বৌদ্ধপন্থী, জ্ঞানপাপী মতুয়া সচেতন ও সাবধান হয়ে যাও,, নইলে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। বেদ পাঠের অধিকার সনাতন ধর্মাবলম্বী সকল হিন্দুদের।। বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি। হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে নাই, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন সুক্ষ সনাতন ধর্ম। তাহলে মতুয়া মত কে মতুয়া ধর্ম বলে কেন হরিচাঁদ ঠাকুরের বিরোধিতা করছেন আর বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা চালাচ্ছেন???? আগে জানুন ভগবান কাকে বলে,, ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা কাকে বলে??? ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা : ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। জন্ম-মৃত্যু রহিত, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। সমস্ত বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ কর্তা, রক্ষা কর্তা, ধ্বংস কর্তা। """ঈশ্বরের কখনো বিয়ে হয়না, ঈশ্বর কখনো সংসার করে না, ঈশ্বর কখনো গুরুর কাছে দীক্ষা নেয় না"""। সনাতন শাস্ত্র মতে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হলো "" ওঁ ""। রেফারেন্স গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা মতে ,,, "" হরি ""। এই "" ওঁ """কে কেউ কেউ হরি বলে ডাকে। হরিচাঁদ ঠাকুর তার দ্বাদশ আজ্ঞায় বলেছেন হরি মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে৷ ঈশ্বরে আত্বদান করতে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বৌদ্ধপন্থী মতুয়া / জ্ঞানপাপী মতুয়া রা হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির প্রতিষ্ঠা করে হরিচাঁদ ঠাকুর কে ঈশ্বর মানা শুরু করে দিয়েছে।। এভাবে চলতে থাকলে আমিও কিছু ভক্ত বানিয়ে নতুন ঈশ্বর হতে পারবো ও নতুন একটা ধর্ম সৃষ্টি করতে পারবো৷। এবার আসুন জেনে নেই ভগবান সম্পর্কে : ভগবান : পৃথিবীতে যখন অধর্ম বেড়ে যায়, অন্যায়, অত্যাচার বেড়ে যায়,, হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়, তখন সৃষ্টিকর্তার ( ওঁ) এর অন্তরঙ্গা শক্তিকে অাশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার আসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের রক্ষা করা ও সনাতন ধর্ম - সংস্কৃতি কে রক্ষা করার জন্য।। সনাতন ধর্ম রক্ষা করার কথা গীতার ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বলা আছে। আর হরিলীলামৃত তে হরিচাঁদ ঠাকুর এই সনাতন ধর্ম কে বলেছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""। যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এছাড়া গীতার ৪/ ৮ এর ১টি শ্লোক ,, হরিলীলামৃতের ১৩৬ পৃষ্টায় আছে৷ পয়ার টি বিধবা রমনীর পয়ারের উপরে পাবেন তা হলো,, । """পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷ ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷"""" এই যুগ অবতার গুলো মানবীয় গুন/শক্তি সম্পন্ন + ঈশ্বরীয় গুন বা শক্তি সম্পন্ন হয় এজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি। এই ভগবান গুলোর মাঝে মানুষের গুন আছে বলে এনারা বিবাহ করেছিল, খাবার খেয়েছিল। যুগের প্রয়োজনে সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য এক এক সময় এক এক ভগবান এসেছিল যুগ অবতার হিসেবে। এজন্য আমরা রামকে ভগবান বলি, কৃষ্ণ কে ভগবান বলি, বলরাম কে ভগবান বলি, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুকে ভগবান বলি, সর্বশেষ হরিচাঁদ ঠাকুর কে ভগবান বলি। তাই বলবো দয়া করে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করবেন না। ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।
