হাতে হাতে রেডিও ছিলো মোবাইলের মতো, আমিও একটা ছোট মোবাইলের মতো রেডিও কিনে খেলা শুনতে শুনতে হটাৎ ছক্কার কথা শুনে খুশিতে চলন্ত রিক্সা থেকে লাফ দিয়ে পড়ি, ওহ কি দারুন ছিলো সেই মুহুর্তটি।
১৯৯৭ সাল আহ,সেই ম্যাচে উপস্থিত থাকা আজ কতো মানুষ দুনিয়া থেকে চিরবিদায় নিয়ে মাটির সাথে মিশে গিয়েছে😭ভাবতেই অবাক লাগে কত মানুষ ছিলো উপস্থিত মাঠে আর সেই অনেক মানুষ দুনিয়াতে নেই😭
খেলার শেষ মুহূর্তে কারেন্ট না থাকায় আমরা রেডিওতে ধারাভাষ্যকারের মাধ্যমে শুনতে ছিলাম। সে এক অন্য লেভেলের অনুভূতি;যা বলে বোঝানো সম্ভব নয় 🥰 আমরা পুরো এলাকায় রং ছিটিয়ে মিছিল করেছিলাম 💕🥰
আমরা মফস্বলে থাকতাম। সেখানেও ঐ সময় কারেন্ট চলে গিয়েছিল। রেডিও অফ, ব্যাটারি সিস্টেম ছিল না। পরে রাস্তায় এক প্রাইভেট কার আটকিয়ে সেটার রেডিও ছেড়ে দরজা খুলে সবাই চারপাশে ঘিরে কমেন্ট্রি শুনেছিলাম। কিন্তু একটা কথা, এই ম্যাচ বাংলাদেশের জন্য বাচামরার ছিল না কিন্তূ প্রেস্টিজিয়াস ছিল যদি চ্যাম্পিয়ন হতে পারে। বাংলাদেশ ততক্ষণে ওয়ার্ল্ডকাপে খেলার টিকেট কনফার্ম করে ফেলেছিল সেমিফাইনালে স্কটল্যান্ডকে হারিয়ে। এই টূর্ণামেন্টে বাংলাদেশের জন্য সবচে স্বরণীয় ম্যাচ ছিল হল্যান্ডের সাথে বৃষ্টি বিঘ্নিত সেই ম্যাচ যেটা হারলে বা ম্যাচ পরিত্যক্ত হলে বাংলাদেশ টুর্ণামেন্ট থেকে ছিটকে যেত, খেলা হত না সেমিফাইনালে। সেই ১৯৯৪ সালের আইসিসি ট্রফির মতো যেখানে কেনিয়ার সাথে ১৩ রানে হেরে উপমহাদেশে ওয়ার্ল্ডকাপ খেলার স্বপ্ন যেদিন মরে গিয়েছিল। কি যে কষ্ট পেয়েছিলাম সেই দিন। রেডিওতে কমেন্ট্রি শুনতে শুনতে কান্নায় চোখ ভেসেছিল। যদিও কেনিয়ের ২৯৫ রান তাড়া করতে গিয়ে দারুণ সুচনা ছিল বুলবুল আর জাহাঙ্গীর এর। যাই হোক ১৯৯৭ এ হল্যান্ডের সাথে সেই ম্যাচ যখন বৃষ্টির জন্য আটকে যায় তখন বাংলাদেশের অবস্থাও খারাপ ছিল। বৃষ্টি থামলে মাঠ শুকানোর জন্য বাংলাদেশের সব খেলোয়াড়, কোচ মাঠে নেমে গিয়েছিলেন। তারপর আকরাম খানের ৬২ রানের সেই বিখ্যাত ইনিংস। সাথে মনি ও সাইফুলের সাপোর্টিং দুটো ইনিংস যাতে অত্যন্ত মূল্যবান দুটো পার্টনারশিপ হয়েছিল। সেইদিন জেতার পর বাংলাদেশের কনফিডেন্স অনেক উপরে চলে গিয়েছিল যাতে সেমিফাইনালে স্কটল্যান্ডকে হেসে খেলে হারিয়েছিল। সেই ম্যাচে আকরাম খান সেই অবিস্মরণীয় ৬২ রানের ইনিংস না খেললে সেই টুর্ণামেন্ট থেকে তখনই ছিটকে যেত। খেলা হতো না তারপরের ওয়ার্ল্ডকাপে। বিলম্বিত হতো ব্যাক টু ব্যাক ওয়ানডে ও টেষ্ট স্ট্যাটাস পাওয়া। তাই আমার কাছে সব সময়ই মনে হয় বাংলাদেশের ক্রিকেটের এই সামনে এগিয়া যাওয়া আজও দাঁড়িয়ে আছে আকরাম খানের সেই ৬২ রানের উপর। কিন্তু এখনকার প্রজন্মের কতজনই বা সেই ইতিহাস জানে কিংবা আগের প্রজন্মের কতজনই বা সেই ইনিংস মনে রেখেছে। সেই ম্যাচ নিয়ে মিডিয়াতে পরে কখনও কোন আলোচনাও শুনিনি। ভাল থাকুক বাংলাদেশের ক্রিকেট।
সত্যি, কারেন্ট চলে গিয়েছিল ঐ সয়য়। আজ থেকে 26 বছর আগের কথা.. কিন্তু মুহূর্তটা অসাধারণ। রেডিও ছিল একমাত্র ভরসা। আর আজকে হাতে হাতে লাইভ ম্যাচ, কিন্তু পাতানো খেলা আর জুয়ার আরেক নাম হয়ে গেছে ক্রিকেট। আফসোস হয় খুব।
