বর্তমান বিশ্বে মানুষের তৈরি সবচেয়ে উচু বিল্ডিং। Basic Knowledge

Sdílet
Vložit
  • čas přidán 6. 09. 2024
  • বর্তমান বিশ্বে মানুষের তৈরি সবচেয়ে উচু বিল্ডিং বুর্জ খালিফা | Burj Khalifa
    বর্তমান বিশ্বে মানুষের তৈরি সবচেয়ে উচু বিল্ডিং বা কাঠামো হচ্ছে বুর্জ খালিফা. 830 মিটার উঁচু এ বিল্ডিং ইতিহাসে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে উচু বিল্ডিং বা অবকাঠামো. 2010 সালে বিল্ডিংটি চালু হবার পর থেকে এখন পর্যন্ত কোন বিল্ডিং এর উচ্চতা কে ছাড়িয়ে যেতে পারেনি,
    আজকের এই ভিডিওতে আলোচনা করা হবে পৃথিবীর সবচেয়ে উচু বিল্ডিং, বুর্জ খালিফা সম্পর্কে,
    ইউনাইটেড আরব আমিরাত বা সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই শহরে , অতি উচ্চ বিলাসী অবকাঠামো তৈরির জন্য বিখ্যাত.
    তারমধ্যে আকাশচুম্বী বিল্ডিং তৈরি করা হচ্ছে তাদের মধ্যে অন্যতম।
    এখানের শাসকরা পুরো পৃথিবী কে দেখানোর জন্য তারা বিভিন্ন আকাশচুম্বী, উচ্চ বিলাসী এবং ভিন্ন ধর্মী নকশার অবকাঠামো তৈরি করে থাকেন.
    এর মধ্যে তারা পরিকল্পনা করেন যে পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে উচু বিল্ডিং বানানোর।
    সেজন্য 2004 সালের জানুয়ারিতে বুর্জখালিফা তৈরীর জন্য ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়. তারপর মাত্র ছয় বছরে অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে 2010 সালের জানুয়ারিতে এটি ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করা হয়. নির্মাণ চলাকালীন সময়ে এর নাম বুর্জ ডুবাই রাখা হলেও পরবর্তীতে উদ্বোধনের সময় এখানকার রাষ্ট্রপতি খালিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ান এর সম্মানে এর নাম রাখা হয় বুর্জ খালিফা.
    পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু এই দালানের উচ্চতা হচ্ছে 828 মিটার এবং উপরের বাড়তি স্ট্রাকচার সহ এর উচ্চতা 830 মিটার.
    এরমধ্যে 163 টি তলা রয়েছে. এই বিল্ডিংএর উচ্চতা এতই বেশি যে উপরের তলা থেকে নিচ তলায় মধ্যে তাপমাত্রার পার্থক্য হচ্ছে প্রায় 10 ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই দালানটি তৈরি করতে খরচ হয়েছে প্রায় দেড় বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় 12 হাজার কোটি টাকার সমান।
    নিচের এই পানির ফোয়ারা তৈরি করতে খরচ হয়েছে প্রায় সাড়ে 177 মিলিয়ন ডলার . প্রতি বুধবার থেকে সোমবার সন্ধ্যা থেকে প্রতি আধা ঘন্টা পর পর ফোয়ারা প্রদর্শন চলতে থাকে.
    অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে এত উঁচু বিল্ডিংয়ের কাজ টাই বা কি বা কি কাজে ব্যবহৃত হয়। আসলে বিল্ডিংটি অনেক কাজেই ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
    এর মধ্যে রয়েছে অনেক নামিদামি হোটেল, রেস্টুরেন্ট, আবাসিক অ্যাপার্টমেন্ট, অফিস, রেডিও ব্রডকাস্টিং স্টেশন এবং এই বিল্ডিং এর সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ বুর্জখালিফা অবজারভেশন Deck।
    বুর্জখালিফার অবজারভেশন ডেক থেকে 90 কিলোমিটার দূর পর্যন্ত এ বিল্ডিং এর চারপাশ দিয়ে দেখা যায়। তাছাড়া 95 কিলোমিটার দূর থেকেও বুর্জ খালিফার সর্বোচ্চ বিন্দু দেখা যায়। বুর্জ খালিফার নকশা করা হয়েছে হাইমনোক্যালিস নামক এক ধরনের ফুল থেকে। ধীরে ধীরে উপরে উঠার সাথে সাথে এর এক একটি পাঁপড়ির দৈর্ঘ্য কমে আসতে থাকে। এবং এই অত্যাধুনিক ডিজাইন এর ফলে বুর্জ খালিফার ভিত্তি হয়েছে অনেক মজবুত এবং অনেক দীর্ঘ মেয়াদী। ভবনটির তিন দিকে রয়েছে তিনটি আলাদা প্রবেশপথ একটি প্রবেশপথ হোটেলে ঢোকার জন্য আরেকটি আবাসিক রুমে জন্য এবং অন্যটি বিভিন্ন অফিসের। এর ভিতরে রয়েছে হাজারেরও বেশি বিলাসী অ্যাপার্টমেন্ট। সুইমিংপুল রয়েছে 43 এবং 76 তলায়। এ বিল্ডিং এ রয়েছে 160 টি লাগজারি কক্ষ। এই বিল্ডিংটি যেমন সবচেয়ে উচু সে সাথে সবচেয়ে বেশি তলা বিশিষ্ট বিল্ডিং। তাছাড়া পৃথিবীর সবচেয়ে সুউচ্চ লিফট এবং সবচেয়ে দীর্ঘ রক্ষণাবেক্ষণ লিফট রয়েছে এই বিল্ডিং এ।
    এখানে সবথেকে দীর্ঘ লিফট হচ্ছে 140 তলা পর্যন্ত . এসব লিফট 30 ফুট পার সেকেন্ডে উঠানামা করে .
    মানে প্রতি ঘন্টা 140 কিলোমিটার বেগে চলে.
    এই লিফটে একতলা থেকে 120 তলা পর্যবেক্ষণ অবজার্ভেশন ডেকে উঠতে সময় লাগে মাত্র এক মিনিট।
    উচ্চতার দিক থেকে বুর্জখালিফা আইফেল টাওয়ারের তিনগুণ এবং এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিং এর দ্বিগুণ।
    এক লক্ষ দশ হাজার টন কংক্রিট ব্যবহৃত হয়েছে এ বিল্ডিং তৈরি করতে এবং 55000 টন স্টিল ব্যবহার হয়েছে।
    বিল্ডিংটি নির্মাণকাজ যখন সবথেকে দ্রুত গতিতে চলছিল তখন এমনও হয়েছিল যে প্রতিদিন প্রায় 12 হাজার শ্রমিক নির্মাণ কাজে অংশগ্রহণ করেছিল। সে সময় প্রতি তিন দিন পর পর একটি করে ছাদ নির্মাণ করা হয়েছে। সকল শ্রমিককে পরিশ্রমের কথা হিসাব করলে এ বিল্ডিং তৈরি করতে 2 কোটি 20 লক্ষ ঘন্টা সময় লেগেছে । বুর্জ খালিফার মত এরকম সুউচ্চ স্ট্রাকচার তৈরি করতে ব্যবহৃত হয় কিউব স্ট্রাকচার নামক একটি পদ্ধতিতে। বুর্জখালিফা তৈরি করা হয়েছে একই পদ্ধতিতে। এই পদ্ধতিতে অনেক কম খরচেই অনেক সুউচ্চ ও সুদৃঢ় বিল্ডিং তৈরি করা সম্ভব হয়। আপনারা শুনলে খুশি হবেন যে এই অভিনব স্ট্রাকচার মেথড টি তৈরি করেছিলেন একজন বাঙালি প্রকৌশলী যার নাম ফজলুর রহমান খান। বিশ্বব্যাপী তিনি এফ আর খান নামে পরিচিত। একজন বাঙ্গালী হিসেবে এটি আমাদের জন্য খুবই গর্বের একটি বিষয়। বাঙালি এই প্রকৌশলী শুধু বিল্ডিং তৈরির স্ট্রাকচার বদলে দেন নি বরং তিনি যেন পুরো মানব সভ্যতাকে ই পৌঁছে দিয়েছেন অন্য এক মাত্রায়। এজন্য তাকে বলা হয় আইনস্টাইন অফ স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং।
    click to view more video
    তুরস্ক একটি আশ্চর্যজনক দেশ |
    • তুরস্ক একটি আশ্চর্যজনক...
    সূর্যদয়ের দেশ জাপান এর জানা অজানা সব তথ্য।
    • সূর্যদয়ের দেশ জাপান এর...
    AirTm Virtual card website link
    app.airtm.com/...
    How to get Virtual Credit Card By using AirTm
    shorturl.at/juyL7
    virtual ক্রেডিট কার্ড কি ? how to get a free virtual credit card Bangla
    shorturl.at/cpw08
    AirTm Account Dollar Load System Using Bkash
    shorturl.at/eltxD

Komentáře • 24