- 215
- 93 333
Tito Munshi
Registrace 1. 02. 2011
বরেণ্য আবৃত্তিকার মুন্সী মোঃ রেজাউল হোসেইন টিটো ১৯৬৯ খৃষ্টাব্দের ১৬ ডিসেম্বর “ময়মনসিংহ” জেলার “ফুলবাড়ীয়া” উপজেলায় জন্মগ্রহন করেন ।মা মিসেস রাজিয়া হোসাইন আকন্জ্ঞী (১৯৪৫ - ২০০১) এবং পিতা মুন্সী মোঃ আবুল হোসাইন (১৯৪০-১৯৮৮)। তারা দুই ভাই এক বোন।
মুন্সী মোঃ রেজাউল হোসেইন টিটো বলেন আমার বাবার কবিতা আবৃত্তির একটা আলাদা অন্যরকম স্টাইল ছিল, একটা ভিন্নরকম সুরের দোলায় উনি জীবন্ত করে তুলতেন কবিতার চরিত্র, পরিবেশ, প্রকৃতি, মানব প্রেম। কি অসাধারন তার সুর মূর্ছনা , অভিব্যক্তি। । তিনিই আমার প্রথম ও প্রধান গুরু এবং কবিতার ও জীবনের পথ প্রদর্শক।
আবৃত্তি অথবা বাচিক শিল্প নিয়ে আমার সেই গভীর ঝোঁক আমার অগোচরেই আমাকে চালিত করে নিয়ে আসতে থাকে ক্রমশ আমার আজকের অবস্থানে; এই চলমান পথে যুক্ত হয়েছে অনেক জ্ঞাণী, গুণী । কখনো অবাক বিস্ময়ে মুগ্ধ হয়ে কেবল শুনেই ক্ষান্ত হতে পারিনি আমি, আমার মন বাসনা সেই সুন্দরের বাক্ সৌন্দর্যে অবগাহন করতে আমার আমিকে ছেড়ে ডুব দিয়েছে তাঁর ভিতর । এই ছিল আমার বাক্ শিল্পের শিক্ষার পথ - শিক্ষা গুরু। এর বাইরে আর কোনো একক , কোনো নির্দিষ্ট শিক্ষক ছিলনা আমার এই জীবন চলার পথে।
মুন্সী মোঃ রেজাউল হোসেইন টিটো বলেন আমার বাবার কবিতা আবৃত্তির একটা আলাদা অন্যরকম স্টাইল ছিল, একটা ভিন্নরকম সুরের দোলায় উনি জীবন্ত করে তুলতেন কবিতার চরিত্র, পরিবেশ, প্রকৃতি, মানব প্রেম। কি অসাধারন তার সুর মূর্ছনা , অভিব্যক্তি। । তিনিই আমার প্রথম ও প্রধান গুরু এবং কবিতার ও জীবনের পথ প্রদর্শক।
আবৃত্তি অথবা বাচিক শিল্প নিয়ে আমার সেই গভীর ঝোঁক আমার অগোচরেই আমাকে চালিত করে নিয়ে আসতে থাকে ক্রমশ আমার আজকের অবস্থানে; এই চলমান পথে যুক্ত হয়েছে অনেক জ্ঞাণী, গুণী । কখনো অবাক বিস্ময়ে মুগ্ধ হয়ে কেবল শুনেই ক্ষান্ত হতে পারিনি আমি, আমার মন বাসনা সেই সুন্দরের বাক্ সৌন্দর্যে অবগাহন করতে আমার আমিকে ছেড়ে ডুব দিয়েছে তাঁর ভিতর । এই ছিল আমার বাক্ শিল্পের শিক্ষার পথ - শিক্ষা গুরু। এর বাইরে আর কোনো একক , কোনো নির্দিষ্ট শিক্ষক ছিলনা আমার এই জীবন চলার পথে।
আমার কবিতা তুমি, কবিঃ কাজী নজরুল ইসলাম, কাব্যগ্রন্থঃ নতুন চাঁদ, আবৃত্তিঃ টিটো মুন্সী / Tito Munshi
কবিতাঃ #আমার_কবিতা_তুমি
কবিঃ #কাজী_নজরুল_ইসলাম
কাব্যগ্রন্থঃ #নতুন_চাঁদ
_____________________________
আমার কবিতা তুমি
প্রিয়া-রূপ ধরে এতদিনে এলে আমার কবিতা তুমি,
আঁখির পলকে মরুভূমি যেন হয়ে গেল বনভূমি!
জুড়াল গো তার শত জনমের রৌদ্রদগ্ধ-কায়া-
এতদিনে পেল তার স্বপনের স্নিগ্ধ মেঘের ছায়া!
চেয়ে দেখো প্রিয়া, তোমার পরশ পেয়ে
গোলাপ দ্রাক্ষাকুঞ্জে মরুর বক্ষ গিয়াছে ছেয়ে!
গভীর নিশীথে, হে মোর মানসী, আমার কল্পলোকে
কবিতার রূপে চুপে চুপে তুমি বিরহ-করুণ চোখে
চাহিয়া থাকিতে মোর মুখ পানে ; আসিয়া হিয়ার মাঝে
বলিতে যেন গো - ‘হে মোর বিরহী, কোথায় বেদনা বাজে?’
