উনি বললেন এরা যোগ্য মানুষ, যাঁরা পৃথিবীরতে কলম দরেছে।পার্তক এটাই যে , ওরা কলম দরাদের দল , আর আমাদের দল হলো আল্লাহ্ এবং তার রাসূল সাঃ।, , আমরা মানব আমাদের নবী মুহাম্মদ সা: কে। কোনো কলম ওয়ালাকে না, । আল্লাহু আকবর ❤❤❤🎉
সুন্নী নামধারী লোকদের ঘাড়ে শয়তান চেপে বসেছে। মিলাদ অর্থ জন্ম। কুরআন বা হাদীসের কোথাও মিলাদ বা জন্ম শব্দ আসলেই যে প্রচলিত মিলাদ উদ্দেশ্য এমনটি ধারণা করা মূর্খতার পরিচায়ক। কারণ মিলাদ বা জন্ম শব্দ দিয়ে তো বুঝানো হয় অমুক অতো তারিখে জন্ম গ্রহণ করেছেন। শুধু জন্ম পেলেই যদি মিলাদ মাহফিল করতে হয়। তাহলে তো অনেক জায়গায় ওফাত অর্থাৎ মৃত্যু শব্দ আছে তাহলে এই বেদাতীরা শুক মাহফিল করে না কেন। দ্বিতীয় কথা হলো, এই বেদাতীদের থেকে সাহাবায়ে কেরাম ছিলেন লক্ষ লক্ষ গুণ শ্রেষ্ঠ। যদি মিলাদ মাহফিল ভালো কাজ হতো তাহলে সাহাবায়ে কেরাম কেন এই ভালো কাজ ছাড়লেন। সাহাবায়ে কেরাম এরকম মিলাদ মাহফিল করেছেন কেউ কোথাও দেখাতে পারবেন না। সুতরাং এই সুন্নী নামধারীগণ এমন কাজ করছেন যা ইসলামে নেই। এবং বেদাত করছেন। সুন্নী নামধারী আলেমগণ সাধারণ মানুষকে ধোকা দিচ্ছে। সতর্ক থাকুন। বুঝার চেষ্টা করুন। সাহাবায়ে কেরামগন থেকে কি সুন্নী নামধারীগণ শ্রেষ্ঠ হয়ে গেছেন।নাউজুবিল্লাহ।
মিলাদের ব্যাপারে উনার দেখানো হাদীস থেকেই উত্তর দিলাম, বুঝে নিয়েন।।। حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ الْعَبْدِيُّ، حَدَّثَنَا وَهْبُ بْنُ جَرِيرٍ، حَدَّثَنَا أَبِي قَالَ، سَمِعْتُ مُحَمَّدَ بْنَ إِسْحَاقَ، يُحَدِّثُ عَنِ الْمُطَّلِبِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ قَيْسِ بْنِ مَخْرَمَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، قَالَ وُلِدْتُ أَنَا وَرَسُولُ اللَّهِ، صلى الله عليه وسلم عَامَ الْفِيلِ . وَسَأَلَ عُثْمَانُ بْنُ عَفَّانَ قُبَاثَ بْنَ أَشْيَمَ أَخَا بَنِي يَعْمُرَ بْنِ لَيْثٍ أَأَنْتَ أَكْبَرُ أَمْ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَكْبَرُ مِنِّي وَأَنَا أَقْدَمُ مِنْهُ فِي الْمِيلاَدِ وُلِدَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَامَ الْفِيلِ وَرَفَعَتْ بِي أُمِّي عَلَى الْمَوْضِعِ قَالَ وَرَأَيْتُ خَذْقَ الْفِيلِ أَخْضَرَ مُحِيلاً . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ حَدِيثِ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ . ৩৬১৯। কাইস ইবনু মাখরামা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, আমি ও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হস্তী বছরে (আবরাহার বাহিনী ধ্বংসের বছর) জন্মগ্রহণ করি। তিনি বলেন, ইয়াসার ইবনু লাইস গোত্রীয় কুবাস ইবনু আশইয়ামকে উসমান ইবনু আফফান (রাঃ) প্রশ্ন করেন, আপনি বড় নাকি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম? তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার চাইতে অনেক বড়, তবে আমি তার আগে জন্মগ্রহণ করি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাতীর বছর জন্ম গ্রহণ করেছেন। আমার মা আমাকে এমন জায়গায় নিয়ে গেলেন যেখানে গিয়ে আমি পাখিগুলোর (হাতিগুলোর) মলের রং সবুজে বদল হয়ে যেতে দেখেছি। হাদীস টির সনদ দুর্বল আবূ ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি হাসান গারীব। আমরা শুধু মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাকের সূত্রেই এ হাদীস জেনেছি। হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f) সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত) ৪৬/অধ্যায়:- রাসূলুল্লাহ ﷺ ও তার সাহাবীগণের মর্যাদা (كتاب المناقب عن رسول الله ﷺ) এখানে কুবাস ইবনে আশইয়াম (রা)কে উসমান ইবনে আফফান (রা) প্রশ্ন করেন আপনি বড় নাকি রাসুল (স) বড়? তখন উসমান (রা) এর উত্তরে আশইয়াম (রা) বলেন, রাসুল (স) বড় (শান এবং মানের দিক দিয়ে) তবে আমি রাসুল (স) এর অনেক আগে জন্মেছি। এখানে ميلاد দ্বারা কুবাস ইবনে আশইয়াম (রা) এর জন্মের কথা বলা হয়েছে। অথচ মিলাদের পক্ষের আলেম এই হাদীস দ্বারা মিলাদ জায়েজ প্রমান করতে চাচ্ছে। মিলাদ পালন করার ব্যাপারে কোরআন এবং হাদিসের কোথাও নিষেধ করা নেই। কেননা মিলাদ রাসূল সাঃ এর যুগে, সাহাবাদের যুগে, তাবেঈদের যুগে এমনকি তাবে তাবেঈদের যুগেও মিলাদ ছিল না। সুতরাং ইসলামের মূল গ্রন্থগুলোতে মিলাদ নিষেধ করা নাই, এটা সৃষ্টি হয়েছে তাবে তাবেঈদের যুগেরও অনেক পরে। সুতরাং বোঝা যাচ্ছে এটা সুস্পষ্ট বিদআত। কেননা রাসূল সাঃ এর হাদিস হচ্ছে ইসলামের নতুন কিছু সৃষ্টি করাই বেদাত।
উনি বললেন এরা যোগ্য মানুষ, যাঁরা পৃথিবীরতে কলম দরেছে।পার্তক এটাই যে , ওরা কলম দরাদের দল , আর আমাদের দল হলো আল্লাহ্ এবং তার রাসূল সাঃ।, , আমরা মানব আমাদের নবী মুহাম্মদ সা: কে। কোনো কলম ওয়ালাকে না, । আল্লাহু আকবর ❤❤❤🎉
সঠিক কথা - আমাদের নবী জিন্দা। আর সকল নবী, শহীদ, মুসলমানগন, কাফীর - যারাই মৃত্যুবরন করেছেন, সবাই- জিনদা / জীবিত। কিনতু - সবাই- জীবিত বারযাখী জীবনে, দুনিয়ার জীবনে নয়। দুনিয়ার জীবন থেকে বারযাখী সম্পুরন আলাদা, কোন মতেই বারযাখে থেকে দুনিয়ার জীবনে আসা, আবার বারযাখে যাওয়া ( মোজেজা ছাড়া, যেমন সুরা বাকারার কাহীনি, ইসার কাহীনি) অসম্ভব বা হাজীর-নাজীর হওয়া অসম্ভব। কোরান, হাদীস, সাহাবগন থেকে এর কোন দলীল নেই( রসুল দুনিয়ার জীবনে জীবিত বা হাজির-নাজির) । গল্প, কিচছা, - কোন আলেম বললেও বাতিল। নবী বারযাখে জীবিত,শহীদ, হাফীজ, সব মুসলমান, সব কাফীর - সব মানুষই বারযাখে জীবিত। নবী,শহীদরা বিশেষ সুবিধা পান বারযাখে, কাফীর রা শাস্তি পান বারযাখে। কথা শেষ। বিতর্ক শেষ। কোরান, হাদীসের সঠিক এনং কোন আলেম যত বড়ই হোন না, কোরান হাদীস থেকে দলীল না দিতে পারলে, তার কথা বাতিল। পাক-ভারতের বাইরে, এক মিনিটে এই বিতর্ক শেষ হবে। কোরান হাদীস কি বলে? কথা শেষ।
সুন্নী নামধারী লোকদের ঘাড়ে শয়তান চেপে বসেছে। মিলাদ অর্থ জন্ম। কুরআন বা হাদীসের কোথাও মিলাদ বা জন্ম শব্দ আসলেই যে প্রচলিত মিলাদ উদ্দেশ্য এমনটি ধারণা করা মূর্খতার পরিচায়ক। কারণ মিলাদ বা জন্ম শব্দ দিয়ে তো বুঝানো হয় অমুক অতো তারিখে জন্ম গ্রহণ করেছেন। শুধু জন্ম পেলেই যদি মিলাদ মাহফিল করতে হয়। তাহলে তো অনেক জায়গায় ওফাত অর্থাৎ মৃত্যু শব্দ আছে তাহলে এই বেদাতীরা শুক মাহফিল করে না কেন। দ্বিতীয় কথা হলো, এই বেদাতীদের থেকে সাহাবায়ে কেরাম ছিলেন লক্ষ লক্ষ গুণ শ্রেষ্ঠ। যদি মিলাদ মাহফিল ভালো কাজ হতো তাহলে সাহাবায়ে কেরাম কেন এই ভালো কাজ ছাড়লেন। সাহাবায়ে কেরাম এরকম মিলাদ মাহফিল করেছেন কেউ কোথাও দেখাতে পারবেন না। সুতরাং এই সুন্নী নামধারীগণ এমন কাজ করছেন যা ইসলামে নেই। এবং বেদাত করছেন। সুন্নী নামধারী আলেমগণ সাধারণ মানুষকে ধোকা দিচ্ছে। সতর্ক থাকুন। বুঝার চেষ্টা করুন। সাহাবায়ে কেরামগন থেকে কি সুন্নী নামধারীগণ শ্রেষ্ঠ হয়ে গেছেন।নাউজুবিল্লাহ।
সুন্নিরা এখানে চাপার জুর ব্যবহার করেছেন। যাহা নাই তা তারা বের করে দিতে বলেছেন যা খুবই উদ্ভট এবং অবাস্তব। যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় আপনার পকেটে কি তিন টাকার নোট আছে? বলবেন নাই, এখন যদি বলা হয়- আপনি তো বললেন নাই- তাহলে ঐ তিন টাকার নোটটি পকেট থেকে বের করে দেখিয়ে বলেন যে, এটা তিন টাকার নোট যা পকেটে নাই । এটা যেমন পাগলামি তেমনি যাহা নাই তা বের করে দেখানোর প্রশ্ন অবান্তর। প্রকৃতপক্ষে যদি কেউ বলে আছে- তবে তার জন্য জরুরী হলো বের করে দেখানো। তাছাড়া যদি আপনাকে বলা হয় ফরজ সালাত ছয় রাকাত পড়া যাবে না, কোথায় আছে তা বের করে দেখান,ফরজ সালাত দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে না কোথায় আছে তা বের করে দেখান, ফরজ রোজা 35 দিন রাখা যাবে না তা কোথায় আছে বের করে দেখান.. এভাবে প্রশ্ন করলে আপনি দেখাতে পারবেন? আর যদি না পারেন এবং এরপর যদি কেউ বলে যে, যেহেতু আপনি কুরআন হাদিস থেকে এগুলো বের করতে পারলেন না তবে দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে যেহেতু সওয়াব বেশি হবে, চার রাকাতের জায়গায় ছয় রাকাত পড়া যাবে যেহেতু ছয় রাকাত পড়ার নিষেধ নেই। তাহলে কি মেনে নিবেন?