ঐ সময় রেডিওতে চৌধুরী জাফরুল্লাহ শরাফত এর ধারাভাষ্য শুনেছিলাম। আর আজ প্রথম খেলাটি দেখলাম। অনেক আনন্দ পেলাম। তবে আকরাম খানের ৬ মারা ও বল হারানোটা ছিলো বেশি আনন্দদায়ক। সেটাও আজ দেখার সৌভাগ্য হলো। ধন্যবাদ মাছরাঙ্গা টিভিকে
সেই দিনের মুহূর্তা ছিল অন্যরকম সেদিন খুব স্বল্প সংখ্যক ঘরেই টিভি ছিল। রেডিওতে ইসলামপুর থেকে শুনছিলাম আমাদের দেশ জেতার পর মনটা ভরে গিয়েছিল। কিছুক্ষণ পরে সবাই উল্লাসে ফেটে পড়ে এবং পুরো দেশে রং খেলায় মেতে উঠে সেই মুহূর্তটা ছিল অন্যরকম যা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না
আমার এক মামু আর আমি দুজনেই রেডিওতে খেলা শুনছি। মামার হাতে একটা রেডিও আর আমার হাতেও একটা রেডিও। যখন ৮ উইকেট পড়ে গেল তখন মামা তার রেডিওটা একটা আছাড় দিলো। মামার মন খারাপ, আমি আমার রেডিওতে শুনছি, যখন খালেদ মাসুদ পাইলট ছক্কা হাকালেন মামাকে বললাম মামা ছয় মেরেছে , অমনি মামা তাড়াহুড়ো করে ব্যাটারি দুইটা কুরিয়ে এনে আবার রেডিওটা ঠিক করার চেস্টা করছে। ততক্ষনে জিতে গেছি শুনে মামাকে দেখে মনে হলো লুঙ্গিটা খুলে নাছতে পারলে আরও খুশি হতো। সেই দৃশ্য এখনো আমার চোখের সামনে ভাসে।
ঐদিন আমরা বন্ধু বান্ধব মিলে গুলশানের ইয়ুথ ক্লাবে খেলতে গিয়েছিলাম, খেলা শেষ করে আসার পথে শুনি বাংলাদেশ জিতছে, কিন্তু আমরা স্বাভাবিকভাবে বাসা আসতে পারিনি সবাই রং দিলে মেখে দিয়েছিল
Mesmerized to see the love of the common for their motherland,unfortunately,the love and patriotism of those able to take our country to the next level is flimsy that we are sweating to make both ends!
অনেক অনেক অনেক মধুৱ একটা সৃতি সেটা আসলে বলে বুঝানো যাবেনা মনে পড়ে সেই অবিসৱনীয দিনটিৱ কথা সেদিন সন্ধা বেলা আমৱা হাজাৱ হাজাৱ বাংলাদেশি বন্ধু বান্ধব মিলে বিজয় মিছিল বেৱ কৱে ছিলাম
এই খেলাটা যখন হয়, তখন আমি অনেক ছোট,ক্রিকেট তেমন বুঝি না,খেলা দেখে মজা পাই, ঠিক একই দিন বাংলাদেশ যখন জিতে গেল, যাকে পায় তাকে রং দেওয়া শুরু হলো,তখন আমাদের বাড়ি থেকে আমার খালার বাড়ি অনেক দূরে ছিল, কিন্তু মনের অজান্তে কিভাবে যেন আমি পৌঁছে গিয়েছিল, আর আমার মা আমাকে খোঁজাখুঁজি শুরু করে দিয়েছিল, মনে মনে ভাবছে আমি হারিয়ে গিয়েছিলাম, খালা আমাকে দেখে অবাক হয়েছিল, এ মুহূর্তে খালা আমাকে আমাদের বাড়িতে নিয়ে এসে ছিল, তখন আমি রাস্তায় দেখতে পেলাম, যাকে রাস্তায় পায় তাকেই রং দেওয়া শুরু হলো, এতটা আনন্দ ছিল তখন,স্মৃতি হয়ে থাকবে এই দিনটা।
সম্ভবত তখন বিটিভি খেলা টি প্রচার করেনি তাই আমাদের দেখার উপায় ছিলনা কারন সে সময় আমাদের এলাকায় ডিসএন্টিনাই ছিলনা, তার ওপর স্কুলে যাওয়ার চাপ।স্কুল ড্রেস পড়ে স্কুল না গিয়ে চুরি করে এক মুদি দোখানদার আঙ্কেলের সাথে তার দোখানের সামনে বেঞ্চে বসেই গোটা খেলাটি রেডিওতে মনোযোগ দিয়ে শুনেছি।ঐ দিন বাদে আমি কোন দিনই এতসময় ধরে রেডিও শুনিনি।চিরস্মরণীয় মুহুর্ত বাংলাদেশের প্রয়োজন ১ বলে ১ রান। ব্যাট করছেন হাসিবুল হোসেন শান্ত...… আহ কি মধুর স্মৃতি ❤
The maturity of the cricketers of that era was fantastic. Harsha called one of the Bd batters " Little Master". Some of the shorts were too ecstatic, and we do not see those kinds in the incumbent team.