বৌদ্ধপন্থী, জ্ঞানপাপী মতুয়া সচেতন ও সাবধান হয়ে যাও,, নইলে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। বেদ পাঠের অধিকার সনাতন ধর্মাবলম্বী সকল হিন্দুদের।। বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি। হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে নাই, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন সুক্ষ সনাতন ধর্ম। তাহলে মতুয়া মত কে মতুয়া ধর্ম বলে কেন হরিচাঁদ ঠাকুরের বিরোধিতা করছেন আর বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা চালাচ্ছেন???? আগে জানুন ভগবান কাকে বলে,, ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা কাকে বলে??? ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা : ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। জন্ম-মৃত্যু রহিত, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। সমস্ত বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ কর্তা, রক্ষা কর্তা, ধ্বংস কর্তা। """ঈশ্বরের কখনো বিয়ে হয়না, ঈশ্বর কখনো সংসার করে না, ঈশ্বর কখনো গুরুর কাছে দীক্ষা নেয় না"""। সনাতন শাস্ত্র মতে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হলো "" ওঁ ""। রেফারেন্স গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা মতে ,,, "" হরি ""। এই "" ওঁ """কে কেউ কেউ হরি বলে ডাকে। হরিচাঁদ ঠাকুর তার দ্বাদশ আজ্ঞায় বলেছেন হরি মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে৷ ঈশ্বরে আত্বদান করতে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বৌদ্ধপন্থী মতুয়া / জ্ঞানপাপী মতুয়া রা হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির প্রতিষ্ঠা করে হরিচাঁদ ঠাকুর কে ঈশ্বর মানা শুরু করে দিয়েছে।। এভাবে চলতে থাকলে আমিও কিছু ভক্ত বানিয়ে নতুন ঈশ্বর হতে পারবো ও নতুন একটা ধর্ম সৃষ্টি করতে পারবো৷। এবার আসুন জেনে নেই ভগবান সম্পর্কে : ভগবান : পৃথিবীতে যখন অধর্ম বেড়ে যায়, অন্যায়, অত্যাচার বেড়ে যায়,, হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়, তখন সৃষ্টিকর্তার ( ওঁ) এর অন্তরঙ্গা শক্তিকে অাশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার আসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের রক্ষা করা ও সনাতন ধর্ম - সংস্কৃতি কে রক্ষা করার জন্য।। সনাতন ধর্ম রক্ষা করার কথা গীতার ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বলা আছে। আর হরিলীলামৃত তে হরিচাঁদ ঠাকুর এই সনাতন ধর্ম কে বলেছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""। যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এছাড়া গীতার ৪/ ৮ এর ১টি শ্লোক ,, হরিলীলামৃতের ১৩৬ পৃষ্টায় আছে৷ পয়ার টি বিধবা রমনীর পয়ারের উপরে পাবেন তা হলো,, । """পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷ ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷"""" এই যুগ অবতার গুলো মানবীয় গুন/শক্তি সম্পন্ন + ঈশ্বরীয় গুন বা শক্তি সম্পন্ন হয় এজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি। এই ভগবান গুলোর মাঝে মানুষের গুন আছে বলে এনারা বিবাহ করেছিল, খাবার খেয়েছিল। যুগের প্রয়োজনে সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য এক এক সময় এক এক ভগবান এসেছিল যুগ অবতার হিসেবে। এজন্য আমরা রামকে ভগবান বলি, কৃষ্ণ কে ভগবান বলি, বলরাম কে ভগবান বলি, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুকে ভগবান বলি, সর্বশেষ হরিচাঁদ ঠাকুর কে ভগবান বলি। তাই বলবো দয়া করে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করবেন না। ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।
বৌদ্ধপন্থী, জ্ঞানপাপী মতুয়া সচেতন ও সাবধান হয়ে যাও,, নইলে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। বেদ পাঠের অধিকার সনাতন ধর্মাবলম্বী সকল হিন্দুদের।। বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি। হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে নাই, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন সুক্ষ সনাতন ধর্ম। তাহলে মতুয়া মত কে মতুয়া ধর্ম বলে কেন হরিচাঁদ ঠাকুরের বিরোধিতা করছেন আর বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা চালাচ্ছেন???? আগে জানুন ভগবান কাকে বলে,, ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা কাকে বলে??? ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা : ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। জন্ম-মৃত্যু রহিত, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। সমস্ত বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ কর্তা, রক্ষা কর্তা, ধ্বংস কর্তা। """ঈশ্বরের কখনো বিয়ে হয়না, ঈশ্বর কখনো সংসার করে না, ঈশ্বর কখনো গুরুর কাছে দীক্ষা নেয় না"""। সনাতন শাস্ত্র মতে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হলো "" ওঁ ""। রেফারেন্স গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা মতে ,,, "" হরি ""। এই "" ওঁ """কে কেউ কেউ হরি বলে ডাকে। হরিচাঁদ ঠাকুর তার দ্বাদশ আজ্ঞায় বলেছেন হরি মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে৷ ঈশ্বরে আত্বদান করতে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বৌদ্ধপন্থী মতুয়া / জ্ঞানপাপী মতুয়া রা হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির প্রতিষ্ঠা করে হরিচাঁদ ঠাকুর কে ঈশ্বর মানা শুরু করে দিয়েছে।। এভাবে চলতে থাকলে আমিও কিছু ভক্ত বানিয়ে নতুন ঈশ্বর হতে পারবো ও নতুন একটা ধর্ম সৃষ্টি করতে পারবো৷। এবার আসুন জেনে নেই ভগবান সম্পর্কে : ভগবান : পৃথিবীতে যখন অধর্ম বেড়ে যায়, অন্যায়, অত্যাচার বেড়ে যায়,, হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়, তখন সৃষ্টিকর্তার ( ওঁ) এর অন্তরঙ্গা শক্তিকে অাশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার আসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের রক্ষা করা ও সনাতন ধর্ম - সংস্কৃতি কে রক্ষা করার জন্য।। সনাতন ধর্ম রক্ষা করার কথা গীতার ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বলা আছে। আর হরিলীলামৃত তে হরিচাঁদ ঠাকুর এই সনাতন ধর্ম কে বলেছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""। যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এছাড়া গীতার ৪/ ৮ এর ১টি শ্লোক ,, হরিলীলামৃতের ১৩৬ পৃষ্টায় আছে৷ পয়ার টি বিধবা রমনীর পয়ারের উপরে পাবেন তা হলো,, । """পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷ ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷"""" এই যুগ অবতার গুলো মানবীয় গুন/শক্তি সম্পন্ন + ঈশ্বরীয় গুন বা শক্তি সম্পন্ন হয় এজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি। এই ভগবান গুলোর মাঝে মানুষের গুন আছে বলে এনারা বিবাহ করেছিল, খাবার খেয়েছিল। যুগের প্রয়োজনে সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য এক এক সময় এক এক ভগবান এসেছিল যুগ অবতার হিসেবে। এজন্য আমরা রামকে ভগবান বলি, কৃষ্ণ কে ভগবান বলি, বলরাম কে ভগবান বলি, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুকে ভগবান বলি, সর্বশেষ হরিচাঁদ ঠাকুর কে ভগবান বলি। তাই বলবো দয়া করে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করবেন না। ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।
বৌদ্ধপন্থী, জ্ঞানপাপী মতুয়া সচেতন ও সাবধান হয়ে যাও,, নইলে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। বেদ পাঠের অধিকার সনাতন ধর্মাবলম্বী সকল হিন্দুদের।। বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি। হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে নাই, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন সুক্ষ সনাতন ধর্ম। তাহলে মতুয়া মত কে মতুয়া ধর্ম বলে কেন হরিচাঁদ ঠাকুরের বিরোধিতা করছেন আর বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা চালাচ্ছেন???? আগে জানুন ভগবান কাকে বলে,, ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা কাকে বলে??? ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা : ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। জন্ম-মৃত্যু রহিত, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। সমস্ত বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ কর্তা, রক্ষা কর্তা, ধ্বংস কর্তা। """ঈশ্বরের কখনো বিয়ে হয়না, ঈশ্বর কখনো সংসার করে না, ঈশ্বর কখনো গুরুর কাছে দীক্ষা নেয় না"""। সনাতন শাস্ত্র মতে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হলো "" ওঁ ""। রেফারেন্স গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা মতে ,,, "" হরি ""। এই "" ওঁ """কে কেউ কেউ হরি বলে ডাকে। হরিচাঁদ ঠাকুর তার দ্বাদশ আজ্ঞায় বলেছেন হরি মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে৷ ঈশ্বরে আত্বদান করতে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বৌদ্ধপন্থী মতুয়া / জ্ঞানপাপী মতুয়া রা হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির প্রতিষ্ঠা করে হরিচাঁদ ঠাকুর কে ঈশ্বর মানা শুরু করে দিয়েছে।। এভাবে চলতে থাকলে আমিও কিছু ভক্ত বানিয়ে নতুন ঈশ্বর হতে পারবো ও নতুন একটা ধর্ম সৃষ্টি করতে পারবো৷। এবার আসুন জেনে নেই ভগবান সম্পর্কে : ভগবান : পৃথিবীতে যখন অধর্ম বেড়ে যায়, অন্যায়, অত্যাচার বেড়ে যায়,, হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়, তখন সৃষ্টিকর্তার ( ওঁ) এর অন্তরঙ্গা শক্তিকে অাশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার আসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের রক্ষা করা ও সনাতন ধর্ম - সংস্কৃতি কে রক্ষা করার জন্য।। সনাতন ধর্ম রক্ষা করার কথা গীতার ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বলা আছে। আর হরিলীলামৃত তে হরিচাঁদ ঠাকুর এই সনাতন ধর্ম কে বলেছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""। যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এছাড়া গীতার ৪/ ৮ এর ১টি শ্লোক ,, হরিলীলামৃতের ১৩৬ পৃষ্টায় আছে৷ পয়ার টি বিধবা রমনীর পয়ারের উপরে পাবেন তা হলো,, । """পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷ ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷"""" এই যুগ অবতার গুলো মানবীয় গুন/শক্তি সম্পন্ন + ঈশ্বরীয় গুন বা শক্তি সম্পন্ন হয় এজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি। এই ভগবান গুলোর মাঝে মানুষের গুন আছে বলে এনারা বিবাহ করেছিল, খাবার খেয়েছিল। যুগের প্রয়োজনে সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য এক এক সময় এক এক ভগবান এসেছিল যুগ অবতার হিসেবে। এজন্য আমরা রামকে ভগবান বলি, কৃষ্ণ কে ভগবান বলি, বলরাম কে ভগবান বলি, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুকে ভগবান বলি, সর্বশেষ হরিচাঁদ ঠাকুর কে ভগবান বলি। তাই বলবো দয়া করে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করবেন না। ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।
জয় হরি বল আমার প্রাণ টা জুড়ায় গেলো আপনার গান সুনে । খুব সুন্দর আপনার কন্ঠস্বর বুল্টি দিদি হরি বল হরি বল জয় বাবা আশ্বিনী। এই অনুষ্ঠান কোথায় হচ্ছে একটু জানাবেন
Joy Hari bol khub Sundar Samanta Hari bhokta shree charene Amar sat sat pranam Joy Hari Chand joy guru Chand my india
F
অনেক সুন্দর সুন্দর গান হয়েছে ❤
জয় হরি বোল জয় হরি বোল জয় হরি বোল
Jay Hori Bol,
জয় হরি বল ধন্যবাদ🙏💕🙏💕🙏💕 প্রনাম জানাই🙏🙏🙏🙏🙏 জয় হরি গুরু চাঁদ ভরসা🙏🙏
জয় হরিবোল
জয় হরি বোল গৌর হরি বোল অসাধারণ গানের সুর, এঅধমের পাপির নমস্কার আপনাদের
Harwkrishna
জয় হরিবল
জয় হরিবোল।
Jai horibol
khub valo...khub valo... Joi Haribol. Doyal e adham ke doya karo...
জয় হরি বোল প্রনাম জানাই🙏🙏🙏🙏🙏🙏 জয় হরি গুরু চাঁদ ভরসা🌺🌺🌺🌺🌺
খুব সুন্দর গিয়েছ বুল্টি মামি ❤️
জয় হরিবোল
জয় বাবা হরিচাঁদ জয় বাবা গুরুচাঁদ জয় হরি বোল গৌর হরি বোল 🙏🙏🙏🙏🙏
সুন্দর একটা গান শুনতে ভালো লাগলো
জয়হরি বোল
জয় হরিচাঁদ জয় গুরুচাঁদ
বৌদ্ধপন্থী, জ্ঞানপাপী মতুয়া সচেতন ও সাবধান হয়ে যাও,, নইলে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। বেদ পাঠের অধিকার সনাতন ধর্মাবলম্বী সকল হিন্দুদের।। বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি।
হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে নাই, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন সুক্ষ সনাতন ধর্ম। তাহলে মতুয়া মত কে মতুয়া ধর্ম বলে কেন হরিচাঁদ ঠাকুরের বিরোধিতা করছেন আর বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা চালাচ্ছেন????
আগে জানুন ভগবান কাকে বলে,, ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা কাকে বলে???
ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা : ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। জন্ম-মৃত্যু রহিত, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। সমস্ত বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ কর্তা, রক্ষা কর্তা, ধ্বংস কর্তা।
"""ঈশ্বরের কখনো বিয়ে হয়না, ঈশ্বর কখনো সংসার করে না, ঈশ্বর কখনো গুরুর কাছে দীক্ষা নেয় না"""।
সনাতন শাস্ত্র মতে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হলো "" ওঁ ""। রেফারেন্স গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক।
হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা মতে ,,, "" হরি ""। এই "" ওঁ """কে কেউ কেউ হরি বলে ডাকে।
হরিচাঁদ ঠাকুর তার দ্বাদশ আজ্ঞায় বলেছেন হরি মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে৷ ঈশ্বরে আত্বদান করতে।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বৌদ্ধপন্থী মতুয়া / জ্ঞানপাপী মতুয়া রা
হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির প্রতিষ্ঠা করে হরিচাঁদ ঠাকুর কে ঈশ্বর মানা শুরু করে দিয়েছে।।
এভাবে চলতে থাকলে আমিও কিছু ভক্ত বানিয়ে নতুন ঈশ্বর হতে পারবো ও নতুন একটা ধর্ম সৃষ্টি করতে পারবো৷।
এবার আসুন জেনে নেই ভগবান সম্পর্কে :
ভগবান : পৃথিবীতে যখন অধর্ম বেড়ে যায়, অন্যায়, অত্যাচার বেড়ে যায়,, হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়, তখন সৃষ্টিকর্তার ( ওঁ) এর অন্তরঙ্গা শক্তিকে অাশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার আসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের রক্ষা করা ও সনাতন ধর্ম - সংস্কৃতি কে রক্ষা করার জন্য।।
সনাতন ধর্ম রক্ষা করার কথা গীতার ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বলা আছে।
আর হরিলীলামৃত তে হরিচাঁদ ঠাকুর এই সনাতন ধর্ম কে বলেছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""। যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ।
এছাড়া গীতার ৪/ ৮ এর ১টি শ্লোক ,, হরিলীলামৃতের ১৩৬ পৃষ্টায় আছে৷ পয়ার টি বিধবা রমনীর পয়ারের উপরে পাবেন তা হলো,, ।
"""পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷
ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷""""
এই যুগ অবতার গুলো মানবীয় গুন/শক্তি সম্পন্ন + ঈশ্বরীয় গুন বা শক্তি সম্পন্ন হয় এজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি।
এই ভগবান গুলোর মাঝে মানুষের গুন আছে বলে এনারা বিবাহ করেছিল, খাবার খেয়েছিল। যুগের প্রয়োজনে সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য এক এক সময় এক এক ভগবান এসেছিল যুগ অবতার হিসেবে।
এজন্য আমরা রামকে ভগবান বলি, কৃষ্ণ কে ভগবান বলি, বলরাম কে ভগবান বলি, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুকে ভগবান বলি, সর্বশেষ হরিচাঁদ ঠাকুর কে ভগবান বলি।
তাই বলবো দয়া করে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করবেন না।
ওঁ শান্তি হরি।
জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।
Joy hori bol sundar gan
Joy haribol gourhari bol
Excellent harisangit.joyharibol
Joy haribol
Joy Horibol Joy Haribol
বৌদ্ধপন্থী, জ্ঞানপাপী মতুয়া সচেতন ও সাবধান হয়ে যাও,, নইলে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। বেদ পাঠের অধিকার সনাতন ধর্মাবলম্বী সকল হিন্দুদের।। বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি।
হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে নাই, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন সুক্ষ সনাতন ধর্ম। তাহলে মতুয়া মত কে মতুয়া ধর্ম বলে কেন হরিচাঁদ ঠাকুরের বিরোধিতা করছেন আর বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা চালাচ্ছেন????
আগে জানুন ভগবান কাকে বলে,, ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা কাকে বলে???
ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা : ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। জন্ম-মৃত্যু রহিত, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। সমস্ত বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ কর্তা, রক্ষা কর্তা, ধ্বংস কর্তা।
"""ঈশ্বরের কখনো বিয়ে হয়না, ঈশ্বর কখনো সংসার করে না, ঈশ্বর কখনো গুরুর কাছে দীক্ষা নেয় না"""।
সনাতন শাস্ত্র মতে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হলো "" ওঁ ""। রেফারেন্স গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক।
হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা মতে ,,, "" হরি ""। এই "" ওঁ """কে কেউ কেউ হরি বলে ডাকে।
হরিচাঁদ ঠাকুর তার দ্বাদশ আজ্ঞায় বলেছেন হরি মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে৷ ঈশ্বরে আত্বদান করতে।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বৌদ্ধপন্থী মতুয়া / জ্ঞানপাপী মতুয়া রা
হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির প্রতিষ্ঠা করে হরিচাঁদ ঠাকুর কে ঈশ্বর মানা শুরু করে দিয়েছে।।
এভাবে চলতে থাকলে আমিও কিছু ভক্ত বানিয়ে নতুন ঈশ্বর হতে পারবো ও নতুন একটা ধর্ম সৃষ্টি করতে পারবো৷।
এবার আসুন জেনে নেই ভগবান সম্পর্কে :
ভগবান : পৃথিবীতে যখন অধর্ম বেড়ে যায়, অন্যায়, অত্যাচার বেড়ে যায়,, হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়, তখন সৃষ্টিকর্তার ( ওঁ) এর অন্তরঙ্গা শক্তিকে অাশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার আসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের রক্ষা করা ও সনাতন ধর্ম - সংস্কৃতি কে রক্ষা করার জন্য।।
সনাতন ধর্ম রক্ষা করার কথা গীতার ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বলা আছে।
আর হরিলীলামৃত তে হরিচাঁদ ঠাকুর এই সনাতন ধর্ম কে বলেছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""। যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ।
এছাড়া গীতার ৪/ ৮ এর ১টি শ্লোক ,, হরিলীলামৃতের ১৩৬ পৃষ্টায় আছে৷ পয়ার টি বিধবা রমনীর পয়ারের উপরে পাবেন তা হলো,, ।
"""পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷
ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷""""
এই যুগ অবতার গুলো মানবীয় গুন/শক্তি সম্পন্ন + ঈশ্বরীয় গুন বা শক্তি সম্পন্ন হয় এজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি।
এই ভগবান গুলোর মাঝে মানুষের গুন আছে বলে এনারা বিবাহ করেছিল, খাবার খেয়েছিল। যুগের প্রয়োজনে সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য এক এক সময় এক এক ভগবান এসেছিল যুগ অবতার হিসেবে।
এজন্য আমরা রামকে ভগবান বলি, কৃষ্ণ কে ভগবান বলি, বলরাম কে ভগবান বলি, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুকে ভগবান বলি, সর্বশেষ হরিচাঁদ ঠাকুর কে ভগবান বলি।
তাই বলবো দয়া করে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করবেন না।
ওঁ শান্তি হরি।
জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।
গানের কথার সাথে সুর ও ছন্দ, ও তার মিল আছে।ব ড় ভালো লাগলো।
czcams.com/video/wP-LGBYSCkY/video.html
Joy, haribol
Hori Bol ❤️ hori Bol
বৌদ্ধপন্থী, জ্ঞানপাপী মতুয়া সচেতন ও সাবধান হয়ে যাও,, নইলে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। বেদ পাঠের অধিকার সনাতন ধর্মাবলম্বী সকল হিন্দুদের।। বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি।
হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে নাই, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন সুক্ষ সনাতন ধর্ম। তাহলে মতুয়া মত কে মতুয়া ধর্ম বলে কেন হরিচাঁদ ঠাকুরের বিরোধিতা করছেন আর বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা চালাচ্ছেন????
আগে জানুন ভগবান কাকে বলে,, ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা কাকে বলে???
ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা : ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। জন্ম-মৃত্যু রহিত, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। সমস্ত বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ কর্তা, রক্ষা কর্তা, ধ্বংস কর্তা।
"""ঈশ্বরের কখনো বিয়ে হয়না, ঈশ্বর কখনো সংসার করে না, ঈশ্বর কখনো গুরুর কাছে দীক্ষা নেয় না"""।
সনাতন শাস্ত্র মতে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হলো "" ওঁ ""। রেফারেন্স গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক।
হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা মতে ,,, "" হরি ""। এই "" ওঁ """কে কেউ কেউ হরি বলে ডাকে।
হরিচাঁদ ঠাকুর তার দ্বাদশ আজ্ঞায় বলেছেন হরি মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে৷ ঈশ্বরে আত্বদান করতে।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বৌদ্ধপন্থী মতুয়া / জ্ঞানপাপী মতুয়া রা
হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির প্রতিষ্ঠা করে হরিচাঁদ ঠাকুর কে ঈশ্বর মানা শুরু করে দিয়েছে।।
এভাবে চলতে থাকলে আমিও কিছু ভক্ত বানিয়ে নতুন ঈশ্বর হতে পারবো ও নতুন একটা ধর্ম সৃষ্টি করতে পারবো৷।
এবার আসুন জেনে নেই ভগবান সম্পর্কে :
ভগবান : পৃথিবীতে যখন অধর্ম বেড়ে যায়, অন্যায়, অত্যাচার বেড়ে যায়,, হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়, তখন সৃষ্টিকর্তার ( ওঁ) এর অন্তরঙ্গা শক্তিকে অাশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার আসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের রক্ষা করা ও সনাতন ধর্ম - সংস্কৃতি কে রক্ষা করার জন্য।।
সনাতন ধর্ম রক্ষা করার কথা গীতার ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বলা আছে।
আর হরিলীলামৃত তে হরিচাঁদ ঠাকুর এই সনাতন ধর্ম কে বলেছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""। যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ।
এছাড়া গীতার ৪/ ৮ এর ১টি শ্লোক ,, হরিলীলামৃতের ১৩৬ পৃষ্টায় আছে৷ পয়ার টি বিধবা রমনীর পয়ারের উপরে পাবেন তা হলো,, ।
"""পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷
ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷""""
এই যুগ অবতার গুলো মানবীয় গুন/শক্তি সম্পন্ন + ঈশ্বরীয় গুন বা শক্তি সম্পন্ন হয় এজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি।
এই ভগবান গুলোর মাঝে মানুষের গুন আছে বলে এনারা বিবাহ করেছিল, খাবার খেয়েছিল। যুগের প্রয়োজনে সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য এক এক সময় এক এক ভগবান এসেছিল যুগ অবতার হিসেবে।
এজন্য আমরা রামকে ভগবান বলি, কৃষ্ণ কে ভগবান বলি, বলরাম কে ভগবান বলি, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুকে ভগবান বলি, সর্বশেষ হরিচাঁদ ঠাকুর কে ভগবান বলি।
তাই বলবো দয়া করে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করবেন না।
ওঁ শান্তি হরি।
জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।
জয় হরি বোল, গৌর হরি বোল, অসাধারণ অসাধারণ গানের সুর, গেয়ে যান।এ অধম পাপীর নমস্কার আপনাদের
Nice song sister s
জয় হরিবোল
জয় হরি বোল
Jai Hari bol
Paran jurano gan. ( Jai horibol )
জয় হরি বল
Jay hare boal
জয় হরি বল 🚩🙏🏻😭
czcams.com/video/wP-LGBYSCkY/video.html
হরি বল
Bhoma kub bhalo joy Hari bal
Joy horebol gour horebol
Guru kripahi keblom
আমিও চেষ্টা করছি এরকম করে গাওয়ার জন্য কিন্তু পাচ্ছি না বারবার চেষ্টা করি
জয় হরিবোল ঠাকুর 🙏🙏🙏🙏
দেশ বিভাজন হওয়ার কারণে আজ বাঙ্গালী জাতি তাদের ভাষা সংস্কৃতি কৃষ্টি কলা সবই হারিয়েছে ।ভাবলেও মনে কাঁননা আসে।জয় গোপাল জয় গোবিন্দ।
Khoob Sundar
জয় হরিবোল 🎪🙏⛳🙏 খুব ভালো গেয়েছেন দিদি 🚩🙏🚩🚩🙏
czcams.com/video/wP-LGBYSCkY/video.html
আরো হরি সংগীত গান চাই.🙏
Jai Horibol, Jai Harichand, Jai Guruchand, Jai Matua Devotees.Joyful thanks to all matua Devotee singers.
Darun
🙏🙏🙏🙏🙏🤝🙏🙏🙏🙏🙏🙏
Nice video 😍
Sato koty🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽
বুল্টি তো এখন খুব সুন্দর গান গায়।
বৌদ্ধপন্থী, জ্ঞানপাপী মতুয়া সচেতন ও সাবধান হয়ে যাও,, নইলে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। বেদ পাঠের অধিকার সনাতন ধর্মাবলম্বী সকল হিন্দুদের।। বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি।
হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে নাই, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন সুক্ষ সনাতন ধর্ম। তাহলে মতুয়া মত কে মতুয়া ধর্ম বলে কেন হরিচাঁদ ঠাকুরের বিরোধিতা করছেন আর বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা চালাচ্ছেন????
আগে জানুন ভগবান কাকে বলে,, ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা কাকে বলে???
ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা : ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। জন্ম-মৃত্যু রহিত, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। সমস্ত বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ কর্তা, রক্ষা কর্তা, ধ্বংস কর্তা।
"""ঈশ্বরের কখনো বিয়ে হয়না, ঈশ্বর কখনো সংসার করে না, ঈশ্বর কখনো গুরুর কাছে দীক্ষা নেয় না"""।
সনাতন শাস্ত্র মতে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হলো "" ওঁ ""। রেফারেন্স গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক।
হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা মতে ,,, "" হরি ""। এই "" ওঁ """কে কেউ কেউ হরি বলে ডাকে।
হরিচাঁদ ঠাকুর তার দ্বাদশ আজ্ঞায় বলেছেন হরি মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে৷ ঈশ্বরে আত্বদান করতে।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বৌদ্ধপন্থী মতুয়া / জ্ঞানপাপী মতুয়া রা
হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির প্রতিষ্ঠা করে হরিচাঁদ ঠাকুর কে ঈশ্বর মানা শুরু করে দিয়েছে।।
এভাবে চলতে থাকলে আমিও কিছু ভক্ত বানিয়ে নতুন ঈশ্বর হতে পারবো ও নতুন একটা ধর্ম সৃষ্টি করতে পারবো৷।
এবার আসুন জেনে নেই ভগবান সম্পর্কে :
ভগবান : পৃথিবীতে যখন অধর্ম বেড়ে যায়, অন্যায়, অত্যাচার বেড়ে যায়,, হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়, তখন সৃষ্টিকর্তার ( ওঁ) এর অন্তরঙ্গা শক্তিকে অাশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার আসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের রক্ষা করা ও সনাতন ধর্ম - সংস্কৃতি কে রক্ষা করার জন্য।।
সনাতন ধর্ম রক্ষা করার কথা গীতার ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বলা আছে।
আর হরিলীলামৃত তে হরিচাঁদ ঠাকুর এই সনাতন ধর্ম কে বলেছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""। যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ।
এছাড়া গীতার ৪/ ৮ এর ১টি শ্লোক ,, হরিলীলামৃতের ১৩৬ পৃষ্টায় আছে৷ পয়ার টি বিধবা রমনীর পয়ারের উপরে পাবেন তা হলো,, ।
"""পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷
ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷""""
এই যুগ অবতার গুলো মানবীয় গুন/শক্তি সম্পন্ন + ঈশ্বরীয় গুন বা শক্তি সম্পন্ন হয় এজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি।
এই ভগবান গুলোর মাঝে মানুষের গুন আছে বলে এনারা বিবাহ করেছিল, খাবার খেয়েছিল। যুগের প্রয়োজনে সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য এক এক সময় এক এক ভগবান এসেছিল যুগ অবতার হিসেবে।
এজন্য আমরা রামকে ভগবান বলি, কৃষ্ণ কে ভগবান বলি, বলরাম কে ভগবান বলি, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুকে ভগবান বলি, সর্বশেষ হরিচাঁদ ঠাকুর কে ভগবান বলি।
তাই বলবো দয়া করে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করবেন না।
ওঁ শান্তি হরি।
জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।
ধন্যবাদ এই সকল কে
সুন্দর একটি গান উপহার দেওয়ার জন্য।
অসাধারণ কন্ঠ বুল্টি দিদির
তার কন্ঠে এইরকম ভালো ভালো আরো শুনতে চাই ,
শুভকামনা রইল ।
ধন্যবাদ আপনাদের দুই জনকে।
czcams.com/video/wP-LGBYSCkY/video.html
Yeah I Hollywood
জয় হরি বল
আমার প্রাণ টা জুড়ায় গেলো আপনার গান সুনে ।
খুব সুন্দর আপনার কন্ঠস্বর বুল্টি দিদি
হরি বল হরি বল জয় বাবা আশ্বিনী।
এই অনুষ্ঠান কোথায় হচ্ছে একটু জানাবেন
জয় হরিবোল
জয় হরিবোল গৌড় হরি বোল দিদিভাই খুব সুন্দর গেয়েছ এইভাবে গান করতে থাকো🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
F
Oopoop
Apnarb gan khub bhalo please apnar number ta dao
Whatsapp nombar please. আমি বিদেশে আছি।আমার বাড়ি অনুষ্ঠানের জন্য জোগাজোগ করা যেত যদি তাহলে ভালই হত।
জয় হরিচাঁদ জয় গুরুচাঁদ
জয় হরিবল
জয় হরি