একটা সময় খাদ্য শষ্যের আদান প্রদানের ব্যপক প্রচলন ছিলো। টাকা পয়সার প্রচলন খুব কম ছিলো। বর্তমানেও আমাদের দেশের কৃষক শ্রেণীর কাছে টাকা পয়সা কম থাকে। ফসল থাকে। তাই সেই যুগের সাথে এই যুগকে মিলানো যাবে না।
জ্বী ভাই, ফিতরা বনাম খুৎবা শায়েখঃ ফিতরা খাদ্য দিয়েই দিতে হবে , টাকা দিয়ে দেওয়া যাবে না । কারণ রাসূল সাঃ কখনো টাকা দিয়ে ফিতরা দেন নি । ব্যক্তিঃ তাহলে জুম্মার খুৎবা আরবিতেই দিতে হবে কারণ রাসূল সাঃ কখনো বাংলায় খুত্বা দেননি । শায়েখঃ রাসূলের যুগে মাতৃভাষা ছিলো আরবি আর বর্তমানে আমাদের মাতৃভাষা বাংলা , আরবী নয় । সেজন্য আমরা বাংলায় খুৎবা দেই । ব্যক্তিঃ রাসূলের যুগে চাল , গম , খেজুর দিয়ে ক্রয় - বিক্রয়ের মূল্য পরিশোধ করা যেতো আর বর্তমানে টাকা দিয়ে মূল্য পরিশোধ করা যায় , চাল , গম , খেজুর দিয়ে নয় ৷ সেজন্য আমরা টাকা দিয়ে ফিতরা দেই ।
মাশাআল্লাহ
💚💚
অসাধারণ বিশ্লেষণ
❤️❤️❤️
একটা সময় খাদ্য শষ্যের আদান প্রদানের ব্যপক প্রচলন ছিলো। টাকা পয়সার প্রচলন খুব কম ছিলো। বর্তমানেও আমাদের দেশের কৃষক শ্রেণীর কাছে টাকা পয়সা কম থাকে। ফসল থাকে। তাই সেই যুগের সাথে এই যুগকে মিলানো যাবে না।
জ্বী ভাই,
ফিতরা বনাম খুৎবা
শায়েখঃ ফিতরা খাদ্য দিয়েই দিতে হবে , টাকা দিয়ে দেওয়া যাবে না । কারণ রাসূল সাঃ কখনো টাকা দিয়ে ফিতরা দেন নি ।
ব্যক্তিঃ তাহলে জুম্মার খুৎবা আরবিতেই দিতে হবে কারণ রাসূল সাঃ কখনো বাংলায় খুত্বা দেননি ।
শায়েখঃ রাসূলের যুগে মাতৃভাষা ছিলো আরবি আর বর্তমানে আমাদের মাতৃভাষা বাংলা , আরবী নয় । সেজন্য আমরা বাংলায় খুৎবা দেই ।
ব্যক্তিঃ রাসূলের যুগে চাল , গম , খেজুর দিয়ে ক্রয় - বিক্রয়ের মূল্য পরিশোধ করা যেতো আর বর্তমানে টাকা দিয়ে মূল্য পরিশোধ করা যায় , চাল , গম , খেজুর দিয়ে নয় ৷ সেজন্য আমরা টাকা দিয়ে ফিতরা দেই ।
Apni new f d hobana