পর্দার ওয়াজ । মুফতি আরিফ বিন হাবিব নতুন ওয়াজ ২০২৩ Mufti Arif Bin Habib New Waz Bangla Full Waz 2023

Sdílet
Vložit
  • čas přidán 23. 08. 2024
  • পর্দার ওয়াজ । মুফতি আরিফ বিন হাবিব নতুন ওয়াজ ২০২৩ Mufti Arif Bin Habib New Waz Bangla Full Waz 2023
    mufti arif bin habib waz full 2023, mufti arif bin habib 2023,mufti arif bin habib New Waz,
    মুফতি আরিফ বিন হাবিব 2022,মুফতি আরিফ বিন হাবিব নতুন ওয়াজ ২০২৩,মুফতি আরিফ বিন হাবিব নতুন ওয়াজ,বাংলা ওয়াজ মুফতি আরিফ বিন হাবিব,
    বাংলা ওয়াজ ২০২২,বাংলা নতুন ওয়াজ ২০২৩,bangla new waz,bangla new waz 2022,bangladesh new waz 2022,
    islamic discussion bangla,Mufti Arif Bin Habib Notun Waz,
    (DISCLAIMER)
    ইউটিউব চ্যানেল: "Islamic Nur Media" ইসলামিক নুর মিডিয়া এ তে প্রকাশিত ভিডিওতে যদি শিরক, বেদাত, বানোয়াট কিচ্ছা-কাহিনী, রাষ্ট্র বিরোধী, আইন বিরোধী, কোরআন বিরোধী, রাসূল (সাঃ) এর হাদীস বিরোধী, কোন কথা থাকে তাহলে তা বক্তার একান্ত নিজস্ব মতামত | যার দায়িত্ব" Islamic Nur Media” ইসলামিক নুর মিডিয়া" চ্যানেল নিবে না | আমলের আগে কোরআন এবং বিশুদ্ধ হাদিসের সাথে মিলিয়ে নিন| যদি মিলে মানুন, অন্যথায় ছেড়ে দিন |
    ভিডিওটি ভাল লাগলে লাইক দিন
    ও সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিতে Share শেয়ার করুন।
    ▶ Thanks all for watching this video.
    advanced thanks for ☞Subscribe☜ my channel.
    ▶ Subscribe লিংক : / @islamicnurmedia-original
    Social Media:
    --------------------------------------
    👍 Facbook Page: # / arifbinhabib
    👍 Facbook Page: # / islamicnurmedia
    👍 MY Facebook: # / islamicnurmedia24
    Notice: If anyone use this real waz channel video, we will Claimed You and take action as CZcams copyright law.
    আমাদের চ্যানেলের কোন ভিডিও অন্য কোন চ্যানেলে পাওয়া গেলে কপিরাইট ক্লেইম দেওয়া হবে ও নিয়ম অনুসারে ব্যবস্থা নেয়া হবে ।
    DISCLAIMER: This Channel Does Not Promotes Any Illegal Content, All Contents Provided By This Channel Is Meant For EDUCATIONAL Purpose Only.
    Disclaimer:
    =========
    This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here falls under the “Fair Use”Copyright Disclaimer under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.
    ⚠️ Warning ⚠️
    This audio-visual element is copyrighted content of Real Waz Any unauthorized publishing is strongly prohibited.
    #islamic_nur_media
    #Bangla_waz
    #waz
    #New_waz
    #WazMahfil
    #WazBangla
    #BanglaWazMahfil
    #BanglaWaz
    #IslamicWaz
    #BanglaWazNew

Komentáře • 27

  • @alaminhasan8907
    @alaminhasan8907 Před 11 měsíci +9

    মাশাল্লাহ খুব গুরুত্বপূর্ণ ও সময় উপযোগী দলিল ভিত্তিক আলোচনা আল্লাহ তাআলা আপনার এবং আপনার সহযোগীদের নেক হায়াত বৃদ্ধি করে দিন। اللھم أعز الاسلام والمسلمین۔

