাংক একাউন্ট সীমাবদ্ধ করা, ট্রানজেকশন এ ডিজিটাল মেসেজিং সিস্টেম করা যাতে কে, কোথায় টাকা ট্রান্সফার করছে তা জানা যায়।
ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড ২ টির বেশি নয়।
জমি, ফ্ল্যাট, প্লট, গাড়ি রেজিষ্ট্রেশনের আগে পুলিশ ভেরিফিজেশন এবং ইনকাম ট্যাক্স কমিশন কর্তৃক ক্লিয়ারেন্স বাধ্যতামূলক করা যাতে কে, কোথায়, এবং কার নামে এসব কিনছে এবং টাকার উৎস কি সবকিছু সরকার সহজেই বের করতে পারে।
এছাড়াও, চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!
দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমরা দেখি না। আপনার এলাকার মুক্তিযোদ্ধা কোটায় কতোজনের চাকরি হয়েছে এবার দেখুন!!!!❤❤❤❤❤❤❤
১০০%বাতিল করা হোক
কোটা পদ্ধতি নিপাত যাক
আজ আমার মনে পড়েছে "রাজবন্দীর জবানবন্দি"।
সকল প্রকার কোটা বাতিল করে যোগ্যতা হিসাবে চাকরি দেওয়া হোক।
কোটা পদ্ধতি বাতিল চাই
না হলে কঠিন থেকে কঠিনতর আন্দোলন করতে হবে।
সরকার চায় ৩০ বছর পার হলেই অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না এবং তারা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ত্যাগ করবে এর ফলে দেশে মন্ত্রী, আমলা, নেতা, এমপিদের দুর্নীতি করতে সুবিধা হবে কেননা মেধাবীরা দেশে থাকলে তাদের দুর্নীতি একদিন বন্ধ হয়ে যাবে তাই সবাই মিলে মেধাবীদের বাংলাদেশ থেকে তাড়িয়ে দিতে চাকরি বয়স ৩০ করে রেখেছে। সরকার চায় যে ৩০ বছর হয়ে গেলেই ছাত্র ছাত্রীরা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ছাড়বে সেই সাথে জনসংখ্যা ও মেধাবী লোকজনও কমবে ফলে তারা অনায়াসে বাংলাদেশে বসে দুর্নীতি করতে পারবে এজন্যই শত আন্দোলন করা সত্ত্বেও চাকরির বয়স ৪০ করছে না।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির উচিত চাকরি বয়স ৪০ করা ও সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বৃদ্ধি করা। তানাহলে বাংলাদেশে দুর্নীতি কখনো বন্ধ হবে না।
আর করমুক্ত আয়সীমা বছরে ১২ লাখ টাকা হওয়া প্রয়োজন।!! এর ঊর্ধ্বে হলেই ১৫% ট্যাক্স সেটা ৩০ লাখ পর্যন্ত। ৩০ থেকে ৫০ লাখ এ ৩০% ট্যাক্স, ৫০ থেকে ১ কোটি ৪০% ট্যাক্স এবং ১ কোটির উপরে ৪৫% ট্যাক্স দিতে হবে সরকারকে।
সেই সাথে ব্যাংক একাউন্ট সীমাবদ্ধ করা, ট্রানজেকশন এ ডিজিটাল মেসেজিং সিস্টেম করা যাতে কে, কোথায় টাকা ট্রান্সফার করছে তা জানা যায়।
ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড ২ টির বেশি নয়।
জমি, ফ্ল্যাট, প্লট, গাড়ি রেজিষ্ট্রেশনের আগে পুলিশ ভেরিফিজেশন এবং ইনকাম ট্যাক্স কমিশন কর্তৃক ক্লিয়ারেন্স বাধ্যতামূলক করা যাতে কে, কোথায়, এবং কার নামে এসব কিনছে এবং টাকার উৎস কি সবকিছু সরকার সহজেই বের করতে পারে।
এছাড়াও, চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!
