বিজ্ঞান এখানে কোথায় !? --------------------------------------- আমাদের দেহে যে DNA আছে তার মোট দৈর্ঘ্য ২০০০০০০০০০০ কি.মি.। পৃথিবী থেকে সূর্য পর্যন্ত ৫০ বারেরও বেশি আসা যাওয়া করলে যে দূরত্ব অতিক্রান্ত হবে, তার সমান! আর DNA তে যে ইনফরমেশন আছে তা যদি লিপিবদ্ধ করা হয়, তবে তা হবে ৯০০ খণ্ডের বিশালাকার এনসাইক্লোপিডিয়ার সমান। যেখানে প্রতিটি খণ্ডের পৃষ্ঠা সংখ্যা হবে ৫০০! আমাদের দেহে মোট কোষের সংখ্যা হলো ৩৭.২ ট্রিলিয়ন। সেন্সরি রিসেপ্টর আছে ১১০ মিলিয়ন। লৌহিত রক্ত কণিকা (RBC) আছে ৩০ ট্রিলিয়ন। শুধুমাত্র মস্তিষ্কেই নিউরন সংখ্যা ১০০ বিলিয়ন। দেহে মোট ব্লাড ভেসেল আছে ৪২ বিলিয়ন, যা ৯৭০০০ কি.মি. লম্বা! একটু চিন্তা করুন তো! এক হাত লম্বা একটা হেডফোন অতি যত্ন করে রেখে দিলেও জট পাকিয়ে যায়। কিন্তু আপনার দেহের ৯৭০০০ কি.মি. ব্লাড ভেসেল কখনোই জট পাকিয়ে যায় নি। দীর্ঘ এই ব্লাড ভেসেলগুলো কী অদ্ভুত সুক্ষ্মভাবে তৈরি। নেই কোনো কম্প্লিকেশন বা জটিলতা। সুবহানআল্লাহ "এভাবে আমি আমার নিদর্শনগুলোকে বিশদভাবে বর্ণনা করি ঐ সম্প্রদায়ের জন্যে, যারা চিন্তাভাবনা করে।" (সূরা ইউনুস, আয়াত : ২৪) পৃথিবীর কোনো কারখানা অন্ধকারে চলে না। কোন প্রোডাক্ট অন্ধকারে তৈরি হয় না। কিন্তু আমাদের সৃষ্টি যে কারখানায়, সেই মায়ের পেটে, তিন স্তর বিশিষ্ট অন্ধকারে ঘেরা। অথচ সেই সৃষ্টি কত নিখুঁত, কত বিস্ময়কর, কত সুন্দর! আশেপাশের সব পুড়ে যাওয়ার পর মসজিদ বা কুরআন পুড়লো কিনা, আল্লাহর অস্তিত্বের প্রমাণ সেখানে খোঁজার প্রয়োজন নেই। পশু পাখির গায়ে তাঁর নাম অংকিত রয়েছে কিনা, মেঘের ভাঁজে তাঁর নাম ফুটে উঠেছে কিনা, প্রয়োজন নেই তা দেখার। তাঁর অস্তিত্বের প্রমাণ আমরা নিজেরাই। তিনি আল্লাহ আমাদের এই শরীরের নির্মাতা। “আর তোমাদের মধ্যেই রয়েছে নিদর্শন, তোমরা কি দেখো না?” (সূরা যারিয়াত,আয়াত : ২১) ১০৪:১ দুর্ভোগ প্রত্যেকের যে সামনে নিন্দাকারী ও পেছনে গীবতকারী। ১০৪:২ যে সম্পদ জমা করে এবং বার বার গণনা করে। ১০৪:৩ সে মনে করে তার সম্পদ তাকে চিরজীবি করবে। ১০৪:৪ কখনো নয়, অবশ্যই সে নিক্ষিপ্ত হবে হুতামা’য়। ১০৪:৫ আর কিসে তোমাকে জানাবে হুতামা কি? ১০৪:৬ আল্লাহর প্রজ্জ্বলিত আগুন। ১০৪:৭ যা হৃৎপিন্ড পর্যন্ত পৌঁছে যাবে। ১০৪:৮ নিশ্চয় তা তাদেরকে আবদ্ধ করে রাখবে। ১০৪:৯ প্রলম্বিত স্তম্ভসমূহে।
বিজ্ঞান এখানে কোথায় !? --------------------------------------- আমাদের দেহে যে DNA আছে তার মোট দৈর্ঘ্য ২০০০০০০০০০০ কি.মি.। পৃথিবী থেকে সূর্য পর্যন্ত ৫০ বারেরও বেশি আসা যাওয়া করলে যে দূরত্ব অতিক্রান্ত হবে, তার সমান! আর DNA তে যে ইনফরমেশন আছে তা যদি লিপিবদ্ধ করা হয়, তবে তা হবে ৯০০ খণ্ডের বিশালাকার এনসাইক্লোপিডিয়ার সমান। যেখানে প্রতিটি খণ্ডের পৃষ্ঠা সংখ্যা হবে ৫০০! আমাদের দেহে মোট কোষের সংখ্যা হলো ৩৭.২ ট্রিলিয়ন। সেন্সরি রিসেপ্টর আছে ১১০ মিলিয়ন। লৌহিত রক্ত কণিকা (RBC) আছে ৩০ ট্রিলিয়ন। শুধুমাত্র মস্তিষ্কেই নিউরন সংখ্যা ১০০ বিলিয়ন। দেহে মোট ব্লাড ভেসেল আছে ৪২ বিলিয়ন, যা ৯৭০০০ কি.মি. লম্বা! একটু চিন্তা করুন তো! এক হাত লম্বা একটা হেডফোন অতি যত্ন করে রেখে দিলেও জট পাকিয়ে যায়। কিন্তু আপনার দেহের ৯৭০০০ কি.