নবীজি নূর না মাটি | nobi nur na mati | হাসানুর রহমান হোসাইন নক্সেবন্দী | hasanur rahman hussain 2023

Sdílet
Vložit
  • čas přidán 10. 09. 2024
  • নবীজি নূর না মাটি | hasanur rahman hussain | nobi nur na mati | হাসানুর রহমান হোসাইন নক্সেবন্দী
    শিক্ষনীয় একটি ভিডিও আপনাদের উপহার দেওয়া আমাদের মূল উদ্দ্যেশ্য।হুজুরের ওয়াজ শুনে আপনার মতামত আমাদের জানাতে ভুলবেন না।এই চ্যানেলে সুন্নি বক্তা দের ওয়াজ নিয়মিত আপলোড করা হয়।ইসলামিক বাংলা সব ওয়াজ পাবেন আমাদের চ্যানেলে।আলোচক : আবু সুফিয়ান
    Lectured by : Hasanur Rahman Hossain
    Presented by : HABIGANJ WAZ MEDIA
    Chairman : SM SHAHAN
    Published by : HABIGANJ WAZ MEDIA
    Director & Editor : SM SHAHAN
    Chairman Contact us : 01736-889782
    Voice : Bangla
    Subject : Waz
    Please SUBSCRIBE our channel. Like comment and share this video thank you ||
    ভিডিও পরিবেশনায়: হবিগঞ্জ ওয়াজ মিডিয়া পইল নতুন বাজার,হবিগঞ্জ(সততা ভিডিওগ্রাফি এন্ড মিডিয়া সেন্টার ) হবিগঞ্জ।পরিচালনায়: মোঃ এস এম শাহান মোবাইল-০১৭৩৬-৮৮৯৭৮২ যে কোন অনুষ্ঠানের মান-সম্মত ভিডিও রেকর্ড করে ইউটিউব এ আপলোড দেওয়া হয় এবং প্রজেক্টর ভাড়া দেওয়া হয়।
    সুন্নীয়তের সাথে আমরাই একদাফ এগিয়ে। আমাদের চ্যানেলে সুন্নী আকিদার ইসলামীক হামদ নাত,গজল,কেরাত ও ওয়াজ আফলোড দেওয়া হয়।
    আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে সুন্নীয়তের সাথে থাকুন।
    ধন্যবাদ
    আমাদের নবী (সাঃ) নূরের তেরী না মাটির তৈরী সটিক দলিলে কি বলে দেখুন।না দেখলে বিশ্বাস হবে না। একমাত্র এটাই সটিক দলিল হতে পারে।
    #HabiganjWazMedia
    #হবিগঞ্জ_waz_মিডিয়া

Komentáře • 350

  • @kazishamim1434
    @kazishamim1434 Před 2 lety +27

    আদম নবী যখন মাটি ও কাদায় ছিল।আরশ,কুরসী,লৌহ,কলম,জান্নাতও জাহান্নাম ছিল না তখন আমাদের সারা জাহানের নবীজী নুর নবীজী হযরত মোহাম্মদ সাঃ ছিল।

    • @toriaktherima9481
      @toriaktherima9481 Před 2 lety +1

      Akdom r8

    • @kazishamim1434
      @kazishamim1434 Před 2 lety

      @@toriaktherima9481 ধন্যবাদ আপনাকে

    • @toriaktherima9481
      @toriaktherima9481 Před 2 lety +1

      @@kazishamim1434 hummm

    • @kazishamim1434
      @kazishamim1434 Před 2 lety

      @@toriaktherima9481 আপু! সুন্নীয়ত নিয়ে যে কত নামধারী মুসলমানের সাথে বিরোধ করলাম,তা বলে শেষ করতে পারবো না।

    • @toriaktherima9481
      @toriaktherima9481 Před 2 lety

      @@kazishamim1434 vaia..je buje na thake bujaya lav nay...

  • @hasanmamud3382
    @hasanmamud3382 Před rokem +5

    নবী কারীম সাল্লাল্লাহু সাল্লাম নূরের তৈরী আলহামদুলিল্লাহ

  • @MdRobiul-tp9ts
    @MdRobiul-tp9ts Před 11 měsíci +4

    নবীজি নূরের তৈরি ধন্যবাদ আপনারা এগিয়ে যান আমরা আছি আপনাদের সাথে

  • @sohelekclintmyfibaritebadb8300

    নবী (স) নুর এটাই ১০০ ভাগ নিশ্চিত

    • @skabdulhosen4920
      @skabdulhosen4920 Před 3 lety +1

      Right

    • @shajahanfokir3864
      @shajahanfokir3864 Před 3 lety +2

      নবিকে (স) আল্লাহৱ নূৱ থেকে সৃষ্টি কৱা হয়েছে ৷ এটা ১০০% শিৱক ৷

    • @sohelekclintmyfibaritebadb8300
      @sohelekclintmyfibaritebadb8300 Před 3 lety +1

      @@shajahanfokir3864 শিরকের সংঙ্গা জানেন আপনি

    • @shajahanfokir3864
      @shajahanfokir3864 Před 3 lety +1

      @@sohelekclintmyfibaritebadb8300 আপনাৱ জানা না থাকলে নবম-দশম শ্রেনীণ " ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা" বইয়েৱ প্রথম অধ্যায় পড়তে পাৱেন ৷ আমাৱ বলাৱ চাইতে ভালো ধাৱণা পাবেন ৷ যদি আগ্রহী হোন ৷

    • @sohelekclintmyfibaritebadb8300
      @sohelekclintmyfibaritebadb8300 Před 3 lety

      @@shajahanfokir3864 নবম দশম শ্রেনির বই পড়া আমার দরকার নাই, কোরআান এবং হাদিসে যেটা আছে সেটাই সঠিক বইতো পরিবর্তন শীল আল্লাহর কোরাআন এবং হাদিসের কিতাবগুলো দেখলেই প্রমান পাবেন যে আল্লাহর নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নুরের তৈরি, নুরে মুজাস্মাম নরুল আলা নুর

  • @jewelsikder2222
    @jewelsikder2222 Před 3 lety +11

    সূরা সোয়াদের ৭১ ও ৭২ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন,
    إِذْ قَالَ رَبُّكَ لِلْمَلَائِكَةِ إِنِّي خَالِقٌ بَشَرًا مِنْ طِينٍ (71) فَإِذَا سَوَّيْتُهُ وَنَفَخْتُ فِيهِ مِنْ رُوحِي فَقَعُوا لَهُ سَاجِدِينَ (72)
    “যখন আপনার পালনকর্তা ফেরেশতাদের বললেন, আমি মাটি দিয়ে মানুষ সৃষ্টি করব।” (৩৮:৭১)
    “অতঃপর যখন আমি তাকে সুষম করব (ও তার অঙ্গপ্রত্যঙ্গসহ সুন্দর অবয়বে সৃষ্টি করব) এবং তাতে আমার রূহ ফুঁকে দেব, তখন তোমরা তার সম্মুখে সেজদায় নত হয়ে যেয়ো।” (৩৮:৭২)
    ২/
    সূরা ছোয়াদ শ্লোক ৭১
    إِذْ
    যখন
    قَالَ
    বলেছিলেন
    رَبُّكَ
    তোমার রব
    لِلْمَلَٰٓئِكَةِ
    ফেরেশতাদেরকে
    إِنِّى
    "নিশ্চয়ই আমি
    خَٰلِقٌۢ
    সৃষ্টি করছি
    بَشَرًا
    একজন মানুষ
    مِّن
    মাটি
    থেকে
    طِينٍ
    উপরে প্রথমে এ আয়াতটির অর্থ এবং পরে খন্ড খন্ড করে প্রত্যেকটি আরবি শব্দের অর্থ দেয়া হয়েছে। তাহলে তুই ছাগলে " স্মরন কর" এর আরবি শব্দ এখানে কোনটি আছে আমাকে দেখা? আর তুই নিজ থেকে এ শব্দটি যোগ করে নবীজীকে আগেই সৃষ্টি করে রাখা হয়েছে এ মিথ্যা কথা বলে সকল মুসলমানদেরকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছত। তাছাড়া এখানে নূর শব্দটি দ্বারা নবীজীর বিশেষ সিফত বা গুন বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ নবীজীকে হেদায়েতের আলো হিসেবে মানবজাতির নিকট প্রেরন করা হয়েছে। নবীজী আমাদের মত সাধারন মানুষ নয়। ওনার মর্যাদা ও গুনাবলি সকল মানুষের অনেক অনেক উর্ধ্বে। ফলে নবীজীকে যেসকল ব্যক্তি আমাদের মত সাধারন মানুষ মনে করবে, তারাই ধ্বংসের কাতারে যাবে।
    মূর্খের বাচ্চা, প্রত্যেকটি আরবী শব্দের অর্থ না বুঝিয়ে, বাংলায় মুখস্ত গদ বলে পাবলিককে বুঝিয়ে চলে যাছ? সুন্নী নামধারী বাংলাদেশের বেশীরভাগ বক্তারাই তোর মত গন্ড মূর্খ।
    বি: দ্র: তোদের মত অশিক্ষিত কুলাংগারদের জন্য আজ ইসলাম ধর্মের এ অবস্হা।

    • @naimulhasan2371
      @naimulhasan2371 Před 3 lety

      রাইট সে সুরা মুমিনুন এর আয়াতকে অপব্যাখ্যা করেছে ৭১'৭২'৭৩'৭৪'৭৫'এখানে আল্লাহ কাফেরদের উক্তিকে তুলে ধরছে!!!