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Před 9 měsíci

      ৬) রসুল( সঃ) মদিনায় পদার্পণের পর থেকে তার মৃত্যু পর্যন্ত মেয়েদের সামনাসামনি এবং জনসম্মুখে নসিহত করতেন এবং বায়াত গ্রহণ করতেন । এটা তার জন্য নির্দিষ্ট হওয়ার কোন দলিল নেই। বলবেন রাসুল( সঃ) ছিলেন নিষ্পাপ। কিন্তু যাদের বায়াত গ্রহণ করতেন তারা কিন্তু নিষ্পাপ ছিল না। তাদের অবস্থা কি হবে?
      ইবনে আব্বাস মক্কা বিজয়ের বছর মদিনায় হিজরত করে আসেন। বোখারী বর্ণনায় ইবনে আব্বাস বলেনঃ আমি ও আমার মা অসহায় মুসলমানদের মধ্যে ছিলাম। আমি বালকদের মধ্যে, আর আমার মা ছিলেন মহিলাদের মধ্যে অসহায়।
      ( সহি বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ১২৭৪)।
      তাই দেখা যায় তার বর্ণিত হাদিস গুলো মক্কা বিজয়ের পরের ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট অর্থাৎ হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার পরের ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট।
      (১) ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেছেন আমি নবী( সঃ) এর সাথে ঈদুল ফিতরের নামাজ পড়েছি। ইবনে আব্বাস বলেন,নবী( সঃ) মিম্বর থেকে অবতরণ করলেন। তিনি লোকদের মধ্যে দিয়ে মেয়েদের কাছে এগিয়ে এসে কোরআনের আয়াতটি পড়লেন(------) এবং পড়া শেষে বললেন, তোমরা কি এই প্রতিশ্রুতির উপর অবিচল আছো? মেয়েদের মধ্যে থেকে একজন জবাব দিলো, হ্যাঁ, আমরা অবিচল আছি । সে ছাড়া আর কেউ জবাব দেয়নি।
      ( সহীহ মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ১৯১৮, ১৯৩১, এবং সহীহ বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ৮২১, ৯২৪, ৯২৬, ৫৪৬০, ৫৪৬১, ৫৪৬৩)।
      (২) ইবনে জুরাইজ মাধ্যমে জাবের ইবনে আবদুল্লাহ থেকে বর্ণনা করেছেনঃ তিনি বলেছেন, রসূল( সঃ) মেয়েদের কাছে গিয়ে তাদের নসিয়ত করলেন। ---- বেলাল তার কাপড় বিছিয়ে রেখেছিলেন। মেয়েরা এ কাপড়ের উপর সাদকার অর্থ ও জিনিসপত্র নিক্ষেপ করেছিল।-------- আমি বললাম আপনি কি মনে করেন, ইমামের মেয়েদেরকে নসিয়ত করার আছে? তিনি বললেন, এটা অবশ্যই ইমামের কর্তব্য এবং এটা করবেই বা না কেন?( সহি বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ৯২৭। সহী মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ১৯২১)।