মি. ব্লাড ভেসেল কখনোই জট পাকিয়ে যায় নি। দীর্ঘ এই ব্লাড ভেসেলগুলো কী অদ্ভুত সুক্ষ্মভাবে তৈরি। নেই কোনো কম্প্লিকেশন বা জটিলতা। সুবহানআল্লাহ "এভাবে আমি আমার নিদর্শনগুলোকে বিশদভাবে বর্ণনা করি ঐ সম্প্রদায়ের জন্যে, যারা চিন্তাভাবনা করে।" (সূরা ইউনুস, আয়াত : ২৪) পৃথিবীর কোনো কারখানা অন্ধকারে চলে না। কোন প্রোডাক্ট অন্ধকারে তৈরি হয় না। কিন্তু আমাদের সৃষ্টি যে কারখানায়, সেই মায়ের পেটে, তিন স্তর বিশিষ্ট অন্ধকারে ঘেরা। অথচ সেই সৃষ্টি কত নিখুঁত, কত বিস্ময়কর, কত সুন্দর! আশেপাশের সব পুড়ে যাওয়ার পর মসজিদ বা কুরআন পুড়লো কিনা, আল্লাহর অস্তিত্বের প্রমাণ সেখানে খোঁজার প্রয়োজন নেই। পশু পাখির গায়ে তাঁর নাম অংকিত রয়েছে কিনা, মেঘের ভাঁজে তাঁর নাম ফুটে উঠেছে কিনা, প্রয়োজন নেই তা দেখার। তাঁর অস্তিত্বের প্রমাণ আমরা নিজেরাই। তিনি আল্লাহ আমাদের এই শরীরের নির্মাতা। “আর তোমাদের মধ্যেই রয়েছে নিদর্শন, তোমরা কি দেখো না?” (সূরা যারিয়াত,আয়াত : ২১) ১০৪:১ দুর্ভোগ প্রত্যেকের যে সামনে নিন্দাকারী ও পেছনে গীবতকারী। ১০৪:২ যে সম্পদ জমা করে এবং বার বার গণনা করে। ১০৪:৩ সে মনে করে তার সম্পদ তাকে চিরজীবি করবে। ১০৪:৪ কখনো নয়, অবশ্যই সে নিক্ষিপ্ত হবে হুতামা’য়। ১০৪:৫ আর কিসে তোমাকে জানাবে হুতামা কি? ১০৪:৬ আল্লাহর প্রজ্জ্বলিত আগুন। ১০৪:৭ যা হৃৎপিন্ড পর্যন্ত পৌঁছে যাবে। ১০৪:৮ নিশ্চয় তা তাদেরকে আবদ্ধ করে রাখবে। ১০৪:৯ প্রলম্বিত স্তম্ভসমূহে।
বিজ্ঞান এখানে কোথায় !? --------------------------------------- আমাদের দেহে যে DNA আছে তার মোট দৈর্ঘ্য ২০০০০০০০০০০ কি.মি.। পৃথিবী থেকে সূর্য পর্যন্ত ৫০ বারেরও বেশি আসা যাওয়া করলে যে দূরত্ব অতিক্রান্ত হবে, তার সমান! আর DNA তে যে ইনফরমেশন আছে তা যদি লিপিবদ্ধ করা হয়, তবে তা হবে ৯০০ খণ্ডের বিশালাকার এনসাইক্লোপিডিয়ার সমান। যেখানে প্রতিটি খণ্ডের পৃষ্ঠা সংখ্যা হবে ৫০০! আমাদের দেহে মোট কোষের সংখ্যা হলো ৩৭.২ ট্রিলিয়ন। সেন্সরি রিসেপ্টর আছে ১১০ মিলিয়ন। লৌহিত রক্ত কণিকা (RBC) আছে ৩০ ট্রিলিয়ন। শুধুমাত্র মস্তিষ্কেই নিউরন সংখ্যা ১০০ বিলিয়ন। দেহে মোট ব্লাড ভেসেল আছে ৪২ বিলিয়ন, যা ৯৭০০০ কি.মি. লম্বা! একটু চিন্তা করুন তো! এক হাত লম্বা একটা হেডফোন অতি যত্ন করে রেখে দিলেও জট পাকিয়ে যায়। কিন্তু আপনার দেহের ৯৭০০০ কি.মি. ব্লাড ভেসেল কখনোই জট পাকিয়ে যায় নি। দীর্ঘ এই ব্লাড ভেসেলগুলো কী অদ্ভুত সুক্ষ্মভাবে তৈরি। নেই কোনো কম্প্লিকেশন বা জটিলতা। সুবহানআল্লাহ "এভাবে আমি আমার নিদর্শনগুলোকে বিশদভাবে বর্ণনা করি ঐ সম্প্রদায়ের জন্যে, যারা চিন্তাভাবনা করে।" (সূরা ইউনুস, আয়াত : ২৪) পৃথিবীর কোনো কারখানা অন্ধকারে চলে না। কোন প্রোডাক্ট অন্ধকারে তৈরি হয় না। কিন্তু আমাদের সৃষ্টি যে কারখানায়, সেই মায়ের পেটে, তিন স্তর বিশিষ্ট অন্ধকারে ঘেরা। অথচ সেই সৃষ্টি কত নিখুঁত, কত বিস্ময়কর, কত সুন্দর! আশেপাশের সব পুড়ে যাওয়ার পর মসজিদ বা কুরআন পুড়লো কিনা, আল্লাহর অস্তিত্বের প্রমাণ সেখানে খোঁজার প্রয়োজন নেই। পশু পাখির গায়ে তাঁর নাম অংকিত রয়েছে কিনা, মেঘের ভাঁজে তাঁর নাম ফুটে উঠেছে কিনা, প্রয়োজন নেই তা দেখার। তাঁর অস্তিত্বের প্রমাণ আমরা নিজেরাই। তিনি আল্লাহ আমাদের এই শরীরের নির্মাতা। “আর তোমাদের মধ্যেই রয়েছে নিদর্শন, তোমরা কি দেখো না?” (সূরা যারিয়াত,আয়াত : ২১) ১০৪:১ দুর্ভোগ প্রত্যেকের যে সামনে নিন্দাকারী ও পেছনে গীবতকারী। ১০৪:২ যে সম্পদ জমা করে এবং বার বার গণনা করে। ১০৪:৩ সে মনে করে তার সম্পদ তাকে চিরজীবি করবে। ১০৪:৪ কখনো নয়, অবশ্যই সে নিক্ষিপ্ত হবে হুতামা’য়। ১০৪:৫ আর কিসে তোমাকে জানাবে হুতামা কি? ১০৪:৬ আল্লাহর প্রজ্জ্বলিত আগুন। ১০৪:৭ যা হৃৎপিন্ড পর্যন্ত পৌঁছে যাবে। ১০৪:৮ নিশ্চয় তা তাদেরকে আবদ্ধ করে রাখবে। ১০৪:৯ প্রলম্বিত স্তম্ভসমূহে।