    • @toriaktherima9481
      @toriaktherima9481 Před 2 lety

      গাদা তো আপনারা কারণ আপনাদের মতো কতগুলো নামধারী মুসলমানরা নবী কে মাটির মানুষ বলেন।

  • @ParvezHasan-i1g
    @ParvezHasan-i1g Před rokem +3

    ❤❤❤❤❤

  • @mdsattar4305
    @mdsattar4305 Před 3 lety +15

    নবী কারীম সাল্লাল্লাহু সাল্লাম নূরের তৈরী আলহামদুলিল্লাহ

    • @monirkhanali01
      @monirkhanali01 Před 3 lety +1

      নবী (সঃ) কি নূর নাকি মাটির তৈরি?
      অনেকে বিশ্বাস করেন যে, নবী (সঃ) নূরের তৈরি। এর পক্ষে অনেক জাল হাদিস বর্ণনা করা হয়।
      যেমনঃ
      ক) আল্লাহ সর্বপ্রথম আমার নূরকে তৈরি করেছেন। (আল-আছারুল মারফু'আহ ফিল আখবারিল মাওযূ'আহ, পৃঃ ৪৩)। হাদিসইটি জাল।
      খ) জাবের বিন আব্দুল্লাহ (রঃ) বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল (সঃ)! আমার পিতা-মাতা আপনার জন্য উৎসর্গিত হােক! আমাকে বলুন, সৃষ্টি সমূহের মধ্যে আল্লাহ তা'আলা কোন্ জিনিসকে প্রথম সৃষ্টি করেছেন?
      তিনি বললেন, হে জাবের! নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা সবকিছুর পূর্বে তাঁর নূর থেকে তােমার নবীর নূর সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর এই নূর আল্লাহর কুদরতে
      স্বাধীনভাবে ঘুরতে লাগল। আর তখন লাওহে মাহফুয, কলম, জান্নাত, জাহান্নাম, ফেরেশতা, আসমান, যমীন, সূর্য, চন্দ্র, জিন, মানুষ কিছুই ছিল না।
      অতঃপর যখন জগৎ সৃষ্টি করার ইচ্ছা করলেন তখন তিনি ঐ নূরকে চার ভাগে ভাগ করলেন। ১ম ভাগ দ্বারা কলম, দ্বিতীয় ভাগ দ্বারা লাওহে মাহফুয, তৃতীয়
      ভাগ দ্বারা আরশ তৈরি করলেন। তারপর চতুর্থ ভাগকে আবার চার ভাগে ভাগ করলেন। ১ম ভাগ দিয়ে আরশ বহনকারী ফেরেশতা, দ্বিতীয় ভাগ দ্বারা কুরসী,
      তৃতীয় ভাগ দ্বারা অন্যান্য ফেরেশতা সৃষ্টি করলেন। তারপর উক্ত চতুর্থ ভাগকে আবার চার ভাগে ভাগ করলেন। ১ম ভাগ দ্বারা আসমান সমূহ, দ্বিতীয় ভাগ
      দ্বারা যমীন সমূহ, তৃতীয় ভাগ দ্বারা জান্নাত ও জাহান্নাম সৃষ্টি করেছেন..।
      (ইসমাঈল বিন মুহাম্মাদ আল-জারাহী আল আজলূনী, কাশফুল খাফা মুযীলুল ইলবাস আম্মা ইশতাহারা আলা আলসিনাতিন নাস হা/৮২৭, ১/২৫৬ পৃঃ)
      উক্ত বর্ণনাও মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। পাঠক মাত্রই বুঝতে পারছেন যে, এটি গালগল্প ছাড়া কিছুই নয়। নবীর নূর দ্বারা যদি জাহান্নাম তৈরি হয়, তাহলে সেই জাহান্নামে মানুষ পুড়বে কেন? যদি মানুষকে পুড়িয়ে ফেলে তবে নবীর নূরের মর্যাদা কি থাকল? এই মিথ্যা কাহিনীটি কোন জাল হাদীছের গ্রন্থেও বর্ণিত হয়নি। মুহাদ্দিছ আলী হাশীশ বলেন, রাসূল (সঃ) -এর নূর দ্বারা জগৎ সৃষ্টি করা হয়েছে মর্মে বর্ণিত কাহিনী একেবারে বাজে কাহিনী। (সিলসিলাতুল আহাদীছিল ওয়াহেয়াহ, পৃঃ ১৫৭)
      শায়খ নাছিরুদ্দীন আলবানী (রহঃ) বাতিল হাদীছ বলে আখ্যা দিয়েছেন। (সিলসিলা ছহীহাহ হা/৪৫৮)
      আব্দুল হাই লাক্ষ্মৌভী বলেন, মুহাদ্দিছগণের ঐকমত্যে এগুলাে সবই
      মিথ্যা অপবাদ'। (আল-আছারুল মারফু'আহ ফিল আখবারিল মাওযূ'আহ, পৃঃ৫৩)
      পর্যালােচনা : অন্যান্য আদম সন্তানের ন্যায় মুহাম্মাদ (সঃ) ও একজন মাটির তৈরি মানুষ। এটাই সঠিক আক্বীদা এবং সালাফে ছালেহীন ছাহাবায়ে কেরামের আকীদা।
      (ক) আল্লাহ তা'আলা বলেন, ‘বলুন, আমি তাে তােমাদের মতই একজন মানুষ, আমার প্রতি অহি করা হয় যে,
      তােমাদের মা'বুদ একজন' (কাহফ ১১০)।
      উক্ত আয়াত ছাড়াও আরাে আয়াত দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, রাসূল (সঃ) একজন মানুষ (বানী ইসরাঈল ৯৩; হা-মীম সিজদা ৬)। তাহলে মানুষ কিসের তৈরি? আমরা
      আল্লাহর ভাষায় দেখি - ‘আর তাঁর নিদর্শন সমূহের মধ্যে হচ্ছে- তিনি তােমাদেরকে মাটি হতে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তােমরা মানুষ হিসাবে ছড়িয়ে গেছ’ (রূম ২০; আলে ইমরান ৫৯)। হাদীছেও বহু স্থানে বলা হয়েছে যে, রাসূল (সঃ) মাটির তৈরি।
      আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূল বলেছেন, “ফেরেশতাদেরকে নূর থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে এবং জিন জাতিকে আগুন থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে। আর আদমকে সৃষ্টি করা হয়েছে সেই সমস্ত ছিফাত দ্বারা, যে ছিফাতে তােমাদের
      ভূষিত করা হয়েছে। অর্থাৎ মানব জাতিকে মাটি ও পানি দ্বারা সৃষ্টি করা হয়েছে। (মুসলিম ২৯৯৬)
      অন্য বর্ণনায় সরাসরি বলা হয়েছে,
      মানুষ আদমের সন্তান। আর আল্লাহ আদম (আঃ) -কে মাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন। (তিরমিযি হা/৩২৭০, ২/১৬৩)
      সূরা কাহাফের ১ম আয়াতে মহান আল্লাহ তা'য়ালা রসুল (সঃ) কে বান্দা হিসেবে অভিহিত করেছেন।
      সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর, যিনি তাঁর বান্দার উপর কিতাব নাযিল করেছেন এবং তাতে রাখেননি কোন বক্রতা। (১৮:১)

    • @md.tofazzolis.preeking19
      @md.tofazzolis.preeking19 Před 2 lety

      Sala bondo nobi matir toiri

    • @kazishamim1434
      @kazishamim1434 Před 2 lety

      @@monirkhanali01 আল্লাহ কোরআন মজিদের বেশ কিছু আয়াতে নবীকে নুর বলেছেন।নুরে মোহাম্মদী সবার আগে সৃষ্টি। এ টা জাল বলে কারা? কাফের ও মোশরেকরা নবীকে মাটির বলে।

  • @rumelahmed1486
    @rumelahmed1486 Před rokem +2

    Fultoli shab bari waz somoy jay ami rumel cunny bokto subahanallah

  • @mdfaruk7521
    @mdfaruk7521 Před 2 lety +4

    মাশাআল্লাহ মওলানা সাহেব অনেক সুন্দর দলিল

  • @mdalaminkhan2719
    @mdalaminkhan2719 Před rokem +6

    [৩৮:৭১] ছোয়াদ
    إِذ قالَ رَبُّكَ لِلمَلائِكَةِ إِنّي خالِقٌ بَشَرًا مِن طينٍ
    বায়ান ফাউন্ডেশন:
    স্মরণ কর, যখন তোমার রব ফেরেশতাদের উদ্দেশ্যে বলেছিলেন, ‘আমি মাটি হতে মানুষ সৃষ্টি করব।’

    • @Najmul_molla
      @Najmul_molla Před 10 měsíci

      সূরাঃ সোয়াদ [38:71]
      إِذْ قَالَ رَبُّكَ لِلْمَلَٰٓئِكَةِ إِنِّى خَٰلِقٌۢ بَشَرًا مِّن طِينٍ
      ইযকা-লা রাব্বুকা লিল মালাইকাতি ইন্নী খা-লিকুম বাশারাম মিন তীন।
      যখন আপনার পালনকর্তা ফেরেশতাগণকে বললেন, আমি মাটির মানুষ সৃষ্টি করব।
      Behold, thy Lord said to the angels: I am about to create man from clay:
      Akhane Shoron koro kotha ullekh nei.

