★ তাবুক যুদ্ধের সম্পূর্ণ ঘটনা || Battle of Tabuk || আমাদের ইসলাম

Sdílet
Vložit
  • čas přidán 28. 07. 2024
  • আদম আঃ - • ★ ১ || হযরত আদম (আঃ) এ...
    নূহ আঃ - • ★ ২ || হযরত নূহ (আঃ) এ...
    ইদ্রিস আঃ - • ★ ৩ || হযরত ইদ্রিস (আঃ...
    হুদ আঃ - • ★ ৪ || হযরত হুদ (আঃ) এ...
    সালেহ আঃ - • ★ ৫ || হযরত সালেহ (আঃ)...
    ইব্রাহীম আঃ - • ★ ৬ || হযরত ইব্রাহিম (...
    লূত আঃ - • ★ ৭ || হযরত লূত (আঃ) এ...
    ইসমাইল আঃ - • ★ ৮ || হযরত ইসমাইল (আঃ...
    ইসহাক আঃ - • ★ ৯ || হযরত ইসহাক (আঃ)...
    ইয়াকুব আঃ - • ★ ১০ || হযরত ইয়াকুব (আ...
    ইউসুফ আঃ - • ★ ১১ || হযরত ইউসুফ (আঃ...
    আইযুব আঃ - • ★ ১২ || হযরত আইয়ুব (আঃ...
    শোয়াইব আঃ - • ★ ১৩ || হযরত শোয়াইব (আ...
    মূসা আঃ - • ★ ১৪ || হযরত মূসা (আঃ)...
    হারুন আঃ - • ★ ১৫ || হযরত হারুন (আঃ...
    ইউনুস আঃ - • ★ ১৬ || হযরত ইউনুস (আঃ...
    দাউদ আঃ - • ★ ১৭ || হযরত দাউদ (আঃ)...
    সুলাইমান আঃ - • ★ ১৮ || হযরত সুলাইমান ...
    ইলিয়াস আঃ - • ★ ১৯ || হযরত ইলিয়াস (আ...
    আল ইয়াসা আঃ - • ★ ২০ || হযরত আল ইয়াসা ...
    যুল কিফল আঃ - • ★ ২১ || হযরত যুল কিফল ...
    যাকারিয়া আঃ - • ★ ২২ || হযরত জাকারিয়া ...
    ইয়াহিয়া আঃ - • ★ ২৩ || হযরত ইয়াহিয়া (...
    ঈসা আঃ - • ★ ২৪ || হযরত ঈসা (আঃ) ...
    মুহাম্মাদ (সঃ) - • ★ ২৫ || হযরত মুহাম্মাদ...
    00:00 তাবুক যুদ্ধের ইতিহাস
    00:08 বিরাট রোমান বাহিনী
    01:22 মুসলিম বাহিনীর অপ্রস্তুতি
    02:46 তাবুক যুদ্ধের প্রস্তুতি
    03:50 বিস্ময়কর দান
    06:17 তাবুক যুদ্ধে মুনাফিক
    06:59 আলী রাঃ এর ঘটনা
    07:58 তাবুক যুদ্ধে যাত্রাপথ
    09:03 সামুদ সম্প্রদায়ের এলাকা
    10:30 পানির বিস্ময়কর ঘটনা
    10:56 বিস্ময়কর ঝর্ণা
    10:21 রোমান সৈন্যদের দুরবস্থা
    12:58 উকায়দিরকে বন্দি
    14:17 মুনাফিকদের পরিণতি
    15:03 নবীজিকে হত্যার চেষ্টা
    16:50 যারা যুদ্ধে শরিক হয়নি
    17:42 মুনাফিকদের ওজুহাত
    18:37 ৩ সাহাবির ঘটনা
    20:23 নবীজির শেষ অভিযান
    21:15 তাবুক যুদ্ধের পর
    তাবুক যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল রোমান সৈন্যদের সাথে। হিজরি নবম সনের রজব মাসে মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) তাবুক যুদ্ধের জন্য যাত্রা করেন এবং রমজান মাসে তাবুক যুদ্ধ থেকে ফিরে আসেন। রোমান বাহিনী বিরাট সৈন্য নিয়ে মুসলিমদের সাথে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। মুসলিমরা এই সংবাদ শুনে চিন্তায় পড়ে যায়। সময়টা ছিল গরম এবং আরও আনুষঙ্গিক