most ven-shilananda vante's buddha religious discussion.5/5/2022.শীলানন্দ ভান্তের ধর্মদেশনা ৫/৫/২০২২
Vložit
- čas přidán 7. 09. 2024
- #buddha_dharma
#buddhism
#dharmabani
#shilananda
#buddhism-bangladsh
#dasona
#buddha-song
#birthday
#birthdaycake
#bangladesh
#শীলানন্দ
#ভান্তে
#শীলানন্দ-ভান্তে
#ধুতাঙ্গ কুটির
পরম পূজনীয়, শীলানন্দ স্থবির,(ধুতাঙ্গ ভান্তে) মহোদয়ের সাধনা ও ধর্মদান
বর্তমান যে কয়জন বৌদ্ধ ভিক্ষু শাসন সদ্ধর্মের কল্যাণে প্রতি নিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন, শীল সমাধি প্রজ্ঞার সাধনার মাধ্যমে বিশুদ্ধ থেরবাদী ধর্ম প্রচার করছেন তাঁদের মধ্যে শ্রীমৎ শীলানন্দ স্থবির (ধূতাঙ্গ ভান্তে) অন্যতম। তিনি ১৯৭৭ সালের ২৬ ডিসেম্বর (১৩৮৪ বঙ্গাব্দ, ১১ পৌষ ) রোজ সোমবার অগ্রহায়ণ পুর্ণিমা তিথিতে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া থানার অর্ন্তগত সোনাইছড়ি গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন। তাঁর পিতা হেম রঞ্জন বড়ুয়া ও মাতা নীলু প্রভা বড়ুয়া। তিনি মাতা পিতার দ্বিতীয় সন্তান, তাঁরা তিন ভাই ও এক বোন। গৃহী নাম ছিল বিকাশ বড়ূয়া।
১৯৮৩ সালে শ্রদ্ধেয় ভান্তে (বিকাশ) ৬ বছর বয়সে স্কুলে ভর্তি হন। বিদ্যাশিক্ষায় ছিলেন খুবই মনযোগী, কৃতিত্বের সাথে তিনি প্রতিটি পরিক্ষায় উত্তীর্ন হতেন। নির্জনতাপ্রিয় বলে নিজকাজ সম্পাদনে আর আপন ভাবনায় মগ্ন থাকতেন। ১৯৮৮ সালে শুভ বৈশাখী পুর্ণিমা তিথিতে মাত্র ১১বছর বয়সে পঞ্চম শ্রেণীতে অধ্যায়নকালে সোনাইছড়ি রাজবিহারের অধ্যক্ষ শ্রীমৎ লোকানন্দ মহাস্থবিরের নিকট শ্রামন্যধর্মে প্রবজ্যিত হন। তাঁর নামকরণ করা হয় শীলানন্দ শ্রামণ। ১৯৮৯ সালে আধার মানিক উচ্চ বিদ্যালয়ে ৬ষ্ঠ শ্রেনীতে ভর্তি হন।
১৯৯১ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারী প্রব্রজ্যাগুরু শ্রীমৎ লোকানন্দ মহাস্থবিরের সাথে রাউজান কদলপুরে ধর্মীয় শিক্ষা লাভের জন্য তিনি বাংলাদেশ ভিক্ষু প্রশিক্ষন ও সাধনা কেন্দ্রে গমন করেন। প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের শিক্ষাগুরু ছিলন শ্রদ্ধেয় শ্রীমৎ জ্ঞানশ্রী মহাথের ও শ্রীমৎ প্রজ্ঞাবংশ মহাথের এবং পরিচালক ছিলেন প্রয়াত ভিক্ষু এইচ. সুগতপ্রিয়। প্রশিক্ষন কেন্দ্রে ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি সাধারন শিক্ষা লাভের জন্য স্কুলের লেখা পড়া চালিয়ে যান ও ১৯৯৪ সালে কৃতিত্বের সাথে প্রথম বিভাগে এসএসসি পাশ করেন।
ভিক্ষু প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে তিনি শ্রমণ শীলানন্দ থাকাকালেই বুদ্ধের ভাষিত সুত্রসমূহ আয়ত্ব করেন। মুখস্থ করেন ধর্মচক্রপ্রবর্ত্তন সুত্র ও মহাসতিপট্ঠান সুত্র। মহাসতিপট্ঠান সুত্র মুখস্থ করার পর থেকে শ্রমণ শীলানন্দের মনে দিন দিন ধর্মীয়ভাব প্রবল হতে শুরু হল। ১৯৯৮ সালে পোমরা জ্ঞানাংকুর মৈত্রী বিহারে বিদর্শন আচার্য শাসনপ্রিয় ভান্তের অধীনে ও গহিরা অংকুরঘোনা মহাশশ্মান ভাবনা কেন্দ্রে বিদর্শন আচার্য স্মৃতিমিত্র ভান্তের কাছে বিদর্শন ভাবনা করেন। ১৯৯৮ সালের ২৬জুন, শুক্রবার গহিরা জেতবনারাম বিহার ভিক্ষু সীমায় উপসম্পদা লাভ করেন। বিনয়কর্মে উপস্থিত ভিক্ষুসংঘ হলেন ৮ম সংঘরাজ শ্রীমৎ শীলালংকার মহাস্থবির, শ্রীমৎ জ্ঞানশ্রী মহাস্থবির, শ্রীমৎ সত্যপ্রিয় মহাথের প্রমূখ ভিক্ষুসংঘ। উপসম্পদা গ্রহনের পর শ্রদ্ধেয় শীলানন্দ ভান্তে ১৯৯৮ ও ১৯৯৯ সাল গহিরা ভাবনা কেন্দ্রে ধ্যানমগ্ন ছিলেন ।