আমি ভাবিতাম, আকাশের চাঁদ বুকে বুঝি এল নেমে
মোর বেদনায় বুকে বুক রাখি কাঁদিতে গভীর প্রেমে!
তব চাঁদ-মুখপানে চেয়ে আজ চমকিয়া উঠি আমি,
আমি চিনিয়াছি, সে চাঁদ এসেছে প্রিয়া-রূপ ধরে নামি!
যত রস-ধারা নেমেছে আমার কবিতার সুরে গানে
তাহার উৎস কোথায়, হে প্রিয়া, তব শ্রীঅঙ্গ জানে।
তাই আজ তব যে অঙ্গে যবে আমার নয়ন পড়ে,
থির হয়ে যায় দৃষ্টি সেথাই, আঁখি-পাতা নাহি নড়ে!
তোমার তনুর অণু-পরমাণু চির-চেনা মোর, রানি!
তুমি চেন নাকো ওরা চেনে বলে, ‘বন্ধু তোমারে জানি।’
অনন্ত শ্রীকান্তি লাবণি রূপ পড়ে ঝরে ঝরে
তোমার অঙ্গ বাহি, প্রিয়তমা, বিশ্ব ভুবন-পরে!
মন্ত্র-মুগ্ধ সাপের মতন তোমার অঙ্গ পানে
তাই চেয়ে থাকি অপলক-আঁখি, লজ্জারে নাহি মানে!
তুমি যবে চল, যবে কথা বল, মুখ পানে চাও হেসে
মূর্তি ধরিয়া ওঠে যেন সেথা আমার ছন্দ ভেসে।
মনে মনে বলি, তুমি যে আমার ছন্দ-সরস্বতী,
ওগো চঞ্চলা, আমার জীবনে তুমি দুরন্ত গতি!
আমার রুদ্র নৃত্যে জেগেছে কঙ্কালে নব প্রাণ,
ছন্দিতা ওগো, আমি জানি, তাহা তব অঙ্গের দান!
নাচ যবে তুমি আমার বক্ষে, রুধির নাচিয়া ওঠে
সেই নাচ মোর কবিতায় গানে ছন্দ হইয়া ফোটে।
মনে পড়ে যবে তোমার ডাগর সজল-কাজল আঁখি,
সে চোখের চাওয়া আমার গানের সুর দিয়ে বেঁধে রাখি।
প্রেম-ঢলঢল তোমার বিরহ-ছলছল মুখ হেরি
ভাবের ইন্দ্রধনু ওঠে মোর সপ্ত আকাশ ঘেরি।
আমার লেখার রেখায় রেখায় ইন্দ্রধনুর মায়া,
উহারা জানে না, এই রং তব তনুর প্রতিচ্ছায়া!
আমার লেখায় কী যেন গভীর রহস্য খোঁজে সবে
ভাবে, এ কবির প্রিয়তমা বুঝি আকাশ-কুসুম হবে!
উহারা জানে না, তুমি অসহায় কাঁদ পৃথিবীর পথে,
উহারা জানে না রহস্যময়ী তুমি মোর লেখা হতে।
আমিই ধরিতে পারি না তোমারে, উহারা ধরিতে চায়,
সাগরের স্মৃতি খুঁজে ওরা মরুভূর বালুকায়!
তোমার অধরে আঁখি পড়ে যবে, অধীর তৃষ্ণা জাগে,
মোর কবিতায় রস হয়ে সেই তৃষ্ণার রং লাগে।
জাগে মদালস-অনুরাগ-ঘন নব যৌবন-নেশা
এই পৃথিবীরে মনে হয় যেন শিরাজি আঙুর-পেশা!
সুর হয়ে ওঠে সুরা যেন, আমি মদিরা-মত্ত হয়ে
যৌবন-বেগে তরুণেরে ডাকি খর তরবারি লয়ে।
জরাগ্রস্ত জাতিরে শুনাই নব জীবনের গান,
সেই যৌবন-উন্মদ বেগ, হে প্রিয়া তোমার দান।
হে চির-কিশোরী, চির-যৌবনা! তোমার রূপের ধ্যানে
জাগে সুন্দর রূপের তৃষ্ণা নিত্য আমার প্রাণে।
আপনার রূপে আপনি মুগ্ধা দেখিতে পাও না তুমি
কত ফুল ফুটে ওঠে গো তোমার চরণ-মাধুরী চুমি!
কুড়ায়ে সে ফুল গাঁথি আমি মালা কাব্যে-ছন্দে-গানে,
মালা দেখে সবে, জানে না মালার ফুল ফোটে কোনখানে!
হে প্রিয়া, তোমার চির-সুন্দর রূপ বারে বারে মোরে
অসুন্দরের পথ হতে টানি আনিয়াছে হাত ধরে।
ভিড় করে যবে ঘিরিত আমারে অসুন্দরের দল,
সহসা ঊর্ধ্বে ফুটিয়া উঠিত তব মুখ-শতদল।
মনে হত, যেন তুমি অনন্ত শ্বেত শতদল-মাঝে,
মোর প্রতীক্ষা করিতেছ প্রিয়া চির-বিরহিণী সাজে।
সেই মুখখানি খুঁজিয়া ফিরেছি পৃথিবীর দেশে দেশে,
শ্রান্ত স্বপনে হৃদয়ে-গগনে ও মুখ উঠিত ভেসে!
