ঐশী খেলাফত মুসলিম ঐক্যের একমাত্র পথ মাওলানা আব্দুল আউয়াল খান চৌধুরী মোবাল্লেগ ইনচার্জ ও নায়েব ন্যাশনাল আমীর, বাংলাদেশ সালানা জলসা, বাংলাদেশ ২০১৯ | পঞ্চগড়
মে 2019 সালের ভিডিও যদি 19 ফেব্রুয়ারী 2020 আপলোট হয় । তাহলে অবুজ মুসলমানদের আহমদীয়াত আর ঐশী খেলাফত ও সঠিক ইসলামের পথ বুঝতে কত সময় লাগবে? একবার চিন্তা করুন পৃথিবি এগিয়ে যাচ্ছে রকেট বেগে আর MTA BANGLA চলচ্ছে বাই সাইকেল বেগে।
কাদিয়ানীরা কাফের কেন? এর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি কারণ কাফের হওয়ার অন্যতম ও উল্লেখযোগ্য কয়েকটি কারণ হল, ১ কাদিয়ানীরা এমন একব্যক্তির অনুসারী যে নবুওয়তের দাবীদারও। ফলে তারা পবিত্র কুরআনের সূরা আহযাবের ৪০ নং আয়াতসহ বহু আয়াত এবং অসংখ্য তাওয়াতূর পর্যায়ের হাদীসেরই অস্বীকারকারী। ২ কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের বেশিরভাগই জানে না যে, তাদের মির্যা কাদিয়ানীর বইতে কী ধরণের ধর্মবিশ্বাস লিপিবদ্ধ রয়েছে! মির্যা কাদিয়ানী তার রচনার একস্থানে ঈসা (আ:)-কে পিতা ছাড়া জন্মগ্রহণ করাকে অস্বীকার করেছে। এটি পবিত্র কুরআনের সূরা আলে ইমরান এর ৪৭ নং আয়াতের সুস্পষ্ট বিরোধী। ৩ কাদিয়ানীরা হযরত ঈসা (আ:) সম্পর্কে তাঁর স্বশরীরে জীবিত আকাশে উত্থিত হওয়া এবং কেয়ামতের পূর্বে তাঁর পুনরায় পৃথিবীতে ফিরে আসা মর্মে বিশ্বাস করেনা। ফলে তারা পবিত্র কুরআনের সূরা নিসার ১৫৮-৫৯, সূরা আলে ইমরানের ৪৬ নং আয়াতের সুস্পষ্ট ইংগিতসহ অসংখ্য তাওয়াতূর পর্যায়ের হাদীস অস্বীকারকারী। ৪ মির্যা কাদিয়ানী তার রচনাবলীর জায়গায় জায়গায় হযরত ঈসা (আ:) এবং তাঁর জননী হযরত বিবি মরিয়ম (আ:) উভয় সম্পর্কে অকথ্য ও অবমাননাকর মন্তব্য করে গেছেন। ফলে তার কাফের হওয়ার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট। কাদিয়ানী সম্প্রদায় এমন ব্যক্তির অনুসারী হওয়ায় তারাও একই ঝাঁকে কৈ হিসেবে পরিগণিত। ৫ মির্যা কাদিয়ানী সাহেব হযরত ঈসা (আ:) ছাড়াও অন্যান্য নবীগণের শানে এমনকি মুহাম্মদে আরাবি (সা:)-এর শানেও সীমাহীন অমর্যাদাকর মন্তব্য করে গেছেন। কাদিয়ানীরা এমন ব্যক্তিকে ইমাম মাহদী বলে বিশ্বাস করায় প্রকারান্তরে তারাও কাফের জাতির অন্তর্ভুক্ত। ৬ হযরত ঈসা (আ:) অসংখ্য মুজিজার অস্বীকার করাও তাদের কাফের হওয়ার পেছনে অন্যতম একটি কারণ। ফলে এটি বিশেষত সূরা মায়েদার ১১০ নং আয়াতের সুস্পষ্ট বিরোধিতার শামিল। ৭ ইসলামি অন্যতম ফরজ বিধান 'জিহাদ ফী সাবীলিল্লাহ' এর অস্বীকার করাও তাদের কাফের হওয়ার পেছনে অন্যতম একটি কারণ। ৮ মির্যা কাদিয়ানীকে অস্বীকারকারী সমস্ত মুসলমানকে কাফের, জাহান্নামী মনে করাও তাদের কাফের হওয়ার পেছনে অন্যতম একটি কারণ। এভাবে আরো বহু কারণ বিদ্যমান। সংক্ষেপে এটুকু জানানো হল।