  • @m6h6mmad
    @m6h6mmad Před rokem +2

    রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) মাটির মানুষ ছিলেন; নূরের তৈরী নন। আল্লাহ বলেন, ‘(হে নবী!) ‘তুমি বলে দাও, নিশ্চয়ই আমি তোমাদের মত একজন মানুষ মাত্র। (পার্থক্য হ’ল) আমার নিকট ‘অহি’ করা হয় ...’ (কাহ্ফ ১৮/১১০)। এটা কেবল আমাদের নবীই নন, বরং বিগত সকল নবীই স্ব স্ব কওমের উদ্দেশ্যে একথা বলেছিলেন, ‘নিশ্চয়ই আমরা তোমাদের মত মানুষ মাত্র’ (ইবরাহীম ১৪/১১)।
    রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘আমি তো একজন মানুষ। আমিও তোমাদের মত ভুলে যাই। সুতরাং আমি (ছালাতে কিছু) ভুলে গেলে তোমরা আমাকে স্মরণ করিয়ে দিয়ো’ (বুখারী হা/৪০১; মুসলিম হা/৫৭২; মিশকাত হা/১০১৬ ‘সিজদায়ে সহো’ অনুচ্ছেদ)। তিনি বলেন, আমি একজন মানুষ। আমি তোমাদের দ্বীনের ব্যাপারে কোন কিছু আদেশ করলে তা গ্রহণ করবে। আর নিজস্ব রায় থেকে কিছু বললে আমি একজন মানুষ মাত্র। অর্থাৎ সে ক্ষেত্রে আমার ভুলও হ’তে পারে (মুসলিম হা/২৩৬৫, মিশকাত হা/১৪৭)।
    বস্ত্ততঃ ফেরেশতারা হ’ল নূরের তৈরী, জিনেরা আগুনের তৈরী এবং মানুষ হ’ল মাটির তৈরী মুসলিম হা/২৯৯৬; মিশকাত হা/৫৭০১; মুমিনূন ২৩/১২, আন‘আম ৬/২)।
    উল্লেখ্য যে, রাসূল (ছাঃ) নূরের তৈরী ছিলেন মর্মে সমাজে কিছু হাদীছ প্রচলিত রয়েছে। যেমন ‘আল্লাহ সর্বপ্রথম আমার নূর সৃষ্টি করেন’। এ মর্মে বর্ণিত সব বর্ণনাই জাল (‘আজলূনী, কাশফুল খাফা হা/৮২৭; ছহীহাহ হা/৪৫৮-এর আলোচনা দ্রষ্টব্য)।
    সূরা মায়েদাহ ১৫ আয়াতে বলা হয়েছে, قَدْ جَاءَكُمْ مِنَ اللهِ نُوْرٌ وَكِتَابٌ مُبِيْنٌ ‘তোমাদের কাছে এসেছে একটি জ্যোতি এবং একটি সমুজ্জ্বল গ্রন্থ’। উক্ত আয়াতে ‘নূর’ বা জ্যোতি দ্বারা কুরআনকে বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ কুরআন শিরকের অন্ধকার হ’তে মানুষকে তাওহীদের আলোর পথে বের করে আনে। এখানে ‘ওয়া কিতাবুম মুবীন’ (وَكتابٌ مبيْنٌ)তার পূর্ববর্তী ‘নূর’ (نُوْرٌ)-এর উপর عطف بيان হয়েছে। অর্থাৎ আল্লাহ বলছেন, ‘তোমাদের কাছে আল্লাহর নিকট থেকে এসেছে একটি জ্যোতি ও সমুজ্জ্বল গ্রন্থ’। যেমন ইতিপূর্বে সূরা নিসা ১৭৪-৭৫ আয়াতে بُرْهَانٌ ও نُوْرًا مُبِيْنًا বলে কুরআনকে বুঝানো হয়েছে। অমনিভাবে সূরা আ‘রাফ ১৫৭ আয়াতের কুরআনকে ‘নূর’ বলা হয়েছে।
    উক্ত আয়াতের তাফসীরে ‘নূর’-এর ব্যাখ্যায় যাজ্জাজ বলেন, এখানে মুহাম্মাদ (ছাঃ)-কে বুঝানো হয়েছে (কুরতূবী)। যদি সেটাই ধরে নেওয়া হয়, তাহ’লেও এর অর্থ এই নয় যে, মুহাম্মাদ (ছাঃ) নূরের তৈরী ছিলেন। কারণ কুরআনেই বলা হয়েছে যে, তিনি তোমাদের মত মানুষ ছিলেন’ (কাহফ ১৮/১১০)। আর মানুষ বলেই তো তিনি পিতা-মাতার সন্তান ছিলেন এবং সন্তানের পিতা ছিলেন। তিনি খানা-পিনা ও বাজার-ঘাট করতেন। অতএব রাসূল (ছাঃ) যে মাটির তৈরী মানুষ ছিলেন, এতে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই।

    • @FaridMia-of4cq
      @FaridMia-of4cq Před 5 měsíci +1

      নবীজি😢 পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একজন মানুষ এটাই মহাসত্য। তিনি কোন জিন বা ফেরেশতা ছিলেন না, তবে তিনি অতুলনীয় মহামানব। আল্লাহ তায়ালা স্রষ্টা হিসেবে যেমন অন্যান্য। তেমনি নবীজি পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সৃষ্টি হিসেবে অন্যান্য। কোন সৃষ্টি কে আল্লাহর সাথে তুলনা করা শিরক যা মারাত্মক জুলুম। আবার কোন সৃষ্টি কে নবীজি পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামএর সাথে তুলনা করা এর অর্থ হলো তার সান মর্যাদা কে কাটু করা। হাদীস শরীফে এসেছে ইহানা তো রসুলি কুফরুন নবীজি পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সান মর্যাদা তুচ্ছ করা সর্বসমতা ভাবে কুফুরি।।।😂😂😂 কোরআন শরীফের সূরাতুন মায়েদা আয়াত শরীফ নম্বর 15, 5 নম্বর সূরা, 6 নম্বর পাড়া, মদিনায় অবতীর্ণ সূরা, আল্লাহ তাআলা বলন: আমার পক্ষ থেকে নুর জ্যোতি মুহাম্মদ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং স্পষ্টবাদী কিতাবে এসেছে, এবার এখানে (কদ্ যা) ওয়াহেদ মুজাক্কার গায়েবের ছিগা, একজন পুরুষ এসেছে। আপনি যে বলছেন যে এখানে কোরআনকে নুর বলা হয়েছে। এবার আমার প্রশ্ন হলো কোরআন কি কোন পুরুষ ‌,,,,,,

  • @user-lf1bd6mr7g
    @user-lf1bd6mr7g Před rokem +3

    মাসা আল্লাহ অনেক সুন্দর দলিল।

  • @md.anowarhossain6329
    @md.anowarhossain6329 Před 4 lety +9

    মারহাবা

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 4 lety

      আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
      ==============================
      ❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
      -----------------------------------------
      وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
      বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
      অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
      “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
      [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
      ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
      হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
      -----------------------------------------------
      ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
      আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
      বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
      বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
      ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
      অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
      আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
      =======================
      ১- তারিখে বাগদাদ-
      খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
      ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
      -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
      ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
      হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
      ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
      ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
      ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
      ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
      ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
      ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
      ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
      ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
      ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
      ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
      ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
      ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
      ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
      _______________________
      এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
      صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
      তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
      সূরা আল বাকারা- ১৮
      ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]

  • @rintv152
    @rintv152 Před 8 měsíci +1

    নবীজিকে নুরুন ওয়ালা বলা যাবে,,

  • @mdujjalkhansobuj4599
    @mdujjalkhansobuj4599 Před 10 měsíci +1

    surah kahf ayat 110- allah bolen nobi apni bole din je apni tader motoi manus sudhu parthokko hocche amr kache ohi ashe ami nobi ar tomader kache ohi ashe na tumra nobi na.. ato-tuku nissondehe amader nobi amader jonne nur mane amader jonne alo... pura bisso jahaner jonne nur mane alo tar mane ai noy je nabi alor toire mane nurer toiri
    ar nobi jodi nurer toiri hoy tahole to se manush ne se feresta .. ar ferestha khali chokhe dekha jayna ..... ferestar 600plus dana ache aamader nabir koto gulo dana cilo ferestar nijesso iccha sokti nai amader nabir nijesso iccha sokti ache.. ar adom ke je toiri koreche sedin sob nurer toiri ferestara matir toiri adom ke sijda korechilo nabi jodi nurer toile hoy tahole se sijda deyar dole ar nabi jodi matir toiri hoy tahole se manus adom sontan tahole se ferestader sijda pawar dole.... akhon apni jodi take nur bole feresthader katare felen sekhetre nabi mohammad (sl.) ke ashraful makhlukader doler baire rakhlen kharon feresta ashraful makhlukat noy , ashraful makhlukat hoche adom amra jara manush tara .. ta amara amader nabi ( sl.) ke matir toiri manush mone kori nurer toiri na ... tobe nabi (sl.) sara bisser jonne noor mane alo , rohomot,, example: amara mombati🕯theke alo pai mane nur pai tarmne ki ai je amara mombati🕯nur diye mane alo diye toiri kori na kokhonoi na

  • @rumeltalukdarahmed2188
    @rumeltalukdarahmed2188 Před 2 lety +3

    Mahsa allah

  • @ibrahimkhan-rr8hr
    @ibrahimkhan-rr8hr Před 9 měsíci

    ১)সূরা আশ শুআরা (الشّعراء), আয়াত: ১৫৪
    অর্থঃ তুমি তো আমাদের মতই একজন মানুষ তাছাড়া কি। সুতরাং যদি তুমি সত্যবাদী হও, তবে কোন নিদর্শন উপস্থিত কর।
    ----------------------------------------
    কাফেররা চিনলো নবীকে সে মাটির মানুষ তোমরা চিনলে না।
    ২)সূরা আশ শুআরা (الشّعراء), আয়াত: ১৮৬
    অর্থঃ তুমি আমাদের মত মানুষ তাছাড়া কি। আমাদের ধারণা-তুমি মিথ্যাবাদীদের অন্তর্ভুক্ত।
    ----------------------------------------
    কাফেররা চিনলো নবীকে সে মাটির মানুষ তোমরা চিনলে না।

  • @rhsujan8424
    @rhsujan8424 Před 2 lety +3

    Mash Allah Marhaba ❤️❤️❤️

  • @shahanbd245
    @shahanbd245 Před 4 lety +11

    মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর দলিল

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 4 lety +1

      আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
      ==============================
      ❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
      -----------------------------------------
      وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
      বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
      অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
      “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
      [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
      ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
      হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
      -----------------------------------------------
      ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
      আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
      বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
      বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
      ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
      অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
      আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
      =======================
      ১- তারিখে বাগদাদ-
      খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
      ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
      -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
      ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
      হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
      ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
      ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
      ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
      ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
      ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
      ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
      ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
      ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
      ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
      ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
      ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
      ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
      ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
      _______________________
      এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
      صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
      তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
      সূরা আল বাকারা- ১৮
      ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]

  • @mdohid3577
    @mdohid3577 Před 3 lety +4

    চোবাহান আল্লাহ্।

  • @user-vz8sl9ku8e
    @user-vz8sl9ku8e Před 3 měsíci

    ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন এই ধরনের ভনডো থেকে আল্লাহ তুমি আমাদেরকে হেফাজত কর

  • @asikasikali3760
    @asikasikali3760 Před 3 lety +6

    সূরাঃ আল-মুমিনুন [23:12]
    وَلَقَدْ خَلَقْنَا ٱلْإِنسَٰنَ مِن سُلَٰلَةٍ مِّن طِينٍ
    ওয়ালাকাদ খালাকনাল ইনছা-না মিন ছুলা-লাতিম মিন তীন।
    আমি মানুষকে মাটির সারাংশ থেকে সৃষ্টি করেছি।

    • @kazishamim1434
      @kazishamim1434 Před 2 lety

      এ সারাংশ বলতে আল্লাহ কি বুঝালেন ভাই? জানতে পারি?