যেই ধরিয়াছি মনে হত হায়, অমনই ভাঙিত ঘুম,
স্মৃতি রেখে যেত আমার আকাশে তব রূপ-কুঙ্কুম!
দেখি নাই, তবু কহিতাম গানে ‘সাড়া দাও, সাড়া দাও,
যারা আসে পথে, তারা তুমি নহ, ওদের সরায়ে নাও!’
ভেবেছিনু, বুঝি পৃথিবীতে আর তব দেখা মিলিল না,
তুমি থাক বুঝি সুদূর গগনে হয়ে কবি-কল্পনা।
সহসা একদা প্রভাতে যখন পাখিরা ছেড়েছে নীড়,
হারানো প্রিয়ারে খুঁজেছি আকাশে অরুণ-চন্দ্রাপীড়,
আমি পৃথিবীতে খুঁজিতেছিনু গো আমার প্রিয়ারে গানে,
থমকি দাঁড়ানু, চমকি উঠিনু কাহার বীণার তানে!
বেণু আর বীণা এক সাথে বাজে কাহার কন্ঠ-তটে,
কার ছবি যেন কাঁদিয়া উঠিল লুকানো হৃদয়-পটে।
হেরিনু আকাশে তরুণ সূর্য থির হয়ে যেন আছে,
কে যেন কী কথা কয়ে গেল হেসে আমার কানের কাছে।
আমার বুকের জমাট তুষার-সাগর সহসা গলে
আছাড়িয়া যেন পড়িতে চাহিল তোমার চরণ-তলে।
ওগো মেঘ-মায়া, বুঝিয়াছিলে কি তুমি?
দারুণ তৃষায় তব পানে ছিল চেয়ে কোনো মরুভূমি?
তুমি চলে গেলে ছায়ার মতন, আমি ভাবিলাম মায়া,
কল্প-লোকের প্রিয়া আসে না গো ধরণিতে ধরি কায়া!
ভেবেছিনু, আর জীবনে হবে না দেখা -
সহসা শ্রাবণ-মেঘ এল যেন হইয়া ব্রজের কেকা!
যমুনার তীরে বাজিয়া উঠিল আবার বিরহী বেণু,
আঁধার কদম-কুঞ্জে হেরিনু রাধার চরণ-রেণু।
যোগ-সমাধিতে মগ্ন আছিনু, ভগ্ন হইল ধ্যান,
আমার শূন্য আকাশে আসিল স্বর্ণ-জ্যোতির বান।
চির-চেনা তব মুখখানি সেই জ্যোতিতে উঠিল ভাসি
ইঙ্গিতে যেন কহিলে, ‘বিরহী প্রিয়তম, ভালোবাসি!’
আমি ডাকিলাম, ‘এসো এসো তবে কাছে।’
কাঁদিয়া কহিলে, ‘হেরো গ্রহ তারা এখনও জাগিয়া আছে,
উহারা নিভুক, ঘুমাক পৃথিবী, ঘুমাক রবি ও শশী,
সেদিন আমারে পাবে গো, লাজের গুন্ঠন যাবে খসি।
কেবল দুজন করিব কূজন, রহিবে না কোনো ভয়,
মোদের ভুবনে রহিবে কেবল প্রেম আর প্রেমময়।’
‘আমি কী করিব?’ কহিলাম আঁখি-নীরে
কহিলে ‘কাঁদিবে মোর নাম লয়ে বিরহ-যমুনাতীরে!
যমুনা শুকায়ে গিয়াছে প্রেমের গোকুলে এ ধরাতলে,
আবার সৃজন করো সে যমুনা তোমার অশ্রুজলে।
তোমার আমার কাঁদন গলিয়া হইবে যমুনা জল
সেই যমুনায় সিনান করিতে আসিবে গোপিনীদল,
ওরা প্রেম পাবে, পাইবে শান্তি, পাবে তৃষ্ণার মধু,
তোমারে দিলাম চির-উপবাস, পরম বিরহ, বঁধু!’
‘এ কী অভিশাপ দিলে তুমি’ বলে যেমনই উঠি গো কাঁদি,
হেরি কাঁদিতেছ পাগলিনি মোর হাত দুটি বুকে বাঁধি!
আজ মোর গানে কবিতায়, সুরে তুমি ছাড়া নাই কেউ,
সেই অভিশাপ যমুনায় বুঝি তুলেছে বিপুল ঢেউ!
________________________________
#কবিতা
#কবি_নজরুল
#টিটো_মুন্সী
#টিটু_মুন্সি
#বাচিক
#tito_munshi
#kobitapoem
#titu_munsi
#kobi_nazrul
#kobi_nozrul
#viralvideo
#reels
কবিঃ #কাজী_নজরুল_ইসলাম
কাব্যগ্রন্থঃ #নতুন_চাঁদ
_____________________________
আমার কবিতা তুমি
প্রিয়া-রূপ ধরে এতদিনে এলে আমার কবিতা তুমি,
আঁখির পলকে মরুভূমি যেন হয়ে গেল বনভূমি!
জুড়াল গো তার শত জনমের রৌদ্রদগ্ধ-কায়া-
এতদিনে পেল তার স্বপনের স্নিগ্ধ মেঘের ছায়া!
চেয়ে দেখো প্রিয়া, তোমার পরশ পেয়ে
গোলাপ দ্রাক্ষাকুঞ্জে মরুর বক্ষ গিয়াছে ছেয়ে!