Bangladesh !! Bangladesh !!.. Kore slogan dea school Matia tulclm... Rong kheleclm., school O bondho ghosona koreclo.... !!!... Ahh !!!!what was the love for 🏏 cricket,Bangladesh
No, In the 1997 ICC trophy, the innings (68 not out) of Akram khan against Netherlands is the for ever foundation of Bangladesh cricket. If we would loose that match BD cricket could be lost for ever!! I think we Bangladesh cricket board should name a pavilion as AKRAM PAVILION of Mirpur stadium to remember this innings though Akram khan deserves more than this!!
সেই টুর্ণামেন্ট এর সময় মালয়েশিয়ায় বৃষ্টি হতো। আমরা ঢাকায় ছাতা মাথায় দিয়ে রেডিওতে খেলা শুনতাম। ফাইনালে কেনিয়ার বিপক্ষে শেষ বলে এক রানের প্রয়োজন ছিল বাংদেশের। বোলার শান্ত ছিল স্ট্রাইকে। লেগবাই থেকে এক রান পাইলে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ান হয়।
এই ম্যাচের পর থেকেই মূলত বাংলাদেশে ক্রিকেট নামের খেলাটি তুমুল জনপ্রিয় হয়ে উঠে।
Janapriyo hoye ar ki holo, sei to mathe neme bangladeshira match e hare ar nongrami kore
@@indiaworld8278nongrami Indiao kom korena, tai nijer dosh dheke onner dosh khujte jaienna
হাতে হাতে রেডিও ছিলো মোবাইলের মতো, আমিও একটা ছোট মোবাইলের মতো রেডিও কিনে খেলা শুনতে শুনতে হটাৎ ছক্কার কথা শুনে খুশিতে চলন্ত রিক্সা থেকে লাফ দিয়ে পড়ি, ওহ কি দারুন ছিলো সেই মুহুর্তটি।
আমরাও রেডিওতে খেলা দেখছি,ছক্কার কথা শুনে টক্কা মারতাম,জয়ের খবর শুনে হাইওয়ে রাস্তায় রং মারামারি শুরু করে দেয়েছি।
এটাই বাংলাদেশ এর ক্রিকেট ইতিহাসের সবচে স্মরণীয় ম্যাচ। পুরো খেলা টা রেডিও তে শুনেছিলাম, পরে টিভি তে দেখেছি।
এটাই এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় অর্জন বাংলাদেশ জাতীয় দলের।
কে কে আমার মত কমেন্ট পড়তে আসছেন এবং ঐ সময়ের কথা স্বরণ করে চোখের সামনে ভাষায়ছেন.মন আবার ফিরে চায়ছে ঐ দিন গুলি.যতবার দেখি বিরক্ত হই না
১৯৯৭ সাল আহ,সেই ম্যাচে উপস্থিত থাকা আজ কতো মানুষ দুনিয়া থেকে চিরবিদায় নিয়ে মাটির সাথে মিশে গিয়েছে😭ভাবতেই অবাক লাগে কত মানুষ ছিলো উপস্থিত মাঠে আর সেই অনেক মানুষ দুনিয়াতে নেই😭
চোখে পানি এসে গেল। বাংলাদেশ আমি তোমায় ভালোবাসি!
দেশপ্রেম কী শুধু ক্রিকেটে জেগে উঠে নাকি? দেশটা যে ইন্ডিয়ার অঙ্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে সেই খেয়াল আছে?
