Video

Dhaka kothai aktu bolben please,,,

আমি গিয়েছিলাম অনেক ভালো চিকিৎসা। নিয়ম কানুন অনেক ভালো

Ai hospital khub valo

এখানে কি ব্যকবোনের/কোমরের চিকিৎসা করা হয়?

পছন্দের শিল্পী

All distic need hospital

High risk pregnancy er jonno ei hospital kmn hobe

খুব ভালো মানের হসপিটাল ❤

আমি সেখানে ১ সপ্তাহ ভর্তি ছিলাম।আলহামদুলিল্লাহ সেখানকার ডক্টর এবং স্টাফরা অনেক আন্তরিক ছিলেন👍🥰

বিএনপি-জামায়াত জোটের আগুনের প্রতিশোধ নিয়েছে জনগন

Address plz

এখানে কি হৃদরোগের চিকিৎসা করা হয়?

আর মিটফোর্ড হাসপাতালে যাবেন দেখবেন দালালদের অভাব নাই। আর ঘুষ ছাড়া কোন কাজ ই হয় না 😢

বিএনপি এত চেষ্টা করেও পারল না এর থেকে প্রমাণ হয় সত্যের জয় হয় সব সময়।

দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলেই আর্থ-সামাজিক উন্নতি হচ্ছে। ২০০৯ থেকে এ পর্যন্ত যদি হিসেব করেন, আজকে দেশের যে আর্থ-সামাজিক উন্নতি হচ্ছে, সেটা গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলেই। একটা স্থিতিশীল পরিবেশ আছে বলেই এটা সম্ভব হয়েছে।

জনগণ সবসময় আওয়ামী লীগ সরকারের সাথে ছিল এবং থাকবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যুগান্তকারী অবদানের কথা বাংলাদেশের ইতিহাসে চিরদিন স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।

পদ্মা সেতু নির্মাণ করার জন্য ২০০১ সালে শেখ হাসিনার সরকার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছি্ল। কিন্তু বিএনপি ক্ষমতায় এসে বন্ধ করে দেয়। আসলে ধ্বংস করাই তাদের চরিত্র। দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে আবার উদ্যোগ নেয় আওয়ামী সরকার। অনেকে বলেছিল এটা সম্ভব না। দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল। কিন্তু শেখ মুজিবের মেয়ে দুর্নীতি করতে পারে না। বিএনপি মনে করেছিল পদ্মা সেতু করতে পারবে না। কিন্তু শেখ হাসিনার সরকার করে দেখিয়েছে।

আজ আমাদের অঙ্গীকার বঙ্গবন্ধু, সোহরাওয়ার্দী, মাওলানা ভাসানী, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠন করা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা লড়ে যাচ্ছি মানবিক ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে। সেটাই শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের স্বপ্ন এবং সেটা আজ আমাদের অঙ্গীকার।

বাঙালির সব অর্জনেই আওয়ামী লীগ জড়িত। জন্ম থেকে আওয়ামী লীগের প্রতিটি পদক্ষেপের কারণেই এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। সবসময় মানুষের সুখে-দুঃখে পাশে ছিল সংগঠনটি। কিন্তু বারবার এই দলকে আঘাত করা হয়েছে নিশ্চিহ্নের চেষ্টা হয়েছে কিন্তু যতবার এই আঘাত এসেছে দলটি ততবারই জেগে উঠেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার দেশের সব ক্ষেত্রেই সমানভাবে উন্নয়ন করেছে। যোগাযোগ, বিদ্যুৎ, শিক্ষা, তথ্য-প্রযুক্তি, সামাজিক নিরাপত্তাসহ সব ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব উন্নয়ন মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পূর্বের সরকারদের ন্যায় ধর্মের নামে কোনো কুসংষ্কারকে ধারণ করেন না, পাত্তাও দেন না। প্রকৃত ধর্মানুসারীদের যথাযোগ্য মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় কাজ করে চলেছেন।

শেখ হাসিনার উন্নয়ন অনেকে দেখতে পায় না। একটি দল অন্তরজ্বালায় জ্বলছে। ওরা দিনের আলোতে রাতের অন্ধকার দেখে। পূর্ণিমা রাতে অমাবস্যার অন্ধকার দেখে। এরা আমাদের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের শত্রু।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যুগান্তকারী অবদানের কথা বাংলাদেশের ইতিহাসে চিরদিন স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।

আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন সময়োপযোগী ও কার্যকর পদক্ষেপের ফলে দেশের খাদ্য উৎপাদন বেড়েছে।

বাংলাদেশে আল্লাহ পাকের ইচ্ছায় দুটি লিগ্যাসি তৈরি হয়েছে। একটি স্বাধীনতার জন্য, এটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের। তিনি নেই। তার মৃত্যু নেই। তিনি আছেন অমর হয়ে। আরেকটি লিগ্যাসি অর্থনৈতিক মুক্তির, সেটি শেখ হাসিনার। যতদিন বাংলা আছে, ততদিন শেখ হাসিনাও অমর হয়ে থাকবে। তিনি আমাদের ম্যাজিশিয়ান অব পলিটিক্স।

প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পর এখন স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে কাজ করছেন।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা গত ১৫ বছরে বাংলাদেশকে গ্লোবাল স্টেজে নিয়ে গেছেন।

এক সময় যারা নুন-ভাত বা ডাল-ভাতের কথা ভাবতেন, তারা এখন মাছ-মাংস-ডিমের কথা ভাবেন। তাই যারা সরকারের সমালোচনা করেন, তাদের বিবেচনা করেই সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত যে, বাংলাদেশ উন্নত হয়েছে কি না।

জনগণের কণ্ঠে প্রতিধ্বনিত হয়ে প্রতিরোধের দাবানল ছড়িয়ে বিজয় ছিনিয়ে আনার নাম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পূর্বের সরকারদের ন্যায় ধর্মের নামে কোনো কুসংষ্কারকে ধারণ করেন না, পাত্তাও দেন না। প্রকৃত ধর্মানুসারীদের যথাযোগ্য মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় কাজ করে চলেছেন।

আওয়ামী লীগ এদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করেছে। এদেশের মানুষকে ক্ষুধা, দারিদ্র্যমুক্ত, উন্নত-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা অবশ্যই দেবে।

আন্দোলন মুক্তি সব কিছুর কেন্দ্রবিন্দু ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার হাতেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা। এরপর একাত্তরের ৭ মার্চ যা বলেছিলেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ স্বাধীনতা বিজয়ী আমরা হয়েছি কিন্তু আমাদের মুক্তির স্বপ্ন তখনো বাস্তবায়িত হয়নি। বঙ্গবন্ধুর হত্যার মধ্য দিয়ে মুক্তির যে সংগ্রাম তা ব্যাহত হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পূর্বের সরকারদের ন্যায় ধর্মের নামে কোনো কুসংষ্কারকে ধারণ করেন না, পাত্তাও দেন না। প্রকৃত ধর্মানুসারীদের যথাযোগ্য মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় কাজ করে চলেছেন।

আজ বাঙালির যতটুকু অর্জন, এই অর্জনগুলো আওয়ামী লীগের দ্বারাই। কিন্তু বারবার এ দলের উপর আঘাত এসেছে। বারবার এ দলকে নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা করা হয়েছে। ৫৮ সালে সেই আইয়ুব খানের মার্শাল ল থেকে শুরু করে বারবার আঘাত এসেছে। আওয়ামী লীগ জনগণের অধিকার আদায়ের সংগঠন।

এক সময় যারা নুন-ভাত বা ডাল-ভাতের কথা ভাবতেন, তারা এখন মাছ-মাংস-ডিমের কথা ভাবেন। তাই যারা সরকারের সমালোচনা করেন, তাদের বিবেচনা করেই সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত যে, বাংলাদেশ উন্নত হয়েছে কি না।

শেখ হাসিনার উন্নয়ন অনেকে দেখতে পায় না। একটি দল অন্তরজ্বালায় জ্বলছে। ওরা দিনের আলোতে রাতের অন্ধকার দেখে। পূর্ণিমা রাতে অমাবস্যার অন্ধকার দেখে। এরা আমাদের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের শত্রু।

পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, বঙ্গবন্ধু টানেলের মতো দৃশ্যমান উন্নয়ন ছাড়াও আমাদের অদৃশ্য যে উন্নয়ন হয়েছে তা হলো আমাদের সাহস। আমাদের সাহস অনেক বেড়ে গেছে। বিশ্বকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আমরা নিজের টাকায় পদ্মা সেতু, নদীর তলদেশে টানেল করেছি।

