অলৌকিক সত্য কাহিনী।গাছ থেকে লোহা, তারপর হযরত শাহ লোহা আলী (রাঃআঃ) নামে লোহাকৈর মাজার শরীফ। গাজীপুর ।

Sdílet
Vložit
  • čas přidán 26. 10. 2022
  • Miracle true story. Iron from tree, then Hazrat Shah Loha Ali (R.A.) named Lohakoir Mazar Sharif. Gazipur.north viusion tv.2022.
    #গাজীপুর# হযরত-শাহ-লোহা-আলী-(রাঃ-আঃ)-লোহাকৈর-মাজার-শরীফ#2022#
    গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ২ নং ওর্য়াড এলাকায় লোহাকৈর গ্রামে হযরত শাহ লোহা আলী ( রামাতুল্লাহ আলাই বোগদাদী ) এর মাজার শরীফ । ভিডিওতে সর্ম্পূণ মাজারের ভিতর বাহিরে কি কি আাছে আপনারা দেখতে পারবেন। গাছ থেকে লোহা, তারপর মাজার। অলৌকিক সত্য কাহিনী । আজ আমরা এসেছি হযরত শাহ লোহা আলী (রামাতুল্লাহ আলাই বোগদাদী) লোহাকৈর মাজারে । আহালে বায়াত পাক পাঞ্জাতন নিয়ে হযরত বড় পীরের হুকুমে আহালে বায়াত পাক পাঞ্জাতন মহাম্মদের তরিকা নিয়ে সাত শত বছর আগে বাংলাদেশে আসেন।এই দেশে তখন কোন মুষলমান ছিলোনা।এক সময় তিনি এই এলাকার মানূষদের বিভিন্ন কেরামতি দেখিয়েছেন।তার কেরামতির ওসিলায় এখানে ঠিকানা গড়ে উঠে হযরত শাহ লোহা আলী ( রামাতুল্লাহ আলাই বোগদাদী )।এখানে এক সময় বাঘ ও বসত করত।বনের বাঘ হযরত শাহ লোহা আলী ( রামাতুল্লাহ আলাই বোগদাদী ) রওজাবানী মোবারক পাহারা দিতেন বলে অনেক মুরব্বিগন বলেছে।তার এই কেরামতির কথা মানুষের মাঝে ছড়িয়ে গেলে, এখানে বিভিন্ন জায়গা থেকে মানুষ আসা যাওয়া করতে করতে প্রচার শুরু হয়। এখানে এসে কেউ বলে বাবা আমার সন্তান নাই,আমার ওমক অসুস্থ,স্বামী সংসারে অমিল,জামি-জমা নিয়ে দ্বন্দ, ইত্যাদী। এখানে যে যা মান্নোত করে বাবার অছিলায় আল্লাহ পাক সব মাফ করে দেয়। আল্লাহর সঙ্গে এমন বন্ধুত্ব করেছে হযরত শাহ লোহা আলী (রাঃ আলাই বোগদাদী ) কেউ মাজারে এসে খালি হাতে ফেরত যায় না।
    মাজারে পিছনের দিকে রয়েছে লোহার খনি। যার নামে লোহাকৈর মাজার সেই লোহার সঙ্গে যদি পরিচয় না করাইয়াদি তাহলে কি ভাবে হবে বলুন ।এই যে আপনারা দেখতেছেন লাল কাপড় বা (লাল সালু)ও বিভিন্ন যায়গায় মালা দিয়ে ডাকা পাথর । যা লোহার মতো।এখানে এসে কেউ নাকি লোহার পাথরে সোয় ৫ বা সোয় ১০ কেজি দুধ দিলে নাকি ক্যান্সারের রুগী পর্যন্ত ভালো হয়ে যায়। তিনি নাকি লোহারে চাবিয়ে খাইছেন বলে অনেকে মন্তব্য করে থাকেন।
    আবার কেউ ব্যানপাটিসহ বাজনা নিয়ে আসেন এখানে । যে যে নিয়তে আসে তার আশা পূর্ণ হয়ে যায়।লোহাকৈর মাজারে এসে বাঝনার তালে তালে নাচ দেখুন ভক্ত আশেকানদের ।এখন আপনারা দেখতে পারছেন বাজনার তালে তালে আধ্যাতিক গুরু গুড়ি গুড়ি পাগলী ও লাল মিয়া ভান্ডারীর নাচ।
    নাচের পর শুরু হলো গুড়ি গুড়ি পাগলীর আজমেরী সুতার কেরামতি । ভক্তদের হাতে সুতা বেঁধে দিয়ে বকশিস ও নেন তিনি।চিনলে পাবি না চিনলে পাবিনা ,কিযে পাবি তা আমি নিজেও জানি না । বলে ভক্তদের আকৃষ্ট করে থাকেন গুড়ি গুড়ি পাগলী।হাত রয়েছে বড় লোহার আকৃতির বালা বা চুরি।তা তিনি মাঝে মধ্যে বাজিয়ে খাকেন।
    আছে বড় পুকুর তাতে রয়েছে বিশাল গজাড় মাছ।পুকুরের গজাড় মাছকে কেউ যদি এক নিয়তে খাওন দেয় তাহলে তার আশা আল্লাহ পাক পুরন করে দেয়। গজাড় মাছ মারা গেলে মাজারে জানাজা করা হয়।গাজাড়ের ও মাজার আছে।
    মাজার গেট সংলগ্ন রোডের সঙ্গে রয়েছে রন্ধনশালা বা রান্নাঘর । যারা গরু,ছাগল সঙ্গে নিয়ে আসনে তাদের জন্য জোবেহ করার আলাদা ঘর আছে। তারা সেখানে সন্দুর পরিবেশে মাংস তৈরী করতে পারেন।এবং রান্না করে তোবারক খাওয়াতে পারবেন ভক্তদের।

Komentáře • 2

  • @M.L.P.Media.
    @M.L.P.Media. Před rokem +3

    Amin

  • @jonimia8899
    @jonimia8899 Před rokem

    গাজা কল্কি কাওয়া জায় কি অইকানে