ঈদ কি কুরআনে আছে ??আল্লাহ কি ঈদ করতে বলেছেন ?? ঈসা ইবনে মরিয়ম বললেনঃ হে আল্লাহ আমাদের পালনকর্তা আমাদের প্রতি আকাশ থেকে খাদ্যভর্তি খাঞ্চা অবতরণ করুন। তা আমাদের জন্যে অর্থাৎ, আমাদের প্রথম ও পরবর্তী সবার জন্যে ঈদ বা আনন্দোৎসব হবে এবং আপনার পক্ষ থেকে একটি নিদর্শন হবে। আপনি আমাদের রুযী দিন। আপনিই শ্রেষ্ট রুযীদাতা।[সুরা মায়েদা - ৫:১১৪] আল্লাহ বললেনঃ নিশ্চয় আমি সে খাঞ্চা তোমাদের প্রতি অবতরণ করব। অতঃপর যে ব্যাক্তি এর পরেও অকৃতজ্ঞ হবে, আমি তাকে এমন শাস্তি দেব, যে শাস্তি বিশ্বজগতের অপর কাউকে দেব না। [সুরা মায়েদা - ৫:১১৫] এই ঈদের আয়াত ছাড়া আর কোন আয়াত কুরআনে নেই !! ঈদ ইবাদত হলে আল্লাহর অনুমোদন লাগবে আয়াতটি একটু বুঝার চেস্টা করুন আকাশ থেকে খান্জা চেয়েছিল এবং আকাশ থেকে খান্জা দিলে ঐ দিন থেকে ইদ উৎযাপন করবে ইসা (আ:) এর অনুসারিরা আল্লাহ বল্ল আমি খান্জা দিব কিন্তু এর পরে নাফারমানি করলে পৃথিবীতে এ যাবৎকালে মানুষকে যে শাস্তি আমি দেয়নি তার চেয়েও ভয়ানক শাস্তি তোমাদেরকে দিব এর পরে হাওয়ারিনরা তা প্রত্যাখ্যান করে আর ঈদ উৎযাপিত হয়নি !! এই শাস্তির আয়াতের উপর ভিত্তি করে কি ঈদ করা যায় ?? আল্লাহ আনন্দ উল্লাসের জন্য আমাদের পাঠান নি !! তোমরা জেনে রাখ যে, দুনিয়ার জীবন ক্রীড়া কৌতুক, শোভা-সৌন্দর্য, তোমাদের পারস্পরিক গর্ব-অহংকার এবং ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততিতে আধিক্যের প্রতিযোগিতা মাত্র। এর উপমা হলো বৃষ্টির মতো, যার উৎপন্ন ফসল কৃষকদেরকে আনন্দ দেয়, তারপর তা শুকিয়ে যায়, তখন তুমি তা হলুদ বর্ণের দেখতে পাও, তারপর তা খড়-কুটায় পরিণত হয়। আর আখিরাতে আছে কঠিন আযাব এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে ক্ষমা ও সন্তুষ্টি। আর দুনিয়ার জীবনটা তো ধোঁকার সামগ্রী ছাড়া আর কিছুই নয়।” [সূরা আল-হাদীদ, আয়াত: ২০] মানুষের জন্য সুশোভিত করা হয়েছে প্রবৃত্তির ভালবাসা- নারী, সন্তানাদি, রাশি রাশি সোনা-রূপা, চিহ্নিত ঘোড়া, গবাদি পশু ও শস্যখেত। এগুলো দুনিয়ার জীবনের ভোগ সামগ্রী। আর আল্লাহ, তাঁর নিকট রয়েছে উত্তম প্রত্যাবর্তন স্থল”। [সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ১৪ আর আপনি তাদের জন্য পেশ করুন দুনিয়ার জীবনের উপমা: তা পানির মতো, যা আমি আসমান থেকে বর্ষণ করেছি। অতঃপর তার সাথে মিশ্রিত হয় জমিনের উদ্ভিদ। ফলে তা পরিণত হয় এমন শুকনো গুঁড়ায়, বাতাস যাকে উড়িয়ে নেয়। আর আল্লাহ সবকিছুর ওপর ক্ষমতাবান”। [সূরা কাহাফ, আয়াত: ৪৫] আর দুনিয়ার জীবন খেলাধুলা ও তামাশা ছাড়া কিছু না। আর যারা তাকওয়া অবলম্বন করে তাদের জন্য আখিরাতের আবাস উত্তম। অতএব তোমরা কি বুঝবে না? ৬/৩২ পার্থিব এ জীবন ক্রীড়া-কৌতুক ছাড়া কিছু নয়, আখিরাতের জীবনই প্রকৃত জীবন- তারা যদি জানত! আনকাবুত ২৯ ;;;;
Kashmir is integral part of INDIA Kashmir has strong HINDU history . ( Kashmiri pandit ) you Islamists come in kashmir just 600 years ago and starts to claim my Kashmir on the basis of religion ...... Kashmir belongs to India .........
