এই মুহূর্তে আমি ৬৩.৪ কিমি পাচ্ছি প্রতি লিটারে। নরমালি আমি ইকো মুডে চালানোর চেষ্টা করি। প্রথমে ৬০ পাচ্ছিলাম। ৯০০ কিমির পর থেকে ধীরে ধীরে মাইলেজ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
All new Honda SP125 Fi (CB125 Series) ◾ফোর স্ট্রোক এয়ার কুলড ১২৫ সিসির PGM Fi (বিএস-৬) ইঞ্জিন। Hondar স্পেশালিটি এই PGM Fi বা Programmed Fuel Injection। ইঞ্জিনে রয়েছে ফ্রিকশন রিডাকশন প্রচুক্তি। তাই ভাইব্রেশন একেবারেই নেই বললেই চলে। ◾ইঞ্জিনের কমপ্রেশন রেশিও ১০.০ : ১ , যার রেটেড আউটপুট ১০.৮ পিএস (৭৫০০ আরপিএম) এবং ১০.৯ নিউটন মিটার টর্ক (৬০০০ আরপিএম)। জুড়ে দেয়া হয়েছে ৫ স্পিড গিয়ার বক্স। এতে ব্যবহৃত হয়েছে ভিস্কাস পেপার ফিল্টার। ◽ওভার অল ডাইমেনশন - দৈর্ঘ্য x প্রস্থ x উচ্চতা - ২০২০ x ৭৮৫ x ১১০৩ (মিলিমিটার) ◽সিটের উচ্চতা - ৭৯০ মিলিমিটার এবং দৈর্ঘ্য ৬৭৮ মিলিমিটার। ◾মোটরসাইকেলটির হুইলবেস ১২৮৫ মিলিমিটার, গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ১৬০ মিলিমিটার। ডায়মন্ড ফ্রেম চ্যাসিসের এই মোটরসাইকেলটির ওজন ১১৬ কেজি। ◾১৮ ইঞ্চি রিম - ফ্রন্ট টায়ার ৮০/১০০ এবং রেয়ার ১০০/৮০ সেকশন টায়ার। ফ্রন্টে ২৪০ মিলিমিটার ডিস্ক প্লেট এবং কম্বি ব্রেকিং সিস্টেম বা সিবিএস যা, পেছনের ব্রেকের সাথে এনগেজ হয়। ◽মিটার কনসোলে মাইলেজ, গিয়ার ইন্ডিকেটর সহ সকল প্রয়োজনীয় ফিচার জুড়ে দেয়া হয়েছে। ইঞ্জিন কিল সুইচ রয়েছে। আরো রয়েছে রিয়েল টাইম মাইলেজ কাউন্ট, যা ফুয়েল ট্যাংকের তেলের টোটাল ট্রিপ মাইলেজ শো করবে। অর্থাৎ কত কিলোমিটার চালানো যাবে সেটা দেখাবে। ◽কোম্পানি ক্লেইম করেছে ৬৮ কিলোমিটার+- প্রতি লিটারে মাইলেজ। এটি পাওয়া যাচ্ছে সকল হোন্ডা শোরুমে মোটরসাইকেল টি নিয়ে আপনার প্রতিক্রিয়া জানাতে পারেন আমাদের সাথে।
ভাইয়া আমি গাড়ি টা শোরুম থেকে আনার পরে ১০ থেকে ১৫ কিলো চালানো হয়েছে তার পরে আমার বাইকের মিটার সাদা হয়ে গেছে এবং ইস্টাড নিচ্ছিলো না, তখোন রাত ১০ বাজে, ঔই সময় আমি বাহিরে ম্যাকানিক দেখিয়েছিলাম, পরে ওনি বল্লো ব্যাটারি চার্জ নিচ্ছে না কানেক্ট হয় নাই, পরে ওনি কাজ করলো এর পর থেকে ৫১১ কিলো রানিং হয়েছে, কিন্তু আমার কাছে মনে হচ্ছে সেল্ফে ইস্টাড দিলে মাঝে মাঝে নিচ্ছে না, কিক দিয়ে ইস্টাড করতে হচ্ছে, শোরুমে জানানো হয়েছে ওরা বলছে এখোন কোন সমস্যা নাই, এটার ব্যাপারে যদি কোন প্রমর্শ দিতেন আরকি,,
আপনার বাইকের ব্যাটারিটা চেক করান। যেখান থেকে বাইক নিয়েছেন তাদের সাথে কথা বলেন, বলুন ব্যাটারি চেঞ্জ করে দিতে। ওয়ারেন্টি রয়েছে বাইকের। তারা দিতে বাধ্য। আমার মনে হয়ে আপনার বাইকের ব্যাটারি শুরুতে ভালো চার্জ ওঠে নি বলে এই সমস্যা হয়েছে। চার্জ করে নিলেও ঠিক হতে পারে।
এই মুহূর্তে ঠিক কী সমস্যা ফেস করছেন? গাড়ির লাইট আপিডাউন করে? বিশেষ করে হেড লাইট? আপডাউন করলে ব্যাটারিতে চার্জ কম উঠেছে, চার্জ করে নিন। আর লাইট ঠিক থাকলে, আলো কম বেশি না হলে, স্টার্ট দিলে আলো বাড়ছে, শুধু চাবী দিলে আলো একটু কম থাকে এমন কিছু না হলে সব ঠিক আছে। @@ErfanKhan-qc3cu