সুন্নিরা এখানে চাপার জুর ব্যবহার করেছেন। যাহা নাই তা তারা বের করে দিতে বলেছেন যা খুবই উদ্ভট এবং অবাস্তব। যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় আপনার পকেটে কি তিন টাকার নোট আছে? বলবেন নাই, এখন যদি বলা হয়- আপনি তো বললেন নাই- তাহলে ঐ তিন টাকার নোটটি পকেট থেকে বের করে দেখিয়ে বলেন যে, এটা তিন টাকার নোট যা পকেটে নাই । এটা যেমন পাগলামি তেমনি যাহা নাই তা বের করে দেখানোর প্রশ্ন অবান্তর। প্রকৃতপক্ষে যদি কেউ বলে আছে- তবে তার জন্য জরুরী হলো বের করে দেখানো। তাছাড়া যদি আপনাকে বলা হয় ফরজ সালাত ছয় রাকাত পড়া যাবে না, কোথায় আছে তা বের করে দেখান,ফরজ সালাত দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে না কোথায় আছে তা বের করে দেখান, ফরজ রোজা 35 দিন রাখা যাবে না তা কোথায় আছে বের করে দেখান.. এভাবে প্রশ্ন করলে আপনি দেখাতে পারবেন? আর যদি না পারেন এবং এরপর যদি কেউ বলে যে, যেহেতু আপনি কুরআন হাদিস থেকে এগুলো বের করতে পারলেন না তবে দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে যেহেতু সওয়াব বেশি হবে, চার রাকাতের জায়গায় ছয় রাকাত পড়া যাবে যেহেতু ছয় রাকাত পড়ার নিষেধ নেই। তাহলে কি মেনে নিবেন?
আমরাও বুঝতে পারছি। প্রচলিত মিলাদ হচ্ছে বিদআত। এই প্রচলিত মিলাদ, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম করেনি, সাহাবাগণ রাঃ করেনি, তাবিরা করেনি, তাবেতাবিরা করেনি। তুমি চুট্টা মৌলবি, চাপার জোরে প্রচলিত বিদাতি মিলাদ করে বেড়াও আর খয়রাত টুকাও। এইভাবে বেশি দিন চলতে পারবে না।
ভাই সুন্নি মুসলমান বলতে কোরআনে কোন কথা আছে কিনা জানাবেন। এভাবে বললে ইসলামের ভিতর দল উপদল সৃষ্টি করা বুঝায়। ইসলাম এক, আল্লাহ এক, রাসুল এক, কোরআন এক। এই সবগুলি মেনে হয় মুসলিম এক। তাহলে আমরা এত দলাদলি কেথায় পাইলাম? মানুষ মাত্রই মতভেদ থাকবে, তাই বলে ইসলামে দলাদলি সৃষ্টি করা অযৌক্তিক। কোরআনে ইসলামের রজ্জুকে দৃঢ় আঁকড়ে ধরার কথা বলা হয়েছে। আর আমরা শিয়া, সুন্নি,তাবলীগ, অহাবি এসব বহু উপদলের সৃষ্টি করে প্রকারান্তরে কোরআনের আায়াতকে লঙ্ঘন করছি। দল-উপদল সৃষ্টিও করা যাবপনা এগুলি স্বীকারও করা যাবেনা। সকল মুসলিম ভাই ভাই হয়ে থাকতে হবে।
উনি বললেন এরা যোগ্য মানুষ, যাঁরা পৃথিবীরতে কলম দরেছে।পার্তক এটাই যে , ওরা কলম দরাদের দল , আর আমাদের দল হলো আল্লাহ্ এবং তার রাসূল সাঃ।, , আমরা মানব আমাদের নবী মুহাম্মদ সা: কে। কোনো কলম ওয়ালাকে না, । আল্লাহু আকবর ❤❤❤🎉
৩৬১৯ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ الْعَبْدِيُّ، حَدَّثَنَا وَهْبُ بْنُ جَرِيرٍ، حَدَّثَنَا أَبِي قَالَ، سَمِعْتُ مُحَمَّدَ بْنَ إِسْحَاقَ، يُحَدِّثُ عَنِ الْمُطَّلِبِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ قَيْسِ بْنِ مَخْرَمَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، قَالَ وُلِدْتُ أَنَا وَرَسُولُ اللَّهِ، صلى الله عليه وسلم عَامَ الْفِيلِ . وَسَأَلَ عُثْمَانُ بْنُ عَفَّانَ قُبَاثَ بْنَ أَشْيَمَ أَخَا بَنِي يَعْمُرَ بْنِ لَيْثٍ أَأَنْتَ أَكْبَرُ أَمْ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَكْبَرُ مِنِّي وَأَنَا أَقْدَمُ مِنْهُ فِي الْمِيلاَدِ وُلِدَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَامَ الْفِيلِ وَرَفَعَتْ بِي أُمِّي عَلَى الْمَوْضِعِ قَالَ وَرَأَيْتُ خَذْقَ الْفِيلِ أَخْضَرَ مُحِيلاً . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ حَدِيثِ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ . কাইস ইবনু মাখরামা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, আমি ও রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হস্তী বছরে (আবরাহার বাহিনী ধ্বংসের বছর) জন্মগ্রহণ করি। তিনি বলেন, ইয়াসার ইবনু লাইস গোত্রীয় কুবাস ইবনু আশইয়ামকে উসমান ইবনু আফফান (রাঃ) প্রশ্ন করেন, আপনি বড় নাকি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)? তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমার চাইতে অনেক বড়, তবে আমি তাঁর আগে জন্মগ্রহণ করি। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হাতীর বছর জন্ম গ্রহণ করেছেন। আমার মা আমাকে এমন জায়গায় নিয়ে গেলেন যেখানে গিয়ে আমি পাখিগুলোর (হাতিগুলোর) মলের রং সবুজে বদল হয়ে যেতে দেখেছি।
আবু ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি হাসান গারীব। আমরা শুধু মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাকের সূত্রেই এ হাদীস জেনেছি। হাদিসের মানঃ দুর্বল হাদিস
দরুদ পরলে হবে না " নবীজির শান মানে যারা বিয়াদবী করে প্রতিবাদ করতে হবে"" প্রিয় নবীজির শানে বিয়াদবী করলে নবীজির সাহাবী গরদান পেলে দিতো আর আমরা চুপ করে থাকি আমরা কেমন ভালোবাসি নবীজিকে"" প্রিয় নবীজির জন্যে জীবন দিতে হবে জীবন দিয়ে ভালোবাসতে হবে নবীজিকে "" এইটাই ছিলো নবীজির সাহাবাদের আদর্শ"" খালি দরুদ পরলে হবে "" জালিমদের ভয়ে চুপ থাকলে হবে""
পাগল ছাগলের বাহস এটা। বাহস করতে হলে সিলেটে আস।মিলাদ মানে,জন্ম, এটাতো কিতাবে আসে টিক,কিন্তু রাসূলের জন্ম নিয়ে আলোচনা করা জায়,পালন করা যায় না।সিরাতুন নবী পালন করতে, রাসূল আদেশ করেছেন।সাহাবায়ে কেরামগণ মিলাদ কিয়াম করেন নি? এ কতা কোন কিতাবে দেখাতে পারবেন ?না।সাহাবায়ে কেরাম গণের মহব্বত আমাদের। চেয়ে বেশি ছিল।নবীজি মাটির তৈরী, ওকানতা, ভুঝলনা ? গাদায় আসচে বাহস করতে।কোরআান কি? ভুজল।অনেক আয়াত নাজীল হয়েছে মাটির তৈরী নিয়ে।সে নুর দারা যে দলিল দিয়েছে, সেখানে নূর দ্বারা কি? বুঝানো হয়ছে ওকান তা বুঝচেনা। সে কি? বাহস করবে।
আমরা আমাদের নবী সাঃ কে ভালো বাসব তার সকল প্রমাণিত সুন্নাত পালনের মাধ্যমে। বিদআত করলে রাসূলকে অবমাননা করা হয় যা শিরক পর্যায়ে পৌঁছে যায় এবং মানসুখ হাদীসের উপর আমল করলে রাসূল সাঃ কে অবমাননা করা হয়। রাসূল সাঃ কে ভালবাসতে হলে সহীহ্ হাদীসের আমলের বিকল্প নেই।
সুন্নিরা এখানে চাপার জুর ব্যবহার করেছেন। যাহা নাই তা তারা বের করে দিতে বলেছেন যা খুবই উদ্ভট এবং অবাস্তব। যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় আপনার পকেটে কি তিন টাকার নোট আছে? বলবেন নাই, এখন যদি বলা হয়- আপনি তো বললেন নাই- তাহলে ঐ তিন টাকার নোটটি পকেট থেকে বের করে দেখিয়ে বলেন যে, এটা তিন টাকার নোট যা পকেটে নাই । এটা যেমন পাগলামি তেমনি যাহা নাই তা বের করে দেখানোর প্রশ্ন অবান্তর। প্রকৃতপক্ষে যদি কেউ বলে আছে- তবে তার জন্য জরুরী হলো বের করে দেখানো। তাছাড়া যদি আপনাকে বলা হয় ফরজ সালাত ছয় রাকাত পড়া যাবে না, কোথায় আছে তা বের করে দেখান,ফরজ সালাত দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে না কোথায় আছে তা বের করে দেখান, ফরজ রোজা 35 দিন রাখা যাবে না তা কোথায় আছে বের করে দেখান.. এভাবে প্রশ্ন করলে আপনি দেখাতে পারবেন? আর যদি না পারেন এবং এরপর যদি কেউ বলে যে, যেহেতু আপনি কুরআন হাদিস থেকে এগুলো বের করতে পারলেন না তবে দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে যেহেতু সওয়াব বেশি হবে, চার রাকাতের জায়গায় ছয় রাকাত পড়া যাবে যেহেতু ছয় রাকাত পড়ার নিষেধ নেই। তাহলে কি মেনে নিবেন?
