মিশরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে একদিন
Vložit
- čas přidán 23. 12. 2022
- বিশ্বে অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ মিশরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়৷ হাজার বছর আগে কায়রোর এক মসজিদে যাত্রা শুরু করে আজ এর পরিধি মিশর পেরিয়ে গেছে৷ শুধু ধর্মীয় বিষয়ই নয়, পড়ানো হয় আধুনিক সব বিষয়৷ রয়েছে স্বনামধন্য ফতোয়া বোর্ডও৷ মিশরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ঘুরে এসে এর গল্প বলছেন ডয়চে ভেলের যুবায়ের আহমেদ৷
ইউটিউবে ডয়চে ভেলেকে সাব্সক্রাইব করুন: bit.ly/2EQqAFJ
ফেসবুকে ডয়চে ভেলে: / dwbengali
টুইটারে ডয়চে ভেলে: / dw_bengali - Věda a technologie
রাসুলের নাম উচ্চারণ করলে অবশ্যই "সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম" বলবেন।
সবাই বলতে হবে এমন না।
@@anonymoussoul3343 মুসলিম হলে বলতে হবে।
জী sothik bolechen
মুসলমান হিসেবে পরিচয় দিলেই বলতে হবে।অন্যথায় ইচ্ছে আপনার
@@anonymoussoul3343যে কেউহা🎉🎉ট 11:42 প
11:42 11:42
আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয় ভালো মানের একটা প্রতিষ্ঠান অনেক খুশি হলাম আল্লাহ তুমি এই প্রতিষ্ঠানকে কেয়ামত পর্যন্ত কাইম দাইম রাখো আমিন
বিশ্ব র্্যংঙ্কিং এ কতো নম্বরে এই বিশ্ববিদ্যালয়। জানালে ভালো হতো।
চার মযহাবের ইমামগনের মতাদর্শের উপর ভিত্তি করে হাদীস বিশারদে পাঠদান করা হচ্ছে এটা খুবই ভালো লাগলো। যাতে মুসলিম উম্মাহ বাড়াবাড়ি ছাড়াছাড়ি না করে মুসলিম উম্মাহ মধ্যপন্থা অবলম্বন করতে পারে সে বিষয়ের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হয় এটাই ইসলামের শিক্ষা।
..,/;'অতএব যীশু পুনর্ব্বার তাহাদিগকে কহিলেন, সত্য, সত্য, আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, আমিই মেষদিগের দ্বার। 8যাহারা আমার পূর্ব্বে আসিয়াছিল, তাহারা সকলে চোর ও দস্যু, কিন্তু মেষেরা তাহাদের রব শুনে নাই। 9আমিই দ্বার, আমা দিয়া যদি কেহ প্রবেশ করে, সে পরিত্রাণ পাইবে, এবং ভিতরে আসিবে ও বাহিরে যাইবে ও চরাণী পাইবে। 10চোর আইসে, কেবল যেন চুরি, বধ ও বিনাশ করিতে পারে; আমি আসিয়াছি, যেন তাহারা জীবন পায় ও উপচয় পায়।
11আমিই উত্তম মেষপালক; উত্তম মেষপালক মেষদের জন্য আপন প্রাণ সমর্পণ করে। 12যে বেতনজীবী, মেষপালক নয়, মেষ সকল যাহার নিজের নয়, সে কেন্দুয়া আসিতে দেখিলে মেষগুলি ফেলিয়া পলায়ন করে; তাহাতে কেন্দুয়া তাহাদিগকে ধরিয়া লইয়া যায়, ও ছিন্নভিন্ন করিয়া ফেলে; সে পলায়ন করে, 13কারণ সে বেতনজীবী, মেষদিগের জন্য চিন্তা করে না। 14আমিই উত্তম মেষপালক; আমার নিজের সকলকে আমি জানি, এবং আমার নিজের সকলে আমাকে জানে, 15যেমন পিতা আমাকে জানেন, ও আমি পিতাকে জানি; এবং মেষদিগের জন্য আমি আপন প্রাণ সমর্পণ করি। 16আমার আরও মেষ আছে, সে সকল এ খোঁয়াড়ের নয়; তাহাদিগকেও আমার আনিতে হইবে, এবং তাহারা আমার রব শুনিবে, তাহাতে এক পাল, ও এক পালক হইবে।
17পিতা আমাকে এই জন্য প্রেম করেন, কারণ আমি আপন প্রাণ সমর্পণ করি, যেন পুনরায় তাহা গ্রহণ করি। 18কেহ আমা হইতে তাহা হরণ করে না, বরং আমি আপনা হইতেই তাহা সমর্পণ করি। তাহা সমর্পণ করিতে আমার ক্ষমতা আছে; এবং পুনরায় তাহা গ্রহণ করিতেও আমার ক্ষমতা আছে; এই আদেশ আমি আপন পিতা হইতে পাইয়াছি।
19এই সকল বাক্য হেতু যিহূদীদের মধ্যে পুনরায় মতভেদ হইল। 20তাহাদের মধ্যে অনেকে কহিল, এ ভূতগ্রস্ত ও পাগল, ইহার কথা কেন শুনিতেছে?
21অন্যেরা বলিল, এ সকল ত ভূতগ্রস্ত লোকের কথা নয়; ভূত কি অন্ধদের চক্ষু খুলিয়া দিতে পারে?
নিজ ক্ষমতার বিষয়ে যীশুর শিক্ষা।
22সেই সময়ে যিরূশালেমে মন্দির-প্রতিষ্ঠার পর্ব্ব উপস্থিত হইল; তখন শীতকাল; 23আর যীশু ধর্ম্মধামে শলোমনের বারাণ্ডায় বেড়াইতেছিলেন। 24তাহাতে যিহূদীরা তাঁহাকে ঘেরিয়া বলিতে লাগিল, আর কত কাল আমাদের প্রাণ দোলায়মান রাখিতেছ? তুমি যদি খ্রীষ্ট হও, স্পষ্ট করিয়া আমাদিগকে বল।
25যীশু উত্তর করিলেন, আমি তোমাদিগকে বলিয়াছি, আর তোমরা বিশ্বাস কর না; আমি যে সকল কার্য্য আমার পিতার নামে করিতেছি, সেই সমস্ত আমার বিষয়ে সাক্ষ্য দিতেছে। 26কিন্তু তোমরা বিশ্বাস কর না, কারণ তোমরা আমার মেষদের মধ্যে নহ। 27আমার মেষেরা আমার রব শুনে, আর আমি তাহাদিগকে জানি, এবং তাহারা আমার পশ্চাদগমন করে; 28আর আমি তাহাদিগকে অনন্ত জীবন দিই, তাহারা কখনই বিনষ্ট হইবে না, এবং কেহই আমার হস্ত হইতে তাহাদিগকে কাড়িয়া লইবে না। 29আমার পিতা, যিনি তাহাদের আমাকে দিয়াছেন, তিনি সর্ব্বাপেক্ষা মহান্; এবং কেহই পিতার হস্ত হইতে কিছুই কাড়িয়া লইতে পারে না। 30আমি ও পিতা, আমরা এক।
31যিহূদীরা আবার তাঁহাকে মারিবার জন্য পাথর তুলিল। 32যীশু তাহাদিগকে উত্তর করিলেন, পিতা হইতে তোমাদিগকে অনেক উত্তম কার্য্য দেখাইয়াছি, তাহার কোন্ কার্য্য প্রযুক্ত আমাকে পাথর মার?
