কথা সত্য, দেশ বাহিরে ইঞ্জিল ওয়েল মাসে একবার চেঞ্জ করে হয়, এবং একটা গাড়ি প্রতিদিন ৫০০-৭০০ কিলো চলে, কিছু ইঞ্জিন ওয়েল গায়ে লেখা থাকে এই ওয়েল দিয়ে কত কিলোমিটার চলবে
Vaijan amar akta question silo ...amr height 6"2 bike er model Suzuki Gixxer fi abs 2023... mono shock suspension er maddhome ki seat height barano jay? Apni expert tai question ta korlam ..thank you ❤
মনোক সাসপেনশন ছোট বড় করার মাধ্যমে কিছুটা হাইট উঁচু-নিচু করা যায়। আগে আপনি দেখুন আপনার মনসা সাসপেনশন এখন কোন লেভেলে রয়েছে। আপনি স্থানীয় বা আপনার আশেপাশের যে কোন মেকানিক্স কে ছোট বড় করে দিয়ে আপনি চেক করলে বুঝতে পারবেন কতটুকু উন্নতি হয়েছে বা উন্নতি হয়েছে
Vai Amar manual boi service er time e hoyto ora rekhe dise ..oi manual book ta ki kothao pawa Jabe?apnar video Amar Valo lage asha korsi answer diben vaiya
আপনি যে কোম্পানির বাইক ক্রয় করেছেন সেই কোম্পানির শোরুমে যেয়ে বলবেন একটি ইউজার ম্যানুয়াল বই প্রয়োজন তারা আপনাকে একটি বই দিয়ে দিবে কারণ এ সকল বই তাদের কাছে বস্তায় বস্তায় ভরা রয়েছে
আচ্ছা ভাই আমার gixxer fi abs বাইকের সিটের নিচের ম্যানুয়াল বইতে লেখা ৪ হাজার কিলোমিটার পর পর মবিল চেঞ্জ করতে হবে আবার শোরুম থেকে যে সার্ভিস বুক দিয়েছে ওটাতে ১ হাজার কিলোমিটার পরপর মবিল চেঞ্জ করতে বলছে
প্রথম ব্রেক এন্ড পিরিয়ড এক হাজার কিলোমিটার এরপর থেকে প্রতি চার হাজার কিলোমিটার পর পর ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করবেন এবং প্রত্যেকবার একটি করে ইঞ্জিন অয়েল ফিল্টার দিবেন। এবং যদি আপনি ইঞ্জিন অয়েল ফিল্টার ব্যবহার করেন সে ক্ষেত্রে ১০০ গ্রাম ওয়েল বেশি দিবেন
বাইকে সর্বোচ্চ কত মাস পর্যন্ত একটা ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করা যাবে? দেখা যাচ্ছে,আমার বাইক মাসে মাত্র ২০০-৩০০ কিলোমিটার চলে। সেক্ষেত্রে কি আমি একটা ইঞ্জিন অয়েল 5-6 মাস ইউজ করতে পারবো!
আসসালামু আলাইকুম ভাই ,আমি হোন্ডা মোটর সাইকেলে হোন্ডা কোম্পানির মবিল ব্যবহার করি ,আমি প্রতি মবিলে ১৬০০+ কিলো চালিয়ে থাকি, আমি যে মবিলটা ব্যবহার করি বর্তমানে প্রেক্ষাপটে অন্যান্য মবিলের থেকে দামে সস্তা ৬৫০৳ ,এখানে উল্লেখিত কিলোমিটার হতে আমার প্রায় ১৮/২০ দিন সময় লাগে,তাই আমি বলতে চাচ্ছি এই মবিল দিয়ে ১৬০০/১৭০০কিলো চালানো যাবে কিনা একটু জানালে উপকৃত হতাম ।