      (৩) জাবের ইবনে আবদুল্লাহ থেকে বর্ণিত।------ এ কথা বলার সাথে সাথে মাঝখান থেকে কালো চেহারার একটি মেয়ে দাড়িয়ে বলল, কেন হে রাসুল? জবাবে রাসূল( সঃ) বললেন, কেননা তোমরা বেশি বেশি স্বামীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ও অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো। বর্ণনাকারী বলেন, তখন তারা তাদের অলংকার থেকে সদগাহরূপে কানের দুল ও আংটি বেলালের কাপড়ের উপর নিক্ষেপ করেছিল। (সহী মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ১৯২২)।
      বলা বাহুল্য চেহারা খোলা না থাকলে, প্রশ্নকারী মহিলার চেহারা কালো না সুন্দর তা বুঝা যেত না। এছাড়া কানের দুল, হাতের আংটি ইত্যাদি খুলতে হলে অবশ্যই চেহারা ও হাতের কব্জি খুলতে হবে।
      (৪) আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদের স্ত্রী জয়নাব( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি একদিন মসজিদে নববীতে বসেছিলাম। তখন নবীকে(সঃ) দেখলাম তিনি নারীদের লক্ষ্য করে বলছেন, তোমরা তোমাদের অলঙ্কারগুলো হলেও দান করো। সে সময় জয়নাব তার স্বামী আব্দুল্লাহ ও অনেক এতিমকে ভরণ পোষণ করতেন। তখন আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ( রাঃ) তার স্ত্রী জয়নাবকে রাসূলের( সঃ) নিকট পাঠালেন এই কারণে যে, জয়নাব যে এতিমদের ভরণ পোষণ করছেন, দান হিসেবে তা যথেষ্ট হবে কিনা? জয়নাব রাসূলের( সঃ) নিকট গেলেন। একই প্রশ্ন নিয়ে এক আনসার মহিলা সেখানে গেলেন। জয়নাব সেখানে বেলালকে( রাঃ) পেলেন। তাকে বললেন, আপনি রাসুলকে( সঃ) জিজ্ঞেস করুন, আমার স্বামী ও যেসব ইয়াতিম আমার পোষ্য রয়েছে তাদের জন্য আমি যা ব্যয় করছি তা কি দান হিসেবে যথেষ্ট হবে? বেলাল রাসূলের(সঃ) নিকট গিয়ে তাদের কথা বললেন।রসূল( সঃ) জিজ্ঞেস করলেন, ওই মহিলা দুজন কে কে? বেলাল(রাঃ) বললেন, একজন জয়নাব। রসূল( সঃ) পুনরায় জিজ্ঞেস করলেন, কোন জয়নাব? বেলাল বললেন, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদের স্ত্রী জয়নাব । রসুল( সঃ) বললেন, হাঁ,এর জন্য তার দ্বিগুণ সওয়াব হবে। আত্মীয়তার হক আদায় করার সওয়াব ও দানের সওয়াব।
      (সহি বুখারী, যাকাত অধ্যায়। সহীহ মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ২১৯৬, ২১৯৭ । সহি সুনানে নাসাঈ, যাকাত অধ্যায়)।
      মহিলারা যদি চেহারা খোলা না রাখত, তবে রসূল( সঃ) জানতে চাইতেন না যে, মহিলা দুজন কে কে। আর বেলাল( রাঃ) বলতেন না যে, জয়নাব। এবং এও বলতেন না, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদের স্ত্রী জয়নাব। এতে বুঝা যায়, তাদের চেহারা খোলা ছিল।
      এই হাদিসটি আরো কয়েকটি সূত্র থেকে পাওয়া যায়। ( সহিঃ মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউস, হাদিস নং- ১৪৫, ১৪৬, ১৯১৯, ১৯২০, ১৯৩২)।
      🏀---------------------

