বর্ণ জন্মগত না গুণ-কর্মগত এই বিতর্কে শাস্ত্রসম্মত ভাবে ব্রাদার রাহুলের যুক্তির জবাব

Sdílet
Vložit
  • čas přidán 24. 08. 2024
  • জাতিভেদ প্রথা আর বর্ণপ্রথা এক নয়।
    বর্ণ গুণ-কর্মগত,জন্মগতনয়
    স্কন্ধপুরাণ নাগর খণ্ডম, ২৩৯ অধ্যায়, শ্লোক- ৩১
    জন্মনা জায়তে শূদ্রঃ সংস্কারাদ্দ্বিজ উচ্যতে।
    শাপানুগ্রহসামর্থ্যং তথা ক্রোধঃ প্রসন্নতা।।
    দ্বিজগণ জন্মকালে শূদ্রবৎ থাকে, পরে সংস্কারবশত দ্বিজ বলে অভিহিত হয়। শাপানুগ্রহ সামর্থ্য, ক্রোধ, প্রসন্নতা ও ত্রৈলোক্যপ্রবরত্ব এই সকল ব্রাহ্মন হতে জন্মে।
    মহাভারতের শান্তিপর্ব মোক্ষধৰ্ম্মে ১৮৮ অধ্যায়
    ভরদ্বাজ উবাচ
    জঙ্গমানামসংখ্যেয়াং স্থাবরাণাঞ্চ জাতয়ঃ ।
    তেষাং বিবিধবর্ণানাং কুতো বর্ণ-বিনিশ্চয়ঃ।। ১।।
    ভরদ্বাজ বলিলেন, স্থাবর ও জঙ্গমগণের অসংখ্যজাতি। সেই বিবিধ বর্ণের কি প্রকারে বর্ণ নির্ণয় হয় ?
    ভৃগুরুবাচ
    ন বিশেষোহস্তি বর্ণানাং সৰ্বব্ৰাহ্মমিদং জগৎ ।
    ব্ৰহ্মণা পূৰ্বসৃষ্টং হি কৰ্ম্মভিবর্ণতাং গতম্।
    ভৃগু বলিলেন, বর্ণ-সমূহের বিশেষ নেই। ব্রহ্মা-কর্তৃক পূৰ্বে সৃষ্ট সমগ্র জগৎই ব্রাহ্মণময় ছিল,(একটি বর্ণ ছিল -হংস) এই জগতের প্রাণিগণ পরে কৰ্ম্ম-দ্বারা ভিন্ন ভিন্ন বর্ণসংজ্ঞা লাভ করিয়াছে।
    শুদ্রে তু যদ্ভবেল্লক্ষ্যং দ্বিজে তচ্চ ন বিদ্যতে।
    ন বৈ শূদ্রো ভবেচ্ছূদ্রো ব্রাহ্মণো ন চ ব্রাহ্মণঃ । (মহাভারতের শান্তিপর্ব মোক্ষধৰ্ম্মে ১৮৮ অধ্যায়)
    “ব্রাহ্মণোচিত গুণাবলী যদি শূদ্রের মধ্যে দেখা যায় তাহলে তিনি শূদ্র নন; এবং ব্রাহ্মণোচিত গুণাবলী যদি কোন ব্রাহ্মণে না দেখা যায় তাহলে তিনি ব্রাহ্মণ নন।”
    (অনুশাসন পর্ব্বের ১৬৩ অধ্যায়ে বর্ণিত উমা মহেশ্বর সংবাদ)
    এভিস্তু কৰ্ম্মভির্দেবি শুভৈরাচরিতৈস্তথা।
    শূদ্রো ব্রাহ্মণতাং যাতি বৈশ্যঃ ক্ষত্রিয়তাং ব্রজেৎ ।।
    হে দেবি, এই সকল আচরিত শুভ কৰ্ম্মদ্বারা শূদ্র ব্রাহ্মণত্ব লাভ করেন এবং বৈশ্যও ক্ষত্রিয় হইয়া থাকেন।
    এতৈঃ কৰ্ম্মফলৈর্দেবি ন্যূনজাতিকুলোদ্ভবঃ ।।
    শূদ্রোহপ্যাগমসম্পন্নো দ্বিজো ভবতি সংস্কৃতঃ ॥