আমার আমার জানা মতে আপনি প্রতিটি ইঞ্জিন অয়েল দিয়ে চার হাজার কিলোমিটার নিশ্চিন্তে চালাতে পারবেন। এ বিষয়ে আরও সুশ্রেষ্ঠ তথ্য পেতে আপনি বাংলাদেশ উন্ডার প্রাইভেট লিমিটেডের ফেসবুক পেজের সাথে যোগাযোগ করেন। অথবা আরো নিশ্চিত হতে আপনার বাইকের সাথে দেওয়া ইউজার ম্যানুয়াল বইটি ভালো করে পড়ে দেখুন সেখানে কত কিলোমিটার পরপর ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করবেন তার বিস্তারিত তথ্য লেখা রয়েছে। আসলে আপনাদের সমস্যা হচ্ছে আপনারা পুরো ভিডিও না দেখে ফট করে কমেন্ট করেন। আগে পুরো ভিডিওটি দেখবেন এখানে আমি বিস্তারিত সব কিছু বলে দিয়েছি কোথায় কোথায় আপনি কোন কোন তথ্য পাবেন তার সবকিছু বলে দিয়েছি। যদি আপনার কাছে ম্যানুয়াল বই না থাকে সেক্ষেত্রে আপনি যে কোন হোন্ডা শোরুমে যে আপনার বাইকের মডেলের যে ম্যানুয়াল বই রয়েছে সেরকম একটি বই সেখান থেকে নিয়ে আসুন। তবে আমার জানা মতে হোন্ডার ম্যাক্সিমাম কম্পিউটার বাইকের ক্ষেত্রে ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তনের সঠিক সময় হচ্ছে ৪০০০ কিলোমিটার
আসসালামুয়ালাইকুম বড় ভাই, আপনার ভিডিওগুলো সত্যি সুন্দর অনেকের ভালো লাগে আবার অনেকের ভালো লাগেনা, তো আপনি যে কথাগুলো বলেন ওগুলি আসলেই সত্যি, আমার প্রশ্ন হল কেউ যদি রাতে গাড়ি চালায় প্রতিদিন 50 কিলো 100 কিলো সে 3000 কিলো তে ফেলে দিল। কেউ যদি সপ্তাহে 10 কিলো 20 কিলো গাড়ি চালায় এবং খুব আস্তে আস্তে গাড়ি চালায় রাত ব্যবহার করে না তাহলে কি তারও ওই 3000 কিলোতে ফেলতে হবে।
১০ ৪০ এর পরিবর্তে ১০৩০ বা ২০ ৫০ ২০ ৪০ যেকোনোটাই দেয়া যাবে কোন ধরনের কোন সমস্যা নাই। আসলে এই গ্রেট পরিবর্তনের ফলে একটা জায়গায় একটা পরিবর্তন আসবে সেটা হচ্ছে হয়তো ইঞ্জিনটা প্রথম প্রথম কিছুদিন একটু ভার মনে হতে পারে। আবার গ্রেট পরিবর্তন করলে কারো কারো ক্ষেত্রে ইঞ্জিন একটুখানি গরম হতে পারে। মূলত এই গ্রেডের ব্যবধানটা হচ্ছে ওই ইঞ্জিন অয়েল টা কতটুকু পাতলা বা ঘন সেটাকে বোঝানো হচ্ছে গ্রেডের পার্থক্য। আবার যে সকল এরিয়াতে প্রচুর পরিমাণে বরফ পড়ে সে সকল এরিয়াতে এমন গ্রেডের ওয়েল ব্যবহার করতে হবে যেই গ্রেডের অয়েল মাইনাস তাপমাত্রা আসলো জমবে না। এখন এই মাইনাস তাপমাত্রাতে জমবে না প্লাস তাপমাত্রাতে বেশি পাতলা হবে না এই এগুলো টাই হচ্ছে মানে সোজা কথা ইঞ্জিন অয়েলের পাতলা বা ঘনত্বটার একক কি হচ্ছে এই গ্রেট। কিন্তু দিনশেষে সবগুলো ইঞ্জিন অয়েল হচ্ছে একই জিনিস। বিশেষ প্রয়োজনে আপনার কাছে যদি 1040 oil না থাকে আপনি 10-30 নিচ চিনতে ব্যবহার করতে পারবেন। তবে যদি আপনার হাতের হাতের কাছে ১০৪০ এভেলেবল থাকে সেহেতু আপনি 1040ই ব্যবহার করবেন
এই বিষয়টি নিয়ে কেউ কথা বলে না, ধন্যবাদ আপনি বলেছেন আমার বাইক ২০০০/২২০০ কিমি চলার পর ওভারহিটেড হইছিলো, তখন ইঞ্জিন ওয়েল চেঞ্জ করি আবার দেখি হাত দিয়ে ধরে ভিস্কোসিটিও আছে ভালই। তাহলে এত ওভারহিটেড হওয়ার কারণ কি? এখন ১৩০০ কিমি রানিং ওভারহিটেড ফিল হচ্ছে না