একহজন পাওয়ার গেছে, আপনিই একমাত্র দেশপ্রেমিক যাদের বংশধর ৭১ সালে পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলেছিলো@@isaacnewton4277
আপনার মনে হয় আভেগে লারা দিছে নইলে পানি আসতোনা
এখন যারা জাতীয় দলে খেলে, তাদের চেয়ে বহুগুন ভাল খেলা ছিল এটি।
খেলার শেষ মুহূর্তে কারেন্ট না থাকায় আমরা রেডিওতে ধারাভাষ্যকারের মাধ্যমে শুনতে ছিলাম। সে এক অন্য লেভেলের অনুভূতি;যা বলে বোঝানো সম্ভব নয় 🥰 আমরা পুরো এলাকায় রং ছিটিয়ে মিছিল করেছিলাম 💕🥰
এই খেলা সরাসরি বিটিভি সম্প্রচার করেনি। হাইলাইটস দেখিয়েছিল। আপনি কি স্টার স্পোর্টসে দেখেছিলেন?
Sotti to current chole gechilo. Tokhon ami mirpur a thaktam.
আমরা মফস্বলে থাকতাম। সেখানেও ঐ সময় কারেন্ট চলে গিয়েছিল। রেডিও অফ, ব্যাটারি সিস্টেম ছিল না। পরে রাস্তায় এক প্রাইভেট কার আটকিয়ে সেটার রেডিও ছেড়ে দরজা খুলে সবাই চারপাশে ঘিরে কমেন্ট্রি শুনেছিলাম।
কিন্তু একটা কথা, এই ম্যাচ বাংলাদেশের জন্য বাচামরার ছিল না কিন্তূ প্রেস্টিজিয়াস ছিল যদি চ্যাম্পিয়ন হতে পারে। বাংলাদেশ ততক্ষণে ওয়ার্ল্ডকাপে খেলার টিকেট কনফার্ম করে ফেলেছিল সেমিফাইনালে স্কটল্যান্ডকে হারিয়ে। এই টূর্ণামেন্টে বাংলাদেশের জন্য সবচে স্বরণীয় ম্যাচ ছিল হল্যান্ডের সাথে বৃষ্টি বিঘ্নিত সেই ম্যাচ যেটা হারলে বা ম্যাচ পরিত্যক্ত হলে বাংলাদেশ টুর্ণামেন্ট থেকে ছিটকে যেত, খেলা হত না সেমিফাইনালে। সেই ১৯৯৪ সালের আইসিসি ট্রফির মতো যেখানে কেনিয়ার সাথে ১৩ রানে হেরে উপমহাদেশে ওয়ার্ল্ডকাপ খেলার স্বপ্ন যেদিন মরে গিয়েছিল। কি যে কষ্ট পেয়েছিলাম সেই দিন। রেডিওতে কমেন্ট্রি শুনতে শুনতে কান্নায় চোখ ভেসেছিল। যদিও কেনিয়ের ২৯৫ রান তাড়া করতে গিয়ে দারুণ সুচনা ছিল বুলবুল আর জাহাঙ্গীর এর। যাই হোক ১৯৯৭ এ হল্যান্ডের সাথে সেই ম্যাচ যখন বৃষ্টির জন্য আটকে যায় তখন বাংলাদেশের অবস্থাও খারাপ ছিল। বৃষ্টি থামলে মাঠ শুকানোর জন্য বাংলাদেশের সব খেলোয়াড়, কোচ মাঠে নেমে গিয়েছিলেন। তারপর আকরাম খানের ৬২ রানের সেই বিখ্যাত ইনিংস। সাথে মনি ও সাইফুলের সাপোর্টিং দুটো ইনিংস যাতে অত্যন্ত মূল্যবান দুটো পার্টনারশিপ হয়েছিল। সেইদিন জেতার পর বাংলাদেশের কনফিডেন্স অনেক উপরে চলে গিয়েছিল যাতে সেমিফাইনালে স্কটল্যান্ডকে হেসে খেলে হারিয়েছিল। সেই ম্যাচে আকরাম খান সেই অবিস্মরণীয় ৬২ রানের ইনিংস না খেললে সেই টুর্ণামেন্ট থেকে তখনই ছিটকে যেত। খেলা হতো না তারপরের ওয়ার্ল্ডকাপে। বিলম্বিত হতো ব্যাক টু ব্যাক ওয়ানডে ও টেষ্ট স্ট্যাটাস পাওয়া। তাই আমার কাছে সব সময়ই মনে হয় বাংলাদেশের ক্রিকেটের এই সামনে এগিয়া যাওয়া আজও দাঁড়িয়ে আছে আকরাম খানের সেই ৬২ রানের উপর। কিন্তু এখনকার প্রজন্মের কতজনই বা সেই ইতিহাস জানে কিংবা আগের প্রজন্মের কতজনই বা সেই ইনিংস মনে রেখেছে। সেই ম্যাচ নিয়ে মিডিয়াতে পরে কখনও কোন আলোচনাও শুনিনি। ভাল থাকুক বাংলাদেশের ক্রিকেট।
তার ৩ বছর পর আমি পৃথিবীতে আগমন করি
আমরা পুরো খেলা রেডিও তে শুনছিলাম সেকি অনুভূতি বলে বোঝানো যাবেনা আবার যদি সেই দিনটা ফিরে পেতাম
তখন ক্লাস ৪ এ পড়ি। সারাদিন মাঠে ব্যাট বল নিয়ে পড়ে থাকতাম! আহা! কী সুন্দর ছিল আমাদের শৈশব।
আমি ৮ এ পড়ি,তখন খুব ক্রিকেট খেলতাম
আমিও ক্লাস ৪ পড়ি তখন সারাদিন তো ব্যাট বল নিয়ে থাকতাম আহ সেই সব দিন খুব মিস করি
সিক্সে পড়ি
এই খেলার আনন্দের ঢেউ বাংলার প্রতিটি পথ প্রান্তরে উৎসবে পরিনত হয়েছিল....