33যিহূদীরা তাঁহাকে এই উত্তর দিল, উত্তম কার্য্যের জন্য তোমাকে পাথর মারি না, কিন্তু ঈশ্বর-নিন্দার জন্য, কারণ তুমি মানুষ হইয়া আপনাকে ঈশ্বর করিয়া তুলিতেছ, এই জন্য।
34যীশু তাহাদিগকে উত্তর করিলেন, তোমাদের ব্যবস্থায় কি লিখিত নাই, “আমি বলিলাম, তোমরা ঈশ্বর”? 35যাহাদের নিকটে ঈশ্বরের বাক্য উপস্থিত হইয়াছিল, তিনি যদি তাহাদিগকে ঈশ্বর বলিলেন-আর শাস্ত্রের খণ্ডন ত হইতে পারে না- 36তবে যাঁহাকে পিতা পবিত্র করিলেন ও জগতে প্রেরণ করিলেন, তোমরা কি তাঁহাকে বল যে, তুমি ঈশ্বরনিন্দা করিতেছ, কেননা আমি বলিলাম যে, আমি ঈশ্বরের পুত্র? 37আমার পিতার কার্য্য যদি না করি, তবে আমাকে বিশ্বাস করিও না। 38কিন্তু যদি করি, আমাকে বিশ্বাস না করিলেও, সেই কার্য্যে বিশ্বাস কর; যেন তোমরা জানিতে পার ও বুঝিতে পার যে, পিতা আমাতে আছেন, এবং আমি পিতাতে আছি।
39তাহারা আবার তাঁহাকে ধরিতে চেষ্টা করিল, কিন্তু তিনি তাহাদের হাত এড়াইয়া বাহির হইয়া গেলেন।
40পরে তিনি আবার যর্দ্দনের পরপারে, যেখানে যোহন প্রথমে বাপ্তাইজ করিতেন, সেই স্থানে গেলেন; আর তথায় রহিলেন। 41তাহাতে অনেকে তাঁহার কাছে আসিল, এবং বলিল, যোহন কোন চিহ্ন-কার্য্য করেন নাই, কিন্তু এই ব্যক্তির বিষয়ে যোহন যে সকল কথা বলিয়াছিলেন, সে সকলই সত্য। 42আর সেখানে অনেকে তাঁহাতে বিশ্বাস করিল।
DW বাংলা চ্যানেলকে অসংখ্য ধন্যবাদ মুসলিম বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহ্য তুলে ধরার জন্য। আশা করি ভবিষ্যতেও এর ধারা অব্যাহত থাকবে।
নবী মোহাম্মদ এই নামটি উচ্চারণ করার সাথে সাথেই সাললালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বালাট জরুরি।
Sallallahu alaihi wasallam ❤❤❤
ঠিক
আলহামদুলিল্লাহ,, আল্লাহ রব্বুল আলামীন আপনি আমার মনের সকল নেক আশা গুলিকে পূরণ করে দিন 🤲🤲 আমি আমার সন্তান আব্দুল্লাহ সাদ শান কে এই আল আজহার বিশ্ব বিদ্যালয় মিশরে পড়াতে চাই,, ইন-শা-আল্লাহ্,, আল্লাহ আপনি আমার আব্দুল্লাহ সাদ শান কে এই আল আজহার বিশ্ব বিদ্যালয়ে পড়ানোর তাওফিক দান করুন,, আমিন, ইয়া রব 🤲🤲 আল্লাহ রব্বুল আলামীন আপনি আমার সন্তানকে এই বিশ্ব বিদ্যালয় থেকে জ্ঞান আহরন করে আপনার ও নবী করিম সাঃ এর সঠিক পথে চলার তাওফিক দান করুন,, আমিন 🤲🤲🤲🤲
সর্বপ্রথম আল্লাহর দরবারের শুকরিয়া আদায় করি আলহামদুলিল্লাহ ধন্যবাদ ডয়চ্যানেলের প্রতিবেদনকারী কে পুরনো ইতিহাস তুলে ধরার জন্য
আলহামদুলিল্লাহ
Alhamdulillah
..,/;'কিন্তু যীশু তাহাদিগকে এই উত্তর দিলেন, আমার পিতা এখন পর্য্যন্ত কার্য্য করিতেছেন, আমিও করিতেছি।
18এই কারণ যিহূদিগণ তাঁহাকে বধ করিতে আরও চেষ্টা পাইল; কেননা তিনি কেবল বিশ্রামবার লঙ্ঘন করিতেন তাহা নয়, কিন্তু আবার ঈশ্বরকে নিজ পিতা বলিতেন, আপনাকে ঈশ্বরের সমান করিতেন।
19অতএব যীশু উত্তর করিয়া তাহাদিগকে কহিলেন, সত্য, সত্য, আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, পুত্র আপনা হইতে কিছুই করিতে পারেন না, কেবল পিতাকে যাহা করিতে দেখেন, তাহাই করেন; কেননা তিনি যাহা যাহা করেন, পুত্রও সেই সকল তদ্রূপ করেন। 20কারণ পিতা পুত্রকে ভাল বাসেন, এবং আপনি যাহা যাহা করেন, সকলই তাঁহাকে দেখান; আর ইহা হইতেও মহৎ মহৎ কর্ম্ম তাঁহাকে দেখাইবেন, যেন তোমরা আশ্চর্য্য মনে কর। 21কেননা পিতা যেমন মৃতদিগকে উঠান ও জীবন দান করেন, তদ্রূপ পুত্রও যাহাদিগকে ইচ্ছা, জীবন দান করেন। 22কারণ পিতা কাহারও বিচার করেন না, কিন্তু সমস্ত বিচারভার পুত্রকে দিয়াছেন, 23যেন সকলে যেমন পিতাকে সমাদর করে, তেমনি পুত্রকে সমাদর করে। পুত্রকে যে সমাদর করে না, সে পিতাকে সমাদর করে না, যিনি তাঁহাকে পাঠাইয়াছেন।
24সত্য, সত্য, আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, যে ব্যক্তি আমার বাক্য শুনে, ও যিনি আমাকে পাঠাইয়াছেন, তাঁহাকে বিশ্বাস করে, সে অনন্ত জীবন প্রাপ্ত হইয়াছে, এবং বিচারে আনীত হয় না, কিন্তু সে মৃত্যু হইতে জীবনে পার হইয়া গিয়াছে। 25সত্য, সত্য, আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, এমন সময় আসিতেছে, বরং এখন উপস্থিত, যখন মৃতেরা ঈশ্বরের পুত্রের রব শুনিবে, এবং যাহারা শুনিবে, তাহারা জীবিত হইবে। 26কেননা পিতার যেমন আপনাতে জীবন আছে, তেমনি তিনি পুত্রকেও আপনাতে জীবন রাখিতে দিয়াছেন। 27আর তিনি তাঁহাকে বিচার করিবার অধিকার দিয়াছেন, কেননা তিনি মনুষ্যপুত্র। 28ইহাতে আশ্চর্য্য মনে করিও না; কেননা এমন সময় আসিতেছে, যখন কবরস্থ সকলে তাঁহার রব শুনিবে, 29এবং যাহারা সৎকার্য্য করিয়াছে, তাহারা জীবনের পুনরুত্থানের জন্য, ও যাহারা অসৎকার্য্য করিয়াছে, তাহারা বিচারের পুনরুত্থানের জন্য বাহির হইয়া আসিবে।
30আমি আপনা হইতে কিছুই করিতে পারি না; যেমন শুনি তেমনি বিচার করি; আর আমার বিচার ন্যায্য, কেননা আমি আপনার ইচ্ছা পূর্ণ করিতে চেষ্টা করি না, কিন্তু আমার প্রেরণকর্ত্তার ইচ্ছা পূর্ণ করিতে চেষ্টা করি।
31আমি যদি আপনার বিষয়ে আপনি সাক্ষ্য দিই, তবে আমার সাক্ষ্য সত্য নয়। 32আমার বিষয়ে আর এক জন সাক্ষ্য দিতেছেন; এবং আমি জানি, আমার বিষয়ে তিনি যে সাক্ষ্য দিতেছেন, সেই সাক্ষ্য সত্য। 33তোমরা যোহনের নিকটে লোক পাঠাইয়াছ, আর তিনি সত্যের পক্ষে সাক্ষ্য দিয়াছেন। 34কিন্তু আমি যে সাক্ষ্য গ্রহণ করি, তাহা মনুষ্য হইতে নয়; তথাপি আমি এ সকল কহিতেছি, যেন তোমরা পরিত্রাণ পাও। 35তিনি সেই জ্বলন্ত ও জ্যোতির্ম্ময় প্রদীপ ছিলেন, এবং তোমরা তাঁহার আলোতে কিছু কাল আনন্দ করিতে ইচ্ছুক হইয়াছিলে। 36কিন্তু যোহনের দত্ত সাক্ষ্য অপেক্ষা আমার গুরুতর সাক্ষ্য আছে; কেননা পিতা আমাকে যে সকল কার্য্য সম্পন্ন করিতে দিয়াছেন, যে সকল কার্য্য আমি করিতেছি, সেই সকল আমার বিষয়ে এই সাক্ষ্য দিতেছে যে, পিতা আমাকে প্রেরণ করিয়াছেন। 37আর পিতা, যিনি আমাকে পাঠাইয়াছেন, তিনিই আমার বিষয়ে সাক্ষ্য দিয়াছেন; তাঁহার রব তোমরা কখনও শুন নাই, তাঁহার আকারও দেখ নাই। 38আর তাঁহার বাক্য তোমাদের অন্তরে অবস্থিতি করে না; কেননা তিনি যাঁহাকে প্রেরণ করিয়াছেন, তাঁহাকে তোমরা বিশ্বাস কর না। 39তোমরা শাস্ত্র অনুসন্ধান করিয়া থাক, কারণ তোমরা মনে করিয়া থাক যে, তাহাতেই তোমাদের অনন্ত জীবন রহিয়াছে; আর তাহাই আমার বিষয়ে সাক্ষ্য দেয়; 40আর তোমরা জীবন পাইবার নিমিত্ত আমার নিকটে আসিতে ইচ্ছা কর না।
41আমি মনুষ্যদের হইতে গৌরব গ্রহণ করি না! 42কিন্তু আমি তোমাদিগকে জানি, তোমাদের অন্তরে ত ঈশ্বরের প্রেম নাই। 43আমি আপন পিতার নামে আসিয়াছি, আর তোমরা আমাকে গ্রহণ কর না; অন্য কেহ যদি আপনার নামে আইসে, তাহাকে তোমরা গ্রহণ করিবে। 44তোমরা কিরূপে বিশ্বাস করিতে পার? তোমরা ত পরস্পরের নিকটে গৌরব গ্রহণ করিতেছ, এবং একমাত্র ঈশ্বরের নিকট হইতে যে গৌরব আইসে, তাহার চেষ্টা কর না। 45মনে করিও না যে, আমি পিতার নিকটে তোমাদের উপরে দোষারোপ করিব; এক জন আছেন, যিনি তোমাদের উপরে দোষারোপ করেন; তিনি মোশি, যাঁহার উপরে তোমরা প্রত্যাশা রাখিয়াছ। 46কারণ যদি তোমরা মোশিকে বিশ্বাস করিতে, তবে আমাকেও বিশ্বাস করিতে, কেননা আমারই বিষয়ে তিনি লিখিয়াছেন। 47কিন্তু তাঁহার লেখায় যদি বিশ্বাস না কর, তবে আমার কথায় কিরূপে বিশ্বাস করিবে?