ইঞ্জিন ওভার হিট হওয়ার পিছনে অনেকগুলো কারণ জড়িত রয়েছে। প্রথম কারণ হচ্ছে গরম আবহাওয়া। আপনি গরম মা-বাবাতে অল্প কিছু চালালেই engine গরম হয়ে যাবে এবং এটাই এটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। আবার আপনি যদি ৬৭ হাজার আরপিএম এর উপরে প্রচুর পরিমাণে হাই স্পিডে রাইট করেন সে ক্ষেত্রে ইঞ্জিন ওভারিট হবে। অনেক ক্ষেত্রে অনেকের চাকা জ্যাম থাকে এবং চাকা জ্যাম থাকলে আপনি নিশ্চিত ধরে নিবেন আপনার তেল মাইলেজ কমে যাবে এবং ইঞ্জিন ওভারেট হয়ে যাবে। আশা করি এই বিষয়গুলো শুধরে নিলে আপনার এই সমস্যা থেকে আপনি পরিত্রান পেয়ে যাবেন। ইঞ্জিন ওভারহিট বলতে ইঞ্জিন এতটা পরিমাণ হিট হবে যেখানে পায়ের পাশে প্রচুর পরিমাণে গরম লাগবে। এখন আমি তো আর জানি না আপনার ইঞ্জিন ঠিক কতটুকু হিট হচ্ছে। আপনার ইঞ্জিন অয়েল যদি জেনুইন হয়ে থাকে তাহলে তিন হাজার প্লাস চালালেও কখনো ইঞ্জিন ওভারেট হবে না
আমার পা এত গরম হচ্ছিলো ইভেন রানেও গরম অনুভব করছি মাত্র ২ কিমি চালাইয়া। আর এখন যেটা ব্যবহার করছি মতুল এটা দেওয়ার আগে বাইকের কোন একটা কাজও করাই নাই। এখন ২২০০কিমি রানিং ভালই চলতেছে আলহামদুলিল্লাহ,
নতুন বাইকের ক্ষেত্রে অবশ্যই বাইকের ইঞ্জিন ওভার ওভারহিট হবে এটাই এটার স্বাভাবিক ধর্ম। আপনি নিশ্চিন্তে চালাতে থাকেন। তবে হ্যাঁ আপনাকে এটা নিশ্চিত হতে হবে আপনি যেই ইঞ্জিন অয়েল করতেছেন সেটা সঠিক গ্রেট মেনটেন করতেছেন কিনা এবং আপনার সেই ইঞ্জিন অয়েল সম্পূর্ণ অরিজিনাল কিনা। ২-৩ হাজার কিলোমিটার পার হওয়ার পর ইঞ্জিনের গরম তাপমাত্রা টা কমে যাবে
@mdreeadhassan2404 মতল ইঞ্জিন অয়েল অনেক ভালো কিন্তু বাজারে যতগুলো মুতুল পাওয়া যায় তার ভিতরে অরিজিনাল পাওয়া সম্ভাবনা খুবই কম। এজন্য নিশ্চিত সলিউশন হচ্ছে ইয়ামাহা লোভ। আপনি যে কোন ইয়ামাহা শোরুম থেকে ইয়ামাহা লুব ১০ ৪০ ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করবেন যদি আপনি yamaha বাইক ব্যবহার করে থাকেন
ভাই একটা বিষয় যোগ করবেন, কিছুদিন পরপর ইঞ্জিন অয়েল লেভেল চেক করতে এবং সেটা যাতে লেভেলের ভেতরেই থাকে।
বাস্তব কথাগুলো ফুঠিয়ে তুলার জন্য ধন্যবাদ
মূল্যবান মন্ত্রীদের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ সবাই আমার চ্যানেলটিকে সাবস্ক্রাইব করবেন এবং যদি সম্ভব হয় ভিডিওটি বিভিন্ন কমিউনিটিতে শেয়ার করে দিবেন।
কথা সত্য, দেশ বাহিরে ইঞ্জিল ওয়েল মাসে একবার চেঞ্জ করে হয়, এবং একটা গাড়ি প্রতিদিন ৫০০-৭০০ কিলো চলে, কিছু ইঞ্জিন ওয়েল গায়ে লেখা থাকে এই ওয়েল দিয়ে কত কিলোমিটার চলবে
ভিডিও টা শেয়ার করবেন প্লিজ❤️😋🙏
Vaijan amar akta question silo ...amr height 6"2 bike er model Suzuki Gixxer fi abs 2023... mono shock suspension er maddhome ki seat height barano jay?