গভীর নিশীথে, হে মোর মানসী, আমার কল্পলোকে
কবিতার রূপে চুপে চুপে তুমি বিরহ-করুণ চোখে
চাহিয়া থাকিতে মোর মুখ পানে ; আসিয়া হিয়ার মাঝে
বলিতে যেন গো - ‘হে মোর বিরহী, কোথায় বেদনা বাজে?’
আমি ভাবিতাম, আকাশের চাঁদ বুকে বুঝি এল নেমে
মোর বেদনায় বুকে বুক রাখি কাঁদিতে গভীর প্রেমে!
তব চাঁদ-মুখপানে চেয়ে আজ চমকিয়া উঠি আমি,
আমি চিনিয়াছি, সে চাঁদ এসেছে প্রিয়া-রূপ ধরে নামি!
যত রস-ধারা নেমেছে আমার কবিতার সুরে গানে
তাহার উৎস কোথায়, হে প্রিয়া, তব শ্রীঅঙ্গ জানে।
তাই আজ তব যে অঙ্গে যবে আমার নয়ন পড়ে,
থির হয়ে যায় দৃষ্টি সেথাই, আঁখি-পাতা নাহি নড়ে!
তোমার তনুর অণু-পরমাণু চির-চেনা মোর, রানি!
তুমি চেন নাকো ওরা চেনে বলে, ‘বন্ধু তোমারে জানি।’
অনন্ত শ্রীকান্তি লাবণি রূপ পড়ে ঝরে ঝরে
তোমার অঙ্গ বাহি, প্রিয়তমা, বিশ্ব ভুবন-পরে!
মন্ত্র-মুগ্ধ সাপের মতন তোমার অঙ্গ পানে
তাই চেয়ে থাকি অপলক-আঁখি, লজ্জারে নাহি মানে!
তুমি যবে চল, যবে কথা বল, মুখ পানে চাও হেসে
মূর্তি ধরিয়া ওঠে যেন সেথা আমার ছন্দ ভেসে।
মনে মনে বলি, তুমি যে আমার ছন্দ-সরস্বতী,
ওগো চঞ্চলা, আমার জীবনে তুমি দুরন্ত গতি!
আমার রুদ্র নৃত্যে জেগেছে কঙ্কালে নব প্রাণ,
ছন্দিতা ওগো, আমি জানি, তাহা তব অঙ্গের দান!
নাচ যবে তুমি আমার বক্ষে, রুধির নাচিয়া ওঠে
সেই নাচ মোর কবিতায় গানে ছন্দ হইয়া ফোটে।
মনে পড়ে যবে তোমার ডাগর সজল-কাজল আঁখি,
সে চোখের চাওয়া আমার গানের সুর দিয়ে বেঁধে রাখি।
প্রেম-ঢলঢল তোমার বিরহ-ছলছল মুখ হেরি
ভাবের ইন্দ্রধনু ওঠে মোর সপ্ত আকাশ ঘেরি।
আমার লেখার রেখায় রেখায় ইন্দ্রধনুর মায়া,
উহারা জানে না, এই রং তব তনুর প্রতিচ্ছায়া!
আমার লেখায় কী যেন গভীর রহস্য খোঁজে সবে
ভাবে, এ কবির প্রিয়তমা বুঝি আকাশ-কুসুম হবে!
উহারা জানে না, তুমি অসহায় কাঁদ পৃথিবীর পথে,
উহারা জানে না রহস্যময়ী তুমি মোর লেখা হতে।
আমিই ধরিতে পারি না তোমারে, উহারা ধরিতে চায়,
সাগরের স্মৃতি খুঁজে ওরা মরুভূর বালুকায়!
তোমার অধরে আঁখি পড়ে যবে, অধীর তৃষ্ণা জাগে,
মোর কবিতায় রস হয়ে সেই তৃষ্ণার রং লাগে।
জাগে মদালস-অনুরাগ-ঘন নব যৌবন-নেশা
এই পৃথিবীরে মনে হয় যেন শিরাজি আঙুর-পেশা!
সুর হয়ে ওঠে সুরা যেন, আমি মদিরা-মত্ত হয়ে
যৌবন-বেগে তরুণেরে ডাকি খর তরবারি লয়ে।
জরাগ্রস্ত জাতিরে শুনাই নব জীবনের গান,
সেই যৌবন-উন্মদ বেগ, হে প্রিয়া তোমার দান।
হে চির-কিশোরী, চির-যৌবনা! তোমার রূপের ধ্যানে
জাগে সুন্দর রূপের তৃষ্ণা নিত্য আমার প্রাণে।
আপনার রূপে আপনি মুগ্ধা দেখিতে পাও না তুমি
কত ফুল ফুটে ওঠে গো তোমার চরণ-মাধুরী চুমি!
কুড়ায়ে সে ফুল গাঁথি আমি মালা কাব্যে-ছন্দে-গানে,
মালা দেখে সবে, জানে না মালার ফুল ফোটে কোনখানে!