Allah! Er is geen God dan Hij, de Levende, de Zelfbestaande. Sluimer, noch slaap overmant Hem. Al wat in de hemelen en wat op aarde is, behoort Hem. Wie kan bij Hem bemiddelen zonder Zijn verlof? Hij kent hetgeen voor hen is en wat achter hen is en zij kunnen niets van Zijn kennis omvatten, dan wat Hij wil. Zijn troon strekt zich uit over hemelen en aarde en het waken over beide vermoeit Hem niet; Hij is de Verhevene, de Grote.
मेरे आदरणीय भाइयों, तुम मनुष्य की पूजा क्यों करते हो? तुम बुद्ध की पूजा करते हो, यह एक मनुष्य है, तुम्हारे और मेरे जैसा एक मनुष्य है, और तुमने स्वर्ग और पृथ्वी के निर्माता भगवान को छोड़ दिया है। कुछ नहीं, चलो, मेरे प्यारे भाई, CZcams पर सही धर्म के लिए खोज करो। शायद भगवान, स्वर्ग और पृथ्वी के निर्माता, सर्वशक्तिमान, आपका मार्गदर्शन करेंगे, बुद्ध नहीं। और आपसे आपके भगवान से पूछा जाएगा कि क्या आप भगवान और आस्तिक की पूजा करते हैं, तो आप मेरे उत्तर देंगे सवाल, लेकिन अगर तुम एक ऐसी मूर्ति की पूजा करते हो जिससे न तो लाभ होता है और न ही नुकसान होता है, और तुम एक दर्दनाक सजा से पीड़ित हो जाओगे।
ঈদ কি কুরআনে আছে ??আল্লাহ কি ঈদ করতে বলেছেন ?? ঈসা ইবনে মরিয়ম বললেনঃ হে আল্লাহ আমাদের পালনকর্তা আমাদের প্রতি আকাশ থেকে খাদ্যভর্তি খাঞ্চা অবতরণ করুন। তা আমাদের জন্যে অর্থাৎ, আমাদের প্রথম ও পরবর্তী সবার জন্যে ঈদ বা আনন্দোৎসব হবে এবং আপনার পক্ষ থেকে একটি নিদর্শন হবে। আপনি আমাদের রুযী দিন। আপনিই শ্রেষ্ট রুযীদাতা।[সুরা মায়েদা - ৫:১১৪] আল্লাহ বললেনঃ নিশ্চয় আমি সে খাঞ্চা তোমাদের প্রতি অবতরণ করব। অতঃপর যে ব্যাক্তি এর পরেও অকৃতজ্ঞ হবে, আমি তাকে এমন শাস্তি দেব, যে শাস্তি বিশ্বজগতের অপর কাউকে দেব না। [সুরা মায়েদা - ৫:১১৫] এই ঈদের আয়াত ছাড়া আর কোন আয়াত কুরআনে নেই !! ঈদ ইবাদত হলে আল্লাহর অনুমোদন লাগবে আয়াতটি একটু বুঝার চেস্টা করুন আকাশ থেকে খান্জা চেয়েছিল এবং আকাশ থেকে খান্জা দিলে ঐ দিন থেকে ইদ উৎযাপন করবে ইসা (আ:) এর অনুসারিরা আল্লাহ বল্ল আমি খান্জা দিব কিন্তু এর পরে নাফারমানি করলে পৃথিবীতে এ যাবৎকালে মানুষকে যে শাস্তি আমি দেয়নি তার চেয়েও ভয়ানক