    নিম্নকুলোদ্ভব শূদ্রও এই সকল কৰ্ম্মফলদ্বারা ও আগমসম্পন্ন হইয়া অর্থাৎ পঞ্চরাত্রিক-দীক্ষা লাভ করিয়া দ্বিজত্ব লাভ করেন।
    কৰ্ম্মভিঃ শুচিভির্দেবি শুদ্ধাত্মা বিজিতেন্দ্রিয়ঃ।
    শূদ্রোহপি দ্বিজবৎ সেব্য ইতি ব্রহ্মাব্রবীৎ স্বয়ম্ ॥
    হে দেবি, বিশুদ্ধ কৰ্ম্মদ্বারা শুদ্ধাত্মা বিজিতেন্দ্রিয় শূদ্রও দ্বিজের ন্যায় সেব্য,-ইহা স্বয়ং ব্রহ্মা বলিয়াছেন।
    স্বভাবঃ কৰ্ম্ম চ শুভং যত্র শূদ্রেহপি তিষ্ঠতি।
    বিশিষ্টঃ স দ্বিজাতেৰ্ব্বৈবিজ্ঞেয় ইতি মে মতিঃ ।
    যে শূদ্রে শুভকৰ্ম্ম ও সৎস্বভাব দৃষ্ট হয়, তাহাকে দ্বিজ-জাতি অপেক্ষা বিশিষ্ট জানিতে হইবে,-ইহাই আমার বিচার।
    ন যোনিনাপি সংস্কারো ন শ্রুতং ন চ সন্ততিঃ।
    কারণানি দ্বিজত্বস্য বৃত্তমেব তু কারণম্ ॥
    জন্ম, সংস্কার, বেদাধ্যয়ন ও সন্ততি-ছিজত্বের কারণ নহে; বৃত্তই (স্বভাব) একমাত্র কারণ।
    সৰ্বোহয়ং ব্রাহ্মণো লোকে বৃত্তেন তু বিধীয়তে।
    বৃত্তে স্থিতস্তু শূদ্রোহপি ব্রাহ্মণত্বং নিযচ্ছতি ॥ ৫
    স্বভাবক্রমেই পৃথিবীতে ব্রাহ্মণ-বিধান হইয়া থাকে। শূদ্রও ব্রাহ্মণ-বৃত্তিতে অবস্থিত হইলে ব্রাহ্মণত্ব লাভ করেন।
    যস্য যল্লক্ষণং প্রোক্তং পুংসো বর্ণাভিব্যঞ্জকম্।
    যদন্যত্রাপি দৃশ্যেত তৎ তেনৈব বিনির্দিশেৎ।। ৭.১১.৩৫
    যদি কেউ উপরোক্ত বর্ণনা অনুসারে ব্রাহ্মণ,ক্ষত্রিয়, বৈশ্য এবং শূদ্রের গুণগুলি প্রদর্শন করেন, তা হলে তাঁকে ভিন্ন বর্ণের বলে মনে হলেও এই লক্ষণ অনুসারে তাঁর বর্ণ নির্দ্দিষ্ট হবে।
    এটি মহারাজ যুধিষ্ঠিরের প্রতি নারদ মুনির উক্তি। এখানে নারদ মুনি বলছেন যে শাস্ত্রে ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় এবং বৈশ্যের লক্ষণ বর্ণিত হয়েছে। তাই, কারোর মধ্যে যদি ব্রাহ্মণের গুণাবলী ও লক্ষণগুলি দেখা যায় এবং ব্রাহ্মণের বৃত্তিতে আচরণ করতে দেখা যায়, তাহলে ব্রাহ্মণ অথবা ক্ষত্রিয়কুলে জন্মগ্রহণ না করলেও তাকে গুণ এবং কর্ম অনুসারে ব্রাহ্মণ বলে বিবেচনা করা উচিত। তেমনই পদ্মপুরাণে বলা হয়েছে
    ন শূদ্রা ভগবদ্ভক্তাস্তে তু ভাগবতা মতাঃ।
    সর্ববর্ণেষু তে শূদ্রা যে ন ভক্তা জনার্দনে ।