@@rofsankhan এমোন কিছু করে না লাইট সব ঠিক আছে আলো একুরেড কম বেশি করে না, কিন্তু মাঝে মাঝে সেল্পে ইস্টাড হয় না, পরে চাবি বন্ধ করে ওন করলে ইন্জিলকিল সুইজ ওন করে ৩০/৪০ সেকেন্ড পরে সেল্প দিলে ইস্টাড নিচ্ছে,
আপনি হুন্ডা শোরুমে বাইক দেখান, প্রয়োজনে যে শোরুম থেকে কিনেছেন বলছে ঠিক আছে, সেখানে না দেখিয়ে অন্য কোথাও দেখান, ভালো অভিজ্ঞ মেকানিক। তবে নতুন বাইক আর যেহেতু এফআই সেহেতু হুন্ডা ছাড়া বাইরের মেকানিক দেখায়েন না। @@ErfanKhan-qc3cu
@@arafzahranএত টুকুই? সব বাইকের ই কম বেশি ত্রুটি থাকে। এই কারণে যদি বলেন, "ত্রুটি তে ভরা" তাহলে তো আর মানায় না। এই বাইকের ইউজার রিভিউ অনেক ভালো ই বলা চলে।
১, গিয়ার শিফটিং আমার কাছেও হার্ড মনে হয়েছিল, কিন্তু ২ হাজার কিমি অতিক্রম এর পর খুবই স্মুথ হয়ে গেছে। ব্রেকিং পিরিয়ড ভালোভাবে মেইনটেইন করতে হবে সাথে মোবিলটাও নিয়ম মেনে সময়মত চেঞ্জ করতে হবে। ২. হুন্ডার সাস্পেনশন বেশ হার্ড : সহমত। তবে যতটা আশংকা করছেন অতটা না। এটা স্পোর্টস বাইক না, স্পোর্টস বাইকের মত রাফটাফ চালানো যাবে না। ৩. হেড লাইট : আমি নিজেও আসলেই হেড লাইট নিয়ে খুবই বিরক্ত। যারা এ লাইট বানায়ছে মন চায় তাদের দিয়ে রাতে রাইড করাই। এ বিষয়ে হুন্ডার জরুরি ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
এই মুহূর্তে আমি ৬৩.৪ কিমি পাচ্ছি প্রতি লিটারে। নরমালি আমি ইকো মুডে চালানোর চেষ্টা করি। প্রথমে ৬০ পাচ্ছিলাম। ৯০০ কিমির পর থেকে ধীরে ধীরে মাইলেজ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
All new Honda SP125 Fi (CB125 Series)
◾ফোর স্ট্রোক এয়ার কুলড ১২৫ সিসির PGM Fi (বিএস-৬) ইঞ্জিন।
Hondar স্পেশালিটি এই PGM Fi বা Programmed Fuel Injection। ইঞ্জিনে রয়েছে ফ্রিকশন রিডাকশন প্রচুক্তি। তাই ভাইব্রেশন একেবারেই নেই বললেই চলে।
◾ইঞ্জিনের কমপ্রেশন রেশিও ১০.০ : ১ , যার রেটেড আউটপুট ১০.৮ পিএস (৭৫০০ আরপিএম) এবং ১০.৯ নিউটন মিটার টর্ক (৬০০০ আরপিএম)। জুড়ে দেয়া হয়েছে ৫ স্পিড গিয়ার বক্স। এতে ব্যবহৃত হয়েছে ভিস্কাস পেপার ফিল্টার।
◽ওভার অল ডাইমেনশন -
দৈর্ঘ্য x প্রস্থ x উচ্চতা - ২০২০ x ৭৮৫ x ১১০৩ (মিলিমিটার)
◽সিটের উচ্চতা - ৭৯০ মিলিমিটার এবং দৈর্ঘ্য ৬৭৮ মিলিমিটার।
◾মোটরসাইকেলটির হুইলবেস ১২৮৫ মিলিমিটার, গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ১৬০ মিলিমিটার। ডায়মন্ড ফ্রেম চ্যাসিসের এই মোটরসাইকেলটির ওজন ১১৬ কেজি।
◾১৮ ইঞ্চি রিম - ফ্রন্ট টায়ার ৮০/১০০ এবং রেয়ার ১০০/৮০ সেকশন টায়ার। ফ্রন্টে ২৪০ মিলিমিটার ডিস্ক প্লেট এবং কম্বি ব্রেকিং সিস্টেম বা সিবিএস যা, পেছনের ব্রেকের সাথে এনগেজ হয়।
◽মিটার কনসোলে মাইলেজ, গিয়ার ইন্ডিকেটর সহ সকল প্রয়োজনীয় ফিচার জুড়ে দেয়া হয়েছে। ইঞ্জিন কিল সুইচ রয়েছে। আরো রয়েছে রিয়েল টাইম মাইলেজ কাউন্ট, যা ফুয়েল ট্যাংকের তেলের টোটাল ট্রিপ মাইলেজ শো করবে। অর্থাৎ কত কিলোমিটার চালানো যাবে সেটা দেখাবে।