বিজ্ঞান এখানে কোথায় !? --------------------------------------- আমাদের দেহে যে DNA আছে তার মোট দৈর্ঘ্য ২০০০০০০০০০০ কি.মি.। পৃথিবী থেকে সূর্য পর্যন্ত ৫০ বারেরও বেশি আসা যাওয়া করলে যে দূরত্ব অতিক্রান্ত হবে, তার সমান! আর DNA তে যে ইনফরমেশন আছে তা যদি লিপিবদ্ধ করা হয়, তবে তা হবে ৯০০ খণ্ডের বিশালাকার এনসাইক্লোপিডিয়ার সমান। যেখানে প্রতিটি খণ্ডের পৃষ্ঠা সংখ্যা হবে ৫০০! আমাদের দেহে মোট কোষের সংখ্যা হলো ৩৭.২ ট্রিলিয়ন। সেন্সরি রিসেপ্টর আছে ১১০ মিলিয়ন। লৌহিত রক্ত কণিকা (RBC) আছে ৩০ ট্রিলিয়ন। শুধুমাত্র মস্তিষ্কেই নিউরন সংখ্যা ১০০ বিলিয়ন। দেহে মোট ব্লাড ভেসেল আছে ৪২ বিলিয়ন, যা ৯৭০০০ কি.মি. লম্বা! একটু চিন্তা করুন তো! এক হাত লম্বা একটা হেডফোন অতি যত্ন করে রেখে দিলেও জট পাকিয়ে যায়। কিন্তু আপনার দেহের ৯৭০০০ কি.মি. ব্লাড ভেসেল কখনোই জট পাকিয়ে যায় নি। দীর্ঘ এই ব্লাড ভেসেলগুলো কী অদ্ভুত সুক্ষ্মভাবে তৈরি। নেই কোনো কম্প্লিকেশন বা জটিলতা। সুবহানআল্লাহ "এভাবে আমি আমার নিদর্শনগুলোকে বিশদভাবে বর্ণনা করি ঐ সম্প্রদায়ের জন্যে, যারা চিন্তাভাবনা করে।" (সূরা ইউনুস, আয়াত : ২৪) পৃথিবীর কোনো কারখানা অন্ধকারে চলে না। কোন প্রোডাক্ট অন্ধকারে তৈরি হয় না। কিন্তু আমাদের সৃষ্টি যে কারখানায়, সেই মায়ের পেটে, তিন স্তর বিশিষ্ট অন্ধকারে ঘেরা। অথচ সেই সৃষ্টি কত নিখুঁত, কত বিস্ময়কর, কত সুন্দর! আশেপাশের সব পুড়ে যাওয়ার পর মসজিদ বা কুরআন পুড়লো কিনা, আল্লাহর অস্তিত্বের প্রমাণ সেখানে খোঁজার প্রয়োজন নেই। পশু পাখির গায়ে তাঁর নাম অংকিত রয়েছে কিনা, মেঘের ভাঁজে তাঁর নাম ফুটে উঠেছে কিনা, প্রয়োজন নেই তা দেখার। তাঁর অস্তিত্বের প্রমাণ আমরা নিজেরাই। তিনি আল্লাহ আমাদের এই শরীরের নির্মাতা। “আর তোমাদের মধ্যেই রয়েছে নিদর্শন, তোমরা কি দেখো না?” (সূরা যারিয়াত,আয়াত : ২১) ১০৪:১ দুর্ভোগ প্রত্যেকের যে সামনে নিন্দাকারী ও পেছনে গীবতকারী। ১০৪:২ যে সম্পদ জমা করে এবং বার বার গণনা করে। ১০৪:৩ সে মনে করে তার সম্পদ তাকে চিরজীবি করবে। ১০৪:৪ কখনো নয়, অবশ্যই সে নিক্ষিপ্ত হবে হুতামা’য়। ১০৪:৫ আর কিসে তোমাকে জানাবে হুতামা কি? ১০৪:৬ আল্লাহর প্রজ্জ্বলিত আগুন। ১০৪:৭ যা হৃৎপিন্ড পর্যন্ত পৌঁছে যাবে। ১০৪:৮ নিশ্চয় তা তাদেরকে আবদ্ধ করে রাখবে। ১০৪:৯ প্রলম্বিত স্তম্ভসমূহে।