হাইকোট ঘোরাও করা হবে আজকেই
😡😡😡😡😡
দফা এক, দাবি এক
কোটা নট কামব্যাক ✊✊
গুড
কোটা বাতিল চাই।
তীব্র থেকে তীব্রতর আন্দোলন গরে তলো
এতিম কোটা কেন নয় ? দরকার পড়লে বিবাহিত কোটা চালু করা হোক কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের নাম বিক্রি করে আর কতদিন ???? 😡😡
কোটা কোন যোগ্যতায় চাকুরীর দেয়া হউক ।
আনদোলনের ফল তুমি প্রধান বিচারক।
কোটা অধিকার কারও দয়ার দান নয়
কোটা পদ্ধতি বাতিল এখন সময়ের দাবি।
আন্দোলন চলবে চলবেই
এটাই প্রমানিত হয় যে এই দেশ যোগ্যদের জন্য নয়,,অযোগ্যদের।
মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে জিজ্ঞেস করা দরকার তারা কী কোটা, ভাতাসহ অন্যান্য সুবিধা ভোগ করার জন্য দেশ স্বাধীন করেছিল??
Are vai tara nile somosha nai ok
Nine kara age seita janen
Nibe tader nati puti mane ta ki bujhi na
সেই উদ্দেশ্য তারা করেনাই, কিন্তু আপনারা যে মাগনা স্বাধীনতা পেয়ে এতোদিন তাদের প্রাপ্য সম্মান দেননাই সেটার ক্ষতিপূরণই কোটা
নিন্দা জানাই এই অবৈধ সরকারের
কোটা বাতিলের জন্য সবাইকে অনুরোধ করছি
কোন কোটা চালু করা যাবে না কোটা মনে দুর্নীতি কে প্রশ্রয় দেয়া।😊😊😊😊😊
ও নিজেই কোটায় চাকরি পাইছে
সরকার চায় ৩০ বছর পার হলেই অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না এবং তারা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ত্যাগ করবে এর ফলে দেশে মন্ত্রী, আমলা, নেতা, এমপিদের দুর্নীতি করতে সুবিধা হবে কেননা মেধাবীরা দেশে থাকলে তাদের দুর্নীতি একদিন বন্ধ হয়ে যাবে তাই সবাই মিলে মেধাবীদের বাংলাদেশ থেকে তাড়িয়ে দিতে চাকরি বয়স ৩০ করে রেখেছে। সরকার চায় যে ৩০ বছর হয়ে গেলেই ছাত্র ছাত্রীরা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ছাড়বে সেই সাথে জনসংখ্যা ও মেধাবী লোকজনও কমবে ফলে তারা অনায়াসে বাংলাদেশে বসে দুর্নীতি করতে পারবে এজন্যই শত আন্দোলন করা সত্ত্বেও চাকরির বয়স ৪০ করছে না।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির উচিত চাকরি বয়স ৪০ করা ও সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বৃদ্ধি করা। তানাহলে বাংলাদেশে দুর্নীতি কখনো বন্ধ হবে না।
আর করমুক্ত আয়সীমা বছরে ১২ লাখ টাকা হওয়া প্রয়োজন।!! এর ঊর্ধ্বে হলেই ১৫% ট্যাক্স সেটা ৩০ লাখ পর্যন্ত। ৩০ থেকে ৫০ লাখ এ ৩০% ট্যাক্স, ৫০ থেকে ১ কোটি ৪০% ট্যাক্স এবং ১ কোটির উপরে ৪৫% ট্যাক্স দিতে হবে সরকারকে।
সেই সাথে ব্যাংক একাউন্ট সীমাবদ্ধ করা, ট্রানজেকশন এ ডিজিটাল মেসেজিং সিস্টেম করা যাতে কে, কোথায় টাকা ট্রান্সফার করছে তা জানা যায়।
ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড ২ টির বেশি নয়।
জমি, ফ্ল্যাট, প্লট, গাড়ি রেজিষ্ট্রেশনের আগে পুলিশ ভেরিফিজেশন এবং ইনকাম ট্যাক্স কমিশন কর্তৃক ক্লিয়ারেন্স বাধ্যতামূলক করা যাতে কে, কোথায়, এবং কার নামে এসব কিনছে এবং টাকার উৎস কি সবকিছু সরকার সহজেই বের করতে পারে।
এছাড়াও, চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!
