ভান্ডারীর ভান্ডারী বাবা গোলাম রহমান

Sdílet
Vložit
  • čas přidán 6. 07. 2024
  • গাউছুল আজম সৈয়দ গোলামুর রহমান বাবা ভান্ডারী(কঃ)এর সংক্ষীপ্ত জীবনী
    গাউছুল আযম সৈয়দ গোলামুর রহমান বা বাবা ভান্ডারী (১৮৬৫-১৯৩৭ খৃঃ) হলেন মাইজভান্ডারী তরীকার মূল ধারার ছুফিগণের মধ্যে দ্বিতীয় বিখ্যাত ছুফি সাধক। বিভিন্ন লেখকের লেখায় জানা যায়, এ ছুফি তরীকাটি তার জীবদ্দশায়ই জনসমাজে দ্রুত ব্যাপকতা লাভ করে। তিনি ছিলেন মাইজভান্ডারী তরীকার প্রতিষ্ঠাতা আহমদ উল্লাহ মাইজভান্ডারীর ছুফি ধারার উত্তসূরী ও ভ্রাতুষ্পুত্র। পারিবারিক নাম সৈয়দ গোলামুর রহমান হলেও তিনি বাবা ভান্ডারী নামেই বহুল পরিচিত। সে সময় তাকে ছোট মৌলানা নামে অভিহিত করেও বহু গীতিকাব্য রচিত হয়। তার মধ্যে পল্লীকবি জসীমউদ্দীন বিরচিত মুর্শিদী গান শীর্ষক বইটি বিশেষ ভাবে উল্লেখ্য।বিভিন্ন প্রকাশনায় অনুসারীগণ তার নাম লিখে থাকেন: গাউছুল আজম হযরত মৌলানা সৈয়দ গোলামুর রহমান আল মাইজভান্ডারী কাদ্দাছাল্লাহু ছিরহুল আজিজ ।
    জন্ম
    তিনি ১২৭০ বঙ্গাব্দের ২৭শে আশ্বিন এবং ভাষাবিদ ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লার সংশোধিত বর্তমান পঞ্জিকার ২৯শে আশ্বিন মোতাবেক ১৮৬৫ খৃষ্টাব্দের ১৪ই অক্টোবর, ১২৮৪ হিজরী ১২ই জমাদিউস সানী সোমবার ভোর বেলায় মাইজভান্ডার নামক তৎকালীন প্রত্যন্ত গ্রামে নিজ পিত্রালয়ে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম সৈয়দ আব্দুল করিম ও মাতার নাম সৈয়দা মোশাররফ জান বিবি। ছয় ভাই ও এক বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন দ্বিতীয়।
    বংশ পরিচয়
    আহমদ উল্লাহর পুর্ব পুরুষ সৈয়দ হামিদ উদ্দিন, গৌড় নগরে ইমাম এবং কাজীর পদে নি্য়োজিত ছিলেন, গৌড় নগরে মহামারীর কারণে ১৫৭৫ সনে চট্রগ্রামের পটিয়া থানার কাঞ্চন নগরে বসতি স্হাপন করেন। তথায় তাঁর নামানুসারে হামিদ গাঁও নামে একটি গ্রাম আছে। তাঁর এক পু্ত্র সৈয়দ আব্দুল কাদের ফটিকছড়ি থানার আজিমনগর গ্রা্মে ইমামতি উপলক্ষে এসে বসতি স্হাপন করেন। তাঁর পুত্র সৈয়দ আতাউল্লাহ তৎ পুত্র সৈয়দ তৈয়বুল্লাহর মেজ় পুত্র সৈয়দ মতিউল্লাহ মাইজভাণ্ডার গ্রামে এসে বসতি স্হাপন করেন।
    শিক্ষা জীবন
    তিনি বাল্যকাল নিজ গ্রামে অতিবাহিত করেন। তারপর ১২৯৯ হিজরীতে চট্টগ্রাম শহরের মোহসেনিয়া মাদ্রাসায় এবতেদায়ী শ্রেণীতে ভর্তি হন। দুই বছর পর ১৮৮২ খৃষ্টাব্দ হতে তিন বছর ফটিকছড়ির বড় বিবির হাটস্থ এক মাদ্রাসায় অধ্যয়ন করে পুণরায় ১৮৮৫ খৃষ্টাব্দে মোহসেনিয়া মাদ্রাসায় ভর্তি হন। উক্ত মাদ্রাসায় তিনি জামায়াতে আউয়াল পর্যন্ত অধ্যয়ন করেন।ৎ
