বারো মাস মুলা চাষ। মুলা চাষে সফল বগুড়ার প্রান্তিক কৃষক। জাত ও চাষ পদ্ধতিঃ
Vložit
- čas přidán 8. 09. 2024
- মুলাঃ
বাংলা নাম মুলা ইংরেজী নাম Radish. মূলা শীতকালের অন্যতম প্রধান সবজি। মূলা সকল শ্রেণীর মানুষের পছন্দের সবজি। মূলা সালাদ, ভাজি ও অন্যান্য তরকারির সাথে ব্যবহার করে খাওয়ার প্রচলন রয়েছে আমাদের সমাজে। মুলার পাতা অনেকেই শাক হিসেবে খেতে বেশি পছন্দ করে থাকেন। মূলার পাতার শাক বেশ পুষ্টিকর। শাকে প্রচুর পরিমানে ক্যারোটিন, ভিটামিন সি,ক্যালসিয়াম ও লৌহ রয়েছে। এখন চাষিরা অমৌসুমে মূলা আবাদের দিকে ঝুঁকে পড়েছেন। ইতোমধ্যে বৃষ্টি পানি জমি থেকে নেমে গেছে বা নেমে যেতে শুরু করেছে। এসব জমিতে আগাম মূলার চাষ করা যেতে পারে। আগাম সবজি হিসেবে মূলার যথেষ্ট বাজার। এই সময়ে আগাম জাতের সবজির মধ্যে মূলা উন্নতম। এখন আগাম মুলা চাষের মাধ্যমে আমরা আর্থিক লাভবান হতে পারি।
মূলার জাত: একসময় জাপানের বিখ্যাত তাসাকি সান জাতের মূলার মাধ্যমে এ দেশে উচ্চফলনশীল মূলার আবাদ শুরু হলেও এখন মূলার বেশ কিছু জাত চাষ হচ্ছে। আসছে নিত্য নতুন স্বল্প জীবনকালের অধিক ফলনশীল হাইব্রিড জাত। উল্লেখযোগ্য জাত সমূহ হল বারি মূলা ১, বারি মূলা ২, বারি মূলা ৩, এভারেষ্ট, হোয়াইট প্রিন্স, বিপ্লব ৯৪, হিমালয় এফ১, সুপার ৪০, মুক্তি এফ১, তাসাকী, কুইক ৪০, রকি ৪৫, হোয়াইট রকেট, হোয়াইট ৪০, জি চেটকি, সুফলা ৪০, বিএসবিডি ২১০১ এফ১, আনারকলি, দুর্বার, রকেট এফ১, সামার বেষ্ট এফ১, বরকতি ৪০ এফ১, পাইলট এফ১, সিগমা ৪০, কেটিএক্স ইত্যাদি।
জমি ও মাটি: উঁচু মাঝারি উঁচু ও মাঝারি নিচু জমিতে মূলা চাষ করা যায়। সুনিস্কাশিত বেলে দোয়াশ মাটি মূলা চাষের জন্য ভাল। এটেল মাটিতে মূলার বাড় বাড়তি কম হয়। মূলা চাষের জন্য জমি গভীরভাবে ধুলো ধুলো করে চাষ করতে হয়। ছাই ও জৈব সার বেশী ব্যবহারে মূলার বাড় বাড়তি ভালো হয়।
সার প্রয়োগ: আগাম চাষে মূলার অধিক ফলনের জন্য বিঘা প্রতি গোবর বা আবর্জনা পচা সার ১.৫ থেকে ২ টন, জমি তৈরির সময় সবটুকু জৈব সার দিতে হবে। ট্টিপুল সুপার ফসফেট (টিএসপি) সার ২০ কেজি, ইউরিয়া সার ৪০-৪৫ কেজি ও মিউরেট অব পটাশে (এমওপি) ২৫-৩০ কেজি ব্যবহার করতে হবে। টিএসপি সব ও এমওপি সারের অর্ধেক মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। ইউরিয়া ও বাকি অর্ধেক এমওপি সার সমান ২ কিস্তিতে ভাগে ভাগ করে বীজ বপনের পর তৃতীয় ও পঞ্চম সপ্তাহে ছিটিয়ে সেচ দিতে হবে। মূলার বীজ উৎপাদন করতে হলে জমিতে অবশ্যই বোরন সার হিসেবে বোরিক পাউডার/বোরক্স ব্যবহার করতে হবে। প্রতি বিঘায় ২ কেজি বোরিক এসিড/বোরাক্স দেওয়া প্রয়োজ।
