ইসলামের মৌলিক বিষয়ে অন্যান্য সুন্নী মুসলমানদের বিশ্বাস আর আমাদের বিশ্বাস এক ও অভিন্ন। এ প্রসঙ্গে আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর লেখার একটি অংশ উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেনঃ “আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”? “আলা ইন্না লা’নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিয়ীনা” অর্থ্যাৎ - সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদিগের ওপর আল্লাহ্র অভিসম্পাৎ। (আইয়ামুস্সুলেহ্ পুস্তক, পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭)
বনি ভাই আপনি ভিতরের খবর নিয়েন। কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের হেড অফিস কোন জায়গায়। ইসরায়েল ও ইংল্যান্ড। এরা মুসলমানদের ভ্রান্ত করে। এরা ইংল্যান্ড ও ইহুদিদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করে
ইসলামের মৌলিক বিষয়ে অন্যান্য সুন্নী মুসলমানদের বিশ্বাস আর আমাদের বিশ্বাস এক ও অভিন্ন। এ প্রসঙ্গে আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর লেখার একটি অংশ উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেনঃ “আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”? “আলা ইন্না লা’নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিয়ীনা” অর্থ্যাৎ - সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদিগের ওপর আল্লাহ্র অভিসম্পাৎ। (আইয়ামুস্সুলেহ্ পুস্তক, পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭)
ইসলামের মৌলিক বিষয়ে অন্যান্য সুন্নী মুসলমানদের বিশ্বাস আর আমাদের বিশ্বাস এক ও অভিন্ন। এ প্রসঙ্গে আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর লেখার একটি অংশ উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেনঃ “আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”? “আলা ইন্না লা’নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিয়ীনা” অর্থ্যাৎ - সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদিগের ওপর আল্লাহ্র অভিসম্পাৎ। (আইয়ামুস্সুলেহ্ পুস্তক, পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭)
আপনার আমার মতন “প্লাস্টিকের ব্রেন” না ‘বনি আমিন’ সাহেবের। জ্ঞান নেয়ার জায়গা নাই ওনার ব্রেন-এ। আপনার চেয়ে বহু-বহুগুন বেশি জ্ঞানে জ্ঞানী। ওনারে উপদেশ দেয়ার জন্য যে যোগ্যতা লাগবে নিশ্চিতভাবে তা আপনার আমার কম আছে। [বয়স ৩৫ এর পরে জ্ঞান দেয়া-নেয়া নিষিদ্ধ ] খালি বিজ্ঞান(বিশেষ জ্ঞান) চলবে।
কাদিয়ানি কাফের, এই টাই হচ্ছে সব চেয়ে বড় কথা, কিন্তু আপনি যে ভাবে উপস্থাপন করলেন, তা দেখে মনে হচ্ছে, উনারা কত বড় বড় আলেম উলামা, চেহারা সুন্দর বলে যে, কাদিয়ানী রা কাফের হবে না, তা কিন্তু না।
ইসলামের মৌলিক বিষয়ে অন্যান্য সুন্নী মুসলমানদের বিশ্বাস আর আমাদের বিশ্বাস এক ও অভিন্ন। এ প্রসঙ্গে আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর লেখার একটি অংশ উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেনঃ “আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”? “আলা ইন্না লা’নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিয়ীনা” অর্থ্যাৎ - সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদিগের ওপর আল্লাহ্র অভিসম্পাৎ। (আইয়ামুস্সুলেহ্ পুস্তক, পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭)
ইসলামের মৌলিক বিষয়ে অন্যান্য সুন্নী মুসলমানদের বিশ্বাস আর আমাদের বিশ্বাস এক ও অভিন্ন। এ প্রসঙ্গে আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর লেখার একটি অংশ উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেনঃ “আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”? “আলা ইন্না লা’নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিয়ীনা” অর্থ্যাৎ - সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদিগের ওপর আল্লাহ্র অভিসম্পাৎ। (আইয়ামুস্সুলেহ্ পুস্তক, পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭)
ইসলামের মৌলিক বিষয়ে অন্যান্য সুন্নী মুসলমানদের বিশ্বাস আর আমাদের বিশ্বাস এক ও অভিন্ন। এ প্রসঙ্গে আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর লেখার একটি অংশ উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেনঃ “আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”? “আলা ইন্না লা’নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিয়ীনা” অর্থ্যাৎ - সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদিগের ওপর আল্লাহ্র অভিসম্পাৎ। (আইয়ামুস্সুলেহ্ পুস্তক, পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭)