  • @SamimAktar-sq5nt
    @SamimAktar-sq5nt Před 12 dny

    আমীন

  • @siponmultimedia
    @siponmultimedia Před 11 měsíci +5

    " যারা বিনা দোষে বিশ্বাসী পুরুষ ও বিশ্বাসী নারীকে কষ্ট দেয়, তারা মিথ্যা অপবাদ ও পাপের বোঝায় ভারাক্রান্ত হবে "
    (সূরা আহজাব:৫৮)

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Před 11 měsíci +1

      এর পরের আয়াত অর্থাৎ সূরা আযাবের ৫৯ নং আয়াত।
      ৪) সুরারা আহযাব, আয়াত নং- 59
      ﴿يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ قُل لِّأَزْوَاجِكَ وَبَنَاتِكَ وَنِسَاءِ الْمُؤْمِنِينَ يُدْنِينَ عَلَيْهِنَّ مِن جَلَابِيبِهِنَّ ۚ ذَٰلِكَ أَدْنَىٰ أَن يُعْرَفْنَ فَلَا يُؤْذَيْنَ ۗ وَكَانَ اللَّهُ غَفُورًا رَّحِيمًا﴾
      সূরা আহযাবের ৫৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে:-
      হে নবী আপনি আপনার বিবিগনকে এবং আপনার কন্যাদেরকে এবং অন্যান্য মুমিন নারীগণকে বলে দিন যে, তারা যেন চাদরের কিয়দংশ তাদের নিজেদের উপর টেনে নেয় , যাতে তাদেরকে চিনতে পারা যায় এবং তাদের উত্যক্ত করা না হয়।
      এখানে প্রশ্ন হল, চাদর টেনে নয়ারর অর্থ যদি চেহারা ঢাকা বুঝায়, তবে তাদেরকে চেনা যাবে কিভাবে?
      ইমাম তাবারী( মৃত্যু- ৩১০) এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেন, হে নবী তোমার স্ত্রীদের, কন্যাদের ও মুসলিম নারীদের বলো তারা যেন বাঁদীদের সদৃশ পোশাক না পরে। যাতে ফাসেকরা উত্যক্ত না করে এবং আজেবাজে মন্তব্য করে তাদের বিরক্ত না করে।( তাফসীরে তাবারী, সূরা আহযাব, 59 আয়াত)
      ইমাম শাওকানী এবং ইমাম ওয়াহেদী অনুরূপ মন্তব্য করে বলেন, এই আয়াতে বাদী ও স্বাধীন মহিলার সতরের পার্থক্য করা হয়েছে।
      হযরত ওমর( রাঃ) বাদীদের ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা দেখলে তাদের বেত্রাঘাত করতেন এবং বলতেন তোমরা স্বাধীন মহিলার রূপ ধারণ করবে না।
      # হাদীসঃ উমর( রাঃ) জনৈক মহিলাকে ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখলেন। এই অবস্থা দেখে তাকে প্রশ্ন করলেন। তখন ওমরকে( রাঃ) বলা হল সে ক্রীতদাসী। তিনি বললেন, ক্রীতদাসীর পোশাক যেন তার গৃহকর্ত্রীর অনুরূপ না হয় (বাগবীর শরহে সুন্নাহে এ হাদীসটি বর্ণিত হয়েছে, 2 খন্ড। বাইহাকী বলেন হাদীসটির আছার সমূহ বিশুদ্ধ)
      # হাদীসঃ ওমর( রাঃ) আনাসের পরিবারের জনৈক দাসীকে বোরকা দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখে তাকে বেত্রাঘাত করলেন। এবং বললেন, তুমি মাথা খোলা রাখ, স্বাধীন নারীদের আকৃতি ধারণ করো না। (ইবনে কুদামা, আল মুগনী, 1 খন্ড)