বিজ্ঞান এখানে কোথায় !? --------------------------------------- আমাদের দেহে যে DNA আছে তার মোট দৈর্ঘ্য ২০০০০০০০০০০ কি.মি.। পৃথিবী থেকে সূর্য পর্যন্ত ৫০ বারেরও বেশি আসা যাওয়া করলে যে দূরত্ব অতিক্রান্ত হবে, তার সমান! আর DNA তে যে ইনফরমেশন আছে তা যদি লিপিবদ্ধ করা হয়, তবে তা হবে ৯০০ খণ্ডের বিশালাকার এনসাইক্লোপিডিয়ার সমান। যেখানে প্রতিটি খণ্ডের পৃষ্ঠা সংখ্যা হবে ৫০০! আমাদের দেহে মোট কোষের সংখ্যা হলো ৩৭.২ ট্রিলিয়ন। সেন্সরি রিসেপ্টর আছে ১১০ মিলিয়ন। লৌহিত রক্ত কণিকা (RBC) আছে ৩০ ট্রিলিয়ন। শুধুমাত্র মস্তিষ্কেই নিউরন সংখ্যা ১০০ বিলিয়ন। দেহে মোট ব্লাড ভেসেল আছে ৪২ বিলিয়ন, যা ৯৭০০০ কি.মি. লম্বা! একটু চিন্তা করুন তো! এক হাত লম্বা একটা হেডফোন অতি যত্ন করে রেখে দিলেও জট পাকিয়ে যায়। কিন্তু আপনার দেহের ৯৭০০০ কি.মি. ব্লাড ভেসেল কখনোই জট পাকিয়ে যায় নি। দীর্ঘ এই ব্লাড ভেসেলগুলো কী অদ্ভুত সুক্ষ্মভাবে তৈরি। নেই কোনো কম্প্লিকেশন বা জটিলতা। সুবহানআল্লাহ "এভাবে আমি আমার নিদর্শনগুলোকে বিশদভাবে বর্ণনা করি ঐ সম্প্রদায়ের জন্যে, যারা চিন্তাভাবনা করে।" (সূরা ইউনুস, আয়াত : ২৪) পৃথিবীর কোনো কারখানা অন্ধকারে চলে না। কোন প্রোডাক্ট অন্ধকারে তৈরি হয় না। কিন্তু আমাদের সৃষ্টি যে কারখানায়, সেই মায়ের পেটে, তিন স্তর বিশিষ্ট অন্ধকারে ঘেরা। অথচ সেই সৃষ্টি কত নিখুঁত, কত বিস্ময়কর, কত সুন্দর! আশেপাশের সব পুড়ে যাওয়ার পর মসজিদ বা কুরআন পুড়লো কিনা, আল্লাহর অস্তিত্বের প্রমাণ সেখানে খোঁজার প্রয়োজন নেই। পশু পাখির গায়ে তাঁর নাম অংকিত রয়েছে কিনা, মেঘের ভাঁজে তাঁর নাম ফুটে উঠেছে কিনা, প্রয়োজন নেই তা দেখার। তাঁর অস্তিত্বের প্রমাণ আমরা নিজেরাই। তিনি আল্লাহ আমাদের এই শরীরের নির্মাতা। “আর তোমাদের মধ্যেই রয়েছে নিদর্শন, তোমরা কি দেখো না?” (সূরা যারিয়াত,আয়াত : ২১) ১০৪:১ দুর্ভোগ প্রত্যেকের যে সামনে নিন্দাকারী ও পেছনে গীবতকারী। ১০৪:২ যে সম্পদ জমা করে এবং বার বার গণনা করে। ১০৪:৩ সে মনে করে তার সম্পদ তাকে চিরজীবি করবে। ১০৪:৪ কখনো নয়, অবশ্যই সে নিক্ষিপ্ত হবে হুতামা’য়। ১০৪:৫ আর কিসে তোমাকে জানাবে হুতামা কি? ১০৪:৬ আল্লাহর প্রজ্জ্বলিত আগুন। ১০৪:৭ যা হৃৎপিন্ড পর্যন্ত পৌঁছে যাবে। ১০৪:৮ নিশ্চয় তা তাদেরকে আবদ্ধ করে রাখবে। ১০৪:৯ প্রলম্বিত স্তম্ভসমূহে।
اخي الغالي ضع عناوين جاذبة للتلاوات القرآنية لزيادة المتابعين من غير المسلمين مثل قصة حوار الله مع عيسى ، قصة ولادة عيسى ، قصة النبي إبراهيم مع الأصنام ، معجزة النبي محمد ، قصة الإسؤاءء والمعراج ، قصة لوط مع قومة ، الخ.. My dear brother, put attractive titles for Quranic recitation to increase followers, such as: Jesus’ dialogue with God, what God said about Christians, the story of Jesus’ birth, the story of the Prophet Abraham with idols, etc..
3:32
upload shiek mohammed al lo7ydan
JazakAllahu khayra
@@thedarklierlier8440 Yes please do upload Shaykh Muhammad al Luhaidan's recent recitations. I have been waiting since Ramadhan. May Allah bless you!
@@sazeez2051
czcams.com/video/ONas0dANWD4/video.html
মাশা-আল্লাহ 🖤🇧🇩
اللهم صل علی محمد وعلی آل محمد 📖🌷🍃
MashaAllah brother I've been watching your channel for about 3 years now i still love it thanks for posting ❤️
Ma SHA Allah Magnifique Récitation Coranique Magnifiques Voix Sheikh NASSER Ali Al Qatami 🤲🤲❤️
বিজ্ঞান এখানে কোথায় !?
---------------------------------------
আমাদের দেহে যে DNA আছে তার মোট দৈর্ঘ্য ২০০০০০০০০০০ কি.মি.। পৃথিবী থেকে সূর্য পর্যন্ত ৫০ বারেরও বেশি আসা যাওয়া করলে যে দূরত্ব অতিক্রান্ত হবে, তার সমান!
