Video

মুসলমান যাত নিজের মাঁ বোন মানে না

ফেসবুকে আপুকে দেখে এখানে আসলাম দেখতে

যেন চুরি চামারির জন্য অচিরেই বন্ধ না হয়ে যায়।

জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মৃত্যুর মুখোমুখি হয়ে অনেক চড়াই-উৎরাই, ঘাত-প্রতিঘাত পেরিয়ে শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগকে এখনকার শক্ত অবস্থানে এনে দাঁড় করিয়েছেন। তাঁর নেতৃত্বে চারবার রাষ্ট্র ক্ষমতার মধ্যে বর্তমানে টানা তৃতীয় মেয়াদে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছে। চারবার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন। তিনবার ছিলেন বিরোধী দলের নেতা। তার কারণেই বিশ্বের বুকে সর্ব ক্ষেত্রে বাংলাদেশ আজ বিস্ময়।

অপপ্রচার ও বিভিন্ন ষড়যন্ত্র কারীদের চক্রান্ত নস্যাৎ করে গণতন্ত্রের মানস কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে আংশিক চিত্র।

যত দিন তোমার হাতে দেশ পথ হারাবে না বাংলাদেশ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা

মির্জা ফখরুল হচ্ছে এক একটা লুটতরাজ লোক। চাঁদাবাজি, লুটপাট এসবে ভরে গিয়েছিল বি এন পি এর সময়ে।

মির্জা ফখরুলের যখন চুলকানী উঠে তখন তিনি এইসব ভিত্তিহীন কথা বলে সাধারণ মানুষকে বিপাকে ফেলেন।

আমি একজন সাধারণ চাকুরিজীবি। সবার মত আমারও কষ্ট হচ্ছে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বেড়ে যাওয়াতে। কিন্তু আমি আশাবাদি যে আমাদের প্রধানমন্ত্রী জিনিসপত্রের দাম খুব তাড়াতাড়ি কমিয়ে ফেলবে।

যারা না বুঝে খালি খালি সরকারকে দোষ দিচ্ছে, তাদের বোঝা উচিৎ যে দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়ানোর পিছে যৌক্তিক কারণ আছে। রাশিয়া ইউক্রেনের যুদ্ধের কারণে সব কিছুর দাম বেড়ে গিয়েছে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আপার নেতৃত্বে খুব জলদি বাংলাদেশ একটি উন্নত দেশে পরিণত হবে। গত এক দশকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ যে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করছে সেই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হলে আমাদের সকলের উচিত সরকারের সকল কর্মকাণ্ডে আকুণ্ঠ সমর্থন করা।

বাংলাদেশের জন্য ফখরুল, রিজভি তথা বি এন পি +জামাত জোট দেশ পরিচালনার জন্য অপ্রয়োজনীয় ।

The people of Bangladesh can make anything possible if they are given a favorable environment. And this is exactly what Prime minister Shekh Haisna is providing. Her government has created a supportive environment with its policies

শিয়ালের পিছে কুকুর যখন ধায়,তখন থাকেনা কোন উপায়,এমনি সময় শিয়াল যে দূষিত বায়ু নির্গত করে তার প্রভাবে কুকুর বেগতিক হয়ে ঘুরে আর ঘুরে ততক্ষনে শিয়াল পগার পার।রিজভিদের দশাও তাই।

কোনো সুস্থ মানুষ মির্জা ফখরুলের কথাকে সাপোর্ট করতে পারে না।

বাংলাদেশের জন্য ফখরুল, রিজভি তথা বি এন পি +জামাত জোট দেশ পরিচালনার জন্য অপ্রয়োজনীয় ।

বর্তমান সরকারের একটি উল্লেখযোগ্য অর্জন হলো দেশের অর্থনীতিকে একটি শক্ত ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত করা। বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ অনেক দূরে এগিয়ে যাচ্ছে। একমাত্র মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার মতো একজন রাষ্ট্রনায়ক থাকার কারণে।