কোন কোটাই থাকা উচিত না
মুক্তিযোদ্বাদের ভাতা দেওয়া হয় আরও সুবিধা দেওয়া হউক ঠিক আছে কিন্তু সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে অবশ্যই যোগ্যতা যাচাই করতে হবে কোটা বাতিল করে। তা না হলে অযোগ্য ব্যক্তিরা সরকারি চাকরিতে প্রবেশ করলে দেশের মানুষের কোন উন্নয়ন হবে না।
জনগণকে সরকার হয়রানি করে এতো আন্দোলনে ব্যস্ত রাখে কারন কী।
পুতুল হাইকোর্ট এখানে বিচার পাওয়া যাবে না।
যে কোন কোটা মানি না মানবো না, আন্দোলন চলছে চলবে
কোটা বাতিল চাই
বিচারপতি বেশিরভাগই দলীয়ভাবে নিয়ন্ত্রণ হয়েছে । এজন্য আজকে দেশের এ অবস্থা
মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ হবে, কোটার মাধ্যমে অনেক অযোগ্য লোক চাকরি পাই আমরা কোটা প্রথা মানিনা, কোটা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে
কোটা চালু থাকুক
মেধার প্রমাণ করে যারা উত্তীর্ণ হবেন তারাই চাকরি পাওয়ার যোগ্য। কোটা কখনো মেধার উপরে হতে পারেনা।কোটা অরশ্যই বাতিল করতে হবে।
রাইট
‘আমরা কোটা চাই না। অবিলম্বে কোটা বাতিল চাই। আশা করি, কোটা বাতিল করে আদালত রায় প্রদান করবেন। যদি কোটা বাতিল না হয়, তাহলে আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
কোটা একবারে বাতিল করা হোক
সব কোটাই বাতিল হওয়া উচিত ,
কোন কোটা চলবো না যোগ্যতায় চাকরি দেয়া লাগবে যার যোগ্যতা আছে সেই চাকরি পাবে যার নাই সে পাবে না
স্বাধীনতার 54 বছর পরেও কিসের কুটা এখনো ?
ওদের কানে এখন ও পানি যায় নি
কোটা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবেই ১০০ ডাইরেক্ট একশন
কোটা বাতিল করতে অসুবিধা নেই যত অসুবিধা ৪০ বয়স করতে
❤❤❤❤❤❤
স্কুল, কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীদের উচিত রবিবার থেকে ক্লাস, পরীক্ষা বর্জন করে রাজপথে নেমে এসে এই আন্দোলনে ঝাপিয়ে পরা।
কোটা পদ্ধতি বাতিল চাই মেধা চাই মেধা চাই
কোটা একটাই থাকা উচিৎ সেটা হলো যে ফ্যামিলিতে কোন সরকারি চাকরিজীবী নাই এবং গরিব ফ্যামিলির শিক্ষিত ছেলেকে সরকারি চাকরি দিতে হবে ঘুষ বিহিন,, কম হলেও ৪০% গরিব ফ্যামিলিকে ,,, প্রতি বছর এভাবে নিয়োগ থাকলে দেশের ভাল কিছু হত।
এই কোটার কারনে অনেক মেধাবি চাএ চাএী চাকরি পায় না, এই কোটা মানি না মানবো না বাতিল করা হোক কোটা
সকল কোটা বাতিল চাই
কোটা বাদ দিয়ে যোগ্যতার উপরে চাকরি দেন দেশের জন্য ভালো হবে
মেধার স্তান না তাকে। স্কুল কলেজের কোন প্রয়োজন নেই।
খেলা শুরু হইছে মাত্র 😂😂😂😂
সব কোটা বাতিল চাই
ওই বিচারপতি ও কোটা দিয়েই চাকরি পাইছে
So sad decision 😢
শাহাবাগীদের আন্দোলনে যদি আইন পরিবর্তন?
এত কোটা থাকে তাহলে সাধারণ মানুষের কোটা কোথায় গেলো?