    পারিবারিক জীবন
    ১৮৮৮ খৃষ্টাব্দ ১২৫২ মঘীর ২৭শে ফাল্গুন ২৩ বৎসর বয়সে সৈয়দা জেবুন্নেছা বেগমের সাথে তার বিবাহ সম্পন্ন হয়।[৮] সংসার জীবনে তিনি ছিলেন চার পুত্র ও ২ কন্যা সন্তানের জনক। তারা হলেন যথাক্রমে সৈয়দা মায়মুনা খাতুন, সৈয়দ খায়রুল বশর, সৈয়দ আবুল বশর, সৈয়দা সাজেদা খাতুন, সৈয়দ মাহবুবুল বশর, সৈয়দ শফিউল বশর।
    ওফাত
    বাবা ভান্ডারী একাত্তুর বছর ছয় মাস বয়সে ১৩৪৩ বঙ্গাব্দের ২২শে চৈত্র মোতাবেক ১৯৩৭ খৃষ্টাব্দের ৫ই এপ্রিল, ১৩৪৬ হিজরীর ২২শে মহররম রোজ সোমবার মাইজভান্ডারে ভোর ৭টা ৫৫ মিনিটে ওফাত গ্রহন করেন। সেখানেই তার সমাধির উপর গম্বুজ খচিত মাজার তৈরী করা হয়। উক্ত মাজারে প্রতি বৎসর তার জন্ম ও ওফাতের তারিখে নানা ধর্ম ও মতের লাখো মানুষের সমাগম হয়।
    #ctg_bhandari_tv
    #maizbhandar_darbar_sharif
    #maizbhandari_kalam
    #maizbhandari_song
    #maizvandarisong
    #bhandari
    #bhandari_song
    #bhandari_gaan
    #bhandarigaan
    #bhandarisong
    #vandary
    #vandari_gaan
    #vandari_song
    #vandarisong
    #vandarigaan
    #vandarigan
    #song
    #songs
    #songvideo
    #songviral
    #music
    #musicvideo
    #musicviral
    #viral
    #viralvideo
    #viralyoutubeshorts
    #video
    #videos
    #videoviral
    #youtubevideo
    #youtubeviral
    #baul
    #baulsong
    #baulsong2024
    #baul_gaan
    #baul_song
    #baulgan
    #baulgaan
    #গাউছুল_আজম
    #গাউছুল_আজম_বাবা
    #বাবাভান্ডারী
    #গান
    #বাউল
    #বাউল_গান
    #বাউলগান
    #মাইজভাণ্ডারদরবারশরীফ
    #মাইজভান্ডার_শরীফ
    #মাইজভাণ্ডারী_কালাম
    #ভিডিও
    #ভাইরাল_ভিডিও
    #ভান্ডারী_গান
    #ইউটিউব
    #ctg_bhandari_tv
    #মিউজিক
    #মিউজিকভিডিও
    #maizbhandar_darbar_sharif
    #ভান্ডারীরভান্ডারীবাবাগোলামরহমান।
    #ভান্ডারীভান্ডারীবাবাগোলামরহমান
    #ভান্ডারীরভান্ডারীবাবাগোলামরহমান
    #bhandaribabaghulamrahman
    #bhandaribhandaribabaghulamrahman #golamrahmanbababhandari #bhandaribhandaribabagolam
    ‪@ctgbhandaritv‬
  • Hudba

Komentáře •