এই দেশে কেউ মুসলমান ছিলো না,আমরা মুসলমান হলাম কিভাবে। শায়খ সাইফুল আজম বাবর আল আজহারী
Vložit
- čas přidán 6. 03. 2024
- #saiful_azam_azhari_waz #সাইফুল_আজম_বাবর_আজহারীর_ওয়াজ
#সাইফুল_আজম_বাবর_আল_আজহারীর_বাংলা_ওয়াজ। যেদেশে কেউ মুসলমান ছিলো না সে দেশে এতো গুলো মুসলমান আসলো কিভাবে এবং হলো কিভাবে।
রুহের ডাক্তার, কল্বের সংস্কারক,ঈমানের মরিচা দুর করার কারিগর।
আমিন💞💕💟
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতু বারাকাল্লাহু ওমরী ওয়া ফি হায়াতি উলামায়ে আহেলে সুন্নত ওয়াল জামাত
Walaikomsalam💌💞💕💟
আলহামদুলিল্লাহ, মাওলায় কারিম হুজুরকে দীর্ঘ হায়াত নসিব করুন। আমিন।
আমিন 💟❣️💞
মাশাআল্লাহ ! গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা যা প্রতিটি মানুষের জন্য এত প্রয়োজন বলে শেষ করা যাবে না ! প্রিয় শায়েখ ❤❤
আমিন 🥰💞💟
উনার ওয়াজে ঈমানি জজবা পয়দা হয়। সুস্থতা কামনা করি।
আমিন 💕💞
SUBAHAN ALLAHA ALLAHA WAKBAR ❤❤❤
💌💟
মারহাবা।
💟💕💞💌
আলহামদুলিল্লাহ
💟💕💞
মারহাবা
💞💕💟
মাশাআল্লাহ ❤
💕💞
Marhaba mashallah 🌹💐
❣️💟💞
সুবহানাল্লাহ
💟💕💞
মাশাল্লাহ মারহাবা
🥰💟💞
মাশাআল্লাহ
💟💕💞
মাশা-আল্লাহ
💞💕💟
❤❤❤❤❤
بسم الله الرحمن الرحيم
সহি বুখারী শরীফে উল্লেখ রয়েছে:
خير امتي قرني
ثم الذين يلونهم ثم الذين يلونهم
( আমার সাহাবীদের যুগ সর্বোত্তম এবং তাঁদের পরে যারা আসবে এবং তাঁদের পরে যারা )
সুতরাং আজকে পবিত্র কোরআন হাদিসের আলোকে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজেই একজন জীবন্ত কোরআন!
সাহাবায়ে কেরামগণ জীবন্ত হাদিস!
সাহাবী আজমাইনগণ নবী সাঃ এর জীবনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ!
তাঁরা সত্যাশ্রয়ী এবং
নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইসলামের জীবন্ত প্রতিফলন এবং তাঁর প্রিয়তম বন্ধু, সঙ্গী, সহচর, প্রত্যক্ষ অনুসারী!
তাঁরাই বেহেশতী এবং তাঁরাই পবিত্র কোরআনে আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআনে তাঁদের উপর রাজি হয়েছেন বলে ঘোষণা করেছেন!
তাহলে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং সাহাবায়ে কেরাম এর পার্থক্যের তুলনা ইদানিং কেন?
তাঁরা (সাহাবায়ে কেরাম) না থাকলে আমরা কি পবিত্র কোরআন হাদিস এবং নবীজি সাঃ সম্পর্কে জানতে পারতাম?
তাঁরা হলেন নাক্ষত্রিক দৃষ্টান্ত!
এই সমস্ত মহামানব বেহেশতী হিসেবে ঘোষণা স্বয়ং আল্লাহ পাক এবং রাসূল সাঃ এঁর!
অতএব, আল্লাহ এবং তাঁর প্রিয়তম রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রিয়তমদের সম্বন্ধে সমালোচনার তীর প্রক্ষেপণ করা, তাঁদেরকে তাচ্ছিল্য করে হালকা ভাবে উপস্থাপন করার অপচেষ্টা কেন?
ছিদ্রান্বেষী মনোভাব রাখবো কেন?
আল্লাহ আমার আপনার উপর এ ধরনের ধৃষ্টতা প্রদর্শনের অধিকার দেন নাই!
আল্লাহ এবং তাঁর প্রিয়তম রাসূল সা এঁর প্রিয়তম সাহাবায়ে কেরামগণ
তাঁদের পরবর্তী প্রজন্ম
তাবেঈনগণ এবং তাঁদের ধারাবাহিকতায় "তাবে তাবঈন" থেকে আমরা পবিত্র কোরআন-হাদিস পেয়েছি!
এখন কি আমরা মাত্র কয়েক দশক আগে প্রবর্তিত অতি সাধারণ মান-জ্ঞান সম্পন্ন কোরআন-হাদিসের জ্ঞান নিয়ে বিশেষ করে এলহাম, এলমে লাদুন্নী, তাসাউফ এর বিন্দুমাত্র জ্ঞান না প্রাপ্ত হয়েও ইসলামের নব নব মতবাদ চালু করেছেন!