আসসালামুয়ালাইকুম ভাই আপনাকে এতো মেসেজ করি আপনি কোন উওর দেননা ভাই আপনার সাথে আমি কথা বলতে চাই অথবা আপনার ছোট্ট ভায়ের সাথে কথা বলতে চাই প্লিজ ভাই একটু কথা বলেন আপনার সাথে কথা বলার খুব প্রজন প্লিজ ভাই একটু কথা বলেন আসসালামুয়ালাইকুম
মাশাআল্লাহ, খুবই প্রাণবন্তকর।। আবার অনেকে আপনার এই ভিডিও দেখে তেলেবেগুনে জ্বলছে! নিজেরা তো ধর্মের জন্য কিছু করতে পারে না, পারে শুধু আবেগ নিয়ে লাফালাফি করতে এবং আহমদী জামাত-কে কাফের ফতোয়া দিতে!!😂
مَّا كَانَ مُحَمَّدٌ أَبَا أَحَدٍ مِّن رِّجَالِكُمْ وَلَكِن رَّسُولَ اللَّهِ وَخَاتَمَ النَّبِيِّ نَ وَكَانَ اللَّهُ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمًا মুহাম্মদ তোমাদের কোন ব্যক্তির পিতা নন; বরং তিনি আল্লাহর রাসূল এবং শেষ নবী। আল্লাহ সব বিষয়ে জ্ঞাত। সূরাঃআহযাব আয়াত নং ৪০. এই আয়াতের দ্বারা প্রমাণিত কাদিয়ানীরা কাফের ও অমুসলিম তারা (মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কে শেষ নবী মানে না।
ইসলামের মৌলিক বিষয়ে অন্যান্য সুন্নী মুসলমানদের বিশ্বাস আর আমাদের বিশ্বাস এক ও অভিন্ন। এ প্রসঙ্গে আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর লেখার একটি অংশ উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেনঃ “আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”? “আলা ইন্না লা’নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিয়ীনা” অর্থ্যাৎ - সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদিগের ওপর আল্লাহ্র অভিসম্পাৎ। (আইয়ামুস্সুলেহ্ পুস্তক, পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭)
ইসলামের মৌলিক বিষয়ে অন্যান্য সুন্নী মুসলমানদের বিশ্বাস আর আমাদের বিশ্বাস এক ও অভিন্ন। এ প্রসঙ্গে আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর লেখার একটি অংশ উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেনঃ “আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”? “আলা ইন্না লা’নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিয়ীনা” অর্থ্যাৎ - সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদিগের ওপর আল্লাহ্র অভিসম্পাৎ। (আইয়ামুস্সুলেহ্ পুস্তক, পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭)
ইসলামের মৌলিক বিষয়ে অন্যান্য সুন্নী মুসলমানদের বিশ্বাস আর আমাদের বিশ্বাস এক ও অভিন্ন। এ প্রসঙ্গে আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর লেখার একটি অংশ উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেনঃ “আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”? “আলা ইন্না লা’নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিয়ীনা” অর্থ্যাৎ - সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদিগের ওপর আল্লাহ্র অভিসম্পাৎ। (আইয়ামুস্সুলেহ্ পুস্তক, পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭)
কাদিয়ানিরা কখনোই মুসলিম নয়, ওদের মুসলিম বলছেন কেন দাদা ?
ইসলামের মৌলিক বিষয়ে অন্যান্য সুন্নী মুসলমানদের বিশ্বাস আর আমাদের বিশ্বাস এক ও অভিন্ন। এ প্রসঙ্গে আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর লেখার একটি অংশ উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেনঃ
“আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”?
“আলা ইন্না লা’নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিয়ীনা” অর্থ্যাৎ - সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদিগের ওপর আল্লাহ্র অভিসম্পাৎ।
(আইয়ামুস্সুলেহ্ পুস্তক, পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭)
বনি ভাই আপনি ভিতরের খবর নিয়েন। কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের হেড অফিস কোন জায়গায়। ইসরায়েল ও ইংল্যান্ড। এরা মুসলমানদের ভ্রান্ত করে। এরা ইংল্যান্ড ও ইহুদিদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করে
Yes you are right
ইসলামের মৌলিক বিষয়ে অন্যান্য সুন্নী মুসলমানদের বিশ্বাস আর আমাদের বিশ্বাস এক ও অভিন্ন। এ প্রসঙ্গে আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর লেখার একটি অংশ উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেনঃ
“আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”?