আর DNA তে যে ইনফরমেশন আছে তা যদি লিপিবদ্ধ করা হয়, তবে তা হবে ৯০০ খণ্ডের বিশালাকার এনসাইক্লোপিডিয়ার সমান। যেখানে প্রতিটি খণ্ডের পৃষ্ঠা সংখ্যা হবে ৫০০!
আমাদের দেহে মোট কোষের সংখ্যা হলো ৩৭.২ ট্রিলিয়ন। সেন্সরি রিসেপ্টর আছে ১১০ মিলিয়ন। লৌহিত রক্ত কণিকা (RBC) আছে ৩০ ট্রিলিয়ন। শুধুমাত্র মস্তিষ্কেই নিউরন সংখ্যা ১০০ বিলিয়ন।
দেহে মোট ব্লাড ভেসেল আছে ৪২ বিলিয়ন, যা ৯৭০০০ কি.মি. লম্বা!
একটু চিন্তা করুন তো! এক হাত লম্বা একটা হেডফোন অতি যত্ন করে রেখে দিলেও জট পাকিয়ে যায়। কিন্তু আপনার দেহের ৯৭০০০ কি.মি. ব্লাড ভেসেল কখনোই জট পাকিয়ে যায় নি।
দীর্ঘ এই ব্লাড ভেসেলগুলো কী অদ্ভুত সুক্ষ্মভাবে তৈরি। নেই কোনো কম্প্লিকেশন বা জটিলতা। সুবহানআল্লাহ
"এভাবে আমি আমার নিদর্শনগুলোকে বিশদভাবে বর্ণনা করি ঐ সম্প্রদায়ের জন্যে, যারা চিন্তাভাবনা করে।" (সূরা ইউনুস, আয়াত : ২৪)
পৃথিবীর কোনো কারখানা অন্ধকারে চলে না। কোন প্রোডাক্ট অন্ধকারে তৈরি হয় না। কিন্তু আমাদের সৃষ্টি যে কারখানায়, সেই মায়ের পেটে, তিন স্তর বিশিষ্ট অন্ধকারে ঘেরা। অথচ সেই সৃষ্টি কত নিখুঁত, কত বিস্ময়কর, কত সুন্দর!
আশেপাশের সব পুড়ে যাওয়ার পর মসজিদ বা কুরআন পুড়লো কিনা, আল্লাহর অস্তিত্বের প্রমাণ সেখানে খোঁজার প্রয়োজন নেই। পশু পাখির গায়ে তাঁর নাম অংকিত রয়েছে কিনা, মেঘের ভাঁজে তাঁর নাম ফুটে উঠেছে কিনা, প্রয়োজন নেই তা দেখার।
তাঁর অস্তিত্বের প্রমাণ আমরা নিজেরাই। তিনি আল্লাহ আমাদের এই শরীরের নির্মাতা।
“আর তোমাদের মধ্যেই রয়েছে নিদর্শন, তোমরা কি দেখো না?” (সূরা যারিয়াত,আয়াত : ২১)
১০৪:১ দুর্ভোগ প্রত্যেকের যে সামনে নিন্দাকারী ও পেছনে গীবতকারী।
১০৪:২ যে সম্পদ জমা করে এবং বার বার গণনা করে।
১০৪:৩ সে মনে করে তার সম্পদ তাকে চিরজীবি করবে।
১০৪:৪ কখনো নয়, অবশ্যই সে নিক্ষিপ্ত হবে হুতামা’য়।
১০৪:৫ আর কিসে তোমাকে জানাবে হুতামা কি?
১০৪:৬ আল্লাহর প্রজ্জ্বলিত আগুন।
১০৪:৭ যা হৃৎপিন্ড পর্যন্ত পৌঁছে যাবে।
১০৪:৮ নিশ্চয় তা তাদেরকে আবদ্ধ করে রাখবে।
১০৪:৯ প্রলম্বিত স্তম্ভসমূহে।
Mashallah too mauch relaxing mimd blowing heart toching voice
বিজ্ঞান এখানে কোথায় !?
---------------------------------------
আমাদের দেহে যে DNA আছে তার মোট দৈর্ঘ্য ২০০০০০০০০০০ কি.মি.। পৃথিবী থেকে সূর্য পর্যন্ত ৫০ বারেরও বেশি আসা যাওয়া করলে যে দূরত্ব অতিক্রান্ত হবে, তার সমান!
আর DNA তে যে ইনফরমেশন আছে তা যদি লিপিবদ্ধ করা হয়, তবে তা হবে ৯০০ খণ্ডের বিশালাকার এনসাইক্লোপিডিয়ার সমান। যেখানে প্রতিটি খণ্ডের পৃষ্ঠা সংখ্যা হবে ৫০০!
আমাদের দেহে মোট কোষের সংখ্যা হলো ৩৭.২ ট্রিলিয়ন। সেন্সরি রিসেপ্টর আছে ১১০ মিলিয়ন। লৌহিত রক্ত কণিকা (RBC) আছে ৩০ ট্রিলিয়ন। শুধুমাত্র মস্তিষ্কেই নিউরন সংখ্যা ১০০ বিলিয়ন।
দেহে মোট ব্লাড ভেসেল আছে ৪২ বিলিয়ন, যা ৯৭০০০ কি.মি. লম্বা!