আমরা কি সেই সব "মাওলানা সাহেবদের মতবাদ" কে অনুসরণ করবো?
এইসব তথাকথিত "ইসলামী চিন্তাবিদদের ব্যাখ্যা মতবাদ" কে আমরা সাহাবী আজমাইন , তাবেঈন এবং তাবে-তাবেঈন যাঁরা নবীজি সাঃ এঁর ভাষায় উত্তম প্রজন্ম তাঁদের চাইতে বেশি আস্থায় রাখবো?
তাঁদের চাইতে আমরা এই নব্য প্রাতিষ্ঠানিক সনদের মাওলানা সাহেবদের মতবাদ কে বেশি মর্যাদা দেবো ?
দিতে পারি?
এটা কি শরীয়ত পারমিট করে আপনাকে আমাকে?
কখনোই করে না!
ইসলামকে অনুধাবন করতে পবিত্র কোরআন হাদিস বুঝতে সাহাবীদেরকে অনুসরণ করতে অর্থাৎ পবিত্র কোরআনে বিভূষিত আল্লাহর প্রিয় বান্দা এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রিয়তম উম্মত হওয়ার জন্য আমাদের দুনিয়া আখেরাতের সার্বিক সফলতার জন্য আমাদেরকে কি "জামাতে ইসলাম" করতেই হবে?
আমাদের কে কি ঘাড়ে বস্তা বেঁধে তব্লিগ পার্টি করে মসজিদে মসজিদে রাত্রি যাপন করতেই হবে?
আমাদেরকে কি আহলে হাদিস, সালাফি আকিদা, ওয়াহাবি আকিদা, লা মাযহাবী আকিদার অনুসরণ এবং প্রচার প্রচারণা করতেই হবে?
আমাদের কে কি ইসলামী আন্দোলনের নামে গতানুগতিক মনগড়া ব্যাখ্যার রাজনীতি করতেই হবে?
আমাদের কে কি কোরআন হাদিসের সাথে সম্পর্কহীন রাজনৈতিক ওয়াজ করতেই হবে?
আল্লাহ কি পবিত্র কুরআনে বলেছেন বা নবীজি সাঃ কি বলেছেন যে আমিই একমাত্র এবং আমিই শুধু সত্যের মাপকাঠি ?
আমার সাহাবায়ে কেরামগণ নয়?
তাহলে আপনি আমি এই সমস্ত বিষয়ের বিতর্ক ছড়াব কেন যা ইতিবাচক হাজার বছর ধরে প্রচলিত এবং প্রতিষ্ঠিত এবং অনুসরণীয় এবং সম্মানিত?
এ সমস্ত নতুন-নতুন ফতোয়াবাজি পার্থক্য নতুন করে তৈরি আমরা করব কেন ?
আপনাকে আমাকে কোরআন এবং হাদিস কি এ অধিকার দিয়েছে?
তাহলে এখন গবেষণার নিরিখে পর্যবেক্ষণ করুন!
একটা উদাহরণ দিলে বোঝা যায় যারা কোরআন-হাদিসের মন ব্যাখ্যা করে এজাতীয় কম্পারেটিভ স্টাডির অর্থাৎ সমালোচনামূলক তুলনা করার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন
তাদের অবস্থা হচ্ছে একজন পিয়নের মত!
মানে একটা কোম্পানির পিয়ন যেমন কোম্পানির মালিক বা চেয়ারম্যানের কোন সমালোচনা বা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দিকে চোখ তুলে তাকাতে পারে না !
তার সে অধিকার জন্মগতভাবে নাই!
ঠিক তেমনি ১৪০০ বছর পরে আমাদের নিজস্ব মনগড়া কোরআন হাদিসের ব্যাখ্যা করে আকাশের তারার মত জ্বলজ্বলে উজ্জ্বল সাহাবীদের দিকে মন্তব্যের দুঃসাহস দেখাতে পারার মতো প্রটোকল আল্লাহ এবং রাসূল কি আমাদের দিয়েছেন?
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ ঘোষণা দিয়েছেন সূরা নিসার ৫৯ নম্বর আয়াতে:
بسم الله الرحمن الرحيم
يا ايها الذين امنوا اطيعوا الله واطيعوا الرسول واولي الامر منكم...
4:59
অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় ভাই, যুগপৎ উপলব্ধি করে যুগপৎ মন্তব্যের জন্য, 💌💟💕💞
মাসাআললাহ আলহামদুলিললাহ
💟💕💞💌
মাশাআল্লাহ প্রিয় শায়েখ অসাধারণ আলোচনা 👍
💌💞💕💟
❤❤❤❤
💟💕💞💌
❤❤❤
💌💞💕💟
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
💟💞💕
❤❤
💟💞💕
এয়ারপোর্টে ওই কর্মচারীর চাকরি না যায়।
বুজলাম না।
Amora bujte si shoriah. Er shotru tumi
এটা বাতিল খারিজিদের কথা, আল্লাহ হেদায়েত দান করুক।
❤❤❤❤
💕💞💟