উনি বললেন এরা যোগ্য মানুষ, যাঁরা পৃথিবীরতে কলম দরেছে।পার্তক এটাই যে , ওরা কলম দরাদের দল , আর আমাদের দল হলো আল্লাহ্ এবং তার রাসূল সাঃ।, , আমরা মানব আমাদের নবী মুহাম্মদ সা: কে। কোনো কলম ওয়ালাকে না, । আল্লাহু আকবর ❤❤❤🎉
লাও লাকা লামা ওয়ালামহা আজহার্তু রবুবিয়াতি 🌹হে রাসূল সাল্লাল্লাহু,,, আমি যদি আপনাকে সৃষ্টি না করতাম তাহলে কিছুই, সৃষ্টি করতাম না, দয়াল নবী নূরের সৃষ্টি, যে মানলোনা তার ঈমানের সমস্যা 🌹মিলাদ 🌹কেয়াম 🌹জিন্দাবাদ 🌹আমিন 🌹🌹🌹🌹
সুন্নী নামধারী লোকদের ঘাড়ে শয়তান চেপে বসেছে। মিলাদ অর্থ জন্ম। কুরআন বা হাদীসের কোথাও মিলাদ বা জন্ম শব্দ আসলেই যে প্রচলিত মিলাদ উদ্দেশ্য এমনটি ধারণা করা মূর্খতার পরিচায়ক। কারণ মিলাদ বা জন্ম শব্দ দিয়ে তো বুঝানো হয় অমুক অতো তারিখে জন্ম গ্রহণ করেছেন। শুধু জন্ম পেলেই যদি মিলাদ মাহফিল করতে হয়। তাহলে তো অনেক জায়গায় ওফাত অর্থাৎ মৃত্যু শব্দ আছে তাহলে এই বেদাতীরা শুক মাহফিল করে না কেন। দ্বিতীয় কথা হলো, এই বেদাতীদের থেকে সাহাবায়ে কেরাম ছিলেন লক্ষ লক্ষ গুণ শ্রেষ্ঠ। যদি মিলাদ মাহফিল ভালো কাজ হতো তাহলে সাহাবায়ে কেরাম কেন এই ভালো কাজ ছাড়লেন। সাহাবায়ে কেরাম এরকম মিলাদ মাহফিল করেছেন কেউ কোথাও দেখাতে পারবেন না। সুতরাং এই সুন্নী নামধারীগণ এমন কাজ করছেন যা ইসলামে নেই। এবং বেদাত করছেন। সুন্নী নামধারী আলেমগণ সাধারণ মানুষকে ধোকা দিচ্ছে। সতর্ক থাকুন। বুঝার চেষ্টা করুন। সাহাবায়ে কেরামগন থেকে কি সুন্নী নামধারীগণ শ্রেষ্ঠ হয়ে গেছেন।নাউজুবিল্লাহ।
আমাদের একাতাই পরিচয় আমরা সবাই মুসলিম এক আল্লাহর গোলাম,আমরা নবী মুহাম্মদ (স.)এর উম্মত বাস,, আমাদের মাঝে কেন এতো দ্বন্ড বুঝি না,, হে আল্লাহ আমাদেরকে বুঝার তোফিক দান করুন। আমিন।
ইয়া আল্লাহু! ইয়া রাহমানু!! ইয়া রাহীম!!! দয়াল রাসুল ( সাঃ) নিঃসন্দেহে নুরের তৈরী এবং দুরুদ ও সালাম, মিলাদ এবং কিয়াম আগেও ছিল, এখনো আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে ইনশাআল্লাহ। যারা এইটা না মানে তারা বেয়াদব এবং জাহান্নামি ।
যে ভাই বলছেন , মিলাদ বিদাদ সে কি সুন্নি নয়? সে কি ? আপনারা যারা সুন্নি, সুন্নি নয় বলে ইসলামকে ভাগ করছেন নিচ্চয় তাদেরকে পরকালে জবাবদিহি করতে হবে। czcams.com/video/sidoMzPw0l8/video.html
সুন্নী নামধারী লোকদের ঘাড়ে শয়তান চেপে বসেছে। মিলাদ অর্থ জন্ম। কুরআন বা হাদীসের কোথাও মিলাদ বা জন্ম শব্দ আসলেই যে প্রচলিত মিলাদ উদ্দেশ্য এমনটি ধারণা করা মূর্খতার পরিচায়ক। কারণ মিলাদ বা জন্ম শব্দ দিয়ে তো বুঝানো হয় অমুক অতো তারিখে জন্ম গ্রহণ করেছেন। শুধু জন্ম পেলেই যদি মিলাদ মাহফিল করতে হয়। তাহলে তো অনেক জায়গায় ওফাত অর্থাৎ মৃত্যু শব্দ আছে তাহলে এই বেদাতীরা শুক মাহফিল করে না কেন। দ্বিতীয় কথা হলো, এই বেদাতীদের থেকে সাহাবায়ে কেরাম ছিলেন লক্ষ লক্ষ গুণ শ্রেষ্ঠ। যদি মিলাদ মাহফিল ভালো কাজ হতো তাহলে সাহাবায়ে কেরাম কেন এই ভালো কাজ ছাড়লেন। সাহাবায়ে কেরাম এরকম মিলাদ মাহফিল করেছেন কেউ কোথাও দেখাতে পারবেন না। সুতরাং এই সুন্নী নামধারীগণ এমন কাজ করছেন যা ইসলামে নেই। এবং বেদাত করছেন। সুন্নী নামধারী আলেমগণ সাধারণ মানুষকে ধোকা দিচ্ছে। সতর্ক থাকুন। বুঝার চেষ্টা করুন। সাহাবায়ে কেরামগন থেকে কি সুন্নী নামধারীগণ শ্রেষ্ঠ হয়ে গেছেন।নাউজুবিল্লাহ।
নবীজির সুন্নত যেখানে আমি আছি সেখানে❤❤❤
মাশাআল্লাহ
সুন্নী আলেমদের অসংখ্যা ধন্যবাদ সত্যকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
উনি বললেন এরা যোগ্য মানুষ, যাঁরা পৃথিবীরতে কলম দরেছে।পার্তক এটাই যে , ওরা কলম দরাদের দল , আর আমাদের দল হলো আল্লাহ্ এবং তার রাসূল সাঃ।, , আমরা মানব আমাদের নবী মুহাম্মদ সা: কে। কোনো কলম ওয়ালাকে না, । আল্লাহু আকবর ❤❤❤🎉
আলহামদুলিল্লাহ খুশি হইলাম ❤
ধরেন একটা ঘর অন্ধকার তো সেই ঘরে একটা লোক মোমবাতি নিয়ে এলো
তো সে লোক কি মোমবাতি কিবা আগুন❤
❤❤
❤❤
নারেয়ে তাকবির আল্লাহু আকবর
নারেয়ে রিসালাত ইয়া রাসুলুল্লাহ
সালামুআলাইকুম দয়াল নবীর পক্ষে আমরা আছি
এবেটামরখমিলদা আছেতুই কছনাই নবি আরর চিনা জারাবলে নইতারাকাপর
মাশাআল্লাহ মারহাবা, সুন্নীয়ত জিন্দাবাদ।
Allah,, sobaike sotik pote colar towfik Dan koren
ইনশাল্লাহ সুন্নিদের জয় সবসময় হয়েছে এবং হবে🥀❤️
ইতা ত মুক জুর কালি
সুন্নি, শিয়া কোন মুসলমানের পরিচয় নয়, তার আসল পরিচয় হলো সে মুসলিম। তবে যারা শিয়া পরিচয় দিয়ে থাকে তাদের সিংহভাগ কাফের।
ইনশাআল্লাহ
সুন্নী নামধারী লোকদের ঘাড়ে শয়তান চেপে বসেছে।
মিলাদ অর্থ জন্ম। কুরআন বা হাদীসের কোথাও মিলাদ বা জন্ম শব্দ আসলেই যে প্রচলিত মিলাদ উদ্দেশ্য এমনটি ধারণা করা মূর্খতার পরিচায়ক।
কারণ মিলাদ বা জন্ম শব্দ দিয়ে তো বুঝানো হয় অমুক অতো তারিখে জন্ম গ্রহণ করেছেন।
শুধু জন্ম পেলেই যদি মিলাদ মাহফিল করতে হয়। তাহলে তো অনেক জায়গায় ওফাত অর্থাৎ মৃত্যু শব্দ আছে তাহলে এই বেদাতীরা শুক মাহফিল করে না কেন।
দ্বিতীয় কথা হলো, এই বেদাতীদের থেকে সাহাবায়ে কেরাম ছিলেন লক্ষ লক্ষ গুণ শ্রেষ্ঠ।
যদি মিলাদ মাহফিল ভালো কাজ হতো তাহলে সাহাবায়ে কেরাম কেন এই ভালো কাজ ছাড়লেন।
সাহাবায়ে কেরাম এরকম মিলাদ মাহফিল করেছেন কেউ কোথাও দেখাতে পারবেন না।
সুতরাং এই সুন্নী নামধারীগণ এমন কাজ করছেন যা ইসলামে নেই। এবং বেদাত করছেন।
সুন্নী নামধারী আলেমগণ সাধারণ মানুষকে ধোকা দিচ্ছে। সতর্ক থাকুন। বুঝার চেষ্টা করুন।
সাহাবায়ে কেরামগন থেকে কি সুন্নী নামধারীগণ শ্রেষ্ঠ হয়ে গেছেন।নাউজুবিল্লাহ।
কোথায় আমি ত দেখতেছি ওলটা হেরে গেছে।।😂
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের সুন্নি জামাত সবসময় জয় হয়েছে হবে ইনশাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ,,লাখও কোটি শুকরিয়া মহান আল্লাহর দরবারে,যে আমাকে সুন্নি মুসলিম হিসেবে কবুল করেছে।সকল মুসলিম ভাইদের বুঝার তৌফিক দান করুন।আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ সুন্নি হুজুরকে অসংখ্য ধন্যবাদ সত্য কথা তোলার জন্য
Sunni hujur😅😅
Ore batpaar
ইনশাআল্লাহ এইভাবে প্রতিটি ঘরে ঘরে নবীজির শান চলতেই থাকবে আল্লাহু আকবার
ওহাবিদের চোখ অন্ধ
মিলাদের ব্যাপারে উনার দেখানো হাদীস থেকেই উত্তর দিলাম, বুঝে নিয়েন।।।
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ الْعَبْدِيُّ، حَدَّثَنَا وَهْبُ بْنُ جَرِيرٍ، حَدَّثَنَا أَبِي قَالَ، سَمِعْتُ مُحَمَّدَ بْنَ إِسْحَاقَ، يُحَدِّثُ عَنِ الْمُطَّلِبِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ قَيْسِ بْنِ مَخْرَمَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، قَالَ وُلِدْتُ أَنَا وَرَسُولُ اللَّهِ، صلى الله عليه وسلم عَامَ الْفِيلِ . وَسَأَلَ عُثْمَانُ بْنُ عَفَّانَ قُبَاثَ بْنَ أَشْيَمَ أَخَا بَنِي يَعْمُرَ بْنِ لَيْثٍ أَأَنْتَ أَكْبَرُ أَمْ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَكْبَرُ مِنِّي وَأَنَا أَقْدَمُ مِنْهُ فِي الْمِيلاَدِ وُلِدَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَامَ الْفِيلِ وَرَفَعَتْ بِي أُمِّي عَلَى الْمَوْضِعِ قَالَ وَرَأَيْتُ خَذْقَ الْفِيلِ أَخْضَرَ مُحِيلاً . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ حَدِيثِ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ .
৩৬১৯। কাইস ইবনু মাখরামা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, আমি ও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হস্তী বছরে (আবরাহার বাহিনী ধ্বংসের বছর) জন্মগ্রহণ করি। তিনি বলেন, ইয়াসার ইবনু লাইস গোত্রীয় কুবাস ইবনু আশইয়ামকে উসমান ইবনু আফফান (রাঃ) প্রশ্ন করেন, আপনি বড় নাকি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম? তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার চাইতে অনেক বড়, তবে আমি তার আগে জন্মগ্রহণ করি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাতীর বছর জন্ম গ্রহণ করেছেন। আমার মা আমাকে এমন জায়গায় নিয়ে গেলেন যেখানে গিয়ে আমি পাখিগুলোর (হাতিগুলোর) মলের রং সবুজে বদল হয়ে যেতে দেখেছি।
হাদীস টির সনদ দুর্বল
আবূ ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি হাসান গারীব। আমরা শুধু মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাকের সূত্রেই এ হাদীস জেনেছি।
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)
৪৬/অধ্যায়:- রাসূলুল্লাহ ﷺ ও তার সাহাবীগণের মর্যাদা (كتاب المناقب عن رسول الله ﷺ)
এখানে কুবাস ইবনে আশইয়াম (রা)কে উসমান ইবনে আফফান (রা) প্রশ্ন করেন আপনি বড় নাকি রাসুল (স) বড়? তখন উসমান (রা) এর উত্তরে আশইয়াম (রা) বলেন, রাসুল (স) বড় (শান এবং মানের দিক দিয়ে) তবে আমি রাসুল (স) এর অনেক আগে জন্মেছি।
এখানে ميلاد দ্বারা কুবাস ইবনে আশইয়াম (রা) এর জন্মের কথা বলা হয়েছে। অথচ মিলাদের পক্ষের আলেম এই হাদীস দ্বারা মিলাদ জায়েজ প্রমান করতে চাচ্ছে। মিলাদ পালন করার ব্যাপারে কোরআন এবং হাদিসের কোথাও নিষেধ করা নেই। কেননা মিলাদ রাসূল সাঃ এর যুগে, সাহাবাদের যুগে, তাবেঈদের যুগে এমনকি তাবে তাবেঈদের যুগেও মিলাদ ছিল না। সুতরাং ইসলামের মূল গ্রন্থগুলোতে মিলাদ নিষেধ করা নাই, এটা সৃষ্টি হয়েছে তাবে তাবেঈদের যুগেরও অনেক পরে। সুতরাং বোঝা যাচ্ছে এটা সুস্পষ্ট বিদআত। কেননা রাসূল সাঃ এর হাদিস হচ্ছে ইসলামের নতুন কিছু সৃষ্টি করাই বেদাত।
৫৭৭১-[৩৩] কা’ব [আহবার (রাঃ)] তাওরাতের উদ্ধৃতি দিয়ে উল্লেখ করেছেন, আমরা তাতে লিখিত পেয়েছি যে, মুহাম্মাদ(স) আল্লাহর রাসূল, তিনি আমার সর্বোৎকৃষ্ট বান্দা, তিনি দুশ্চরিত্র বা খারাপ এবং কঠোর ভাষী নন, বাজারে হৈ-হল্লাকারীও নন। মন্দের প্রতিশোধ মন্দের দ্বারা গ্রহণ করেন না, বরং ক্ষমা করে দেন। তাঁর জন্মস্থান মক্কায় এবং হিজরত করবেন মদীনাহ তাইয়িবায়। সিরিয়াও তাঁর আধিপত্যে আসবে। তার উম্মত হবে খুব বেশি প্রশংসাকারী তথা সুখে-দুঃখে ও আরামে-ব্যারামে সদা আল্লাহর গুণগান করবে এবং প্রত্যেক অবস্থান স্থলে আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে। সুউচ্চ স্থানে আরোহণকালে তারা আল্লাহর তাকবীর উচ্চারণ করবে। সূর্যের দিকে বিশেষভাবে দৃষ্টি রাখবে, যখনই সালাতের সময় হবে তখনই সালাত আদায় করবে। তারা শরীরের মধ্যস্থলে (কোমরে) ইজার বাঁধবে। শরীরের পার্শ্ব (হাত-পা ইত্যাদি) ধুয়ে উযূ করবে। তাদের ঘোষণাকারী উচ্চস্থানে দাঁড়িয়ে ঘোষণা (আযান) দেবে। জিহাদে তাদের সারি এবং সালাতেও তাদের সারি হবে একইরূপ। রাত্রির বেলায় তাদের গুনগুন শব্দ উদ্ভাসিত হবে মৌমাছির গুনগুনের মতো। (মাসাবীহ, দারিমীও এটা কিঞ্চিৎ শাব্দিক পরিবর্তনসহ বর্ণনা করেছেন)
اَلْفصْلُ الثَّنِفْ (بَابُ فَضَائِلِ سَيِّدِ الْمُرْسَلِينَ)
وَعَنْ كَعْبٍ يَحْكِي عَنِ التَّوْرَاةِ قَالَ: نَجِدُ مَكْتُوبًا محمدٌ رسولُ الله عَبدِي الْمُخْتَار لَا فظٌّ وَلَا غَلِيظٍ وَلَا سَخَّابٍ فِي الْأَسْوَاقِ وَلَا يَجْزِي بِالسَّيِّئَةِ السَّيِّئَةَ وَلَكِنْ يَعْفُو وَيَغْفِرُ مَوْلِدُهُ بِمَكَّةَ وَهِجْرَتُهُ بِطِيبَةَ وَمُلْكُهُ بِالشَّامِ وَأُمَّتُهُ الْحَمَّادُونَ يَحْمَدُونَ اللَّهَ فِي السَّرَّاءِ وَالضَّرَّاءِ يَحْمَدُونَ اللَّهَ فِي كُلِّ مَنْزِلَةٍ وَيُكَبِّرُونَهُ عَلَى كُلِّ شَرَفٍ رُعَاةٌ لِلشَّمْسِ يُصَلُّونَ الصَّلَاةَ إِذَا جَاءَ وَقْتُهَا يتأزَّرون على أَنْصَافهمْ ويتوضؤون عَلَى أَطْرَافِهِمْ مُنَادِيهِمْ يُنَادِي فِي جَوِّ السَّمَاءِ صَفُّهُمْ فِي الْقِتَالِ وَصَفُّهُمْ فِي الصَّلَاةِ سَوَاءٌ لَهُمْ بِاللَّيْلِ دَوِيٌّ كَدَوِيِّ النَّحْلِ «. هَذَا لَفْظُ» الْمَصَابِيحِ وَرَوَى الدَّارِمِيُّ مَعَ تَغْيِير يسير
اسنادہ ضعیف ، رواہ الدارمی (1 / 4 ۔ 5 ح 5) * الاعمش مدلس و عنعن
হাদীস নং ৫৭৭১
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ কা'ব আল-আহবার (রাঃ)
মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত)
পর্ব-২৯: চারিত্রিক গুণাবলি ও মর্যাদাসমূহ (كتاب الْفَضَائِل وَالشَّمَائِل)
এখানে مَوْلُدُهُ بِمَكَّةَ (মাওলুদুহু বি মাক্কাতা) দ্বারা তাঁর জন্মস্থান মক্কায় এ কথা বলা হয়েছে। আর মিলাদি হুজুর এই হাদিস দ্বারা মিলাদ পড়াকে জায়েজ প্রমাণ করতেছে। কি আশ্চর্য জনক লেখাপড়ারে বাবা?!!!!???