সত্যি, কারেন্ট চলে গিয়েছিল ঐ সয়য়। আজ থেকে 26 বছর আগের কথা.. কিন্তু মুহূর্তটা অসাধারণ। রেডিও ছিল একমাত্র ভরসা। আর আজকে হাতে হাতে লাইভ ম্যাচ, কিন্তু পাতানো খেলা আর জুয়ার আরেক নাম হয়ে গেছে ক্রিকেট। আফসোস হয় খুব।
আমি ক্লাস ওয়ানে ছিলাম।কিন্তু বাংলাদেশ পাকিস্তানের বিপক্ষে যেদিন জিতেছিলো আমার চাচারা আমায় কোলে নিয়ে রেডিওতে শুনছিলাম।। আহ কি মধুর ছিলো দিনগুলো
Ami class 7 ay cilam ESPN khela ta dekhacilam ak sas rudhokor khela
Amar aj pojonto best win Bangladesh ar modde ay rokom khela akhon r painai.
Ami tar porer bosor jonmaise😂
class seven a cilam
Ssc chilo amader
স্মরণীয় একটা মুহূর্ত
সম্পূর্ণ খেলা রেডিওতে শুনেছিলাম
ঐ সময় রেডিওতে চৌধুরী জাফরুল্লাহ শরাফত এর ধারাভাষ্য শুনেছিলাম।
আর আজ প্রথম খেলাটি দেখলাম। অনেক আনন্দ পেলাম। তবে আকরাম খানের ৬ মারা ও বল হারানোটা ছিলো বেশি আনন্দদায়ক।
সেটাও আজ দেখার সৌভাগ্য হলো।
ধন্যবাদ মাছরাঙ্গা টিভিকে
খোদাবক্স মৃধা ভাই ছিলেন 😀
খেলার পরে যে মিছিল করছিলাম তা জীবনেও ভুলব না।মিছিলের পরে আমাদের সুইটি বিস্কিট দিছিল।
হাসলাম একটু ভাই 😁😁মন খুলে ❤️❤️🩹❤️❤️🩹
আমরা খেয়েছি বেলা বিসকুট
আগের যুগের খেলায় খুব আনন্দ লাগতো,
পূরোনো স্মৃতি মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
আগের এই দিনগুলো কত সুন্দর ছিল মানুষের উপর মানুষের ভালোবাসা ছিল দয়া ছিল আনন্দ
আমরা চৌধুরী জাফরুল্লাহ শরাফত এর ধারাভাষ্য শুনতাম। খেল শেষে সবাই রং খেলা করেছি। এটা একটা ঐতিহাসিক মূহুর্ত ছিল।
This was the best Bangladesh team by far.