মাসুম কাকার জন্য গর্ববোধ করি।আপনি সত্যিই আপনার আব্বার স্বপ্ন পুরণ করেছেন।❤️
আমার খুব বেশি ইচ্ছে আমার ছেলে দের কে আজহার বিশব্বিদ্যালয়ের পড়ানো আল্লাহ আমার ইচ্ছে টা কবুল করে নিন আমিন
আমিন🤲
আমিন
আমিন
Amin
আমারো
DW বাংলা চ্যানেলকে অসংখ্য ধন্যবাদ মুসলিম বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহ্য তুলে ধরার জন্য।
এই বিশ্ব বিদ্যালয়ে আমার দাদু ( এবং তাঁর চার ভাইয়ের মধ্যে তিন ভাই ) এবং তাঁদের বাবা পড়া লিখা করেছিলেন ।
আজ সৌভাগ্য হলো DW- এর মাধ্যমে এ বিশ্ব বিদ্যালয় ঘুরে দেখার ।।
আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ । ❤️
😊😊
Masha Allah ❤
এত সুন্দর একটা ভিডিও উপহার দেওয়ার জন্য। শুকরিয়া
দয়া করে মিশরের আল আজহারের আরও ঐতিহাসিক স্হান দেখাবেন--- আল্লাহ আপনাকে হায়াতে তৈয়িবা দান করুন । আমিন-- ছুম্মা আমিন ।
L
অসাধারন একটি প্রামাণ্যচিত্র... প্রাচীন সভ্যতা, ঐতিহ্য, ইতিহাসের নগরী কায়রো... ডয়চেভেলে কে অশেষ ধন্যবাদ এমন একটি আয়োজনের জন্য...
Thanks for the first time in the UK
SUNNAH OF DRINKING WATER
1. Firstly, Say Bismillah.
2. Then See and drink.
3. Sit down and then drink. don't drink water standing
4. Drink it with your right hand.
5. Drink water-in three breaths at least.
6. Finally say Alhamdulillah.
please share it with others.
Jajakallahu khairun.
Allah gives you and your family Baraqah.
My writing will be successful only if it is implemented
@@shohelnetworld811 . g5 . y. b. u j
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমাকে এখানে পড়াশোনা করার সুযোগ দিয়েছেন। সকলের কাছে দোয়া চাই।
আলহামদুলিল্লাহ দোয়া রইলো আপনার জন্য
ফি আমানিল্লাহ
جزاكم الله
ভাই আপনার সাথে একটু কথা বলতে চাই
DW অনেক অনেক ধন্যবাদ মুসলিম বিশ্বের মর্যাদাপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয়ের চিত্র তুলে ধরার জন্য।
ইয়া আল্লাহ আপনি এই প্রতিষ্ঠানটিও কেয়ামত পর্যন্ত কবুল করুন
Amin
ইনশাআল্লাহ আমিও আসতেছি আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে। পড়াশোনা করার জন্য। আল্লাহ আপনি কবুল করুন আমীন
আমিন
কোন লাইনে পড়লে ওখানে যাওয়া যাবে ভাই
আসসালামু আলাইকুম আপনি কি পড়াশোনা করতে গিয়েছেন আমি একটু বিস্তারিত জানতে চাচ্ছিলাম পড়াশোনার বিষয়।
কওমি/আলিয়া/জেনারেল @@shahriyershahsadman1718
ইসলামের ইতিহাস কঠিন সুন্দর। হে রহমান আল্লাহ। খোলাফায়ে রাশেদার যুগ আমাদেরকে আবারো ফিরিয়ে দাও। তুমি সকল বিষয়ে পূর্ণ ক্ষমতাবান।
আমিন
../,.;'কিন্তু যীশু তাহাদিগকে এই উত্তর দিলেন, আমার পিতা এখন পর্য্যন্ত কার্য্য করিতেছেন, আমিও করিতেছি।
18এই কারণ যিহূদিগণ তাঁহাকে বধ করিতে আরও চেষ্টা পাইল; কেননা তিনি কেবল বিশ্রামবার লঙ্ঘন করিতেন তাহা নয়, কিন্তু আবার ঈশ্বরকে নিজ পিতা বলিতেন, আপনাকে ঈশ্বরের সমান করিতেন।
19অতএব যীশু উত্তর করিয়া তাহাদিগকে কহিলেন, সত্য, সত্য, আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, পুত্র আপনা হইতে কিছুই করিতে পারেন না, কেবল পিতাকে যাহা করিতে দেখেন, তাহাই করেন; কেননা তিনি যাহা যাহা করেন, পুত্রও সেই সকল তদ্রূপ করেন। 20কারণ পিতা পুত্রকে ভাল বাসেন, এবং আপনি যাহা যাহা করেন, সকলই তাঁহাকে দেখান; আর ইহা হইতেও মহৎ মহৎ কর্ম্ম তাঁহাকে দেখাইবেন, যেন তোমরা আশ্চর্য্য মনে কর। 21কেননা পিতা যেমন মৃতদিগকে উঠান ও জীবন দান করেন, তদ্রূপ পুত্রও যাহাদিগকে ইচ্ছা, জীবন দান করেন। 22কারণ পিতা কাহারও বিচার করেন না, কিন্তু সমস্ত বিচারভার পুত্রকে দিয়াছেন, 23যেন সকলে যেমন পিতাকে সমাদর করে, তেমনি পুত্রকে সমাদর করে। পুত্রকে যে সমাদর করে না, সে পিতাকে সমাদর করে না, যিনি তাঁহাকে পাঠাইয়াছেন।
24সত্য, সত্য, আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, যে ব্যক্তি আমার বাক্য শুনে, ও যিনি আমাকে পাঠাইয়াছেন, তাঁহাকে বিশ্বাস করে, সে অনন্ত জীবন প্রাপ্ত হইয়াছে, এবং বিচারে আনীত হয় না, কিন্তু সে মৃত্যু হইতে জীবনে পার হইয়া গিয়াছে। 25সত্য, সত্য, আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, এমন সময় আসিতেছে, বরং এখন উপস্থিত, যখন মৃতেরা ঈশ্বরের পুত্রের রব শুনিবে, এবং যাহারা শুনিবে, তাহারা জীবিত হইবে। 26কেননা পিতার যেমন আপনাতে জীবন আছে, তেমনি তিনি পুত্রকেও আপনাতে জীবন রাখিতে দিয়াছেন। 27আর তিনি তাঁহাকে বিচার করিবার অধিকার দিয়াছেন, কেননা তিনি মনুষ্যপুত্র। 28ইহাতে আশ্চর্য্য মনে করিও না; কেননা এমন সময় আসিতেছে, যখন কবরস্থ সকলে তাঁহার রব শুনিবে, 29এবং যাহারা সৎকার্য্য করিয়াছে, তাহারা জীবনের পুনরুত্থানের জন্য, ও যাহারা অসৎকার্য্য করিয়াছে, তাহারা বিচারের পুনরুত্থানের জন্য বাহির হইয়া আসিবে।
30আমি আপনা হইতে কিছুই করিতে পারি না; যেমন শুনি তেমনি বিচার করি; আর আমার বিচার ন্যায্য, কেননা আমি আপনার ইচ্ছা পূর্ণ করিতে চেষ্টা করি না, কিন্তু আমার প্রেরণকর্ত্তার ইচ্ছা পূর্ণ করিতে চেষ্টা করি।
31আমি যদি আপনার বিষয়ে আপনি সাক্ষ্য দিই, তবে আমার সাক্ষ্য সত্য নয়। 32আমার বিষয়ে আর এক জন সাক্ষ্য দিতেছেন; এবং আমি জানি, আমার বিষয়ে তিনি যে সাক্ষ্য দিতেছেন, সেই সাক্ষ্য সত্য। 33তোমরা যোহনের নিকটে লোক পাঠাইয়াছ, আর তিনি সত্যের পক্ষে সাক্ষ্য দিয়াছেন। 34কিন্তু আমি যে সাক্ষ্য গ্রহণ করি, তাহা মনুষ্য হইতে নয়; তথাপি আমি এ সকল কহিতেছি, যেন তোমরা পরিত্রাণ পাও। 35তিনি সেই জ্বলন্ত ও জ্যোতির্ম্ময় প্রদীপ ছিলেন, এবং তোমরা তাঁহার আলোতে কিছু কাল আনন্দ করিতে ইচ্ছুক হইয়াছিলে। 36কিন্তু যোহনের দত্ত সাক্ষ্য অপেক্ষা আমার গুরুতর সাক্ষ্য আছে; কেননা পিতা আমাকে যে সকল কার্য্য সম্পন্ন করিতে দিয়াছেন, যে সকল কার্য্য আমি করিতেছি, সেই সকল আমার বিষয়ে এই সাক্ষ্য দিতেছে যে, পিতা আমাকে প্রেরণ করিয়াছেন। 37আর পিতা, যিনি আমাকে পাঠাইয়াছেন, তিনিই আমার বিষয়ে সাক্ষ্য দিয়াছেন; তাঁহার রব তোমরা কখনও শুন নাই, তাঁহার আকারও দেখ নাই। 38আর তাঁহার বাক্য তোমাদের অন্তরে অবস্থিতি করে না; কেননা তিনি যাঁহাকে প্রেরণ করিয়াছেন, তাঁহাকে তোমরা বিশ্বাস কর না। 39তোমরা শাস্ত্র অনুসন্ধান করিয়া থাক, কারণ তোমরা মনে করিয়া থাক যে, তাহাতেই তোমাদের অনন্ত জীবন রহিয়াছে; আর তাহাই আমার বিষয়ে সাক্ষ্য দেয়; 40আর তোমরা জীবন পাইবার নিমিত্ত আমার নিকটে আসিতে ইচ্ছা কর না।
41আমি মনুষ্যদের হইতে গৌরব গ্রহণ করি না! 42কিন্তু আমি তোমাদিগকে জানি, তোমাদের অন্তরে ত ঈশ্বরের প্রেম নাই। 43আমি আপন পিতার নামে আসিয়াছি, আর তোমরা আমাকে গ্রহণ কর না; অন্য কেহ যদি আপনার নামে আইসে, তাহাকে তোমরা গ্রহণ করিবে। 44তোমরা কিরূপে বিশ্বাস করিতে পার? তোমরা ত পরস্পরের নিকটে গৌরব গ্রহণ করিতেছ, এবং একমাত্র ঈশ্বরের নিকট হইতে যে গৌরব আইসে, তাহার চেষ্টা কর না। 45মনে করিও না যে, আমি পিতার নিকটে তোমাদের উপরে দোষারোপ করিব; এক জন আছেন, যিনি তোমাদের উপরে দোষারোপ করেন; তিনি মোশি, যাঁহার উপরে তোমরা প্রত্যাশা রাখিয়াছ। 46কারণ যদি তোমরা মোশিকে বিশ্বাস করিতে, তবে আমাকেও বিশ্বাস করিতে, কেননা আমারই বিষয়ে তিনি লিখিয়াছেন। 47কিন্তু তাঁহার লেখায় যদি বিশ্বাস না কর, তবে আমার কথায় কিরূপে বিশ্বাস করিবে?