  • @sayelhdmedia2686
    @sayelhdmedia2686 Před 3 lety +7

    Masaallah

  • @mdawladmiyarawl5891
    @mdawladmiyarawl5891 Před 3 lety +3

    Amin

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 3 lety +1

      আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
      =========================
      ❎ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
      -----------------------------------------
      আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
      وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
      বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
      অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
      “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
      [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
      ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
      ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
      -----------------------------------------------
      ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
      আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
      বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
      বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
      ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
      অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
      আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
      =======================
      ⚅ ১- তারিখে বাগদাদ-
      খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
      ⚅ ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
      -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
      ⚅ ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
      হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
      ⚅ ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
      ⚅ ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
      ⚅ ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
      ⚅ ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
      ⚅ ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
      ⚅ ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
      ⚅ ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
      ⚅ ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
      ⚅ ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
      ⚅ ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
      ⚅ ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
      ⚅ ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
      ⚅ ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
      _______________________
      এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
      صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
      তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
      সূরা আল বাকারা- ১৮
      ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]

  • @md.khaiumahmed485
    @md.khaiumahmed485 Před 2 lety +2

    Mash allah onk sundor dolil dilen❤️

  • @khandakarkhakon2119
    @khandakarkhakon2119 Před rokem

    Basak Nobi ji nur

  • @mohammadshahabuddin8508
    @mohammadshahabuddin8508 Před 3 lety +12

    মাশাআল্লাহ 💚

  • @MDAksha354
    @MDAksha354 Před rokem

    Masa allah khub sundor waz ❤️🥰❤️

  • @abulbasar5820
    @abulbasar5820 Před 4 lety +4

    Amader sunni alim alhamdulilla

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 3 lety

      আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
      =========================
      ❎ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
      -----------------------------------------
      আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
      وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
      বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
      অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
      “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
      [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
      ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
      ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
      -----------------------------------------------
      ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
      আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
      বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
      বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
      ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
      অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
      আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
      =======================
      ⚅ ১- তারিখে বাগদাদ-
      খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
      ⚅ ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
      -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
      ⚅ ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
      হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
      ⚅ ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
      ⚅ ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
      ⚅ ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
      ⚅ ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
      ⚅ ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
      ⚅ ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
      ⚅ ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
      ⚅ ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
      ⚅ ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
      ⚅ ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
      ⚅ ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
      ⚅ ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
      ⚅ ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
      _______________________
      এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
      صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
      তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
      সূরা আল বাকারা- ১৮
      ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]

  • @rumeltalukdarahmed2188
    @rumeltalukdarahmed2188 Před 2 lety +2

    Nubiji nurer tuiri amra cunny ami rumel talukdar

  • @misbaulalamchoudhry8543
    @misbaulalamchoudhry8543 Před 3 lety +3

    Nice waz

  • @ibrahimkhan-rr8hr
    @ibrahimkhan-rr8hr Před 9 měsíci

    ১)সূরা আল ফুরকান (الفرقان), আয়াত: ৭
    অর্থঃ তারা বলে, এ কেমন রসূল যে, খাদ্য আহার করে এবং হাটে-বাজারে চলাফেরা করে? তাঁর কাছে কেন কোন ফেরেশতা নাযিল করা হল না যে, তাঁর সাথে সতর্ককারী হয়ে থাকত?
    ----------------------------------------
    ২)সূরা আল ফুরকান (الفرقان), আয়াত: ২০
    অর্থঃ আপনার পূর্বে যত রসূল প্রেরণ করেছি, তারা সবাই খাদ্য গ্রহণ করত এবং হাটে-বাজারে চলাফেরা করত। আমি তোমাদের এককে অপরের জন্যে পরীক্ষাস্বরূপ করেছি। দেখি, তোমরা সবর কর কিনা। আপনার পালনকর্তা সব কিছু দেখেন।
    ----------------------------------------
    কাফেররা চিনলো নবীকে সে মাটির মানুষ তোমরা চিনলে না।

  • @abusufiun9289
    @abusufiun9289 Před 2 lety +1

    নবী নূর নবী নূর

  • @mdshorif3063
    @mdshorif3063 Před 2 lety +3

    মাশাআল্লাহ

  • @Sifatsunnimedia
    @Sifatsunnimedia Před 3 lety +2

    মাশাল্লাহ

  • @greenmango7184
    @greenmango7184 Před 3 lety +8

    রাসুল সাঃ এর হুকুম মানা মানে আল্লাহর হুকুম মানা। রাসুলুল্লাহ সাঃ নিজে কোণ মনগড়া হুকুম দেননি তিনি আল্লাহর হুকুম আমাদের জানিয়েছেন। গোলামি পাইলেন কই। গোলামী বা বন্দেগী ইবাদাত একমাত্র আল্লাহর। আমরা একমাত্র আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইব সুরা ফাতিহা।

  • @sultanbayzid9283
    @sultanbayzid9283 Před 3 lety +9

    বিনা দলিলে বিশ্বাস করি রাসুল (স:) নুর।

  • @ibrahimkhan-rr8hr
    @ibrahimkhan-rr8hr Před 9 měsíci

    ১) সূরা আল মু'মিনূন (المؤمنون), আয়াত: ২৪
    অর্থঃ তখন তার সম্প্রদায়ের কাফের-প্রধানরা বলেছিলঃ এ তো তোমাদের মতই একজন মানুষ তাছাড়া কি। সে তোমাদের উপর নেতৃত্ব করতে চায়। আল্লাহ ইচ্ছা করলে ফেরেশতাই নাযিল করতেন। আমরা আমাদের পূর্বপুরুষদের মধ্যে এরূপ কথা শুনিনি।
    ---------------------------------------
    কাফেররা চিনলো নবীকে সে মাটির মানুষ তোমরা চিনলে না।
    ২) সূরা আল মু'মিনূন (المؤمنون), আয়াত: ৩৩
    অর্থঃ তাঁর সম্প্রদায়ের প্রধানরা যারা কাফের ছিল, পরকালের সাক্ষাতকে মিথ্যা বলত এবং যাদেরকে আমি পার্থিব জীবনে সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য দিয়েছিলাম, তারা বললঃ এতো আমাদের মতই একজন মানুষ তাছাড়া কি। তোমরা যা খাও, সেও তাই খায় এবং তোমরা যা পান কর, সেও তাই পান করে।
    ------------------------------------------
    কাফেররা চিনলো নবীকে সে মাটির মানুষ তোমরা চিনলে না।

  • @afsarahmed4148
    @afsarahmed4148 Před rokem

    ১০০% রাইট

  • @MdHasan-vk9uv
    @MdHasan-vk9uv Před 3 lety +1

    হে কিতাবীগণ! আমার রাসূল তোমাদের নিকট আসিয়াছে, তোমরা কিতাবের যাহা গোপন করিতে সে উহার অনেক কিছু তোমাদের নিকট প্রকাশ করে এবং অনেক কিছু উপেক্ষা করিয়া থাকে। আল্লাহর নিকট হইতে এক জ্যোতি ও স্পষ্ট কিতাব তোমাদের নিকট আসিয়াছে।
    يٰۤـاَهْلَ الْكِتٰبِ قَدْ جَآءَكُمْ رَسُوْلُـنَا يُبَيِّنُ لَـكُمْ كَثِيْرًا مِّمَّا كُنْتُمْ تُخْفُوْنَ مِنَ الْكِتٰبِ وَيَعْفُوْا عَنْ كَثِيْرٍ‌ ؕ قَدْ جَآءَكُمْ مِّنَ اللّٰهِ نُوْرٌ وَّكِتٰبٌ مُّبِيْنٌ ۙ
    সূরা নম্বরঃ ৫, আয়াত নম্বরঃ ১৫#### এই জ্যোতি ধারা তো কুরআনের/ কিতাব এর আলো কে বুঝানো হয়েছে

  • @mmetv9980
    @mmetv9980 Před rokem

    মখা বক্তৃতা

  • @rakebulsk2792
    @rakebulsk2792 Před 2 lety +1

    Bestnurnabi

  • @EmranKhan-wd3sy
    @EmranKhan-wd3sy Před 2 lety +1

    নুর নুর নুর

  • @MuhammadIbrahim-sl4fp
    @MuhammadIbrahim-sl4fp Před 4 lety +2

    Hasanur rahman jindabad

    • @HabiganjWazMedia
      @HabiganjWazMedia  Před 4 lety

      👍👍👍👍

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 4 lety

      আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
      ==============================
      ❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
      -----------------------------------------
      وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
      বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
      অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
      “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
      [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
      ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
      হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
      -----------------------------------------------
      ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
      আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
      বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
      বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
      ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
      অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
      আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
      =======================
      ১- তারিখে বাগদাদ-
      খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
      ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
      -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
      ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
      হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
      ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
      ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
      ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
      ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
      ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
      ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
      ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
      ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
      ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
      ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
      ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
      ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
      ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
      _______________________
      এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
      صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
      তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
      সূরা আল বাকারা- ১৮
      ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]