কোন কোটাই থাকা যাবে না,,,
No quoata no discrimination.
জনগন শুধু তাকিয়ে আছে সুষ্ঠু নির্বাচনের দিকে।
Assalam walekum rahmtullah Muhammad 12 11
30% kotha holay general student koi jabay
kota batil korte hobe
এদেশে কোন কোটা থাকবে না,চাই না কোটা
Ayta kno desh hoilo
প্রধান লেজ পতি
আমার প্রশ্ন হলো, হাইকোর্ট কাদের প্রতিনিধিত্ব করে? ৯৫% কোটাবিহীন শিক্ষার্থীদের? নাকি ৫% কোটাধারী মুক্তিযোদ্ধার নাতি নাতনিদের? এটা কোন ধরনের বৈষম্য?
kota manei durniti korar akta rasta
সরকার চায় ৩০ বছর পার হলেই অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না এবং তারা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ত্যাগ করবে এর ফলে দেশে মন্ত্রী, আমলা, নেতা, এমপিদের দুর্নীতি করতে সুবিধা হবে কেননা মেধাবীরা দেশে থাকলে তাদের দুর্নীতি একদিন বন্ধ হয়ে যাবে তাই সবাই মিলে মেধাবীদের বাংলাদেশ থেকে তাড়িয়ে দিতে চাকরি বয়স ৩০ করে রেখেছে। সরকার চায় যে ৩০ বছর হয়ে গেলেই ছাত্র ছাত্রীরা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ছাড়বে সেই সাথে জনসংখ্যা ও মেধাবী লোকজনও কমবে ফলে তারা অনায়াসে বাংলাদেশে বসে দুর্নীতি করতে পারবে এজন্যই শত আন্দোলন করা সত্ত্বেও চাকরির বয়স ৪০ করছে না।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির উচিত চাকরি বয়স ৪০ করা ও সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বৃদ্ধি করা। তানাহলে বাংলাদেশে দুর্নীতি কখনো বন্ধ হবে না।
আর করমুক্ত আয়সীমা বছরে ১২ লাখ টাকা হওয়া প্রয়োজন।!! এর ঊর্ধ্বে হলেই ১৫% ট্যাক্স সেটা ৩০ লাখ পর্যন্ত। ৩০ থেকে ৫০ লাখ এ ৩০% ট্যাক্স, ৫০ থেকে ১ কোটি ৪০% ট্যাক্স এবং ১ কোটির উপরে ৪৫% ট্যাক্স দিতে হবে সরকারকে।
সেই সাথে ব্যাংক একাউন্ট সীমাবদ্ধ করা, ট্রানজেকশন এ ডিজিটাল মেসেজিং সিস্টেম করা যাতে কে, কোথায় টাকা ট্রান্সফার করছে তা জানা যায়।
ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড ২ টির বেশি নয়।
জমি, ফ্ল্যাট, প্লট, গাড়ি রেজিষ্ট্রেশনের আগে পুলিশ ভেরিফিজেশন এবং ইনকাম ট্যাক্স কমিশন কর্তৃক ক্লিয়ারেন্স বাধ্যতামূলক করা যাতে কে, কোথায়, এবং কার নামে এসব কিনছে এবং টাকার উৎস কি সবকিছু সরকার সহজেই বের করতে পারে।
এছাড়াও, চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!