Apni expert tai question ta korlam ..thank you ❤
মনোক সাসপেনশন ছোট বড় করার মাধ্যমে কিছুটা হাইট উঁচু-নিচু করা যায়।
আগে আপনি দেখুন আপনার মনসা সাসপেনশন এখন কোন লেভেলে রয়েছে।
আপনি স্থানীয় বা আপনার আশেপাশের যে কোন মেকানিক্স কে ছোট বড় করে দিয়ে আপনি চেক করলে বুঝতে পারবেন কতটুকু উন্নতি হয়েছে বা উন্নতি হয়েছে
Vai Amar manual boi service er time e hoyto ora rekhe dise ..oi manual book ta ki kothao pawa Jabe?apnar video Amar Valo lage asha korsi answer diben vaiya
আপনি যে কোম্পানির বাইক ক্রয় করেছেন সেই কোম্পানির শোরুমে যেয়ে বলবেন একটি ইউজার ম্যানুয়াল বই প্রয়োজন তারা আপনাকে একটি বই দিয়ে দিবে কারণ এ সকল বই তাদের কাছে বস্তায় বস্তায় ভরা রয়েছে
আমি নিলয়
মুল্যবান মতামতের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
❤❤
🙄❤️❤️🙏
আচ্ছা ভাই আমার gixxer fi abs বাইকের সিটের নিচের ম্যানুয়াল বইতে লেখা ৪ হাজার কিলোমিটার পর পর মবিল চেঞ্জ করতে হবে আবার শোরুম থেকে যে সার্ভিস বুক দিয়েছে ওটাতে ১ হাজার কিলোমিটার পরপর মবিল চেঞ্জ করতে বলছে
প্রথম ব্রেক এন্ড পিরিয়ড এক হাজার কিলোমিটার এরপর থেকে প্রতি চার হাজার কিলোমিটার পর পর ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করবেন এবং প্রত্যেকবার একটি করে ইঞ্জিন অয়েল ফিল্টার দিবেন।
এবং যদি আপনি ইঞ্জিন অয়েল ফিল্টার ব্যবহার করেন সে ক্ষেত্রে ১০০ গ্রাম ওয়েল বেশি দিবেন
Gixxer fi abs a 2nd engine oil running (motul 10w40 minarel) 1500+ kilo running..... Long tour 2bar disilam (150+150)kilo and daily 5kilo running
চোখ বন্ধ করে চালাতে থাকেন।
বাইকে সর্বোচ্চ কত মাস পর্যন্ত একটা ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করা যাবে? দেখা যাচ্ছে,আমার বাইক মাসে মাত্র ২০০-৩০০ কিলোমিটার চলে। সেক্ষেত্রে কি আমি একটা ইঞ্জিন অয়েল 5-6 মাস ইউজ করতে পারবো!
বছরে দুইবার পরিবর্তন করবেন
আসসালামু আলাইকুম ভাই ,আমি হোন্ডা মোটর সাইকেলে হোন্ডা কোম্পানির মবিল ব্যবহার করি ,আমি প্রতি মবিলে ১৬০০+ কিলো চালিয়ে থাকি, আমি যে মবিলটা ব্যবহার করি বর্তমানে প্রেক্ষাপটে অন্যান্য মবিলের থেকে দামে সস্তা ৬৫০৳ ,এখানে উল্লেখিত কিলোমিটার হতে আমার প্রায় ১৮/২০ দিন সময় লাগে,তাই আমি বলতে চাচ্ছি এই মবিল দিয়ে ১৬০০/১৭০০কিলো চালানো যাবে কিনা একটু জানালে উপকৃত হতাম ।
আমার আমার জানা মতে আপনি প্রতিটি ইঞ্জিন অয়েল দিয়ে চার হাজার কিলোমিটার নিশ্চিন্তে চালাতে পারবেন।
এ বিষয়ে আরও সুশ্রেষ্ঠ তথ্য পেতে আপনি বাংলাদেশ উন্ডার প্রাইভেট লিমিটেডের ফেসবুক পেজের সাথে যোগাযোগ করেন।