  • @skjahibhosen6263
    @skjahibhosen6263 Před 2 lety +1

    ঠিক বলেছেন হুজুর অমিয় এক ময

  • @mdjahirul
    @mdjahirul Před 3 lety +5

    সুরা কাহফ এর শেষ আয়াত একটু চেক করুন

    • @abushaidbaidya520
      @abushaidbaidya520 Před 2 lety +1

      চেক তো করেছি ভাই আপনি একবার দয়া করে পুরোটা পড়ুন আল্লা কি বলতে চাইছে। আর নবীজী উমমাত কে কি উপদেশ দিচ্ছে। আশা করি পড়বেন এবং বুঝবেন। আমিন

    • @mdjahirul
      @mdjahirul Před 2 lety +1

      @@abushaidbaidya520 ভাই দয়া করে আরও একবার পড়ুন সুরা কাহফ এর ১১০নম্বর আয়াত খানা।

  • @rintv152
    @rintv152 Před 8 měsíci +1

    আপনার এই ভাবে দলিল না,,,, নবী দুনিয়া আসার পর কি নূর না মাটি,এটা বলেন

  • @rumelahmed1486
    @rumelahmed1486 Před rokem +2

    Subahanallah

  • @mamunurrashid923
    @mamunurrashid923 Před 2 lety +1

    Amin

  • @khdllwjpwihh5864
    @khdllwjpwihh5864 Před 3 lety +3

    alhamdulillah

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 3 lety +1

      আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
      =========================
      ❎ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
      -----------------------------------------
      আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
      وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
      বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
      অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
      “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
      [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
      ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
      ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
      -----------------------------------------------
      ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
      আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
      বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
      বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
      ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
      অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
      আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
      =======================
      ⚅ ১- তারিখে বাগদাদ-
      খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
      ⚅ ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
      -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
      ⚅ ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
      হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
      ⚅ ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
      ⚅ ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
      ⚅ ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
      ⚅ ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
      ⚅ ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
      ⚅ ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
      ⚅ ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
      ⚅ ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
      ⚅ ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
      ⚅ ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
      ⚅ ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
      ⚅ ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
      ⚅ ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
      _______________________
      এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
      صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
      তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
      সূরা আল বাকারা- ১৮
      ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]

  • @afsarahmed4148
    @afsarahmed4148 Před rokem

    মাশাল্লাহ আল্লাহ কবুল করুন

  • @juitelecom5960
    @juitelecom5960 Před 3 lety +1

    নবী নুর

    • @mdbeplopkhankhan1285
      @mdbeplopkhankhan1285 Před 2 lety

      আমি তো মূর্খ

    • @rakibal-hasan3338
      @rakibal-hasan3338 Před 2 lety

      আল্লাহ এটা লইয়া খাগে গুর
      আমাদের নবী নুর কিন্তুু মাটির তৈরি
      আল্লাহর কাছে নুর হতে মাটি বেশি প্রিয়

  • @MdSohel-ho6hw
    @MdSohel-ho6hw Před 4 lety +4

    হক কথা আমিন

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 4 lety

      আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
      ==============================
      ❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
      -----------------------------------------
      وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
      বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
      অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
      “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
      [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
      ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
      হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
      -----------------------------------------------
      ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
      আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
      বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
      বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
      ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
      অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
      আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
      =======================
      ১- তারিখে বাগদাদ-
      খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
      ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
      -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
      ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
      হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
      ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
      ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
      ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
      ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
      ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
      ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
      ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
      ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
      ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
      ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
      ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
      ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
      ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
      _______________________
      এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
      صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
      তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
      সূরা আল বাকারা- ১৮
      ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]

  • @sonyzakirzakir3659
    @sonyzakirzakir3659 Před 2 lety +1

    Masallah

  • @md.robiulaowalfahim5666
    @md.robiulaowalfahim5666 Před 3 lety +1

    Amader nobi norer

  • @didaralom7040
    @didaralom7040 Před 3 lety +1

    মাসাআল্লাহ

  • @mdmirajmia2987
    @mdmirajmia2987 Před 4 lety +3

    Masha Allah

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 3 lety

      আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
      =========================
      ❎ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
      -----------------------------------------
      আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
      وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
      বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
      অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
      “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
      [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
      ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
      ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
      -----------------------------------------------
      ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
      আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
      বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
      বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
      ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
      অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
      আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
      =======================
      ⚅ ১- তারিখে বাগদাদ-
      খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
      ⚅ ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
      -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
      ⚅ ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
      হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
      ⚅ ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
      ⚅ ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
      ⚅ ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
      ⚅ ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
      ⚅ ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
      ⚅ ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
      ⚅ ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
      ⚅ ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
      ⚅ ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
      ⚅ ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
      ⚅ ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
      ⚅ ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
      ⚅ ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
      _______________________
      এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
      صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
      তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
      সূরা আল বাকারা- ১৮
      ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]

  • @miralauddin43
    @miralauddin43 Před 4 lety +3

    Mashallah

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 4 lety +1

      আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
      ==============================
      ❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
      -----------------------------------------
      وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
      বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
      অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
      “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
      [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
      ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
      হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
      -----------------------------------------------
      ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
      আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
      বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
      বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
      ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
      অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
      আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
      =======================
      ১- তারিখে বাগদাদ-
      খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
      ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
      -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
      ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
      হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
      ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
      ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
      ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
      ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
      ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
      ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
      ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
      ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
      ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
      ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
      ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
      ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
      ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
      _______________________
      এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
      صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
      তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
      সূরা আল বাকারা- ১৮
      ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]

  • @rintv152
    @rintv152 Před 8 měsíci +1

    কাদের জাকুম মিনাল্লাহি নূর এর অর্থ আপনি ভুল বলছেন, নূর কে বুঝানো হয়েছে কোরআনের আয়াত কে নবী কে না,,, আমার কমেন্ট বিশ্বাস না হলে কোরআন খুলে দেখুন , সূরা কাহাফ এর শেষে 110 নম্বর দিকে আছে,,,

  • @sunnyhdmedia9784
    @sunnyhdmedia9784 Před 3 lety +5

    নবি নুরের

  • @istiaqff1565
    @istiaqff1565 Před 2 lety

    Prithibi sristir age nobi k allah sristi kore rekhchen k k bissash koren

  • @mdujjalkhansobuj4599
    @mdujjalkhansobuj4599 Před 11 měsíci +1

    dhur ai sob batil fatil ar kothar kono daam nai

  • @habibullahalamin733
    @habibullahalamin733 Před 3 lety +3

    আমি যদি নাবিকে নুরের বা মাটির কোনটাই না মেনে তার হুকুম।গুলো মানি, তাহলেকি কোন সমস্যা আছে?!?!

  • @MdShamim-jk4lf
    @MdShamim-jk4lf Před 3 lety +1

    Mass Allah

  • @monjurmonjur5334
    @monjurmonjur5334 Před 3 lety +1

    Nice

  • @sayelhdmedia2686
    @sayelhdmedia2686 Před 3 lety +1

    ♥️♥️♥️♥️♥️

  • @monirkhanali01
    @monirkhanali01 Před 3 lety +2

    নবী (সঃ) কি নূর নাকি মাটির তৈরি?
    অনেকে বিশ্বাস করেন যে, নবী (সঃ) নূরের তৈরি। এর পক্ষে অনেক জাল হাদিস বর্ণনা করা হয়।
    যেমনঃ
    ক) আল্লাহ সর্বপ্রথম আমার নূরকে তৈরি করেছেন। (আল-আছারুল মারফু'আহ ফিল আখবারিল মাওযূ'আহ, পৃঃ ৪৩)। হাদিসইটি জাল।
    খ) জাবের বিন আব্দুল্লাহ (রঃ) বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল (সঃ)! আমার পিতা-মাতা আপনার জন্য উৎসর্গিত হােক! আমাকে বলুন, সৃষ্টি সমূহের মধ্যে আল্লাহ তা'আলা কোন্ জিনিসকে প্রথম সৃষ্টি করেছেন?
    তিনি বললেন, হে জাবের! নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা সবকিছুর পূর্বে তাঁর নূর থেকে তােমার নবীর নূর সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর এই নূর আল্লাহর কুদরতে
    স্বাধীনভাবে ঘুরতে লাগল। আর তখন লাওহে মাহফুয, কলম, জান্নাত, জাহান্নাম, ফেরেশতা, আসমান, যমীন, সূর্য, চন্দ্র, জিন, মানুষ কিছুই ছিল না।
    অতঃপর যখন জগৎ সৃষ্টি করার ইচ্ছা করলেন তখন তিনি ঐ নূরকে চার ভাগে ভাগ করলেন। ১ম ভাগ দ্বারা কলম, দ্বিতীয় ভাগ দ্বারা লাওহে মাহফুয, তৃতীয়
    ভাগ দ্বারা আরশ তৈরি করলেন। তারপর চতুর্থ ভাগকে আবার চার ভাগে ভাগ করলেন। ১ম ভাগ দিয়ে আরশ বহনকারী ফেরেশতা, দ্বিতীয় ভাগ দ্বারা কুরসী,
    তৃতীয় ভাগ দ্বারা অন্যান্য ফেরেশতা সৃষ্টি করলেন। তারপর উক্ত চতুর্থ ভাগকে আবার চার ভাগে ভাগ করলেন। ১ম ভাগ দ্বারা আসমান সমূহ, দ্বিতীয় ভাগ
    দ্বারা যমীন সমূহ, তৃতীয় ভাগ দ্বারা জান্নাত ও জাহান্নাম সৃষ্টি করেছেন..।
    (ইসমাঈল বিন মুহাম্মাদ আল-জারাহী আল আজলূনী, কাশফুল খাফা মুযীলুল ইলবাস আম্মা ইশতাহারা আলা আলসিনাতিন নাস হা/৮২৭, ১/২৫৬ পৃঃ)
    উক্ত বর্ণনাও মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। পাঠক মাত্রই বুঝতে পারছেন যে, এটি গালগল্প ছাড়া কিছুই নয়। নবীর নূর দ্বারা যদি জাহান্নাম তৈরি হয়, তাহলে সেই জাহান্নামে মানুষ পুড়বে কেন? যদি মানুষকে পুড়িয়ে ফেলে তবে নবীর নূরের মর্যাদা কি থাকল? এই মিথ্যা কাহিনীটি কোন জাল হাদীছের গ্রন্থেও বর্ণিত হয়নি। মুহাদ্দিছ আলী হাশীশ বলেন, রাসূল (সঃ) -এর নূর দ্বারা জগৎ সৃষ্টি করা হয়েছে মর্মে বর্ণিত কাহিনী একেবারে বাজে কাহিনী। (সিলসিলাতুল আহাদীছিল ওয়াহেয়াহ, পৃঃ ১৫৭)
    শায়খ নাছিরুদ্দীন আলবানী (রহঃ) বাতিল হাদীছ বলে আখ্যা দিয়েছেন। (সিলসিলা ছহীহাহ হা/৪৫৮)
    আব্দুল হাই লাক্ষ্মৌভী বলেন, মুহাদ্দিছগণের ঐকমত্যে এগুলাে সবই
    মিথ্যা অপবাদ'। (আল-আছারুল মারফু'আহ ফিল আখবারিল মাওযূ'আহ, পৃঃ৫৩)
    পর্যালােচনা : অন্যান্য আদম সন্তানের ন্যায় মুহাম্মাদ (সঃ) ও একজন মাটির তৈরি মানুষ। এটাই সঠিক আক্বীদা এবং সালাফে ছালেহীন ছাহাবায়ে কেরামের আকীদা।
    (ক) আল্লাহ তা'আলা বলেন, ‘বলুন, আমি তাে তােমাদের মতই একজন মানুষ, আমার প্রতি অহি করা হয় যে,
    তােমাদের মা'বুদ একজন' (কাহফ ১১০)।
    উক্ত আয়াত ছাড়াও আরাে আয়াত দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, রাসূল (সঃ) একজন মানুষ (বানী ইসরাঈল ৯৩; হা-মীম সিজদা ৬)। তাহলে মানুষ কিসের তৈরি? আমরা
    আল্লাহর ভাষায় দেখি - ‘আর তাঁর নিদর্শন সমূহের মধ্যে হচ্ছে- তিনি তােমাদেরকে মাটি হতে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তােমরা মানুষ হিসাবে ছড়িয়ে গেছ’ (রূম ২০; আলে ইমরান ৫৯)। হাদীছেও বহু স্থানে বলা হয়েছে যে, রাসূল (সঃ) মাটির তৈরি।
    আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূল বলেছেন, “ফেরেশতাদেরকে নূর থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে এবং জিন জাতিকে আগুন থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে। আর আদমকে সৃষ্টি করা হয়েছে সেই সমস্ত ছিফাত দ্বারা, যে ছিফাতে তােমাদের
    ভূষিত করা হয়েছে। অর্থাৎ মানব জাতিকে মাটি ও পানি দ্বারা সৃষ্টি করা হয়েছে। (মুসলিম ২৯৯৬)
    অন্য বর্ণনায় সরাসরি বলা হয়েছে,
    মানুষ আদমের সন্তান। আর আল্লাহ আদম (আঃ) -কে মাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন। (তিরমিযি হা/৩২৭০, ২/১৬৩)