    “ভগবদ্ভক্ত বৈষ্ণবকে কখনও শূদ্র বলে মনে করা উচিত নয়। পরমেশ্বর ভগবানের সমস্ত ভক্তদের ‘ভাগবত’ বলে চেনা উচিত। যদি সে ভগবানের ভক্ত না হয়, ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় অথবা বৈশ্য কুলে জন্ম হলেও তাকে শূদ্র বলে বিবেচনা করতে হবে।”
    পদ্মপুরাণে বলা হয়েছে
    শ্বপাকমিব নেক্ষেত লোকে বিপ্ৰমবৈষ্ণবম্।।
    বৈষ্ণবো বর্ণবাহ্যোহপি পুনাতি ভুবনত্রয়ম্ ॥
    “ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করলেও কেউ যদি অবৈষ্ণব হয়, তাহলে তার মুখ দর্শন পর্যন্ত করা উচিত নয়, ঠিক যেভাবে কুকুর-ভোজী চণ্ডালের মুখ দর্শন করা উচিত নয়। কিন্তু ব্রাহ্মণোত্তর কুলে জাত বৈষ্ণব ত্রিভুবন পবিত্র করতে পারেন।”
    পদ্ম-পুরাণে আরও বলা হয়েছে
    শুদ্র বা ভগবদ্ভক্তং নিষাদং স্বপচং তথা ।
    বীক্ষতে জাতিসামান্যাং স যাতি নরকং ধ্রুবম ।
    ‘শূদ্র, নিষাদ অথবা চণ্ডাল কুলজাত ভগবদ্ভক্ত বৈষ্ণবকে সেই সেই বর্ণ বলে যে মনে করে, সে অবশ্যই নরকগামী হয়।”
    ব্রাহ্মণকে অবশ্যই বৈষ্ণব এবং শাস্ত্রজ্ঞ পণ্ডিত হতে হবে। তাই ভারতবর্ষে ব্রাহ্মণকে পণ্ডিত বলে সম্বোধন করার প্রথা প্রচলিত আছে। ব্রহ্মজ্ঞান ব্যতীত পরমেশ্বর ভগবানকে জানা যায় না। তাই বৈষ্ণব অবশ্যই ব্রাহ্মণ, কিন্তু সব ব্রাহ্মণই বৈষ্ণব নন।
    গরুড়পুরাণে বলা হয়েছে-
    ভক্তিরষ্টবিধা হ্যেষা যস্মিন্ ম্লেচ্ছেহপি বৰ্ততে।
    স বিপ্রেন্দ্রো মুনিশ্রেষ্ঠঃ স জ্ঞানী স চ পণ্ডিতঃ।।
    “ম্লেচ্ছও যদি ভগবদ্ভক্ত হন, তাহলে তাকে সর্বশ্রেষ্ঠ ব্রাহ্মণ এবং পণ্ডিত বলে স্বীকার করতে হবে।” তেমনই, তত্ত্বসাগরে বলা হয়েছে
    যথা কাঞ্চনতাং যাতি কাংস্যং রসবিধানতঃ।
    তথা দীক্ষাবিধানেন দ্বিজত্বং জায়তে নৃণম্ ।
    “পারদের মিশ্রণে রাসায়নিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কাঁসা যেমন সােনায় পরিণত হয়, তেমনই সদ্গুরুর কাছ থেকে উপযুক্ত শিক্ষা এবং দীক্ষা লাভ করার মাধ্যমে মানুষ ব্রাহ্মণত্ব প্রাপ্ত হন।” সমস্ত শাস্ত্রে প্রমাণিত হয়ে যে বেদের সিদ্ধান্ত অনুসারে বৈষ্ণবকে কখনও অব্রাহ্মণ বলে মনে করা উচিত নয়। ম্লেচ্ছ অথবা যকন কুলে জন্মগ্রহণ করলেও বৈষ্ণবকে কখনও নীচজাতি বলে মনে করা উচিত নয়।