একটু চিন্তা করুন তো! এক হাত লম্বা একটা হেডফোন অতি যত্ন করে রেখে দিলেও জট পাকিয়ে যায়। কিন্তু আপনার দেহের ৯৭০০০ কি.মি. ব্লাড ভেসেল কখনোই জট পাকিয়ে যায় নি।
দীর্ঘ এই ব্লাড ভেসেলগুলো কী অদ্ভুত সুক্ষ্মভাবে তৈরি। নেই কোনো কম্প্লিকেশন বা জটিলতা। সুবহানআল্লাহ
"এভাবে আমি আমার নিদর্শনগুলোকে বিশদভাবে বর্ণনা করি ঐ সম্প্রদায়ের জন্যে, যারা চিন্তাভাবনা করে।" (সূরা ইউনুস, আয়াত : ২৪)
পৃথিবীর কোনো কারখানা অন্ধকারে চলে না। কোন প্রোডাক্ট অন্ধকারে তৈরি হয় না। কিন্তু আমাদের সৃষ্টি যে কারখানায়, সেই মায়ের পেটে, তিন স্তর বিশিষ্ট অন্ধকারে ঘেরা। অথচ সেই সৃষ্টি কত নিখুঁত, কত বিস্ময়কর, কত সুন্দর!
আশেপাশের সব পুড়ে যাওয়ার পর মসজিদ বা কুরআন পুড়লো কিনা, আল্লাহর অস্তিত্বের প্রমাণ সেখানে খোঁজার প্রয়োজন নেই। পশু পাখির গায়ে তাঁর নাম অংকিত রয়েছে কিনা, মেঘের ভাঁজে তাঁর নাম ফুটে উঠেছে কিনা, প্রয়োজন নেই তা দেখার।
তাঁর অস্তিত্বের প্রমাণ আমরা নিজেরাই। তিনি আল্লাহ আমাদের এই শরীরের নির্মাতা।
“আর তোমাদের মধ্যেই রয়েছে নিদর্শন, তোমরা কি দেখো না?” (সূরা যারিয়াত,আয়াত : ২১)
১০৪:১ দুর্ভোগ প্রত্যেকের যে সামনে নিন্দাকারী ও পেছনে গীবতকারী।
১০৪:২ যে সম্পদ জমা করে এবং বার বার গণনা করে।
১০৪:৩ সে মনে করে তার সম্পদ তাকে চিরজীবি করবে।
১০৪:৪ কখনো নয়, অবশ্যই সে নিক্ষিপ্ত হবে হুতামা’য়।
১০৪:৫ আর কিসে তোমাকে জানাবে হুতামা কি?
১০৪:৬ আল্লাহর প্রজ্জ্বলিত আগুন।
১০৪:৭ যা হৃৎপিন্ড পর্যন্ত পৌঁছে যাবে।
১০৪:৮ নিশ্চয় তা তাদেরকে আবদ্ধ করে রাখবে।
১০৪:৯ প্রলম্বিত স্তম্ভসমূহে।
Ar-Ra'd
ما شاء الله
اللهم صل علی محمد وعلی آل محمد 📖🌻🍂
বিজ্ঞান এখানে কোথায় !?
---------------------------------------
আমাদের দেহে যে DNA আছে তার মোট দৈর্ঘ্য ২০০০০০০০০০০ কি.মি.। পৃথিবী থেকে সূর্য পর্যন্ত ৫০ বারেরও বেশি আসা যাওয়া করলে যে দূরত্ব অতিক্রান্ত হবে, তার সমান!
আর DNA তে যে ইনফরমেশন আছে তা যদি লিপিবদ্ধ করা হয়, তবে তা হবে ৯০০ খণ্ডের বিশালাকার এনসাইক্লোপিডিয়ার সমান। যেখানে প্রতিটি খণ্ডের পৃষ্ঠা সংখ্যা হবে ৫০০!
আমাদের দেহে মোট কোষের সংখ্যা হলো ৩৭.২ ট্রিলিয়ন। সেন্সরি রিসেপ্টর আছে ১১০ মিলিয়ন। লৌহিত রক্ত কণিকা (RBC) আছে ৩০ ট্রিলিয়ন। শুধুমাত্র মস্তিষ্কেই নিউরন সংখ্যা ১০০ বিলিয়ন।
দেহে মোট ব্লাড ভেসেল আছে ৪২ বিলিয়ন, যা ৯৭০০০ কি.মি. লম্বা!
একটু চিন্তা করুন তো! এক হাত লম্বা একটা হেডফোন অতি যত্ন করে রেখে দিলেও জট পাকিয়ে যায়। কিন্তু আপনার দেহের ৯৭০০০ কি.মি. ব্লাড ভেসেল কখনোই জট পাকিয়ে যায় নি।
দীর্ঘ এই ব্লাড ভেসেলগুলো কী অদ্ভুত সুক্ষ্মভাবে তৈরি। নেই কোনো কম্প্লিকেশন বা জটিলতা। সুবহানআল্লাহ
"এভাবে আমি আমার নিদর্শনগুলোকে বিশদভাবে বর্ণনা করি ঐ সম্প্রদায়ের জন্যে, যারা চিন্তাভাবনা করে।" (সূরা ইউনুস, আয়াত : ২৪)
পৃথিবীর কোনো কারখানা অন্ধকারে চলে না। কোন প্রোডাক্ট অন্ধকারে তৈরি হয় না। কিন্তু আমাদের সৃষ্টি যে কারখানায়, সেই মায়ের পেটে, তিন স্তর বিশিষ্ট অন্ধকারে ঘেরা। অথচ সেই সৃষ্টি কত নিখুঁত, কত বিস্ময়কর, কত সুন্দর!