তিনি ১৯৯৯ সালের ১০ ডিসেম্বর তিনি ধূতাঙ্গশীল অনুশীলনসহ শীল, সমাধি, প্রজ্ঞা লাভের দৃঢ় অধিষ্ঠান নিয়ে খাগড়াছড়ির উল্টাছড়ি নামক নির্জন অরণ্যাভিমূখে যাত্রা করেন এবং ১৬ ডিসেম্বর তিনি আরন্যিক ধূতাঙ্গ শীলের অধিষ্ঠান নেন। শ্রদ্ধেয় শীলানন্দ ভিক্ষু বুদ্ধের কর্মপদ অনুসরণ করে ব্যবহার্য অষ্টপরিস্কারসহ "ভিক্ষু পাতিমোক্ষ" ও "পরমার্থ শীল ধূতাঙ্গ অনুশীলন ও গৃহী কর্তব্য" এ দুটি বইকে তিনি সাথে নিলেন মাত্র। মহামানব ও জগতগুরু বুদ্ধের প্রতি নতশিরে বন্দনা করে পিন্ডপাতিক, সপাদানচারিক, একাসনিক, পাত্রপিন্ডিক, খলুপচ্ছাভত্তিক, ত্রিচীবরিক ও যথাসন্ততিক এই সাত প্রকার ধূতাঙ্গ শীলের অধিষ্ঠান তিনি করেন! শ্বাপদশংকুল গভীর অরন্যে ভান্তের দৃঢ় বীযর্ময় নির্বান সাধনা চলতে লাগল।
২০০০ সালের ১১ জানুয়ারি, স্থানীয় দায়কগন ভান্তের জন্য একটি কূটির, চংক্রমন ঘর, স্নান ঘর ও টয়লেট নির্মান করে দান করেন এবং পূজনীয় ভান্তে ধর্ম দেশনা করেন।
কয়েক মাস পর ভান্তে নৈশজ্জিক ধূতাঙ্গ শীল বা দাঁড়ানে, গমনে ও উপবেশনে - এই তিনভাবে সাধনা করতে অধিষ্ঠান করেন। শয্যায় পৃষ্ঠস্পর্স হলেই নৈশজ্জিক ধূতাঙ্গ ব্রত ভঙ্গ হয়। এভাবে প্রচন্ড শীত, দুরন্ত কালবৈশাখী, অবিরাম বৃষ্টি আর তপ্ত দাবদাহ উপেক্ষা করে চলতে লাগল ভান্তের বিরামহীন নির্বান সাধনা।
২০০১ সালে উল্টাছড়ির অরন্যে অবভোকাশিক ধূতাঙ্গ শীল প্রতিপালন শুরু করেন। অর্থাৎ বৃক্ষসহ সকল প্রকার ছানি বা ছাঁদ ত্যাগ করে খোলা আকাশের নীচে অবস্থান করা শুরু করেন।
২০০২ সালের ৬ নভেম্বর উল্টাছড়ি ত্যাগ করে পূণ্যছড়ি শ্মশানে গমন করে শ্মশাণিক ও বৃক্ষমূলিক ধূতাঙ্গ অধিষ্ঠান করেন।
২০০৩ সালের ২৭ অক্টোবর পূণ্যছড়ি ত্যাগ করে চংড়াছড়ি অরন্যে গমন করে বৃক্ষমূলিক ধূতাঙ্গ অধিষ্ঠান করেন।
২০০৬ সালে ১৩ মে শুভ বৈশাখী পুর্নিমায় করল্যাছড়িতে ভান্তের সপ্ত বছরের কঠোর সাধনার বিবরণসহ সারগর্ভ ধর্ম দেশনা প্রদান করেন।
২০০৯ থেকে ২০১০ পর্যন্ত কাপ্তাই ভাঙ্গামুড়া ও ধূতাঙ্গ পাহাড়ে খোলা আকাশের নীচে ধ্যান করেন এবং দূর্লভ আসবক্ষয় জ্ঞান লাভ করেন।
এভাবে পূজনীয় ধূতাঙ্গ ভান্তে বিপদ সংকুল গভীর অরন্যের ৬টি স্থানে ১৩ বছরের অধিককাল কঠোর ধ্যান সাধনা করেন। তিনি কঠোর ধূতাঙ্গ ধারণ করে বুদ্ধ শাসনের উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। পূজনীয় ধূতাঙ্গ ভান্তের ৪৫ জন শিষ্য-প্রশিষ্য আছেন যাদের মাঝে ১৩ জন বর্তমানে গভীর অরণ্যে ধ্যানরত রয়েছেন।
This is Rev. Shilananda Thera, a renown buddhist monk who did his deep meditation as a dutanga monk in a deep forest at Ultachari in Khagrachari hill district, Bangladesh. He was born in 1977 at Sonaichari, Rangunia, Chittangong.In 1999 to 2012 Rev. Shilananda Thera did meditation continuously in deep forest where there was no house, sometimes under open sky.
साधु साधु साधु 🙏🙏🙏
Sadhu sadhu sadhu 🌹🌹🌹
Vandami Bhante 🌿🌹🙏🌹
🌺🌺🌺💐🌹💐🌺🌺🌺
সাধু সাধু সাধু
সাধু সাধু সাধু
শ্রদ্ধেয় ভান্তেকে নতশীরে বন্দনা।
🙏🙏🙏
সাধু সাধু সাধু।
🙏🌺🙏
সাধু ৩
Hi. How to meet bhante? At which place bhante live?
bhante live to Aburkil, Raozan, Chittagong, Bangladesh
@@niteshbiswas3590 can you please tell me how to reach there from Dhaka?
সাধু সাধু সাধু