😭😭😭😭
অাল্লাহ কবুল করুক
মাহদী অাঃ অাগমনের পর সে স্বর্ণালী সময় ফিরে অাসবে অাবার
আলহামদুলিল্লাহ জামিয়া আজহারের মত আমাদের ইন্ডিয়াতে এরকম একটি প্রতিষ্ঠান তৈরি হওয়ার তৌফিক দান করুন যেহেতু আছি আলহামদুলিল্লাহ আমাদের অনেক প্রতিষ্ঠান দারুল উলুম দেওবান ও মাজাহির উলুম এবং বেরলবি এবং গাংগুহী রশিদ আহমদ গাঙ্গুহী রহঃওআক্কেল কুয়া গুজরাটে''''''
Love
অসংখ্য ধন্যবাদ ডয়েচে ভেলে বাংলা বিভাগকে ইতিহাসের উপর প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য। আশা করছি ভবিষ্যতে এই ধারা অব্যাহত থাকবে।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো লাগলো,
পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম....
ALHAMDULLILAH
SUNNAH OF DRINKING WATER
1. Firstly, Say Bismillah.
2. Then See and drink.
3. Sit down and then drink. don't drink water standing
4. Drink it with your right hand.
5. Drink water-in three breaths at least.
6. Finally say Alhamdulillah.
please share it with others.
Jajakallahu khairun.
Allah gives you and your family Baraqah.
My writing will be successful only if it is implemented
মিজানুর রহমান আজহারি হুজুরের কথা মনে পরে গেলো
বর্তমান মুসলিম বিশ্বের নাম্বার 1 এবং trending এ থাকা শেরা একটি বিশ্ব বিদ্যালয় আল আজহার বিশ্ব বিদ্যালয়।
প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (স)এর নাম নিলে দুরুদ পড়তে হয়।
আলহামদুলিল্লাহ! আল্লাহ তায়ালা এই প্রতিষ্ঠানকে কিয়ামত পর্যন্ত কায়েম রাখুক। আমিন।
Love vai
মাশাআল্লাহ এতো বড় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আর কোনো ধর্মে নাই এক মাত্র ইসলাম শিক্ষা দিচ্ছে জাজাকাল্লাহ l
ধন্যবাদ এরকম একটি জীবন্ত জিনিস দেখানোর জন্য দোয়া রইলো আল্লাহ তায়ালা আপনাকে দীর্ঘ জীবি করুক আমিন।
প্রথমে শুকরিয়া জানাই মহান আল্লাহ পাকের কাছে আলহামদুলিল্লাহ ভাইয়া আপনি এই ধরনের ভিডিও বানিয়েছেন আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ কালচার এরকম ইতিহাস নিয়ে ভিডিও বানাবেন ইসলামিক আশা করি আপনার কাছ থেকে
ডক্টর টাকার চেয়ে পারে বলে জানা যায় সব পরিবর্তন করতে পারেন নাই আমার
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর প্রতিবেদন
সত্যি অসাধারণ ডকুমেন্টারি
ধন্যবাদ DW বাংলা চ্যানেলকে
আল্লাহর কাছে চাওয়া আমাদের সন্তান দের আল আজহারে পড়ার তৌফিক দান করুন আমিন
..,/.;'কিন্তু যীশু তাহাদিগকে এই উত্তর দিলেন, আমার পিতা এখন পর্য্যন্ত কার্য্য করিতেছেন, আমিও করিতেছি।
18এই কারণ যিহূদিগণ তাঁহাকে বধ করিতে আরও চেষ্টা পাইল; কেননা তিনি কেবল বিশ্রামবার লঙ্ঘন করিতেন তাহা নয়, কিন্তু আবার ঈশ্বরকে নিজ পিতা বলিতেন, আপনাকে ঈশ্বরের সমান করিতেন।
19অতএব যীশু উত্তর করিয়া তাহাদিগকে কহিলেন, সত্য, সত্য, আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, পুত্র আপনা হইতে কিছুই করিতে পারেন না, কেবল পিতাকে যাহা করিতে দেখেন, তাহাই করেন; কেননা তিনি যাহা যাহা করেন, পুত্রও সেই সকল তদ্রূপ করেন। 20কারণ পিতা পুত্রকে ভাল বাসেন, এবং আপনি যাহা যাহা করেন, সকলই তাঁহাকে দেখান; আর ইহা হইতেও মহৎ মহৎ কর্ম্ম তাঁহাকে দেখাইবেন, যেন তোমরা আশ্চর্য্য মনে কর। 21কেননা পিতা যেমন মৃতদিগকে উঠান ও জীবন দান করেন, তদ্রূপ পুত্রও যাহাদিগকে ইচ্ছা, জীবন দান করেন। 22কারণ পিতা কাহারও বিচার করেন না, কিন্তু সমস্ত বিচারভার পুত্রকে দিয়াছেন, 23যেন সকলে যেমন পিতাকে সমাদর করে, তেমনি পুত্রকে সমাদর করে। পুত্রকে যে সমাদর করে না, সে পিতাকে সমাদর করে না, যিনি তাঁহাকে পাঠাইয়াছেন।
24সত্য, সত্য, আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, যে ব্যক্তি আমার বাক্য শুনে, ও যিনি আমাকে পাঠাইয়াছেন, তাঁহাকে বিশ্বাস করে, সে অনন্ত জীবন প্রাপ্ত হইয়াছে, এবং বিচারে আনীত হয় না, কিন্তু সে মৃত্যু হইতে জীবনে পার হইয়া গিয়াছে। 25সত্য, সত্য, আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, এমন সময় আসিতেছে, বরং এখন উপস্থিত, যখন মৃতেরা ঈশ্বরের পুত্রের রব শুনিবে, এবং যাহারা শুনিবে, তাহারা জীবিত হইবে। 26কেননা পিতার যেমন আপনাতে জীবন আছে, তেমনি তিনি পুত্রকেও আপনাতে জীবন রাখিতে দিয়াছেন। 27আর তিনি তাঁহাকে বিচার করিবার অধিকার দিয়াছেন, কেননা তিনি মনুষ্যপুত্র। 28ইহাতে আশ্চর্য্য মনে করিও না; কেননা এমন সময় আসিতেছে, যখন কবরস্থ সকলে তাঁহার রব শুনিবে, 29এবং যাহারা সৎকার্য্য করিয়াছে, তাহারা জীবনের পুনরুত্থানের জন্য, ও যাহারা অসৎকার্য্য করিয়াছে, তাহারা বিচারের পুনরুত্থানের জন্য বাহির হইয়া আসিবে।
30আমি আপনা হইতে কিছুই করিতে পারি না; যেমন শুনি তেমনি বিচার করি; আর আমার বিচার ন্যায্য, কেননা আমি আপনার ইচ্ছা পূর্ণ করিতে চেষ্টা করি না, কিন্তু আমার প্রেরণকর্ত্তার ইচ্ছা পূর্ণ করিতে চেষ্টা করি।
31আমি যদি আপনার বিষয়ে আপনি সাক্ষ্য দিই, তবে আমার সাক্ষ্য সত্য নয়। 32আমার বিষয়ে আর এক জন সাক্ষ্য দিতেছেন; এবং আমি জানি, আমার বিষয়ে তিনি যে সাক্ষ্য দিতেছেন, সেই সাক্ষ্য সত্য। 33তোমরা যোহনের নিকটে লোক পাঠাইয়াছ, আর তিনি সত্যের পক্ষে সাক্ষ্য দিয়াছেন। 34কিন্তু আমি যে সাক্ষ্য গ্রহণ করি, তাহা মনুষ্য হইতে নয়; তথাপি আমি এ সকল কহিতেছি, যেন তোমরা পরিত্রাণ পাও। 35তিনি সেই জ্বলন্ত ও জ্যোতির্ম্ময় প্রদীপ ছিলেন, এবং তোমরা তাঁহার আলোতে কিছু কাল আনন্দ করিতে ইচ্ছুক হইয়াছিলে। 36কিন্তু যোহনের দত্ত সাক্ষ্য অপেক্ষা আমার গুরুতর সাক্ষ্য আছে; কেননা পিতা আমাকে যে সকল কার্য্য সম্পন্ন করিতে দিয়াছেন, যে সকল কার্য্য আমি করিতেছি, সেই সকল আমার বিষয়ে এই সাক্ষ্য দিতেছে যে, পিতা আমাকে প্রেরণ করিয়াছেন। 37আর পিতা, যিনি আমাকে পাঠাইয়াছেন, তিনিই আমার বিষয়ে সাক্ষ্য দিয়াছেন; তাঁহার রব তোমরা কখনও শুন নাই, তাঁহার আকারও দেখ নাই। 38আর তাঁহার বাক্য তোমাদের অন্তরে অবস্থিতি করে না; কেননা তিনি যাঁহাকে প্রেরণ করিয়াছেন, তাঁহাকে তোমরা বিশ্বাস কর না। 39তোমরা শাস্ত্র অনুসন্ধান করিয়া থাক, কারণ তোমরা মনে করিয়া থাক যে, তাহাতেই তোমাদের অনন্ত জীবন রহিয়াছে; আর তাহাই আমার বিষয়ে সাক্ষ্য দেয়; 40আর তোমরা জীবন পাইবার নিমিত্ত আমার নিকটে আসিতে ইচ্ছা কর না।
41আমি মনুষ্যদের হইতে গৌরব গ্রহণ করি না! 42কিন্তু আমি তোমাদিগকে জানি, তোমাদের অন্তরে ত ঈশ্বরের প্রেম নাই। 43আমি আপন পিতার নামে আসিয়াছি, আর তোমরা আমাকে গ্রহণ কর না; অন্য কেহ যদি আপনার নামে আইসে, তাহাকে তোমরা গ্রহণ করিবে। 44তোমরা কিরূপে বিশ্বাস করিতে পার? তোমরা ত পরস্পরের নিকটে গৌরব গ্রহণ করিতেছ, এবং একমাত্র ঈশ্বরের নিকট হইতে যে গৌরব আইসে, তাহার চেষ্টা কর না। 45মনে করিও না যে, আমি পিতার নিকটে তোমাদের উপরে দোষারোপ করিব; এক জন আছেন, যিনি তোমাদের উপরে দোষারোপ করেন; তিনি মোশি, যাঁহার উপরে তোমরা প্রত্যাশা রাখিয়াছ। 46কারণ যদি তোমরা মোশিকে বিশ্বাস করিতে, তবে আমাকেও বিশ্বাস করিতে, কেননা আমারই বিষয়ে তিনি লিখিয়াছেন। 47কিন্তু তাঁহার লেখায় যদি বিশ্বাস না কর, তবে আমার কথায় কিরূপে বিশ্বাস করিবে?