Komentáře • 28

  • @paritoshhalder2866
    @paritoshhalder2866 Před rokem

    হরে কৃষ্ণ 📿👌🏻🙏🏼 প্রভু, খুব সুন্দর আলোচনা,এটাই প্রকৃত অর্থে পরস্পর পরস্পরের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে আলোচনার মাধ্যম💙🙏🏼 হরে কৃষ্ণ 📿👌🏻 সবাই ভালো থাকবেন সূস্থ থাকবেন সঙ্গে থাকবেন 💙💙🙌🏻🙏🏼

  • @neelamacharya5081
    @neelamacharya5081 Před rokem +1

    Hare Krishna Prabhuji Dandvat Pranam

  • @laxmansaha2950
    @laxmansaha2950 Před 5 měsíci

    Hara krisna guru dab আপনার আলোচনা খুব সুন্দর হয়েছে।

  • @madhumitadaw3281
    @madhumitadaw3281 Před 2 lety +1

    হরেকৃষ্ণ প্রভু দণ্ডবৎ প্রণাম, শাস্ত্র থেকে সহজ ভাবে আপনি যেভাবে বুঝিয়ে দিলেন, তা সকলের কাছে জলের মতো সহজে বোধগম্য হওয়ার কথা 🙏হরেকৃষ্ণ 🙏

  • @shyamalkumarsowmondal7704

    Hare krishna

  • @AllGaming-me4eu
    @AllGaming-me4eu Před 2 lety +2

    Hare Krishna Prabhu dandabat pranam 🙏🙏🙏🙏 wonderful Explain 🙏

  • @vinodininiladevidasi6750
    @vinodininiladevidasi6750 Před 2 lety +1

    Hare Krishna Prabhu Dandabat pranam 🙏 wonderful explain from sastra🙏

  • @AllGaming-me4eu
    @AllGaming-me4eu Před 2 lety +1

    👌👌👌👌👌👌

  • @rabindas1371
    @rabindas1371 Před 2 lety

    হরি বোল প্রভু দণ্ডবৎ প্রণাম 🙏🙏

  • @gourimukherjee6828
    @gourimukherjee6828 Před rokem

    রাহুল ব্রাদার্স ঠিকই বলেছেন ধর্মগ্রন্থগুলোতে প্রমাণ আছে

  • @biswajitchakraborty7894

    sovaber mane janun age

  • @ashitbiswas3743
    @ashitbiswas3743 Před 2 lety +1

    কলৌ জন্মতি শুদরো, এটি কোন গ্রন্থে আছে। আর কর্ম দারা যদি বর্ণ তৈরি হয়, তাহলে এক দিনে এক জন মানুষের কত বার যে বর্ণ পরিবর্তন হবে তার কোনো ধারণা আছে।