◽কোম্পানি ক্লেইম করেছে ৬৮ কিলোমিটার+- প্রতি লিটারে মাইলেজ।
এটি পাওয়া যাচ্ছে সকল হোন্ডা শোরুমে
মোটরসাইকেল টি নিয়ে আপনার প্রতিক্রিয়া জানাতে পারেন আমাদের সাথে।
সব ঠিক আছে But নাট বলটু খোলে পরে যায়।
@@mdtarekhossain1561সময়মত সার্ভিস করিয়ে নিবেন। রাস্তা স্মুথ না হলে নাটবল্টুর দিকে একটু খেয়াল রাখতে হবে।
ভাই আমি বাইকটা আমার বাবার জন্য নিতে চাচ্ছি প্রতিদিন 30-40 কিলো রাইড হবে & ফ্যামিলি উইজ হবে
এই বাইক এ কি বড় কোন সমস্যা আছে??
সুন্দর রিভিউ। আমার একটা বিষয় জানার ছিলো, পিছনের চাকা আরেকটু মোটা লাগানো যায় কিনা।
লাগানো যাবে তবে মাইলেজ কমে যাবে
ভাই পিছনের সাসপেনশন কি ভাবে
নরম করা যায় এর উপায় যদি বলতেন
একটু সময় লাগবে। কিছুদিন রাইড করেন, কয়েকহাজার এর পর কিছুটা সফট হবে।
হুন্ডা সাসপেনশন একটু হার্ড
Price koto
1 lakh 63 k
সাসপেনশন কি ইজি করার কোনো ওয়ে নাই
কিছুদিন চালান
ভাইয়া আমি গাড়ি টা শোরুম থেকে আনার পরে ১০ থেকে ১৫ কিলো চালানো হয়েছে তার পরে আমার বাইকের মিটার সাদা হয়ে গেছে এবং ইস্টাড নিচ্ছিলো না,
তখোন রাত ১০ বাজে, ঔই সময় আমি বাহিরে ম্যাকানিক দেখিয়েছিলাম, পরে ওনি বল্লো ব্যাটারি চার্জ নিচ্ছে না কানেক্ট হয় নাই, পরে ওনি কাজ করলো এর পর থেকে ৫১১ কিলো রানিং হয়েছে, কিন্তু আমার কাছে মনে হচ্ছে সেল্ফে ইস্টাড দিলে মাঝে মাঝে নিচ্ছে না, কিক দিয়ে ইস্টাড করতে হচ্ছে,
শোরুমে জানানো হয়েছে ওরা বলছে এখোন কোন সমস্যা নাই,
এটার ব্যাপারে যদি কোন প্রমর্শ দিতেন আরকি,,
আপনার বাইকের ব্যাটারিটা চেক করান। যেখান থেকে বাইক নিয়েছেন তাদের সাথে কথা বলেন, বলুন ব্যাটারি চেঞ্জ করে দিতে। ওয়ারেন্টি রয়েছে বাইকের। তারা দিতে বাধ্য। আমার মনে হয়ে আপনার বাইকের ব্যাটারি শুরুতে ভালো চার্জ ওঠে নি বলে এই সমস্যা হয়েছে। চার্জ করে নিলেও ঠিক হতে পারে।
@@YTReviewJunction কিন্তু গাড়ি তো ৫০০ কিলোমিটার চলছে সেই হিসাবে কি ব্যাটারি ভালো চার্জ হয় নাই নাকি বুঝতে পারছি না,
এই মুহূর্তে ঠিক কী সমস্যা ফেস করছেন? গাড়ির লাইট আপিডাউন করে? বিশেষ করে হেড লাইট? আপডাউন করলে ব্যাটারিতে চার্জ কম উঠেছে, চার্জ করে নিন। আর লাইট ঠিক থাকলে, আলো কম বেশি না হলে, স্টার্ট দিলে আলো বাড়ছে, শুধু চাবী দিলে আলো একটু কম থাকে এমন কিছু না হলে সব ঠিক আছে। @@ErfanKhan-qc3cu
@@rofsankhan এমোন কিছু করে না লাইট সব ঠিক আছে আলো একুরেড কম বেশি করে না,
কিন্তু মাঝে মাঝে সেল্পে ইস্টাড হয় না, পরে চাবি বন্ধ করে ওন করলে ইন্জিলকিল সুইজ ওন করে ৩০/৪০ সেকেন্ড পরে সেল্প দিলে ইস্টাড নিচ্ছে,
আপনি হুন্ডা শোরুমে বাইক দেখান, প্রয়োজনে যে শোরুম থেকে কিনেছেন বলছে ঠিক আছে, সেখানে না দেখিয়ে অন্য কোথাও দেখান, ভালো অভিজ্ঞ মেকানিক। তবে নতুন বাইক আর যেহেতু এফআই সেহেতু হুন্ডা ছাড়া বাইরের মেকানিক দেখায়েন না।
@@ErfanKhan-qc3cu
অনেক ইচ্ছা ছিলো বাইক টা কিনবো কিন্ত গিয়ার সিফট প্রবলেমের কারনে আমি হতাস।😢😢😢😢 তাই আর কিনবোনা।
Vai apni caliye dekhcen?