মনে পরে গেলেও শেই দিনটার কথা ১বলে ১রান হাসিবুল হোসাইন। সান্ত ❤❤
আমি রেডিও তে শুনেছিলাম পুরো ম্যাচ।
জাফরুল্লাহ চৌধুরী এবং শামিম আশরাফ চৌধুরীর কন্ঠে শুনেছিলাম সেই ধারাবিবরণী।
এই ম্যাচটা যখন রেডিওতে শুনেছি আমার বয়স ১১ বছর ক্লাস সিক্স এ পড়ি। গ্রামে বিদ্যুৎ ছিল না টিভিও ছিল না।
সেই ভালোবাসার স্মৃতি
আজকে এই খেলাটা দেখে চোখ দিয়ে পানি চলে আসলো সত্যিই অনেক আনন্দ মুহূর্ত ছিল। এই বাংলাদেশকে অনেক ভালোবাসি। 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❤❤😢
বাংলাদেশ জাতীয় পুরুষ 🏏 দলের এটাই সবচেয়ে বড় অর্জন। আর যেটাও পুরুষ 🏏 ইভেন্ট-এ বড় সফলতা এসেছে তাও বয়সভিত্তিক বিশেষ করে অনূর্ধ্ব-১৯ দলের।
সে দিনের খেলাটা সরাসরি মাঠে ছিলাম। সে এক অনুভুতি যাহা ভাষায় বুঝানো যাবে না। মাঠে নেমে হাজার বাংলাদেশী কেঁদেছে । আনন্দের মাঝেও একধরনের কান্না আছে
এ-ই খেলার দুই বছর পরে আমার জন্ম হইছে, কিন্তু এখন দেখতে পারলাম অনেক ভালো লাগছে
সেই দিন আকরাম খানের চোখের আনন্দ অশ্রু আজও আমার চোখে ভাসে।
আমি সেদিন রেডিওতে জাফরুল্লাহ শরাফতের ধারাভাষ্য শুনছিলাম
Akram, bulbul great player in Bangladesh
তামিমের ব্যাটিং আর আকরামের ব্যাটিং একদম সেইম,,,চাচা ভাতিজা বলে কথা,,পার্থক্য শুধুমাত্র হাত স্টাইলে
আমাদের ও তাদের (কাফিরদের) মধ্যে যে পার্থক্য তা হলো সালাত। অতএব, যে সালাত ছেড়ে দিল সে কুফুরী করল।” (আবু দাউদ, নাসাঈ, তিরমিযী, ইবন মাজাহ)
সেই দিনের মুহূর্তা ছিল অন্যরকম সেদিন খুব স্বল্প সংখ্যক ঘরেই টিভি ছিল। রেডিওতে ইসলামপুর থেকে শুনছিলাম আমাদের দেশ জেতার পর মনটা ভরে গিয়েছিল। কিছুক্ষণ পরে সবাই উল্লাসে ফেটে পড়ে এবং পুরো দেশে রং খেলায় মেতে উঠে সেই মুহূর্তটা ছিল অন্যরকম যা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না
হা হা হা এই স্মৃতি ভুলি কি করে 1997 সাল
এরকম আনন্দ বাংলাদেশের ইতিহাসের আনন্দ বাংলাদেশের ইতিহাস আর কখনো হয়নি
আমার এক মামু আর আমি দুজনেই রেডিওতে খেলা শুনছি। মামার হাতে একটা রেডিও আর আমার হাতেও একটা রেডিও।
যখন ৮ উইকেট পড়ে গেল তখন মামা তার রেডিওটা একটা আছাড় দিলো। মামার মন খারাপ, আমি আমার রেডিওতে শুনছি, যখন খালেদ মাসুদ পাইলট ছক্কা হাকালেন মামাকে বললাম মামা ছয় মেরেছে , অমনি মামা তাড়াহুড়ো করে ব্যাটারি দুইটা কুরিয়ে এনে আবার রেডিওটা ঠিক করার চেস্টা করছে। ততক্ষনে জিতে গেছি শুনে মামাকে দেখে মনে হলো লুঙ্গিটা খুলে নাছতে পারলে আরও খুশি হতো। সেই দৃশ্য এখনো আমার চোখের সামনে ভাসে।
আমার শৈশব খুবী ভালো ছিল। যদি আগের দিন ফিরে পেতাম
শান্ত যখন ম্যাচ উইনিং রান,টা নিতে দৌড় দিলো, আমরাও ঘর হতে বের হয়ে এসেছিলাম, এরপরে পুরো মহল্লা জুড়ে রঙ ছিটাছিটি। কি যে অনাবিল আনন্দ। আজো চোখে ভাসে।
অসাধারণ মুহূর্ত ছিল আজও মনে হলে অনেক আনন্দ লাগে মনে
Akram khan you veri nice
Bangladesh played way better than the current national team.
আসছে লিটন যাচ্চে লিটন হাঁসের রাজা ডাকের রাজা আমাদের লিটন কাকা।
আহ্ কি এক অদ্ভুত অনুভূতি।।
😅😅😅
আসলে ক্রিকেট আমাদের রক্তের সাথে মিশে আছে 🙂
আকরাম খান তামিম ভাই বাংলাদেশের শেরা খেলোয়াড়
দারুন ছিল ম্যাচটি,,, আকরাম জিতিয়েছেন ❤
রফিক, নান্নু, আকরামের অবদান বেশি। আইসিসি ট্রফির ইতিহাসে পুরো টুর্নামেন্ট গবেষণা করলে দেখবেন সবদিক মিলিয়ে নান্নু এক নাম্বারে থাকবে।
এই ম্যাচের সবাইকে দায়িত্ব দিলে জাতীয় দলে ভাল কিছু হবে!
আমি তখন ছোট্ট ছিলাম। কতো রং খেলেছিলাম। তখন কার কথা মনে হলে নিজেকে ভাগ্যবান মনে হয়।
Sei Rafiq , Bulbul bhai moto criketer der valovabe board a ante parlo na.