শাস্তি তোমাদেরকে দিব এর পরে হাওয়ারিনরা তা প্রত্যাখ্যান করে আর ঈদ উৎযাপিত হয়নি !! এই শাস্তির আয়াতের উপর ভিত্তি করে কি ঈদ করা যায় ?? আল্লাহ আনন্দ উল্লাসের জন্য আমাদের পাঠান নি !! তোমরা জেনে রাখ যে, দুনিয়ার জীবন ক্রীড়া কৌতুক, শোভা-সৌন্দর্য, তোমাদের পারস্পরিক গর্ব-অহংকার এবং ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততিতে আধিক্যের প্রতিযোগিতা মাত্র। এর উপমা হলো বৃষ্টির মতো, যার উৎপন্ন ফসল কৃষকদেরকে আনন্দ দেয়, তারপর তা শুকিয়ে যায়, তখন তুমি তা হলুদ বর্ণের দেখতে পাও, তারপর তা খড়-কুটায় পরিণত হয়। আর আখিরাতে আছে কঠিন আযাব এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে ক্ষমা ও সন্তুষ্টি। আর দুনিয়ার জীবনটা তো ধোঁকার সামগ্রী ছাড়া আর কিছুই নয়।” [সূরা আল-হাদীদ, আয়াত: ২০] মানুষের জন্য সুশোভিত করা হয়েছে প্রবৃত্তির ভালবাসা- নারী, সন্তানাদি, রাশি রাশি সোনা-রূপা, চিহ্নিত ঘোড়া, গবাদি পশু ও শস্যখেত। এগুলো দুনিয়ার জীবনের ভোগ সামগ্রী। আর আল্লাহ, তাঁর নিকট রয়েছে উত্তম প্রত্যাবর্তন স্থল”। [সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ১৪ আর আপনি তাদের জন্য পেশ করুন দুনিয়ার জীবনের উপমা: তা পানির মতো, যা আমি আসমান থেকে বর্ষণ করেছি। অতঃপর তার সাথে মিশ্রিত হয় জমিনের উদ্ভিদ। ফলে তা পরিণত হয় এমন শুকনো গুঁড়ায়, বাতাস যাকে উড়িয়ে নেয়। আর আল্লাহ সবকিছুর ওপর ক্ষমতাবান”। [সূরা কাহাফ, আয়াত: ৪৫] আর দুনিয়ার জীবন খেলাধুলা ও তামাশা ছাড়া কিছু না। আর যারা তাকওয়া অবলম্বন করে তাদের জন্য আখিরাতের আবাস উত্তম। অতএব তোমরা কি বুঝবে না? ৬/৩২ পার্থিব এ জীবন ক্রীড়া-কৌতুক ছাড়া কিছু নয়, আখিরাতের জীবনই প্রকৃত জীবন- তারা যদি জানত! আনকাবুত ২৯ ;;;;
Ameen
AMİN, AMİN AMİN, ECMAİN, TÜM DÜNYADAKİ MAZLUM, ZÜLÜM ALTINDAKİ MÜSLÜMAN DİN KARDEŞLERİMİZE ALLAHIM CC, YARDIMINI GÖNDERSİN, İSLAMIN HALİFESİNİ YÜCE YARADANIM TEKRARDAN BAŞIMIZA GÖNDERSİN, AMİN.TÜRKİYEDEN SELAMLAR🇹🇷🇹🇷🇹🇷🇹🇷🇹🇷🇹🇷🇹🇷🇹🇷
Masha ALLAH very nice sharing stay connected with me from pakistan
Ji. ❤AllahoAkbar 🌹
Ameen ya Rabb Al alameen
❤️❤️❤️❤️
Aameen
ঈদ কি কুরআনে আছে ??আল্লাহ কি ঈদ করতে বলেছেন ??