বাজার মনিটরিং এর উপর প্রধানমন্ত্রী জোর দিয়েছেন এবং সরবরাহ ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন।

দক্ষ রাজনীতিবিদ -জন নেত্রী- দেশ প্রেমিক-বর্ষীয়ান -নিপুন কৌশলী- নির্মানের জননি -অর্থের উৎস-বাংলার অভিভাবক- এক কথায় এই বাংলাদেশের সকল দেশ প্রেমিক মানুষের নয়ন মনি -শেখ হাসিনা । আজ এই বাংলায় - শেখ হাসিনার কোন প্রতিদন্বী দেখতে চাইনা । আমাদের মহান নেত্রী - শেখ হাসিনা বাংলাকে অর্থনৈতিক ভাবে এগিয়ে নিয়ে গেছেন । বিশ্ববাসীর কাছে বাংলাদেশ একটি নতুন অর্থনৈতিক জোন ।

বিএনপি যেসময় ক্ষমতায় ছিল সে সময় মিডিয়া এত উন্নত ছিল না, তাই মির্জা ফখরুল ইসলামের দূর্নীতি চোখে পড়ে নাই আজকের মত মিডিয়া উন্নত হলে তার কত কেচ্চা কাহিনী বের হত।

উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণ বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার কোনো তুলনা হয় না। বিশ্বব্যাংকও এখন বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রশংসা করে। বাংলাদেশ এখন বহির্বিশ্বে একটি আলোচিত দেশ। দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে এ দেশটির গুরুত্ব এখন স্বীকৃত।

খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি শুরু করেছে সরকার ।এর ফলে জনগণ কম দামে অনেক কিছু কিনতে পারছে।

কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি ও মজুতকারীর বিষয়ে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে ।সরকারের এই কাজ অনেকংশ দ্রব্য মূল্য কমিয়ে এনেছে।

জাতির জনকের অনুপস্থিতিতে তিনিই আজ বাংলাদেশ। তিনি বিশ্বনন্দিত রাষ্ট্রনায়ক; আগামীর ভাবনায় দূরদৃষ্টিসম্পন্ন, সিদ্ধান্তে অবিচল, সুশাসনে ইস্পাত-কঠিন, মমতায় কুসুম কোমল, উদারতায় আকাশ-সমান, মানবতায় মাতৃসম। বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রার প্রতিচ্ছবি তিনি আমাদের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা।

দেশ শাসন ও গণতান্ত্রিক শাসন-কাঠামো পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার সাফল্য অস্বীকার করার উপায় নেই। আজ মানুষ নিরাপদে রাস্তা ঘাটে চলাচল করতে পারে। আমাদের মা-বোনেরা আজ সুরক্ষিত। সন্ত্রাস দমন থেকে শুরু করে রোহিঙ্গা সমস্যা মোকাবেলায় হাসিনা-সরকারের সাফল্যের কোনো তুলনা নেই।

দীর্ঘদিন ধরেই সরকারে থাকা এবং উন্নয়নমুখী অর্থনীতি নিয়ে কাজ করার ফলে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে মধ্য আয়ের দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। এখন ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে অদম্যগতিতে এগিয়ে চলছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য মন থেকে অনেক দোয়া এবং শুভকামনা থাকলো।

বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ হওয়া সত্ত্বেও বহুকাল বহির্বিশ্বে ছিল উপেক্ষিত ও অনালোচিত দেশ। বাংলাদেশের কথা উঠলেই ‘বটমলেস বাস্কেটের’ তুলনা টানা হতো। হাসিনা সরকার দেশের এই দুর্নামটি শুধু দূর করেননি, তার অর্থনীতির উন্নয়নের চাকা ঘুরিয়ে দিয়ে সমালোচক দেশগুলোরও প্রশংসা অর্জন করেছে। সরকারের "ধারাবাহিকতা" একটি দেশের উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শেখ হাসিনা না থাকলে দেশের এত উন্নতি কখনই সম্ভব হতো না।