      ওমরের( রাঃ) এই আচরণ ইমাম তাবারীর ব্যাখ্যাকে সমর্থন করে।
      হাদিস দুটো থেকে বুঝা যায়, দাসীরা মাথা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে। আর স্বাধীন মহিলারা চেহারা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে।
      কিছু সংখ্যক মহিলা এবং কিছু সংখ্যক পুরুষকে তাদের সতর ঢেকে আসতে বলা হলো। তারা নির্দেশ পালন করে আসলো এবং নারী-পুরুষের সতরের ভিন্নতা দেখা গেল। অনুরূপভাবে উম্মুল মুমিনীনদের জন্য হিজাব ফরয ছিল এবং সাধারণ মুমিন নারীর সতর ঢাকা ফরয ছিল। সুরা আহযাবের 59 নম্বর আয়াতে উম্মুল মুমিনীনদের চাদর টেনে নেয়া এবং মহিলা সাহাবীদের চাদর টেনে নেয়ার ভিন্নতা অবশ্যই থাকবে।
      ইমাম মালেক বলেন, দাসীদের মাথা খোলা রেখে নামাজ পড়া সুন্নত।
      # ইমাম মালেক (রঃ)এর মুয়াত্তা গ্রন্থে উল্লেখ আছে, ইমাম মালেককে প্রশ্ন করা হয়ঃ নারীরা কি মুহরীম ছাড়া অন্য লোকদের অথবা তাদের দাসদের সাথে একত্রে আহার করতে পারে? তিনি উত্তর দেন, যদি মহিলাদের সাথে পুরুষের খাওয়ার প্রচলন থাকে তাহলে কোন অসুবিধা নেই। অর্থাৎ যদি তাদের পরস্পরের মধ্যে পরিচিতি থাকে। ইমাম মালেক বলেনঃ নারী তার স্বামীর সাথে ওই সমস্ত লোক যাদের সাথে একত্রে খাওয়ার ব্যবস্থা স্বামী করে থাকে তাদের সাথে খেতে পারে (আল মুয়াত্তা, 2 খন্ড, 935 পৃষ্ঠা)।
      বলাবাহুল্য চেহারা ও হাতের কব্জি না খুলে কারো পক্ষে খাওয়া সম্ভব নয়।
      # হানাফী মাযহাবের ইমাম আল মারগিনানী আল হেদায়া গ্রন্থে রয়েছে, রসূল ( সঃ) এর কথা অনুযায়ী স্বাধীন মহিলার চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া বাকি সব টুকুই সতরের অংশ। নারীর সবকিছু সতর, তবে আপনা আপনি প্রকাশিত হওয়ার কারণে দুটি অঙ্গ বাদ রাখা হয়েছে( কামাল ইবনে হুমামের হেদায়ার শরহে ফাতহুল কাদির, 1 খন্ড 258 পৃষ্ঠা। 2 খন্ড, 242 পৃষ্ঠা)
      # ইবনে বাত্তাল বলেন, সকলের ঐকমত্যে নারীর চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ নয়। নারী নামাজে চেহারা খোলা রাখতে পারে যদিও এই অবস্থায় কোন অপরিচিত জন বা কোন গায়রে মাহরাম তাকে দেখে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড, 245 পৃষ্ঠা)
      # কাজী আয়ইজ রঃ বলেন, বিশেষভাবে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ হওয়ার ব্যাপারে কোন মতভেদ নেই। অন্য নারীদের ব্যাপারে মুস্তাহাব হওয়ার মধ্যেও মতপার্থক্য রয়েছে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড)।

