Video

মিউজিক টা এক দম বাজে

নায়ক নায়েকা দুই জন ভালো বোলেছে। সুন্দর এমম ভাবে বলার মতো নায়ক নায়েকা নাই বাংলায়।

অসাধারণ। যিনি পরিচালনা করেছেন তাকে নমশ্কার। গানের সুর তুলনাহীন। এমন পালা দেখতে চাই। একই গান ৩ জায়গায় ৩ ধরনের মানে। ভৈরব বাবুর লেখা।

Nice

অসাধারণ অভিনয়।

সত্যি যে গান টা করলো খুব সুন্দর ও ধন্যবাদ জানাই

এই নায়িকার নাম ও মোবাইল নম্বর কি দয়া করে জানাবেন ।

দোবির খার গলা টা কর্কস, আর এতো চিতকার কোরে অভিনয় করেনা মিষ্টি সুরে অভিনয় করতে হই আস্তে আস্তে গোম্ভির ভাবে অভিনয় করতে হই

ডুলি ওয়ালারা এমন দুম দুম কোরে কি বাজায়। ভাই আগে বাজনা শিখে এসে যাত্রায় এসেন। দুর দুর

এই নায়িকার নাম ঠিকানা ও মোবাইল নং টা জানাবেন।

বিগত শতকের ৬০ এর দশকের গ্রামের সাধারণ মানুষ যাত্রাপালা দেখাকে বলতো গান শুনতে যাচ্ছি। আদি যাত্রাপালার যে রুপ সেটা এখানে আছে। দেখে মন ভরে গেল। একানি গানের সুর অসাধারণ হয়েছে। যিনি পালাটি পরিচালনা করেছেন এবং গান শিখায়েছেন উনাকে আমার হাজারও সালাম। যদি সুযোগ থাকে তাহলে ভৈরব গঙ্গোপাধ্যায়ের “একটি পয়সা” পালাটি লোড দিতে ভুলবেন না। অসংখ্যক ধন্যবাদ।

আমি যাত্রাপালার একজন সাধারণ দর্শক। অভিনয়ের ব্যাকারণ জানি না। কিন্তু দেখতে ভাল লাগলে সেটা দেখি। অভিনীত পালাটির ভুলত্রুটি বাদ দিলে ৬০% সফল বলা যেতে পারে। বইয়ের কিছু অংশ বাদ দিলে সাধারণ দর্শকদের বুঝতে যেমন অসুবিধা হয় তেমনি গল্পের ধারাবাহিকতা খুঁজে পাওয়া যায় না। সেজন্য পালার যত ক্ষুদ্রতম অংশই হোক কেন, বাদ দেওয়া উচিত না। যদি সুযোগ থাকে “একটি পয়সা” পালাটি ইউটিউবে আপ-লোড দিতে অনুরোধ জানাই। প্রসঙ্গেক্রমে উল্লেখ্য, স্বাধীনতা পূর্ববর্তী সময়ে পেশাদার অপেরা ব্যতিত সৌখিন যাত্রাদল গুলোতে পুরুষ দাঁড়ি গোঁফ ফেলে দিয়ে নারী চরিত্রে অভিনয় করতো। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে ধীরে ধীরে মেয়েরা যাত্রাভিনয়ে আসতে শুরু করলো। “নাচ মহল” পালাটি প্রথমে দেখি ১৯৭২ অথবা ১৯৭৩ সালে। সাতক্ষীরা শহর সংলগ্ন কদমতলায় অভিনীত হয়েছিল। যতদুর মনে আছে ইরাবতির ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন সাতক্ষীরা মহকুমার আশাশুনি থানার বুধহাটা অঞ্চলের মেয়ে শঙ্করী হাজরা। “আয় হাঁস তই তই” গানটি যখন ষ্টেজে গাওয়া হচ্ছিল তখন মুগ্ধ হয়ে দেখছিলাম । নায়িকার তাঁকানো, হাটা ও মুখের অভিব্যক্তি। বলা যায় ইরাবতির ঐ গান শোনার পর ১৫ দিন ঘোরের মধ্যে ছিলাম। নায়িকার মুখটা মন থেকে সরাতে পারছিলাম না। আমি তখন নবম শ্রেণিতে পড়ি। দুনিয়াটাকে তখনো ভালভাবে বুঝতে শিখিনি। হতে পারে আবেগ একটু বেশী ছিল। অসাধারণ সুন্দরী ইরাবতিরুপি শঙ্করী হাজরা বেঁচে আছেন কিনা জানি না। যদি বেঁচে থাকেন, তাহলে উনার সু-স্বাস্থ্য ও দীর্ঘ জীবন কামনা করি। ধন্যবাদ।

অসাধারন অভিনয়। অভিনয় দেখে মনটা ভরে গেল।