কিছু বিষয়ের জন্য মুসলিম সাহাবীরা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ছিলেন না। তাবুক যুদ্ধের কাহিনী থেকে জানা যায় নবীজি মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সঃ) সাহাবীদের নিয়ে যাত্রা করার প্রস্তুত গ্রহণ করতে বলেন। সাহাবীরা ইসলামের খেদমতে যে যা পারেন দান করেন। আবু বকর (রাঃ), ওমর (রাঃ), উসমান (রাঃ), তালহা (রাঃ), আসিম (রাঃ), আব্বাস (রাঃ) সহ প্রত্যেকে ইসলামের খেদমতে দানে অংশ নেন। তাবুকের যুদ্ধের ঘটনা থেকে জানা যায় শুধুমাত্র মুনাফিকরা দান করেনি এবং যারা দান করেছে তাদের তারা খোটা দিত।
    নবীজি (সঃ) সাহাবীদের নিয়ে তাবুক যুদ্ধের উদ্দ্যেশ্যে যাত্রা করলে বিভিন্ন প্রকার ঘটনা ঘটতে থাকে। তাবুকের যুদ্ধের ঘটনাতে সাহাবীরা যাত্রাকালে ক্লান্ত হয়ে পড়েন এবং পানির পিপাসা লাগে। মহানবী (সঃ) আল্লাহর কাছে দোয়া চাইলে মেঘ হয়ে বৃষ্টি হয়। তাবুকের যুদ্ধের ইতিহাস থেকে জানা যায় মুসলিম বাহিনী তাবুকের পথে যাওয়ার সময় সামুদ সম্প্রদায়ের এলাকার উপর দিয়ে যাচ্ছিলেন। রাসুল (সঃ) সাহাবীদের সেই এলাকার কূপের পানি পান করতে নিষেধ করলেন। উক্ত ওয়াদিল কুরা বাসির এলাকা দিয়ে মাথা আবৃত করে দ্রুত অতিক্রম করেছিলেন।
    তাবুকে পৌঁছানোর পর শিবির স্থাপন করে নবীজি (সঃ) সাহাবীদের নির্দেশ দিতে থাকেন যেটা সাহাবীদেরকে সাহসী করে তোলে, অন্যদিকে রোমান সৈন্যরা ভীত হয়ে শহরে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর মহানবী (সঃ) ৪২০ জনের একটি দল গঠন করে খালিদ বিন ওয়ালিদ রাঃ কে নেতা নিযুক্ত করে উকায়দিরকে বন্দি করার জন্য পাঠান। খালিদ বিন ওয়ালিদ রাঃ উকায়দিরকে বন্দি করে আনলে নবীজি (সঃ) তাকে ক্ষমা করে দেন এবং চুক্তি সম্পাদন করেন। এভাবে বিভিন্ন স্থানের অধিবাসিদের সাথে চুক্তি সম্পাদন হয়ে এবং মুসলিম বাহিনী বিজয়ি বেশে ফিরে আসেন।
    তাবুক যুদ্ধ থেকে ফিরে আসার সময় ১২ জন মুনাফিকের একটি দল মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) কে হত্যা করার ষড়যন্ত্র করে। আসার সময় যখন রাসুল (সঃ) গিরিপথ দিয়ে আসছিলেন তখন সাহাবীরা দূরে ছিলেন এবং তার সাথে মাত্র দুইজন সাহাবী ছিলেন। মুনাফিকরা পিছন থেকে আক্রমণ করতে গেলে রাসুলুল্লাহ (সঃ) পায়ের শব্দ শুনে বুঝে ফেলেন এবং হুযাইফা রাঃ কে প্রেরণ করেন। মুনাফিকরা ব্যর্থ হয়ে পালিয়ে যায়।
    তাবুক যুদ্ধের কাহিনী থেকে জানা যায় তাবুক যুদ্ধ থেকে ৩ জন সাহাবী কোন কারণ ছাড়াই পিছনে থেকে গিয়েছিলেন। মহানবী (সঃ) সাহাবীদের বলে দেন তাদের সাথে কথা না বলতে। তাদেরকে চরম মুহূর্তের শিকার হতে হয়। এক পর্যায়ে মহান আল্লাহ তাআলা তাদেরকে মাফ করে দেন এবং আয়াত নাযিল করেন।

Komentáře •