উনি বললেন এরা যোগ্য মানুষ, যাঁরা পৃথিবীরতে কলম দরেছে।পার্তক এটাই যে , ওরা কলম দরাদের দল , আর আমাদের দল হলো আল্লাহ্ এবং তার রাসূল সাঃ।, , আমরা মানব আমাদের নবী মুহাম্মদ সা: কে। কোনো কলম ওয়ালাকে না, । আল্লাহু আকবর ❤❤❤🎉
ahole khobish kore bish bish nabijir naam sune kore rish rish era holo asto khobish naam tader ahole hadish
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের নবী জিন্দা নবী হায়াতুন্নবী
Lukaia dhon Muhammad SM: dhonno houk
নবীজি মৃত্যু বরন করে আলমে বারযাগ আছেন।নবিজিকে নিয়ে এত আবেগ ভালো না
ইনশা আল্লাহ আমরা সবাই সুন্নি মুসলমান❤
প্রতিটি এলাকায় মহল্লায় নবীর শান মান ও জিকির-আজকার পরা হোক জুম্মার দিনে
তোমরা দুই টাকার মাওলানা মিলাদ মানে জন্ম নবীজীর জন্ম। আর তোমরা জন্ম কে মিলাদ বানাইছো আর সেই মিলাদ পড়ে তোমরা টাকা পকেট ভাড়ীকর। এটা বেদাত।
এই হুজুর বোকা।জালাল উদূদিন ছুয়ুতির কেতাব প
সহমত ভাই
পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় বাধ্যতামুলক করা হোক,তারপর দেখা যাবে কে সুন্নি কে ওহাবি,কে মুসলমান কে মুনাফিক।।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদ রাসুলুল্লাহ ❤
ইয়া নবী সালামু আলাইকা, ইয়া রাসুুল্ সালামুয়ালাইকা, ইয়া হাবিব সলামুয়ালাইকা,সলাওয়া তুল্লা আলাই কা।
আলহামদুলিল্লাহ। সুন্নিমুসলমানরা বাহাস এ জয়লাভ করেছেন।
নবীর সুন্নত যেখানে আমরা আছি সেখানে👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍☝☝☝☝👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👈👈👈👈👈👈👈👈👈👈👈👈
👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍
আমি অপনার সাতে এক মত❤❤❤
আমার নবী জিন্দা নবী হায়াতুন্নবী❤
Thik bolsen vai❤❤❤
Right bolchen Bhai
IE৪, w
রাইট
সঠিক কথা - আমাদের নবী জিন্দা। আর সকল নবী, শহীদ, মুসলমানগন, কাফীর - যারাই মৃত্যুবরন করেছেন, সবাই- জিনদা / জীবিত।
কিনতু -
সবাই- জীবিত বারযাখী জীবনে, দুনিয়ার জীবনে নয়। দুনিয়ার জীবন থেকে বারযাখী সম্পুরন আলাদা, কোন মতেই বারযাখে থেকে দুনিয়ার জীবনে আসা, আবার বারযাখে যাওয়া ( মোজেজা ছাড়া, যেমন সুরা বাকারার কাহীনি, ইসার কাহীনি) অসম্ভব বা হাজীর-নাজীর হওয়া অসম্ভব।
কোরান, হাদীস, সাহাবগন থেকে এর কোন দলীল নেই( রসুল দুনিয়ার জীবনে জীবিত বা হাজির-নাজির) ।
গল্প, কিচছা, - কোন আলেম বললেও বাতিল। নবী বারযাখে জীবিত,শহীদ, হাফীজ, সব মুসলমান, সব কাফীর - সব মানুষই বারযাখে জীবিত। নবী,শহীদরা বিশেষ সুবিধা পান বারযাখে, কাফীর রা শাস্তি পান বারযাখে।
কথা শেষ। বিতর্ক শেষ। কোরান, হাদীসের সঠিক এনং কোন আলেম যত বড়ই হোন না, কোরান হাদীস থেকে দলীল না দিতে পারলে, তার কথা বাতিল। পাক-ভারতের বাইরে, এক মিনিটে এই বিতর্ক শেষ হবে।
কোরান হাদীস কি বলে? কথা শেষ।
আল্লাহর রহমতে আপনারা এক টেবিলে আল্লাহর দোহাই লাগে আল্লাহু আকবার এক টেবিলে বসলেই দ্রুত ইসলাম এগিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ
আমার নবী নুরে নবী, আমার নবীকে আমি অনেক ভালোবাসি, আলহামদুলিল্লাহ আমাদের নবী জিন্দা নবী হায়াতুন্নবী,
সুন্নি আমরা ❤❤ নবীর প্রেমিক,❤
কোন কথার উপর বলেন যে সুন্নি আমরা নবির প্রেমিক, আপনি কি অপর ভাইয়ের কথা চিন্তা করে
দেখেছেন?
চিন্তা ফিকির ছাড়া কেন মত গ্রহণ করেন।
সত্যের জয় একদিন হবেই হবে,ইনশাআল্লাহ।
আসসালামুয়ালাইকুম প্রিয় আমাদের দর্শক ভাইদের কে বলছি আমি সবসময় আমরা ইয়া নবী সালামু আলাইকা এর পক্ষে আছি
❤❤❤
এই জন্য ,, আল্লাহ তাআলা কুরআনে বলেছেন ,,, এমন এমন মলবি আছে তার ৭০ হাজার বছর আগে জাহান্নামে যাবে। তাদের মধ্যে এই একজন।
(মিলাদুন্নবী অবশ্যই আছে)❤
এভাবেই প্রত্যকটি বিষয় নিয়ে সামনে সামনে আলোচনা হলে সাধারণ মানুষ সঠিক তথ্য জানতে পারবে। ধন্যবাদ।
100 % right bolchen Bhai jan
ইয়ানবী সালামুআলাইকা ইয়া হাবিব সালামুআলাকা।
masaallah marhaba সুন্নিয়ত জিন্দাবাদ ❤❤❤❤❤
আমার নবী রাসুলুল্লাহ সাঃ যেখানে আমরা সবাই সেখানে সুন্নি মুসলমান আমিন
মাশাআল্লাহ মারহাবা,,, আলহামদুলিল্লাহ, আমি একজন আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের একজন সুন্নি মুসলমান মানুষ। 🤲🤲🤲 আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ,৷ কমেন্টে দেখলাম সবাই সুন্নি,,এই জন্য নিজেকে গর্ববোধ করি
সুন্নী নামধারী লোকদের ঘাড়ে শয়তান চেপে বসেছে।
মিলাদ অর্থ জন্ম। কুরআন বা হাদীসের কোথাও মিলাদ বা জন্ম শব্দ আসলেই যে প্রচলিত মিলাদ উদ্দেশ্য এমনটি ধারণা করা মূর্খতার পরিচায়ক।
কারণ মিলাদ বা জন্ম শব্দ দিয়ে তো বুঝানো হয় অমুক অতো তারিখে জন্ম গ্রহণ করেছেন।
শুধু জন্ম পেলেই যদি মিলাদ মাহফিল করতে হয়। তাহলে তো অনেক জায়গায় ওফাত অর্থাৎ মৃত্যু শব্দ আছে তাহলে এই বেদাতীরা শুক মাহফিল করে না কেন।
দ্বিতীয় কথা হলো, এই বেদাতীদের থেকে সাহাবায়ে কেরাম ছিলেন লক্ষ লক্ষ গুণ শ্রেষ্ঠ।
যদি মিলাদ মাহফিল ভালো কাজ হতো তাহলে সাহাবায়ে কেরাম কেন এই ভালো কাজ ছাড়লেন।
সাহাবায়ে কেরাম এরকম মিলাদ মাহফিল করেছেন কেউ কোথাও দেখাতে পারবেন না।
সুতরাং এই সুন্নী নামধারীগণ এমন কাজ করছেন যা ইসলামে নেই। এবং বেদাত করছেন।
সুন্নী নামধারী আলেমগণ সাধারণ মানুষকে ধোকা দিচ্ছে। সতর্ক থাকুন। বুঝার চেষ্টা করুন।
সাহাবায়ে কেরামগন থেকে কি সুন্নী নামধারীগণ শ্রেষ্ঠ হয়ে গেছেন।নাউজুবিল্লাহ।
শিয়াবাদী মাজার পূজারি ভন্ড বেনম্বরী বেরেলভীরা কখনও সুন্নী হতে পারেনা।।বৃটিশ ভারতে মুসলমানদের উপর অত্যাচারের ইতিহাস জানলে বুঝতে পারবেন আপনাদের পরিচয়।
Alhamdulillah bhaijan sotti gorber ❤❤❤❤
❤❤❤❤
মাশা-আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
🤲🤲 আলহামদুলিল্লাহ আমাদের নবী নূরের নবী এবং জিন্দা নবী❤❤🤲🤲🤲👍👍👍👍👍👍👍
আলহামদুলিল্লাহ দোয়া করি হুজুরদের জন্য সুন্নি আলেমদের নিয়ে আমাদের গর্ব
আপনারা জুর করে রায় নিয়েছেন কোরআনের বেক্ষা অনেক আর মুফতি সাহেব কে কথাই বলতে দিলনা
আল্লাহর অলির যেখানে আমরা আছি সেখানে
আমিন
😅❤❤😅
সকল মুসলিম এক হও, এক সাথে চল,
আল্লাহ এক,
মু. স: আ: আল্লাহর প্রেরিত রাসূল।
আলহামদুলিল্লাহ আমি সুন্নী মুসলমান
আমরা সুন্নীরা সঠিক পথে আছি আল্লাহ আমাদের সবাইকে কবুল করেন আমীন
আমিন
Amin
😀😀😀😄😄😄😁😁😁😁
আমিন
সুন্নিরা এখানে চাপার জুর ব্যবহার করেছেন। যাহা নাই তা তারা বের করে দিতে বলেছেন যা খুবই উদ্ভট এবং অবাস্তব। যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় আপনার পকেটে কি তিন টাকার নোট আছে? বলবেন নাই, এখন যদি বলা হয়- আপনি তো বললেন নাই- তাহলে ঐ তিন টাকার নোটটি পকেট থেকে বের করে দেখিয়ে বলেন যে, এটা তিন টাকার নোট যা পকেটে নাই । এটা যেমন পাগলামি তেমনি যাহা নাই তা বের করে দেখানোর প্রশ্ন অবান্তর। প্রকৃতপক্ষে যদি কেউ বলে আছে- তবে তার জন্য জরুরী হলো বের করে দেখানো। তাছাড়া যদি আপনাকে বলা হয় ফরজ সালাত ছয় রাকাত পড়া যাবে না, কোথায় আছে তা বের করে দেখান,ফরজ সালাত দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে না কোথায় আছে তা বের করে দেখান, ফরজ রোজা 35 দিন রাখা যাবে না তা কোথায় আছে বের করে দেখান.. এভাবে প্রশ্ন করলে আপনি দেখাতে পারবেন? আর যদি না পারেন এবং এরপর যদি কেউ বলে যে, যেহেতু আপনি কুরআন হাদিস থেকে এগুলো বের করতে পারলেন না তবে দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে যেহেতু সওয়াব বেশি হবে, চার রাকাতের জায়গায় ছয় রাকাত পড়া যাবে যেহেতু ছয় রাকাত পড়ার নিষেধ নেই। তাহলে কি মেনে নিবেন?