Amin
ধন্যবাদ ডি ডব্লিউ কে এমন একটি সুন্দর প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য
খুবই চমৎকার একটা প্রতিবেদন। DW বাংলা ধন্যবাদ পেতেই পারে। ভবিষ্যতে এমন অনুষ্ঠান চালিয়ে যাবেন আশা করি।
DW - কে অসংখ্য ধন্যবাদ মুসলিম বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহ্য তুলে ধরার জন্য।
..,/;অতএব যীশু পুনর্ব্বার তাহাদিগকে কহিলেন, সত্য, সত্য, আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, আমিই মেষদিগের দ্বার। 8যাহারা আমার পূর্ব্বে আসিয়াছিল, তাহারা সকলে চোর ও দস্যু, কিন্তু মেষেরা তাহাদের রব শুনে নাই। 9আমিই দ্বার, আমা দিয়া যদি কেহ প্রবেশ করে, সে পরিত্রাণ পাইবে, এবং ভিতরে আসিবে ও বাহিরে যাইবে ও চরাণী পাইবে। 10চোর আইসে, কেবল যেন চুরি, বধ ও বিনাশ করিতে পারে; আমি আসিয়াছি, যেন তাহারা জীবন পায় ও উপচয় পায়।
11আমিই উত্তম মেষপালক; উত্তম মেষপালক মেষদের জন্য আপন প্রাণ সমর্পণ করে। 12যে বেতনজীবী, মেষপালক নয়, মেষ সকল যাহার নিজের নয়, সে কেন্দুয়া আসিতে দেখিলে মেষগুলি ফেলিয়া পলায়ন করে; তাহাতে কেন্দুয়া তাহাদিগকে ধরিয়া লইয়া যায়, ও ছিন্নভিন্ন করিয়া ফেলে; সে পলায়ন করে, 13কারণ সে বেতনজীবী, মেষদিগের জন্য চিন্তা করে না। 14আমিই উত্তম মেষপালক; আমার নিজের সকলকে আমি জানি, এবং আমার নিজের সকলে আমাকে জানে, 15যেমন পিতা আমাকে জানেন, ও আমি পিতাকে জানি; এবং মেষদিগের জন্য আমি আপন প্রাণ সমর্পণ করি। 16আমার আরও মেষ আছে, সে সকল এ খোঁয়াড়ের নয়; তাহাদিগকেও আমার আনিতে হইবে, এবং তাহারা আমার রব শুনিবে, তাহাতে এক পাল, ও এক পালক হইবে।
17পিতা আমাকে এই জন্য প্রেম করেন, কারণ আমি আপন প্রাণ সমর্পণ করি, যেন পুনরায় তাহা গ্রহণ করি। 18কেহ আমা হইতে তাহা হরণ করে না, বরং আমি আপনা হইতেই তাহা সমর্পণ করি। তাহা সমর্পণ করিতে আমার ক্ষমতা আছে; এবং পুনরায় তাহা গ্রহণ করিতেও আমার ক্ষমতা আছে; এই আদেশ আমি আপন পিতা হইতে পাইয়াছি।
19এই সকল বাক্য হেতু যিহূদীদের মধ্যে পুনরায় মতভেদ হইল। 20তাহাদের মধ্যে অনেকে কহিল, এ ভূতগ্রস্ত ও পাগল, ইহার কথা কেন শুনিতেছে?
21অন্যেরা বলিল, এ সকল ত ভূতগ্রস্ত লোকের কথা নয়; ভূত কি অন্ধদের চক্ষু খুলিয়া দিতে পারে?
নিজ ক্ষমতার বিষয়ে যীশুর শিক্ষা।
22সেই সময়ে যিরূশালেমে মন্দির-প্রতিষ্ঠার পর্ব্ব উপস্থিত হইল; তখন শীতকাল; 23আর যীশু ধর্ম্মধামে শলোমনের বারাণ্ডায় বেড়াইতেছিলেন। 24তাহাতে যিহূদীরা তাঁহাকে ঘেরিয়া বলিতে লাগিল, আর কত কাল আমাদের প্রাণ দোলায়মান রাখিতেছ? তুমি যদি খ্রীষ্ট হও, স্পষ্ট করিয়া আমাদিগকে বল।
25যীশু উত্তর করিলেন, আমি তোমাদিগকে বলিয়াছি, আর তোমরা বিশ্বাস কর না; আমি যে সকল কার্য্য আমার পিতার নামে করিতেছি, সেই সমস্ত আমার বিষয়ে সাক্ষ্য দিতেছে। 26কিন্তু তোমরা বিশ্বাস কর না, কারণ তোমরা আমার মেষদের মধ্যে নহ। 27আমার মেষেরা আমার রব শুনে, আর আমি তাহাদিগকে জানি, এবং তাহারা আমার পশ্চাদগমন করে; 28আর আমি তাহাদিগকে অনন্ত জীবন দিই, তাহারা কখনই বিনষ্ট হইবে না, এবং কেহই আমার হস্ত হইতে তাহাদিগকে কাড়িয়া লইবে না। 29আমার পিতা, যিনি তাহাদের আমাকে দিয়াছেন, তিনি সর্ব্বাপেক্ষা মহান্; এবং কেহই পিতার হস্ত হইতে কিছুই কাড়িয়া লইতে পারে না। 30আমি ও পিতা, আমরা এক।
31যিহূদীরা আবার তাঁহাকে মারিবার জন্য পাথর তুলিল। 32যীশু তাহাদিগকে উত্তর করিলেন, পিতা হইতে তোমাদিগকে অনেক উত্তম কার্য্য দেখাইয়াছি, তাহার কোন্ কার্য্য প্রযুক্ত আমাকে পাথর মার?