  • @aminulsaikh6261
    @aminulsaikh6261 Před 4 lety +2

    Thik

    • @aminulsaikh6261
      @aminulsaikh6261 Před 4 lety +1

      Jobor

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 4 lety

      আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
      ==============================
      ❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
      -----------------------------------------
      وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
      বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
      অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
      “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
      [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
      ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
      হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
      -----------------------------------------------
      ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
      আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
      বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
      বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
      ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
      অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
      আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
      =======================
      ১- তারিখে বাগদাদ-
      খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
      ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
      -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
      ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
      হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
      ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
      ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
      ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
      ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
      ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
      ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
      ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
      ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
      ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
      ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
      ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
      ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
      ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
      _______________________
      এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
      صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
      তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
      সূরা আল বাকারা- ১৮
      ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 3 lety +1

      আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
      =========================
      ❎ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
      -----------------------------------------
      আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
      وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
      বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
      অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
      “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
      [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
      ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
      ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
      -----------------------------------------------
      ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
      আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
      বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
      বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
      ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
      অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
      আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
      =======================
      ⚅ ১- তারিখে বাগদাদ-
      খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
      ⚅ ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
      -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
      ⚅ ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
      হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
      ⚅ ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
      ⚅ ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
      ⚅ ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
      ⚅ ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
      ⚅ ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
      ⚅ ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
      ⚅ ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
      ⚅ ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
      ⚅ ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
      ⚅ ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
      ⚅ ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
      ⚅ ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
      ⚅ ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
      _______________________
      এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
      صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
      তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
      সূরা আল বাকারা- ১৮
      ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]

  • @imran-pk8zg
    @imran-pk8zg Před 4 lety +2

    ak namber bondo

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 4 lety

      আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
      ==============================
      ❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
      -----------------------------------------
      وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
      বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
      অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
      “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
      [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
      ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
      হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
      -----------------------------------------------
      ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
      আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
      বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
      বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
      ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
      অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
      আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
      =======================
      ১- তারিখে বাগদাদ-
      খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
      ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
      -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
      ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
      হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
      ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
      ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
      ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
      ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
      ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
      ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
      ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
      ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
      ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
      ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
      ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
      ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
      ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
      _______________________
      এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
      صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
      তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
      সূরা আল বাকারা- ১৮
      ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]

    • @monjurmonjur5334
      @monjurmonjur5334 Před 3 lety

      @@ndbelalhossain1285 right

  • @mofijurrahman8430
    @mofijurrahman8430 Před 2 lety +1

    এই তথা কথিত আলেমের মতে যদি নবীকে আদম আঃ এর আগেই বানিয়ে রাখছিলো, তাহলে ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে ১২ই রবিউল আওয়াল সোমবার দিন সুবেহ সাদিকের সময় মা আমিনার গর্ভে কে জন্ম নিল।

    • @mhrifat7064
      @mhrifat7064 Před 2 lety

      Aishb bole nijer iman nosto koiren na. Chagol kothakar

  • @samratislamictv163
    @samratislamictv163 Před 2 lety +1

    Vai addscence on raksen keno abol tabol add ase videor vitor ar ai uparjon haram

  • @shishirahmed826
    @shishirahmed826 Před 2 lety +1

    বাটপার, আয়াতের ভুল ব্যাখ্যা করিস।

  • @hafizurrahman5359
    @hafizurrahman5359 Před 4 lety

    تفسير الطبري
    الْقَوْل فِي تَأْوِيل قَوْله تَعَالَى : { وَلَئِنْ أَطَعْتُمْ بَشَرًا مِثْلكُمْ إِنَّكُمْ إِذًا لَخَاسِرُونَ } يَقُول تَعَالَى ذِكْره مُخْبِرًا عَنْ قِيل الْمَلَأ مِنْ قَوْم صَالِح لِقَوْمِهِمْ : { وَلَئِنْ أَطَعْتُمْ بَشَرًا مِثْلكُمْ } فَاتَّبَعْتُمُوهُ وَقَبِلْتُمْ مَا يَقُول وَصَدَّقْتُمُوهُ . { إِنَّكُمْ } أَيّهَا الْقَوْم { إِذًا لَخَاسِرُونَ } يَقُول : قَالُوا : إِنَّكُمْ إِذَنْ لَمَغْبُونُونَ حُظُوظكُمْ مِنَ الشَّرَف وَالرِّفْعَة فِي الدُّنْيَا , بِاتِّبَاعِكُمْ إِيَّاهُ . الْقَوْل فِي تَأْوِيل قَوْله تَعَالَى : { وَلَئِنْ أَطَعْتُمْ بَشَرًا مِثْلكُمْ إِنَّكُمْ إِذًا لَخَاسِرُونَ } يَقُول تَعَالَى ذِكْره مُخْبِرًا عَنْ قِيل الْمَلَأ مِنْ قَوْم صَالِح لِقَوْمِهِمْ : { وَلَئِنْ أَطَعْتُمْ بَشَرًا مِثْلكُمْ } فَاتَّبَعْتُمُوهُ وَقَبِلْتُمْ مَا يَقُول وَصَدَّقْتُمُوهُ . { إِنَّكُمْ } أَيّهَا الْقَوْم { إِذًا لَخَاسِرُونَ } يَقُول : قَالُوا : إِنَّكُمْ إِذَنْ لَمَغْبُونُونَ حُظُوظكُمْ مِنَ الشَّرَف وَالرِّفْعَة فِي الدُّنْيَا , بِاتِّبَاعِكُمْ إِيَّاهُ .