  • @mdyouns7680
    @mdyouns7680 Před 11 měsíci +2

    মাশা আল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা হয়েছে আল হামদুলিল্লাহ

  • @hasanhasanhr7296
    @hasanhasanhr7296 Před 11 měsíci +3

    ❤❤❤❤❤❤❤❤❤

  • @MisFatemaAktar-ty1ul
    @MisFatemaAktar-ty1ul Před 9 dny

    ❤❤❤❤❤❤

  • @HarunMiah-ee6dr
    @HarunMiah-ee6dr Před 11 měsíci +3

    ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤

  • @mdsamimhossen2976
    @mdsamimhossen2976 Před 11 měsíci +2

    ❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️

  • @user-sf8sj2fx4t
    @user-sf8sj2fx4t Před 11 měsíci +1

    Alhamdulillah

  • @rofiqulislam4373
    @rofiqulislam4373 Před 11 měsíci +1

    মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ

  • @MamunurRashid-un2nm
    @MamunurRashid-un2nm Před 11 měsíci +2

    মাশাআল্লাহ আল্লাহ যেন হুজুরের নেক হায়াত দান করুন

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Před 9 měsíci

      ১) হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট( কারন)ঃ-
      🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀
      একজন নেতার বাড়িতে জনসমাগম খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। নবী হিসেবে রসুলের( সঃ) গৃহ সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।। রসুলের( সঃ) হারেমে যেসব লোক যাতায়াত করত তার মধ্যে ভালো মন্দ সব রকমের লোকই ছিল। ইসলাম প্রসারের সাথে সাথে রসুলের( সঃ) গৃহে লোকের ভিড় বৃদ্ধি পাওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। হযরত ওমর( রাঃ) বিষয়টি জানতে পেরে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের হিজাবের অন্তরালে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু রসূল( সঃ) আল্লাহর তরফ হতে ইংগিত না পাওয়ায় বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেননি।
      # হাদীসঃ- হযরত ওমর( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ----------আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল(সঃ) আপনার কাছে ভালো-মন্দ সব ধরনের লোকই আসে। আপনি যদি উম্মাহাতুল মুমিনীনদের হিজাবের অন্তরালে রাখার নির্দেশ দিতেন (তাহলে কতই না ভালো হতো) । ফলে আল্লাহ হিজাবের আয়াত নাযিল করেন (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর - ৪৪৩১ এবং ৫৮০৬) ।
      তাছাড়া রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। নবী স্ত্রীদের হিজাব ফরজ করা হয়েছে সতর্কতামূলক বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে।
      মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও।তোমরা পর পুরুষের সাথে আকর্ষণীয় ভঙ্গিতে কথা বলোনা(বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে এমন কথা) ------------(আহজাব-৩২)।
      নিজ গৃহে অবস্থান করো।------- (আহযাব-৩৩)।
      হাফেজ ইবনে হাজার বলেন, "এই অংশটুকু উম্মুল মুমিনিনদের জন্য নির্দিষ্ট"।
      সুরা আহযাবের ৫৩ নং আয়াতেঃ নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং তাদের স্বামীর মৃত্যুর পর তাদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে।আমাদের আল্লামাগন আয়াতের প্রথম অংশকে সকল মোমেন নারীর জন্য ফরজ করা হলেও শেষের অংশকে ফরজ করা হয়নি। হিন্দুদের মত বিধবা বিবাহ হারাম করলে পুরুষদের অসুবিধা কোথায়?
      এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে।
      হযরত ওমর( রাঃ) তার শাসনামলে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেননি। কারণ মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ, তোমরা সাধারন স্ত্রীলোকদের মত নও। নিজ গৃহে অবস্থান করো( আজাব 32, 33)। মহান আল্লাহর এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে ওমর( রা) উম্মুল মুমিনীনদের উপর এই বিধি নিষেধ জারি করেন। কিন্তু সাধারণ মুমিন নারীর উপর হজ্বের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা ছিল না। পরবর্তীতে অকাট্য ও বলিষ্ঠ দলিলের ভিত্তিতে তার খেলাফতের শেষের দিকে ওমর( রাঃ) তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার শেষ হজ্বে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেন।
      হাদিসঃ- ইব্রাহিম ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত। ওমর( রাঃ) তার শেষ হজ্জ্বে নবী পত্নীদের হজ করার অনুমতি দেন। এজন্য তাদের সাথে পাঠান উসমান ইবনে আফফান ও আব্দুর রহমানকে (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ১১৬৮ )। বাইহাকীর বর্ণনায় আরও বিস্তারিত আছে।
      সহি বুখারী আরেক বর্ণনায় আছে হজ্বের সময় উম্মুল মু'মিনীনগন পুরুষদের সাথে মিশতেন না।( সহি বুখারী, হজ্ব অধ্যায়ের ইবনে জুরাইজ বর্ণিত হাদিসটি দেখুন)।
      উম্মুল মোমেনিন হওয়ার জন্য হিজাব শর্ত।
      নোমান ইবনে আবিল জওন আল ফিন্দির প্রস্তাব অনুযায়ী রসূল( সঃ) এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তাকে বলা হলঃ আপনার ও আপনার সাথে পুরুষের মধ্য থেকে যে কথা বলবে তার মাঝখানে হিজাব থাকতে হবে। কাজেই তিনি ঠিক তেমনটি করলেন (সহি মুসলিম, ৮ খন্ড)।
      হিজাব ফরজ হওয়ার জন্য উম্মুল মমিনীন হওয়ার শর্ত।
      ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলের( সঃ) পরে মুজাহিদ ইবনে আবু উমায়ের ইবনুল মুগীরা আসমা বিনতে নোমানকে বিবাহ করেন। ওমর( রাঃ) তাদের দুজনকে শাস্তি দিতে চান। এই কথা জানতে পেরে আসমা বলেন, আল্লাহর কসম, আমার জন্য হিজাব ফরজ করা হয়নি এবং আমাকে উম্মুল মুমিনীন বলে আখ্যায়িত করা হয়নি। ওমর( রাঃ) তাদের শাস্তি দেয়া থেকে বিরত থাকেন (সহীহ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
      অনুরূপভাবে হযরত আবু বকর( রাঃ) ফিন্দি গোত্রের কোতিলা নামের এক মহিলাকে শাস্তি দিতে চান। হযরত ওমর( রাঃ) বলেন আল্লাহর কসম, সেতো মূলত রসুলের( সঃ) স্ত্রী ছিল না। তিনি তাকে এখতিয়ার ও দেননি এবং হিজাবের মধ্যেও রাখেননি (সহিঃ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
      🏀-----------------