33যিহূদীরা তাঁহাকে এই উত্তর দিল, উত্তম কার্য্যের জন্য তোমাকে পাথর মারি না, কিন্তু ঈশ্বর-নিন্দার জন্য, কারণ তুমি মানুষ হইয়া আপনাকে ঈশ্বর করিয়া তুলিতেছ, এই জন্য।
34যীশু তাহাদিগকে উত্তর করিলেন, তোমাদের ব্যবস্থায় কি লিখিত নাই, “আমি বলিলাম, তোমরা ঈশ্বর”? 35যাহাদের নিকটে ঈশ্বরের বাক্য উপস্থিত হইয়াছিল, তিনি যদি তাহাদিগকে ঈশ্বর বলিলেন-আর শাস্ত্রের খণ্ডন ত হইতে পারে না- 36তবে যাঁহাকে পিতা পবিত্র করিলেন ও জগতে প্রেরণ করিলেন, তোমরা কি তাঁহাকে বল যে, তুমি ঈশ্বরনিন্দা করিতেছ, কেননা আমি বলিলাম যে, আমি ঈশ্বরের পুত্র? 37আমার পিতার কার্য্য যদি না করি, তবে আমাকে বিশ্বাস করিও না। 38কিন্তু যদি করি, আমাকে বিশ্বাস না করিলেও, সেই কার্য্যে বিশ্বাস কর; যেন তোমরা জানিতে পার ও বুঝিতে পার যে, পিতা আমাতে আছেন, এবং আমি পিতাতে আছি।
39তাহারা আবার তাঁহাকে ধরিতে চেষ্টা করিল, কিন্তু তিনি তাহাদের হাত এড়াইয়া বাহির হইয়া গেলেন।
40পরে তিনি আবার যর্দ্দনের পরপারে, যেখানে যোহন প্রথমে বাপ্তাইজ করিতেন, সেই স্থানে গেলেন; আর তথায় রহিলেন। 41তাহাতে অনেকে তাঁহার কাছে আসিল, এবং বলিল, যোহন কোন চিহ্ন-কার্য্য করেন নাই, কিন্তু এই ব্যক্তির বিষয়ে যোহন যে সকল কথা বলিয়াছিলেন, সে সকলই সত্য। 42আর সেখানে অনেকে তাঁহাতে বিশ্বাস করিল।
Very Very beautiful!!! By the grace of Almighty Allah, knowledge about different subjects can be spreaded through this remarkable and world renowned University.
ধন্যবাদ এতো সুন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ একটি ভিডিও বানানোর জন্য।এমন গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও আরও চাই।
মুসলিমদের ঐতিহাসিক নিদর্শন পশ্চিমা গণমাধ্যমে দেখে ভালই লাগছে। জার্মান সংবাদমাধ্যম ডেয়েচে ভেলে বাংলা বিভাগকে ধন্যবাদ তাদের এই সুন্দর অনুষ্ঠানের জন্য।
আলহামদুলিল্লাহ এই আযহার বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখা পড়া করছি।দোয়া করবেন সবাই।
আল্লাহ কোনো কিছুই অযথা সৃষ্টি করেনি এটাই তার প্রমান সোবহানাল্লাহ 😘আলহামদুলিল্লাহ
শহীদে আজম হযরত ইমাম হোসাইন রাঃ এঁর পবিত্র কদমে সালাম
খুবই চমৎকার উপাস্থাপনা
ধন্যবাদ
SUNNAH OF DRINKING WATER
1. Firstly, Say Bismillah.
2. Then See and drink.
3. Sit down and then drink. don't drink water standing
4. Drink it with your right hand.
5. Drink water-in three breaths at least.
6. Finally say Alhamdulillah.
please share it with others.
Jajakallahu khairun.
Allah gives you and your family Baraqah.
My writing will be successful only if it is implemented
আল আঝার দেখার খুব ইচ্ছা ছিলো...............আপনাদের উসিলায় দেখতে পেয়ে ভালো লাগলো
মাশাআল্লাহ্ প্রতিবেদনকারী আমাকে মুগ্ধ করেছে! 💟
In sha allah will visit Egypt one day ❤️
অনবদ্য সুন্দর উপস্থাপন সাবলীল ভাষা উচ্চারন আর সেই সাথে বিস্তারিত তথ্য সম্ভার । ধন্যবাদ ❤❤❤❤❤
ধন্যবাদ আপনাকে একটা প্রয়োজনীয় প্রতিবেদন প্রকাশের জন্য। আলহামদুলিল্লাহ
অসাধারণ - আরেকটু যদি সময় থাকতেন আরো ভালো লাগতো - দেখতে দেখতে ভিডিও শেষ - পরের পর্ব ৩০ মিনিটের চায় ❤️❤️
ধন্যবাদ DW বাংলা। এই ধরনের প্রামাণ্যচিত্র আরও কন্টিনিউ করলে খারাপ হয় না।
ভাই প্রতিবেদনটি খুব ভালো লাগছে।
লা মাজহারদের জন্য এখানে শিক্ষা রয়েছে। মানে মাজহাবের গুরুত্ব কতটা তা-যেন তারা বুঝতে পারে এটাই আমার কামনা।
আসসালামু আলাইকুম ভাই। আমরা কি মাযহাব মানতে বাধ্য?
আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ধর্ম মধ্যে বাড়াবাড়ি পছন্দ করে না।
আল আজহার শিক্ষার্থী হতে হলে অবশ্যই
চার মাজহাব মধ্যে হতে হবে। 🌟
ভাই পিএইচডি করতে হলে নূন্যতম কতো সিজিপিএ লাগবে অনার্স এর??
@@Holibut-Studio গুগলে সার্চ করুন
@@Holibut-Studio গুগলে সার্চ করুন
,,.;/অতএব যীশু পুনর্ব্বার তাহাদিগকে কহিলেন, সত্য, সত্য, আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, আমিই মেষদিগের দ্বার। 8যাহারা আমার পূর্ব্বে আসিয়াছিল, তাহারা সকলে চোর ও দস্যু, কিন্তু মেষেরা তাহাদের রব শুনে নাই। 9আমিই দ্বার, আমা দিয়া যদি কেহ প্রবেশ করে, সে পরিত্রাণ পাইবে, এবং ভিতরে আসিবে ও বাহিরে যাইবে ও চরাণী পাইবে। 10চোর আইসে, কেবল যেন চুরি, বধ ও বিনাশ করিতে পারে; আমি আসিয়াছি, যেন তাহারা জীবন পায় ও উপচয় পায়।
11আমিই উত্তম মেষপালক; উত্তম মেষপালক মেষদের জন্য আপন প্রাণ সমর্পণ করে। 12যে বেতনজীবী, মেষপালক নয়, মেষ সকল যাহার নিজের নয়, সে কেন্দুয়া আসিতে দেখিলে মেষগুলি ফেলিয়া পলায়ন করে; তাহাতে কেন্দুয়া তাহাদিগকে ধরিয়া লইয়া যায়, ও ছিন্নভিন্ন করিয়া ফেলে; সে পলায়ন করে, 13কারণ সে বেতনজীবী, মেষদিগের জন্য চিন্তা করে না। 14আমিই উত্তম মেষপালক; আমার নিজের সকলকে আমি জানি, এবং আমার নিজের সকলে আমাকে জানে, 15যেমন পিতা আমাকে জানেন, ও আমি পিতাকে জানি; এবং মেষদিগের জন্য আমি আপন প্রাণ সমর্পণ করি। 16আমার আরও মেষ আছে, সে সকল এ খোঁয়াড়ের নয়; তাহাদিগকেও আমার আনিতে হইবে, এবং তাহারা আমার রব শুনিবে, তাহাতে এক পাল, ও এক পালক হইবে।
17পিতা আমাকে এই জন্য প্রেম করেন, কারণ আমি আপন প্রাণ সমর্পণ করি, যেন পুনরায় তাহা গ্রহণ করি। 18কেহ আমা হইতে তাহা হরণ করে না, বরং আমি আপনা হইতেই তাহা সমর্পণ করি। তাহা সমর্পণ করিতে আমার ক্ষমতা আছে; এবং পুনরায় তাহা গ্রহণ করিতেও আমার ক্ষমতা আছে; এই আদেশ আমি আপন পিতা হইতে পাইয়াছি।
19এই সকল বাক্য হেতু যিহূদীদের মধ্যে পুনরায় মতভেদ হইল। 20তাহাদের মধ্যে অনেকে কহিল, এ ভূতগ্রস্ত ও পাগল, ইহার কথা কেন শুনিতেছে?
21অন্যেরা বলিল, এ সকল ত ভূতগ্রস্ত লোকের কথা নয়; ভূত কি অন্ধদের চক্ষু খুলিয়া দিতে পারে?
নিজ ক্ষমতার বিষয়ে যীশুর শিক্ষা।
22সেই সময়ে যিরূশালেমে মন্দির-প্রতিষ্ঠার পর্ব্ব উপস্থিত হইল; তখন শীতকাল; 23আর যীশু ধর্ম্মধামে শলোমনের বারাণ্ডায় বেড়াইতেছিলেন। 24তাহাতে যিহূদীরা তাঁহাকে ঘেরিয়া বলিতে লাগিল, আর কত কাল আমাদের প্রাণ দোলায়মান রাখিতেছ? তুমি যদি খ্রীষ্ট হও, স্পষ্ট করিয়া আমাদিগকে বল।
25যীশু উত্তর করিলেন, আমি তোমাদিগকে বলিয়াছি, আর তোমরা বিশ্বাস কর না; আমি যে সকল কার্য্য আমার পিতার নামে করিতেছি, সেই সমস্ত আমার বিষয়ে সাক্ষ্য দিতেছে। 26কিন্তু তোমরা বিশ্বাস কর না, কারণ তোমরা আমার মেষদের মধ্যে নহ। 27আমার মেষেরা আমার রব শুনে, আর আমি তাহাদিগকে জানি, এবং তাহারা আমার পশ্চাদগমন করে; 28আর আমি তাহাদিগকে অনন্ত জীবন দিই, তাহারা কখনই বিনষ্ট হইবে না, এবং কেহই আমার হস্ত হইতে তাহাদিগকে কাড়িয়া লইবে না। 29আমার পিতা, যিনি তাহাদের আমাকে দিয়াছেন, তিনি সর্ব্বাপেক্ষা মহান্; এবং কেহই পিতার হস্ত হইতে কিছুই কাড়িয়া লইতে পারে না। 30আমি ও পিতা, আমরা এক।
31যিহূদীরা আবার তাঁহাকে মারিবার জন্য পাথর তুলিল। 32যীশু তাহাদিগকে উত্তর করিলেন, পিতা হইতে তোমাদিগকে অনেক উত্তম কার্য্য দেখাইয়াছি, তাহার কোন্ কার্য্য প্রযুক্ত আমাকে পাথর মার?