হে প্রিয়া, তোমার চির-সুন্দর রূপ বারে বারে মোরে
অসুন্দরের পথ হতে টানি আনিয়াছে হাত ধরে।
ভিড় করে যবে ঘিরিত আমারে অসুন্দরের দল,
সহসা ঊর্ধ্বে ফুটিয়া উঠিত তব মুখ-শতদল।
মনে হত, যেন তুমি অনন্ত শ্বেত শতদল-মাঝে,
মোর প্রতীক্ষা করিতেছ প্রিয়া চির-বিরহিণী সাজে।
সেই মুখখানি খুঁজিয়া ফিরেছি পৃথিবীর দেশে দেশে,
শ্রান্ত স্বপনে হৃদয়ে-গগনে ও মুখ উঠিত ভেসে!
যেই ধরিয়াছি মনে হত হায়, অমনই ভাঙিত ঘুম,
স্মৃতি রেখে যেত আমার আকাশে তব রূপ-কুঙ্কুম!
দেখি নাই, তবু কহিতাম গানে ‘সাড়া দাও, সাড়া দাও,
যারা আসে পথে, তারা তুমি নহ, ওদের সরায়ে নাও!’
ভেবেছিনু, বুঝি পৃথিবীতে আর তব দেখা মিলিল না,
তুমি থাক বুঝি সুদূর গগনে হয়ে কবি-কল্পনা।
সহসা একদা প্রভাতে যখন পাখিরা ছেড়েছে নীড়,
হারানো প্রিয়ারে খুঁজেছি আকাশে অরুণ-চন্দ্রাপীড়,
আমি পৃথিবীতে খুঁজিতেছিনু গো আমার প্রিয়ারে গানে,
থমকি দাঁড়ানু, চমকি উঠিনু কাহার বীণার তানে!
বেণু আর বীণা এক সাথে বাজে কাহার কন্ঠ-তটে,
কার ছবি যেন কাঁদিয়া উঠিল লুকানো হৃদয়-পটে।
হেরিনু আকাশে তরুণ সূর্য থির হয়ে যেন আছে,
কে যেন কী কথা কয়ে গেল হেসে আমার কানের কাছে।
আমার বুকের জমাট তুষার-সাগর সহসা গলে
আছাড়িয়া যেন পড়িতে চাহিল তোমার চরণ-তলে।
ওগো মেঘ-মায়া, বুঝিয়াছিলে কি তুমি?
দারুণ তৃষায় তব পানে ছিল চেয়ে কোনো মরুভূমি?
তুমি চলে গেলে ছায়ার মতন, আমি ভাবিলাম মায়া,
কল্প-লোকের প্রিয়া আসে না গো ধরণিতে ধরি কায়া!
ভেবেছিনু, আর জীবনে হবে না দেখা -
সহসা শ্রাবণ-মেঘ এল যেন হইয়া ব্রজের কেকা!
যমুনার তীরে বাজিয়া উঠিল আবার বিরহী বেণু,
আঁধার কদম-কুঞ্জে হেরিনু রাধার চরণ-রেণু।
যোগ-সমাধিতে মগ্ন আছিনু, ভগ্ন হইল ধ্যান,
আমার শূন্য আকাশে আসিল স্বর্ণ-জ্যোতির বান।
চির-চেনা তব মুখখানি সেই জ্যোতিতে উঠিল ভাসি
ইঙ্গিতে যেন কহিলে, ‘বিরহী প্রিয়তম, ভালোবাসি!’
আমি ডাকিলাম, ‘এসো এসো তবে কাছে।’
কাঁদিয়া কহিলে, ‘হেরো গ্রহ তারা এখনও জাগিয়া আছে,
উহারা নিভুক, ঘুমাক পৃথিবী, ঘুমাক রবি ও শশী,
সেদিন আমারে পাবে গো, লাজের গুন্ঠন যাবে খসি।
কেবল দুজন করিব কূজন, রহিবে না কোনো ভয়,
মোদের ভুবনে রহিবে কেবল প্রেম আর প্রেমময়।’
‘আমি কী করিব?’ কহিলাম আঁখি-নীরে
কহিলে ‘কাঁদিবে মোর নাম লয়ে বিরহ-যমুনাতীরে!
যমুনা শুকায়ে গিয়াছে প্রেমের গোকুলে এ ধরাতলে,
আবার সৃজন করো সে যমুনা তোমার অশ্রুজলে।
তোমার আমার কাঁদন গলিয়া হইবে যমুনা জল
সেই যমুনায় সিনান করিতে আসিবে গোপিনীদল,
ওরা প্রেম পাবে, পাইবে শান্তি, পাবে তৃষ্ণার মধু,
তোমারে দিলাম চির-উপবাস, পরম বিরহ, বঁধু!’
‘এ কী অভিশাপ দিলে তুমি’ বলে যেমনই উঠি গো কাঁদি,
হেরি কাঁদিতেছ পাগলিনি মোর হাত দুটি বুকে বাঁধি!
আজ মোর গানে কবিতায়, সুরে তুমি ছাড়া নাই কেউ,
সেই অভিশাপ যমুনায় বুঝি তুলেছে বিপুল ঢেউ!