আশেপাশের সব পুড়ে যাওয়ার পর মসজিদ বা কুরআন পুড়লো কিনা, আল্লাহর অস্তিত্বের প্রমাণ সেখানে খোঁজার প্রয়োজন নেই। পশু পাখির গায়ে তাঁর নাম অংকিত রয়েছে কিনা, মেঘের ভাঁজে তাঁর নাম ফুটে উঠেছে কিনা, প্রয়োজন নেই তা দেখার।
তাঁর অস্তিত্বের প্রমাণ আমরা নিজেরাই। তিনি আল্লাহ আমাদের এই শরীরের নির্মাতা।
“আর তোমাদের মধ্যেই রয়েছে নিদর্শন, তোমরা কি দেখো না?” (সূরা যারিয়াত,আয়াত : ২১)
১০৪:১ দুর্ভোগ প্রত্যেকের যে সামনে নিন্দাকারী ও পেছনে গীবতকারী।
১০৪:২ যে সম্পদ জমা করে এবং বার বার গণনা করে।
১০৪:৩ সে মনে করে তার সম্পদ তাকে চিরজীবি করবে।
১০৪:৪ কখনো নয়, অবশ্যই সে নিক্ষিপ্ত হবে হুতামা’য়।
১০৪:৫ আর কিসে তোমাকে জানাবে হুতামা কি?
১০৪:৬ আল্লাহর প্রজ্জ্বলিত আগুন।
১০৪:৭ যা হৃৎপিন্ড পর্যন্ত পৌঁছে যাবে।
১০৪:৮ নিশ্চয় তা তাদেরকে আবদ্ধ করে রাখবে।
১০৪:৯ প্রলম্বিত স্তম্ভসমূহে।
SubhanAllah
😢I wonder if I am among those who Allah wishes to guide for I feel sooo lost right now
Ma sha Allah
🌟Ma SHA Allah ⭐❤️⭐Ma SHA Allah 🌟
🌟Ma SHA Allah ⭐❤⭐Ma SHA Allah 🌟
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Jazak Allah kair ❤🌹❤🌹
@@user-wr5iu9vj2w WA Jazak Allah Kair Ma Sœur Shi lan ❤️💮❤️💮
@@hichamaubourg9939
❤❤❤❤❤
বিজ্ঞান এখানে কোথায় !?
---------------------------------------
আমাদের দেহে যে DNA আছে তার মোট দৈর্ঘ্য ২০০০০০০০০০০ কি.মি.। পৃথিবী থেকে সূর্য পর্যন্ত ৫০ বারেরও বেশি আসা যাওয়া করলে যে দূরত্ব অতিক্রান্ত হবে, তার সমান!
আর DNA তে যে ইনফরমেশন আছে তা যদি লিপিবদ্ধ করা হয়, তবে তা হবে ৯০০ খণ্ডের বিশালাকার এনসাইক্লোপিডিয়ার সমান। যেখানে প্রতিটি খণ্ডের পৃষ্ঠা সংখ্যা হবে ৫০০!
আমাদের দেহে মোট কোষের সংখ্যা হলো ৩৭.২ ট্রিলিয়ন। সেন্সরি রিসেপ্টর আছে ১১০ মিলিয়ন। লৌহিত রক্ত কণিকা (RBC) আছে ৩০ ট্রিলিয়ন। শুধুমাত্র মস্তিষ্কেই নিউরন সংখ্যা ১০০ বিলিয়ন।
দেহে মোট ব্লাড ভেসেল আছে ৪২ বিলিয়ন, যা ৯৭০০০ কি.মি. লম্বা!
একটু চিন্তা করুন তো! এক হাত লম্বা একটা হেডফোন অতি যত্ন করে রেখে দিলেও জট পাকিয়ে যায়। কিন্তু আপনার দেহের ৯৭০০০ কি.মি. ব্লাড ভেসেল কখনোই জট পাকিয়ে যায় নি।
দীর্ঘ এই ব্লাড ভেসেলগুলো কী অদ্ভুত সুক্ষ্মভাবে তৈরি। নেই কোনো কম্প্লিকেশন বা জটিলতা। সুবহানআল্লাহ
"এভাবে আমি আমার নিদর্শনগুলোকে বিশদভাবে বর্ণনা করি ঐ সম্প্রদায়ের জন্যে, যারা চিন্তাভাবনা করে।" (সূরা ইউনুস, আয়াত : ২৪)
পৃথিবীর কোনো কারখানা অন্ধকারে চলে না। কোন প্রোডাক্ট অন্ধকারে তৈরি হয় না। কিন্তু আমাদের সৃষ্টি যে কারখানায়, সেই মায়ের পেটে, তিন স্তর বিশিষ্ট অন্ধকারে ঘেরা। অথচ সেই সৃষ্টি কত নিখুঁত, কত বিস্ময়কর, কত সুন্দর!
আশেপাশের সব পুড়ে যাওয়ার পর মসজিদ বা কুরআন পুড়লো কিনা, আল্লাহর অস্তিত্বের প্রমাণ সেখানে খোঁজার প্রয়োজন নেই। পশু পাখির গায়ে তাঁর নাম অংকিত রয়েছে কিনা, মেঘের ভাঁজে তাঁর নাম ফুটে উঠেছে কিনা, প্রয়োজন নেই তা দেখার।
তাঁর অস্তিত্বের প্রমাণ আমরা নিজেরাই। তিনি আল্লাহ আমাদের এই শরীরের নির্মাতা।
“আর তোমাদের মধ্যেই রয়েছে নিদর্শন, তোমরা কি দেখো না?” (সূরা যারিয়াত,আয়াত : ২১)
১০৪:১ দুর্ভোগ প্রত্যেকের যে সামনে নিন্দাকারী ও পেছনে গীবতকারী।
১০৪:২ যে সম্পদ জমা করে এবং বার বার গণনা করে।
১০৪:৩ সে মনে করে তার সম্পদ তাকে চিরজীবি করবে।
১০৪:৪ কখনো নয়, অবশ্যই সে নিক্ষিপ্ত হবে হুতামা’য়।
১০৪:৫ আর কিসে তোমাকে জানাবে হুতামা কি?