ভীষণ সুন্দর আলোচনা আমি ভারত থেকে দেখেছি আপনাদের এই প্রোগ্রাম, ইয়া গস ইয়া খাজা।
ইয়া রাসুল আল্লাহ ইয়া হাবিব আল্লাহ ইয়া হুসেন ইয়া হাসাইন ইয়া পাক পানজান্তন
সকল ঈদের সেরা ঈদ- ঈদে মিলাদুন্নবী (সঃ) আমাদের নবী জিন্দা "নবী" নূর নবীর আগমনে ঈদে মিলাদুন্নবী (সঃ) পালন করি আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ ❤
❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ
সূরা কাহাফ 110 নাম্বার আয়াত টা পরবেন. আর সূরা মায়েদার 15 নাম্বার আয়াতের তাফসীর ও নিজে দেখবেন
আমি একজন সুন্নী মুসলিম
বিদআতি
আমি ভারত থেকে বলছি খুব সুন্দর সুবহানাল্লাহ
আমার নবীর জয় হোক।❤❤❤
আমি মুসলিম এবং আমি এক আল্লাহ কে বিশাস করি এবং নবিজীর সুন্নাহ মেনে চলার চেষ্টা করি দিন শেষে আমি মুসলিম আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ সঠিক প্রশ্নের জবাব পিয়ার জন্য আলহামদুলিল্লাহ
আমি সেই নবীর উম্মত, যার পেছনে ৭০হাজার ফেরেশতা নামাজ আদায় করে ছিলেন।
এটা আবার কেমন কমেন্ট
সুন্নিরা এখানে চাপার জুর ব্যবহার করেছেন। যাহা নাই তা তারা বের করে দিতে বলেছেন যা খুবই উদ্ভট এবং অবাস্তব। যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় আপনার পকেটে কি তিন টাকার নোট আছে? বলবেন নাই, এখন যদি বলা হয়- আপনি তো বললেন নাই- তাহলে ঐ তিন টাকার নোটটি পকেট থেকে বের করে দেখিয়ে বলেন যে, এটা তিন টাকার নোট যা পকেটে নাই । এটা যেমন পাগলামি তেমনি যাহা নাই তা বের করে দেখানোর প্রশ্ন অবান্তর। প্রকৃতপক্ষে যদি কেউ বলে আছে- তবে তার জন্য জরুরী হলো বের করে দেখানো। তাছাড়া যদি আপনাকে বলা হয় ফরজ সালাত ছয় রাকাত পড়া যাবে না, কোথায় আছে তা বের করে দেখান,ফরজ সালাত দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে না কোথায় আছে তা বের করে দেখান, ফরজ রোজা 35 দিন রাখা যাবে না তা কোথায় আছে বের করে দেখান.. এভাবে প্রশ্ন করলে আপনি দেখাতে পারবেন? আর যদি না পারেন এবং এরপর যদি কেউ বলে যে, যেহেতু আপনি কুরআন হাদিস থেকে এগুলো বের করতে পারলেন না তবে দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে যেহেতু সওয়াব বেশি হবে, চার রাকাতের জায়গায় ছয় রাকাত পড়া যাবে যেহেতু ছয় রাকাত পড়ার নিষেধ নেই। তাহলে কি মেনে নিবেন?
আলহামদুলিল্লাহ এইভাবে সুন্নীয়তের জয় হবে
ইনডিয়া আমার দেশ না,, আমার দেশ বাংলাদেশ,,এখন আমি কিভাবে প্রমান করতে পারি যে ইনডিয়া আমার দেশ না,,,
আলহামদুলিল্লাহ আমি নবীজীর উম্মত
আমার দয়াল নবী যে মুসলমান ছিলেন, আমি সেই মুসলমান এর চাইতে বেশী কিছু আমি বুঝিনা,। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ।
মাশাআল্লাহ,,আল্লাহ সবাইকে সুন্নীত তরীকায় জীবন গড়ার তৌফিক দিন,আমিন
amin
😂😂
Insallah
আমরাও বুঝতে পারছি। প্রচলিত মিলাদ হচ্ছে বিদআত। এই প্রচলিত মিলাদ, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম করেনি, সাহাবাগণ রাঃ করেনি, তাবিরা করেনি, তাবেতাবিরা করেনি। তুমি চুট্টা মৌলবি, চাপার জোরে প্রচলিত বিদাতি মিলাদ করে বেড়াও আর খয়রাত টুকাও। এইভাবে বেশি দিন চলতে পারবে না।
Sunni alem prothom ta vul bakkha koreche ditiyo ta jal hadis
কারা কারা সুন্নি মুসলমান আছেন?
ভাই সুন্নি মুসলমান বলতে কোরআনে কোন কথা আছে কিনা জানাবেন। এভাবে বললে ইসলামের ভিতর দল উপদল সৃষ্টি করা বুঝায়। ইসলাম এক, আল্লাহ এক, রাসুল এক, কোরআন এক। এই সবগুলি মেনে হয় মুসলিম এক। তাহলে আমরা এত দলাদলি কেথায় পাইলাম? মানুষ মাত্রই মতভেদ থাকবে, তাই বলে ইসলামে দলাদলি সৃষ্টি করা অযৌক্তিক। কোরআনে ইসলামের রজ্জুকে দৃঢ় আঁকড়ে ধরার কথা বলা হয়েছে। আর আমরা শিয়া, সুন্নি,তাবলীগ, অহাবি এসব বহু উপদলের সৃষ্টি করে প্রকারান্তরে কোরআনের আায়াতকে লঙ্ঘন করছি। দল-উপদল সৃষ্টিও করা যাবপনা এগুলি স্বীকারও করা যাবেনা। সকল মুসলিম ভাই ভাই হয়ে থাকতে হবে।
@@masafi1236 তা অবশ্যই ঠিক,,, কিন্তু এখন তো সব দলে পরিনত হয়েছে,,,, তাই নিজেকে একটি সাইডে রাখি,, এক সাথে দুই নৌকায় তো আর পা রাখা যায় না,,
কোনপ্রকার দল- উপদল স্বীকার করাই হল ইসলামের মূল তাৎপর্য থেকে দূরে সরে যাওয়া, যা গোমরাহিরই নামান্তর।
আমি
উনি বললেন এরা যোগ্য মানুষ, যাঁরা পৃথিবীরতে কলম দরেছে।পার্তক এটাই যে , ওরা কলম দরাদের দল , আর আমাদের দল হলো আল্লাহ্ এবং তার রাসূল সাঃ।, , আমরা মানব আমাদের নবী মুহাম্মদ সা: কে। কোনো কলম ওয়ালাকে না, । আল্লাহু আকবর ❤❤❤🎉
আমার নবী শেষ নবী উম্মতের কান্ডারী নবী রহমাতাল্লিল আলামিন নবী
আমৰা মিলাদ কিয়ামেৰ পক্ষে আছি এবং থাকিবো ।আসাম থেকে ।
ভাই আমি আপনার সাথে একমত
আমি আসামে ঘুরতে যাবো
মিলাদ বিদায়াত
Proman din ....@@MdKawsar-dm8ie
আল্লাহ তুমি সবাইকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন
আলহামদুলিল্লাহ আমি অনেক খুশি হইলাম মারহাবা মিলাদ শুনলে কলিজা শীতল হয়ে যায়
৩৬১৯
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ الْعَبْدِيُّ، حَدَّثَنَا وَهْبُ بْنُ جَرِيرٍ، حَدَّثَنَا أَبِي قَالَ، سَمِعْتُ مُحَمَّدَ بْنَ إِسْحَاقَ، يُحَدِّثُ عَنِ الْمُطَّلِبِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ قَيْسِ بْنِ مَخْرَمَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، قَالَ وُلِدْتُ أَنَا وَرَسُولُ اللَّهِ، صلى الله عليه وسلم عَامَ الْفِيلِ . وَسَأَلَ عُثْمَانُ بْنُ عَفَّانَ قُبَاثَ بْنَ أَشْيَمَ أَخَا بَنِي يَعْمُرَ بْنِ لَيْثٍ أَأَنْتَ أَكْبَرُ أَمْ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَكْبَرُ مِنِّي وَأَنَا أَقْدَمُ مِنْهُ فِي الْمِيلاَدِ وُلِدَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَامَ الْفِيلِ وَرَفَعَتْ بِي أُمِّي عَلَى الْمَوْضِعِ قَالَ وَرَأَيْتُ خَذْقَ الْفِيلِ أَخْضَرَ مُحِيلاً . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ حَدِيثِ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ .
কাইস ইবনু মাখরামা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমি ও রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হস্তী বছরে (আবরাহার বাহিনী ধ্বংসের বছর) জন্মগ্রহণ করি। তিনি বলেন, ইয়াসার ইবনু লাইস গোত্রীয় কুবাস ইবনু আশইয়ামকে উসমান ইবনু আফফান (রাঃ) প্রশ্ন করেন, আপনি বড় নাকি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)? তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমার চাইতে অনেক বড়, তবে আমি তাঁর আগে জন্মগ্রহণ করি। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হাতীর বছর জন্ম গ্রহণ করেছেন। আমার মা আমাকে এমন জায়গায় নিয়ে গেলেন যেখানে গিয়ে আমি পাখিগুলোর (হাতিগুলোর) মলের রং সবুজে বদল হয়ে যেতে দেখেছি।
আবু ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি হাসান গারীব। আমরা শুধু মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাকের সূত্রেই এ হাদীস জেনেছি।
হাদিসের মানঃ দুর্বল হাদিস
এই হাদিসে মিলাদ সম্পর্কে খুশি হওয়ার মত কি পেলেন বুঝলাম না।
হে আল্লাহ আপনি সবাইকে হেদায়েত দান করো
নবীজির সুন্নত যেখানে আমরা আছি সেখানে আমি ইন্ডিয়া থেকে দেখছি 🇮🇳
মাশাআল্লাহ, আজকাল কওমি আলেমরাও একটু আকটু পড়াশোনা করতে বাধ্য হচ্ছে, বেশিদিন মানুষ হক্ কে গোপন রাখতে পারে না।যা সুন্নিয়তের আলেমগন প্রমান দিয়ে যাচ্ছে।
সত্যের জয় একদিন হবে ইনশাআল্লাহ 🤲🤲
❤️