________________________________
#কবিতা
#কবি_নজরুল
#টিটো_মুন্সী
#টিটু_মুন্সি
#বাচিক
#tito_munshi
#kobitapoem
#titu_munsi
#kobi_nazrul
#kobi_nozrul
#viralvideo
#reels
zhlédnutí: 449
Video
Outing for Shooting Murapara, Rupgonj, Narayangonj
zhlédnutí 134Před 11 měsíci
Outing for Shooting Murapara, Rupgonj, Narayangonj
বিশ্বাস ও আশা - কাজী নজরুল ইসলাম । আবৃত্তিশিল্পী-টিটো মুন্সি
zhlédnutí 39Před rokem
#bangladesh #tito_munshi #kazi_nuzrul_islam কবিতাঃ #বিশ্বাস_ও_আশা কবিঃ #কাজী_নজরুল_ইসলাম আবৃত্তিশিল্পীঃ #টিটো_মুন্সি বিশ্বাস ও আশা কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্বাস আর আশা যার নাই, যেয়ো না তাহার কাছে, নড়াচড়া করে, তবুও সে মড়া, জ্যান্ত সে মরিয়াছে। শয়তান তারে শেষ করিয়াছে, ইমান লয়েছে কেড়ে, পরান গিয়াছে মৃত্যুপুরীতে ভয়ে তার দেহ ছেড়ে! #বাংলা_কবিতা #কবিতা_আবৃত্তি #কাজী_নজরুল_ইসলাম #টিটো_মুন্সি #bangl...
বল বীর - বল উন্নত মম শির!... বিদ্রোহী কবিতার শ্রেষ্ঠ আবৃত্তি । আবৃত্তিশিল্পী-টিটো মুন্সি
zhlédnutí 31KPřed rokem
#bangladesh #tito_munshi #kazi_nuzrul_islam বল বীর - বল উন্নত মম শির!... বিদ্রোহী কবিতার শ্রেষ্ঠ আবৃত্তি । আবৃত্তিশিল্পী-টিটো মুন্সি কবিতাঃ #বিদ্রোহী কবিঃ #কাজী_নজরুল_ইসলাম আবৃত্তিশিল্পীঃ #টিটো_মুন্সি কাজী নজরুল ইসলাম বিদ্রোহী ল বীর - বল উন্নত মম শির! শির নেহারি’ আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির! বল বীর - বল মহাবিশ্বের মহাকাশ ফাড়ি’ চন্দ্র সূর্য গ্রহ তারা ছাড়ি’ ভূলোক দ্যুলোক গোলক ভেদিয়া খোদার আসন ‘...
প্রবন্ধ-ছুৎমার্গ। গ্রন্থ- যুগবাণী। কাজী নজরুল ইসলাম। আবৃত্তিশিল্পী - টিটো মুন্সী
zhlédnutí 912Před rokem
#Bangaldesh #kazi_nuzrul_islam #titu_munshi #kobita প্রবন্ধ- #ছুৎমার্গ গ্রন্থ- #যুগবাণী কবি- #কাজী_নজরুল_ইসলাম আবৃত্তিশিল্পী - #টিটো_মুন্সী Join Our Facebook page: profile.php?id=100068498343240 বরেণ্য আবৃত্তিকার মুন্সী মোঃ রেজাউল হোসেইন টিটো ১৯৬৯ খৃষ্টাব্দের ১৬ ডিসেম্বর “ময়মনসিংহ” জেলার “ফুলবাড়ীয়া” উপজেলায় জন্মগ্রহন করেন ।মা মিসেস রাজিয়া হোসাইন আকন্জ্ঞী (১৯৪৫ - ২০০১) এবং পিতা...
আগমনী । কাজী নজরুল ইসলাম। আবৃত্তিশিল্পী - টিটো মুন্সী।
zhlédnutí 740Před rokem
#Bangaldesh #kazi_nuzrul_islam #titu_munshi #kobita কবিতাঃ #আগমনী কাব্যগ্রন্থঃ #অগ্নিবীণা কবিঃ #কাজী_নজরুল_ইসলাম আবৃত্তিশিল্পী - #টিটো_মুন্সী Join Our Facebook page: profile.php?id=100068498343240 কাজী নজরুল ইসলাম আগমনী একি রণ-বাজা বাজে ঘন ঘন- ঝন রনরন রন ঝনঝন! সেকি দমকি দমকি ধমকি ধমকি ...
আনন্দময়ীর আগমনে । কাজী নজরুল ইসলাম। আবৃত্তিশিল্পী - টিটো মুন্সী।
zhlédnutí 1,3KPřed rokem
#Bangaldesh #kazi_nuzrul_islam #titu_munshi #kobita কবিতাঃ #আনন্দময়ীর_আগমনে কবিঃ #কাজী_নজরুল_ইসলাম আবৃত্তিশিল্পী - #টিটো_মুন্সী গ্রন্থাকারে অপ্রকাশিত কবিতা এই কবিতাটির জন্য কবি রাষ্ট্রদ্রোহীতার মামলায় গ্রেফতার এবং দণ্ডিত হন । Join Our Facebook page: profile.php?id=100068498343240 কাজী নজরুল ইসলাম আনন্দময়ীর আগমনে আর কতকাল থাকবি বেটী মাটির ঢেলার মূর্তি আড়াল? স্বর্গ যে আজ জয় করেছ...