    • @Atmanivedanam-
      @Atmanivedanam-  Před 2 lety +1

      মানুষ কর্ম করে তার গুন অনুযায়ী। আর এই গুণ হচ্ছে সত্ত্ব রজঃ তম। তাই এইগুনকে পরিবর্তন করা সহজ নয়।
      স্কন্ধপুরাণ নাগর খণ্ডম, ২৩৯ অধ্যায়, শ্লোক- ৩১
      জন্মনা জায়তে শূদ্রঃ সংস্কারাদ্দ্বিজ উচ্যতে।
      শাপানুগ্রহসামর্থ্যং তথা ক্রোধঃ প্রসন্নতা।।
      দ্বিজগণ জন্মকালে শূদ্রবৎ থাকে, পরে সংস্কারবশত দ্বিজ বলে অভিহিত হয়। শাপানুগ্রহ সামর্থ্য, ক্রোধ, প্রসন্নতা ও ত্রৈলোক্যপ্রবরত্ব এই সকল ব্রাহ্মন হতে জন্মে।
      মহাভারতের শান্তিপর্ব মোক্ষধৰ্ম্মে ১৮৮ অধ্যায়
      ভরদ্বাজ উবাচ
      জঙ্গমানামসংখ্যেয়াং স্থাবরাণাঞ্চ জাতয়ঃ ।
      তেষাং বিবিধবর্ণানাং কুতো বর্ণ-বিনিশ্চয়ঃ।। ১।।
      ভরদ্বাজ বলিলেন, স্থাবর ও জঙ্গমগণের অসংখ্যজাতি। সেই বিবিধ বর্ণের কি প্রকারে বর্ণ নির্ণয় হয় ?
      ভৃগুরুবাচ
      ন বিশেষোহস্তি বর্ণানাং সৰ্বব্ৰাহ্মমিদং জগৎ ।
      ব্ৰহ্মণা পূৰ্বসৃষ্টং হি কৰ্ম্মভিবর্ণতাং গতম্।
      ভৃগু বলিলেন, বর্ণ-সমূহের বিশেষ নেই। ব্রহ্মা-কর্তৃক পূৰ্বে সৃষ্ট সমগ্র জগৎই ব্রাহ্মণময় ছিল,(একটি বর্ণ ছিল -হংস) এই জগতের প্রাণিগণ পরে কৰ্ম্ম-দ্বারা ভিন্ন ভিন্ন বর্ণসংজ্ঞা লাভ করিয়াছে।
      শুদ্রে তু যদ্ভবেল্লক্ষ্যং দ্বিজে তচ্চ ন বিদ্যতে।
      ন বৈ শূদ্রো ভবেচ্ছূদ্রো ব্রাহ্মণো ন চ ব্রাহ্মণঃ । (মহাভারতের শান্তিপর্ব মোক্ষধৰ্ম্মে ১৮৮ অধ্যায়)
      “ব্রাহ্মণোচিত গুণাবলী যদি শূদ্রের মধ্যে দেখা যায় তাহলে তিনি শূদ্র নন; এবং ব্রাহ্মণোচিত গুণাবলী যদি কোন ব্রাহ্মণে না দেখা যায় তাহলে তিনি ব্রাহ্মণ নন।”
      (অনুশাসন পর্ব্বের ১৬৩ অধ্যায়ে বর্ণিত উমা মহেশ্বর সংবাদ)
      এভিস্তু কৰ্ম্মভির্দেবি শুভৈরাচরিতৈস্তথা।
      শূদ্রো ব্রাহ্মণতাং যাতি বৈশ্যঃ ক্ষত্রিয়তাং ব্রজেৎ ।।
      হে দেবি, এই সকল আচরিত শুভ কৰ্ম্মদ্বারা শূদ্র ব্রাহ্মণত্ব লাভ করেন এবং বৈশ্যও ক্ষত্রিয় হইয়া থাকেন।
      এতৈঃ কৰ্ম্মফলৈর্দেবি ন্যূনজাতিকুলোদ্ভবঃ ।।
      শূদ্রোহপ্যাগমসম্পন্নো দ্বিজো ভবতি সংস্কৃতঃ ॥
      নিম্নকুলোদ্ভব শূদ্রও এই সকল কৰ্ম্মফলদ্বারা ও আগমসম্পন্ন হইয়া অর্থাৎ পঞ্চরাত্রিক-দীক্ষা লাভ করিয়া দ্বিজত্ব লাভ করেন।

    • @ashitbiswas3743
      @ashitbiswas3743 Před 2 lety

      @@Atmanivedanam- আপনি যে স্কন্ধ পুরাণের উদধৃতিটি দিয়েছেন তা হলো ব্রাহ্মণ সংস্কার কথন বিধি। একজন ব্রাহ্মণ সনতান জনম থেকে শুরু করে বিবিধ সংসকারের মাধ্যমে ব্রাহ্মণ হয়ে ওঠার বিধি। এই অধ্যায় টি সম্পূর্ণ ব্রাহ্মণদের নিয়ে। আর মহাভারতে যে উদধৃতিটি দিয়েছেন তা হলো আগম শাস্ত্র, (হর গৌরি সংবাদ)। তা হর গৌরি কে মানেন তো।আপনাদের ইসকনিদের অনেক বিবাহ আমি দেখেছি, তারা বিবাহতে হর গৌরি পূজা করে না।এটা কেমন হলো রেফারেন্সের সময় হর গৌরি আছে, আর কাজের বেলায় নেই।

  • @sarangadas9067
    @sarangadas9067 Před 2 lety

    Jai Prabhupada

  • @biswajitchakraborty7894

    nei oislok skondo purane..

  • @uttambarman4688
    @uttambarman4688 Před 24 dny

    পাগল মলবি শিব পূরণে শিব নিজে লিখেছে না কোন মানুষ লিখেছে

  • @biswajitchakraborty7894

    vulval bekhya