সরকার চায় ৩০ বছর পার হলেই অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না এবং তারা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ত্যাগ করবে এর ফলে দেশে মন্ত্রী, আমলা, নেতা, এমপিদের দুর্নীতি করতে সুবিধা হবে কেননা মেধাবীরা দেশে থাকলে তাদের দুর্নীতি একদিন বন্ধ হয়ে যাবে তাই সবাই মিলে মেধাবীদের বাংলাদেশ থেকে তাড়িয়ে দিতে চাকরি বয়স ৩০ করে রেখেছে। সরকার চায় যে ৩০ বছর হয়ে গেলেই ছাত্র ছাত্রীরা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ছাড়বে সেই সাথে জনসংখ্যা ও মেধাবী লোকজনও কমবে ফলে তারা অনায়াসে বাংলাদেশে বসে দুর্নীতি করতে পারবে এজন্যই শত আন্দোলন করা সত্ত্বেও চাকরির বয়স ৪০ করছে না।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির উচিত চাকরি বয়স ৪০ করা ও সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বৃদ্ধি করা। তানাহলে বাংলাদেশে দুর্নীতি কখনো বন্ধ হবে না।
আর করমুক্ত আয়সীমা বছরে ১২ লাখ টাকা হওয়া প্রয়োজন।!! এর ঊর্ধ্বে হলেই ১৫% ট্যাক্স সেটা ৩০ লাখ পর্যন্ত। ৩০ থেকে ৫০ লাখ এ ৩০% ট্যাক্স, ৫০ থেকে ১ কোটি ৪০% ট্যাক্স এবং ১ কোটির উপরে ৪৫% ট্যাক্স দিতে হবে সরকারকে।
সেই সাথে ব্যাংক একাউন্ট সীমাবদ্ধ করা, ট্রানজেকশন এ ডিজিটাল মেসেজিং সিস্টেম করা যাতে কে, কোথায় টাকা ট্রান্সফার করছে তা জানা যায়।
ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড ২ টির বেশি নয়।
জমি, ফ্ল্যাট, প্লট, গাড়ি রেজিষ্ট্রেশনের আগে পুলিশ ভেরিফিজেশন এবং ইনকাম ট্যাক্স কমিশন কর্তৃক ক্লিয়ারেন্স বাধ্যতামূলক করা যাতে কে, কোথায়, এবং কার নামে এসব কিনছে এবং টাকার উৎস কি সবকিছু সরকার সহজেই বের করতে পারে।
এছাড়াও, চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!
Joggota na thakle kotar vittite chakuri dile jonogon seba pabe ojoggor nikot theke?
Atim, mukti joddar sontan, ba pongu hole cholbena joggota proman kore chaire boste hobe.
নাটক
❤ thanks Honourable High cort.
কোটার ভ'য়াব'হ'তা দেখুন:⤵️
বাংলাদেশ রেলওয়েতে ২৫ জন নিয়োগ দিবে।
এই ২৫ জনের মধ্যে ২০ জন হবে পোষ্য কোটা, আর ২জন মুক্তিযোদ্ধা কোটা,মাত্র ৩জন সাধারণ। এই ৩জনের নামে তারা লক্ষ লক্ষ মানুষ থেকে আবেদন ফি এর টাকা ইনকাম করবে।
১৮ কোটি জনগণের দেশে মাত্র ৩জন সাধারণ মানুষ চাকুরি পাবে!
এবার চিন্তা করুন।
Mukti jodda kotha batil kora hok
Mohamano high coat rayi sontosto
চাকুরীর বয়স ৪০বছর করলেই সকল সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে বলে মনে করছি, পাশাপাশি কোটা বহাল রাখার পক্ষে আমরা।
আবাল
😂😂
Baler kota bohal raka ucit toder moto protibondider Jonno....
Ki karone kotaa bohall thakbe jara desh sadhin er vukika asee tara jodi pai kota to somosha nai .... tai bole nati puti nibe mane ki dada por dada dhone poddari naki ?? Sob dhoroner kota batilll cai
কোটা বাতিল করা হোক
কোটা বাতিল কর, যোগ্যতার ভিত্তিতে উচ্চতর পদে নিয়োগ কর।
কোটা বাতিল চাঔ
কোটা বাতিলের জন্য যত দিন পর্যন্ত রাস্তা য় থাকার দরকার থাকতে হবে
আন্দোলন করে বাংলাদেশে পূর্বেও রায় পরিবর্তন হয়েছে। এখন হবেনা কেন?
আনদোলন করে লাব নেই?
কোটা বাতিল করতে হবে
😢সব রায় শেখ হাসিনার পকেট থেকে আসে।
Quata chilo , ache abong thakbe inshallah
Quota batil chai
Shorkar aini boidhota dewar maddhome kota system er punorbohal krte chai
Faltu ....