অথবা আরো নিশ্চিত হতে আপনার বাইকের সাথে দেওয়া ইউজার ম্যানুয়াল বইটি ভালো করে পড়ে দেখুন সেখানে কত কিলোমিটার পরপর ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করবেন তার বিস্তারিত তথ্য লেখা রয়েছে।
আসলে আপনাদের সমস্যা হচ্ছে আপনারা পুরো ভিডিও না দেখে ফট করে কমেন্ট করেন।
আগে পুরো ভিডিওটি দেখবেন এখানে আমি বিস্তারিত সব কিছু বলে দিয়েছি কোথায় কোথায় আপনি কোন কোন তথ্য পাবেন তার সবকিছু বলে দিয়েছি।
যদি আপনার কাছে ম্যানুয়াল বই না থাকে সেক্ষেত্রে আপনি যে কোন হোন্ডা শোরুমে যে আপনার বাইকের মডেলের যে ম্যানুয়াল বই রয়েছে সেরকম একটি বই সেখান থেকে নিয়ে আসুন।
তবে আমার জানা মতে হোন্ডার ম্যাক্সিমাম কম্পিউটার বাইকের ক্ষেত্রে ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তনের সঠিক সময় হচ্ছে ৪০০০ কিলোমিটার
আসসালামুয়ালাইকুম বড় ভাই, আপনার ভিডিওগুলো সত্যি সুন্দর অনেকের ভালো লাগে আবার অনেকের ভালো লাগেনা, তো আপনি যে কথাগুলো বলেন ওগুলি আসলেই সত্যি, আমার প্রশ্ন হল কেউ যদি রাতে গাড়ি চালায় প্রতিদিন 50 কিলো 100 কিলো সে 3000 কিলো তে ফেলে দিল। কেউ যদি সপ্তাহে 10 কিলো 20 কিলো গাড়ি চালায় এবং খুব আস্তে আস্তে গাড়ি চালায় রাত ব্যবহার করে না তাহলে কি তারও ওই 3000 কিলোতে ফেলতে হবে।
৩০০০ কিলোমিটার হতে যদি ছয় মাসের বেশি সময় লাগে সেক্ষেত্রে বছরে দুইবার ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করতে হয়।
ভাই 10w30 এর পরিবর্তে 10w40 দেয়া যাবে কি
১০ ৪০ এর পরিবর্তে ১০৩০ বা ২০ ৫০ ২০ ৪০ যেকোনোটাই দেয়া যাবে কোন ধরনের কোন সমস্যা নাই।
আসলে এই গ্রেট পরিবর্তনের ফলে একটা জায়গায় একটা পরিবর্তন আসবে সেটা হচ্ছে হয়তো ইঞ্জিনটা প্রথম প্রথম কিছুদিন একটু ভার মনে হতে পারে।
আবার গ্রেট পরিবর্তন করলে কারো কারো ক্ষেত্রে ইঞ্জিন একটুখানি গরম হতে পারে।
মূলত এই গ্রেডের ব্যবধানটা হচ্ছে ওই ইঞ্জিন অয়েল টা কতটুকু পাতলা বা ঘন সেটাকে বোঝানো হচ্ছে গ্রেডের পার্থক্য।
আবার যে সকল এরিয়াতে প্রচুর পরিমাণে বরফ পড়ে সে সকল এরিয়াতে এমন গ্রেডের ওয়েল ব্যবহার করতে হবে যেই গ্রেডের অয়েল মাইনাস তাপমাত্রা আসলো জমবে না।
এখন এই মাইনাস তাপমাত্রাতে জমবে না প্লাস তাপমাত্রাতে বেশি পাতলা হবে না এই এগুলো টাই হচ্ছে মানে সোজা কথা ইঞ্জিন অয়েলের পাতলা বা ঘনত্বটার একক কি হচ্ছে এই গ্রেট।
কিন্তু দিনশেষে সবগুলো ইঞ্জিন অয়েল হচ্ছে একই জিনিস।
বিশেষ প্রয়োজনে আপনার কাছে যদি 1040 oil না থাকে আপনি 10-30 নিচ চিনতে ব্যবহার করতে পারবেন।
তবে যদি আপনার হাতের হাতের কাছে ১০৪০ এভেলেবল থাকে সেহেতু আপনি 1040ই ব্যবহার করবেন
ভয়েস কমান্ড দিয়ে রিপ্লাই দেওয়াতে হয়তো শব্দের বানানে অনেক ভুল ভ্রান্তি থাকতে পারে ক্ষমো সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন
ভাই আপনার হাতে যে ইয়ামাহালুব আছে আমি এটা ই আমার বাইকে ব্যবহার করি অনেক ভালো মবিল
মুল্যবান মতামতের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই
এই বিষয়টি নিয়ে কেউ কথা বলে না, ধন্যবাদ আপনি বলেছেন
আমার বাইক ২০০০/২২০০ কিমি চলার পর ওভারহিটেড হইছিলো, তখন ইঞ্জিন ওয়েল চেঞ্জ করি আবার দেখি হাত দিয়ে ধরে ভিস্কোসিটিও আছে ভালই। তাহলে এত ওভারহিটেড হওয়ার কারণ কি? এখন ১৩০০ কিমি রানিং ওভারহিটেড ফিল হচ্ছে না
ইঞ্জিন ওভার হিট হওয়ার পিছনে অনেকগুলো কারণ জড়িত রয়েছে।
প্রথম কারণ হচ্ছে গরম আবহাওয়া।
আপনি গরম মা-বাবাতে অল্প কিছু চালালেই engine গরম হয়ে যাবে এবং এটাই এটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া।
আবার আপনি যদি ৬৭ হাজার আরপিএম এর উপরে প্রচুর পরিমাণে হাই স্পিডে রাইট করেন সে ক্ষেত্রে ইঞ্জিন ওভারিট হবে।
অনেক ক্ষেত্রে অনেকের চাকা জ্যাম থাকে এবং চাকা জ্যাম থাকলে আপনি নিশ্চিত ধরে নিবেন আপনার তেল মাইলেজ কমে যাবে এবং ইঞ্জিন ওভারেট হয়ে যাবে।
আশা করি এই বিষয়গুলো শুধরে নিলে আপনার এই সমস্যা থেকে আপনি পরিত্রান পেয়ে যাবেন।
ইঞ্জিন ওভারহিট বলতে ইঞ্জিন এতটা পরিমাণ হিট হবে যেখানে পায়ের পাশে প্রচুর পরিমাণে গরম লাগবে। এখন আমি তো আর জানি না আপনার ইঞ্জিন ঠিক কতটুকু হিট হচ্ছে।
আপনার ইঞ্জিন অয়েল যদি জেনুইন হয়ে থাকে তাহলে তিন হাজার প্লাস চালালেও কখনো ইঞ্জিন ওভারেট হবে না
আমার পা এত গরম হচ্ছিলো ইভেন রানেও গরম অনুভব করছি মাত্র ২ কিমি চালাইয়া।
আর এখন যেটা ব্যবহার করছি মতুল এটা দেওয়ার আগে বাইকের কোন একটা কাজও করাই নাই। এখন ২২০০কিমি রানিং ভালই চলতেছে আলহামদুলিল্লাহ,
এর আগেরটা ছিল ইকস্টার, মতুলের ছোটভাই
নতুন বাইকের ক্ষেত্রে অবশ্যই বাইকের ইঞ্জিন ওভার ওভারহিট হবে এটাই এটার স্বাভাবিক ধর্ম।
আপনি নিশ্চিন্তে চালাতে থাকেন।
তবে হ্যাঁ আপনাকে এটা নিশ্চিত হতে হবে আপনি যেই ইঞ্জিন অয়েল করতেছেন সেটা সঠিক গ্রেট মেনটেন করতেছেন কিনা এবং আপনার সেই ইঞ্জিন অয়েল সম্পূর্ণ অরিজিনাল কিনা।
২-৩ হাজার কিলোমিটার পার হওয়ার পর ইঞ্জিনের গরম তাপমাত্রা টা কমে যাবে
@mdreeadhassan2404 মতল ইঞ্জিন অয়েল অনেক ভালো কিন্তু বাজারে যতগুলো মুতুল পাওয়া যায় তার ভিতরে অরিজিনাল পাওয়া সম্ভাবনা খুবই কম।
এজন্য নিশ্চিত সলিউশন হচ্ছে ইয়ামাহা লোভ।
আপনি যে কোন ইয়ামাহা শোরুম থেকে ইয়ামাহা লুব ১০ ৪০ ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করবেন যদি আপনি yamaha বাইক ব্যবহার করে থাকেন
শাওনের বন্ধু নিলয় হাওলাদার বারি❤
ধন্যবাদ ভাইয়া❤️🙏
ক্যামেরার দাম কত
একশন ক্যামেরা