33যিহূদীরা তাঁহাকে এই উত্তর দিল, উত্তম কার্য্যের জন্য তোমাকে পাথর মারি না, কিন্তু ঈশ্বর-নিন্দার জন্য, কারণ তুমি মানুষ হইয়া আপনাকে ঈশ্বর করিয়া তুলিতেছ, এই জন্য।
34যীশু তাহাদিগকে উত্তর করিলেন, তোমাদের ব্যবস্থায় কি লিখিত নাই, “আমি বলিলাম, তোমরা ঈশ্বর”? 35যাহাদের নিকটে ঈশ্বরের বাক্য উপস্থিত হইয়াছিল, তিনি যদি তাহাদিগকে ঈশ্বর বলিলেন-আর শাস্ত্রের খণ্ডন ত হইতে পারে না- 36তবে যাঁহাকে পিতা পবিত্র করিলেন ও জগতে প্রেরণ করিলেন, তোমরা কি তাঁহাকে বল যে, তুমি ঈশ্বরনিন্দা করিতেছ, কেননা আমি বলিলাম যে, আমি ঈশ্বরের পুত্র? 37আমার পিতার কার্য্য যদি না করি, তবে আমাকে বিশ্বাস করিও না। 38কিন্তু যদি করি, আমাকে বিশ্বাস না করিলেও, সেই কার্য্যে বিশ্বাস কর; যেন তোমরা জানিতে পার ও বুঝিতে পার যে, পিতা আমাতে আছেন, এবং আমি পিতাতে আছি।
39তাহারা আবার তাঁহাকে ধরিতে চেষ্টা করিল, কিন্তু তিনি তাহাদের হাত এড়াইয়া বাহির হইয়া গেলেন।
40পরে তিনি আবার যর্দ্দনের পরপারে, যেখানে যোহন প্রথমে বাপ্তাইজ করিতেন, সেই স্থানে গেলেন; আর তথায় রহিলেন। 41তাহাতে অনেকে তাঁহার কাছে আসিল, এবং বলিল, যোহন কোন চিহ্ন-কার্য্য করেন নাই, কিন্তু এই ব্যক্তির বিষয়ে যোহন যে সকল কথা বলিয়াছিলেন, সে সকলই সত্য। 42আর সেখানে অনেকে তাঁহাতে বিশ্বাস করিল।
কারবালার ঘটনা ১১৫৩ সাল কিভাবে হয়? এটি ৬৮০ সাল হবে।
আলহামদুলিল্লাহ
ধন্যবাদ জানাই DW Bangla কে
মাশাআল্লাহ।
অনেক সুন্দর করে প্রতিবেদনটা দেখানোর জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
.,;/'অতএব যীশু পুনর্ব্বার তাহাদিগকে কহিলেন, সত্য, সত্য, আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, আমিই মেষদিগের দ্বার। 8যাহারা আমার পূর্ব্বে আসিয়াছিল, তাহারা সকলে চোর ও দস্যু, কিন্তু মেষেরা তাহাদের রব শুনে নাই। 9আমিই দ্বার, আমা দিয়া যদি কেহ প্রবেশ করে, সে পরিত্রাণ পাইবে, এবং ভিতরে আসিবে ও বাহিরে যাইবে ও চরাণী পাইবে। 10চোর আইসে, কেবল যেন চুরি, বধ ও বিনাশ করিতে পারে; আমি আসিয়াছি, যেন তাহারা জীবন পায় ও উপচয় পায়।
11আমিই উত্তম মেষপালক; উত্তম মেষপালক মেষদের জন্য আপন প্রাণ সমর্পণ করে। 12যে বেতনজীবী, মেষপালক নয়, মেষ সকল যাহার নিজের নয়, সে কেন্দুয়া আসিতে দেখিলে মেষগুলি ফেলিয়া পলায়ন করে; তাহাতে কেন্দুয়া তাহাদিগকে ধরিয়া লইয়া যায়, ও ছিন্নভিন্ন করিয়া ফেলে; সে পলায়ন করে, 13কারণ সে বেতনজীবী, মেষদিগের জন্য চিন্তা করে না। 14আমিই উত্তম মেষপালক; আমার নিজের সকলকে আমি জানি, এবং আমার নিজের সকলে আমাকে জানে, 15যেমন পিতা আমাকে জানেন, ও আমি পিতাকে জানি; এবং মেষদিগের জন্য আমি আপন প্রাণ সমর্পণ করি। 16আমার আরও মেষ আছে, সে সকল এ খোঁয়াড়ের নয়; তাহাদিগকেও আমার আনিতে হইবে, এবং তাহারা আমার রব শুনিবে, তাহাতে এক পাল, ও এক পালক হইবে।
17পিতা আমাকে এই জন্য প্রেম করেন, কারণ আমি আপন প্রাণ সমর্পণ করি, যেন পুনরায় তাহা গ্রহণ করি। 18কেহ আমা হইতে তাহা হরণ করে না, বরং আমি আপনা হইতেই তাহা সমর্পণ করি। তাহা সমর্পণ করিতে আমার ক্ষমতা আছে; এবং পুনরায় তাহা গ্রহণ করিতেও আমার ক্ষমতা আছে; এই আদেশ আমি আপন পিতা হইতে পাইয়াছি।
19এই সকল বাক্য হেতু যিহূদীদের মধ্যে পুনরায় মতভেদ হইল। 20তাহাদের মধ্যে অনেকে কহিল, এ ভূতগ্রস্ত ও পাগল, ইহার কথা কেন শুনিতেছে?
21অন্যেরা বলিল, এ সকল ত ভূতগ্রস্ত লোকের কথা নয়; ভূত কি অন্ধদের চক্ষু খুলিয়া দিতে পারে?
নিজ ক্ষমতার বিষয়ে যীশুর শিক্ষা।
22সেই সময়ে যিরূশালেমে মন্দির-প্রতিষ্ঠার পর্ব্ব উপস্থিত হইল; তখন শীতকাল; 23আর যীশু ধর্ম্মধামে শলোমনের বারাণ্ডায় বেড়াইতেছিলেন। 24তাহাতে যিহূদীরা তাঁহাকে ঘেরিয়া বলিতে লাগিল, আর কত কাল আমাদের প্রাণ দোলায়মান রাখিতেছ? তুমি যদি খ্রীষ্ট হও, স্পষ্ট করিয়া আমাদিগকে বল।
25যীশু উত্তর করিলেন, আমি তোমাদিগকে বলিয়াছি, আর তোমরা বিশ্বাস কর না; আমি যে সকল কার্য্য আমার পিতার নামে করিতেছি, সেই সমস্ত আমার বিষয়ে সাক্ষ্য দিতেছে। 26কিন্তু তোমরা বিশ্বাস কর না, কারণ তোমরা আমার মেষদের মধ্যে নহ। 27আমার মেষেরা আমার রব শুনে, আর আমি তাহাদিগকে জানি, এবং তাহারা আমার পশ্চাদগমন করে; 28আর আমি তাহাদিগকে অনন্ত জীবন দিই, তাহারা কখনই বিনষ্ট হইবে না, এবং কেহই আমার হস্ত হইতে তাহাদিগকে কাড়িয়া লইবে না। 29আমার পিতা, যিনি তাহাদের আমাকে দিয়াছেন, তিনি সর্ব্বাপেক্ষা মহান্; এবং কেহই পিতার হস্ত হইতে কিছুই কাড়িয়া লইতে পারে না। 30আমি ও পিতা, আমরা এক।
31যিহূদীরা আবার তাঁহাকে মারিবার জন্য পাথর তুলিল। 32যীশু তাহাদিগকে উত্তর করিলেন, পিতা হইতে তোমাদিগকে অনেক উত্তম কার্য্য দেখাইয়াছি, তাহার কোন্ কার্য্য প্রযুক্ত আমাকে পাথর মার?