বিএনপি একটি দল হিসেবে খুব ই দুর্নীতিগ্রস্ত। তারা হচ্ছে সেই জোঁক যারা কিনা আমাদের দেশের রক্ত চুষছে। ইতিহাস কখনই তাদের ক্ষমা করবে না। বিএনপি জনগণের আস্থা হারিয়ে ফেলেছে। ফখরুল সাহেবের মতো কিছু নেতা এখনো বড় বড় গল্প মারেন কিন্তু নিজেদের অতীত একটু ঘেটে দেখেন কি করছিলেন দেশের জন্য।

ফখরুল সাহেব ও তার দল এখনো জামায়াত-শিবিরকে নিয়ে স্বপ্ন দেখেন দেশ পরিচালনা করবেন সরকার গঠন করবেন।অথচ এই জামাত-শিবির এক সময় দেশের কি হাল করেছিল তা মানুষ ভুলে যায়নি। তাই এখনো মানুষ বিএনপি ভয় পায়।

দেশের রাজনীতিতেও আওয়ামী লীগ এখন প্রায় অপ্রতিদ্বন্দ্বী। দেশ ও দল এক হাতে সাফল্যের সাথে পরিচালনা করছেন প্রধানমন্ত্রী। আওয়ামী লীগের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি এখন নিঃস্ব প্রায়। বিএনপি আগেই বুঝেছে আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে কোন লাভ হবে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা, আপনার জন্য অন্তর থেকে অনেক অনেক দোয়া ও শুভকামনা অবিরাম। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।

শেখ হাসিনা ২০০৮ সালে বিজয়ের পর থেকে এখনো অধিষ্ঠিত রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায়। বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় থাকায় নারী রাজনৈতিকের পালকও এখন তার মুকুটে। একজন সফল রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে তার অবদান আজ আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। ’৭৫ পরবর্তী বাঙালি জাতির যা কিছু মহৎ অর্জন, তা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই অর্জিত হয়েছে।

আমরা সকলেই সরকারের উপর আস্থা রাখি। আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্য কমে আসলে আমাদের সরকার ও মূল্য কমিয়ে ফেলবেন।

মির্জা ফখরুল দেশের কখনও সেবা করেও নাই, করবেও না। বিএনপি একটা ধান্দাবাজ দল।

আওয়ামী লীগের উন্নতি দেখে রিজভির অন্তরে জ্বালা।

সাধারণ মানুষ জানে, আওয়ামী লীগের পরিবর্তে বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় এলে দেশে দুর্নীতি ও দুঃশাসন বেড়ে যাবে। তারপরও বিএনপির মহাসচিব কিভাবে আশা করে তাদের ক্ষমতায় জনগণ দেখতে চায়।

বিএনপি'র আমলে দেশে ব্যাপকভাবে দুর্নীতির কারণে টান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের করাপশন পারসেপশন ইনডেক্স (সিপিআই) এ বাংলাদেশ পর পর পাঁচবার দুর্নীতিতে বিশ্বের মধ্যে প্রথম হয়েছিল। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তখন একজন মন্ত্রী পর্যায়ে ছিলেন এ থেকে বলা যায় তিনিও একজন দূর্নীতিবাজ নেতা।

বাংলাদেশের মানুষের স্বভাব খারাপ। ইচ্ছে করে অনেক অসাধু ব্যবসায়ী বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে এবং দাম বাড়িয়ে দেয়। সরকার ইতিমধ্যেই এমন অনেক অসাধু ব্যবসায়ীকে আইনের আওতায় নিয়ে এসেছে।

জিনিসপত্রের অহেতুক লাগামহীন দাম বাড়ার সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিচ্ছে এর ফলে সরকার সহজেই সব নিয়ন্ত্রণ করতে পারতেছে।