“আলা ইন্না লা’নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিয়ীনা” অর্থ্যাৎ - সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদিগের ওপর আল্লাহ্র অভিসম্পাৎ।
(আইয়ামুস্সুলেহ্ পুস্তক, পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭)
@@sohanahmad.9168 কাদিয়ানি হেড অফিস কোথায়
বনি ভাই ওখানে গিয়ে, দেখে কথা বলছেন। আর আপনি না দেখে, তাদের সাথে কথা না বলে, আপনি মন্তব্য করছেন। আপনি তাদের কাছেথেকে দেখুন, জানুন।
@@reponchowdhury8751 মির্জা গোলাম আহমদ কেডা
এই ধরনের মতবাদী বিষয় নিয়ে ভিডিও না করা উচিৎ কারণ সবাই একই মতবাদের অনুসারী না ধন্যবাদ আপনাকে
ইসলামের মৌলিক বিষয়ে অন্যান্য সুন্নী মুসলমানদের বিশ্বাস আর আমাদের বিশ্বাস এক ও অভিন্ন। এ প্রসঙ্গে আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর লেখার একটি অংশ উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেনঃ
“আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”?
“আলা ইন্না লা’নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিয়ীনা” অর্থ্যাৎ - সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদিগের ওপর আল্লাহ্র অভিসম্পাৎ।
(আইয়ামুস্সুলেহ্ পুস্তক, পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭)
আপনার আমার মতন “প্লাস্টিকের ব্রেন” না ‘বনি আমিন’ সাহেবের। জ্ঞান নেয়ার জায়গা নাই ওনার ব্রেন-এ। আপনার চেয়ে বহু-বহুগুন বেশি জ্ঞানে জ্ঞানী। ওনারে উপদেশ দেয়ার জন্য যে যোগ্যতা লাগবে নিশ্চিতভাবে তা আপনার আমার কম আছে।
[বয়স ৩৫ এর পরে জ্ঞান দেয়া-নেয়া নিষিদ্ধ ] খালি বিজ্ঞান(বিশেষ জ্ঞান) চলবে।
সাধারণ মানুষ দের বুঝতে সুবিধা হবে বলে মনে করছি।
কাদিয়ানি কাফের, এই টাই হচ্ছে সব চেয়ে বড় কথা, কিন্তু আপনি যে ভাবে উপস্থাপন করলেন, তা দেখে মনে হচ্ছে, উনারা কত বড় বড় আলেম উলামা, চেহারা সুন্দর বলে যে, কাদিয়ানী রা কাফের হবে না, তা কিন্তু না।
উনি সবসময়ই মাতৃভূমি, এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে কথা বলেন !
@@morshedaakhter2106 ঠিক বলেছেন
ইসলামের মৌলিক বিষয়ে অন্যান্য সুন্নী মুসলমানদের বিশ্বাস আর আমাদের বিশ্বাস এক ও অভিন্ন। এ প্রসঙ্গে আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর লেখার একটি অংশ উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেনঃ
“আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”?
“আলা ইন্না লা’নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিয়ীনা” অর্থ্যাৎ - সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদিগের ওপর আল্লাহ্র অভিসম্পাৎ।
(আইয়ামুস্সুলেহ্ পুস্তক, পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭)
কাদিয়ানী রা মুসলিম না,আপনি তাদেরকে মুসলিম বলতে পারেন না
ওদের প্রচার না করলেই কি নয়।
ওদের প্রচার হয়েই আছে। ২১৪ টা দেশে তাদের মিশনারী আর মসজিদ স্টাবলিশড।
@@golammostofa9255ওদের প্রচারের দরকার নেই বরং ওদের প্রচার করেই এখন সবাই লাইমলাইটে আসতে চায়
কাদিয়ানী রা মুসলিম না
ইসলামের মৌলিক বিষয়ে অন্যান্য সুন্নী মুসলমানদের বিশ্বাস আর আমাদের বিশ্বাস এক ও অভিন্ন। এ প্রসঙ্গে আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর লেখার একটি অংশ উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেনঃ
“আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”?
“আলা ইন্না লা’নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিয়ীনা” অর্থ্যাৎ - সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদিগের ওপর আল্লাহ্র অভিসম্পাৎ।
(আইয়ামুস্সুলেহ্ পুস্তক, পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭)
আমি লন্ডনে আমার বাসা হতে কিছু দুরে একটা আহমাদীয়া মসজিদ দেখেছি ।
সময় করে ওখানে একবার যাওয়ার অনুরোধ করছি আপনাকে
@@sohanahmad.9168ভাই- ভয় ভয় লাগে । চেষ্টা করবো তবে এখন না আল্লাহ বাচিয়ে রাখলে গরম কালে যাবো এক/বা দুইজন সাথী নিয়ে । ইনশা আল্লাহ!