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 3 lety

      আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
      =========================
      ❎ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
      -----------------------------------------
      আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
      وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
      বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
      অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
      “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
      [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
      ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
      ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
      -----------------------------------------------
      ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
      আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
      বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
      বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
      ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
      অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
      আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
      =======================
      ⚅ ১- তারিখে বাগদাদ-
      খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
      ⚅ ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
      -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
      ⚅ ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
      হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
      ⚅ ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
      ⚅ ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
      ⚅ ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
      ⚅ ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
      ⚅ ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
      ⚅ ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
      ⚅ ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
      ⚅ ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
      ⚅ ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
      ⚅ ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
      ⚅ ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
      ⚅ ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
      ⚅ ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
      _______________________
      এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
      صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
      তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
      সূরা আল বাকারা- ১৮
      ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]

  • @UEBD24
    @UEBD24 Před 4 lety +5

    আপনার কি কোরআন জানা নাই। দেখেন কোরআন এ কি বলা। নবী আমাদের মতোই একজন মানুষ।
    সূরা আল কাহফ (الكهف), আয়াত: ১১০
    قُلۡ اِنَّمَاۤ اَنَا بَشَرٌ مِّثۡلُکُمۡ یُوۡحٰۤی اِلَیَّ اَنَّمَاۤ اِلٰـہُکُمۡ اِلٰہٌ وَّاحِدٌ ۚ فَمَنۡ کَانَ یَرۡجُوۡا لِقَآءَ رَبِّہٖ فَلۡیَعۡمَلۡ عَمَلًا صَالِحًا وَّ لَا یُشۡرِکۡ بِعِبَادَۃِ رَبِّہٖۤ اَحَدًا ﴿۱۱۰﴾٪
    উচ্চারণঃ কুল ইন্নামাআনা-বাশারুম মিছলুকুম ইউহাইলাইইয়া আন্নামাইলা-হুকুম ইলা-হুওঁ ওয়া-হিদুন ফামান কা-না ইয়ারজূলিকাআ রাব্বিহী ফালইয়া‘মাল ‘আমালান সালিহাওঁ ওয়ালা-ইউশরিক বি‘ইবা-দাতি রাব্বিহীআহাদা-।
    অর্থঃ বলুনঃ আমি ও তোমাদের মতই একজন মানুষ, আমার প্রতি প্রত্যাদেশ হয় যে, তোমাদের ইলাহই একমাত্র ইলাহ। অতএব, যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সাক্ষাত কামনা করে, সে যেন, সৎকর্ম সম্পাদন করে এবং তার পালনকর্তার এবাদতে কাউকে শরীক না করে।

    • @asifchowdhary3703
      @asifchowdhary3703 Před 4 lety +1

      আগের এবং পরের লাইনটা বলেন?মাঝখানের লাইনটার শানে নূযূল পরেন?তাছাড়া কত দলিল দিয়ে প্রমান করলাম লাগলে আরও দিবে সূন্নিরা 💖💖

    • @zarinkhan2105
      @zarinkhan2105 Před 4 lety

      Taile sadaron manusher ummot tora kmne re?🙄🤣🤣😂😂

    • @mdrifatalam0162
      @mdrifatalam0162 Před 4 lety +1

      Apnr ki quran jana nai vai
      সুরা মায়িদার ১৫ নং আয়াত
      দেখে আসেন সুন্নিরা আন্দাজে কথা বলে না

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 4 lety +2

      আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
      ==============================
      ❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
      -----------------------------------------
      وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
      বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
      অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
      “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
      [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
      ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
      হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
      -----------------------------------------------
      ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
      আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
      বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
      বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
      ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
      অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
      আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
      =======================
      ১- তারিখে বাগদাদ-
      খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
      ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
      -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
      ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
      হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
      ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
      ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
      ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
      ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
      ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
      ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
      ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
      ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
      ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
      ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
      ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
      ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
      ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
      _______________________
      এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
      صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
      তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
      সূরা আল বাকারা- ১৮
      ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 4 lety

      @@UEBD24
      xxd

  • @mdafjal1208
    @mdafjal1208 Před 2 lety +1

    ওরে বাটপার ওরে বাটপার

  • @sksinmimahsanmaolana4043
    @sksinmimahsanmaolana4043 Před 3 lety +2

    পাগলের ব্যাখ্যা যে শুনবে সে গুমরাহ হবে

  • @hafizurrahman5359
    @hafizurrahman5359 Před 4 lety +4

    এই হুজুর। আপনি তো নিজেই আয়াতের অপব্যাখ্যা করলেন।
    تفسير الطبري
    الْقَوْل فِي تَأْوِيل قَوْله تَعَالَى : { وَلَئِنْ أَطَعْتُمْ بَشَرًا مِثْلكُمْ إِنَّكُمْ إِذًا لَخَاسِرُونَ } يَقُول تَعَالَى ذِكْره مُخْبِرًا عَنْ قِيل الْمَلَأ مِنْ قَوْم صَالِح لِقَوْمِهِمْ : { وَلَئِنْ أَطَعْتُمْ بَشَرًا مِثْلكُمْ } فَاتَّبَعْتُمُوهُ وَقَبِلْتُمْ مَا يَقُول وَصَدَّقْتُمُوهُ . { إِنَّكُمْ } أَيّهَا الْقَوْم { إِذًا لَخَاسِرُونَ } يَقُول : قَالُوا : إِنَّكُمْ إِذَنْ لَمَغْبُونُونَ حُظُوظكُمْ مِنَ الشَّرَف وَالرِّفْعَة فِي الدُّنْيَا , بِاتِّبَاعِكُمْ إِيَّاهُ . الْقَوْل فِي تَأْوِيل قَوْله تَعَالَى : { وَلَئِنْ أَطَعْتُمْ بَشَرًا مِثْلكُمْ إِنَّكُمْ إِذًا لَخَاسِرُونَ } يَقُول تَعَالَى ذِكْره مُخْبِرًا عَنْ قِيل الْمَلَأ مِنْ قَوْم صَالِح لِقَوْمِهِمْ : { وَلَئِنْ أَطَعْتُمْ بَشَرًا مِثْلكُمْ } فَاتَّبَعْتُمُوهُ وَقَبِلْتُمْ مَا يَقُول وَصَدَّقْتُمُوهُ . { إِنَّكُمْ } أَيّهَا الْقَوْم { إِذًا لَخَاسِرُونَ } يَقُول : قَالُوا : إِنَّكُمْ إِذَنْ لَمَغْبُونُونَ حُظُوظكُمْ مِنَ الشَّرَف وَالرِّفْعَة فِي الدُّنْيَا , بِاتِّبَاعِكُمْ إِيَّاهُ .

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 4 lety +1

      আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
      ==============================
      ❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
      -----------------------------------------
      وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
      বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
      অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
      “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
      [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
      ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
      হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
      -----------------------------------------------
      ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
      আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
      বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
      বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
      ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
      অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
      আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
      =======================
      ১- তারিখে বাগদাদ-
      খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
      ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
      -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
      ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
      হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
      ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
      ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
      ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
      ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
      ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
      ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
      ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
      ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
      ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
      ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
      ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
      ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
      ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
      _______________________
      এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
      صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
      তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
      সূরা আল বাকারা- ১৮
      ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]

  • @ak.118
    @ak.118 Před 2 lety +1

    তারা নাকি চুন্নি তক্তা বক্তা না

  • @mdrashidulislam1483
    @mdrashidulislam1483 Před 2 lety +1

    Bondo ssaitan

  • @mowdudahmed8812
    @mowdudahmed8812 Před 2 lety +2

    মনে হয় টয়লেটে পড়াশুনা করেছে

    • @skmotahar8975
      @skmotahar8975 Před rokem

      এই বেয়াদপ হাদিস, কোরান কখনো টয়লেটে পড়ানো হয়, এই বেয়াদপ মাথাটা গেছে দেখছি, খবিস কোথাকার, টয়লেটে উনি পড়েননি আপনি পড়েছেন

  • @mdsumonmia7997
    @mdsumonmia7997 Před 2 lety +1

    Tui 3 ghota oh Korte parbi balkama

  • @emadmidia2491
    @emadmidia2491 Před 2 lety +1

    পাগল

  • @shahnajakter7442
    @shahnajakter7442 Před 4 lety

    Surer moto mone hy

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 3 lety

      আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
      =========================
      ❎ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
      -----------------------------------------
      আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
      وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
      বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
      অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
      “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
      [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
      ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
      ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
      -----------------------------------------------
      ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
      আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
      বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
      বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
      ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
      অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
      আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
      =======================
      ⚅ ১- তারিখে বাগদাদ-
      খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
      ⚅ ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
      -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
      ⚅ ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
      হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
      ⚅ ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
      ⚅ ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
      ⚅ ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
      ⚅ ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
      ⚅ ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
      ⚅ ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
      ⚅ ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
      ⚅ ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
      ⚅ ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
      ⚅ ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
      ⚅ ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
      ⚅ ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
      ⚅ ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
      _______________________
      এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
      صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
      তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
      সূরা আল বাকারা- ১৮
      ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 3 lety

      ইসলামে গালাগালি নাই।
      আমাদের সকলের উচিত হবে ইসলামের নীতিমালা অনুসরণ করা।

  • @habibullahalamin733
    @habibullahalamin733 Před 3 lety +13

    নবি সাঃ মাটির তৈরী, এটাই সত্য, আয়াতের তরজমাতে সে "স্বরন করুন ঐসময়ের কথা" করেছে, এটা কোথায় পেল, আর নবিকে আমাদের মত সাধারন মানুষ কে বলেছে, তিনি মানুষ তবে মহা মানুষ

    • @numanahmed5377
      @numanahmed5377 Před 3 lety +5

      তুমি এটা কোথায় পেলে।তুমি কি বুঝবে।যেটা জাননা সেটা বলে কখনো ঈমান নষ্ট করো না।তোরা হলে নবীর দুশমন।

    • @md.robiulaowalfahim5666
      @md.robiulaowalfahim5666 Před 3 lety +2

      Nobi jode mater toyre hoy ta hole amader moto sadaron manos amader nobi norer toyri. 100000℅

    • @mdsofikulmia2020
      @mdsofikulmia2020 Před 3 lety +4

      নবি সাঃ নূর। যদি না মান ।তাহলে তুমাকে বাহাসের আমন্ত্রন জানাচ্ছি আস।

    • @jbdnews499
      @jbdnews499 Před 2 lety

      @@mdsofikulmia2020 কোথায় বাহাস করবেন বলেন

    • @jbdnews499
      @jbdnews499 Před 2 lety

      সহমত

  • @omarfahad1425
    @omarfahad1425 Před 4 lety +2

    ঘাবলা আছে

  • @atcqurrohman6005
    @atcqurrohman6005 Před 4 lety +2

    এটা কোন কিতাব এর তাফসির

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 4 lety

      আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
      ==============================
      ❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
      -----------------------------------------
      وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
      বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
      অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
      “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
      [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
      ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
      হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
      -----------------------------------------------
      ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
      আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
      বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
      বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
      ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
      অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
      আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
      =======================
      ১- তারিখে বাগদাদ-
      খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
      ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
      -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
      ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
      হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
      ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
      ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
      ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
      ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
      ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
      ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
      ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
      ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
      ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
      ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
      ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
      ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
      ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
      _______________________
      এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
      صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
      তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
      সূরা আল বাকারা- ১৮
      ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]