@@shiblishnikdho4142আমারা জানি কিয়ামত পর্যন্ত কুরআনের একটি অক্ষর বা আয়াত মুছেও যাবেনা বা নাজিলও হবেনা । তাহলে সেই বনিইছরাইল জাতির নবী ইছা (আঃ) কিয়ামোতের আগে কি করে আসবে এই জমিনে । যখন আপনারা বলবেন ইছা নবী এসেছেন এই জমিনে । তখনি কুরআন বলবে ইছা নবী আকাশে । আপনারা বলবেন জমিনে কুরআন বলবে আকাশে । তাহলে কে সত্য আপনারা নাকি কুরআন । আপনি সত্য হলে কুরআন মিথ্যা প্রমাণিত হবে (নাউযুবিল্লা) । আপনি যদি সত্য হন তাহলে কুরআন থেকে সেই আয়াতটি মুছে ফেলতে হবে। কারণ আপনারাই বলেন ওয়া কাতালুহু ওয়া ছালাবুহু এই আয়াতের মাধ্যমেই ইছা নবী জীবিত আছেন আকাশে । এই আয়াত কুরআন থেকে মুছে ফেলতে না পারেন তাহলে আপনাদের সেই ইছা নবী আকাশ থেকে নেমে আসতে পারবেনা ।
আল্লাহুয়াকবার আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহুয়াকবার
আচ্ছালামু আলাইকুম ওরহমাতুল্লাহি ওবারকাতহু আহমদীয়া মুসলিম জামায়াত জিন্দাবাদ আলহামদুলিল্লাহ সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবর
খুব সুন্দর
আমিন
Mashallah
اسلام علیکم ورحمتہ اللہْ ماشاءالله
মুসলিম জাতি খেলাফত হারিয়ে আজ বড়ই অসহায়।
খুব সুন্দর।
Magnificent speech
অসাধারন
অসাধারণ বকতিতা
Masallah
Masaallha
every speech of awal khan sahib should be uploaded in this channel. please create a playlist only on his speeches
মে 2019 সালের ভিডিও যদি 19 ফেব্রুয়ারী 2020 আপলোট হয় । তাহলে অবুজ মুসলমানদের আহমদীয়াত আর ঐশী খেলাফত ও সঠিক ইসলামের পথ বুঝতে কত সময় লাগবে? একবার চিন্তা করুন পৃথিবি এগিয়ে যাচ্ছে রকেট বেগে আর MTA BANGLA চলচ্ছে বাই সাইকেল বেগে।
কাদিয়ানীরা কাফের কেন? এর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি কারণ
কাফের হওয়ার অন্যতম ও উল্লেখযোগ্য কয়েকটি কারণ হল,
১ কাদিয়ানীরা এমন একব্যক্তির অনুসারী যে নবুওয়তের দাবীদারও। ফলে তারা পবিত্র কুরআনের সূরা আহযাবের ৪০ নং আয়াতসহ বহু আয়াত এবং অসংখ্য তাওয়াতূর পর্যায়ের হাদীসেরই অস্বীকারকারী।
২ কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের বেশিরভাগই জানে না যে, তাদের মির্যা কাদিয়ানীর বইতে কী ধরণের ধর্মবিশ্বাস লিপিবদ্ধ রয়েছে! মির্যা কাদিয়ানী তার রচনার একস্থানে ঈসা (আ:)-কে পিতা ছাড়া জন্মগ্রহণ করাকে অস্বীকার করেছে। এটি পবিত্র কুরআনের সূরা আলে ইমরান এর ৪৭ নং আয়াতের সুস্পষ্ট বিরোধী।