The pioneers of Bangladesh Cricket. Respect to you all.
ধন্যবাদ ভাই দারুন একটি আপডেট দেওয়ার জন্য।
বাংলাদেশের স্ট্যান্ডার্ড, ওই কেনিয়ার সাথে খেলার মতো।
Bangladesh is awesome
এই ম্যাচের উপর এখনকার যে বাংলাদেশের ক্রিকেট তা দাঁড়িয়ে এবং আজীবন থাকবে👍🏾 এই ম্যাচটি শক্ত ভিত্তি বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য👍🏾
Way Better than current national team players obviously that time very limited facilities ❤❤
ঐদিন আমরা বন্ধু বান্ধব মিলে গুলশানের ইয়ুথ ক্লাবে খেলতে গিয়েছিলাম, খেলা শেষ করে আসার পথে শুনি বাংলাদেশ জিতছে, কিন্তু আমরা স্বাভাবিকভাবে বাসা আসতে পারিনি সবাই রং দিলে মেখে দিয়েছিল
জয়ের মূহুর্তে ই বদলে গেল পুরো বাংলাদেশ 💥💥রং ছরিয়ে লালে লাল বাংলাদেশ .অবিশাস্য এক জয়ে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ 🎉মিছিলে মিছিলে হারিয়ে গেলাম ঢাকার রাজপথে ……
নবম শ্রেণিতে ছিলাম সবাই বিদ্যালয়ের পিছনে বাগানে গিয়ে রেডিও তে শুনতে ছিলাম প্রতিটি বল । কি যে আনন্দ লাগছিল তখন ভাষায় প্রকাশ করা যাবেনা ।
আমিও তখন নবম শ্রেণিতে ছিলাম।
Mesmerized to see the love of the common for their motherland,unfortunately,the love and patriotism of those able to take our country to the next level is flimsy that we are sweating to make both ends!
তখন আমি ঢাকাতে রং আর বাদ্য দিয়া ঢাকার রাস্তা দোকান একার হইছিল।তাও শুনচি রেডিউতে
মহল্লার ছোটো বড় সব্বাই আনন্দ মিছিল করছিলাম...
সেই দিন সবার নাচানাচি দেখে আনন্দ পেয়েছি
অনেক অনেক অনেক মধুৱ একটা সৃতি সেটা আসলে বলে বুঝানো যাবেনা
মনে পড়ে সেই অবিসৱনীয দিনটিৱ কথা
সেদিন সন্ধা বেলা আমৱা হাজাৱ হাজাৱ বাংলাদেশি বন্ধু বান্ধব মিলে বিজয় মিছিল বেৱ কৱে ছিলাম
এই খেলাটা যখন হয়, তখন আমি অনেক ছোট,ক্রিকেট তেমন বুঝি না,খেলা দেখে মজা পাই, ঠিক একই দিন বাংলাদেশ যখন জিতে গেল, যাকে পায় তাকে রং দেওয়া শুরু হলো,তখন আমাদের বাড়ি থেকে আমার খালার বাড়ি অনেক দূরে ছিল, কিন্তু মনের অজান্তে কিভাবে যেন আমি পৌঁছে গিয়েছিল, আর আমার মা আমাকে খোঁজাখুঁজি শুরু করে দিয়েছিল, মনে মনে ভাবছে আমি হারিয়ে গিয়েছিলাম, খালা আমাকে দেখে অবাক হয়েছিল, এ মুহূর্তে খালা আমাকে আমাদের বাড়িতে নিয়ে এসে ছিল, তখন আমি রাস্তায় দেখতে পেলাম, যাকে রাস্তায় পায় তাকেই রং দেওয়া শুরু হলো, এতটা আনন্দ ছিল তখন,স্মৃতি হয়ে থাকবে এই দিনটা।
আজীবন স্মৃতিতে থাকবে,,,,
বাংলাদেশ একদিন এগিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ
সাবের ভাই এর অবদান অনেক
Awesome tournament for Bangladesh cricket.
আমি এই খেলার সাক্ষী। খুব খুব আনন্দ করেছিলাম সেদিন।
খেলোয়াড় রা যুদ্ধ করেছে, খেলা নয়
আমরা জান লাগিয়ে দোয়া করেছি, সাপোর্ট দিয়েছি।
আজকের দিনে এটা ঘাটতি আছে খেলোয়াড়দের মধ্যে।
রেডিওতে শুনেছি খেলা । আজ মনে পড়ে
অসাধারণ একটা মুহুর্ত।
মাঠে থেকে দেখেছি এই খেলা।KL Malaysia.
