আসসালামু আলাইকা আইয়ুহান নাবিয়ু সুন্নাত ও ইয়া নাবী সালামু আলাইকা বিদাতে হাসানা। মনে মনে নিয়ত করা সুন্নাত আর মুখে উচ্চারিত নিয়ত বিদাতে হাসানা, জিকির দুরুদ সালাম, ইত্যাদি ইবাদাত বসে বসে মনে মনে মৃদু শব্দে মাসনুন বা সাহাবী তাবেইওগণের ব্যবহৃত শব্দ ও বাক্য দিয়ে পালন করাই সুন্নাত। আর এ জন্য দাড়ান, দলবদ্ধভাবে উচ্চশব্দে লাফালাফি করে বা পরবর্তী যুগের ভাষা শব্দ বা বাক্য দিয়ে আদায় করা বিদাতে হাসানা। সোমবার সিয়াম পালনের মাধ্যমে রাসুল সাঃ এর জন্মের আনন্দ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা মিলাদ পালনের সুন্নাত পদ্ধতি। আর মিলাদ মাহফিল বিদাতে হাসানা। এগুলি সবই রাসুল সা ও সাহাবী তাবেইগণের যুগের অনেক পরে প্রকাশ পেয়েছে। মাশাইখ ফুরফুরার মতে বিদাতে হাসানাকে জায়েজ বা মুস্তাসান বলার অর্থ এ নয় যে তা সুন্নাতে নববী বা সুন্নাত সাহাবা থেকে উত্তম। বিদাতে হাসানাকে সুন্নাতের চেয়েও উত্তম বললে তো সুন্নাতকে অপছন্দ করা হল। আবু জাফর সিদ্দিকির রাহ ভাষায় খাটি পীর বা খাটি সুন্নাত ভক্ত মুমিনের জন্য সুন্নাত ছেড়ে বিদাতে হাসানা গ্রহণ করা উচিত নয়। উস্তাদ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ (আল-মাউযূয়াত)
বিদায়াত মূলতঃ ২ প্রকার ১) বিদায়াতে শয়তানিয়া ২) বিদায়াতে রহমানিয়া। বিদায়াতে রহমানিয়াকে বলা হয় বিদায়াতে হাসানা। এমন নতুন নতুন নিয়ম পদ্ধতি যা কোন কোনটি শিরক-কুফরের পর্যায়ে পড়ে আবার এমন নতুন নতুন নিয়ম পদ্ধতি যা শিরক-কুফর পর্যায়ে পড়ে না বরং তাতে রহমত, বরকত রয়েছে। এমনকি ৩০ জন ফেরেশ্তা রীতিমত প্রতিযোগিতায় নেমে হয়রান পেরেশান হয়ে পড়েন ঐ বিদায়াতে রহমানিয়ার নামায়ে আমলে অগণিত সওয়াব লিখার জন্য। আর বিদায়াতে রহমানিয়া হচ্ছেঃ সামিয়াল্লাহু লিমান হামিদা-রব্বানা লাকাল হামদ বলার পর যদি আপনি পড়েন হামদান কাসিরান তাইয়্যেবান মুবারাকান ফীহ-তাহলেই সহীহ হাদীসমতে ৩০ জন ফেরেশ্তা রীতিমত প্রতিযোগিতায় নেমে হয়রান পেরেশান হয়ে পড়বেন আপনার/আমার নামায়ে আমলে সওয়াব লিখার জন্য।সম্ভবতঃ আল্লামা শায়েখ এ ধরণের বিদায়াতকে জায়েজ বা মুস্তাহাসান বলেছেন।
Khub sundor waj korlan hujur subhn Allah
Mashallah
Masaa allah❤❤❤
উস্তাদ আব্দুল্লাহজাহাঙ্গীর রাহ কে দেখে চোখে পানি চলে এলো।
Momin dar
Vai ani ki furfura darbar sharif a take na
আসসালামু আলাইকা আইয়ুহান নাবিয়ু সুন্নাত ও ইয়া নাবী সালামু আলাইকা বিদাতে হাসানা। মনে মনে নিয়ত করা সুন্নাত আর মুখে উচ্চারিত নিয়ত বিদাতে হাসানা, জিকির দুরুদ সালাম, ইত্যাদি ইবাদাত বসে বসে মনে মনে মৃদু শব্দে মাসনুন বা সাহাবী তাবেইওগণের ব্যবহৃত শব্দ ও বাক্য দিয়ে পালন করাই সুন্নাত। আর এ জন্য দাড়ান, দলবদ্ধভাবে উচ্চশব্দে লাফালাফি করে বা পরবর্তী যুগের ভাষা শব্দ বা বাক্য দিয়ে আদায় করা বিদাতে হাসানা। সোমবার সিয়াম পালনের মাধ্যমে রাসুল সাঃ এর জন্মের আনন্দ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা মিলাদ পালনের সুন্নাত পদ্ধতি। আর মিলাদ মাহফিল বিদাতে হাসানা। এগুলি সবই রাসুল সা ও সাহাবী তাবেইগণের যুগের অনেক পরে প্রকাশ পেয়েছে। মাশাইখ ফুরফুরার মতে বিদাতে হাসানাকে জায়েজ বা মুস্তাসান বলার অর্থ এ নয় যে তা সুন্নাতে নববী বা সুন্নাত সাহাবা থেকে উত্তম। বিদাতে হাসানাকে সুন্নাতের চেয়েও উত্তম বললে তো সুন্নাতকে অপছন্দ করা হল। আবু জাফর সিদ্দিকির রাহ ভাষায় খাটি পীর বা খাটি সুন্নাত ভক্ত মুমিনের জন্য সুন্নাত ছেড়ে বিদাতে হাসানা গ্রহণ করা উচিত নয়।
উস্তাদ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ (আল-মাউযূয়াত)
বিদায়াত মূলতঃ ২ প্রকার ১) বিদায়াতে শয়তানিয়া ২) বিদায়াতে রহমানিয়া। বিদায়াতে রহমানিয়াকে বলা হয় বিদায়াতে হাসানা। এমন নতুন নতুন নিয়ম পদ্ধতি যা কোন কোনটি শিরক-কুফরের পর্যায়ে পড়ে আবার এমন নতুন নতুন নিয়ম পদ্ধতি যা শিরক-কুফর পর্যায়ে পড়ে না বরং তাতে রহমত, বরকত রয়েছে। এমনকি ৩০ জন ফেরেশ্তা রীতিমত প্রতিযোগিতায় নেমে হয়রান পেরেশান হয়ে পড়েন ঐ বিদায়াতে রহমানিয়ার নামায়ে আমলে অগণিত সওয়াব লিখার জন্য। আর বিদায়াতে রহমানিয়া হচ্ছেঃ সামিয়াল্লাহু লিমান হামিদা-রব্বানা লাকাল হামদ বলার পর যদি আপনি পড়েন হামদান কাসিরান তাইয়্যেবান মুবারাকান ফীহ-তাহলেই সহীহ হাদীসমতে ৩০ জন ফেরেশ্তা রীতিমত প্রতিযোগিতায় নেমে হয়রান পেরেশান হয়ে পড়বেন আপনার/আমার নামায়ে আমলে সওয়াব লিখার জন্য।সম্ভবতঃ আল্লামা শায়েখ এ ধরণের বিদায়াতকে জায়েজ বা মুস্তাহাসান বলেছেন।
Mashallah