ঈসা ইবনে মরিয়ম বললেনঃ হে আল্লাহ আমাদের পালনকর্তা আমাদের প্রতি আকাশ থেকে খাদ্যভর্তি খাঞ্চা অবতরণ করুন। তা আমাদের জন্যে অর্থাৎ, আমাদের প্রথম ও পরবর্তী সবার জন্যে ঈদ বা আনন্দোৎসব হবে এবং আপনার পক্ষ থেকে একটি নিদর্শন হবে। আপনি আমাদের রুযী দিন। আপনিই শ্রেষ্ট রুযীদাতা।[সুরা মায়েদা - ৫:১১৪]
আল্লাহ বললেনঃ নিশ্চয় আমি সে খাঞ্চা তোমাদের প্রতি অবতরণ করব। অতঃপর যে ব্যাক্তি এর পরেও অকৃতজ্ঞ হবে, আমি তাকে এমন শাস্তি দেব, যে শাস্তি বিশ্বজগতের অপর কাউকে দেব না। [সুরা মায়েদা - ৫:১১৫]
এই ঈদের আয়াত ছাড়া আর কোন আয়াত কুরআনে নেই !!
ঈদ ইবাদত হলে আল্লাহর অনুমোদন লাগবে আয়াতটি একটু বুঝার চেস্টা করুন আকাশ থেকে খান্জা চেয়েছিল এবং আকাশ থেকে খান্জা দিলে ঐ দিন থেকে ইদ উৎযাপন করবে ইসা (আ:) এর অনুসারিরা আল্লাহ বল্ল আমি খান্জা দিব কিন্তু এর পরে নাফারমানি করলে পৃথিবীতে এ যাবৎকালে মানুষকে যে শাস্তি আমি দেয়নি তার চেয়েও ভয়ানক শাস্তি তোমাদেরকে দিব এর পরে হাওয়ারিনরা তা প্রত্যাখ্যান করে আর ঈদ উৎযাপিত হয়নি !!
এই শাস্তির আয়াতের উপর ভিত্তি করে কি ঈদ করা যায় ??
আল্লাহ আনন্দ উল্লাসের জন্য আমাদের পাঠান নি !!
তোমরা জেনে রাখ যে, দুনিয়ার জীবন ক্রীড়া কৌতুক, শোভা-সৌন্দর্য, তোমাদের পারস্পরিক গর্ব-অহংকার এবং ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততিতে আধিক্যের প্রতিযোগিতা মাত্র। এর উপমা হলো বৃষ্টির মতো, যার উৎপন্ন ফসল কৃষকদেরকে আনন্দ দেয়, তারপর তা শুকিয়ে যায়, তখন তুমি তা হলুদ বর্ণের দেখতে পাও, তারপর তা খড়-কুটায় পরিণত হয়। আর আখিরাতে আছে কঠিন আযাব এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে ক্ষমা ও সন্তুষ্টি। আর দুনিয়ার জীবনটা তো ধোঁকার সামগ্রী ছাড়া আর কিছুই নয়।” [সূরা আল-হাদীদ, আয়াত: ২০]
মানুষের জন্য সুশোভিত করা হয়েছে প্রবৃত্তির ভালবাসা- নারী, সন্তানাদি, রাশি রাশি সোনা-রূপা, চিহ্নিত ঘোড়া, গবাদি পশু ও শস্যখেত। এগুলো দুনিয়ার জীবনের ভোগ সামগ্রী। আর আল্লাহ, তাঁর নিকট রয়েছে উত্তম প্রত্যাবর্তন স্থল”। [সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ১৪
আর আপনি তাদের জন্য পেশ করুন দুনিয়ার জীবনের উপমা: তা পানির মতো, যা আমি আসমান থেকে বর্ষণ করেছি। অতঃপর তার সাথে মিশ্রিত হয় জমিনের উদ্ভিদ। ফলে তা পরিণত হয় এমন শুকনো গুঁড়ায়, বাতাস যাকে উড়িয়ে নেয়। আর আল্লাহ সবকিছুর ওপর ক্ষমতাবান”। [সূরা কাহাফ, আয়াত: ৪৫]
আর দুনিয়ার জীবন খেলাধুলা ও তামাশা ছাড়া কিছু না। আর যারা তাকওয়া অবলম্বন করে তাদের জন্য আখিরাতের আবাস উত্তম। অতএব তোমরা কি বুঝবে না? ৬/৩২
পার্থিব এ জীবন ক্রীড়া-কৌতুক ছাড়া কিছু নয়, আখিরাতের জীবনই প্রকৃত জীবন- তারা যদি জানত!