  • @mohsinraj8888
    @mohsinraj8888 Před 11 měsíci +2

    মাশাআল্লাহ

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Před 9 měsíci

      ৭) ফাতেমার(রা:) পর্দা।
      সহীহ মুসলিম, ইসলামি ফাউন্ডেশন, হজ্জ অধ্যায়, হাদীস নং- ২৮২১।
      হাদীস: জাবের(রা:) থেকে বর্নিত(সুদীর্ঘ হাদিস) ------এ সময় আলী (রাঃ) ইয়েমেন থেকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্য কুরবানীর পশু নিয়ে এলেন এবং যারা ইহরাম খুলে ফেলেছে, ফাতিমা (রাঃ) কে তাদের অন্তর্ভুক্ত দেখতে পেলেন। তিনি রঙ্গীণ কাপড় পরিহিতা ছিলেন এবং চোখে সুরমা দিয়েছিলেন। আলী (রাঃ) তা অপছন্দ করলেন। ফাতিমা (রাঃ) বললেন, আমার পিতা আমাকে এরূপ করার নির্দেশ দিয়েছেন।
      রাবী বলেন, আলী (রাঃ) ইরাকে থাকতেন, অতএব ফাতেমা (রাঃ) যা করেছেন তার প্রতি অসন্তুষ্ট হয়ে আমি তাকে জানালাম যে আমি তার এ কাজ অপছন্দ করেছি। তিনি যা উল্লেখ করেছেন, সে বিষয়ে জানার জন্য আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে গেলাম। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ফাতিমা সত্য বলেছে, সত্য বলেছে।
      (২) সুনানে ইবনে মাজা, হাদীস নং ৩০৭৪
      এসময় আলী (রাঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্য কোরবানীর পশু নিয়ে এলেন এবং যারা ইহরাম খুলে ফেলেছে, ফাতিমা (রাঃ) কেও তাদের অন্তর্ভুক্ত দেখতে পেলেন। তিনি রঙ্গীন কাপড় পরিহিত ছিলেন এবং চোখে সুরমা দিয়েছিলেন। আলী (রাঃ) তা অপছন্দ করলেন। ফাতিমা (রাঃ) বললেন, আমার পিতা আমাকে এরূপ করার নির্দেশ দিয়েছেন। (রাবী বলেন) এরপর আলী (রাঃ) ইরাকে অবস্থানকালে বলতেন, তখন আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট উপস্থিত হলাম ফাতিমার উপর অসন্তুষ্ট অবস্থায়, সে যা করেছে সে সম্পর্কে মাসআলা জানার জন্য। আমি তাঁকে বললাম যে, আমি তার এ কাজ অপছন্দ করেছি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ফাতিমা ঠিকই করেছে, ঠিকই বলেছে!
      (৩)৷ মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং- ১৩৭৩
      আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেনঃ হে আলী, জান্নাতের একটা রত্নভাণ্ডার তোমার জন্য সঞ্চিত রয়েছে। তার দুই শৃঙ্গ তোমার মালিকানাভুক্ত। সুতরাং তুমি কোন বেগানা নারীর প্রতি এক নাগাড়ে তাকিয়ে থেকো না। প্রথম দৃষ্টি তোমার জন্য বৈধ। পরবর্তী দৃষ্টি বৈধ নয়।
      (৪)৷ মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং- ১৩৬৯
      আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেন, কোন অ-মুহরিমা স্ত্রীলোকের প্রতি এক নাগাড়ে তাকিয়ে থাকবে না। প্রথম বারের দৃষ্টি তোমার জন্য বৈধ। তারপরের দৃষ্টি বৈধ নয়।
      ১ ও২ নং হাদীসে মেয়েদের চেহারা খোলা রাখার অনুমতি দেয়া হয়েছে। আর ৩ ও ৪ নং হাদীসে গায়রে মাহরাম নারীর দিকে এক নাগারে তাকিয়ে থাকতে নিষেধ করা হয়েছে । আর আমরা "এক নাগারে তাকিয়ে না থাকার নির্দেশটিকে" পাস কাটিয়ে মহিলাদের চেহারা ঢাকতে মহা বেতিব্যাস্ত হয়ে পড়েছি ।
      (৫) আবূল ইয়ামন (রহঃ) ... আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কন্যা উম্মে কুলসুমের পরিধানে হালকা নকশা করা রেশমী চাদর দেখেছেন।(সহীহ বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং-৫৪২৪)।
      চেহারা খোলা না থাকলে আনাস(রাঃ) তাকে চিনলেন কিভাবে?
      (৬) ৫৪০৬। আবূ নুআইম (রহঃ) ... উম্মে খালিদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত।---- রাসুলুল্লাহ (সঃ) খালেদের মাকে নিজের হাতে একটি চাদর পরিয়ে দিলেন। এরপর বললেনঃ (এটি) তুমি পুরান কর ও ছিড়ে ফেল (অথাৎ তুমি দীর্ঘজীবী হও)। ঐ চাদরে সবুজ অথবা হলুদ রঙের নকশী ছিল। তিনি বললেনঃ হে খালেদের মা! এ খানি কত সুন্দর! তিনি হাবশী ভাষায় বললেনঃ সানাহ অর্থাৎ সুন্দর।(সহি বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর -৫৪০৬)।
      খালেদের মা কিন্তু রসুলের(সঃ) মাহরাম ছিলেন না। এখানে প্রশ্ন হল মহিলাটির চেহারা খোলা না থাকলে কিভাবে বুঝা যাবে যে, মহিলাটি কি খালেদের মা, নাকি জব্বরের মা!
      🏀---------------------------