@@gaffarabdur2739ভয়ের কি আছে এখানে????
Very nice mosque
Sir,ami apnar songe aktu kotha bolte cai ami Malaysia thke pls amy aktu kotha bolar sujog kore deben apnar songe🙏🙏
কাদিয়ানী মসজিদের আজান শুনতে চাই আপনার ভিডিওর মাধ্যমে আপনার ভিডিওর মাধ্যমে
আহমদীয়া মুসলিম জামাতের আজান শুনতে গেলে প্রত্যেক শুক্রবার তাদের ইমাম প্রদত্ত জুম্মার খুতবা লাইভ দেখতে পারেন
বেঁচে থাকুক মানবতা ❤❤
It’s called jamaat (not zamaat as you wrongly have pronounced). The word connotes a group.
আহমাদিয়ারা আর কাদীয়ানিরা একই
They are so good looking so their hearts must be as clean as their faces.
বনি আমিনের কি নতুন ভিডিও নেই
Thanks for telling the truth
Assalamu Alikum sir
kamon acan
মাশাল্লাহ
Tumi to Masha'Allah bolbe karon tumi oi group er loke
সত্যিই আপনার ভিডিও গুলা অনেক ভালো.লাগে
আপনার বলার ধরন টা যদি কিছুটা পলটাটেন তাহলে আপনার ভিডিও গুলা আরো অসম্ভব তুলনায় ভাইরাল হত.
❤❤❤
সালামুআলাইকুম বনি ভাই কেমন আছেন আলহামদুলিল্লাহ ভাই আমি ওমান থাকি ওমান আসলে অবশ্যই একটু যোগাযোগ করবেন❤❤❤❤
Dirty man dirty coments
ইসলামের মৌলিক বিষয়ে অন্যান্য সুন্নী মুসলমানদের বিশ্বাস আর আমাদের বিশ্বাস এক ও অভিন্ন। এ প্রসঙ্গে আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর লেখার একটি অংশ উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেনঃ
“আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”?
“আলা ইন্না লা’নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিয়ীনা” অর্থ্যাৎ - সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদিগের ওপর আল্লাহ্র অভিসম্পাৎ।
(আইয়ামুস্সুলেহ্ পুস্তক, পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭)
আসসালামুয়ালাইকুম ভাই আপনাকে এতো মেসেজ করি আপনি কোন উওর দেননা ভাই আপনার সাথে আমি কথা বলতে চাই অথবা আপনার ছোট্ট ভায়ের সাথে কথা বলতে চাই প্লিজ ভাই একটু কথা বলেন আপনার সাথে কথা বলার খুব প্রজন প্লিজ ভাই একটু কথা বলেন আসসালামুয়ালাইকুম
Masha'Allah
প্রিয় বনি আদম ভাই আমি সবার আগে কমেন্ট করলাম প্লিজ রিপ্লাই দেন
আপনি এই ধরনের ভিডিও করা থেকে বিরত থাকুন। কারন এরা কাদিআনি
মাশাআল্লাহ 💖
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
এরা প্রত্যেকেই ইহুদি ও খ্রিস্টানদের মাধ্যমে শিক্ষিত। এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ইংল্যান্ড।
আপনি কি। ঐ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ভিডি করতে পারবেন।
বনি আমিন সাহেব আপনি কি কাদিয়ানিদেরকে মুসলমান মনে করেন
আলহামদুলিল্লাহ আমরা মুসলমান
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ আমাদের কলেমা
দাদা মাঝে মাঝে বাংলাদেশের চলমান রাজনীতি নিয়ে দুই একটা ভিডিও দিয়েন
😃😃😃😃🙃
I agree
জনাব যে আপনার আমাদের নবী মুহাম্মাদ সাঃ কে শেষ নবী মানে না সে আবার কিভাবে মুসলিম হয়
আপনিও কি কাদিয়ানী/আহমদী?
না বাঙালি
প্রথম কমেন্ট বস ❤❤❤
সব ব্যাপারে নিজেকে পন্ডিত মনে করা উচিত নয়
আদাব আংকেল❤
ভালো লাগছে দেখতে 💙💚💙
Tumi to valo bolbe karon tumi oi group er loke
@@kazianwarhossain5186কোন গ্ৰুপের??