রক্তাম্বর ধারিনী মা। কাজী নজরুল ইসলাম। আবৃত্তিশিল্পী - টিটো মুন্সী।
zhlédnutí 200Před rokem
#Bangaldesh #kazi_nuzrul_islam #titu_munshi #kobita কবিতাঃ #রক্তাম্বর_ধারিনী_মা কবিঃ #কাজী_নজরুল_ইসলাম কাব্যগ্রন্থঃ #অগ্নিবীণা আবৃত্তিশিল্পী - #টিটো_মুন্সী Join Our Facebook page: profile.php?id=100068498343240 কাজী নজরুল ইসলাম রক্তাম্বর ধারিনী মা রক্তাম্বর পর মা এবার জ্বলে পুড়ে যাক এবার শ্বেতবসন দেখি ঐ করে সাজে মা কেমন বাজে তরবারি ঝনন-ঝন .................... #বাংলা_কবিতা #কবিতা_আব...
অবতরণিকা। কাজী নজরুল ইসলাম। আবৃত্তিশিল্পী - টিটো মুন্সী। কাব্যগ্রন্থঃ মরু ভাস্কর
zhlédnutí 206Před rokem
#Bangaldesh #kazi_nuzrul_islam #titu_munshi #kobita কবিতাঃ #অবতরণিকা কবিঃ #কাজী নজরুল ইসলাম কাব্যগ্রন্থঃ #মরু-ভাস্কর আবৃত্তিশিল্পী - #টিটো মুন্সী Join Our Facebook page: profile.php?id=100068498343240 অবতরণিকা কাজী নজরুল ইসলাম জগে উঠ তুই রে ভোরের পাখি নিশি -প্রভাতের কবি! লোহিত সাগরে সিনান করিয়া উদিল আরব -রবি । ওরে উঠ তুই ,নূতন করিয়া বেঁধে তোল তোর বীন! ঘন আঁধারের মিনারে ফুকারে আজান ...
Onagoto । অনাগত । কাজী নজরুল ইসলাম। আবৃত্তিশিল্পী - টিটো মুন্সী।
zhlédnutí 288Před rokem
#Bangaldesh #kazi_nuzrul_islam #titu_munshi #kobita কবিতাঃ #অনাগত কবিঃ #কাজী_নজরুল_ইসলাম কাব্যগ্রন্থঃ #মরু_ভাস্কর আবৃত্তিশিল্পী - #টিটো_মুন্সী Join Our Facebook page: profile.php?id=100068498343240 অবতরণিকা কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ব তখনও ছিল গো স্বপ্নে,বিশ্বের বনমালী আপনাকে ছিল আপনি মগন ।তখনও বিশ্ব-ডালি ভরিয়া ওঠেনি শস্যে কুসুমে ;তখনও গগন -থালা পূর্ণ করেনি চন্দ্র গ্রহ তারকার মালা । আপন...
মৃতের দেশে নেমে এলো মাতৃ নামের গঙ্গা (নজরুল সংগীত), গীতিকারঃ কবি কাজী নজরুল ইসলাম, পাঠেঃ টিটো মুন্সী
zhlédnutí 55Před rokem
মৃতের দেশে নেমে এলো মাতৃ নামের গঙ্গা (নজরুল সংগীত), গীতিকারঃ কবি কাজী নজরুল ইসলাম, পাঠেঃ টিটো মুন্সী
মৃত্যুর যিনি মৃত্যু আমি স্বরণ নিয়াছি (নজরুল সংগীত), গীতিকারঃ কবি কাজী নজরুল ইসলাম, পাঠেঃ টিটো মুন্সী
zhlédnutí 58Před rokem
মৃত্যুর যিনি মৃত্যু আমি স্বরণ নিয়াছি (নজরুল সংগীত), গীতিকারঃ কবি কাজী নজরুল ইসলাম, পাঠেঃ টিটো মুন্সী
মৃত্যু আহত দ্বৈতের (নজরুল সংগীত), গীতিকারঃ কবি কাজী নজরুল ইসলাম, পাঠেঃ টিটো মুন্সী
zhlédnutí 23Před rokem
মৃত্যু আহত দ্বৈতের (নজরুল সংগীত), গীতিকারঃ কবি কাজী নজরুল ইসলাম, পাঠেঃ টিটো মুন্সী
মৃত্যু নাই, নাই দুঃখ, আছে শুধু প্রাণ (নজরুল সংগীত), গীতিকারঃ কবি কাজী নজরুল ইসলাম, পাঠেঃ টিটো মুন্সী
zhlédnutí 69Před rokem
মৃত্যু নাই, নাই দুঃখ, আছে শুধু প্রাণ (নজরুল সংগীত), গীতিকারঃ কবি কাজী নজরুল ইসলাম, পাঠেঃ টিটো মুন্সী
বাংলা সাহিত্যে মুসলমান (প্রবন্ধ), লেখকঃ কবি কাজী নজরুল ইসলাম, গ্রন্থঃ যুগবাণী
zhlédnutí 293Před rokem
বাংলা সাহিত্যে মুসলমান (প্রবন্ধ), লেখকঃ কবি কাজী নজরুল ইসলাম, গ্রন্থঃ যুগবাণী
কাজী নজরুল ইসলামঃ স্মৃতিকথা, লেখকঃ মুজফ্ ফর আহ্ মদ (২য় অংশ পাঠ)
zhlédnutí 31Před rokem
কাজী নজরুল ইসলামঃ স্মৃতিকথা, লেখকঃ মুজফ্ ফর আহ্ মদ (২য় অংশ পাঠ)