33যিহূদীরা তাঁহাকে এই উত্তর দিল, উত্তম কার্য্যের জন্য তোমাকে পাথর মারি না, কিন্তু ঈশ্বর-নিন্দার জন্য, কারণ তুমি মানুষ হইয়া আপনাকে ঈশ্বর করিয়া তুলিতেছ, এই জন্য।
34যীশু তাহাদিগকে উত্তর করিলেন, তোমাদের ব্যবস্থায় কি লিখিত নাই, “আমি বলিলাম, তোমরা ঈশ্বর”? 35যাহাদের নিকটে ঈশ্বরের বাক্য উপস্থিত হইয়াছিল, তিনি যদি তাহাদিগকে ঈশ্বর বলিলেন-আর শাস্ত্রের খণ্ডন ত হইতে পারে না- 36তবে যাঁহাকে পিতা পবিত্র করিলেন ও জগতে প্রেরণ করিলেন, তোমরা কি তাঁহাকে বল যে, তুমি ঈশ্বরনিন্দা করিতেছ, কেননা আমি বলিলাম যে, আমি ঈশ্বরের পুত্র? 37আমার পিতার কার্য্য যদি না করি, তবে আমাকে বিশ্বাস করিও না। 38কিন্তু যদি করি, আমাকে বিশ্বাস না করিলেও, সেই কার্য্যে বিশ্বাস কর; যেন তোমরা জানিতে পার ও বুঝিতে পার যে, পিতা আমাতে আছেন, এবং আমি পিতাতে আছি।
39তাহারা আবার তাঁহাকে ধরিতে চেষ্টা করিল, কিন্তু তিনি তাহাদের হাত এড়াইয়া বাহির হইয়া গেলেন।
40পরে তিনি আবার যর্দ্দনের পরপারে, যেখানে যোহন প্রথমে বাপ্তাইজ করিতেন, সেই স্থানে গেলেন; আর তথায় রহিলেন। 41তাহাতে অনেকে তাঁহার কাছে আসিল, এবং বলিল, যোহন কোন চিহ্ন-কার্য্য করেন নাই, কিন্তু এই ব্যক্তির বিষয়ে যোহন যে সকল কথা বলিয়াছিলেন, সে সকলই সত্য। 42আর সেখানে অনেকে তাঁহাতে বিশ্বাস করিল।
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ বিশেষ চমৎকার সুন্দর বিডিও আমিন।
A lot of thanks DW
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ,
আল্লাহ তাআলা যাকে ইচ্ছা, তার নুরের দিকে পথ পদর্শন করেন।
যারা আল্লাহর পক্ষ থেকে তওফীক পায়,তারাই এই নুর লাভ করে।
মিজানুর রহমান আজহারী শায়েখের জন্য ভিডিওটা দেখা 🤲🤲💚
সত্যি ই অসাধারণ.....গর্ববোধ করি প্রাচীন এই সৃষ্টি নিয়ে।
ডিডাব্লিউ বাংলা চ্যানেলকে অসংখ্য ধন্যবাদ বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আলোচনা করার জন্য এবং ভিডিও দেখানোর জন্য হয়তো আমাকে কোনদিন সেখানে নিতেন না মাধ্যমে তা দেখা হল। ফি আমানিল্লাহ্
আল আজহার বিশ্ব বিদ্যালয় হলো বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ইসলামী বিশ্ব বিদ্যালয়।
সোবহানাল্লাহ্।
আলহামদুলিল্লাহ শিক্ষা ব্যবস্হা খুবই ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ এমন সুন্দর প্রতিবেদন তুলে ধরার জন্য 😍 ☺️ 😘
শত কোটি শুকরিয়া আল্লাহর।
আলআজহার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় হৌক পবিত্র আলকোরআন আনের নির্ভেজাল আসমানি অহির বিধান, যেন ধর্মের নামে মনগড়া কোন শিক্ষা না থাকে, আমিন
প্রতিবেদক কে অসংখ্য ধন্যবাদ। ❤️❤️
youtube.com/@RofikulMedia93
অসাধারন একটি প্রামাণ্যচিত্র.
আমাদের বাংলাদেশের প্রিয় হুজুর মিজানুর রহমান আজহারী এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়ালেখা করেছেন। মাশাল্লাহ
মাশাল্লাহ একটা জিনিস খুবই ভালো লাগলো যে ওখানে পড়তে গেলে কোন কোন একটা মাযহাবের মধ্যে হতে হবে।
আল্লাহ বাংলাদেশে এমন একটি বিশব্বিদ্যালয়ের ব্যবস্থা করে দেন- আমীন
Oshadharon💖 olpo shomoye onek kichui janlam abong dakhlam
সুবহানআল্লাহ।
হে আল্লাহ তুমি আমার ছেলে কেএই বিশ্ব বিদ্যালয়ের পড়তে কবুল করুন
Amin
আমিন
আল আজহার এ ভর্তি পড়াশোনা নিয়ে বিস্তারিত হলে ভালো হতো তারপরও ধন্যবাদ যতোটুকু জানলাম
ওয়েব সাইটে সব পাবেন।
আমারও দরকার ছিল
❤
SUNNAH OF DRINKING WATER
1. Firstly, Say Bismillah.
2. Then See and drink.
3. Sit down and then drink. don't drink water standing
4. Drink it with your right hand.
5. Drink water-in three breaths at least.
6. Finally say Alhamdulillah.
please share it with others.
Jajakallahu khairun.
Allah gives you and your family Baraqah.
My writing will be successful only if it is implemented
অসাধারণ।
আমার যদি ছেলে হয় তাহলে তাকে এখানে পড়ানোর ইচ্ছে আছে ইনশাআল্লাহ
SUNNAH OF DRINKING WATER
1. Firstly, Say Bismillah.
2. Then See and drink.
3. Sit down and then drink. don't drink water standing
4. Drink it with your right hand.
5. Drink water-in three breaths at least.
6. Finally say Alhamdulillah.
please share it with others.
Jajakallahu khairun.
Allah gives you and your family Baraqah.
My writing will be successful only if it is implemented
আল্লাহ তাআলা কবুল করুন
Good Islamic Video!!!!
Dwকে আন্তরিক ধন্যবাদ
ইনশাআল্লাহ আমি একদিন যাবো একমাত্র আল্লাহকে রাজি-খুশি করার জন্য দ্বীন নিয়ে কাজ করার জন্য আল্লাহ কবুল করেন আমিন 😢
সুন্দর সুন্দর জিনিস দেখানোর জন্য চ্যানেল কে ধন্যবাদ
Ma Sha Allah 🥰🥰🥰
Allah hu sobai ke ai desta ghurar daofik Dan korok... Amin 🤲🤲
Allahu Akbar Alhamdulillah 🤲🇧🇩🫶🇸🇦🫶🌙🕋🕌💚❤️💚
ইসলামিক স্থাপত্য ইতিহাসের সমন্বয়ে জানার শেষ নেই... যা আমরা অনেকেই হজ করে চলে আসে এক মাসের একটা প্যাকেজ এ...
Mashaallah 🥰 🖤 onak sundur
অসাধারণ!অনেক অজানা তথ্য আপনার মাধ্যমে জানতে পেলাম।
বাকি পর্ব গুলো দেন।তাড়াতাড়ি
ধন্যবাদ আপনাকে জাযাকাল্লাহ খাইর
ধন্যবাদ আমাদেরকে এত পুরনো এবং ঐতিহাসিক জিনিস ঘুরে দেখানোর জন্য
Thanks DW Bangla
আলহামদুলিল্লাহ্ অনেক ভালো লাগলো এই কথা সুনে যে মাজহাবের অনুসরণ করা লাগবে
নবী কোন মাজহাবের ছিলেন?
@@anonymoussoul3343 একথাটা সহি নয়
@@anonymoussoul3343 মাজহাব হলো নবী করিম সাঃ এর একই বিষয়ে বিভিন্ন হাদীস আছে তার কোন একটির উপর আমল করা।। মাজহাব মানে ইমাম এর অনুসরণ করা নয় ইমামের কথা মতো নবী করিম সাঃ এর অনুসরণ করা হয়।। জারাবলে আমরা মাজহাব মানিনা তারা-ও মাজহাব মানে আমরা নবী করিম সাঃ এর যুগ এর কাছের টা মানি এখন কার লামাজহাবি ভাইয়েরা নতুন দেরকে মানে এইটাই পাতক্ষ মাজহাব ওলারা একজনকে মানে ইমাম।। লামাজহাবি রা অনেক শায়েখ কে ইমাম মানেন।।।।উত্তেজনার কারণে মাথা গরম হয়ে থাকে সে জন্য বুঝতে পারে না।।মাফকরবেন ভুল হলে
@@hafizurrahman9084 যদি নবী একজনই হোন, এবং আপনি তার হাদিস জেনে থাকেন, তাহলে সেই হাদিস মোতাবেকই দ্বীন মেনে চলেন। ৪ ইমাম ৪ ভাবে তাকে ব্যাখ্যা করলে কোনটাই তো সঠিক হয় না, সঠিক হবে সব গুলো মিলিয়ে চলা, মানে নবীজির সুন্নতের উপর আমল করা। আপনি এক মাজহাব মানছেন বাকি ৩ টা মানছেন না, তার মানে অইসব মাজহাবে যেসব আমল ছিল সেগুলো বাকিই থেকে গেল, বুঝতেছেন কি হচ্ছে এখানে? লা মাজহাবীরা সকল কিছুই মানে। কিন্তু মাজহাবীরা, নিজের বুঝার দায়িত্ব ইমামদের উপর ছেড়ে দিয়ে তারা যেভাবে বুঝছে সেভাবে মেনে চলে। এসব যে সঠিক এগুলোর কোন ভিত্তি আছে? টেষ্ট করার উপায় আছে? নাই।
@@hafizurrahman9084 Right vi
আল আজহার ❤️ সত্যিই দেখনে মে মজাদার 😎Thanks 👍
ধন্যবাদ এ বিডিও’র জন্য
অনেক সুন্দর কায়রো সিটি।
খুব যেতে ইচ্ছে করছে!। 😔
চার মাযহাব অনুসরণ করে পরানো হয়, এটা শুনেই ভালো লাগলো, আলহামদুলিল্লাহ,
ভাই যুবায়ের আহমেদ আপনি কি জানেন না মহানবীর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) নাম উচ্চারণ
করলে দরুদ পড়তে হয়।
এটা তারাই পড়বে যারা তাকে ভাল মনে করে, ভালবাসে। যারা বাসে না তারা পড়বে না, সিম্পল। এটা তার নাম তো আর না। সমস্যা নাই এখানে। আমিও পড়ি না।
আলহামদুলিল্লাহ আমি আল আজহারের একজন ছাত্র
আলহামদুলিল্লাহ। মহান আল্লাহতালা আপনাকে উত্তম বিনিময় দান করুন। আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ।
চমৎকার প্রতিবেদন
Mashaallah❤