❤❤
আল্লাহুম্মা আমীন
আমাদের নাবিকারিম সাঃ উনার পদ্ধতি এবং সাহাবীগণের পদ্ধতি মেনে চলার চেষ্টা করবো ইনশাল্লাহ
সুন্নি মানেই আমার রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর দুরুদ সালাম সব সময় চলবে।
কিন্তু ভাই বাংলাদেশে দুরুদ এক দুরুদ হচ্ছে নবীর উপর দরুদ পড়া আর মিলাদ হচ্ছে হালুয়া রুটি খাওয়া
চলবে But, দারায়া দৌরায়া, গান গাইয়া না।
দুরুদে ইব্রাহিম পরতে হবে।
@@MdSharif-mw7rp Rasul(s.a.w) darai Salam path korake tumi gaan bolteso??😑
Yes, হাঁ 👍
কই ভাই নবীজির অসম্মানের সময় তো আপনাদেরকে রাস্তায় দেখি নাই
আমি নবী করিম সাঃ শানে দরুদ পড়তেই থাকব।
আরে কাফেরের বাচ্চা কাফের মৌলবি মাদারচোত রা সবাই মহান আল্লাহ তায়ালার বান্দা তোরো ইজরায়েল এর টাকা খেয়ে মুসলমান দের মধ্যে ঝামেলা করছিস কেন রে জাহান্নামি কিট রা
দরুদ পরলে হবে না " নবীজির শান মানে যারা বিয়াদবী করে প্রতিবাদ করতে হবে"" প্রিয় নবীজির শানে বিয়াদবী করলে নবীজির সাহাবী গরদান পেলে দিতো আর আমরা চুপ করে থাকি আমরা কেমন ভালোবাসি নবীজিকে"" প্রিয় নবীজির জন্যে জীবন দিতে হবে জীবন দিয়ে ভালোবাসতে হবে নবীজিকে "" এইটাই ছিলো নবীজির সাহাবাদের আদর্শ"" খালি দরুদ পরলে হবে "" জালিমদের ভয়ে চুপ থাকলে হবে""
মাশাহ্ আল্লাহ্
রাসুল সঃ এর উপরে দরুদ পড়া আর মিলাদ পড়া এক জিনিস নয়। দরুদ সারাজীবন পড়েন নিষেধ নাই। তবে মিলাদ পড়ার ব্যাপারে মতভেদ রয়েছে।
৫৭৭১-[৩৩] কা’ব [আহবার (রাঃ)] তাওরাতের উদ্ধৃতি দিয়ে উল্লেখ করেছেন, আমরা তাতে লিখিত পেয়েছি যে, মুহাম্মাদ(স) আল্লাহর রাসূল, তিনি আমার সর্বোৎকৃষ্ট বান্দা, তিনি দুশ্চরিত্র বা খারাপ এবং কঠোর ভাষী নন, বাজারে হৈ-হল্লাকারীও নন। মন্দের প্রতিশোধ মন্দের দ্বারা গ্রহণ করেন না, বরং ক্ষমা করে দেন। তাঁর জন্মস্থান মক্কায় এবং হিজরত করবেন মদীনাহ তাইয়িবায়। সিরিয়াও তাঁর আধিপত্যে আসবে। তার উম্মত হবে খুব বেশি প্রশংসাকারী তথা সুখে-দুঃখে ও আরামে-ব্যারামে সদা আল্লাহর গুণগান করবে এবং প্রত্যেক অবস্থান স্থলে আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে। সুউচ্চ স্থানে আরোহণকালে তারা আল্লাহর তাকবীর উচ্চারণ করবে। সূর্যের দিকে বিশেষভাবে দৃষ্টি রাখবে, যখনই সালাতের সময় হবে তখনই সালাত আদায় করবে। তারা শরীরের মধ্যস্থলে (কোমরে) ইজার বাঁধবে। শরীরের পার্শ্ব (হাত-পা ইত্যাদি) ধুয়ে উযূ করবে। তাদের ঘোষণাকারী উচ্চস্থানে দাঁড়িয়ে ঘোষণা (আযান) দেবে। জিহাদে তাদের সারি এবং সালাতেও তাদের সারি হবে একইরূপ। রাত্রির বেলায় তাদের গুনগুন শব্দ উদ্ভাসিত হবে মৌমাছির গুনগুনের মতো। (মাসাবীহ, দারিমীও এটা কিঞ্চিৎ শাব্দিক পরিবর্তনসহ বর্ণনা করেছেন)
اَلْفصْلُ الثَّنِفْ (بَابُ فَضَائِلِ سَيِّدِ الْمُرْسَلِينَ)
وَعَنْ كَعْبٍ يَحْكِي عَنِ التَّوْرَاةِ قَالَ: نَجِدُ مَكْتُوبًا محمدٌ رسولُ الله عَبدِي الْمُخْتَار لَا فظٌّ وَلَا غَلِيظٍ وَلَا سَخَّابٍ فِي الْأَسْوَاقِ وَلَا يَجْزِي بِالسَّيِّئَةِ السَّيِّئَةَ وَلَكِنْ يَعْفُو وَيَغْفِرُ مَوْلِدُهُ بِمَكَّةَ وَهِجْرَتُهُ بِطِيبَةَ وَمُلْكُهُ بِالشَّامِ وَأُمَّتُهُ الْحَمَّادُونَ يَحْمَدُونَ اللَّهَ فِي السَّرَّاءِ وَالضَّرَّاءِ يَحْمَدُونَ اللَّهَ فِي كُلِّ مَنْزِلَةٍ وَيُكَبِّرُونَهُ عَلَى كُلِّ شَرَفٍ رُعَاةٌ لِلشَّمْسِ يُصَلُّونَ الصَّلَاةَ إِذَا جَاءَ وَقْتُهَا يتأزَّرون على أَنْصَافهمْ ويتوضؤون عَلَى أَطْرَافِهِمْ مُنَادِيهِمْ يُنَادِي فِي جَوِّ السَّمَاءِ صَفُّهُمْ فِي الْقِتَالِ وَصَفُّهُمْ فِي الصَّلَاةِ سَوَاءٌ لَهُمْ بِاللَّيْلِ دَوِيٌّ كَدَوِيِّ النَّحْلِ «. هَذَا لَفْظُ» الْمَصَابِيحِ وَرَوَى الدَّارِمِيُّ مَعَ تَغْيِير يسير
اسنادہ ضعیف ، رواہ الدارمی (1 / 4 ۔ 5 ح 5) * الاعمش مدلس و عنعن
হাদীস নং ৫৭৭১
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ কা'ব আল-আহবার (রাঃ)
মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত)
পর্ব-২৯: চারিত্রিক গুণাবলি ও মর্যাদাসমূহ (كتاب الْفَضَائِل وَالشَّمَائِل)
এখানে مَوْلُدُهُ بِمَكَّةَ (মাওলুদুহু বি মাক্কাতা) দ্বারা তাঁর জন্মস্থান মক্কায় এ কথা বলা হয়েছে। আর মিলাদি হুজুর এই হাদিস দ্বারা মিলাদ পড়াকে জায়েজ প্রমাণ করতেছে। কি আশ্চর্য জনক লেখাপড়ারে বাবা?!!!!???
আমি সুন্নি মুসলমান ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ দোয়া করবেন🎉🎉
মাশা আল্লাহ, আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমিন
সুন্নি আলেমদের হাজার কোটি সালাম
জয় হক
♥️♥️
পাগল ছাগলের বাহস এটা। বাহস করতে হলে সিলেটে আস।মিলাদ মানে,জন্ম, এটাতো কিতাবে আসে টিক,কিন্তু রাসূলের জন্ম নিয়ে আলোচনা করা জায়,পালন করা যায় না।সিরাতুন নবী পালন করতে, রাসূল আদেশ করেছেন।সাহাবায়ে কেরামগণ মিলাদ কিয়াম করেন নি? এ কতা কোন কিতাবে দেখাতে পারবেন ?না।সাহাবায়ে কেরাম গণের মহব্বত আমাদের। চেয়ে বেশি ছিল।নবীজি মাটির তৈরী, ওকানতা, ভুঝলনা ? গাদায় আসচে বাহস করতে।কোরআান কি? ভুজল।অনেক আয়াত নাজীল হয়েছে মাটির তৈরী নিয়ে।সে নুর দারা যে দলিল দিয়েছে, সেখানে নূর দ্বারা কি? বুঝানো হয়ছে ওকান তা বুঝচেনা। সে কি? বাহস করবে।
@@khokanofficlal thanks
সুন্নি কাকে বলে? ইসলামের মূলনীতি বলতে পারবেন, ভাই?
সালার গরে সালা চুতমারানিরপুতকুরানেরবিরোদেদকতাকস😈👿👹😈😈😈😈😈😈👿👿👿👿👿👿👿👿👿👿👿👿👿👿👿
আমরা আমাদের প্রিয় নবীজি কে মন প্রাণ দিয়ে ভালোবাসবো ইনশাআল্লাহ ❤❤❤❤❤❤
আমরা আমাদের নবী সাঃ কে ভালো বাসব তার সকল প্রমাণিত সুন্নাত পালনের মাধ্যমে। বিদআত করলে রাসূলকে অবমাননা করা হয় যা শিরক পর্যায়ে পৌঁছে যায় এবং মানসুখ হাদীসের উপর আমল করলে রাসূল সাঃ কে অবমাননা করা হয়। রাসূল সাঃ কে ভালবাসতে হলে সহীহ্ হাদীসের আমলের বিকল্প নেই।
Jiboni bhalo taito nabike bhalo bashi
সুন্নিয়তের জয় হবে ইনশাআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ আমরা সুন্নি এবং নবীর সুন্নতের আদর্শ অনুযায়ী জীবন যাপন করবো ইনশাআল্লাহ!❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ, মিলাদ কিয়াম ছিল, আছে এবং থাকবে।
সত্য কখনো ঢাকা থাকে না।
সুন্নিয়তের বিজয় চিরকাল সুমহান।
জিলাপি খোর
সুন্নিরা এখানে চাপার জুর ব্যবহার করেছেন। যাহা নাই তা তারা বের করে দিতে বলেছেন যা খুবই উদ্ভট এবং অবাস্তব। যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় আপনার পকেটে কি তিন টাকার নোট আছে? বলবেন নাই, এখন যদি বলা হয়- আপনি তো বললেন নাই- তাহলে ঐ তিন টাকার নোটটি পকেট থেকে বের করে দেখিয়ে বলেন যে, এটা তিন টাকার নোট যা পকেটে নাই । এটা যেমন পাগলামি তেমনি যাহা নাই তা বের করে দেখানোর প্রশ্ন অবান্তর। প্রকৃতপক্ষে যদি কেউ বলে আছে- তবে তার জন্য জরুরী হলো বের করে দেখানো। তাছাড়া যদি আপনাকে বলা হয় ফরজ সালাত ছয় রাকাত পড়া যাবে না, কোথায় আছে তা বের করে দেখান,ফরজ সালাত দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে না কোথায় আছে তা বের করে দেখান, ফরজ রোজা 35 দিন রাখা যাবে না তা কোথায় আছে বের করে দেখান.. এভাবে প্রশ্ন করলে আপনি দেখাতে পারবেন? আর যদি না পারেন এবং এরপর যদি কেউ বলে যে, যেহেতু আপনি কুরআন হাদিস থেকে এগুলো বের করতে পারলেন না তবে দিনে সাত ওয়াক্ত পড়া যাবে যেহেতু সওয়াব বেশি হবে, চার রাকাতের জায়গায় ছয় রাকাত পড়া যাবে যেহেতু ছয় রাকাত পড়ার নিষেধ নেই। তাহলে কি মেনে নিবেন?