আওয়ামী লীগের ৭৫ বছরে অর্জন কী? আমাদের অর্জনের কথা আমরা বলবো না। ৭৫ বছরে আমাদের অঙ্গীকার হচ্ছে, আমরা আমাদের রক্তের মূল্যে অর্জিত বিজয়কে সুসংহত করবো। আমাদের চলার পথে প্রধান বাধা বিএনপি, মুক্তিযুদ্ধের নামে এরা ভাওতাবাজি করে। আমাদের সাম্প্রদায়িক জঙ্গিবাদী শক্তি আমাদের অভিন্ন শত্রু। এই অভিন্ন শত্রু বিএনপির নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। আমাদের আজকে শপথ এই অভিন্ন শক্তিকে পরাজিত করতে হবে। পরাভূত করতে হবে। আমাদের বিজয়কে আমরা সুসংহত করবো। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলার অভিমুখে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণ করবো।

দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলেই আর্থ-সামাজিক উন্নতি হচ্ছে। ২০০৯ থেকে এ পর্যন্ত যদি হিসেব করেন, আজকে দেশের যে আর্থ-সামাজিক উন্নতি হচ্ছে, সেটা গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলেই। একটা স্থিতিশীল পরিবেশ আছে বলেই এটা সম্ভব হয়েছে।

বঙ্গবন্ধুর হত্যার ছয় বছর পর শেখ হাসিনা স্বদেশ প্রত্যাবর্তন অন্ধকারে আশার আলো হয়ে এসেছিল। শেখ হাসিনা বাংলাদেশে এসেছিলেন বলেই গণতন্ত্র শৃঙ্খলমুক্ত হয়েছে। তিনি এসেছিলেন বলেই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয়েছে। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পুনরুত্থান হয়েছে। গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তন ঘটেছে। তার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ছিল স্বাধীনতার আদর্শের প্রত্যাবর্তন।

শেখ হাসিনার অর্জন বাংলাদেশের জন্য সারা পৃথিবীতে এক গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায় রচনা করেছেন। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করে বিশ্বব্যাংককে তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন আমরাও পারি। আমাদের সামর্থ্যের প্রতীক, আমাদের সক্ষমতার প্রতীক এই পদ্মা সেতু নিজের টাকায় করেছেন।

দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলেই আর্থ-সামাজিক উন্নতি হচ্ছে। ২০০৯ থেকে এ পর্যন্ত যদি হিসেব করেন, আজকে দেশের যে আর্থ-সামাজিক উন্নতি হচ্ছে, সেটা গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলেই। একটা স্থিতিশীল পরিবেশ আছে বলেই এটা সম্ভব হয়েছে।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা গত ১৫ বছরে বাংলাদেশকে গ্লোবাল স্টেজে নিয়ে গেছেন।

বাঙালির সব অর্জনেই আওয়ামী লীগ জড়িত। জন্ম থেকে আওয়ামী লীগের প্রতিটি পদক্ষেপের কারণেই এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। সবসময় মানুষের সুখে-দুঃখে পাশে ছিল সংগঠনটি। কিন্তু বারবার এই দলকে আঘাত করা হয়েছে নিশ্চিহ্নের চেষ্টা হয়েছে কিন্তু যতবার এই আঘাত এসেছে দলটি ততবারই জেগে উঠেছে।

আজ আমাদের অঙ্গীকার বঙ্গবন্ধু, সোহরাওয়ার্দী, মাওলানা ভাসানী, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠন করা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা লড়ে যাচ্ছি মানবিক ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে। সেটাই শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের স্বপ্ন এবং সেটা আজ আমাদের অঙ্গীকার।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্কুলের পাশাপাশি মাদ্রাসাকেও এমপিওভুক্তর ব্যবস্থা করেছেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইসলামের উন্নয়ন করে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ধর্মীয় কর্মকাণ্ডকে যথাযোগ্য মর্যাদায় উন্নতি করেছেন।

শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় কীর্তি নিজের টাকায় পদ্মা সেতু। বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে চোর অপবাদ দিয়ে সরে গিয়েছিল। সেদিন বঙ্গবন্ধু কন্যা সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, তিনি নিজের টাকায় পদ্মা সেতু করবেন। তিনি প্রমাণ করেছেন, আমরা বীরের জাতি, আমরাও পারি। পদ্মা সেতু আমাদের সক্ষমতার প্রতীক, সাহসের প্রতীক।

স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন-শপথ নিয়ে আ.লীগের সৃষ্টি

আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন সময়োপযোগী ও কার্যকর পদক্ষেপের ফলে দেশের খাদ্য উৎপাদন বেড়েছে।