আনকাবুত ২৯ ;;;;
Kashmir is integral part of INDIA
Kashmir has strong HINDU history .
( Kashmiri pandit ) you Islamists come in kashmir just 600 years ago and starts to claim my Kashmir on the basis of religion ......
Kashmir belongs to India .........
Kashmir belongs to Kashmiris
@@JimmyJhonnyIndia is of Indians
Allah! Er is geen God dan Hij, de Levende, de Zelfbestaande. Sluimer, noch slaap overmant Hem. Al wat in de hemelen en wat op aarde is, behoort Hem. Wie kan bij Hem bemiddelen zonder Zijn verlof? Hij kent hetgeen voor hen is en wat achter hen is en zij kunnen niets van Zijn kennis omvatten, dan wat Hij wil. Zijn troon strekt zich uit over hemelen en aarde en het waken over beide vermoeit Hem niet; Hij is de Verhevene, de Grote.
Amiin,amiin Ya Robbal Alamiin,👍👍👍
मेरे आदरणीय भाइयों, तुम मनुष्य की पूजा क्यों करते हो? तुम बुद्ध की पूजा करते हो, यह एक मनुष्य है, तुम्हारे और मेरे जैसा एक मनुष्य है, और तुमने स्वर्ग और पृथ्वी के निर्माता भगवान को छोड़ दिया है। कुछ नहीं, चलो, मेरे प्यारे भाई, CZcams पर सही धर्म के लिए खोज करो। शायद भगवान, स्वर्ग और पृथ्वी के निर्माता, सर्वशक्तिमान, आपका मार्गदर्शन करेंगे, बुद्ध नहीं। और आपसे आपके भगवान से पूछा जाएगा कि क्या आप भगवान और आस्तिक की पूजा करते हैं, तो आप मेरे उत्तर देंगे सवाल, लेकिन अगर तुम एक ऐसी मूर्ति की पूजा करते हो जिससे न तो लाभ होता है और न ही नुकसान होता है, और तुम एक दर्दनाक सजा से पीड़ित हो जाओगे।
Ola ek Arab pedop*Ile ka wild imagination hai, tum use kyu follow karte ho?? Tum kisi bahar ke admi ko apne abbu maan ne Wale h*jda ho
Tum mere astha ke mazak udaoge to tumara ola idhar Jaleel hoga 😊
Ameen
Aameen
ঈদ কি কুরআনে আছে ??আল্লাহ কি ঈদ করতে বলেছেন ??
ঈসা ইবনে মরিয়ম বললেনঃ হে আল্লাহ আমাদের পালনকর্তা আমাদের প্রতি আকাশ থেকে খাদ্যভর্তি খাঞ্চা অবতরণ করুন। তা আমাদের জন্যে অর্থাৎ, আমাদের প্রথম ও পরবর্তী সবার জন্যে ঈদ বা আনন্দোৎসব হবে এবং আপনার পক্ষ থেকে একটি নিদর্শন হবে। আপনি আমাদের রুযী দিন। আপনিই শ্রেষ্ট রুযীদাতা।[সুরা মায়েদা - ৫:১১৪]
আল্লাহ বললেনঃ নিশ্চয় আমি সে খাঞ্চা তোমাদের প্রতি অবতরণ করব। অতঃপর যে ব্যাক্তি এর পরেও অকৃতজ্ঞ হবে, আমি তাকে এমন শাস্তি দেব, যে শাস্তি বিশ্বজগতের অপর কাউকে দেব না। [সুরা মায়েদা - ৫:১১৫]
এই ঈদের আয়াত ছাড়া আর কোন আয়াত কুরআনে নেই !!