আমাদেরকে বিভক্ত না হয়ে, এভাবে একসাথে হয়ে এক সিদ্ধান্তে পৌঁছানো উচিৎ সব বিষয় নিয়ে তাহলে আমরা এক হতে পারবো ইনশাআল্লাহ। আমাদেরকে এক হতে হবেই
উনি বললেন এরা যোগ্য মানুষ, যাঁরা পৃথিবীরতে কলম দরেছে।পার্তক এটাই যে , ওরা কলম দরাদের দল , আর আমাদের দল হলো আল্লাহ্ এবং তার রাসূল সাঃ।, , আমরা মানব আমাদের নবী মুহাম্মদ সা: কে। কোনো কলম ওয়ালাকে না, । আল্লাহু আকবর ❤❤❤🎉
আরে ভাই এক হওয়ার মূল মন্ত্র হচ্ছে ঈমান। যেহেতু ওদের কারোরই ঈমান নেই তাই কোনো দিন একও হতে পারবে না।
Thanks. Sunnihujur
লাও লাকা লামা ওয়ালামহা আজহার্তু রবুবিয়াতি 🌹হে রাসূল সাল্লাল্লাহু,,, আমি যদি আপনাকে সৃষ্টি না করতাম তাহলে কিছুই, সৃষ্টি করতাম না, দয়াল নবী নূরের সৃষ্টি, যে মানলোনা তার ঈমানের সমস্যা 🌹মিলাদ 🌹কেয়াম 🌹জিন্দাবাদ 🌹আমিন 🌹🌹🌹🌹
মারহাবা সাইদিনা পাঞ্জাতন কে ভালবাসিতে হানিফী মাযহাবে আমরা সুন্নি জামাতে
আল্লাহর অলিদের পথ সত্যের পথ
Right ❤
কারেট মিলাদ মানে জন্ম
ঠিক বলেছে জদি মিলাদ থাকতো তা হলে ছাহাবীরা আগে পালন করতো তারাই তো করেনাই। নাই তাই তারা করে নাই
আপনাদের ফোন নাম্বার টা দিন আমি বলি আছে কি নাই
নুর নবী যেকান আমারা আছি সেখান ❤❤
নবীজির মিলাদ, জিকিৰ আজকাৰেৰ পক্ষে আমৰা। আমি আসাম থেকে বলছি।
সুন্নী আলেমরা নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সঠিক পথ দেখায়।
চুন্নি আলেমরা নবীর সম্মান কমায়
nobiji matir toyri nobiji nijei bole gecen
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ সুবাহান আল্লাহ সুন্নিয়ত জিন্দাবাদ
সুন্নী নামধারী লোকদের ঘাড়ে শয়তান চেপে বসেছে।
মিলাদ অর্থ জন্ম। কুরআন বা হাদীসের কোথাও মিলাদ বা জন্ম শব্দ আসলেই যে প্রচলিত মিলাদ উদ্দেশ্য এমনটি ধারণা করা মূর্খতার পরিচায়ক।
কারণ মিলাদ বা জন্ম শব্দ দিয়ে তো বুঝানো হয় অমুক অতো তারিখে জন্ম গ্রহণ করেছেন।
শুধু জন্ম পেলেই যদি মিলাদ মাহফিল করতে হয়। তাহলে তো অনেক জায়গায় ওফাত অর্থাৎ মৃত্যু শব্দ আছে তাহলে এই বেদাতীরা শুক মাহফিল করে না কেন।
দ্বিতীয় কথা হলো, এই বেদাতীদের থেকে সাহাবায়ে কেরাম ছিলেন লক্ষ লক্ষ গুণ শ্রেষ্ঠ।
যদি মিলাদ মাহফিল ভালো কাজ হতো তাহলে সাহাবায়ে কেরাম কেন এই ভালো কাজ ছাড়লেন।
সাহাবায়ে কেরাম এরকম মিলাদ মাহফিল করেছেন কেউ কোথাও দেখাতে পারবেন না।
সুতরাং এই সুন্নী নামধারীগণ এমন কাজ করছেন যা ইসলামে নেই। এবং বেদাত করছেন।
সুন্নী নামধারী আলেমগণ সাধারণ মানুষকে ধোকা দিচ্ছে। সতর্ক থাকুন। বুঝার চেষ্টা করুন।
সাহাবায়ে কেরামগন থেকে কি সুন্নী নামধারীগণ শ্রেষ্ঠ হয়ে গেছেন।নাউজুবিল্লাহ।
আল্লাহ নবীজি জেদিগে আমরা আছি সেইদিগে
কারা কারা হানাফী আছেন
আমাদের একাতাই পরিচয় আমরা সবাই মুসলিম এক আল্লাহর গোলাম,আমরা নবী মুহাম্মদ (স.)এর উম্মত বাস,, আমাদের মাঝে কেন এতো দ্বন্ড বুঝি না,, হে আল্লাহ আমাদেরকে বুঝার তোফিক দান করুন। আমিন।
আমরা হানাফী ❤️ নবী প্রেমিক
আলহামদুলিল্লাহ সুন্নি হুজুরকে ধন্যবাদ।
সত্য প্রকাশ করা ধন্যবাদ
নারে তাকবির আল্লাহ আকবর
নারে রেসালাত ইয়া রাসুলুল্লাহ সঃ
জয় হবে সুননিয়তের ইনশাআল্লাহ
সুন্নি হয়সে ভন্ড
যিজন ব্যক্তিয়ে মিদাল শ্বৰীফ নামানে বা মিলাদ নকৰে তেওঁ নবী (ছ:) আলাই ছাল্লামৰ ওম্মত নহয়
আলহামদুলিল্লাহ সুন্নীয়তের জয় হয়েছে
এখন পরযন্ত সুন্নি সঠিক রয়েছে, ❤❤❤ আলহামদুলিল্লাহ
ইয়া আল্লাহু! ইয়া রাহমানু!! ইয়া রাহীম!!!
দয়াল রাসুল ( সাঃ) নিঃসন্দেহে নুরের তৈরী এবং দুরুদ ও সালাম, মিলাদ এবং কিয়াম আগেও ছিল, এখনো আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে ইনশাআল্লাহ। যারা এইটা না মানে তারা বেয়াদব এবং জাহান্নামি ।
আলহামদুলিল্লাহ্
যে ভাই বলছেন ,
মিলাদ বিদাদ সে কি সুন্নি নয়?
সে কি ?
আপনারা যারা সুন্নি, সুন্নি নয় বলে ইসলামকে ভাগ করছেন নিচ্চয় তাদেরকে পরকালে জবাবদিহি করতে হবে।
czcams.com/video/sidoMzPw0l8/video.html
সঠিক নাই
সুন্নিরা আমার বাল রয়েছে সঠিক রয়েছে তোরা জেমন ভন্ড ঐ সুন্নিও ভন্ড৷ তুরা জে বলস সুন্নিদের জয় হক সাহাবি আববুক্কর দুনিয়ার বুখে জতদিন বেছে ছিলো একদিনও মিলাদ করেন্নি
মুর্খ কোরানে সুরা আহজবে আছে যে, আল্লাহ বলেন, হে ফেরেস্তা গন তোমরা নবীর উপর দরুদ ও সালাম পাট কর। আমিও নবীর উপর দরুদ ও সালাম পেসকরি।
দরুদ ও সালাম পাঠ এর সাথে মিলাদ ও কিয়ামের সম্পর্ক কি ভাই?
জি আপনার যুক্তি ঠিক
গায়ের জুরে মিলাদ জায়েজ হবেনা রাসুলের যুগে জাহা নেই সেটাই বেদাত এরা সব বেদাতি আলেম
দরুদ পড়তে বলেছেন এবং দরুদ কিভাবে পড়তে হবে সেটাও রসূল সা ঃ শিখয়ে দেয়েছেন। বানাওয়াট দরুদ পড়তে বলেননি।
@@mdimrankhan6654 আপনি আর বুঝবেন না ভাই 🥺
আল্লাহ কবুল করুন আমিন
আলহামদুলিল্লাহ, সুন্নি জামায়াত হক পথে
নারায়ে তাকবীর আল্লাহু আকবার নারায়ে রিসালাত ইয়া রাসুল আল্লাহ মিলাদ কিয়াম জিন্দাবাদ
নারে তাকবীর আল্লাহু আকবার। নারায়ে রিসালাত। ইয়া রাসুল আল্লাহ। ❤❤❤
সুবহানাল্লাহ সুন্দর আলোচনা
সব সময় সুন্নিরা আল্লাহর পথে চলে এটাই সঠিক পথ
😜
ঠিক
আমি হাসবো নাকি কানবো
Right
@@rahimkhan8819 tomar hashi pabe karon tumi muawiyah badi yazeed badi wahabi.
ar kanna pabe karon tomar pichon jolbe, jokhon tumi dekhba protita ghore ghore Rasul(s.a.w) ar Milad path kora hobe.
karon tumi satan ar onushari,ar satan Rasulullah(s.a.w) ar dushmon.
আলহামদুলিল্লাহ সুন্নি জামাতের জয় হবে ইনশাল্লাহ
সুন্নি কাকে বলে? ইসলামের মূলনীতি বলতে পারবেন, ভাই?
@@MDFaisalH Alhamdulillah huzoor ke song khodal na sune Dil ka raja
আমার নবী জিন্দা হায়াতুন্নবী
ইহ কালের জাকের ভাই পর কালের জান্নাতের সাথি❤️
মাসায়াল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ধন্যবাদ আহলে সুন্নাতুয়ালজামাত
আলহামদুলিল্লাহ এভাবে আলোচনা করলে প্রমাণ্য ও দলিল সহ ইনশাআল্লাহ সুন্নীয়তের জয় সবসময় মানুষের মধ্যে বিতর্ক না করে এভাবে আলোচনা করা হোক সব সময়
সুন্নী নামধারী লোকদের ঘাড়ে শয়তান চেপে বসেছে।
মিলাদ অর্থ জন্ম। কুরআন বা হাদীসের কোথাও মিলাদ বা জন্ম শব্দ আসলেই যে প্রচলিত মিলাদ উদ্দেশ্য এমনটি ধারণা করা মূর্খতার পরিচায়ক।
কারণ মিলাদ বা জন্ম শব্দ দিয়ে তো বুঝানো হয় অমুক অতো তারিখে জন্ম গ্রহণ করেছেন।
শুধু জন্ম পেলেই যদি মিলাদ মাহফিল করতে হয়। তাহলে তো অনেক জায়গায় ওফাত অর্থাৎ মৃত্যু শব্দ আছে তাহলে এই বেদাতীরা শুক মাহফিল করে না কেন।
দ্বিতীয় কথা হলো, এই বেদাতীদের থেকে সাহাবায়ে কেরাম ছিলেন লক্ষ লক্ষ গুণ শ্রেষ্ঠ।
যদি মিলাদ মাহফিল ভালো কাজ হতো তাহলে সাহাবায়ে কেরাম কেন এই ভালো কাজ ছাড়লেন।
সাহাবায়ে কেরাম এরকম মিলাদ মাহফিল করেছেন কেউ কোথাও দেখাতে পারবেন না।
সুতরাং এই সুন্নী নামধারীগণ এমন কাজ করছেন যা ইসলামে নেই। এবং বেদাত করছেন।
সুন্নী নামধারী আলেমগণ সাধারণ মানুষকে ধোকা দিচ্ছে। সতর্ক থাকুন। বুঝার চেষ্টা করুন।
সাহাবায়ে কেরামগন থেকে কি সুন্নী নামধারীগণ শ্রেষ্ঠ হয়ে গেছেন।নাউজুবিল্লাহ।
কারা কারা সুন্নি আছেন,, তারাই লাইক করুন ❤❤❤❤❤❤❤❤