  • @fjky7duf648
    @fjky7duf648 Před 4 lety

    Mari ohabither goya

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 4 lety

      আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
      ==============================
      ❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
      -----------------------------------------
      وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
      বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
      অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
      “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
      [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
      ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
      হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
      -----------------------------------------------
      ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
      আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
      বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
      বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
      ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
      অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
      আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
      =======================
      ১- তারিখে বাগদাদ-
      খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
      ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
      -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
      ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
      হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
      ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
      ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
      ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
      ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
      ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
      ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
      ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
      ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
      ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
      ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
      ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
      ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
      ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
      _______________________
      এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
      صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
      তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
      সূরা আল বাকারা- ১৮
      ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]

  • @md.helaluddinmd.helaluddin3863

    Vondo molla

  • @mamunmridha3790
    @mamunmridha3790 Před 3 lety

    আল কোরআন বাংলা অর্থ সহ পড়।

  • @shahedbd265
    @shahedbd265 Před 3 lety +1

    তুই বাটপার।

  • @topu346
    @topu346 Před 3 lety +1

    গাজা খাও

  • @mdalaminkhan2719
    @mdalaminkhan2719 Před rokem +1

    হুজুর তো ভুল বলতাছে

  • @atikhassnfahim4604
    @atikhassnfahim4604 Před 3 lety +2

    জাহেল তুই

  • @aeymanalam7355
    @aeymanalam7355 Před 3 lety

    2y ekta pagol

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 3 lety

      আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
      =========================
      ❎ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
      -----------------------------------------
      আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
      وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
      বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
      অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
      “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
      [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
      ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
      ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
      -----------------------------------------------
      ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
      আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
      বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
      বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
      ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
      অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
      আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
      =======================
      ⚅ ১- তারিখে বাগদাদ-
      খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
      ⚅ ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
      -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
      ⚅ ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
      হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
      ⚅ ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
      ⚅ ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
      ⚅ ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
      ⚅ ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
      ⚅ ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
      ⚅ ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
      ⚅ ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
      ⚅ ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
      ⚅ ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
      ⚅ ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
      ⚅ ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
      ⚅ ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
      ⚅ ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
      _______________________
      এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
      صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
      তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
      সূরা আল বাকারা- ১৮
      ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]

  • @sayelhdmedia2686
    @sayelhdmedia2686 Před 3 lety +2

    Nice waz

  • @mdrabiul998
    @mdrabiul998 Před 4 lety +3

    মাশাআল্লাহ

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 4 lety

      আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
      ==============================
      ❌ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
      -----------------------------------------
      وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
      বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
      অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
      “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
      [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
      ➡️এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
      হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
      -----------------------------------------------
      ➡️ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
      আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
      বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
      বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
      ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
      অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
      আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
      =======================
      ১- তারিখে বাগদাদ-
      খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
      ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
      -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
      ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
      হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
      ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
      ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
      ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
      ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
      ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
      ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
      ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
      ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
      ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
      ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
      ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
      ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
      ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
      _______________________
      এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
      صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
      তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
      সূরা আল বাকারা- ১৮
      ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]

  • @koyrulalom5907
    @koyrulalom5907 Před 2 lety +1

    মারহাবা

  • @ambabusekh4911
    @ambabusekh4911 Před 2 lety +1

    Amin

  • @MuhammadIbrahim-sl4fp
    @MuhammadIbrahim-sl4fp Před 4 lety

    Hasanur rahman jindabad

    • @HabiganjWazMedia
      @HabiganjWazMedia  Před 4 lety

      👍👍👍👍

    • @ndbelalhossain1285
      @ndbelalhossain1285 Před 3 lety

      আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত জিন্দাবাদ।
      =========================
      ❎ফেতনাবাজী নিপাত যাক।
      -----------------------------------------
      আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরিফে বলেন-
      وَقُلْ جَاء الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا
      বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:৮১ ]
      অন্য আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন,
      “কিন্তু আমি সত্য দ্বারা আঘাত হানি মিথ্যার উপর; ফলে তা মিথ্যাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয় এবং তৎক্ষণাৎ মিথ্যা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
      [সূরা আল আম্বিয়াঃ ১৮]
      ✳এইবার দেখি সুন্নীদের ইমামের ঐতিহাসিক ফতোয়া।
      ✔হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি।
      -----------------------------------------------
      ✳ মসলকে আ‘লা হযরত তথা রেজবী সুন্নীদের প্রতিষ্টাতা ইমাম-
      আ’লা হযরত আহমদ রেজাখান বেরলভী (রহ:) তার রচিত ঐতিহাসিক ফতোয়ার কিতাব- আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টায় লিখেছেনঃ-
      বিশ্বনবী (সা) এবং আবু বকর আর উমর (তিনজন) একই কবরের মাটি হতে সৃষ্ট
      বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) হতে বর্ণিত, বিশ্বনবী (সা) ইরশাদ ফরমায়েছেন-
      ﻣﺎ ﻣﻦ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﺇﻻ ﻭﻓﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﻳﻮﻟﺪ ﻣﻨﻬﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺃﺭﺫﻝ ﻋﻤﺮﻩ ﺭﺩ ﺇﻟﻰ ﺗﺮﺑﺘﻪ ﺍﻟﺘﻰ ﺧﻠﻖ ﻣﻨﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺪﻓﻦ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﺇﻧﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺧﻠﻘﻨﺎ ﻣﻦ ﺗﺮﺑﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻓﻴﻬﺎ ﻧﺪﻓﻦ ( ﺍﻟﺨﻄﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ . [ ﺍﻟﺪﻳﻠﻤﻰ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ
      অনুবাদঃ- প্রত্যেক নবজাতক শিশুর নাভিতে (নাভির সৃষ্টি-মূলে) মাটির কিছু অংশ নিহিত থাকে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। যখন সে তার জীবনের অন্তিম সময়ে এসে পৌছে যাবে, তখন সে ওই মাটিতেই ফিরে যাবে যেখান থেকে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এমনকি সেখানেই সে দাফন হবে। নিশ্চয়ই আমি [রাসূল] এবং আবু বকর আর উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) একই মাটি হতে সৃষ্ট এমনকি একই মাটিতে (আমরা তিনজন) দাফন হবো।”
      আরো প্রমাণ দেখুন জগৎ বিখ্যাত কিতাব
      =======================
      ⚅ ১- তারিখে বাগদাদ-
      খন্ড১৫, পৃষ্ঠা ৩২; (হাদিস নাম্বার ৪৩৫৫) লেখক, ঊলূমে হাদিসের প্রখ্যাত কিতাব ‘মুত্তাফাক ওয়াল মুফতারাক’ রচয়িতা খতীব আল-বাগদাদী (রহঃ) [মৃত ৪৬৩ হিঃ]।
      ⚅ ২- মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক
      -৩/৫১৬, হাদিস নং ৬৫৩৩; শায়খ মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক আস-সান’আনী (রহ) উনি হযরত ইবনে আব্বাস এবং আবু হোরায়রা (রা) দুজন হতে মাওকূফ সূত্রে এটি বর্ণনা করেছেন।
      ⚅ ৩- বায়হাক্বী ফী শু’আবিল ঈমান -
      হাদিস নং ৯২৩৮, হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে।
      ⚅ ৪- আল্লামা নূরুদ্দীন আল-হাইছামী (আলাইহির রাহমাহ) [মৃত ৮০৭ হিজরী] রচিত কাশফুল আসতার ৭৮৯।
      ⚅ ৫- আল্লামা জালালুদ্দিন আস- সুয়ূতী (আলাইহির রাহমাহ) রচিত নূরুচ্ছদূর ফী শরহিল কবূর, পরিচ্ছেদ নং ১৪।
      ⚅ ৬- তালখীছুল ইলালিল মুতানাহিয়্যাহ-৬৫, ইমাম যাহাবী (রহ)।
      ⚅ ৭- মু’আজামু শুয়ূখিত তিবরী- ৬২৮, ইবনে মাসউদ হতে।
      ⚅ ৮- ওয়াদ্বয়ু ইরসালি ফাদ্বায়িলিছ ছাহাবা- ৪৩: ৫২৮, ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) [মৃত ২৪১]।
      ⚅ ৯- আল-হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্ববক্বাতুল আছফিয়াহ- ২/২৮০, শায়খ আবু নোয়াঈম ইস্ফাহানী (রহ) [ মৃত ৪৩০ হিজরী]।
      ⚅ ১০- মুফতি শফী (রহ) রচিত , মা’আরিফুল কুরআন (ঊর্দূ) - ৬/১১৮।
      ⚅ ১১- আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ) রচিত, উমদাদুল ক্বারী ফি শরহে বুখারী - ৫/২২৬, সালাতুল জানাযা অধ্যায়।
      ⚅ ১২- হাকিম তিরমিযি (রহ) সংকলিত “আন-নাওয়াদিরুল ঊসুল” ১/৭৬৭।
      ⚅ ১৩- মুসতাদরিক আল-হাকিম - ১/৩৬৮।
      ⚅ ১৪- মুসনাদে দাইলামী- ৪/২৮, হাদিস নং ৬০৮৭ ইবনে মাসউদ হতে; হযরত আনাস (রা) হতে হাদিস নং ৬০৮৮।
      ⚅ ১৫- তাফসীরে মাজহারী ৬/৭৩, প্রণেতা কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী [১৮৮৩ খ্রীঃ]।
      ⚅ ১৬- মাওলানা আহমদ রেজাখান (রহ) রচিত, আসসানিয়্যাতুল আনীকা ফী ফাত্বওয়ায়ে আফ্রিকা- ৮৯ পৃষ্টা।
      _______________________
      এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
      صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
      তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
      সূরা আল বাকারা- ১৮
      ✳ ১] ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]

    • @user-qn1lq5ly8s
      @user-qn1lq5ly8s Před 3 lety

      @@ndbelalhossain1285 বেলাল ভাই আপনার কথা টিক আছে বেদাতিরা বাড়াবাড়ি চরম পযায়ে চলে গেছে

  • @topu346
    @topu346 Před 3 lety +1

    গাজা খাও