❤❤❤❤@@kazianwarhossain5186
দাদা কেমন আছেন
ঘু---রে, ঘু----রে এভাবে লম্বা করে না বলে ঘুরে ঘুরে স্বাভাবিক ভাবে বললে কি হয়।
মাশাআল্লাহ, খুবই প্রাণবন্তকর।। আবার অনেকে আপনার এই ভিডিও দেখে তেলেবেগুনে জ্বলছে! নিজেরা তো ধর্মের জন্য কিছু করতে পারে না, পারে শুধু আবেগ নিয়ে লাফালাফি করতে এবং আহমদী জামাত-কে কাফের ফতোয়া দিতে!!😂
যত মত তত পথ ।
مَّا كَانَ مُحَمَّدٌ أَبَا أَحَدٍ مِّن رِّجَالِكُمْ وَلَكِن رَّسُولَ اللَّهِ وَخَاتَمَ النَّبِيِّ نَ وَكَانَ اللَّهُ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمًا
মুহাম্মদ তোমাদের কোন ব্যক্তির পিতা নন; বরং তিনি আল্লাহর রাসূল এবং শেষ নবী। আল্লাহ সব বিষয়ে জ্ঞাত। সূরাঃআহযাব আয়াত নং ৪০. এই আয়াতের দ্বারা প্রমাণিত কাদিয়ানীরা কাফের ও অমুসলিম তারা (মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কে শেষ নবী মানে না।
ইসলামের মৌলিক বিষয়ে অন্যান্য সুন্নী মুসলমানদের বিশ্বাস আর আমাদের বিশ্বাস এক ও অভিন্ন। এ প্রসঙ্গে আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর লেখার একটি অংশ উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেনঃ
“আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”?
“আলা ইন্না লা’নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিয়ীনা” অর্থ্যাৎ - সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদিগের ওপর আল্লাহ্র অভিসম্পাৎ।
(আইয়ামুস্সুলেহ্ পুস্তক, পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭)
@@sohanahmad.9168 তাহলে আপনারা সেমিনার অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন আপনাদের আকিদা পরিষ্কার করে জানিয়ে দিন সবাইকে
@@Md.AsakahmmedAsakআমাদের ধর্মবিশ্বাস কি সেটা তো আপনাকে দিলাম।
এটাই আমাদের আকীদা
Accident hole sobai more jabe to ki dorkar driver giri dakhaber...
কাদিয়ানী অমুসলিম
ইসলামের মৌলিক বিষয়ে অন্যান্য সুন্নী মুসলমানদের বিশ্বাস আর আমাদের বিশ্বাস এক ও অভিন্ন। এ প্রসঙ্গে আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর লেখার একটি অংশ উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেনঃ
“আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”?
“আলা ইন্না লা’নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিয়ীনা” অর্থ্যাৎ - সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদিগের ওপর আল্লাহ্র অভিসম্পাৎ।
(আইয়ামুস্সুলেহ্ পুস্তক, পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭)
কাদিয়ানি অমুসলিম এটা বললেই কি আপনি জান্নাতি?
Ara christian der next generation
আপনার ""রাজনীতির গীবত"" করেন না কেন???
Astagfirulla
তুমিও কাদিয়ানী 😂😂😂
সত্যি তোরা কোনদিন মানুষ হতে পারবিনা। তোদের কোন ধর্ম নাই।
@abusaeifkishan3429- তুই ও একজন কাদিয়ানী আমি তোকে চিনি ।
ইসলামের মৌলিক বিষয়ে অন্যান্য সুন্নী মুসলমানদের বিশ্বাস আর আমাদের বিশ্বাস এক ও অভিন্ন। এ প্রসঙ্গে আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর লেখার একটি অংশ উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেনঃ
“আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”?
“আলা ইন্না লা’নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিয়ীনা” অর্থ্যাৎ - সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদিগের ওপর আল্লাহ্র অভিসম্পাৎ।
(আইয়ামুস্সুলেহ্ পুস্তক, পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭)
আপনার তথাকথিত উদারতার মধ্যে কুফরীর গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে!
কি কুফুরির গন্ধ পেলেন আপনি???
He's secular, his wife is hindu
Salaam Alaikum all brother
Beta tui ki?
বাঙালি
বনি আমিন সব বুঝে, কাদিয়ানি যে ভুয়া এটা বোঝেনা।।
মানবতা ছাড়া দুনিয়ায় সব ভুয়ারে ভায়া।সব সব ভুয়া।।
সব ব্যাপারে নিজেকে পন্ডিত মনে করা উচিত নয়
💯✍️▶️👍