@@bappymallick9403 হ্যা ভাই।এই মডেলের সব বাইকে এক অবস্থা।আরো অনেকে এই বাইক কিনে একই কথা বলছে।
Aiii colour ta ki available
Available
দাম কত
১ লাখ ৬৫
বর্তমান প্রাইস
১ লাখ ৬৫ হাজার
এই বাইকটা ত্রুটিতে ভরা। এফআই আর মাইলেজেলের কারনে সেল হচ্ছে।
কিছু উদাহরণ দিলে ভালো হত
@@YTReviewJunction গিয়ার সিফটিং সমস্যা, রিয়ার সাসপেনসন হার্ড, পিলিয়ন লাফ খেয়ে পড়ে যাবে বাম্পি রাস্তা হলে, জ্যামে পড়লে পিলিয়নের পা রাখার জায়গায় পা লেগে যায় যদি পা দিয়ে একটু সামনে গাড়ি নিতে চায়। হেড৷ লাইটের আলো অস্বাভাবিক কম। লোকাল রাস্তায় যেমন তেমন হাইওয়েতে উঠলে অন্য গাড়ির আলোয় থেমে যেতে হবে না হয় ফগ লাগাতে হবে।
@@arafzahranএত টুকুই?
সব বাইকের ই কম বেশি ত্রুটি থাকে। এই কারণে যদি বলেন, "ত্রুটি তে ভরা" তাহলে তো আর মানায় না। এই বাইকের ইউজার রিভিউ অনেক ভালো ই বলা চলে।
১, গিয়ার শিফটিং আমার কাছেও হার্ড মনে হয়েছিল, কিন্তু ২ হাজার কিমি অতিক্রম এর পর খুবই স্মুথ হয়ে গেছে। ব্রেকিং পিরিয়ড ভালোভাবে মেইনটেইন করতে হবে সাথে মোবিলটাও নিয়ম মেনে সময়মত চেঞ্জ করতে হবে।
২. হুন্ডার সাস্পেনশন বেশ হার্ড : সহমত। তবে যতটা আশংকা করছেন অতটা না। এটা স্পোর্টস বাইক না, স্পোর্টস বাইকের মত রাফটাফ চালানো যাবে না।
৩. হেড লাইট : আমি নিজেও আসলেই হেড লাইট নিয়ে খুবই বিরক্ত। যারা এ লাইট বানায়ছে মন চায় তাদের দিয়ে রাতে রাইড করাই। এ বিষয়ে হুন্ডার জরুরি ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
তবে এ সকল সমস্যা সত্ত্বেও ভিডিওতে যেমনটি বললাম, বাইকটি আকর্ষণীয়, ১২৫ সিসি বাইক হিসেবে এটাকেই টপে রাখব আমি।
ভাই অনেকে বলে গিয়ার শিফট করতে নাকি সমস্যা হয় বা ফলস গিয়ার হয়। গিয়ার হার্ড হয়ে যায়। এগুলো কি সত্যি?
এই বাইকের গিয়ার সিফট করতে সমস্যা করে।
@@mohammadabubakarsiddique5470 বুঝতে পারলাম না
গিয়ারে সমস্যা।
এটা তেমন কোনো সমস্যা না। হোন্ডার বাইকগুলো যত চালানো হয় ততই স্মুথ হয়।
জ্বি ভাই গিয়ার শিফট এ সমস্যা করে।