এই খেলাটা রেডিওতে বসে শুনছিলাম
শেষ বল পর্যন্ত খেলা লাগছে। জিততে অনেক কষ্ট হয়েছে।
আমার কাছে ক্রিকেটার এই বিষয়টা বরাবরই মজা লাগে।
শেষ বল পর্যন্ত না খেলতে পারলে আমার মনে হয় খেলাটাই সম্পূর্ণ হইল না।
আমার জীবনের সবচেয়ে সেরা খেলা দেখার আনন্দ
খেলাটা সুন্দরভাবে উপভোগ করেছিলাম
ছোটবেলায় এই খেলাটা আমি নিজেই দেখেছি
বাংলাদেশের সেরা অর্জন এটি।
তখন আমার জন্ম,,হইছিলো,
Great achivhament for Bangladesh
মাশাআল্লাহ জয় বাংলাদেশ জয় বাংলাদেশ
আমরা এই খেলাটা বসে দেখতেছিলাম চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে আবাসিক কলোনিতে কারেন্ট চলে যাওয়ার ফলে রেডিওতে ধারাভাষ্য শুনি (কর্দমাক্ত আকাশ মেঘমুক্ত মাঠ)
সম্ভবত তখন বিটিভি খেলা টি প্রচার করেনি তাই আমাদের দেখার উপায় ছিলনা কারন সে সময় আমাদের এলাকায় ডিসএন্টিনাই ছিলনা, তার ওপর স্কুলে যাওয়ার চাপ।স্কুল ড্রেস পড়ে স্কুল না গিয়ে চুরি করে এক মুদি দোখানদার আঙ্কেলের সাথে তার দোখানের সামনে বেঞ্চে বসেই গোটা খেলাটি রেডিওতে মনোযোগ দিয়ে শুনেছি।ঐ দিন বাদে আমি কোন দিনই এতসময় ধরে রেডিও শুনিনি।চিরস্মরণীয় মুহুর্ত বাংলাদেশের প্রয়োজন ১ বলে ১ রান। ব্যাট করছেন হাসিবুল হোসেন শান্ত...… আহ কি মধুর স্মৃতি ❤
মনে আছে এই খেলা টি রেডিও তে শুনেছিলাম।
😊সেই মুহূর্তটা অনুভব করার জন্য ডাউনলোড করে রেখে দিলাম
The maturity of the cricketers of that era was fantastic. Harsha called one of the Bd batters " Little Master". Some of the shorts were too ecstatic, and we do not see those kinds in the incumbent team.
তার ৩ বছর পর আমি পৃথিবীতে আগমন করি
সেই মুহূর্তের অনুভূতি কখনও ভুলবো না।ভোলা যায় না !
আমি এই খেলা টা রেড়িও তে শুনেছি
তখন কত ভালো লাগেছে বলে বুঝানো যাবে না ।
কখোনো অনুভব করিনি আমার দেশকে আমি কত ভালোবাসি। শুধু মনে করি এই দেশ আমার মা। আমি এই দেশের জন্য সব করতে পারি।
হিন্দু নাকি আপনি ?
Bangladesh !! Bangladesh !!.. Kore slogan dea school Matia tulclm... Rong kheleclm., school O bondho ghosona koreclo.... !!!... Ahh !!!!what was the love for 🏏 cricket,Bangladesh
সেই দিন আমি আনন্দ মিছিলে যোগ দিয়েছিলাম,,,
মালোশিয়া ক্লাথ ক্লাব মাঠ....প্রতিদিন বৃষ্টি নামতো।হেলিকপ্টার দিয়ে মাঠ শুকাইয়া খেলা হতো
❤❤ যখন বাংলাদেশ জিতেছিল এই খেলা তখন রেডিওতে শুনেছি রং মারার ছোড়াছুড়ি শুরু হয়েছে
বাংলাদেশের সাফল্য দেখলে ভাল লাগে
১৯৭৭ সালের ফাইনাল খেলা ছিল বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা খেলা এখন পর্যন্ত। বাংলাদেশের খেলোয়াড় গণ তাঁদের সেরা খেলাটা বাংলাদেশের মানুষ কে উপহার দেয়
৭৭ না, ৯৭ হবে।
No, In the 1997 ICC trophy, the innings (68 not out) of Akram khan against Netherlands is the for ever foundation of Bangladesh cricket. If we would loose that match BD cricket could be lost for ever!! I think we Bangladesh cricket board should name a pavilion as AKRAM PAVILION of Mirpur stadium to remember this innings though Akram khan deserves more than this!!
আকরাম ❤🎉🎉🎉
সেই টুর্ণামেন্ট এর সময় মালয়েশিয়ায় বৃষ্টি হতো। আমরা ঢাকায় ছাতা মাথায় দিয়ে রেডিওতে খেলা শুনতাম। ফাইনালে কেনিয়ার বিপক্ষে শেষ বলে এক রানের প্রয়োজন ছিল বাংদেশের। বোলার শান্ত ছিল স্ট্রাইকে। লেগবাই থেকে এক রান পাইলে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ান হয়।