মির্জা ফখরুল হলো সকল মৌল বাদের সুতিকাগার। তারা মৌলবাদ কে প্রাধান্য দিয়ে ই দেশের ক্ষতি টা করেছিল তখন।

দিন যত যাচ্ছে দাম সব কিছুর দাম বাড়ছে। এটা ঠিক। কিন্তু সবাইকে বুঝতে হবে যে পুরো পৃথিবীতেই সবকিছুর দাম বাড়ছে। সরকার তো আর ইচ্ছে করে দাম বৃদ্ধি করছে না।

গরীব এতিমদেরও তো ছাড়েন নাই। তাদের টাকাটাও মেরে দিয়েছিলেন।

এ সময় দেশব্যাপী খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর মাধ্যমেই যে কোন সংকট মোকাবেলায় প্রস্তুত থাকার জন্য দেশের এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি পড়ে না থাকে সে দিকে লক্ষ্য রাখতে সকলের প্রতি তার আহবান পুনর্ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী। এটা খুব ভাল একটি সিদ্ধান্ত।

সরকারকে কঠোর হাতে অতিলোভী অসাধু এসব ব্যবসায়ীকে দমন করতে হবে। বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মূল্যতালিকা টাঙানো এবং নির্ধারিত মূল্যে পণ্য বিক্রয় করা হচ্ছে কি না, সেটি পর্যবেক্ষণের জন্য সব বাজারে দ্রব্যমূল্য মনিটরিং কমিটি গঠনের ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলে আশা করি খুব তারাতারি জিনিসপত্রের দাম করে যাবে। সরকার ইতিমদ্ধে কাজ করে যাচ্ছে এই ইস্যু নিয়ে।

হাসিনা সরকারের এ সাফল্যের কথা দেশের বিএনপি-জামায়াত ও একটি তথাকথিত সুশীল সমাজ স্বীকার করতে চাইবে না, তা সবার জানা। যে শেখ হাসিনার পিতাকে পরিবারের অধিকাংশ সদস্যসহ হত্যা করা হয়েছে এবং যে শেখ হাসিনাকেও হত্যা করার জন্য গ্রেনেড হামলার মতো ভয়াবহ হামলা চালানো হয়েছে, তিনি সব শত্রু ও সমালোচকের মুখে ছাই দিয়ে তিন তিনবার দেশের প্রধানমন্ত্রী পদে রয়েছেন এবং ভবিষ্যতেও হয়তো থাকবেন, এটা কি তাদের সহ্য হয়! তারা পাগলা মেহের আলীর মতো চিৎকার জুড়েছেন- ‘সব ঝুট হ্যায়’।

রাশিয়া এবং ইউক্রেনের যুদ্ধের কারণেই দেশের দাম বেড়ে যাচ্ছে। তাও আমি যতটুকু বুঝতে পারছি যে সরকার পুরো চেষ্টা করে যাচ্চ নিয়ন্ত্রণে রাখার।

দেশের চলমান কয়েকটি মেগা প্রজেক্ট জনগণের জন্য উন্মুক্ত হলে দেশে আরো দ্রুত উন্নয়নের জোয়ার বইবে এবং জনগণের জীবন যাত্রার মান বাড়বে বলে আশাবাদী সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আপনি থাকলে দেশ তার গতিপথ হারাবে না কখনো। অদম্য গতিতে উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।

হাস্যকর উক্তি রিজভি সাহেব। আপনারা পাগল সবাই জানে।

রিজভি ভাই আপনাকে " কোন লাভ হবে না " কমিটির মহাসচিব হিসেবে দেখতে চাই।

রিজভি এর লজ্জা শরম বলতেই নাই।

আমাদের সকলের উচিৎ যে যা পারবো, কিছু উৎপাদন করতে। নিজের চাহিদা নিজে পূরণের চেষ্টা করলে, আমাদের দেশকে কারো মুখাপেক্ষী হয়ে থাকতে হবে না।