Kandari Hushiyar । কান্ডারী হুশিয়ার। কাজী নজরুল ইসলাম। আবৃত্তিশিল্পী - টিটো মুন্সী।
zhlédnutí 7KPřed rokem
Kandari Hushiyar । কান্ডারী হুশিয়ার। কাজী নজরুল ইসলাম। আবৃত্তিশিল্পী - টিটো মুন্সী।
কাজী নজরুল ইসলামঃ স্মৃতিকথা লেখকঃ মুজফ্ ফর আহ্ মদ (১ম অংশ)
zhlédnutí 19Před rokem
কাজী নজরুল ইসলামঃ স্মৃতিকথা লেখকঃ মুজফ্ ফর আহ্ মদ (১ম অংশ)
সমর্পণ, কবি কাজী নজরুল ইসলাম, কাব্যগ্রন্থ - দোলন-চাঁপা
zhlédnutí 63Před rokem
সমর্পণ, কবি কাজী নজরুল ইসলাম, কাব্যগ্রন্থ - দোলন-চাঁপা
সৃস্টি সুখের উল্লাসে, কবি কাজী নজরুল ইসলাম
zhlédnutí 94Před rokem
সৃস্টি সুখের উল্লাসে, কবি কাজী নজরুল ইসলাম
Nupurchhanda Ghosh & Rezaul Hossain Tito (গান ও কবিতার যুগলবন্দী) (সূচনা)
zhlédnutí 471Před 4 lety
Nupurchhanda Ghosh & Rezaul Hossain Tito (গান ও কবিতার যুগলবন্দী) (সূচনা)
Nupurchhanda Ghosh & Rezaul Hossain Tito (গান ও কবিতার যুগলবন্দী) (পতিত ধারিণী গঙ্গে এবং বারাঙ্গন)
zhlédnutí 322Před 4 lety
Nupurchhanda Ghosh & Rezaul Hossain Tito (গান ও কবিতার যুগলবন্দী) (পতিত ধারিণী গঙ্গে এবং বারাঙ্গন)
Mango Garden... Malda.... West Bengal..... India
zhlédnutí 247Před 4 lety
Mango Garden... Malda.... West Bengal..... India
Wow
এক কথায় অসাধারণ 😊
প্রত্যেকটা অক্ষর মুখস্থ
এটা কিছু হয় নি। কাজী সব্যসাচীর আবৃত্তি শোনার পর এসব একদম লঘু মনে হয়। সব্যসাচী কাজী শুনুন। বিদ্রোহীর কোনো রেশ ই নেই।
অসাধারণ স্যার।
নজরুলের নিভে যাওয়া আগুন যেন প্রজ্বলিত হচ্ছে।
❤️🌷
আপনার কাছ থেকেই আমি সিখছি
এটি বিদ্রোহী কবিতার শ্রেষ্ঠ আবৃত্তি হয়ে থাকবে আজীবন ❤
সুন্দর আবৃত্তি।
মনে হয় নজরুল নিজে আবৃত্তি করতেছে।❤️❤️
Aabegi..excellent
খুব খুব খুব সুন্দর। ❤
❤❤👏
What a magnificent performance you got ten out of the ten❤❤❤
খুব সুন্দর
অসাধারণ স্যার
অসাধারণ আবৃত্তি
Want to touch your feet.... Salute you Sir...
Baula kanu kaka
সেরা হইছে বাউলা কানু কাকা
কবি যদি রবির মত সাহেব দের তেল মাখাতো তাহলে বাংলা সাহিত্যে আরো একটি নোবেল এসে যেত ॥
মাশাআল্লাহ সুন্দর,
Best Recitation of The Best Poem of Human Civilisation.
অসাধারণ 🥰
youtube.com/@Borabor-Joy?si=w8caizdWWye_7NC2
youtube.com/@Borabor-Joy?si=w8caizdWWye_7NC2
❤❤বরাবর❤❤
সেলুট আপনাকে স্যার
কি অসাধারণ আবৃত্তি !
অসাধারন আবৃত্তি
অসাধারণ আবৃত্তি
দ্রোহের গুরু আমার স্রেফ গড গিফটেড❤❤ দ্রোহের গুরুকে অনন্তকাল বাঁচিয়ে রাখার জন্য এই একটি কবিতাই যথেষ্ট ❣️❣️
অসাধারণ আবৃত্তি!!
দারুন, অসাধারণ
Awesome ❤
The greatest poem.
শিহরিত তনু পুলকিত হৃৃদয়
Congratulations Sir.
স্যার❤
আপনার কন্ঠে কাজী নজরুলের ওমর ফারুক কবিতা টি শোনা খুবই ইচ্ছে হয়।
❤❤❤
😍😍😍😍😍😍😍😍😍😍😍😍😍😍😍😍😍😍
😍😍😍😍😍😍
❤❤
Apurbo path korechen. Thanks a lot.
স্যারের কবিতা শুনে আমি অনুপ্রাণিত হয়েছে আমি স্যারের একজন ভক্ত কোনদিন যদি স্যারের দেখা পাই তাহলে স্যারকে একটা কবিতা শোনাবো।
❤❤
আমি অবাক আমি নির্বাক
স্যার আপনার আবৃত্তি শুনলে মনে হয় আমি কবি নজরুল ইসলামের সান্নিধ্যে বসে আছি। আপনি বাংলাদেশের রত্ন। অসম্ভব সুন্দর আবৃত্তি হয়েছে।
M