১০৪:৬ আল্লাহর প্রজ্জ্বলিত আগুন।
১০৪:৭ যা হৃৎপিন্ড পর্যন্ত পৌঁছে যাবে।
১০৪:৮ নিশ্চয় তা তাদেরকে আবদ্ধ করে রাখবে।
১০৪:৯ প্রলম্বিত স্তম্ভসমূহে।
Why putting ads at the beginning of the video ? It's annoying I'm just trying to listen to Quran
Frrrr
❤️SubhanaAllah❤️
বিজ্ঞান এখানে কোথায় !?
---------------------------------------
আমাদের দেহে যে DNA আছে তার মোট দৈর্ঘ্য ২০০০০০০০০০০ কি.মি.। পৃথিবী থেকে সূর্য পর্যন্ত ৫০ বারেরও বেশি আসা যাওয়া করলে যে দূরত্ব অতিক্রান্ত হবে, তার সমান!
আর DNA তে যে ইনফরমেশন আছে তা যদি লিপিবদ্ধ করা হয়, তবে তা হবে ৯০০ খণ্ডের বিশালাকার এনসাইক্লোপিডিয়ার সমান। যেখানে প্রতিটি খণ্ডের পৃষ্ঠা সংখ্যা হবে ৫০০!
আমাদের দেহে মোট কোষের সংখ্যা হলো ৩৭.২ ট্রিলিয়ন। সেন্সরি রিসেপ্টর আছে ১১০ মিলিয়ন। লৌহিত রক্ত কণিকা (RBC) আছে ৩০ ট্রিলিয়ন। শুধুমাত্র মস্তিষ্কেই নিউরন সংখ্যা ১০০ বিলিয়ন।
দেহে মোট ব্লাড ভেসেল আছে ৪২ বিলিয়ন, যা ৯৭০০০ কি.মি. লম্বা!
একটু চিন্তা করুন তো! এক হাত লম্বা একটা হেডফোন অতি যত্ন করে রেখে দিলেও জট পাকিয়ে যায়। কিন্তু আপনার দেহের ৯৭০০০ কি.মি. ব্লাড ভেসেল কখনোই জট পাকিয়ে যায় নি।
দীর্ঘ এই ব্লাড ভেসেলগুলো কী অদ্ভুত সুক্ষ্মভাবে তৈরি। নেই কোনো কম্প্লিকেশন বা জটিলতা। সুবহানআল্লাহ
"এভাবে আমি আমার নিদর্শনগুলোকে বিশদভাবে বর্ণনা করি ঐ সম্প্রদায়ের জন্যে, যারা চিন্তাভাবনা করে।" (সূরা ইউনুস, আয়াত : ২৪)
পৃথিবীর কোনো কারখানা অন্ধকারে চলে না। কোন প্রোডাক্ট অন্ধকারে তৈরি হয় না। কিন্তু আমাদের সৃষ্টি যে কারখানায়, সেই মায়ের পেটে, তিন স্তর বিশিষ্ট অন্ধকারে ঘেরা। অথচ সেই সৃষ্টি কত নিখুঁত, কত বিস্ময়কর, কত সুন্দর!
আশেপাশের সব পুড়ে যাওয়ার পর মসজিদ বা কুরআন পুড়লো কিনা, আল্লাহর অস্তিত্বের প্রমাণ সেখানে খোঁজার প্রয়োজন নেই। পশু পাখির গায়ে তাঁর নাম অংকিত রয়েছে কিনা, মেঘের ভাঁজে তাঁর নাম ফুটে উঠেছে কিনা, প্রয়োজন নেই তা দেখার।
তাঁর অস্তিত্বের প্রমাণ আমরা নিজেরাই। তিনি আল্লাহ আমাদের এই শরীরের নির্মাতা।
“আর তোমাদের মধ্যেই রয়েছে নিদর্শন, তোমরা কি দেখো না?” (সূরা যারিয়াত,আয়াত : ২১)
১০৪:১ দুর্ভোগ প্রত্যেকের যে সামনে নিন্দাকারী ও পেছনে গীবতকারী।
১০৪:২ যে সম্পদ জমা করে এবং বার বার গণনা করে।
১০৪:৩ সে মনে করে তার সম্পদ তাকে চিরজীবি করবে।
১০৪:৪ কখনো নয়, অবশ্যই সে নিক্ষিপ্ত হবে হুতামা’য়।
১০৪:৫ আর কিসে তোমাকে জানাবে হুতামা কি?
১০৪:৬ আল্লাহর প্রজ্জ্বলিত আগুন।
১০৪:৭ যা হৃৎপিন্ড পর্যন্ত পৌঁছে যাবে।
১০৪:৮ নিশ্চয় তা তাদেরকে আবদ্ধ করে রাখবে।
১০৪:৯ প্রলম্বিত স্তম্ভসমূহে।
❤️
Ya Admin,Ya Akhi,Comeback, Because ummath wait new videos from you.PleAse come back for you Akhrihat.CazakAllahuXayran🥺❤️
مرحبًا ، هنا قناة دينية لتريح القلب وتهدئة النفوس ، فضلاً وليس أمرا هل من الممكن أن تمروا عليها ؟ 🌻
Хорошо раскрыта суть современного сатанизма в этом ролике: czcams.com/video/XTlJLkWCep4/video.html
اخي الغالي ضع عناوين جاذبة للتلاوات القرآنية لزيادة المتابعين من غير المسلمين مثل قصة حوار الله مع عيسى ، قصة ولادة عيسى ، قصة النبي إبراهيم مع الأصنام ، معجزة النبي محمد ، قصة الإسؤاءء والمعراج ، قصة لوط مع قومة ، الخ..
My dear brother, put attractive titles for Quranic recitation to increase followers, such as: Jesus’ dialogue with God, what God said about Christians, the story of Jesus’ birth, the story of the Prophet Abraham with idols, etc..