৩ কাদিয়ানীরা হযরত ঈসা (আ:) সম্পর্কে তাঁর স্বশরীরে জীবিত আকাশে উত্থিত হওয়া এবং কেয়ামতের পূর্বে তাঁর পুনরায় পৃথিবীতে ফিরে আসা মর্মে বিশ্বাস করেনা। ফলে তারা পবিত্র কুরআনের সূরা নিসার ১৫৮-৫৯, সূরা আলে ইমরানের ৪৬ নং আয়াতের সুস্পষ্ট ইংগিতসহ অসংখ্য তাওয়াতূর পর্যায়ের হাদীস অস্বীকারকারী।
৪ মির্যা কাদিয়ানী তার রচনাবলীর জায়গায় জায়গায় হযরত ঈসা (আ:) এবং তাঁর জননী হযরত বিবি মরিয়ম (আ:) উভয় সম্পর্কে অকথ্য ও অবমাননাকর মন্তব্য করে গেছেন। ফলে তার কাফের হওয়ার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট। কাদিয়ানী সম্প্রদায় এমন ব্যক্তির অনুসারী হওয়ায় তারাও একই ঝাঁকে কৈ হিসেবে পরিগণিত।
৫ মির্যা কাদিয়ানী সাহেব হযরত ঈসা (আ:) ছাড়াও অন্যান্য নবীগণের শানে এমনকি মুহাম্মদে আরাবি (সা:)-এর শানেও সীমাহীন অমর্যাদাকর মন্তব্য করে গেছেন। কাদিয়ানীরা এমন ব্যক্তিকে ইমাম মাহদী বলে বিশ্বাস করায় প্রকারান্তরে তারাও কাফের জাতির অন্তর্ভুক্ত।
৬ হযরত ঈসা (আ:) অসংখ্য মুজিজার অস্বীকার করাও তাদের কাফের হওয়ার পেছনে অন্যতম একটি কারণ। ফলে এটি বিশেষত সূরা মায়েদার ১১০ নং আয়াতের সুস্পষ্ট বিরোধিতার শামিল।
৭ ইসলামি অন্যতম ফরজ বিধান 'জিহাদ ফী সাবীলিল্লাহ' এর অস্বীকার করাও তাদের কাফের হওয়ার পেছনে অন্যতম একটি কারণ।
৮ মির্যা কাদিয়ানীকে অস্বীকারকারী সমস্ত মুসলমানকে কাফের, জাহান্নামী মনে করাও তাদের কাফের হওয়ার পেছনে অন্যতম একটি কারণ।
এভাবে আরো বহু কারণ বিদ্যমান। সংক্ষেপে এটুকু জানানো হল।
@@shiblishnikdho4142 এটি কি আপনি নিজে পড়ে লিখেছেন, নাকি গুজব থেকে সংগ্রহ করেছেন।
@@shiblishnikdho4142আমারা জানি কিয়ামত পর্যন্ত কুরআনের একটি অক্ষর বা আয়াত মুছেও যাবেনা বা নাজিলও হবেনা । তাহলে সেই বনিইছরাইল জাতির নবী ইছা (আঃ) কিয়ামোতের আগে কি করে আসবে এই জমিনে । যখন আপনারা বলবেন ইছা নবী এসেছেন এই জমিনে । তখনি কুরআন বলবে ইছা নবী আকাশে । আপনারা বলবেন জমিনে কুরআন বলবে আকাশে । তাহলে কে সত্য আপনারা নাকি কুরআন । আপনি সত্য হলে কুরআন মিথ্যা প্রমাণিত হবে (নাউযুবিল্লা) । আপনি যদি সত্য হন তাহলে কুরআন থেকে সেই আয়াতটি মুছে ফেলতে হবে। কারণ আপনারাই বলেন ওয়া কাতালুহু ওয়া ছালাবুহু এই আয়াতের মাধ্যমেই ইছা নবী জীবিত আছেন আকাশে । এই আয়াত কুরআন থেকে মুছে ফেলতে না পারেন তাহলে আপনাদের সেই ইছা নবী আকাশ থেকে নেমে আসতে পারবেনা ।
খুব সুন্দর