ঈদ ইবাদত হলে আল্লাহর অনুমোদন লাগবে আয়াতটি একটু বুঝার চেস্টা করুন আকাশ থেকে খান্জা চেয়েছিল এবং আকাশ থেকে খান্জা দিলে ঐ দিন থেকে ইদ উৎযাপন করবে ইসা (আ:) এর অনুসারিরা আল্লাহ বল্ল আমি খান্জা দিব কিন্তু এর পরে নাফারমানি করলে পৃথিবীতে এ যাবৎকালে মানুষকে যে শাস্তি আমি দেয়নি তার চেয়েও ভয়ানক শাস্তি তোমাদেরকে দিব এর পরে হাওয়ারিনরা তা প্রত্যাখ্যান করে আর ঈদ উৎযাপিত হয়নি !!
এই শাস্তির আয়াতের উপর ভিত্তি করে কি ঈদ করা যায় ??
আল্লাহ আনন্দ উল্লাসের জন্য আমাদের পাঠান নি !!
তোমরা জেনে রাখ যে, দুনিয়ার জীবন ক্রীড়া কৌতুক, শোভা-সৌন্দর্য, তোমাদের পারস্পরিক গর্ব-অহংকার এবং ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততিতে আধিক্যের প্রতিযোগিতা মাত্র। এর উপমা হলো বৃষ্টির মতো, যার উৎপন্ন ফসল কৃষকদেরকে আনন্দ দেয়, তারপর তা শুকিয়ে যায়, তখন তুমি তা হলুদ বর্ণের দেখতে পাও, তারপর তা খড়-কুটায় পরিণত হয়। আর আখিরাতে আছে কঠিন আযাব এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে ক্ষমা ও সন্তুষ্টি। আর দুনিয়ার জীবনটা তো ধোঁকার সামগ্রী ছাড়া আর কিছুই নয়।” [সূরা আল-হাদীদ, আয়াত: ২০]
মানুষের জন্য সুশোভিত করা হয়েছে প্রবৃত্তির ভালবাসা- নারী, সন্তানাদি, রাশি রাশি সোনা-রূপা, চিহ্নিত ঘোড়া, গবাদি পশু ও শস্যখেত। এগুলো দুনিয়ার জীবনের ভোগ সামগ্রী। আর আল্লাহ, তাঁর নিকট রয়েছে উত্তম প্রত্যাবর্তন স্থল”। [সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ১৪
আর আপনি তাদের জন্য পেশ করুন দুনিয়ার জীবনের উপমা: তা পানির মতো, যা আমি আসমান থেকে বর্ষণ করেছি। অতঃপর তার সাথে মিশ্রিত হয় জমিনের উদ্ভিদ। ফলে তা পরিণত হয় এমন শুকনো গুঁড়ায়, বাতাস যাকে উড়িয়ে নেয়। আর আল্লাহ সবকিছুর ওপর ক্ষমতাবান”। [সূরা কাহাফ, আয়াত: ৪৫]
আর দুনিয়ার জীবন খেলাধুলা ও তামাশা ছাড়া কিছু না। আর যারা তাকওয়া অবলম্বন করে তাদের জন্য আখিরাতের আবাস উত্তম। অতএব তোমরা কি বুঝবে না? ৬/৩২
পার্থিব এ জীবন ক্রীড়া-কৌতুক ছাড়া কিছু নয়, আখিরাতের জীবনই প্রকৃত জীবন- তারা যদি জানত!
আনকাবুত ২৯ ;;;;