বীজ বপন: বিঘা প্রতি ৩৫০-৪০০ গ্রাম বীজ লাগে। সাধারণতঃ কৃষকগন মূলার বীজ ছিটিয়ে বপন করে থাকেন। তবে মূলার ভাল ফলন ও যতœ পরিচর্যার সুবিধার্থে এবং বীজের পরিমাণ কম লাগার জন্য বীজ লাইন করে বুনা ভাল। লাইন করে বুনার ক্ষেত্রে বেড তৈরি করে তারপর বীজ বুনতে হবে। বেড তৈরি সময় প্রস্থ ৩ ফুট এবং জমির আকৃতির উপর নির্ভর করে দৈর্ঘ্য ঠিক করে নিতে হবে। প্রতি বেডের চারি ধারে দেড় ফুট নালা রাখতে হবে। সারি থেকে সারির দুরত্ব হবে এক থেকে দেড় ফুট এব্ ংবীজ থেকে বীজের দূরত্ব হবে ৮ ইঞ্চি। বীজ বপনের সময় সূস্থ সবল ও সতেজ বীজ আধা ইঞ্চি মাটির নিচে দিতে হবে।
মধ্যবর্তি সমেয় সার প্রয়োগ : মূলা ৪/৫ পাতা হলে (৩য় সপ্তাহ) বিঘা প্রতি ইউরিয়া ৫-৭ কেজি এবং মিউরেট অব পটাশ ৮-১০ কেজি একত্রে মিশিয়ে উপরি প্রয়োগ করতে হবে। আবার মূলার যখন ৮/৯ পাতা হবে (৫ম সপ্তাহ) তখন ইউরিয়া সার উপরি প্রয়োগ করতে হয়। এবং জমিতে জো না থাকলে সেচ দিতে হয়। জমিতে আগাছা দেখা দিলে তা পরিস্কার করতে হয়।
ভাই ছালাম নিবেন। আগাম মুলা চাষের জন্য প্রথম, কোন মাসের কত তারিখ থেকে বীজ বপন করা লাগে, জানাবেন।
সেপ্টেম্বর এর প্রথম সপ্তাহে
Rite
রাইট
কোন মাসে আগাম চাষ হয় জানাবেন,,দয়াকরে। ভালো লাগছে।
Citaya bunle bij ki poriman laghbe 33 shotok a?
জনাব মুলার দাদ বা স্ক্রাব রোগের জন্য কোন বালাইনাশক বেশী কার্যকারী।
আমার এই জাতের বীজ লাগবে পাবনা থেকে
দারুণ
ভাই অসময়ে অসময়ে বলেন না ইংরেজি মাস একুরেট ভাবে বলবেন এইতো ভালো হয় কি ডিসেম্বরে ভালো হয়
ভাই আমরা ছোটবেলা থেকে মুলার মধ্যে থেকে আমাদেরকে বুঝাতে হবে না এক বিঘা মাটির মূলা আবাদ করতে ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা খরচা হবে
ভাই আপনার নাম্বার টা দিলে উপকার হত
ভাই আপনাদের কে ধন্যবাদ আমি মুলা চায় করতে চাই জোগাজোগ করার জন্য ফোন নম্বর দেওয়া যাবে
সময়টা জানাবেন।
আসসালামু আলাইকুম
ভাই আপনার নাম্বারটা দেওয়া যাবে
ভাইয়া আপনার no টা দিবেন plz
এই ভাই পাগল হইছে।১২ হাজার নাকি খরচ