  • @fedaurrahman8247
    @fedaurrahman8247 Před 11 měsíci

    Mashallah❤

  • @abdulwahedkhan6293
    @abdulwahedkhan6293 Před 11 měsíci

    সুনানে আবু দাউদ।
    হাদীস নং-৪১১২। উম্মু সালামাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট ছিলাম এবং তাঁর নিকট মাইমূনাহ (রাঃ)-ও ছিলেন। এ সময় ইবনু উম্মু মাকতূম (রাঃ) (অন্ধ সাহাবী) এলেন। ঘটনাটি আমাদের উপর পর্দার হুকুম নাযিলের পরের। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেনঃ তোমরা তার থেকে আড়ালে চলে যাও। আমরা বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! সে কি অন্ধ নয়? সে তো আমাদের দেখতে ও চিনতে পারছে না। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ যদিও সে অন্ধ কিন্তু তোমরা উভয়ে কি তাকে দেখছো না?
    ইমাম আবূ দাঊদ (রহঃ) বলেন, এ বিধান নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্ত্রীদের জন্য নির্দিষ্ট।
    তুমি কি ইবনু উম্মু মাকতূম (রাঃ)-এর বাড়িতে ফাতিমাহ বিনতু কায়িস (রাঃ)-এর ইদ্দত পালনের বিষয়টি লক্ষ করো না? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফাতিমাহ বিনতু কায়িস (রাঃ)-কে বলেছেনঃ ’’তুমি ইবনু উম্মু মাকতূমের বাড়িতে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ লোক। তুমি সেখানে খোলামেলা পোশাকে থাকতে পারবে।’’ (সুনানে আবু দাউদ,[ তাহকিককৃত], হাদীস নং- ৪১১২)।

  • @abdulwahedkhan6293
    @abdulwahedkhan6293 Před 9 měsíci +1

    পুরুষ হলো এসিডিক এবং নারী হল অ্যালকালাইন। অ্যালকালি এসিডকে আকর্ষণ করে। তাই মেয়েরা টক পছন্দ করে।

  • @hasanhasanhr7296
    @hasanhasanhr7296 Před 11 měsíci +2

    ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